শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪০, সোমবার, ২৪ আগস্ট, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রে পোস্টাল ভোট নিয়ে দু'দলেই কারচুপির আশঙ্কা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে পোস্টাল ভোট নিয়ে দু'দলেই কারচুপির আশঙ্কা?

আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে ২০২০ সালে নানা ধরনের বাকবিতণ্ডা, নানা অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এবছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অন্যতম সবচেয়ে বিতর্কিত বিষয় হয়ে উঠেছে আমেরিকার ডাক ব্যবস্থা।

ডোনাল্ড ট্রাম্প রিপাবলিকান সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বলছেন: "এবারের নির্বাচনে আমাদের হারার সম্ভাবনা একমাত্র একটা কারণেই- যদি নির্বাচনে কারচুপি হয়।"

তার প্রতিপক্ষ জো বাইডেন একটি টক শোতে কঠিন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন: "প্রেসিডেন্ট এই নির্বাচন চুরি করতে যাচ্ছেন।"

সবচেয়ে নজিরবিহীন বিষয় হলো এ প্রসঙ্গে তারা দুজনেই ডাক ব্যবস্থার উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।

চার বছর আগের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সামাজিক মাধ্যমে জনমত জরিপের সন্দেহজনক অ্যালগরিদিম বা হিসাবনিকাশ, রুশ হ্যাকিং এবং গোপন দলিল পত্র ফাঁস এসব নিয়ে হুলুস্থুল হয়েছিল। কিন্তু এ বছর সব বিতর্কের মধ্যমণি হয়ে উঠেছে আমেরিকার ডাক বিভাগ।

ডাক ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ?

আমেরিকার ডাক ব্যবস্থা নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার বেশ কিছু সাম্প্রতিক টুইটে দাবি করেছেন: "ওরা এই নির্বাচন 'চুরি'র চেষ্টা করছে। এটা হতে দেয়া যাবে না!"

কারণ জো বাইডেন এবং তার ডেমোক্রাট দল খুবই চায় নভেম্বর মাসে নির্বিঘ্নে নির্বাচন হোক, এবং এমন গুজব রয়েছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার রিপাবলিকান দল খুবই আশা করছে এই নির্বাচন পেছানো যাবে।

করোনাভাইরাসের কারণে এ বছর কয়েকশ কোটি মানুষের জীবন বিপর্যস্ত হয় গেছে, কাজেই আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার যে একটা প্রভাব পড়তে পারে সে আশংকা অমূলক নয়।

কোভিড-১৯এর বিস্তার ঠেকাতে কোন কোন অঙ্গরাজ্যে ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে ভোটদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যেসব রাজ্যে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি, সেখানেও অনেক মানুষ ভোটকেন্দ্রের ভিড় এড়াতে চাইছেন।

কাজেই পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দানের হার এবার উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। ডাক ব্যবস্থা এই বিপুল সংখ্যক পোস্টাল ব্যালটের চাপ সামলাতে পারবে কিনা তা নিয়েও তৈরি হয়েছে সংশয়।

জো বাইডেন গত কয়েকমাস জনমত জরিপে এগিয়ে আছেন এবং তিনি চান নির্বাচনী ব্যবস্থা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হোক, কারণ তিনি মনে করছেন তিনি জিতবেন।

অন্যদিকে, কোভিড-১৯এ এক লাখ ৭০ হাজার আমেরিকানের মৃত্যু এবং করোনাভাইরাস সংকটের কারণে আমেরিকান অর্থনীতিতে ধসের ফলে মি. ট্রাম্পের নির্বাচনী কৌশল বড়ধরনের ধাক্কা খেয়েছে। এবং এসব কারণে তিনি ইতোমধ্যেই নির্বাচন পেছিয়ে দেবার প্রস্তাব করেছেন।

সমালোচকরা বলছেন, এর কারণ মি. ট্রাম্প মনে করছেন নভেম্বরের নির্বাচনে তিনি হেরে যেতে পারেন এবং তিনি ভোটারদের মন জয় করতে কিছু সময় হাতে পেতে চাইছেন। ডাকে ভোট দেবার আগের নজির।

চার বছর আগে ২০১৬র নির্বাচনে মোট ভোটদাতার প্রায় এক চতুর্থাংশ ভোট দিয়েছিল ডাকে। আর এবছর সেটা অনেক বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোন রাজ্য কীভাবে ভোট নিয়ন্ত্রণ করবে সে বিষয়ে আইনবিধি রাজ্যগুলোর এখতিয়ারে। বহু রাজ্যই নির্বাচনের দিন ভোটকেন্দ্রে বড়ধরনের ভিড় এড়াতে এবছর পোস্টাল ব্যালট বাড়ানোর পক্ষে।

পৃথিবীর অনেক দেশে ভোটদান কেন্দ্রে অনেক ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকে, কিন্তু আমেরিকায় বেশ ঢিলেঢালা পরিবেশে ভোট হয়, কারণ ভোটকেন্দ্রে মানুষের জালিয়াতি বা কারচুপি করার নজির খুবই কম বলে মনে করা হয়।

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ডেমোক্রাটদের অভিযোগ

সাবেক আমেরিকান প্রেসিডেন্ট, ডেমোক্র্যাট সদস্য বারাক ওবামা অভিযোগ করেছেন মি. ট্রাম্প ডাক ব্যবস্থাকে "খোঁড়া" করে দেবার চেষ্টা করছেন।

ডেমোক্র্যাটদের আশংকা ডাক ব্যবস্থার "হাঁটু গুঁড়িয়ে দেবার" কাজটা তাদের জন্য করবেন নতুন নিয়োগ পাওয়া পোস্টমাস্টার জেনারেল লুইস ডিজয়।

গত ২০ বছর ধরে পোস্টমাস্টার জেনারেল পদটি দেয়া হয়েছে ডাক বিভাগের ভেতরের কাউকে। কিন্তু এবছর জুন মাসে এই পদে বসানো হয়েছে মি. ডিজয়কে, যিনি ডাক বিভাগের বাইরের লোক এবং মি. ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার তহবিলে তিনি ১২ লাখ ডলার চাঁদা দিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাটরা অভিযোগ তুলছেন মি. ডিজয় ডাক ব্যবস্থাকে এমনভাবে অকেজো করে দেবার চেষ্টা করছেন যাতে মি. ট্রাম্প নভেম্বরের নির্বাচনে কিছুতেই হারতে না পারেন।

তার নিয়োগের পর থেকে এসব আশংকা ও অভিযোগ খণ্ডনের কোন চেষ্টাই ডাক বিভাগের নতুন সর্বময় কর্তা মি. ডিজয় করেননি। তিনি বরং ছয়শ চিঠিপত্র বাছাইয়ের মেশিন বাতিল করে দিয়েছেন। অর্থাৎ বর্তমানে ব্যবহার হচ্ছে এমন প্রতি দশটি মেশিনের মধ্যে একটি।

কর্মচারীদের ওভারটাইম সীমিত করে দেয়া হয়েছে। এবং সময়ের মধ্যে ডাক পৌঁছন নিশ্চিত করতে ডাক কর্মীদের বাড়তি ট্রিপের যে নিয়ম চালু ছিল তা তিনি বন্ধ করে দিয়েছেন।

এসব পরিবর্তন এতটাই বিতর্কের জন্ম দিয়েছে যে মি. ডিজয়কে আমেরিকান সেনেটের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির শুনানিতে হাজিরা দিতে ডাকা হয়েছে। সেখানে ডেমোক্র্যাটরা তার কাছে কৈফিয়ৎ দাবি করেছেন যে ডাক ব্যবস্থায় তিনি যেসব পরিবর্তন এনেছেন তা রাজনৈতিক বিবেচনায় করা হয়েছে কিনা।

তবে নির্বাচনী ব্যবস্থা ভণ্ডুল করার লক্ষ্যে নতুন নিয়মবিধি প্রণয়নের অভিযোগ তিনি এবং অন্যান্য রিপাবলিকানরা নাকচ করে দিয়েছেন।

তারা বলছেন আমেরিকার ডাক বিভাগের বাজেটে ১৬ হাজার কোটি ডলারের যে বিশাল ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা মোকাবেলার জন্যই এসব পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তারা যুক্তি দেখিয়েছেন লোকে যেহেতু এখন ইমেল বেশি ব্যবহার করে সে কারণে এবং সম্প্রতি করোনাভাইরাসের কারণে ডাক বিভাগের আয় বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

কিন্তু ট্রাম্পও কারচুপির অভিযোগ করছেন...

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন যে ডাকে ভোট দেবার সুযোগ আরও বাড়ালে নির্বাচনে কারচুপির সম্ভাবনা আরও সহজ হবে এবং তিনি বলেছেন এই নভেম্বরের নির্বাচন "আমেরিকার নির্বাচনী ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত নির্বাচনে পরিণত হবে"।

ট্রাম্প বিশ্বাস করেন পোস্টাল ভোট "ডাকবাক্স থেকে চুরি করা হবে" (যদিও বহু বিশেষজ্ঞই এ ব্যাপারে তার সাথে একমত নন), "সেগুলো জালিয়াতি করা হবে", "আমাদের দেশের ভেতরেই বিভিন্ন দল সেগুলোর বদলে ভুয়া ব্যালট দেবে", এবং "লক্ষ লক্ষ বিদেশি শক্তি যারা চায় না ট্রাম্প জিতুক, হয়ত তারাও এগুলো নিয়ে জালিয়াতি করবে"।

এইসব ঝুঁকির অভিযোগ তুলে তিনি নির্বাচন পেছানোর প্রস্তাব দিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত হাউস অফ রেপ্রেসেনটেটিভ, নির্বাচনের সময় দেশটির ডাক বিভাগকে বাড়তি চাপ মোকাবেলায় সহায়তা করতে দু হাজার ৫০০ কোটি ডলারের যে অতিরিক্ত অর্থ তহবিল অনুমোদন করে বিল পাশ করেছে প্রেসিডেন্ট তাতে ভেটো দিতে চান।

নির্বাচনের সময় ডাক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার আর জালিয়াতির সম্ভাবনা কতটা?

রাজনীতিকরা ভোট কারচুপি ও জালিয়াতি নিয়ে যত চেঁচামেচিই করুন না কেন, জালিয়াতির ঝুঁকি কতটা তা আসলে স্পষ্ট নয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন বড়দিনের ঠিক আগের সময়টায়, যেটা বছরের খুবই ব্যস্ত সময়, তখন ডাক বিভাগ প্রতিদিন প্রায় ৫০কোটি চিঠিপত্র বিলি করার ক্ষমতা রাখে।

কাজেই আমেরিকায় পোস্টাল ব্যালটের জন্য নাম নথিভুক্ত করেছেন যে ১৫ কোটি মানুষ, তাদের মধ্যে গরিষ্ঠ সংখ্যক যদি ভোট দেন, তাহলেও ডাক ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে এমন মনে করার কোন কারণ নেই।

ডাক বিভাগের নতুন প্রধান লুইস ডিজয় সেনেট কমিটির শুনানির সময় বলেছেন ডাক বিভাগের বিলি ব্যবস্থায় আর নতুন কোন পরিবর্তন তিনি স্থগিত রাখছেন। তিনি বলেছেন, "দেশের নির্বাচন ব্যালট নিরাপদে এবং সময়মত পৌঁছে দেবার জন্য ডাক বিভাগ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সেজন্য প্রয়োজনীয় লোকবল ও অর্থবল তাদের পুরোপুরি আছে।"

"এখন থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত এই পবিত্র দায়িত্ব পালন আমার এক নম্বর অগ্রাধিকার।"

আর জালিয়াতির ঝুঁকি? বিগত কয়েক বছরে দেশভিত্তিক এবং রাজ্যভিত্তিক যেসব অসংখ্য গবেষণা হয়েছে তাতে দেখা গেছে ভোট কারচুপির সংখ্যা খুবই কম।

অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির চালানো ২০০০ এবং ২০১২ সালের জরিপে দেখা গেছে কয়েক লক্ষ পোস্টাল ভোটের মধ্যে জালিয়াতি হয়েছে ৪৯১টি ভোটের ক্ষেত্রে।

তবে নভেম্বরের নির্বাচনের তারিখ যতই এগিয়ে আসবে, তত এই পোস্টাল ব্যালট নিয়ে সংশয়, ডাক ব্যবস্থার যে কোনরকম ত্রুটিবিচ্যুতি নিয়ে নানা কথা আলোচনায় আসবে। নির্বাচনী প্রচারণা যতই তিক্ত হয়ে উঠবে, বাকযুদ্ধ যতই তীক্ষ্ণ হবে, ততই কীভাবে সাধারণ আমেরিকান মানুষ ডাকে তাদের চিঠিপত্র পাচ্ছেন, তা বারবার উঠে আসবে আলোচনার কেন্দ্রে। -বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সর্বশেষ খবর
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ
৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী
অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল
টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক
এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং
১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড
ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম
পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় 
প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার
পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায়  প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি
বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পথেই হলো তার শেষ!
পথেই হলো তার শেষ!

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা
এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি
বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা
১৫ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয়ের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন
স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয়ের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা