শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২২, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আমেরিকার নির্বাচন ২০২০

জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন চীন ও ইউক্রেনে কি করছিলেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন চীন ও ইউক্রেনে কি করছিলেন?

বেশ কিছুদিন ধরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে টার্গেট করেছেন জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেনকে।

ট্রাম্পের অভিযোগ - ওবামা প্রশাসনে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকার সময় ইউক্রেন এবং চীনে ছেলের ব্যবসায়িক স্বার্থে অবৈধভাবে প্রভাব খাটিয়েছিলেন জো. বাইডেন। মি বাইডেন সবসময় জোরালো ভাষায় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

মার্কিন পত্রিকা নিউ ইয়র্ক পোস্টে সম্প্রতি একটি ইমেল নিয়ে এক প্রতিবেদন ছাপার পর বিষয়টি আবারো নতুন করে সামনে এসেছে।

কথিত ঐ ইমেলটি ইউক্রেনের একটি জ্বালানি কোম্পানির তৎকালীন একজন কর্মকর্তা হান্টার বাইডেনকে পাঠিয়েছিলেন, যেখানে তার বাবার সাথে সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য ঐ কর্মকর্তা মি. বাইডেনের ছেলেকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

এই খবর সম্পর্কে একজন সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করলে, জো বাইডেন উত্তর দেন, এটি “চরিত্র হরণে মিথ্যা প্রচারণা'' ছাড়া আর কিছুই নয়।

ব্যবসায়িক স্বার্থে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর অভিযোগ ওয়াশিংটনে নতুন কিছু নয়। মি. ট্রাম্পের ছেলে-মেয়েদের নানা ব্যবসায়িক চুক্তির সাথেও স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন উঠেছে। তারাও সবসময় তা জোর গলায় অস্বীকার করেন।

নিউইয়র্ক পোস্ট কী বলেছে?

নিউ ইয়র্ক পোস্টের ঐ রিপোর্টটি প্রধানত ২০১৫ সালের এপ্রিলের একটি ইমেল নিয়ে যেখানে ইউক্রেনের বেসরকারি জ্বালানি কোম্পানি বুরিজমা'র একজন উপদেষ্টা তাকে তার বাবার সাথে সাক্ষাতের জন্য ওয়াশিংটনে আমন্ত্রণ জানানোয় হান্টার বাইডেনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

জো বাইডেন তখন বারাক ওবামা সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং তার দ্বিতীয় সন্তান হান্টার সেসময় বুরিজমা'র পরিচালনা বোর্ডের একজন সদস্য। তিনি ছাড়াও আরও কয়েকজন বিদেশী সেসময় বুরিজমার পরিচালনা বোর্ডে ছিলেন।

তবে বুরিজমার ঐ উপদেষ্টার সাথে জো বাইডেনের আদৌ কোনো সাক্ষাৎ হয়েছিল কিনা, সে ব্যাপারে নিউ ইয়র্ক পোস্ট কোনো প্রমাণ হাজির করেনি।

জো বাইডেনের নির্বাচনী প্রচারণা দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, সে সময় ভাইস প্রেসিডেন্টের ‘সরকারি কর্মসূচিতে' তেমন কোনো বৈঠকের কোনো উল্লেখ বা প্রমাণ নেই।

তবে পলিটিকো সাময়িকীতে এক লিখিত বিবৃতিতে মি. বাইডেনের প্রচারণা টিম থেকে বলা হয়েছে, বুরিজমার একজন উপদেষ্টার সাথে হয়ত অনানুষ্ঠানিক কোনো সাক্ষাৎ হয়ে থাকতে পারে, কিন্তু তা হয়ে থাকলে তা ছিল খুব কম সময়ের সৌজন্য ধরণের হঠাৎ কোনো সাক্ষাৎ, যা সরকারি শিডিউলে উল্লেখ নেই।

বিবৃতিতে বলা হয়: “মিডিয়ার বিভিন্ন তদন্তে, ইমপিচমেন্টের (মি ট্রাম্পের)সময় তদন্তে, এবং এমনকী রিপাবলিকান নেতৃত্বের সেনেট কমিটির তদন্তে - যে তদন্তকে রিপাবলিকান একজন সেনেটর নিজেই ‘অবৈধ এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত' বলে আখ্যা দিয়েছিলেন - এগুলোর সবগুলোরই উপসংহার ছিল : জো বাইডেন ইউক্রেনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের নীতির বাইরে কিছুই করেননি, এবং কোনো অবৈধ বা অনৈতিক কাজে লিপ্ত ছিলেন না।“

মি বাইডেনের প্রচারণা টিম নিই ইয়র্ক পোস্ট-এর এই রিপোর্টকে “রাশিয়ার মিথ্যা প্রচারণা ছড়ানোর'' অংশ বলে বর্ণনা করেছে। তবে তারা বলেনি যে ঐ ই-মেল একেবারে ডাহা মিথ্যা।

নিউ ইয়র্ক পোস্টের ঐ রিপোর্টটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তার মিত্ররা সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। তার সাবেক দুই উপদেষ্টা - স্টিভ ব্যানন এবং রুডি জুলিয়ানি, কথিত ঐ ইমেলটি ফাঁস করার সাথে জড়িত ছিলেন। যে ল্যাপটপে ঐ ই-মেলটি ছিল বলে জানা গেছে সেটি এই দুজন নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দিয়েছেন।

তবে অনেক মার্কিন মিডিয়া বলছেন, ঐ ইমেলটি ভুয়া না সত্যিই সেটি পাঠানো হয়েছিল, তা তারা যাচাই করতে পারেননি।

হান্টার বাইডেন বুরিজমা বোর্ডে যোগ দেন ২০১৪ সালে, এবং ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তিনি ঐ কোম্পানিতে ছিলেন।

চীন নিয়ে বাইডেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী?

নিউ ইয়র্ক পোস্ট আরো একটি ইমেলের কথা বলেছে যে ইমেলেটি হান্টার বাইডেন পাঠিয়েছিলেন।

কথিত ঐ ইমেলে মি. বাইডেনের ছেলে নাকি লিখেছিলেন যে “শুধুমাত্র যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য'' তিনি চীনা একজন বিলিওনেয়ার ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বছরে এক কোটি ডলার পাচ্ছিলেন। তবে কার কার সাথে চীনা ঐ ব্যবসায়ীর যোগাযোগ তিনি করিয়ে দেন তা পরিষ্কার নয়।

তবে ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ২০১৩ সালে মি. বাইডেন যখন চীন সফরে যান, তখন এয়ার ফোর্স টু বিমানে হান্টার বাইডেনও তার বাবার সহযাত্রী হয়েছিলেন।

ঐ সফরে বাইডেন জুনিয়র চীনা ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার জনাথন লি'র সাথে দেখা করেছিলেন। হান্টার নিই ইয়র্কার পত্রিকাকে বলেন, তিনি মি লি-র সাথে “এক কাপ কফি'' খেয়েছিলেন।

তবে ঐ সফরের ১২ দিন পর চীনা সরকারি কর্তৃপক্ষ বিএইচআর পার্টনার নামে একটি বেসরকারি ইকুইটি ফান্ডকে অনুমোদন দিয়েছিল। ঐ ফান্ডের প্রধান নির্বাহী ছিলেন জনাথন লি, এবং মি. হান্টার কোম্পানির পরিচালনা বোর্ডের সদস্য ছিলেন। কোম্পানিতে তার ১০ শতাংশ মালিকানাও ছিল।

মার্কিন মিডিয়ার খবর অনুযায়ী, বিএইচআরের পেছনে চীনের বড় বড় কয়েকটি ব্যাংক এবং বেশ কটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা ছিল।

তবে হান্টার বাইডেনের আইনজীবী বলেছেন ঐ কোম্পানির বোর্ডে তিনি অবৈতনিক সদস্য ছিলেন। “তার (হান্টারের) উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে চীনা পুঁজি নিয়ে আসা।'' ঐ আইনজীবী আরো বলেন, ২০১৭ সালে তার বাবা ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত ঐ বিনিয়োগ কোম্পানিতে হান্টার বাইডেনের কোনো অংশিদারিত্ব ছিলনা।

বিএইচআর-এর বোর্ড থেকে ২০০০ সালের এপ্রিলে হান্টার পদত্যাগ করেন। কিন্তু কোম্পানির রিপোর্ট অনুযায়ী জুলাই পর্যন্ত ঐ কোম্পানিতে তার ১০ শতাংশ মালিকানা ছিল।

ইউক্রেন নিয়ে বাবা ও ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী

ট্রাম্পের অভিযোগ - বুরিজমা নামে যে জ্বালানি কোম্পানিতে হান্টার বাইডেন কাজ করতেন সেটির বিরুদ্ধে অনিয়মের তদন্ত করছিলেন যে সরকারি কৌঁসুলি তাকে চাকরিচ্যুত করার জন্য ইউক্রেন সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন জো বাইডেন।

২০১৭ সালে মি. বাইডেন আইনজীবী ভিক্টর শোকিনকে বরখাস্ত করার চাপ দিয়েছিলেন। তবে ইউক্রেনকে সাহায্য করছিল এমন আরো কটি পশ্চিমা সরকার এবং প্রতিষ্ঠানও সেসময় ঐ আইনজীবীকে বরখাস্ত করার দাবি করেছিল। তাদের অভিযোগ ছিল, মি শোকিন ইউক্রেনে দুর্নীতি মোকাবেলায় ভূমিকা নিচ্ছিলেন না।

ইমপিচমেন্টের সাথে ইউক্রেনের কী সম্পর্ক ছিল?

২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে ইউক্রেনের তৎকালীন প্রেসিডেন্টের এক ফোনালাপের খবর ফাঁস হয়ে যায়, যেখানে মি. ট্রাম্প, জো বাইডেন এবং তার ছেলের ভূমিকা তদন্তে ইউক্রেনের নেতাকে অনুরোধ করেন।

সাথে সাথে ক্ষিপ্ত ডেমোক্র্যাটরা বলতে শুরু করে যে তার নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বীর ভাবমূর্তি নষ্ট করার জন্য মি ট্রাম্প ইউক্রেনের ওপর অবৈধ চাপ দিচ্ছেন। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হয়।

মি. ট্রাম্প বলেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি, এবং রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত সেনেট তাকে অব্যাহতি দিয়ে দেয়।

জো বাইডেন ও তার ছেলের বিরুদ্ধে কিছু কি প্রমাণিত হয়েছে?

কোনো অপরাধী তৎপরতা প্রমাণিত হয়নি, এবং এমন কোনো প্রমাণ এখনও নেই যে জো বাইডেন ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কিছু করেছিলেন, যা তার ছেলেকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যে স্বার্থের সংঘাত হয়তোবা হয়ে থাকতে পারে। এমনকী ২০১৫ সালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন কর্মকর্তাও এমন সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন।

জো বাইডেনের ছেলে বলেছেন বিদেশে তার ব্যবসায়িক ভূমিকায় অবৈধ বা অনৈতিক কিছু ছিল না।

মার্কিন রিপাবলিকান সেনেটররা তাদের এক তদন্তে বলেছেন ইউক্রেনের একটি প্রতিষ্ঠানে হান্টারের চাকরি করা ছিল ‘একটি সমস্যা'। তবে হান্টারের ঐ চাকরি যে মার্কিন বিদেশ নীতিকে প্রভাবিত করেছে, তা প্রমাণিত হয়নি।

ইউক্রেনের কোম্পানি বুরিজমার বিরুদ্ধেও কোনো অপরাধী তৎপরতা প্রমাণিত হয়নি। ২০১৭ সালে ঐ কোম্পানি এক বিবৃতিতে বলে, তাদের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ এবং আইনি প্রক্রিয়া সরকার প্রত্যাহার করেছে।

ভিক্টর শোকিনের জায়গায় যে কৌঁসুলি নিয়োগ পেয়েছেন সেই ইউরি লুতসেনকো গত বছর বিবিসিকে বলেন, ইউক্রেনে জো বাইডেন এবং তার ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের কোনো কারণ নেই।

পরিবারের কেউ সরকারে থাকলে কোনো কোম্পানির বোর্ডে বসা বেআইনি কিছু নয়, যদিও হান্টার বাইডেন বলেছেন, বুরিজমার পরিচালনা বোর্ডে যোগ দেওয়া হয়ত তার ‘দুর্বল একটি সিদ্ধান্ত' ছিল।

২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে হান্টার বাইডেনের আইনজীবী বলেন “তিনি স্বাধীনভাবে ঐসব ব্যবসায়ী কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হয়েছিলেন। তিনি মনে করেননি যে এসব নিয়ে বাবার সাথে পরামর্শ করা যথাযথ হতো, এবং তিনি তেমন পরামর্শ কখনো করেনওনি।''

নিউ ইয়র্কার পত্রিকাকে হান্টার বলেন, মাত্র একবার তিনি বাবার কাছে বুরিজমার প্রসঙ্গ তুলছিলেন: “বাবা বলেছিলেন আমি আশা করি তুমি যা করছো তা বুঝেশুঝেই করছো।''

আর এসব বিতর্ক আর প্রশ্নের মাঝে, জো বাইডেন গত বছর বলেছিলেন তিনি নির্বাচিত হলে, তার পরিবারের কেউ সরকারে কোনো চাকরিতে থাকবে না, অথবা বিদেশী কোনো কোম্পানি বা বিদেশী কোনো সরকারের সাথে কোনো ধরনের ব্যবসায়িক সম্পর্কে জড়াবে না। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা