শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৮

নষ্ট হওয়া ফুসফুস

প্রিন্ট ভার্সন
নষ্ট হওয়া ফুসফুস

বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই একটি সমস্যাসহ কিছু রোগী পেয়ে থাকেন যাদের ফুসফুস নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে একটি ফুসফুস নষ্ট থাকে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দুই ফুসফুসই নষ্ট হয়ে যায়। তখন রোগী তীব্র শ্বাসকষ্টে ভোগেন, যাকে আমরা রেসপিরেটরি ক্রিপল বলে থাকি। বিশ্রামে থাকলে রোগী মোটামুটি ভালো থাকে তবে একটু পরিশ্রম করলেই প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়। এক ফুসফুস নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর আরেক ফুসফুস সম্পূর্ণ ভালো থাকলে অনেক সময় রোগী খুব একটা টের পায় না। শুধু বুক ব্যথা বা কফ-কাশি হলে চিকিৎসক এক্স-রে করালে যখন রোগী জানতে পারেন যে তার একটি ফুসফুস নষ্ট তখনই তার সমস্যা শুরু হয়ে যায়। আর যদি একটি ফুসফুস সম্পূর্ণ নষ্ট এবং আরেক ফুসফুস কিছু খারাপ থাকে তাহলে অল্প শ্বাসকষ্ট সব সময় লেগেই থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রোগীরা সব ধরনের শ্বাসকষ্টকে হাঁপানি ভেবে হাঁপানির ওষুধ খান, এমনকি স্টেরয়েড বড়ি পর্যন্ত খেতে থাকেন। অনেক সময় প্রচুর সংখ্যক রোগীকে দেখেছি ইনহেলার ব্যবহার করতে। প্রকৃতপক্ষে সব শ্বাসকষ্টই হাঁপানি নয়। সব ধরনের বক্ষব্যাধিতেই শ্বাসকষ্ট একটি অন্যতম প্রধান উপসর্গ। বহু বছর নিজে নিজে হাঁপানির ওষুধ এমনকি ইনহেলার পর্যন্ত ব্যবহার করে রোগী যখন কোনো উপকার পান না তখন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে আসেন। চিকিৎসক তখন এক্স-রে, লাঞ্চ ফাংশন পরীক্ষা করে জানতে পারেন যে, রোগী হাঁপানিতে ভুগছেন না বরং তার শ্বাসকষ্টের কারণ হলো নষ্ট হয়ে যাওয়া ফুসফুস। এখন প্রশ্ন আসে কেন ফুসফুস নষ্ট বা বিপর্যস্ত হয়। এর উত্তরে বলতে হয়, অনেক ধরনের বক্ষব্যাধিতে একটি বা দুটি ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। প্রধান কারণ হলো যক্ষ্মা। বেশির ভাগ যক্ষ্মা রোগীই যখন চিকিৎসকের কাছে আসেন তখন তার ফুসফুসের অনেক ক্ষতিসাধিত হয়ে গেছে। আমাদের দেশে কাশির সঙ্গে রক্ত না গেলে রোগী সাধারণত ডাক্তারের কছে আসেন না। যক্ষ্মা সন্দেহ করার সঙ্গে সঙ্গেই রোগী যদি চিকিৎসকের কাছে আসেন এবং চিকিৎসক যদি প্রয়োজনীয় পরীক্ষা যেমন, কফ পরীক্ষা, এক্স-রে পরীক্ষা সঙ্গে সঙ্গে করান তাহলে যক্ষ্মা প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়ে এবং ফুসফুসও ততটা ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। যক্ষ্মা হয়ে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর চিকিৎসা শুরু করলে যক্ষ্মার জীবাণুগুলো মরে যাবে ঠিকই কিন্তু ধ্বংসপ্রাপ্ত ফুসফুস তো আর ঠিক হবে না। যক্ষ্মা ছাড়াও ফাঙ্গাসের কারণে বক্ষব্যাধি, ফ্রাইড লেন্ডারস জীবাণুঘটিত বক্ষব্যাধিসহ বিভিন্ন জীবাণু সংক্রমিত হয়ে ফুসফুস নষ্ট হয়ে গেলেও ডেস্ট্রয়েড লাঞ্চ দেখা দিতে পারে। ব্যাপক পরিমাণে ব্রংকিএকটেসিস হয়েও ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আঘাতজনিত কারণেও ফুসফুসে বাতাস ঢুকে নিউমোথোরাস্ক তৈরি করে ফুসফুস ধ্বংসপ্রাপ্ত হতে পারে। ফুসফুসের পর্দায় পুঁজ জমে অথবা ফুসফুসে ফোঁড়া হয়েও ফুসফুসকে নষ্ট করে দিতে পারে। এক কথায় অনেক কারণেই ফুসফুস বিপর্যস্ত হতে পারে। এখন নষ্ট হয়ে যাওয়া ফুসফুসের লক্ষণ নিয়ে আলোকপাত করছি। আগেই লিখেছি এ সমস্যা দেখা দিলে বিভিন্ন তীব্রতায় শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কফ, কাশি লেগেই থাকে। অনেক সময় কফে জীবাণু সংক্রমিত হয়ে হলুদ হয়ে যায়। তখন জ্বর দেখা দেয়।  বুক ব্যথা করে এবং ব্যথা কম-বেশি হতে পারে। ফুসফুস নষ্ট হয়ে গেলে একটি কষ্টকর শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দেয়।

অধ্যাপক ডা. ইকবাল হাসান মাহমুদ

বক্ষ্যব্যাধি বিশেষজ্ঞ, ইকবাল চেস্ট সেন্টার, মগবাজার ওয়্যারলেস, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
কাঁকরোলের গুণাগুণ
কাঁকরোলের গুণাগুণ
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট নিয়ে অহেতুক উদ্বেগ নয়
ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট নিয়ে অহেতুক উদ্বেগ নয়
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
কাঁচা মরিচে স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা মরিচে স্বাস্থ্য উপকারিতা
ডায়াবেটিস ও মানসিক স্বাস্থ্য : অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও মানসিক স্বাস্থ্য : অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক
ওষুধ খাওয়া ও বন্ধে সতর্কতা জরুরি
ওষুধ খাওয়া ও বন্ধে সতর্কতা জরুরি
সর্বশেষ খবর
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৩৮ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা