শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

করোনা বিপর্যয় : সমাধানের বাতিঘর

মেজর ডা. খাশরোজ সামাদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা বিপর্যয় : সমাধানের বাতিঘর
করোনাভাইরাস তার অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়তই তার ‘জিন’ তথা বংশগতি বদলাচ্ছে। অদ্যাবধি এ ভাইরাস অন্তত ৩৮০ বার এ কাজটি সাড়ম্বরে করেছে। ফলে বিজ্ঞানীদের জন্য ‘ক্ষণে ক্ষণে’ পরিবর্তিত ভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ তৈরি করা জটিল হয়ে পড়েছে

 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ এবং ধ্বংসযজ্ঞের পর পৃথিবীর মানুষকে খোদ মৃত্যুর ভয়ে সরুদ্ধকরভাবে ‘প্যানিক’ করতে পেরেছে অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক অণুজীব, সাধারণ্যে যা করোনাভাইরাস নামে পরিচিত।

আমাদের সাধারণ ধারণা অনুযায়ী যে কোনো ছোঁয়াচে রোগের প্রাদুর্ভাব তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে বেশি। অথচ, সম্প্র্রতি আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে দেখলাম, চিকিৎসাবিজ্ঞানের উৎকর্ষে শীর্ষস্থানে থাকা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ইতালি, ফ্রান্স, স্পেন, জার্মানসহ বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে তাসের দেশের মতো পুরোটাই তছনছ করে দিয়েছে এ অণুজীব। গ্রেট ব্রিটেনে স্বেচ্ছায় রাজত্ব ছেড়ে দেওয়া রাজপুত্র চার্লস, প্রধানমন্ত্রীও সংক্রমিত হয়েছেন। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর দেশ হিসেবে পরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আক্রান্ত এবং মৃত্যুর হার এতই বেশি যে সেখানকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে খোদ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও করোনার ভীতি গ্রাস করেছে। মিডিয়াকে দেওয়া নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সেটি বারবার প্রস্ফুট হয়েছে।

যে কোনো দেশে মহামারী দেখা দিলে তার মূল সমস্যা খুঁজে বের করা হয়। দেশে দেশে, জাতিতে জাতিতে, অর্থনৈতিক অবস্থান ইত্যাদি পরিমন্ডলে একই অসুখের মূল সমস্যা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে খোলা চোখে সব জনপদেই কতগুলো বিষয় দৃশ্যমান। যেমন জাতীয় বাজেটের কত শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ, মাথাপিছু জিডিপি কেমন, রোগী চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীর অনুপাত কেমন, শিশু-মাতৃমৃত্যুর হার কেমন ইত্যাদি। করোনা বিপর্যয়ের মূল কারণ খুঁজতে গেলে কী সেই মানদন্ডগুলোই প্রথমে উচ্চারিত হয়? আগে উল্লেখিত দেশগুলোতে এ মানদন্ডগুলো সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও এ রোগের ব্যাপক বিস্তার প্রমাণ করে মূল কারণ এর বুলস আইতে তীরটি ঠিকমতো লাগেনি। তবে মূল সমস্যাটি কী? সঠিক উত্তর হলো করোনা  সংক্রমিত হয়েছে আজ অবধি অজেয় ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক ‘অণুজীব’, ভাইরাস দ্বারা।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের যুগে প্রকৃতির নানাবিধ খেয়ালকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সক্ষম হলেও করোনাভাইরাসকে নিরাময় করার জন্য পুরোপুরি কার্র্যকরী প্রতিষেধক বা ওষুধ চিকিৎসাবিজ্ঞান আমাদের আজও উপহার দিতে সক্ষম হয়নি। বিগত দিনে ভাইরাসঘটিত কিছু রোগের ব্যাপক প্রাণহানি আমাদের চৈতন্যের দ্বারে বিপুলভাবে নাড়া দিয়ে গেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় SARS, MERS, AIDS ইত্যাদির নাম। এছাড়া এবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে বিশেষত আফ্রিকাতে যখন ব্যাপক লোকক্ষয় হয়েছিল তখনো ভাইরাস নামের অণুজীবের কাছে চিকিৎসাবিজ্ঞানের অসহায়ত্ব আরেকবার প্রস্ফুট হয়েছিল। উল্লিখিত ভাইরাসগুলোর ধরন পৃথক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিপক্রিটাসের যুগ  থেকে অদ্যাবধি এ ভাইরাসগুলোর প্রাদুর্ভাব এই প্রথম। ফলে চিকিৎসকদের কাছে বিষয়টি নতুন এবং সংশ্লিষ্টদের পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই এই ‘মহাযুদ্ধে’ নামতে হয়েছে। করোনাভাইরাস তার অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রতিনিয়তই তার ‘জিন’ তথা বংশগতি বদলাচ্ছে। অদ্যাবধি এ ভাইরাস অন্তত ৩৮০ বার এ কাজটি সাড়ম্বরে করেছে। ফলে বিজ্ঞানীদের জন্য ‘ক্ষণে ক্ষণে’ পরিবর্তিত ভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ তৈরি করা জটিল হয়ে পড়েছে।

একটু লক্ষ করলে দেখা যায়, কুষ্ঠের মতো ভয়াল ব্যাধিকে চিকিৎসা দিয়ে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব। প্রচলিত প্রবচন ‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নেই রক্ষা’ - কে অসার প্রমাণিত করে তাকেও পরাভূত করা সম্ভব হয়েছে। কেন যক্ষ্মা, কুষ্ঠসহ অনেক দুর্মদ-দুর্বিনীত রোগকে পরাজিত করা সম্ভব হয়েছে? উত্তর খুবই সহজ। এগুলো কোনোটিই ভাইরাসজনিত রোগ নয়। আবার ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করার জন্য অব্যর্থ অ্যান্টিবায়োটিক যেমন আছে তেমনই উল্লিখিত অণুজীবের বিরুদ্ধে কার্যকরী প্রতিষেধক এবং ওষুধও তেমন আছে। কিন্তু করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লাগসই প্রতিষেধক বা ওষুধ আজও অধরা। এটিই করোনা সমস্যার মূল। তাত্ত্বিকভাবে যদি ধরি, আগামীকালই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক বা ওষুধ আবিষ্কার করা সম্ভব হয় তবে COVID-19 এর যত রোগী আছে তাদের সেই ওষুধ দিয়ে রোগ উপশম করা সম্ভব। আবার বাকি জনগোষ্ঠীকে প্রতিষেধক প্রয়োগের মাধ্যমে সংক্রমণের হাত  থেকে বাঁচান সম্ভব। সময়ের আবর্তনে পশ্চিমা দেশগুলো শল্য চিকিৎসায় বিশেষ সাফল্য লাভ করেছে। হৃদরোগ, স্নায়ুরোগ বা মানসিক রোগ চিকিৎসায় অগ্রগতির সূচক অনেকটাই অগ্রগামী কিন্তু তাদের আবহাওয়া, পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, সর্বসাধারণের স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলাসহ নানাবিধ কারণে ‘ইনফেকশন’ জাতীয় রোগ অল্পই হয়। ফলে অণুজীব দ্বারা সৃষ্ট রোগবালাইয়ে উন্নততর গবেষণায় তাদের আগ্রহ যেমন কম তেমনই প্রায়োগিক জ্ঞান এবং সরাসরি চিকিৎসাসেবা দিয়ে রোগীকে সুস্থ করার অভিজ্ঞতাও সীমিত।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের FDA, ফেডারেল ড্রাগ এজেন্সি নতুন ওষুধ আবিষ্কারের অন্যতম অগ্রদূত। তবে শুধু ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা নয়, প্রাণীর ওপর ট্রায়াল, ‘স্বেচ্ছা প্রণোদিত’ রোগীর ওপর প্রয়োগ সবশেষে পোস্ট মার্কেটিং সার্ভিল্যান্সের স্তর পেরিয়ে এ সংস্থা নতুন ওষুধ বাজারজাত করার অনুমতি দেয়। এ প্রক্রিয়ায় নতুন ওষুধ বাজারজাত করতে কয়েক বছর সময় লেগে যায়। সেই ধারাবাহিকতায় করোনার ওষুধ আবিষ্কার এবং বাজারে আসতে যে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে এটি দিব্যি বোঝা যাচ্ছে। তবে কি করোনা বিপর্যয়কে আমরা বিনাযুদ্ধে ওয়াক ওভার দিয়ে দেব। বিবেকবান মানুষ হিসেবে আমরা সেটি কখনই মানতে পারি না। তাহলে এ অবস্থায় আমাদের কি করণীয়।

উত্তর হলো, করোনা রোগী এবং তাদের ছোঁয়া থেকে মুক্ত থাকাই একমাত্র ‘বাতিঘর’। করোনা জীবাণু ঘরে আসে না, আমরাই তা জতুগৃহে নিয়ে আসি। 

লেখক : ক্লাসিফাইড স্পেশালিস্ট, ফার্মাকোলজি, আর্মড ফোর্সেস

মেডিকেল কলেজ।                                

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম