শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩

হার্ট ব্লক ও মানসিক অবস্থা

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
হার্ট ব্লক ও মানসিক অবস্থা

বর্তমান সময়ে মানুষের মৃত্যুর প্রধান এবং অন্যতম কারণ হচ্ছে হার্ট ডিজিজ, মোট মৃত্যুর অর্ধেকেরও বেশি সংখ্যক মৃত্যু হার্ট ডিজিজের কারণেই হয়ে থাকে। হার্ট ডিজিজ সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় বয়স্ক ব্যক্তিদের বেলায়, মানে যাদের বয়স ৫০ বছর অতিক্রম করেছে, তাদেরই সবচেয়ে বেশি হার্ট ডিজিজে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তবে ৫০ বছরের চেয়ে অল্প বয়সে যে হার্ট ডিজিজ একেবারেই হয় না তা কিন্তু নয়, তবে এ ক্ষেত্রে অন্যান্য অসুস্থতার চেয়ে হার্ট ডিজিজ হওয়ার প্রবণতা অনেকাংশেই বেশ কম হতে দেখা যায়। এ বয়সের ব্যক্তিদের মধ্যে জন্মগত হার্ট ডিজিজ, বাতজ্বরজনিত হার্ট ডিজিজ, হার্টের ভাল্বের সমস্যা, হার্টের বিভিন্ন অংশের প্রদাহ এবং জীবাণু সংক্রমণ বেশি পরিলক্ষিত হয় এবং বিশেষ ক্ষেত্রে মাদক আসক্ততাজনিত হার্টের অসুস্থতা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

যারা বয়স্ক ব্যক্তি তাদের ক্ষেত্রে হার্টের অসুস্থতার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই হার্ট ব্লকজনিত অসুস্থতা দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের কারণগুলোর মধ্যে বয়স বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপান ও মদ্যপান, বংশগত প্রবণতা, রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল, কায়িক শ্রম বিবর্জিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদিকে অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মনে করুন আপনি একজন সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তি, আপনার জীবনে সব ধরনের কর্মকান্ড আপনি সঠিকভাবে পরিচালনা করে যাচ্ছেন। হয়তো আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান ইত্যাদি কোনো সমস্যাই আপনার শরীরে বিদ্যমান নেই অথবা আছে। আপনি হঠাৎ কোনো কারণে অসুস্থতা বোধ করলেন এবং হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন দেখা দিল।  চিকিৎসকগণ প্রয়োজনীয়তা বোধ করে আপনাকে এনজিওগ্রাম করতে দিল। এনজিওগ্রাম করে আপনার হার্টে এক বা একাধিক বড় (তাৎপর্যপূর্ণ) ব্লক ধরা পড়ল। হঠাৎ একজন সুস্থ মানুষ জানতে পারল যে তার হার্টে ব্লক বিদ্যমান। এ ক্ষেত্রে অনেক রোগীই এ অবস্থাকে মেনে নিতে পারে না অথবা মেনে নিতে কষ্ট হয়। এ ধরনের অবস্থায় ব্যক্তি নিজে ও পারিবার এবং আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যেও এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। মানুষ কী করবে, কী করবে না এটা ভেবে দ্বিধাগ্রস্ততার মধ্যে পড়ে। তার পরবর্তী জীবনের হিসাব-নিকাশ, ধ্যান ধারণা ও চিন্তা চেতনার অনেক পরিবর্তন হয়ে যায়। এক কথায় বলতে গেলে হঠাৎ হার্ট ব্লক ধরা পড়লে মানুষ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। মানুষ ভাবতে শুরু করে যে তার জীবনে একটা বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে এসেছে। ব্যক্তি তার জীবন নিয়ে শঙ্কায় পতিত হন। বৈজ্ঞানিক (চিকিৎসা শাস্ত্র) দৃষ্টিকোণ থেকে যদি বিবেচনা করা হয় তাহলে উক্ত অবস্থাকে কী কী উপায়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে, যেমন- ব্যক্তি পূর্ব থেকেই হার্ট ব্লকে আক্রান্ত ছিল। হার্ট ব্লক এমনই এক ধরনের অসুস্থতা যা খুবই ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে। কারও কারও হার্ট ব্লক সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে বড় (তাৎপর্যপূর্ণ) ধরনের হার্ট ব্লক হতে ২০ থেকে ৩০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। অন্যভাবে বলতে গেলে আজকে যে হার্ট ব্লক ধরা পড়ল তার সূত্রপাত কিন্তু আরও ২০ থেকে ৩০ বছর আগে শুরু হয়েছিল। যেহেতু হার্ট ব্লক খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় তাই আজকে যে হার্ট ব্লক ধরা পড়ল তা হয়তো ১ বছর আগে ওই ব্যক্তির শরীরে বিদ্যমান ছিল, যার তীব্রতা হয়তো একটু কম ছিল। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, অস্থিরতার ফলে হার্ট ব্লকের লক্ষণগুলো আত্মপ্রকাশ ঘটে যা আগে পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বিভিন্নজনের মধ্যে বিভিন্নভাবে তা পরিস্ফুটিত হয় যা চিকিৎসকরা খুব সহজেই শনাক্ত করতে পারেন। অধিকাংশ ব্যক্তির ক্ষেত্রে আমরা দেখে থাকি যে, তিনি যেহেতু ইতোপূর্বে সুস্থ স্বাভাবিকভাবে জীবনধারণ করে আসছিলেন তাই তিনি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন বোধ করেননি। তার শরীরে ইতোপূর্বে কোনো ধরনের হার্টে ব্লকের লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়নি। সুতরাং হার্ট ব্লক নিয়ে খুব বেশি বিচলিত হওয়ার কোনো কারণ নাই। যেহেতু আজকে ধরা পড়া ব্লকটি অনেক আগে থেকেই উক্ত ব্যক্তির শরীরে বিদ্যমান ছিল যা বর্তমানে এনজিওগ্রামের মাধ্যমে ধরা পড়ল। তাই তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে বর্তমান চিকিৎসাবিজ্ঞানের আওতাধীন চিকিৎসা নেওয়াই উত্তম। হার্ট ব্লক ধরা পড়লে ব্যাকুল না হয়ে, ভীতসন্ত্রস্ত না হয়ে, ধীরেসুস্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন।

লেখক: চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ফুসফুসে মাত্রাতিরিক্ত বাতাস
ফুসফুসে মাত্রাতিরিক্ত বাতাস
বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা
বসুন্ধরা আই হাসপাতাল ও রোটারি ক্লাবের উদ্যোগে ফ্রি চিকিৎসাসেবা
ইউনাইটেড কার্ডিয়াক সেন্টার উদ্বোধন
ইউনাইটেড কার্ডিয়াক সেন্টার উদ্বোধন
ইউনিভার্সেল মেডিকেলে ফ্রি হার্ট ক্যাম্প
ইউনিভার্সেল মেডিকেলে ফ্রি হার্ট ক্যাম্প
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা
বিশ্ব হার্ট দিবস ও কিছু কথা
বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিশ্ব হার্ট দিবসে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে র‍্যালি ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা
সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ
প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন
কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক
সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল
এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি
ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি
শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম
বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত
বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১
কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

সাবেক ৩ গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক ৩ গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন
আশুলিয়া ও টঙ্গীতে পোশাক কারখানায় আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসিকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ
ইসিকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা