শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২২, শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

থাইল্যান্ডে রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার সাহস দেখালেন যে ছাত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থাইল্যান্ডে রাজতন্ত্রের বিরোধিতা করার সাহস দেখালেন যে ছাত্রী

''আমার মনের ভেতর একটা ভয় কাজ করছিল, পরিণতি নিয়ে গভীর শঙ্কায় ছিলাম,'' বলছেন পানুসায়া সিথিজিরাওয়াত্তানাকুল। অগাস্ট মাসে ২১ বছর বয়সী এই ছাত্রী থাইল্যান্ডের এক মঞ্চে বেশ ভয়ে ভয়ে উঠে দাঁড়ান এবং রাজতন্ত্রের প্রতি খোলাখুলি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন।

থাইল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার হাজার শিক্ষার্থীর করতালির মধ্যে দিয়ে ওই মঞ্চে পানুসায়া দেশটির রাজতন্ত্রের সংস্কারের লক্ষ্যে যে দশ দফা দাবি তুলে ধরেছিলেন, তা এখন দেশটিতে বহুল আলোচিত ও বিখ্যাত দশ-দফা ম্যানিফেস্টো নামে পরিচিত হয়ে গেছে।

তার ওই পদক্ষেপ ছিল খুবই সাহসী ও অবাক করে দেয়ার মত। থাইল্যান্ডে জন্মের পর থেকে প্রত্যেককে শিখতে হয় কীভাবে রাজতন্ত্রকে ভালবাসতে হবে, শ্রদ্ধা করতে হবে এবং থাই রাজপরিবারের বিরুদ্ধে কিছু বললে তার পরিণতি কী হতে পারে।

'জীবন আর আগের মত থাকবে না'
পৃথিবীতে খুব কমই দেশই আছে যেখানে রাজপরিবারকে অসম্মান করার জন্য আইন আছে। থাই আইনে রাজা, রানি, রাজ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী বা রাজ দায়িত্ব পালনকারী কারো সমালোচনা করার শাস্তি ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড।

কিন্তু গত কয়েক মাসে থাইল্যান্ডে গণতন্ত্রকামী বিক্ষোভ হচ্ছে দেশ জুড়ে আর এই বিক্ষোভের কেন্দ্রে আছেন পানাসুয়ার মত শিক্ষার্থীরা। "আমি জানতাম আমার জীবন আর আগের মত থাকবে না," তিনি বিবিসি নিউজ থাইকে বলেন।

রাজধানী ব্যাংককে বিরল ও বিশাল সমাবেশে এই দশ দফা দাবি পড়ে শোনানোর মাত্র কয়েক ঘন্টা আগে সেটি তাকে দেখানো হয়। এতে রাজপরিবারকে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি দায়বদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয় এবং রাজপরিবারের ব্যয়বরাদ্দ কমানোর ও রাজপরিবারকে রাজনীতিতে জড়িত না হবার প্রস্তাব দেয়া হয়। অধিকাংশ থাই নাগরিকের জন্য এই আহ্বান ছিল অভাবনীয়।

"ওরা আমার হাতে ওটা দিয়ে বলল, আমি চাইলে ওগুলো ব্যবহার করতে পারি। তখন সবারই মনে হচ্ছিল এগুলো বেশ কঠিন দাবি। আমারও সেটা মনে হয়েছিল। আমি তখন সিদ্ধান্ত নিলাম- আমিই হবো সেই ব্যক্তি যে এগুলো বলবে।

"আমি আমার বন্ধুদের হাত ধরলাম- চিৎকার করে জিজ্ঞেস করলাম -আমরা কি এখানে ঠিক কাজ করছি?" বলছিলেন পানুসায়া। "উত্তর এল - হ্যাঁ এটা ঠিক কাজ। আমি একটু বসলাম। মঞ্চে ওঠার আগে একটা সিগারেট খেলাম। তারপর আমার মাথার ভেতর যা ঘুরছিল, সব বলে দিলাম।"

মঞ্চ থেকে জনতার উদ্দেশ্যে তিনি বললেন: "সব মানুষের রক্ত লাল। আমরা আলাদা নই। এই পৃথিবীতে কেউ নীল রক্ত নিয়ে জন্মায়নি। কেউ হয়ত বেশি ভাল ভাগ্য নিয়ে জন্মেছে। কিন্তু কেউ কারো থেকে বেশি শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে জন্মায়নি।"

পানুসায়ার ওই বক্তৃতা নিয়ে হৈচৈ সৃষ্টি হয়েছিল। মুক্তমনা শিক্ষাবিদরা তাকে করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, রাজতন্ত্রপন্থী সংবাদমাধ্যমগুলো নিন্দায় ফেটে পড়েছিল আর থাই জনগণ এমন বক্তব্য বিশ্বাসই করতে পারছিল না।

'নিজের দেশকে ঘৃণা করা একটা অসুখ'
ওই সমাবেশের কয়েকদিন পর রাজতন্ত্র সমর্থকদের ফেসবুক পেজ, পানুসায়ার বিরুদ্ধে আক্রমণে সোচ্চার হয়ে ওঠে। কেউ কেউ অভিযোগ করে রিপাবলিকান রাজনীতিকরা তাকে দিয়ে এসব করাচ্ছে। পানুসায়া এই অভিযোগ অস্বীকার করেন।

থাইল্যান্ড এখনও কার্যত নিয়ন্ত্রণ করে সামরিক বাহিনী। দেশটির একজন শক্তিধর জেনারেল আপিরাত কংসোমপং বলেছেন, বিক্ষোভকারীরা "দেশটির প্রতি ঘৃণা" (থাই ভাষায় "চুং চার্ট") দ্বারা আক্রান্ত। তিনি আরও বলেছেন যে, এটা "ভয়াবহ করোনা মহামারির থেকেও মারাত্মক রোগ"। নিজের দেশকে ঘৃণা করা একটা অসুখ যা সারানো যায় না," তিনি বলেন।

রাজধানী ব্যাংককে বিরল ও বিশাল সমাবেশে এই দশ দফা দাবি পড়ে শোনানোর মাত্র কয়েক ঘন্টা আগে সেটি তাকে দেখানো হয়। এতে রাজপরিবারকে নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি দায়বদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয় এবং রাজপরিবারের ব্যয়বরাদ্দ কমানোর ও রাজপরিবারকে রাজনীতিতে জড়িত না হবার প্রস্তাব দেয়া হয়। অধিকাংশ থাই নাগরিকের জন্য এই আহ্বান ছিল অভাবনীয়।

"ওরা আমার হাতে ওটা দিয়ে বলল, আমি চাইলে ওগুলো ব্যবহার করতে পারি। তখন সবারই মনে হচ্ছিল এগুলো বেশ কঠিন দাবি। আমারও সেটা মনে হয়েছিল। আমি তখন সিদ্ধান্ত নিলাম- আমিই হবো সেই ব্যক্তি যে এগুলো বলবে।

"আমি আমার বন্ধুদের হাত ধরলাম- চিৎকার করে জিজ্ঞেস করলাম -আমরা কি এখানে ঠিক কাজ করছি?" বলছিলেন পানুসায়া। "উত্তর এল - হ্যাঁ এটা ঠিক কাজ। আমি একটু বসলাম। মঞ্চে ওঠার আগে একটা সিগারেট খেলাম। তারপর আমার মাথার ভেতর যা ঘুরছিল, সব বলে দিলাম।"

মঞ্চ থেকে জনতার উদ্দেশ্যে তিনি বললেন: "সব মানুষের রক্ত লাল। আমরা আলাদা নই। এই পৃথিবীতে কেউ নীল রক্ত নিয়ে জন্মায়নি। কেউ হয়ত বেশি ভাল ভাগ্য নিয়ে জন্মেছে। কিন্তু কেউ কারো থেকে বেশি শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে জন্মায়নি।"

পানুসায়ার ওই বক্তৃতা নিয়ে হৈচৈ সৃষ্টি হয়েছিল। মুক্তমনা শিক্ষাবিদরা তাকে করতালি দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, রাজতন্ত্রপন্থী সংবাদমাধ্যমগুলো নিন্দায় ফেটে পড়েছিল আর থাই জনগণ এমন বক্তব্য বিশ্বাসই করতে পারছিল না।

ওই সমাবেশের কয়েকদিন পর রাজতন্ত্র সমর্থকদের ফেসবুক পেজ, পানুসায়ার বিরুদ্ধে আক্রমণে সোচ্চার হয়ে ওঠে। কেউ কেউ অভিযোগ করে রিপাবলিকান রাজনীতিকরা তাকে দিয়ে এসব করাচ্ছে। পানুসায়া এই অভিযোগ অস্বীকার করেন।

থাইল্যান্ড এখনও কার্যত নিয়ন্ত্রণ করে সামরিক বাহিনী। দেশটির একজন শক্তিধর জেনারেল আপিরাত কংসোমপং বলেছেন, বিক্ষোভকারীরা "দেশটির প্রতি ঘৃণা" (থাই ভাষায় "চুং চার্ট") দ্বারা আক্রান্ত। তিনি আরও বলেছেন যে, এটা "ভয়াবহ করোনা মহামারির থেকেও মারাত্মক রোগ"।

"নিজের দেশকে ঘৃণা করা একটা অসুখ যা সারানো যায় না," তিনি বলেন।

তবে পানুসায়া ছোটবেলা লাজুক ছিলেন। এবং স্কুলে বড়দের হম্বিতম্বিতে তিনি মুখচোরা থাকতেন। একটা শিক্ষার্থী বিনিময় কর্মসূচিতে আমেরিকায় পাঁচ মাস কাটানোর মধ্যে দিয়ে তিনি আমূল বদলে যান।

"আমি দেশে ফিরে আসি অন্য মানুষ হয়ে। আমি তখন কথা বলতে বা কিছু করতে ভয় পেতাম না।" প্রথম সারির বিখ্যাত থাম্মাসাত ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর তিনি রাজনৈতিকভাবে ক্রমশ আরও সক্রিয় হয়ে ওঠেন। দুবছর আগে তিনি "ডোম রেভল্যুশন" নামে ছাত্র ইউনিয়নের রাজনৈতিক দলে যোগ দেন।

ফেব্রুয়ারি মাসে, তরুণ ভোটারদের কাছে জনপ্রিয় ফিউচার ফরোয়ার্ড নামে একটি রাজনৈতিক দলকে ভেঙে দেবার পর যে আকস্মিক প্রথম গণতন্ত্রপন্থী প্রতিবাদ বিক্ষোভ হয়েছিল, তার আয়োজনে তিনি সাহায্য করেন। দলটি তাদের নেতার কাছ থেকে অবৈধভাবে অর্থ ঋণ নিয়েছিল এই রায়ের পর দলটি ভেঙে দেয়া হয়।

দলটি ২০১৯এর নির্বাচনে ভাল ফল করেছিল। দলটির রাজনৈতিক প্রভাব বাড়তে থাকায় দলটি নিশ্চিহ্ণ করার এটি একটি প্রয়াস হিসাবে মনে করেছিল দলটির সমর্থরা। তবে সাম্প্রতিক কয়েক বছরে থাইল্যান্ডে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে যে গণতন্ত্রকামী আন্দোলন গতি পাচ্ছে তাতে তরুণ সম্প্রদায়ের যোগদানকে শুধু ওই পদক্ষেপই উৎসাহিত করেনি।

রাজা মাহা ভাজিরালংকর্ন, যিনি সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হন ২০১৬ সালে, তাকে জনসমক্ষে প্রায় দেখাই যায়নি। খবরে বলা হয়ে থাকে তিনি বেশিরভাগ সময় বিদেশে কাটান - বিশেষ করে দেশটিতে মহামারির প্রাদুর্ভাবের পর। থাইল্যান্ডে বেশ কিছু দুর্নীতি কেলেংকারিও সামনে এসেছে। সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন পরিকল্পনাকে শান্তির ভিত্তি বললেন পুতিন, হুঁশিয়ারি
মার্কিন পরিকল্পনাকে শান্তির ভিত্তি বললেন পুতিন, হুঁশিয়ারি
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
সর্বশেষ খবর
মার্কিন পরিকল্পনাকে শান্তির ভিত্তি বললেন পুতিন, হুঁশিয়ারি
মার্কিন পরিকল্পনাকে শান্তির ভিত্তি বললেন পুতিন, হুঁশিয়ারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা