শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

গর্ভাবস্থায় রোজা

অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
গর্ভাবস্থায় রোজা

রোজা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ সক্ষম স্বাভাবিক জ্ঞান সম্পন্ন সাবালক সব মুসলমান নারী ও পুরুষদের জন্য রমজানে রোজা পালন করা ফরজ। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছিল। রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে ফরজ রোজা নেই। আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে মুমিনগণ তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হইয়াছে যেরূপ ফরজ করা হইয়াছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, আশা যে তোমরা মুত্তাকি হইবে (সূরা বাকারা: আয়াত ১৮৩)।

আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, তোমাদের যারা এ মাস পাবে, তাকে অবশ্যই এই মাসে রোজা রাখিতে হইবে। যে ব্যক্তি রোগাক্রান্ত অথবা সফরে থাকবে, তবে অন্য সময়ে গণনা রাখিবে (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য সহজ করতে চান এবং তোমাদের সঙ্গে কঠোরতার ইচ্ছা করেন না, আর যেন তোমরা নির্দিষ্ট সংখ্যা (সমপরিমাণ) পূর্ণ করতে পার এবং তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা কর তোমাদিগকে হেদায়েত করার দরুন। আর যেন তোমরা শোকর করো (সুরা বাকারা: আয়াত ১৮৫)। একদিকে রোজা যেমন ফরজ আবার অন্যদিকে কেউ যদি রোজা পালনে অক্ষম হয় তাদের জন্য ইসলামি শরীয়তে বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, সিয়াম বা রোজা নির্দিষ্ট কয়েকদিন। তবে তোমাদের যারা রোগাক্রান্ত বা সফরে থাকবে, তারা অন্য সময়ে সমপরিমাণ সংখ্যায় পূর্ণ করবে। আর যাদের রোজা পালনের সক্ষমতা নেই, তারা এর পরিবর্তে ফিদিয়া দিবে (সুরা বাকারা: আয়াত ১৮৫)।

রোজা পালনে অক্ষম হলে বা বেশি কষ্ট হলে অথবা জীবনের প্রতি ঝুঁকিপূর্ণ হলে রোজা ছেড়ে দেওয়া যায়। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মা যারা তাদের সন্তানদের স্বাস্থ্য নিয়ে শংকিত বা যেখানে শিশুর স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে এমন মায়েদের জন্য রোজা রাখা বাধ্যতামূলক নয় বলে বেশিরভাগ আলেম-ওলামাগণ মত দিয়েছেন। পরে সুবিধামতো সময়ে কাজা আদায় করে নিতে হবে। আর রোজা পালনে অক্ষম ব্যক্তি রোজার পরিবর্তে যে দান করেন তাকে বলা হয় ফিদিয়া।

কখন রোজা রাখবেন গর্ভবতী মা 
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে গর্ভবতী মায়ের রোজা রাখতে কোনো নিষেধ নেই। রোজা রাখা নিয়ে গর্ভবতী মায়েরা বেশ চিন্তিত থাকেন। অনেক গর্ভবতী মা রোজা রাখতে চান, আবার অনেকে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে ভেবে রোজা রাখা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে  থাকেন। তবে গর্ভকালীন অবস্থার ওপর ভিত্তি করেই রোজা রাখা নির্ভর করে। প্রথমত দেখতে হবে গর্ভের সময়কাল (যেমন প্রথম তিন মাস, মধ্যবর্তী তিন মাস এবং শেষ তিন মাস), গর্ভবতী কোনো রোগে ভুগছেন কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানি বা অন্য কোন জটিল রোগ ইত্যাদি। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রোজা রাখার সময়কাল, পারিপার্শ্বিক অবস্থা - শীতকাল বা গরমকাল। শীতকালে রোজা রাখা অনেকটা সহজ আর গরমকালে গর্ভবতী মায়ের পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এর ফলে শারীরিক দুর্বলতা এবং গর্ভের শিশুর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। প্রকৃতপক্ষে গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি যাবে না তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে মায়ের স্বাস্থ্য এবং গর্ভের সন্তানের অবস্থার উপর। মা ও তার গর্ভের সন্তানের কোনো সমস্যা না হলে, গর্ভবতী নারী সুস্থ ও শক্ত সামর্থ্য হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রোজা রাখা যাবে অনায়াসেই। তবে তার নিজের সুস্থতা, গর্ভের শিশুর নড়াচড়া, ওজন, গতিবিধি  এবং গর্ভের সন্তানের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। একটু সচেতনতা, সুস্থতা আর রুটিন মাফিক জীবনযাত্রা করলে পবিত্র রমজানের রোজা রাখা সহজ হবে।

রোজা রাখার আগে গর্ভবতী মায়ের প্রস্তুতি
রোজা রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একজন গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কোন জটিলতা থাকলে যেমন হাই রিস্ক, ভ্যালুয়েবল প্রেগনেন্সি, অন্য কোনো রোগ আছে কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি নিরুপণ করে এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে গর্ভধারণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ধরনের যে কোনো জটিলতা থাকলে রোজা না রাখাই শ্রেয়। একজন পুষ্টি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করলে গর্ভবতী মায়ের শরীর সুস্থ ও পুষ্টিমান ভালো থাকবে।

রোজা রাখলে গর্ভবতী মাকে যা করতে হবে 
মনে রাখতে হবে মায়ের গর্ভে অনাগত শিশুর প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি হয়। তাই মায়ের শরীরে সঠিক মাত্রায় নির্দিষ্ট পরিমাণে পুষ্টি, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পানি ইত্যাদি সরবরাহ জরুরি। এ সময় গর্ভবতী মায়ের শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটলে শিশুর পরবর্তী জীবনে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে। অবশ্যই পুষ্টিকর খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকতে হবে। যেমন পরিমিত প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, শাকসবজি এবং ফলমূল ইত্যাদি খেতে হবে। এগুলো শরীরে শক্তি জোগাবে এবং গর্ভস্থ বাচ্চার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনে সহায়ক হবে। ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পানির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পানীয় যেমন ফলমূলের রস লেবুর শরবত পান করা যায়। দৈনিক এক কাপ করে দুধ খেতে পারেন। অবশ্যই সাহরি খেতে হবে, সাহরি না খেয়ে রোজা রাখা উচিত না। এতে শরীর দুর্বল হয়ে পড়বে। ইফতারের সময় ভাজাপোড়া খাবারের চেয়ে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই ভালো।
গর্ভাবস্থায় ভারি, গুরুপাক, ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত ও বাসি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এসময় বেশি বিশ্রাম নিন। দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন। বেশি সময় রোদে বা গরমে অবস্থান করা উচিত নয়। রাতে খাবারের পর বিশ্রাম নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করলে শরীরের জন্য উপকারী। অনেকের গর্ভাবস্থায় কিছু ওষুধ সেবন করতে হয়। তারা দিনের বেলার ওষুধগুলো রাতে খেয়ে নেবেন।

যাদের রোজা রাখা উচিত নয়
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে বমি বমি ভাব হয়, এমনকি কারও কারও অতিরিক্ত বমি হতে পারে। এছাড়া দুর্বল লাগা, রুচি নষ্ট হওয়া, মাথা ঘোরানো এবং ওজন কমে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস রোজা না রাখাই শ্রেয়।

মধ্যবর্তী তিন মাস গর্ভবতী মায়েরা একটু ভালো বোধ করেন, আর এই সময় বাচ্চাটির গঠনও তৈরি হয়ে যায়। যদি অন্য কোনো সমস্যা না থাকে, এ সময় গর্ভবতী মা ইচ্ছা করলে রোজা রাখতে পারেন। একটানা রোজা না রেখে ভেঙে ভেঙে রোজা রাখা যাবে। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে যদি গর্ভের সন্তানের নড়াচড়া কমে যায়, তাহলে রোজা না রাখাই উচিত। শেষের তিন মাস গর্ভবতী মাকে সতর্ক হয়ে চলতে হয়। এ সময় বাচ্চা দ্রুত বাড়ে। তাই দুজনের পুষ্টি নিশ্চিত করতে মাকে খাওয়া দাওয়ার বিষয়টিতে জোর দিতে হবে। এ সময়টাতেও রোজা না রাখাই ভালো।

ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ : যারা হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি বা ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ করা অবস্থায় রয়েছেন, তাদের একটু বেশি সতর্ক থাকা উচিত। অনেক চিকিৎসার পরও যাদের এ অবস্থা তৈরি হয়েছে, সেসব হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি মায়েদের রোজা না রাখাই ভালো। এমনকি ভ্যালুয়েবল প্রেগনেন্সিতে রোজা না রাখা উচিত।

ডায়াবেটিস : যারা আগে থেকেই ডায়াবেটিস এ ভুগছেন বা যাদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস রয়েছে এবং তা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তাদের রোজা না রাখা ভালো।

উচ্চ রক্তচাপ : গর্ভাবস্থায় অনেকের রক্তচাপ বেড়ে যায়। যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জটিলতা দেখা দেয় তবে রোজা না রাখাই শ্রেয়। তবে যারা আগে থেকেই উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন এবং তা নিয়ন্ত্রণে আছে, তারা রোজা রাখতে পারবে।

কখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত
কোন লক্ষণ থাক বা না থাক, গর্ভাবস্থায় অবশ্যই নিয়মিত ডাক্তারকে দিয়ে চেকআপ করাতে হবে। এছাড়া যদি গর্ভস্থ শিশু নড়াচড়া না করে, তলপেটে ব্যথা বা শারীরিক দুর্বলতা অনুভূত হয়, হাতে পায়ে পানি আসে- তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

রোজা রেখে গর্ভবতী মাকে বিশ্রামে থাকতে হবে। অতিরিক্ত কাজকর্ম বা ভারী কিছু বহন করা যাবে না। সেহেরি, ইফতার ও রাতের খাবারের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। পরিবারের অন্যান্যদের সহযোগিতা ও সহমর্মিতা খুবই জরুরী।

মনে রাখতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় নিজের ও নিজের শিশুর জীবন বিপন্ন করে রোজা রাখা উচিত নয়। আল্লাহতায়ালাও তা চান না। কোরআনেও এ ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
বুকে ব্যথা নিয়ে কিছু কথা
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
সিজারিয়ানে সন্তান প্রসব কমাবে ইনডাকশন প্রদ্ধতি
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
স্পাইনাল কর্ডে আঘাতপ্রাপ্তদের পুনবার্সন নিশ্চিতকরণে সভা
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস আজ
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন মাইলফলক
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম