শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

করোনা বিপর্যয় : সমাধানের বাতিঘর

মেজর ডা. খাশরোজ সামাদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা বিপর্যয় : সমাধানের বাতিঘর
করোনাভাইরাস তার অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়তই তার ‘জিন’ তথা বংশগতি বদলাচ্ছে। অদ্যাবধি এ ভাইরাস অন্তত ৩৮০ বার এ কাজটি সাড়ম্বরে করেছে। ফলে বিজ্ঞানীদের জন্য ‘ক্ষণে ক্ষণে’ পরিবর্তিত ভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ তৈরি করা জটিল হয়ে পড়েছে

 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ এবং ধ্বংসযজ্ঞের পর পৃথিবীর মানুষকে খোদ মৃত্যুর ভয়ে সরুদ্ধকরভাবে ‘প্যানিক’ করতে পেরেছে অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক অণুজীব, সাধারণ্যে যা করোনাভাইরাস নামে পরিচিত।

আমাদের সাধারণ ধারণা অনুযায়ী যে কোনো ছোঁয়াচে রোগের প্রাদুর্ভাব তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে বেশি। অথচ, সম্প্র্রতি আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে দেখলাম, চিকিৎসাবিজ্ঞানের উৎকর্ষে শীর্ষস্থানে থাকা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ইতালি, ফ্রান্স, স্পেন, জার্মানসহ বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে তাসের দেশের মতো পুরোটাই তছনছ করে দিয়েছে এ অণুজীব। গ্রেট ব্রিটেনে স্বেচ্ছায় রাজত্ব ছেড়ে দেওয়া রাজপুত্র চার্লস, প্রধানমন্ত্রীও সংক্রমিত হয়েছেন। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ হিসেবে পরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হার এতই বেশি যে সেখানকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে খোদ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও করোনার ভীতি গ্রাস করেছে। মিডিয়াকে দেওয়া নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সেটি বারবার প্রস্ফুট হয়েছে।

যে কোনো দেশে মহামারী দেখা দিলে তার মূল সমস্যা খুঁজে বের করা হয়। দেশে দেশে, জাতিতে জাতিতে, অর্থনৈতিক অবস্থান ইত্যাদি পরিমন্ডলে একই অসুখের মূল সমস্যা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে খোলা চোখে সব জনপদেই কতগুলো বিষয় দৃশ্যমান। যেমন জাতীয় বাজেটের কত শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ, মাথাপিছু জিডিপি কেমন, রোগী চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীর অনুপাত কেমন, শিশু-মাতৃমৃত্যুর হার কেমন ইত্যাদি। করোনা বিপর্যয়ের মূল কারণ খুঁজতে গেলে কী সেই মানদন্ডগুলোই প্রথমে উচ্চারিত হয়? আগে উল্লেখিত দেশগুলোতে এ মানদন্ডগুলো সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও এ রোগের ব্যাপক বিস্তার প্রমাণ করে মূল কারণ এর বুলস আইতে তীরটি ঠিকমতো লাগেনি। তবে মূল সমস্যাটি কী? সঠিক উত্তর হলো করোনা  সংক্রমিত হয়েছে আজ অবধি অজেয় ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক ‘অণুজীব’, ভাইরাস দ্বারা।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের যুগে প্রকৃতির নানাবিধ খেয়ালকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সক্ষম হলেও করোনাভাইরাসকে নিরাময় করার জন্য পুরোপুরি কার্র্যকরী প্রতিষেধক বা ওষুধ চিকিৎসাবিজ্ঞান আমাদের আজও উপহার দিতে সক্ষম হয়নি। বিগত দিনে ভাইরাসঘটিত কিছু রোগের ব্যাপক প্রাণহানি আমাদের চৈতন্যের দ্বারে বিপুলভাবে নাড়া দিয়ে গেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় SARS, MERS, AIDS ইত্যাদির নাম। এছাড়া এবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিশেষত আফ্রিকাতে যখন ব্যাপক লোকক্ষয় হয়েছিল তখনো ভাইরাস নামের অণুজীবের কাছে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অসহায়ত্ব আরেকবার প্রস্ফুট হয়েছিল। উল্লিখিত ভাইরাসগুলোর ধরন পৃথক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিপক্রিটাসের যুগ  থেকে অদ্যাবধি এ ভাইরাসগুলোর প্রাদুর্ভাব এই প্রথম। ফলে চিকিৎসকদের কাছে বিষয়টি নতুন এবং সংশ্লিষ্টদের পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই এই ‘মহাযুদ্ধে’ নামতে হয়েছে। করোনাভাইরাস তার অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়তই তার ‘জিন’ তথা বংশগতি বদলাচ্ছে। অদ্যাবধি এ ভাইরাস অন্তত ৩৮০ বার এ কাজটি সাড়ম্বরে করেছে। ফলে বিজ্ঞানীদের জন্য ‘ক্ষণে ক্ষণে’ পরিবর্তিত ভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ তৈরি করা জটিল হয়ে পড়েছে।

একটু লক্ষ করলে দেখা যায়, কুষ্ঠের মতো ভয়াল ব্যাধিকে চিকিৎসা দিয়ে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। প্রচলিত প্রবচন ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নেই রক্ষা’ - কে অসার প্রমাণিত করে তাকেও পরাভূত করা সম্ভব হয়েছে। কেন যক্ষ্মা, কুষ্ঠসহ অনেক দুর্মদ-দুর্বিনীত রোগকে পরাজিত করা সম্ভব হয়েছে? উত্তর খুবই সহজ। এগুলো কোনোটিই ভাইরাসজনিত রোগ নয়। আবার ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করার জন্য অব্যর্থ অ্যান্টিবায়োটিক যেমন আছে তেমনই উল্লিখিত অণুজীবের বিরুদ্ধে কার্যকরী প্রতিষেধক এবং ওষুধও তেমন আছে। কিন্তু করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লাগসই প্রতিষেধক বা ওষুধ আজও অধরা। এটিই করোনা সমস্যার মূল। তাত্ত্বিকভাবে যদি ধরি, আগামীকালই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ আবিষ্কার করা সম্ভব হয় তবে COVID-19 এর যত রোগী আছে তাদের সেই ওষুধ দিয়ে রোগ উপশম করা সম্ভব। আবার বাকি জনগোষ্ঠীকে প্রতিষেধক প্রয়োগের মাধ্যমে সংক্রমণের হাত  থেকে বাঁচান সম্ভব। সময়ের আবর্তনে পশ্চিমা দেশগুলো শল্য চিকিৎসায় বিশেষ সাফল্য লাভ করেছে। হৃদরোগ, স্নায়ুরোগ বা মানসিক রোগ চিকিৎসায় অগ্রগতির সূচক অনেকটাই অগ্রগামী কিন্তু তাদের আবহাওয়া, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, সর্বসাধারণের স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলাসহ নানাবিধ কারণে ‘ইনফেকশন’ জাতীয় রোগ অল্পই হয়। ফলে অণুজীব দ্বারা সৃষ্ট রোগবালাইয়ে উন্নততর গবেষণায় তাদের আগ্রহ যেমন কম তেমনই প্রায়োগিক জ্ঞান এবং সরাসরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করার অভিজ্ঞতাও সীমিত।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের FDA, ফেডারেল ড্রাগ এজেন্সি নতুন ওষুধ আবিষ্কারের অন্যতম অগ্রদূত। তবে শুধু ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা নয়, প্রাণীর ওপর ট্রায়াল, ‘স্বেচ্ছা প্রণোদিত’ রোগীর ওপর প্রয়োগ সবশেষে পোস্ট মার্কেটিং সার্ভিল্যান্সের স্তর পেরিয়ে এ সংস্থা নতুন ওষুধ বাজারজাত করার অনুমতি দেয়। এ প্রক্রিয়ায় নতুন ওষুধ বাজারজাত করতে কয়েক বছর সময় লেগে যায়। সেই ধারাবাহিকতায় করোনার ওষুধ আবিষ্কার এবং বাজারে আসতে যে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে এটি দিব্যি বোঝা যাচ্ছে। তবে কি করোনা বিপর্যয়কে আমরা বিনাযুদ্ধে ওয়াক ওভার দিয়ে দেব। বিবেকবান মানুষ হিসেবে আমরা সেটি কখনই মানতে পারি না। তাহলে এ অবস্থায় আমাদের কি করণীয়।

উত্তর হলো, করোনা রোগী এবং তাদের ছোঁয়া থেকে মুক্ত থাকাই একমাত্র ‘বাতিঘর’। করোনা জীবাণু ঘরে আসে না, আমরাই তা জতুগৃহে নিয়ে আসি। 

লেখক : ক্লাসিফাইড স্পেশালিস্ট, ফার্মাকোলজি, আর্মড ফোর্সেস

মেডিকেল কলেজ।                                

এই বিভাগের আরও খবর
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
জ্বর হলে কী খাবেন
জ্বর হলে কী খাবেন
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
হেলথ টিপস
হেলথ টিপস
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা