শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো), চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড
প্রিন্ট ভার্সন
দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ। অসংখ্য বিক্রেতাকে লক্ষাধিক ক্রেতার সঙ্গে যুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। শতাধিক ক্যাটাগরির প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখের অধিক পণ্য কেনাকাটায় দারাজ এখন ক্রেতাদের আস্থার নাম। ক্রেতাদের তাৎক্ষণিক এবং সহজ সুবিধাদানের পাশাপাশি প্রতি মাসে ২০ লাখেরও বেশি পণ্য বিশ্বের সব প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে এই অনলাইন মার্কেটপ্লেস।  এ বিষয়ে কথা বলেন দারাজ বাংলাদেশের চিফ  করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার  এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস।  সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারাজ-এর বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : ই-কমার্স বাংলাদেশে নতুন ইন্ডাস্ট্রি। অনলাইন বিজনেস আরও আগে শুরু হলেও দারাজ বলছে মার্কেট প্লেস। কোনো প্রোডাক্ট কিনে বিক্রয় করছি না আমরা। ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে একটা সেতুবন্ধন তৈরি করছি। দারাজের ভার্চুয়াল শপে সারা দেশ থেকে বিক্রেতারা যেমন পণ্য উপস্থাপন করছেন তেমনি গোটা দেশ থেকেই অর্ডার আসছে। এই কনসেপ্টটা একেবারেই নতুন। ২০১৫ সালে আমরা শুরু করি। ২০১৮ সালে আলিবাবা আমাদের অধিগ্রহণ করে। এখন আমরা বলতেই পারি সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে দারাজ বাংলাদেশ।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ব্যবহারকারী কতজন? দিনপ্রতি পণ্যের চাহিদা কেমন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : আমাদের ব্যবহারকারী ৬০ শতাংশ। দারাজে প্রতিদিন এক মিলিয়ন ইউজার ভিজিট করে থাকে। প্রতিদিন আমাদের ৮৫ হাজারেরও বেশি অর্ডার আসে। এটা আমাদের দেশে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য ইতিবাচক। মানুষের আস্থা এই সেক্টরে বাড়ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গ্রাহকদের এ আস্থা তৈরিতে আপনাদের ভূমিকা?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : এ বিষয়টি নিয়ে অনেক ধরনের কথাই শোনা যায়। খেয়াল করলে দেখবেন এখানে দুটি বিষয় রয়েছে। সবাই জানেন এই সেক্টরে খারাপ দিন গেছে কিছুদিন আগেই। ভোক্তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তখন আস্থার ঘাটতি হবে স্বাভাবিক। যদিও এর প্রভাব দারাজের ওপর পড়েনি। কারণ আমরা প্রথম থেকেই ঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। বর্তমানে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য এসওপি হয়েছে। যেখানে পাঁচ থেকে ১০ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করতে হবে। কিন্তু এর আগে থেকেই আমরা এভাবেই প্রোডাক্ট ডেলিভারি দিয়েছি। ফলে মানুষের আস্থা অর্জনও করতে পেরেছি আমরা। আরেকটা দিক হচ্ছে, হয়তো আপনি কোনো প্রোডাক্ট অর্ডার করলেন কিন্তু পেলেন না অথবা আশানুরূপ প্রোডাক্ট পেলেন না। হয়তো নীল গেঞ্জি অর্ডার করেছিলেন এখন পাওয়ার পর দেখলেন লাল গেঞ্জি। এই ব্যবসা বাংলাদেশে নতুন। আগে দোকানে প্রোডাক্ট নিয়ে যেতে হতো। সেখান থেকে ক্রেতারা পছন্দ মতো প্রোডাক্ট ক্রয় করতেন। এখন কিন্তু টেকনোলজির প্রসারে মানষের ঘরের দুয়ারে পৌঁছে যাচ্ছে পণ্য। এ ক্ষেত্রে আপনি নীল গেঞ্জি অর্ডার করলে নীল গেঞ্জিই যেন পেতে পারেন এই জন্য আমরা ট্রেনিং দিয়ে থাকি।   সঠিক প্রক্রিয়ায় যাতে ক্রেতারা তাদের পছন্দ মতো পণ্য পেতে পারেন। এটা কিন্তু সহজ ছিল না মোটেই। যে কোনো প্রকার নতুন কিছু আত্মস্থ করতে সময় লাগে। আবার ভোক্তাদের ক্ষেত্রেও বিষয় রয়েছে। যেমন আমার কাছে একবার অভিযোগ এলো পণ্যের ছবি দেখে আকৃতি বড় মনে হয়েছে। আদতে তা ছিল না। পণ্যের বর্ণনায় অবশ্যই আকৃতির মাপ দেওয়া আছে। তিনি তা না দেখেই অর্ডার করেছিলেন। এমন ঘটনা আরও আছে। তাই কোনো পণ্য ক্রয় করার আগে দেখে নিতে হবে পণ্যের রিভিউ ও প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন। আমরা এই জায়গাতেও কাজ করছি যেখানে একজন ক্রেতা যেন সঠিকভাবে পণ্য ক্রয় করতে পারেন। দারাজের রয়েছে ভার্চুয়াল ইউনিভার্সিটি। 

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নেতিবাচক কোনো কিছু ঘটলে কেমন ব্যবস্থা নেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : সাত দিনের মধ্যে কেউ পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে দারাজ ক্রেতাকে টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। আমরা ক্রেতাদের হয়ে রিস্ক নেই। কেউ চিটিং করলে নিশ্চিত করি ক্রেতা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আবার এমনো হয়েছে, পণ্য ক্রয় করার সাত দিনের মাথায় ফেরত দিয়ে দেয়। আমাদের এটাও দেখতে হয় যে, ক্রেতাদের অভিযোগের সত্যতা কতটুকু।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ই-কমার্সে লোভনীয় অফার সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : দারাজ সব সময় ভালো অফার দিয়ে থাকে। যদি কখনো ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেখেন সেখানে দারাজ সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ শতাংশ দিয়ে থাকে, বাকিটা নয়। আপনার যত বেশি পণ্য বিক্রি হবে তখন পণ্যের উৎপাদন খরচও কমে যাবে। দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনে রাত ১২টা থেকে ২টা অর্থাৎ দুই ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে ১৭০ কোটি টাকা। এই দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনের মতো মেলাগুলোয় বিক্রি বেড়ে যায় অনেক। এটা আমাদের ই-কমার্স সেক্টরের জন্য খুবই ইতিবাচক।  যখন এমন বিক্রি বেড়ে যায় তখন ডিসকাউন্ট দেওয়াও সহজ হয়ে যায়। তখন বিক্রেতা ও দারাজ যৌথভাবে ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানসম্পন্ন পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে কী ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস :  এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেক পয়েন্টের ব্যবস্থা আছে বিক্রেতাদের জন্য। কোনো পণ্য ফেরত আসলে পয়েন্ট কমে যায়। কোনো বিক্রেতার ক্ষেত্রে পাঁচবার এমন হলে তার দোকান বন্ধ থাকে এক সপ্তাহের জন্য। এ রকম আরও কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যেন ক্রেতারা সঠিক পণ্য ক্রয় করতে পারেন। আর বিক্রেতাদের খারাপ পণ্য দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ দারাজের থেকে সে পাওনা বুঝে পাবে সাত দিন পর। এ সময়ের মধ্যে গ্রাহকের পণ্য নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে দারাজ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে।  

এই বিভাগের আরও খবর
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
রবি ও বাংলালিংকের ডিজিটাল ওয়ালেট অনুমোদনের অপেক্ষায়
রবি ও বাংলালিংকের ডিজিটাল ওয়ালেট অনুমোদনের অপেক্ষায়
বাড়তে যাচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম
বাড়তে যাচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম
বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যেও বেড়েছে পোশাক রপ্তানি
বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যেও বেড়েছে পোশাক রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি