শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো), চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড
প্রিন্ট ভার্সন
দুই ঘণ্টায় ১৭০ কোটি টাকা বিক্রির রেকর্ড

দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ। অসংখ্য বিক্রেতাকে লক্ষাধিক ক্রেতার সঙ্গে যুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। শতাধিক ক্যাটাগরির প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখের অধিক পণ্য কেনাকাটায় দারাজ এখন ক্রেতাদের আস্থার নাম। ক্রেতাদের তাৎক্ষণিক এবং সহজ সুবিধাদানের পাশাপাশি প্রতি মাসে ২০ লাখেরও বেশি পণ্য বিশ্বের সব প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে এই অনলাইন মার্কেটপ্লেস।  এ বিষয়ে কথা বলেন দারাজ বাংলাদেশের চিফ  করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার  এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস।  সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- সাইফ ইমন

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দারাজ-এর বর্তমান কার্যক্রম সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : ই-কমার্স বাংলাদেশে নতুন ইন্ডাস্ট্রি। অনলাইন বিজনেস আরও আগে শুরু হলেও দারাজ বলছে মার্কেট প্লেস। কোনো প্রোডাক্ট কিনে বিক্রয় করছি না আমরা। ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে একটা সেতুবন্ধন তৈরি করছি। দারাজের ভার্চুয়াল শপে সারা দেশ থেকে বিক্রেতারা যেমন পণ্য উপস্থাপন করছেন তেমনি গোটা দেশ থেকেই অর্ডার আসছে। এই কনসেপ্টটা একেবারেই নতুন। ২০১৫ সালে আমরা শুরু করি। ২০১৮ সালে আলিবাবা আমাদের অধিগ্রহণ করে। এখন আমরা বলতেই পারি সফলতার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে দারাজ বাংলাদেশ।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ব্যবহারকারী কতজন? দিনপ্রতি পণ্যের চাহিদা কেমন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : আমাদের ব্যবহারকারী ৬০ শতাংশ। দারাজে প্রতিদিন এক মিলিয়ন ইউজার ভিজিট করে থাকে। প্রতিদিন আমাদের ৮৫ হাজারেরও বেশি অর্ডার আসে। এটা আমাদের দেশে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য ইতিবাচক। মানুষের আস্থা এই সেক্টরে বাড়ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গ্রাহকদের এ আস্থা তৈরিতে আপনাদের ভূমিকা?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : এ বিষয়টি নিয়ে অনেক ধরনের কথাই শোনা যায়। খেয়াল করলে দেখবেন এখানে দুটি বিষয় রয়েছে। সবাই জানেন এই সেক্টরে খারাপ দিন গেছে কিছুদিন আগেই। ভোক্তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তখন আস্থার ঘাটতি হবে স্বাভাবিক। যদিও এর প্রভাব দারাজের ওপর পড়েনি। কারণ আমরা প্রথম থেকেই ঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। বর্তমানে ই-কমার্স সেক্টরের জন্য এসওপি হয়েছে। যেখানে পাঁচ থেকে ১০ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করতে হবে। কিন্তু এর আগে থেকেই আমরা এভাবেই প্রোডাক্ট ডেলিভারি দিয়েছি। ফলে মানুষের আস্থা অর্জনও করতে পেরেছি আমরা। আরেকটা দিক হচ্ছে, হয়তো আপনি কোনো প্রোডাক্ট অর্ডার করলেন কিন্তু পেলেন না অথবা আশানুরূপ প্রোডাক্ট পেলেন না। হয়তো নীল গেঞ্জি অর্ডার করেছিলেন এখন পাওয়ার পর দেখলেন লাল গেঞ্জি। এই ব্যবসা বাংলাদেশে নতুন। আগে দোকানে প্রোডাক্ট নিয়ে যেতে হতো। সেখান থেকে ক্রেতারা পছন্দ মতো প্রোডাক্ট ক্রয় করতেন। এখন কিন্তু টেকনোলজির প্রসারে মানষের ঘরের দুয়ারে পৌঁছে যাচ্ছে পণ্য। এ ক্ষেত্রে আপনি নীল গেঞ্জি অর্ডার করলে নীল গেঞ্জিই যেন পেতে পারেন এই জন্য আমরা ট্রেনিং দিয়ে থাকি।   সঠিক প্রক্রিয়ায় যাতে ক্রেতারা তাদের পছন্দ মতো পণ্য পেতে পারেন। এটা কিন্তু সহজ ছিল না মোটেই। যে কোনো প্রকার নতুন কিছু আত্মস্থ করতে সময় লাগে। আবার ভোক্তাদের ক্ষেত্রেও বিষয় রয়েছে। যেমন আমার কাছে একবার অভিযোগ এলো পণ্যের ছবি দেখে আকৃতি বড় মনে হয়েছে। আদতে তা ছিল না। পণ্যের বর্ণনায় অবশ্যই আকৃতির মাপ দেওয়া আছে। তিনি তা না দেখেই অর্ডার করেছিলেন। এমন ঘটনা আরও আছে। তাই কোনো পণ্য ক্রয় করার আগে দেখে নিতে হবে পণ্যের রিভিউ ও প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন। আমরা এই জায়গাতেও কাজ করছি যেখানে একজন ক্রেতা যেন সঠিকভাবে পণ্য ক্রয় করতে পারেন। দারাজের রয়েছে ভার্চুয়াল ইউনিভার্সিটি। 

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নেতিবাচক কোনো কিছু ঘটলে কেমন ব্যবস্থা নেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : সাত দিনের মধ্যে কেউ পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে দারাজ ক্রেতাকে টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। আমরা ক্রেতাদের হয়ে রিস্ক নেই। কেউ চিটিং করলে নিশ্চিত করি ক্রেতা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আবার এমনো হয়েছে, পণ্য ক্রয় করার সাত দিনের মাথায় ফেরত দিয়ে দেয়। আমাদের এটাও দেখতে হয় যে, ক্রেতাদের অভিযোগের সত্যতা কতটুকু।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ই-কমার্সে লোভনীয় অফার সম্পর্কে বলুন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস : দারাজ সব সময় ভালো অফার দিয়ে থাকে। যদি কখনো ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ ডিসকাউন্ট দেখেন সেখানে দারাজ সর্বোচ্চ ৫ থেকে ১০ শতাংশ দিয়ে থাকে, বাকিটা নয়। আপনার যত বেশি পণ্য বিক্রি হবে তখন পণ্যের উৎপাদন খরচও কমে যাবে। দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনে রাত ১২টা থেকে ২টা অর্থাৎ দুই ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে ১৭০ কোটি টাকা। এই দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনের মতো মেলাগুলোয় বিক্রি বেড়ে যায় অনেক। এটা আমাদের ই-কমার্স সেক্টরের জন্য খুবই ইতিবাচক।  যখন এমন বিক্রি বেড়ে যায় তখন ডিসকাউন্ট দেওয়াও সহজ হয়ে যায়। তখন বিক্রেতা ও দারাজ যৌথভাবে ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানসম্পন্ন পণ্য দিতে ব্যর্থ হলে কী ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন?

এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস :  এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেক পয়েন্টের ব্যবস্থা আছে বিক্রেতাদের জন্য। কোনো পণ্য ফেরত আসলে পয়েন্ট কমে যায়। কোনো বিক্রেতার ক্ষেত্রে পাঁচবার এমন হলে তার দোকান বন্ধ থাকে এক সপ্তাহের জন্য। এ রকম আরও কিছু ব্যবস্থা রয়েছে যেন ক্রেতারা সঠিক পণ্য ক্রয় করতে পারেন। আর বিক্রেতাদের খারাপ পণ্য দেওয়ার সুযোগ নেই। কারণ দারাজের থেকে সে পাওনা বুঝে পাবে সাত দিন পর। এ সময়ের মধ্যে গ্রাহকের পণ্য নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে দারাজ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে।  

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
পরিবারসহ ওমরাহ পালন করলেন প্রাণ গ্রুপের শতাধিক পরিবেশক
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
ঢাকায় আইসিসি গ্লোবাল ব্যাংকিং কমিশন সভা
ঢাকায় আইসিসি গ্লোবাল ব্যাংকিং কমিশন সভা
ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে দরকার সহযোগিতা
ডিজিটাল পেমেন্ট বাড়াতে দরকার সহযোগিতা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক