শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

নিয়ম না মানাই যেখানে নিয়ম

ডা: নওশিন শারমিন পূরবী
অনলাইন ভার্সন
নিয়ম না মানাই যেখানে নিয়ম

আমরা এক অদ্ভুত জাতি। মহামারীও পারেনি আমাদের বিবেককে জাগ্রত করতে। এ সময়ও আমরা মানহীন মাস্ক, সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রয় করি। ন্যায্য মূল্যের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি দামে বিক্রি হয় জীবানুনাশক। ডেঙ্গু মহামারীর সময় মশক নিবারক সামগ্রীর দাম বাড়িয়ে দেই, মশা মারতে মশার ঔষধের পরিবর্তে পানি ছিটানোর নজিরও রয়েছে এই শহরে। আমরা ভাবি না প্রতিটি ক্রিয়ারই একটি সমান এবং বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে।

বেশ কিছু স্বাস্থ্যবিষয়ক টক শোতে আমন্ত্রিত ডাক্তার ও উপস্থাপক দর্শকদের প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেন, চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্রও প্রদান করেন। আমার বিজ্ঞ সহকর্মী (যারা এই কাজ করেন) তাদের কাছে প্রশ্ন; রোগীর রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদানের কয়েকটি ধাপ আছে। এক্ষেত্রে প্রথমে রোগীর সাথে কথা বলে তার বিশদ ইতিহাস জানতে হয়। অতঃপর তাকে শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করে পরবর্তীতে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এমন অনেক ঔষধ আছে যা কোন ব্যক্তি বিশেষের জন্য ব্যবহার করা ক্ষতিকর। রোগী বর্তমান এ আর কী কী ঔষধ সেবন করছেন, আপনার দেয়া ঔষধ ওই ঔষধের সাথে যুগপৎ কাজ করতে পারবে কিনা তাও জানার প্রয়োজন। রোগ নির্ণয়ের এতগুলো ধাপকে উপেক্ষা করে ক্যামেরার সামনে টেলিফোনে ২/৩ টি বাক্য আদান প্রদানে আপনারা যে ব্যবস্থাপত্র দিচ্ছেন, এটা কি বিধিসম্মত হচ্ছে? কোথায় আপনার পেশাগত দায়িত্ববোধ? 

অসাধু ব্যবসার ফলে সৃষ্ট জনস্বাস্থ্য সমস্যার কারণে পরবর্তীতে জাতিকে অনেক বড় মাশুল দিতে হয়। প্রকৃতির নিয়মে অসাধু ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী, মুনাফাভোগী নিজেও কিন্তু ঐ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায় না। অসেচতন জনগোষ্ঠীর মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরীর ক্ষেত্রে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আজকাল স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন টক শোয়ের কার্যকলাপ সত্যই প্রশ্নবিদ্ধ এবং জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরূপ।

এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স মানবজাতির জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইবের আগে আমাদের কালচার সেনসিটিভি পরীক্ষা করার কথা। এইসবের ধার না ধরে আপনারা যে এন্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করছেন এর ফলে কি আপনাদের মাধ্যমে এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স তৈরী হচ্ছে না? এই দায়ভার কাকে দিবেন?

আমাদের দেশের বেশিরভাগ লোক অসচেতন, হুজুগে। নির্দিষ্ট ২/১টা সমস্যার কথা শুনে আপনার যে ঔষধ গণমাধ্যম মারফত দিচ্ছেন তা কিন্তু আরও লক্ষাধিক মানুষ শুনছে। তাদের মাঝে উৎসুক আরো কিছু লোক স্বপ্রণোদিত হবে, নিজের  সমস্যার সাথে মিল আছে ভেবে এই ঔষধ গুলো ফার্মেসি থেকে কিনবেন এবং সেবন করবেন। একবার কি ভেবেছেন এই কথা?

অনেকে হয়তো বলবেন, এই মহামারীর সময়ে, ডাক্তার সংকটে যা পাই তাই ভালো। স্বাধীনতার প্রায় ৫০ বছর পরেও আমরা খড়কুটোকে আঁকড়ে ধরে টিকতে চাই। ফলশ্রুতিতে আমরাও ডুবি, খড়কুটোও ডোবে । গত ৩/৪ মাসে এমন অনেক উদাহরণ আমাদের সামনে এসেছে।

আমাদের অতি উৎসাহী, আবেগপ্রবণ গুটি কয়েক ডাক্তার সস্তা কিছু বাহবা নেবার জন্য কিংবা ঔষধ কোম্পানির কাছ থেকে পাওয়া কিঞ্চিত সুবিধার বিনিময়ে যে কাজ করছেন বাংলাদেশের প্রচলিত আইনে তা যে শাস্তিযোগ্য অপরাধ তা কি আপনি জানেন? বাংলাদেশের দ্য ড্রাগস (কন্ট্রোল) অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ এর ১৪, ২১, ২২ ধারা এবং ন্যাশনাল ড্রাগ পলিসি ২০১৬ এর ৪.৯ এর b,c তা সমর্থন করে ।

এবার  আশা  যাক, গণমাধ্যম এবং তার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার ভূমিকায়। ডাক্তার সাহেব হয়তো এ সকল নিয়মনীতির বিষয়ে ততটা নাও জানতে পারেন, কিন্তু জাতীয় ঔষধ নীতি অনুযায়ী কোনো কোম্পানির ঔষধের বিজ্ঞাপন যে নিষিদ্ধ তা নিশ্চয়ই আপনারা জানেন। তবে ডাক্তার সাহেবদের সহযোগিতায় কোন অসুখের চিকিৎসায় নির্দিষ্ট কোম্পানির ঔষধের নাম গণমাধ্যমে প্রচার করে আপনারা কি দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের পাশাপাশি ঔষধ কোম্পানির স্বার্থ সংরক্ষণ এবং আপনাদের ব্যবসায়িক মুনাফা অর্জন করছেন না?

ঔষধ প্রশাসনের ওয়েবসাইটে দ্য ড্রাগস (কন্ট্রোল) অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ এবং ন্যাশনাল ড্রাগ পলিসি ২০১৬ আপলোড করা আছে। এ আইন/ নিয়মনীতি আপলোড করার পাশাপাশি ঐ বিষয়ে মনিটরিং এর দায়িত্ব কি তারা অস্বীকার করতে পারেন? সর্বোপরি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জনস্বার্থে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এই সকল অনুষ্ঠান বন্ধে বা অনুষ্ঠান পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন বলে ধরে নেয়া যায়।

নির্দিষ্ট কোম্পানির ঔষধের ট্রেড নাম উল্লেখ করে ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয় এমন অনেক টিভি অনুষ্ঠানের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে কেউ ই-মেইলে যোগাযোগ করলে কিছু অনুষ্ঠানের লিংক দেয়া সম্ভব।

সীমিত সম্পদ এবং লোকবল নিয়ে কাজ করে আমাদের ডাক্তার সমাজের একটি বড় অংশ যেভাবে দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রেখেছে তা সত্যিই বিস্ময়কর। গুটিকয় অবিবেচক, সুবিধাভোগী, অনৈতিক কার্যকলাপে লিপ্ত ডাক্তারের কাজ দিয়ে গোটা ডাক্তার সমাজের ভূমিকা বিষয়ে দেশববাসী যেন সন্ধিহান না হয় সেই দিকে সকলেরদৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন।

আর উল্লেখিত অনিয়ম তদারকি, দোষীদের শাস্তি প্রদান বিষয়ে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার শক্ত, পক্ষপাতশূন্য ভূমিকা আমরা আশা করি।

লেখক: চিকিৎসক, মানবাধিকার কর্মী
চেয়ারপার্সন, লিভ হেলদী ফাউন্ডেশন
ই-মেইলঃ dr. purabi @ yahoo.com

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
ঠান্ডায় বাড়ে হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা, নিজেকে বাঁচিয়ে চলার ৩ উপায়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিন, কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
সাইক জেনারেল হাসপাতাল ও বগুড়া প্রফেশনালস ক্লাবের মধ্যে এমওইউ সই
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক