শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০২৩ আপডেট:

ডায়রিয়া হলে কী করবেন

ডা. অভিষেক ভদ্র
প্রিন্ট ভার্সন
ডায়রিয়া হলে কী করবেন

ডায়রিয়া পানিবাহিত রোগ। অতিরিক্ত গরমের সময় বিভিন্ন কারণে মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এ ছাড়া নানাভাবে পানিবাহিত রোগ ছড়ায়। দূষিত পানি পান করে অনেকেই ডায়রিয়া, কলেরা, টাইফয়েডসহ পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হন। ভালোভাবে হাত-মুখ না ধুয়ে খাবার খেলে পানিবাহিত রোগের জীবাণু পেটে গিয়ে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। হাটবাজারে, রাস্তায়, বিভিন্ন ফুটপাতে অনেক হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাবার রান্নায় বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করা হয় না। কেউ কেউ আবার ফুটপাতে ফলমূল (পেঁপে, পেয়ারা, শসা ইত্যাদি) কেটে দূষিত পানি দিয়ে ধুয়ে বিক্রি করেন। এমনকি দূষিত পানি দিয়ে শরবতও বানান অনেকে। এসব উৎস থেকে লোকজন নানা পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই এসব নিয়ে আমাদের সচেতন হতে হবে।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন :  ডায়রিয়া হলে প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার গ্রহণ করতে হবে। প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর অন্তত ২০০ মি.লি. বা ১ গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন পান করুন। * ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়। তাই স্যালাইনের পাশাপাশি বারবার বেশি বেশি তরল খাবার যেমন : ভাতের মাড়, চিড়ার পানি, ডাবের পানি, তাজা ফলের রস (কমলা, মাল্টা, ডালিম কিংবা তরমুজের জুস), স্যুপ, টকদই, ঘোল, লবণ-গুড়ের শরবতসহ যে কোনো তরল খাবার ডায়রিয়া রোগীর জন্য ভালো। * তরল জাতীয় খাবারের পাশাপাশি স্বাভাবিক খাবার চালিয়ে যেতে হবে (যদি রোগী বমি না করে)। * বাড়ির কাজের লোক, রেস্তোরাঁর রাঁধুনি কিংবা পরিবেশনকারী অর্থাৎ খাবার তৈরির সঙ্গে যারা সরাসরি জড়িত তাদের ডায়রিয়া দেখা গেলে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের কাজ বন্ধ রাখুন কিংবা ছুটির ব্যবস্থা করুন। একেবারেই যদি কাজ বন্ধ করা অসম্ভব হয়, সেক্ষেত্রে তৈরির আগে এবং পরে খুব ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়া অবশ্যই নিশ্চিত করুন।

ডায়রিয়া হলে কী করবেন না :  ডায়রিয়ার শুরুতেই কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া একদমই উচিত নয়। * আবার অনেকে দ্রুত ডায়রিয়া বন্ধ হওয়ার জন্য ওষুধ খান যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে। এসব ওষুধ ব্যবহারের ফলে শিশুদের অন্ত্রনালি পেঁচিয়ে গিয়ে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। * ডায়রিয়া হলে ভাজা-পোড়া বা ঝাল মসলাদার বাইরের খাবার না খেয়ে, বাড়িতে রান্না সহজপাচ্য খাবার খাওয়া ভালো। 

ডায়রিয়ার চিকিৎসা কী :  মনে রাখতে হবে, খাবার স্যালাইনের মাধ্যমে শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করাই ডায়রিয়ার প্রধান চিকিৎসা। শুরুতেই ওরস্যালাইন ব্যতীত অন্য কোনো ওষুধ যেমন অ্যান্টিবায়োটিক খাবার প্রয়োজন নেই। ডায়রিয়া শুরু হওয়ার পর রোগীর শরীরে প্রাথমিকভাবে পানির ঘাটতি দেখা যায়। তাই ডায়রিয়ার শুরুতে রোগীকে ২-৩ লিটার (৮ থেকে ১২ গ্লাস) স্যালাইন ও তরল খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে। পাশাপাশি প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর অন্তত ২০০ মি.লি. বা এক গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন পান করতে হবে। মনে রাখতে হবে, যদি মুখে খাবার স্যালাইন খাওয়ার মাধ্যমে শরীরে পানিশূন্যতাকে পূরণ করা সম্ভব হয়, তবে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়ার হয়তো প্রয়োজন হবে না। তাই মুখে বারবার খাবার স্যালাইন খাওয়াকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। তবে ডায়রিয়া যদি তীব্র হয় বা কলেরা দেখা দেয়, শরীরে তীব্র পানিশূন্যতার লক্ষণ দেখা যায় তখন রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে।

কখন হাসপাতালে যাবেন : ডায়রিয়া রোগীর যথেষ্ট প্রস্রাব হচ্ছে কি না বা পরিমাণ কমে যাচ্ছে কি না তা খুব গুরুত্বের সঙ্গে লক্ষ্য রাখতে হবে। ডায়রিয়া শুরুর পর যদি প্রস্রাব কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যায় তবে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে। * এ ছাড়া যদি তীব্র পানিশূন্যতার লক্ষণ যেমন : রক্তচাপ কমে যাওয়া, বুক ধড়ফড় করা, অতিরিক্ত পিপাসা লাগা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া বা জিহ্বা ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, চোখ গর্তে ঢুকে যাওয়া, শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়া, পায়খানার সঙ্গে রক্ত যাওয়া কিংবা অজ্ঞান হয়ে গেলে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেরি করবেন না।

* শিশুরা ডায়রিয়ায় দ্রুত পানিশূন্য হয়ে পড়ে, এমনকি প্রাণহানির আশঙ্কাও থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে নিস্তেজ হয়ে পড়া, প্রস্রাব কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যাওয়া, অস্থিরতা, খিটখিটে মেজাজ বা নিস্তেজ হওয়া, চোখ গর্তে ঢোকা, তৃষ্ণার্ত ভাব বা একেবারেই খেতে না পারা, চামড়া ঢিলা হওয়া ইত্যাদি লক্ষণগুলোর একটি দেখা দিলে শিশুকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

খাবার স্যালাইন তৈরি ও খাবার নিয়ম : স্যালাইন তৈরিতে বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করতে হবে। সঠিক পদ্ধতিতে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে স্যালাইন তৈরি করতে হবে। * খাবার স্যালাইন অবশ্যই ৫০০ মি.লি. অর্থাৎ আধা লিটার পানিতে গোলাবেন। প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর সেখান থেকে ২০০ মি.লি. বা এক গ্লাসের মতো খাবার স্যালাইন খাবেন।

* পানিতে গোলানো স্যালাইন ৬ থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে, তাই গোলানো স্যালাইন ৬ ঘণ্টা পর ফেলে দিয়ে নতুন করে আবার স্যালাইন তৈরি করা উচিত।

* যদি স্যালাইন কেনা না থাকে, তবে এক লিটার পানির সঙ্গে এক মুঠো গুড় বা চিনি ও এক চিমটি লবণ মেশালেই তৈরি হয় খাওয়ার স্যালাইন। প্রাথমিক চিকিৎসায় এটা ডায়রিয়া রোগীর জীবন বাঁচাতে পারে।

ডায়রিয়া প্রতিরোধে করণীয় : বিশুদ্ধ পানি বা ফুটানো পানি পান করুন। খাবার ও পানি পানের পাত্র বিশুদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। * পরিষ্কার স্থানে এবং সঠিক পদ্ধতিতে খাবার সংরক্ষণ করুন। খাবার সব সময় ঢেকে রাখা উচিত। * মলত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে হাত ধুলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা ৪০ শতাংশ কমে যায়। তাই বড়দের পাশাপাশি শিশুদেরও খাওয়ার আগে ও পরে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। নখের নিচ ও আঙুলের ফাঁকের অংশ ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। দুই হাত কবজি পর্যন্ত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। পায়খানার পরেও ভালোভাবে হাত ধুয়ে নিতে হবে। * বাড়ির পানির লাইন পরীক্ষা করুন। পানির ট্যাংকি পরিষ্কার করুন। তাই সচেতন হোন।

লেখক : প্রভাষক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, পপুলার মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণে রাখুন উচ্চ রক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
হিটস্ট্রোকে করণীয়
হিটস্ট্রোকে করণীয়
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
বাদাম ও মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
হিককাপ অব মাইন্ড কী
হিককাপ অব মাইন্ড কী
অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক
অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক
অস্টিওপোরোসিস কী ধরনের রোগ
অস্টিওপোরোসিস কী ধরনের রোগ
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
ব্রোকেন হার্ট সিনড্রোম ভগ্ন হৃদয়ের কথা
ব্রোকেন হার্ট সিনড্রোম ভগ্ন হৃদয়ের কথা
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
ব্যথা নিজে কোনো রোগ নয়, এটি অসুখের লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক
নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি
কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি