শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫০, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

হঠাৎ ভারত-নেপাল বিরোধে এই রাষ্ট্রদূতের ভূমিকা ‘রহস্যজনক’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হঠাৎ ভারত-নেপাল বিরোধে এই রাষ্ট্রদূতের ভূমিকা ‘রহস্যজনক’

ভারত-নেপাল সীমান্তবিরোধ এবং লাদাখে ভারত-চীন সংঘর্ষ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। যখন লাদাখ উত্তেজনা চরমে, তখন হঠাৎ করে নেপাল-ভারতের বিরোধ বেড়ে যাওয়ার পেছনে প্রশ্নবিদ্ধ কূটনৈতিক চাল দেখছেন বিশ্লেষকরা। অনেক ভারতীয় সরাসরিই বলছেন, ভারত-নেপাল সীমান্তবিরোধের জন্য নেপালের চীনা রাষ্ট্রদূত হু ইয়ানকির কূটনৈতিক চালই দায়ী। তিনিই এই সংকটের ‘নেপথ্যে’!

অবশ্য এ বিষয়ে হুর বক্তব্য অনেকটা স্পষ্ট। তিনি বলছেন, নেপাল-ভারত সীমান্তবিরোধে চীনের করণীয় কিছু নেই। এ সমস্যা হুর নেপাল আসার অনেক আগে থেকেই চলছে। কিন্তু তাতেও তার বিরুদ্ধে সমালোচনা থামছে না। বরং ওই চীনা রাষ্ট্রদূত নেপালের ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার পর আরও বেড়েছে।

সম্প্রতি কাঠমান্ডু পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রদূত হু দলীয় নেতাকর্মী ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যে ভূমিকা পালন করছেন, তা চলমান এই সংকটে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে এবং তা রহস্যজনক। তীব্র সমালোচনায় পড়েছেন হু।
 
প্রতিবেদন বলছে, নেপালে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। ক্ষমতাসীনদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। ঠিক এ সময়ে নেপালে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত হু ইয়ানকির বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক দলের নেতার সঙ্গে বৈঠক রাজনৈতিক বিশ্লেষক এবং প্রাক্তন কূটনীতিকদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
 
সপ্তাহ দুয়েক আগে যখন ভারত আর চীনের মধ্যে বিরোধ চরমে, তখন নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যাদেবী ভণ্ডারির সঙ্গে বৈঠক করেন রাষ্ট্রদূত হু। শুধু তাই নয়, তিনি বৈঠক করেন দেশটির ক্ষমতাসীন দল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (এনসিপি) প্রবীণ নেতা মাধব কুমার নেপালের সঙ্গেও। এছাড়া একাধিক শীর্ষস্তরের আমলার সঙ্গেও আলোচনা চালিয়েছেন চীনা রাষ্ট্রদূত। যখন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ করার জন্য দলের মধ্যেই চাপ বাড়ছিল।
 
গত ৩০ জুন নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির স্থায়ী কমিটির ৪৪ সদস্যের মধ্যে ৩০ জন, এমনকি দলের চেয়ারম্যান পুষ্প কমল দহল এবং সিনিয়র নেতা নেপাল, ঝলনাথ, খানাল এবং বামদেব গৌতম কেপি শর্মা অলিকে প্রধানমন্ত্রী এবং দলের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করতে বলেন। ক্ষমতাসীন দলের স্থায়ী কমিটির ৩০ জনই দহলের পাশে দাঁড়ানোয় বিপাকে পড়ে যান প্রধানমন্ত্রী কেপি অলি।
 
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্লেষকদের মতে, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির মসনদ বাঁচাতে নেমেছে চীন। নেপালের শাসকদলের মধ্যে কলহ মিটিয়ে চীনপন্থি অলিকেই আসনে রাখতে মরিয়া দেশটি। হয়তো এর জের ধরেই অলির বক্তব্য ভারতের ষড়যন্ত্রে শামিল হয়ে দলেরই একাংশ তাকে পদচ্যুত করার চেষ্টা করছে।
 
এরপর আবার ক্ষমতাসীন দলের প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চীনা রাষ্ট্রদূত হু ইয়ানকি। ভারতের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মূলত নেপালের ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে অস্থিরতা মিটিয়ে নিজেদেরে উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই তৎপরতা চালাচ্ছেন হু।
 
নেপালের প্রেসিডেন্টের এক সহযোগী জানিয়েছেন, নিয়মিত সৌজন্য সাক্ষাতের অংশ হিসেবে গত ৩ জুলাই বিদ্যাদেবী ভণ্ডারীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন হু। তাদের মধ্যে কী আলোচনা হয়েছে, সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি। তবে বলেছেন, একজন কূটনীতিক প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাইলে আমরা না বলতে পারি না। আমরা জানি না কেন দলীয় নেতাকর্মী এবং রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে প্রেসিডেন্টের বৈঠকগুলো বিতর্কে টেনে আনা হয়েছে।
 
কাঠমান্ডু পোস্ট বলছে, ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টিতে ভণ্ডারী যে ভূমিকা পালন করে চলেছেন, তা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। বিশেষত, যখন দুই দলের চেয়ারম্যান অলি ও দহলের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া যখন ভণ্ডারীর সঙ্গে বৈঠকের পর অলি সংসদ ত্যাগ করেন এবং তার বিরোধীদের বিরুদ্ধে আরও যুদ্ধমূলক অবস্থান গ্রহণ করেন।
 
আবার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকও আচরণবিধি লঙ্ঘনের অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি করছে। বিশেষত, নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রেসিডেন্টের কার্যালয় বারবার কূটনৈতিক আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আসছে। এক্ষেত্রে এই বৈঠককে গোপন বৈঠকও বলা যায় বলে উল্লেখ করছেন বিশ্লেষকরা।
 
কেননা, নিয়মমতে, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে এমন বৈঠক সংশ্লিষ্ট দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে হয়। কিন্তু ওই বৈঠকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাউকে থাকতে দেওয়া হয়নি। শুধু তা-ই নয়, মাধব নেপালের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকের কথাও গোপন রাখা হয়।
 
নেপালের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফরেন রিলেশন ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি চিফ বিষ্ণু রিজাল বলেন, এই বৈঠক নিয়ে আমি কিছু জানি না। তবে চীনা প্রটোকল মতে শীর্ষস্তরের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকের পর অন্য কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দেখা করেন রাষ্ট্রদূত।
 
স্বাভাবিকভাবে কূটনীতিকদের মতো চলাফেরা নেই হু ইয়াংকির মধ্যে। আমলাতান্ত্রিক ভাব-গাম্ভীর্য তার মধ্যে নেই বললেই চলে। বিনোদন তারকাদের মতো প্রায়ই নিজের আকর্ষণীয় সব ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেন। এ থেকে আবার নেপালের পর্যটন শিল্পেরও উন্নয়ন হচ্ছে। অবশ্য তিনি নিজেও নেপালের পর্যটন উন্নয়নের পথে। তবে তা নিয়েও আছে অনেক সমালোচনা। একপর্যায়ে সংবাদমাধ্যম তাকে বলেই ফেলেছে, ‘মডেলের মতো কূটনীতিবিদ’!
 
কূটনীতিবিদ হিসেবে ২৪ বছরের পেশাগত জীবন হু ইয়ানকির। নেপালে আছেন দেড় বছর মতো। এরমধ্যেই দেশটির জনপ্রিয় বিদেশি নাগরিকে পরিণত হয়ে গেছেন। নেপালে আসার আগে নিজেদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দক্ষিণ এশিয়া বিভাগে উচ্চতর পদে ছিলেন। পাকিস্তানেও কাজ করেন কিছুদিন। তবে তুমুলভাবে আলোচনায় নেপালে এসেই। গত কয়েক মাসে নেপালের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
সর্বশেষ খবর
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব
আলজেরিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন সিফি ঘরিব

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত বেড়ে ৪২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা