শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২১, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪

শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে,  তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে

মানব জীবনে শারীরিক যোগ্যতা এমন একটি অবস্থা যা শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গের ওপর নির্ভরশীল। যদি মানব দেহের কোনো একটি অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে না পারে, তবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে-এটাই স্বাভাবিক। যদি মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ না করে, লিভার সঠিকভাবে কাজ না করে অথবা মাংসপেশি, কিডনি, পরিপাকতন্ত্র ইত্যাদি অঙ্গ সঠিকভাবে কর্মক্ষম না থাকে; তা হলে অবধারিতভাবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রায় রসদ (খাদ্যকণা) এবং অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। রসদ বা খাদ্যকণা আসে পরিপাকতন্ত্র থেকে, খাদ্যবস্তু হজমের মাধ্যমে। মানুষ যে সব বস্তু খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে তা হজম হয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যকণা খাদ্যনালির মাধ্যমে শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। অপ্রয়োজনীয় খাদ্যাংশ এবং হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে, তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে এবং ব্যক্তির শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। তাই প্রতিটি ব্যক্তিকেই সব ধরনের খাদ্যবস্তু গ্রহণ করতে হবে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মুখ্য ভূমিকা রাখে। সব ধরনের খাদ্যবস্তু বলতে এমন সব খাদ্যকে বোঝানো হয়, যাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণে প্রোটিন, কার্বো-হাইড্রেট বা শর্করা, স্নেহ জাতীয় খাদ্য মানে তেল চর্বি, বিভিন্ন ধরনের লবণ বা মিনারেল, সব ধরনের ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি এই ছয়টি উপাদানকে বোঝানো হয়। উল্লেখিত উপাদানের কোনো একটির কমতি হলে আপনার স্বাস্থ্যহানি ঘটবে এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রোটিন যুক্ত খাবার হলো- মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, মাশরুম। স্নেহ জাতীয় খাদ্য হলো সব ধরনের উদ্ভিজ্জ তেল, সয়াবিন, পাম, সরিষার তেল ইত্যাদি এবং পশুপাখি, মাছের চর্বি ও ঘি-মাখন। শর্করা জাতীয় খাদ্য মানে চাল, গম, আলু, ভুট্টা থেকে তৈরি করা সমস্ত খাদ্য, এমনকী মিষ্টি জাতীয় বস্তু। ভিটামিন, লবণ বা মিনারেল আমরা শাকসবজি এবং ফলমূল থেকে পেয়ে থাকি। শারীরিক যোগ্যতা বজায় রাখার জন্য এই ছয় ধরনের (প্রোটিন, শর্করা, স্নেহ, ভিটামিন, মিনারেল এবং পানি) খাদ্যবস্তু সুষম মাত্রায় বা সঠিক পরিমাণে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

প্রতিটি অঙ্গের সুস্বাস্থ্য রক্ষার্থে রসদ ছাড়াও অক্সিজেন নামক এক ধরনের জ্বালানির প্রয়োজন যা বাতাসে পাওয়া যায়, তা প্রায় সবারই জানা। মানুষ শ্বাস গ্রহণের ফলে শ্বাসনালির মাধ্যমে বাতাস ফুসফুসে নিয়ে থাকে। ফুসফুসের বাতাস থেকে অক্সিজেন শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। সুতরাং খাদ্যনালি থেকে রসদ এবং ফুসফুস থেকে অক্সিজেন রক্তে মিশ্রিত হয়ে রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে অক্সিজেন ও রসদ প্রতিটি অঙ্গে অঙ্গে পৌঁছে সারা শরীরের কার্যক্রম মানে কর্মক্ষমতা রক্ষা করে, শরীরিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে যার ফলে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা বজায় থাকে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে রক্তে বিদ্যমান থাকা রসদ ও অক্সিজেন সব অঙ্গে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সারা শরীরে রক্তপ্রবাহ সঠিক রাখে। ফলশ্রুতিতে আমাদের সারা শরীরে অতি প্রয়োজনীয় রসদ এবং অক্সিজেন পৌঁছে দেয়। হার্ট মাতৃগর্ভ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অবিরতভাবে রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ বজায় রাখে। যদি কোনো কারণে হার্ট তিন থেকে চার মিনিটের জন্য রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয় তবে ব্যক্তির মৃত্যু অবধারিত। বর্তমান সমাজে খাদ্য বা রসদ প্রায় সবারই পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করতে পারে, তবে তা সুষম মাত্রায় কি না তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

মানব শরীরে প্রতিটি অঙ্গই নির্দিষ্ট কাজে নিয়োজিত, ব্রেন মানুষকে সঠিক পথে পরিচালনা করে, নার্ভ শরীরের গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে, কিডনি রক্ত ছাকনির মাধ্যমে বিষাক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় বস্তু শরীর থেকে বের করে দেয়। খাদ্যনালি থেকে খাদ্যকণা রক্তে শোষিত হওয়ার পর খাদ্যনালির সমস্ত রক্ত লিভারের মাধ্যমে খাদ্যনালি থেকে শোষিত রক্তকে যাচাই-বাছাই করে অপ্রয়োজনীয় এবং বিষাক্ত বস্তু পিত্ত রসের সঙ্গে খাদ্যনালি হয়ে মলের সঙ্গে শরীর থেকে বের করে দেয় এবং প্রয়োজনীয় বস্তুকে রক্তের মূলধারায় প্রবেশ করার অনুমতি প্রদান করে। মাংস পেশি ও হাড় মানুষের চলাচল করা ও শারীরিক কর্মকান্ড সম্পাদনে সাহায্য করে এবং সব সময়েই নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্ক তা নিয়ন্ত্রণ করে। যার জন্য আমরা মস্তিষ্ক নষ্ট (ব্রেন স্ট্রোক) হওয়া ব্যক্তিকে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হতে দেখে থাকি। তার মানে ব্রেন যে আমাদের গতিপ্রকৃতি পরিচালনা করে, তা স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পা অচল হওয়া দেখে ভালোভাবে বোঝা যায়।

আগেই আলোচনা করেছি, রক্তপ্রবাহ সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ট তার দায়িত্ব পালন করে থাকে। হার্টকে মানব শরীরের ইঞ্জিন বলা যেতে পারে। কারণ সে সব সময় রক্ত পাম্প করে সারা শরীরের সুস্থতা রক্ষার্থে কাজ করে থাকে। অন্যভাবে বলতে গেলে বলা যায়, যদি কোনোভাবে হার্টের কর্মক্ষমতা কমে যায়, মানে হার্ট শারীরিক চাহিদা মোতাবেক প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে ব্যর্থ হয়, তবে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না। যাকে অনেকেই শারীরিক দুর্বলতা বলে মনে করে। এসব দুর্বলতাকে শারীরিক অযোগ্যতা বলা হয়। মানুষের শারীরিক যোগ্যতা অনেকাংশেই হার্টের যোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত, তার মানে যদি কারও হার্টের যোগ্যতা বা কর্মক্ষমতা কমে যায়, তবে সে শারীরিক অযোগ্যতায় আক্রান্ত হবেন। শারীরিক যোগ্যতা ঠিক রাখার জন্য অবশ্যই হার্টের যোগ্যতা স্বাভাবিক থাকা খুবই জরুরি। পরিশেষে এ কথা বলা যায়, আপনি যদি শারীরিকভাবে যোগ্য (ফিট) থাকেন তবে আপনার শরীরে বড় ধরনের কোনো অসুস্থতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। আর যদি আপনার শারীরিক যোগ্যতা কমে যেতে থাকে, তবে আপনি ধরে নিতে পারেন, আপনার শরীরে যে কোনো ধরনের জটিল অসুস্থতা দেখা দিয়েছে। বয়স যদি ৫০ এর বেশি হয়, তবে সবার আগে জেনে নেবেন যে  হার্ট সুস্থ আছে কিনা। যে কোনো বয়সে যদি কারও শারীরিক যোগ্যতা কমে যায় তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। অসুস্থতা সঠিকভাবে নির্ণয় করে, চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হলে আপনি আবার আপনার শারীরিক যোগ্যতা ফিরে পেতে পারেন।

লেখক : চিফ কনসালট্যান্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়