শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো), চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড
প্রিন্ট ভার্সন
দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ। অসংখ্য বিক্রেতাকে লক্ষাধিক ক্রেতার সঙ্গে যুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। শতাধিক ক্যাটাগরির প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখের অধিক পণ্য কেনাকাটায় দারাজ এখন ক্রেতাদের আস্থার নাম। ক্রেতাদের তাৎক্ষণিক এবং সহজ সুবিধাদানের পাশাপাশি প্রতি মাসে ২০ লাখেরও বেশি পণ্য বিশ্বের সব প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে এই অনলাইন মার্কেটপ্লেস।  এ বিষয়ে কথা বলেন দারাজ বাংলাদেশের চিফ  করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার  এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস।  সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারাজ-এর বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : ই-কমার্স বাংলাদেশে নতুন ইন্ডাস্ট্রি। অনলাইন বিজনেস আরও আগে শুরু হলেও দারাজ বলছে মার্কেট প্লেস। কোনো প্রোডাক্ট কিনে বিক্রয় করছি না আমরা। ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে একটা সেতুবন্ধন তৈরি করছি। দারাজের ভার্চুয়াল শপে সারা দেশ থেকে বিক্রেতারা যেমন পণ্য উপস্থাপন করছেন তেমনি গোটা দেশ থেকেই অর্ডার আসছে। এই কনসেপ্টটা একেবারেই নতুন। ২০১৫ সালে আমরা শুরু করি। ২০১৮ সালে আলিবাবা আমাদের অধিগ্রহণ করে। এখন আমরা বলতেই পারি সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে দারাজ বাংলাদেশ।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ব্যবহারকারী কতজন? দিনপ্রতি পণ্যের চাহিদা কেমন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : আমাদের ব্যবহারকারী ৬০ শতাংশ। দারাজে প্রতিদিন এক মিলিয়ন ইউজার ভিজিট করে থাকে। প্রতিদিন আমাদের ৮৫ হাজারেরও বেশি অর্ডার আসে। এটা আমাদের দেশে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য ইতিবাচক। মানুষের আস্থা এই সেক্টরে বাড়ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গ্রাহকদের এ আস্থা তৈরিতে আপনাদের ভূমিকা?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : এ বিষয়টি নিয়ে অনেক ধরনের কথাই শোনা যায়। খেয়াল করলে দেখবেন এখানে দুটি বিষয় রয়েছে। সবাই জানেন এই সেক্টরে খারাপ দিন গেছে কিছুদিন আগেই। ভোক্তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তখন আস্থার ঘাটতি হবে স্বাভাবিক। যদিও এর প্রভাব দারাজের ওপর পড়েনি। কারণ আমরা প্রথম থেকেই ঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। বর্তমানে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য এসওপি হয়েছে। যেখানে পাঁচ থেকে ১০ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করতে হবে। কিন্তু এর আগে থেকেই আমরা এভাবেই প্রোডাক্ট ডেলিভারি দিয়েছি। ফলে মানুষের আস্থা অর্জনও করতে পেরেছি আমরা। আরেকটা দিক হচ্ছে, হয়তো আপনি কোনো প্রোডাক্ট অর্ডার করলেন কিন্তু পেলেন না অথবা আশানুরূপ প্রোডাক্ট পেলেন না। হয়তো নীল গেঞ্জি অর্ডার করেছিলেন এখন পাওয়ার পর দেখলেন লাল গেঞ্জি। এই ব্যবসা বাংলাদেশে নতুন। আগে দোকানে প্রোডাক্ট নিয়ে যেতে হতো। সেখান থেকে ক্রেতারা পছন্দ মতো প্রোডাক্ট ক্রয় করতেন। এখন কিন্তু টেকনোলজির প্রসারে মানষের ঘরের দুয়ারে পৌঁছে যাচ্ছে পণ্য। এ ক্ষেত্রে আপনি নীল গেঞ্জি অর্ডার করলে নীল গেঞ্জিই যেন পেতে পারেন এই জন্য আমরা ট্রেনিং দিয়ে থাকি।   সঠিক প্রক্রিয়ায় যাতে ক্রেতারা তাদের পছন্দ মতো পণ্য পেতে পারেন। এটা কিন্তু সহজ ছিল না মোটেই। যে কোনো প্রকার নতুন কিছু আত্মস্থ করতে সময় লাগে। আবার ভোক্তাদের ক্ষেত্রেও বিষয় রয়েছে। যেমন আমার কাছে একবার অভিযোগ এলো পণ্যের ছবি দেখে আকৃতি বড় মনে হয়েছে। আদতে তা ছিল না। পণ্যের বর্ণনায় অবশ্যই আকৃতির মাপ দেওয়া আছে। তিনি তা না দেখেই অর্ডার করেছিলেন। এমন ঘটনা আরও আছে। তাই কোনো পণ্য ক্রয় করার আগে দেখে নিতে হবে পণ্যের রিভিউ ও প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন। আমরা এই জায়গাতেও কাজ করছি যেখানে একজন ক্রেতা যেন সঠিকভাবে পণ্য ক্রয় করতে পারেন। দারাজের রয়েছে ভার্চুয়াল ইউনিভার্সিটি। 

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নেতিবাচক কোনো কিছু ঘটলে কেমন ব্যবস্থা নেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : সাত দিনের মধ্যে কেউ পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে দারাজ ক্রেতাকে টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। আমরা ক্রেতাদের হয়ে রিস্ক নেই। কেউ চিটিং করলে নিশ্চিত করি ক্রেতা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আবার এমনো হয়েছে, পণ্য ক্রয় করার সাত দিনের মাথায় ফেরত দিয়ে দেয়। আমাদের এটাও দেখতে হয় যে, ক্রেতাদের অভিযোগের সত্যতা কতটুকু।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ই-কমার্সে লোভনীয় অফার সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : দারাজ সব সময় ভালো অফার দিয়ে থাকে। যদি কখনো ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেখেন সেখানে দারাজ সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ শতাংশ দিয়ে থাকে, বাকিটা নয়। আপনার যত বেশি পণ্য বিক্রি হবে তখন পণ্যের উৎপাদন খরচও কমে যাবে। দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনে রাত ১২টা থেকে ২টা অর্থাৎ দুই ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে ১৭০ কোটি টাকা। এই দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনের মতো মেলাগুলোয় বিক্রি বেড়ে যায় অনেক। এটা আমাদের ই-কমার্স সেক্টরের জন্য খুবই ইতিবাচক।  যখন এমন বিক্রি বেড়ে যায় তখন ডিসকাউন্ট দেওয়াও সহজ হয়ে যায়। তখন বিক্রেতা ও দারাজ যৌথভাবে ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানসম্পন্ন পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে কী ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস :  এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেক পয়েন্টের ব্যবস্থা আছে বিক্রেতাদের জন্য। কোনো পণ্য ফেরত আসলে পয়েন্ট কমে যায়। কোনো বিক্রেতার ক্ষেত্রে পাঁচবার এমন হলে তার দোকান বন্ধ থাকে এক সপ্তাহের জন্য। এ রকম আরও কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যেন ক্রেতারা সঠিক পণ্য ক্রয় করতে পারেন। আর বিক্রেতাদের খারাপ পণ্য দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ দারাজের থেকে সে পাওনা বুঝে পাবে সাত দিন পর। এ সময়ের মধ্যে গ্রাহকের পণ্য নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে দারাজ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে।  

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
ঢাকায় আইসিসি গ্লোবাল ব্যাংকিং কমিশন সভা
ঢাকায় আইসিসি গ্লোবাল ব্যাংকিং কমিশন সভা
ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে দরকার সহযোগিতা
ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে দরকার সহযোগিতা
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা