শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪

শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

ডা. এম শমশের আলী
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে,  তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে

মানব জীবনে শারীরিক যোগ্যতা এমন একটি অবস্থা যা শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গের ওপর নির্ভরশীল। যদি মানব দেহের কোনো একটি অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে না পারে, তবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে-এটাই স্বাভাবিক। যদি মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ না করে, লিভার সঠিকভাবে কাজ না করে অথবা মাংসপেশি, কিডনি, পরিপাকতন্ত্র ইত্যাদি অঙ্গ সঠিকভাবে কর্মক্ষম না থাকে; তা হলে অবধারিতভাবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রায় রসদ (খাদ্যকণা) এবং অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। রসদ বা খাদ্যকণা আসে পরিপাকতন্ত্র থেকে, খাদ্যবস্তু হজমের মাধ্যমে। মানুষ যে সব বস্তু খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে তা হজম হয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যকণা খাদ্যনালির মাধ্যমে শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। অপ্রয়োজনীয় খাদ্যাংশ এবং হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে, তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে এবং ব্যক্তির শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। তাই প্রতিটি ব্যক্তিকেই সব ধরনের খাদ্যবস্তু গ্রহণ করতে হবে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মুখ্য ভূমিকা রাখে। সব ধরনের খাদ্যবস্তু বলতে এমন সব খাদ্যকে বোঝানো হয়, যাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণে প্রোটিন, কার্বো-হাইড্রেট বা শর্করা, স্নেহ জাতীয় খাদ্য মানে তেল চর্বি, বিভিন্ন ধরনের লবণ বা মিনারেল, সব ধরনের ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি এই ছয়টি উপাদানকে বোঝানো হয়। উল্লেখিত উপাদানের কোনো একটির কমতি হলে আপনার স্বাস্থ্যহানি ঘটবে এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রোটিন যুক্ত খাবার হলো- মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, মাশরুম। স্নেহ জাতীয় খাদ্য হলো সব ধরনের উদ্ভিজ্জ তেল, সয়াবিন, পাম, সরিষার তেল ইত্যাদি এবং পশুপাখি, মাছের চর্বি ও ঘি-মাখন। শর্করা জাতীয় খাদ্য মানে চাল, গম, আলু, ভুট্টা থেকে তৈরি করা সমস্ত খাদ্য, এমনকী মিষ্টি জাতীয় বস্তু। ভিটামিন, লবণ বা মিনারেল আমরা শাকসবজি এবং ফলমূল থেকে পেয়ে থাকি। শারীরিক যোগ্যতা বজায় রাখার জন্য এই ছয় ধরনের (প্রোটিন, শর্করা, স্নেহ, ভিটামিন, মিনারেল এবং পানি) খাদ্যবস্তু সুষম মাত্রায় বা সঠিক পরিমাণে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

প্রতিটি অঙ্গের সুস্বাস্থ্য রক্ষার্থে রসদ ছাড়াও অক্সিজেন নামক এক ধরনের জ্বালানির প্রয়োজন যা বাতাসে পাওয়া যায়, তা প্রায় সবারই জানা। মানুষ শ্বাস গ্রহণের ফলে শ্বাসনালির মাধ্যমে বাতাস ফুসফুসে নিয়ে থাকে। ফুসফুসের বাতাস থেকে অক্সিজেন শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। সুতরাং খাদ্যনালি থেকে রসদ এবং ফুসফুস থেকে অক্সিজেন রক্তে মিশ্রিত হয়ে রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে অক্সিজেন ও রসদ প্রতিটি অঙ্গে অঙ্গে পৌঁছে সারা শরীরের কার্যক্রম মানে কর্মক্ষমতা রক্ষা করে, শরীরিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে যার ফলে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা বজায় থাকে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে রক্তে বিদ্যমান থাকা রসদ ও অক্সিজেন সব অঙ্গে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সারা শরীরে রক্তপ্রবাহ সঠিক রাখে। ফলশ্রুতিতে আমাদের সারা শরীরে অতি প্রয়োজনীয় রসদ এবং অক্সিজেন পৌঁছে দেয়। হার্ট মাতৃগর্ভ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অবিরতভাবে রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ বজায় রাখে। যদি কোনো কারণে হার্ট তিন থেকে চার মিনিটের জন্য রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয় তবে ব্যক্তির মৃত্যু অবধারিত। বর্তমান সমাজে খাদ্য বা রসদ প্রায় সবারই পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করতে পারে, তবে তা সুষম মাত্রায় কি না তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

মানব শরীরে প্রতিটি অঙ্গই নির্দিষ্ট কাজে নিয়োজিত, ব্রেন মানুষকে সঠিক পথে পরিচালনা করে, নার্ভ শরীরের গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে, কিডনি রক্ত ছাকনির মাধ্যমে বিষাক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় বস্তু শরীর থেকে বের করে দেয়। খাদ্যনালি থেকে খাদ্যকণা রক্তে শোষিত হওয়ার পর খাদ্যনালির সমস্ত রক্ত লিভারের মাধ্যমে খাদ্যনালি থেকে শোষিত রক্তকে যাচাই-বাছাই করে অপ্রয়োজনীয় এবং বিষাক্ত বস্তু পিত্ত রসের সঙ্গে খাদ্যনালি হয়ে মলের সঙ্গে শরীর থেকে বের করে দেয় এবং প্রয়োজনীয় বস্তুকে রক্তের মূলধারায় প্রবেশ করার অনুমতি প্রদান করে। মাংস পেশি ও হাড় মানুষের চলাচল করা ও শারীরিক কর্মকান্ড সম্পাদনে সাহায্য করে এবং সব সময়েই নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্ক তা নিয়ন্ত্রণ করে। যার জন্য আমরা মস্তিষ্ক নষ্ট (ব্রেন স্ট্রোক) হওয়া ব্যক্তিকে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হতে দেখে থাকি। তার মানে ব্রেন যে আমাদের গতিপ্রকৃতি পরিচালনা করে, তা স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পা অচল হওয়া দেখে ভালোভাবে বোঝা যায়।

আগেই আলোচনা করেছি, রক্তপ্রবাহ সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ট তার দায়িত্ব পালন করে থাকে। হার্টকে মানব শরীরের ইঞ্জিন বলা যেতে পারে। কারণ সে সব সময় রক্ত পাম্প করে সারা শরীরের সুস্থতা রক্ষার্থে কাজ করে থাকে। অন্যভাবে বলতে গেলে বলা যায়, যদি কোনোভাবে হার্টের কর্মক্ষমতা কমে যায়, মানে হার্ট শারীরিক চাহিদা মোতাবেক প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে ব্যর্থ হয়, তবে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না। যাকে অনেকেই শারীরিক দুর্বলতা বলে মনে করে। এসব দুর্বলতাকে শারীরিক অযোগ্যতা বলা হয়। মানুষের শারীরিক যোগ্যতা অনেকাংশেই হার্টের যোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত, তার মানে যদি কারও হার্টের যোগ্যতা বা কর্মক্ষমতা কমে যায়, তবে সে শারীরিক অযোগ্যতায় আক্রান্ত হবেন। শারীরিক যোগ্যতা ঠিক রাখার জন্য অবশ্যই হার্টের যোগ্যতা স্বাভাবিক থাকা খুবই জরুরি। পরিশেষে এ কথা বলা যায়, আপনি যদি শারীরিকভাবে যোগ্য (ফিট) থাকেন তবে আপনার শরীরে বড় ধরনের কোনো অসুস্থতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। আর যদি আপনার শারীরিক যোগ্যতা কমে যেতে থাকে, তবে আপনি ধরে নিতে পারেন, আপনার শরীরে যে কোনো ধরনের জটিল অসুস্থতা দেখা দিয়েছে। বয়স যদি ৫০ এর বেশি হয়, তবে সবার আগে জেনে নেবেন যে  হার্ট সুস্থ আছে কিনা। যে কোনো বয়সে যদি কারও শারীরিক যোগ্যতা কমে যায় তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। অসুস্থতা সঠিকভাবে নির্ণয় করে, চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হলে আপনি আবার আপনার শারীরিক যোগ্যতা ফিরে পেতে পারেন।

লেখক : চিফ কনসালট্যান্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
আবারও ‘ওয়ার্ল্ড ওভারিয়ান ক্যান্সার কোয়ালিশনে’র পরিচালক রাফে সাদনান আদেল
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
কানপাকা রোগ কোনও ঠুনকো কিছু নয়
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
শ্বাসকষ্ট : হার্টের অসুস্থতার অন্যতম লক্ষণ
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
হাটু প্রতিস্থাপন মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম: ডা. এম. আলী
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ব্যথায় করণীয়
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
কাশির সঙ্গে রক্ত গেলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ভীতিকর অনুভূতি হার্টের প্যালপিটিশন
ভীতিকর অনুভূতি হার্টের প্যালপিটিশন
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু : করণীয় কী?
হৃদরোগীদের ডেঙ্গু : করণীয় কী?
আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
সর্বশেষ খবর
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার
অন্যায়ভাবে হামলা-মামলাকারীদের বিচারের আওতায় আনা হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় দণ্ডিত বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের
অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল চালকের

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’
তেজস্ক্রিয়তাকে পরাস্ত করা জীব: মানুষের জন্য নতুন আশা জাগাচ্ছে ‘কোনান দ্য ব্যাকটেরিয়াম’

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার
পতেঙ্গায় বিমান কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে
অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতা : সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের
ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগেই পদত্যাগের ঘোষণা এফবিআই পরিচালকের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ
বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পৃথিবীর কোনো রাষ্ট্রে নেই: হাফিজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত
চট্টগ্রামে মেহেদী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার
নতুন রূপে সাজছে রাঙামাটির শহীদ মিনার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো
২০৩৪ বিশ্বকাপ হবে ‘সর্বকালের সেরা’: রোনালদো

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!
বিশ্বনাথে পাহারা দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না চুরি!

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা