শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৬, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

পৃথিবীকে পরমাণু যুদ্ধ থেকে বাঁচিয়েছিলেন যিনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পৃথিবীকে পরমাণু যুদ্ধ থেকে বাঁচিয়েছিলেন যিনি

১৯৮৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর। মস্কো থেকে ১০০ কিলোমিটার পশ্চিমে সামরিক কমান্ডো সেন্টারে ডিউটি শিফট পরিবতর্ন হয় রাতে। সোভিয়েত বিমান বাহিনীর অফিসার ৪৪ বছর বয়সী লেফটেনেন্ট কর্নেল স্তানিসলাভ পেত্রোভের রাতের ডিউটি শুরু হয়। পেত্রোভ ছিল তখনকার প্রধান দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও তৎকালীন 'ইউনিয়ন অব সোভিয়েত সোস্যালিস্ট রিপাবলিক' (ইউএসএসআর)-এর মধ্যে চলছিল ঠাণ্ডা লড়াই (কোল্ড ওয়ার)।উভয় দেশের নেতৃত্বে ভাগ হয়ে পড়ে গোটা দুনিয়া।

৩৪ বছর আগের ওই রাতে পেত্রোভ দায়িত্ব বুঝে নেন।দায়িত্ব নিয়ে তিনি সামরিক কেন্দ্রের বৃহৎ পর্যবেক্ষণ যন্ত্রটিতে চোখ রাখেন।যেটি ছিল সুপার কম্পিউটার পরিচালিত।৪টি গোয়েন্দা উপগ্রহ কেন্দ্র থেকে পাঠানো তথ্য প্রদর্শন করত সেটি। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা মহাসাগর অঞ্চলের তথ্য দেখা যেত ওই কম্পিউটারে।

পেত্রোভ দায়িত্ব নেয়ার ১৫ মিনিট পরেই কম্পিউটার সংকেত দিতে শুরু করে। ইলেক্ট্রিক মানচিত্রে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার উদ্দেশ্যে মিসাইল নিক্ষেপ করেছে। স্যাটেলাইটের পাঠানো সংকেতে দেখা যায়, নিক্ষিপ্ত মিসাইল পরমাণু অস্ত্র বহন করছে। যুক্তরাষ্ট্রের নবম সামরিক বেজ থেকে এ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।

সঙ্গে সঙ্গে পেত্রোভ সোভিয়েত নেতাদের কাছে সেই সংকেত পাঠিয়ে দেয়। সংকেত পাঠানো হয় ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাদের কাছে। দ্রুততার সঙ্গে ঊর্ধ্বতন মহল থেকে পেত্রোভকে পাল্টা হামলার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়।

তখন পেত্রোভের অধীনে প্রায় ১০০ কমান্ডার ছিল। সবাই ইলেক্ট্রিক মানচিত্রে দেখতে পান, রাশিয়ার দিকে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।সেকেন্ডে ৭ দশমিক ৮ কিলোমিটার গতিসম্পন্ন ওই ক্ষেপণাস্ত্রটি মাত্র ৪০ মিনিটের মধ্যে মস্কোতে আঘাত হানবে।

কম্পিউটারে হামলার সর্বোচ্চ হুমকিমূলক সংকেত দেখাতে থাকে। অনেক কমান্ডারের মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যায়। কিন্তু পেত্রোভ ছিলেন ধীর-স্থির।

এর ৪ সপ্তাহ আগে সোভিয়েত ২৬৯ জন যাত্রীসহ দক্ষিণ কোরিয়ার একটি যাত্রীবাহী বিমান নামিয়ে নেয়। যার মধ্যে একজন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান ছিল। বিমানটি অবৈধভাবে সোভিয়েত সীমানায় প্রবেশ করে।

তার কিছুদিন পর সোভিয়েত সশস্ত্র অবস্থায় আফগানিস্তানে শতাধিক সৈন্য পাঠায়। এসব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েতের মধ্যে চরম উত্তেজনা চলছিল। এ সময়ের পরিস্থিতি হামলার আশংকাও অমূলক ছিল না।

ঊর্ধ্বতন মহল থেকে পেত্রোভকে ফোন করে পাল্টা পরমাণু হামলার জন্য চাপ দেয়া হয়। পরমাণু বোমা হামলার জন্য পুরো টিম প্রস্তুত রয়েছে। লাল বোতামটি চাপা মাত্রই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে নিক্ষেপ হবে পাল্টা পরমাণু বোমা।

সামরিক বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য ও কর্মকর্তারা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তারা সবাই পেত্রোভের নির্দেশের জন্য অপেক্ষা করছে। পেত্রোভ নির্দেশ দিলে ১ বা ২ সেকেন্ডের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে পরমাণু বোমাবাহী মিসাইল ছুটতে শুরু করবে।

এমন সময় পেত্রোভ খেয়াল করেন,কম্পিউটার যে সংকেত দেখাচ্ছে সেখানে উড়ন্ত মিসাইলের সংকেত দেখা যাচ্ছে না। একইসঙ্গে মিসাইলের পেছনের অংশ বোঝা যাচ্ছে না।

তিনি তখন দেখেতে পান যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু বোমা প্রতিরোধী কোনো ব্যবস্থা কার্যকর করেছে এমন কোনো সংকেতও দেখা যাচ্ছে না।তখনই কম্পিউটারের দেখানো তথ্য নিয়ে তার সন্দেহ হয়।

তার মনে হয়, যদি যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করে তাহলে পাল্টা পরমাণু বোমা থেকে রক্ষার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী ব্যবস্থা প্রস্তুত করবে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ক্ষেপণাস্ত্র বিধ্বংসী ব্যবস্থা প্রস্তুত করেনি।

অন্যদিকে সোভিয়েতের ভূমিভিত্তিক রাডারে কোনো সংকেত ধরা পড়েনি। যখনই তিনি বুঝতে পারেন পরমাণু হামলা হয়নি এবং পাল্টা হামলা না করাটাই সঠিক সিদ্ধান্ত।

পেত্রোভ বলেন, আমি বুঝতে পারি কম্পিউটারে দেখানো সিগন্যাল ভুল। তখন আমি চিৎকার দিয়ে উঠি এবং বলতে থাকি এটি সম্পূর্ণ ভুল সংকেত, ভুল সংকেত। তখন আমি সিদ্ধান্ত নেই, কম্পিউটারকে বিশ্বাস করা যাবে না।

কিছুক্ষণ পর তারা কম্পিউটারের সমস্যা শনাক্ত করতে পারে বলে তৎকালীন সোভিয়েত বিমান বাহিনীর প্রধান কর্নেল জেনারেল উরি ভেটিনসেভ রাশিয়ার একটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন।

এ নিয়ে পরে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি তদন্ত করে ওই কম্পিউটারে আরো কিছু সমস্যা শনাক্ত করে।

তদন্তে এও ধরা পড়ে, সূর্যের আলোর প্রতিফলনের কারণে সোভিয়েত স্যাটেলাইটে ভুল বার্তা পাঠাচ্ছে। যখন সূর্যের আলো থেকে স্যাটেলাইটটি অন্ধকারের মধ্যে পড়তে শুরু করে তখনকার ওই পরিবর্তনের সংকেতকে স্যাটেলাইটে মিসাইল হামলার সংকেত হিসেবে দেখাচ্ছে।

পেত্রোভ ১৯৮৪ সালে অবসরে যান। এরপর তিনি একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ৭৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালের ১৭ মে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

পেত্রোভের এই সিদ্ধান্তের গল্প ১৯৯১ সালে প্রথম পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। কিন্তু এর জন্য রাশিয়ায় পেত্রোভকে কোনো পুরস্কৃত করা হয়নি। বরং অনেকে তাকে সন্দেহের চোখে দেখতে থাকে।

তবে ২০০৬ সালে নিউইয়র্কভিত্তিক যুদ্ধবিরোধী সংস্থা  ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ওয়ার্ল্ড সিটিজেন’ থেকে পেত্রোভভকে ১৯৮৩ সালের ওই সিদ্ধান্তের জন্য পুরস্কৃত করে।

২০১৪ সালে ড্যানিশ চলচ্চিত্রকার পিটার এ্যান্থোনি তাকে নিয়ে ‘দ্যা ম্যান হু সেভ না ওয়ার্ল্ড’ নামে একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করে, যেটি পুরস্কৃত হয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
রেকর্ড উচ্চতায় জাপানের নিক্কেই
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
ভিয়েতনামে গফল ক্লাব বানাচ্ছে ট্রাম্পের পরিবার?
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!
ইসরায়েলি বাহিনীর টার্গেট লিস্টে সাংবাদিকদের নাম!
ভয়াবহ দাবানলে স্পেনে ঘরছাড়া হাজারো মানুষ
ভয়াবহ দাবানলে স্পেনে ঘরছাড়া হাজারো মানুষ
ইন্দোনেশিয়ায় ৬.৫ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৬.৫ মাত্রার ভূমিকম্প
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ
টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী
দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি
কুষ্টিয়ায় বিপৎসীমার ১ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু
নেত্রকোনা সদর বিএনপির সভাপতি মজিবুর, সম্পাদক সেন্টু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়
আধুনিক ক্রিকেটের রূপকার কোকোর দর্শন গবেষণার বিষয়

মাঠে ময়দানে

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুরাহা হয়নি নতুন ডিসি নিয়োগের
সুরাহা হয়নি নতুন ডিসি নিয়োগের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা