শিরোনাম
- হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
- ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
- জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
- সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
- থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
- বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
- আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
- সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
- সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
- মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
- বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
- ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
- নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
- মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
- করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
- টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
- নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
- ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
চুলকানির জ্বালায় মা-বাবাকে খুন করে যুবতীর আত্মহত্যা!
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

প্রবল চুলকানি। শরীরে অসহ্য জালা পোড়া। চামড়ায় লাল দাগ। সব মিলিয়ে জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল যুবতীর। ডাক্তার দেখিয়েও বিশেষ লাভ হয়নি। শেষমেশ চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে সে। যুবতীর ধারণা, মা-বাবার থেকেই এই রোগ বাসা বেঁধেছে তার গায়ে। তাই প্রতিশোধ নিতে তাদের হত্যা করে আত্মহত্যা করে সেও।
বেশ কিছুদিন ধরেই চর্মরোগে ভুগছিলেন হংকংয়ের পাংচিং ইউ। গত সোমবার নিজের ফ্ল্যাটে আত্মহত্যা করেন ২৩ বছরের ওই যুবতী। রেখে যান একটি সুইসাইড নোট।
তুয়েন মুয়েন জেলার সহকারী পুলিশ প্রশাসক য়ান ফং য়াই জানান, সুইসাইড নোটে নিজের যন্ত্রণার কথা উল্লেখ করেছেন ওই যুবতী। শরীরে লাল দাগ ও চুলকানি নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়। এমনটাই লেখা ছিল সেখানে।
চীনা সংবাদ মমাধ্যম সূত্রে খবর, একই কামরায় মৃত যুবতীর মা-বাবার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তাদের খুন করা হয়। তদন্তকারীদের অনুমান, প্রথম মা-বাবাকে হত্যা করে ওই যুবতী, তারপর বিষাক্ত গ্যাস সেবন করে আত্মহত্যা করে সে।
এই ঘটনার কয়েকদিন আগেই একটি ব্লগ লিখে নিজের হতাশার কথা জানায় মৃত যুবতী। এই রোগ বংশানুক্রমিক। ফলে মা-বাবার শরীর থেকেই ছড়িয়েছে সংক্রমণ বলে দাবি করে সে।
ব্লগে ওই যুবতী লিখেন, চর্মরোগে ভোগা যুগলের সন্তান জন্ম দেওয়া উচিত নয়। তারা সন্তানদের নরক যন্ত্রণার পথে ঠেলে দেন। এর থেকে ভালো একটি দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেওয়া। নিজের উদ্যোগে দারিদ্র দূর করা যায় কিন্তু চুলকানি সারানো যায় না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, চর্মরোগের চিকিৎসায় এক ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়। যা অনেক সময় মানুষের বোধশক্তিকে দুর্বল করে তুলে। সাময়িকভাবে চিন্তা করার ক্ষমতা হারায় রোগী। ফলে অনেক সময় অল্পেই উত্তেজিত হয়ে যায় ওষুধ সেবনকারী। মৃত যুবতীর ক্ষেত্রে এমনটা ঘটে থাকতে পারে।
বিডি প্রতিদিন/২১ জুন ২০১৮/আরাফাত
এই বিভাগের আরও খবর