শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২২, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আমেরিকার নির্বাচন ২০২০

জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন চীন ও ইউক্রেনে কি করছিলেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন চীন ও ইউক্রেনে কি করছিলেন?

বেশ কিছুদিন ধরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে টার্গেট করেছেন জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনকে।

ট্রাম্পের অভিযোগ - ওবামা প্রশাসনে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকার সময় ইউক্রেন এবং চীনে ছেলের ব্যবসায়িক স্বার্থে অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়েছিলেন জো. বাইডেন। মি বাইডেন সবসময় জোরালো ভাষায় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

মার্কিন পত্রিকা নিউ ইয়র্ক পোস্টে সম্প্রতি একটি ইমেল নিয়ে এক প্রতিবেদন ছাপার পর বিষয়টি আবারো নতুন করে সামনে এসেছে।

কথিত ঐ ইমেলটি ইউক্রেনের একটি জ্বালানি কোম্পানির তৎকালীন একজন কর্মকর্তা হান্টার বাইডেনকে পাঠিয়েছিলেন, যেখানে তার বাবার সাথে সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য ঐ কর্মকর্তা মি. বাইডেনের ছেলেকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এই খবর সম্পর্কে একজন সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করলে, জো বাইডেন উত্তর দেন, এটি “চরিত্র হরণে মিথ্যা প্রচারণা'' ছাড়া আর কিছুই নয়।

ব্যবসায়িক স্বার্থে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর অভিযোগ ওয়াশিংটনে নতুন কিছু নয়। মি. ট্রাম্পের ছেলে-মেয়েদের নানা ব্যবসায়িক চুক্তির সাথেও স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন উঠেছে। তারাও সবসময় তা জোর গলায় অস্বীকার করেন।

নিউইয়র্ক পোস্ট কী বলেছে?

নিউ ইয়র্ক পোস্টের ঐ রিপোর্টটি প্রধানত ২০১৫ সালের এপ্রিলের একটি ইমেল নিয়ে যেখানে ইউক্রেনের বেসরকারি জ্বালানি কোম্পানি বুরিজমা'র একজন উপদেষ্টা তাকে তার বাবার সাথে সাক্ষাতের জন্য ওয়াশিংটনে আমন্ত্রণ জানানোয় হান্টার বাইডেনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

জো বাইডেন তখন বারাক ওবামা সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং তার দ্বিতীয় সন্তান হান্টার সেসময় বুরিজমা'র পরিচালনা বোর্ডের একজন সদস্য। তিনি ছাড়াও আরও কয়েকজন বিদেশী সেসময় বুরিজমার পরিচালনা বোর্ডে ছিলেন।

তবে বুরিজমার ঐ উপদেষ্টার সাথে জো বাইডেনের আদৌ কোনো সাক্ষাৎ হয়েছিল কিনা, সে ব্যাপারে নিউ ইয়র্ক পোস্ট কোনো প্রমাণ হাজির করেনি।

জো বাইডেনের নির্বাচনী প্রচারণা দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, সে সময় ভাইস প্রেসিডেন্টের ‘সরকারি কর্মসূচিতে' তেমন কোনো বৈঠকের কোনো উল্লেখ বা প্রমাণ নেই।

তবে পলিটিকো সাময়িকীতে এক লিখিত বিবৃতিতে মি. বাইডেনের প্রচারণা টিম থেকে বলা হয়েছে, বুরিজমার একজন উপদেষ্টার সাথে হয়ত অনানুষ্ঠানিক কোনো সাক্ষাৎ হয়ে থাকতে পারে, কিন্তু তা হয়ে থাকলে তা ছিল খুব কম সময়ের সৌজন্য ধরণের হঠাৎ কোনো সাক্ষাৎ, যা সরকারি শিডিউলে উল্লেখ নেই।

বিবৃতিতে বলা হয়: “মিডিয়ার বিভিন্ন তদন্তে, ইমপিচমেন্টের (মি ট্রাম্পের)সময় তদন্তে, এবং এমনকী রিপাবলিকান নেতৃত্বের সেনেট কমিটির তদন্তে - যে তদন্তকে রিপাবলিকান একজন সেনেটর নিজেই ‘অবৈধ এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত' বলে আখ্যা দিয়েছিলেন - এগুলোর সবগুলোরই উপসংহার ছিল : জো বাইডেন ইউক্রেনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের নীতির বাইরে কিছুই করেননি, এবং কোনো অবৈধ বা অনৈতিক কাজে লিপ্ত ছিলেন না।“

মি বাইডেনের প্রচারণা টিম নিই ইয়র্ক পোস্ট-এর এই রিপোর্টকে “রাশিয়ার মিথ্যা প্রচারণা ছড়ানোর'' অংশ বলে বর্ণনা করেছে। তবে তারা বলেনি যে ঐ ই-মেল একেবারে ডাহা মিথ্যা।

নিউ ইয়র্ক পোস্টের ঐ রিপোর্টটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তার মিত্ররা সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। তার সাবেক দুই উপদেষ্টা - স্টিভ ব্যানন এবং রুডি জুলিয়ানি, কথিত ঐ ইমেলটি ফাঁস করার সাথে জড়িত ছিলেন। যে ল্যাপটপে ঐ ই-মেলটি ছিল বলে জানা গেছে সেটি এই দুজন নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দিয়েছেন।

তবে অনেক মার্কিন মিডিয়া বলছেন, ঐ ইমেলটি ভুয়া না সত্যিই সেটি পাঠানো হয়েছিল, তা তারা যাচাই করতে পারেননি।

হান্টার বাইডেন বুরিজমা বোর্ডে যোগ দেন ২০১৪ সালে, এবং ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তিনি ঐ কোম্পানিতে ছিলেন।

চীন নিয়ে বাইডেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী?

নিউ ইয়র্ক পোস্ট আরো একটি ইমেলের কথা বলেছে যে ইমেলেটি হান্টার বাইডেন পাঠিয়েছিলেন।

কথিত ঐ ইমেলে মি. বাইডেনের ছেলে নাকি লিখেছিলেন যে “শুধুমাত্র যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য'' তিনি চীনা একজন বিলিওনেয়ার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বছরে এক কোটি ডলার পাচ্ছিলেন। তবে কার কার সাথে চীনা ঐ ব্যবসায়ীর যোগাযোগ তিনি করিয়ে দেন তা পরিষ্কার নয়।

তবে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ২০১৩ সালে মি. বাইডেন যখন চীন সফরে যান, তখন এয়ার ফোর্স টু বিমানে হান্টার বাইডেনও তার বাবার সহযাত্রী হয়েছিলেন।

ঐ সফরে বাইডেন জুনিয়র চীনা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার জনাথন লি'র সাথে দেখা করেছিলেন। হান্টার নিই ইয়র্কার পত্রিকাকে বলেন, তিনি মি লি-র সাথে “এক কাপ কফি'' খেয়েছিলেন।

তবে ঐ সফরের ১২ দিন পর চীনা সরকারি কর্তৃপক্ষ বিএইচআর পার্টনার নামে একটি বেসরকারি ইকুইটি ফান্ডকে অনুমোদন দিয়েছিল। ঐ ফান্ডের প্রধান নির্বাহী ছিলেন জনাথন লি, এবং মি. হান্টার কোম্পানির পরিচালনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন। কোম্পানিতে তার ১০ শতাংশ মালিকানাও ছিল।

মার্কিন মিডিয়ার খবর অনুযায়ী, বিএইচআরের পেছনে চীনের বড় বড় কয়েকটি ব্যাংক এবং বেশ কটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা ছিল।

তবে হান্টার বাইডেনের আইনজীবী বলেছেন ঐ কোম্পানির বোর্ডে তিনি অবৈতনিক সদস্য ছিলেন। “তার (হান্টারের) উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে চীনা পুঁজি নিয়ে আসা।'' ঐ আইনজীবী আরো বলেন, ২০১৭ সালে তার বাবা ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত ঐ বিনিয়োগ কোম্পানিতে হান্টার বাইডেনের কোনো অংশিদারিত্ব ছিলনা।

বিএইচআর-এর বোর্ড থেকে ২০০০ সালের এপ্রিলে হান্টার পদত্যাগ করেন। কিন্তু কোম্পানির রিপোর্ট অনুযায়ী জুলাই পর্যন্ত ঐ কোম্পানিতে তার ১০ শতাংশ মালিকানা ছিল।

ইউক্রেন নিয়ে বাবা ও ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী

ট্রাম্পের অভিযোগ - বুরিজমা নামে যে জ্বালানি কোম্পানিতে হান্টার বাইডেন কাজ করতেন সেটির বিরুদ্ধে অনিয়মের তদন্ত করছিলেন যে সরকারি কৌঁসুলি তাকে চাকরিচ্যুত করার জন্য ইউক্রেন সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন জো বাইডেন।

২০১৭ সালে মি. বাইডেন আইনজীবী ভিক্টর শোকিনকে বরখাস্ত করার চাপ দিয়েছিলেন। তবে ইউক্রেনকে সাহায্য করছিল এমন আরো কটি পশ্চিমা সরকার এবং প্রতিষ্ঠানও সেসময় ঐ আইনজীবীকে বরখাস্ত করার দাবি করেছিল। তাদের অভিযোগ ছিল, মি শোকিন ইউক্রেনে দুর্নীতি মোকাবেলায় ভূমিকা নিচ্ছিলেন না।

ইমপিচমেন্টের সাথে ইউক্রেনের কী সম্পর্ক ছিল?

২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে ইউক্রেনের তৎকালীন প্রেসিডেন্টের এক ফোনালাপের খবর ফাঁস হয়ে যায়, যেখানে মি. ট্রাম্প, জো বাইডেন এবং তার ছেলের ভূমিকা তদন্তে ইউক্রেনের নেতাকে অনুরোধ করেন।

সাথে সাথে ক্ষিপ্ত ডেমোক্র্যাটরা বলতে শুরু করে যে তার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য মি ট্রাম্প ইউক্রেনের ওপর অবৈধ চাপ দিচ্ছেন। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হয়।

মি. ট্রাম্প বলেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি, এবং রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত সেনেট তাকে অব্যাহতি দিয়ে দেয়।

জো বাইডেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে কিছু কি প্রমাণিত হয়েছে?

কোনো অপরাধী তৎপরতা প্রমাণিত হয়নি, এবং এমন কোনো প্রমাণ এখনও নেই যে জো বাইডেন ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কিছু করেছিলেন, যা তার ছেলেকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যে স্বার্থের সংঘাত হয়তোবা হয়ে থাকতে পারে। এমনকী ২০১৫ সালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন কর্মকর্তাও এমন সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।

জো বাইডেনের ছেলে বলেছেন বিদেশে তার ব্যবসায়িক ভূমিকায় অবৈধ বা অনৈতিক কিছু ছিল না।

মার্কিন রিপাবলিকান সেনেটররা তাদের এক তদন্তে বলেছেন ইউক্রেনের একটি প্রতিষ্ঠানে হান্টারের চাকরি করা ছিল ‘একটি সমস্যা'। তবে হান্টারের ঐ চাকরি যে মার্কিন বিদেশ নীতিকে প্রভাবিত করেছে, তা প্রমাণিত হয়নি।

ইউক্রেনের কোম্পানি বুরিজমার বিরুদ্ধেও কোনো অপরাধী তৎপরতা প্রমাণিত হয়নি। ২০১৭ সালে ঐ কোম্পানি এক বিবৃতিতে বলে, তাদের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ এবং আইনি প্রক্রিয়া সরকার প্রত্যাহার করেছে।

ভিক্টর শোকিনের জায়গায় যে কৌঁসুলি নিয়োগ পেয়েছেন সেই ইউরি লুতসেনকো গত বছর বিবিসিকে বলেন, ইউক্রেনে জো বাইডেন এবং তার ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের কোনো কারণ নেই।

পরিবারের কেউ সরকারে থাকলে কোনো কোম্পানির বোর্ডে বসা বেআইনি কিছু নয়, যদিও হান্টার বাইডেন বলেছেন, বুরিজমার পরিচালনা বোর্ডে যোগ দেওয়া হয়ত তার ‘দুর্বল একটি সিদ্ধান্ত' ছিল।

২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে হান্টার বাইডেনের আইনজীবী বলেন “তিনি স্বাধীনভাবে ঐসব ব্যবসায়ী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। তিনি মনে করেননি যে এসব নিয়ে বাবার সাথে পরামর্শ করা যথাযথ হতো, এবং তিনি তেমন পরামর্শ কখনো করেনওনি।''

নিউ ইয়র্কার পত্রিকাকে হান্টার বলেন, মাত্র একবার তিনি বাবার কাছে বুরিজমার প্রসঙ্গ তুলছিলেন: “বাবা বলেছিলেন আমি আশা করি তুমি যা করছো তা বুঝেশুঝেই করছো।''

আর এসব বিতর্ক আর প্রশ্নের মাঝে, জো বাইডেন গত বছর বলেছিলেন তিনি নির্বাচিত হলে, তার পরিবারের কেউ সরকারে কোনো চাকরিতে থাকবে না, অথবা বিদেশী কোনো কোম্পানি বা বিদেশী কোনো সরকারের সাথে কোনো ধরনের ব্যবসায়িক সম্পর্কে জড়াবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
সর্বশেষ খবর
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকে নাচের ভিডিও দিয়ে বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম