শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৫

চ্যালেঞ্জ নিয়েই মাঠে নাফিসা কামাল

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ নিয়েই মাঠে নাফিসা কামাল

বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন পৌঁছে গেছে অন্যরকম উচ্চতায়। অগ্রগতি হয়েছে নারী ক্রিকেটেরও। কিন্তু আমাদের ক্রীড়াঙ্গনে নারী সংগঠক বা উদ্যোক্তা বলতে কেউ নেই। এক বছর বিরতি দিয়ে আবারও শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের পেশাদার টি-টুয়েন্টি ক্রিকেট লিগ বিপিএল। তৃতীয় আসরে যোগ হয়েছে নতুন দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। এবারের আসরে একমাত্র নারী চেয়ারম্যান নাফিসা কামাল। তিনি নিজের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কুমিল্লা লিজেন্ড লিমিটেড থেকে ফ্র্যাঞ্চাইজি হয়েছেন তৃতীয় আসরে। প্রথম দুটি আসরে সিলেট রয়্যালসের চেয়ারম্যানও ছিলেন নাফিসা। পরিকল্পনামন্ত্রী ও আইসিসির সাবেক সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামালের কনিষ্ঠ কন্যা নাফিসা কামালের ইচ্ছা- বাবার ইচ্ছাটাকে অনেক দূর টেনে নেওয়া। বলেছেন তার লাইফস্টাইলের গল্পও। লিখেছেন- রণক ইকরাম

 

 

আপাদমস্তক ফ্যাশনেবল- স্মার্ট একজন। প্রথম দেখায় ভুল করে কেউ টেলিভিশন বা সিনেমার নায়িকা ভাবতে পারেন তাকে। সত্যিই কী কখনো নায়িকা হতে চেয়েছিলেন নাফিসা কামাল? প্রশ্ন করতেই মৃদু হাসলেন ক্রীড়াঙ্গনের আলোচিত সংগঠক বিপিএলের দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের চেয়ারম্যান। বললেন- ‘নাহ। সেরকম ইচ্ছা কখনোই হয়নি। তবে ক্রিকেট খেলার প্রতি ঝোঁক ছিল। কিন্তু নানা কারণে খেলোয়াড় হতে পারিনি। তাতে অবশ্য কষ্ট নেই। বাবার সূত্র ধরে ব্যবসায়ে সম্পৃক্ত হয়েছি। চেষ্টা করছি ব্যবসা গুছিয়ে নেওয়ার। আর ক্রিকেটের সম্পৃক্ততার বিষয়টি তো এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল না। তাই জড়িয়ে গেলাম।’

পরিকল্পনা মন্ত্রী, আইসিসি ও বিসিবির সাবেক সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামালের মেয়ে হিসেবে গর্ব হয় তার। ক্রিকেট কিংবা ব্যবসা অথবা ব্যক্তিগত জীবনের নানা আবদার সবকিছুতেই নাফিসার সঙ্গী তার বাবা।

এত কিছু থাকতে ক্রিকেটের সঙ্গে কেন জড়ালেন? চ্যালেঞ্জটাই বা কেমন? প্রশ্ন করতেই আবারও বাবা প্রসঙ্গ টানলেন নাফিসা। জানালেন, ‘আসলে বাবার কারণেই এত দূর আসা। সেই ছোট্টবেলা থেকে বাবার হাত ধরে বিশ্বের নানা স্টেডিয়াম চষে বেড়িয়েছি। আসলে আমাদের পুরো পরিবারের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে ক্রিকেট। ক্রিকেট আমাদের কাছে সন্তানের মতো। আব্বুর কথাই ধরা যাক। উঠতে-বসতে-খেতে কেবল ক্রিকেট আর ক্রিকেট। বাংলাদেশের খেলার সময় বাবা হয়তো কোথাও ব্যস্ত। সেখান থেকেও একটু পরপর ফোন খেলার কী অবস্থা? উইকেট ক’টা পড়ল... ইত্যাদি ইত্যাদি। এমন ক্রিকেটবান্ধব পরিবেশে বেড়ে উঠলে ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত না থেকে উপায় আছে? আর চ্যালেঞ্জটা নিয়েই মাঠে নেমেছি। সাফল্য আসবেই।’

কিন্তু একজন নারী হিসেবে কাজ করতে গিয়ে সমস্যা হয় না? একটু থামলেন নাফিসা। প্রশ্নটা সম্ভবত তার মনোপূত হয়েছে। জবাবে বললেন, ‘আমরা যতই মুখে বলি না কেন আমাদের নারীরা আক্ষরিক অর্থেই পিছিয়ে আছে। নারী হিসেবে ক্রীড়া সংগঠকের কাজ করতে গিয়ে অনেক পরিশ্রম করতে হচ্ছে। অন্যদের চেয়ে ডাবল কিংবা ট্রিপল ইফোর্ট দিয়েও অনেক সময় কাজ হচ্ছে না। এখনো যখন কোনো মিটিং কিংবা ইভেন্টে যাই, দেখা যায় হলরুম জুড়ে আমি একাই মেয়ে। তখন বুঝতে পারি আমার এই সেক্টরটাতে আমি আসলেই একা। তবে একটা কথা না বললেই নয়, মানুষের ভালোবাসা কিংবা সম্মানের জায়গাটা ঠিক পেয়েছি। ক্রিকেটারদের সঙ্গেও একটা হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক আছে। সব মিলিয়ে অভিজ্ঞতা কিন্তু খারাপ নয়।’

তাকে সবাই সুন্দরী বলে। বলে তিনি অনেক ফ্যাশনেবলও। কিন্তু যাকে নিয়ে এত কথা তার কী অভিমত? ‘সবাই হয়তো ভালোবাসার কারণে বলে। তবে এটা ঠিক আমি চেষ্টা করি নিজের মতো চলার। এটা যদি কারও কাছে সুন্দর আর ফ্যাশনেবল মনে হয় তাহলে আমি কী বলব?’

 

 

কিন্তু আপনার কাছে ফ্যাশনের সংজ্ঞা কী? জবাবে নাফিসা বললেন, ‘কমফোর্টেবল মানানসই যে কোনো কিছু নিজের মতো ক্যারি করাটাই ফ্যাশন।’

নাফিসার সব ধরনের পোশাকেই আগ্রহ রয়েছে। ব্যবসা আর ক্রীড়াঙ্গন সামলাতে হয় বলে বেশির ভাগ সময়ে তাকে ওয়েস্টার্ন আউটফিটে দেখা যায়। তবে নাফিসা জানালেন, পোশাকের ব্যাপারটা নির্ভর করে কোথায় কী উদ্দেশ্যে যাওয়া হচ্ছে তার ওপর। ব্যবসা আর প্রতিদিনের ব্যস্ততার কারণে রান্নাবান্নার জন্য তেমন একটা সময় পান না। তবে দেশীয় রান্নায় তার হাত কিন্তু বেশ পাকা। বললেন, ‘আসলে পড়াশোনার জন্য বিদেশ ছিলাম। তখন দেশি খাবার খুব মিস করতাম। মূলত তখনই নিজের চেষ্টায় রান্না শিখেছিলাম। তবে এখন খুব একটা করতে পারি না।’ জানালেন, বাইরে অনেক কিছু খাওয়ার অভ্যাস থাকলেও প্রিয় খাবার ডাল-ভাত।

কেমন লাগে ব্যবসা-ক্রিকেট আর চারপাশের ব্যস্ততা?

‘ভালোই লাগে। তবে এসবের কিছুই কিন্তু আমার কাছে নতুন নয়। বাবাকে দেখে বাবার আদর্শে বড় হয়েছি। তাই ছোটবেলা থেকেই এসব নিজের মধ্যে ছিল। আমি শুধু বাবার ভাবনাটুকু টেনে নিয়ে যেতে চাই অনেক দূর।’

অবসর খুব বেশি মিলে না। এরপরও নাফিসা কামালকে সিনেমার পোকা বলা চলে। সব ধরনের ছবি দেখতেই পছন্দ করেন তিনি। আর বিশেষ করে শাহরুখ খানের অনেক বড় ভক্ত তিনি। ছোটবেলা থেকেই বাবার সঙ্গে ঘুরে বেড়িয়েছেন। তাই ঘুরতে তার বেশ ভালোই লাগে। তবে ইদানীং এসে ব্যবসা কিংবা অন্যান্য কাজ ছাড়া খুব একটা বেড়ানো হয় না।

বাংলাদেশের ক্রীড়া সংগঠকদের মধ্যে নাফিসা কামালের বাবা মুস্তফা কামাল উলে­খযোগ্য একজন। আবাহনী ক্রীড়াচক্র থেকে শুরু করে বিসিবি আইসিসি পর্যন্ত পেয়েছে তার ক্রীড়াপ্রেমের পরশ। ক্রিকেট নিয়ে কখনো হতাশ হননি মুস্তফা কামাল। বাবার মতোই যেন একই পথে হাঁটছেন নাফিসা কামাল। বিপিএলের গত দুই আসরে সিলেট রয়্যালসের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন নাফিসা কামাল। এবার নিজের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কুমিল্লা লিজেন্ড লিমিটেড থেকে দল নিয়েছেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স নামে। দলের নামকরণের পেছনেও রয়েছে তার ক্রিকেটপ্রেমী বাবার গল্প। নাফিসা বলেন, আমি কুমিল্লার মেয়ে। দাদাবাড়ি কুমিল্লায়। আমার বাবা বড় হয়েছেন ওখানে। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়েছেন তিনি। তার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে কলেজে। ওটার সঙ্গে মিলিয়ে আমরা দলের নাম রেখেছি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। নাফিসা জানালেন, ক্রিকেটের মাধ্যমে কুমিল্লাকে সারা পৃথিবীর বুকে পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। ‘মারলন স্যামুয়েলস কিংবা সুনীল নারিনের মতো ক্রিকেটার যখন কুমিল্লার নাম উচ্চারণ করেন তখন সত্যি অনেক ভালো লাগে।’

বিপিএলের মাধ্যমেই শুধু ক্রিকেটকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন না নাফিসা। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে বছরজুড়ে ক্রিকেটে অবদান রাখতে চান তিনি। পাশাপাশি পরিচালনা করতে চান সামাজিক কর্মকাণ্ডও। নাফিসা বলেন, ‘কুমিল্লায় কিছু এতিমখানা আছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি ও কোম্পানির অধীনে হচ্ছে সেটা। ওখানকার ছেলেমেয়েদের মাঝে শিক্ষা পৌঁছে দিতে, উৎসাহ দিতে সেখানে ক্রিকেটার নিয়ে যাব আমরা।’

বাবা রাজনীতিবিদ, তাই মেয়ে হিসেবে সেই ছোঁয়াটা তার মধ্যেও আছে। তবে এখনই নয়, সময় সুযোগ আর পরিস্থিতি বুঝে সেখানেও অবদান রাখতে চান নাফিসা কামাল। মোটকথা তার বাবার যে কর্মকাণ্ড, যে চিন্তা-চেতনা বা অগ্রযাত্রা সেটা ধরে রাখতে চান নাফিসা। এগিয়ে নিয়ে যেতে চান আরেক প্রজম্ন পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা