শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৬, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

বন্দী ‘হত্যা’র ভিডিও প্রকাশ, যুদ্ধাপরাধের তদন্ত দাবি আর্মেনিয়ার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বন্দী ‘হত্যা’র ভিডিও প্রকাশ, যুদ্ধাপরাধের তদন্ত দাবি আর্মেনিয়ার

বিতর্কিত নাগোর্নো-কারাবাখ অঞ্চলে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী ও জাতিগত আর্মেনিয়ানদের মধ্যে চলতে থাকা যুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সংঘটন হওয়ার কিছু ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে সম্প্রতি।

একটি মেসেজিং অ্যাপে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা যায় যে সেনাবাহিনীর পোশাক পরা দুই আর্মেনিয়ান আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন।

আরেকটি ভিডিওতে ওই দুই আর্মেনিয়ান নাগরিককে হাত বাঁধা অবস্থায় গুলি করতে দেখা যায় আজারবাইজানের সেনাবাহিনীকে।

নিহত হওয়া দুই ব্যক্তিকে শনাক্ত করার পাশাপাশি তাদের পরিচয়ও প্রকাশ করেছে আর্মেনিয়ার কর্তৃপক্ষ। ইউরোপের মানবাধিকার পরিস্থিতি নজরদারির কাজে নিয়োজিত শীর্ষ সংস্থা কাউন্সিল অব ইউরোপ নিশ্চিত করেছে যে তারা ভিডিওটি হাতে পেয়েছে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত করবে।

ককেশাস পর্বতমালার অঞ্চলটিতে ২৭ সেপ্টেম্বর দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। তারপর থেকে দুই পক্ষের যুদ্ধে বেসামরিক নাগরিক সহ কয়েক হাজার মানুষ মারা গেছে।

ওই অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের অংশ হিসেবে স্বীকৃত হলেও এলাকাটির নিয়ন্ত্রণ করে জাতিগত আর্মেনিয়ানরা।

১০ অক্টোবর প্রথম দফায় এবং ১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় দফায় দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতির সমঝোতা হলেও সংঘাত অব্যাহত থাকে। এরই মধ্যে ওই অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষকে ঘরছাড়া হতে হয়েছে।

ছড়িয়ে পড়ছে ভুয়া ভিডিও

দুই পক্ষের সেনাবাহিনীই যুদ্ধবন্দী এবং প্রতিপক্ষের সৈন্যদের মরদেহের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় যুদ্ধবন্দীদের আঘাত করার বা হত্যা করার যেই ভিডিওগুলো প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো থেকে মাত্র দুটি ভিডিওর সত্যতা যাচাই করতে পেরেছে বিবিসি।

টেলেগ্রাম চ্যানেলগুলোতে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে আজারবাইজানের একজন যুদ্ধবন্দীকে এক আর্মেনিয়ান সেনার দ্বারা গুলিবিদ্ধ হতে দেখা যায়। কিন্তু ঐ ভিডিওটি আসলে রাশিয়ার একটি ভিডিও, যেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ২০১৩ সালে প্রথমবার শেয়ার করা হয়েছিল।

বিবিসি যে ভিডিও দু'টো যাচাই করতে পেরেছে, সেগুলো টেলিগ্রামে আজারবাইজানের সমর্থক একটি নামহীন রুশ চ্যানেলে গত সপ্তাহে প্রকাশ করা হয়েছিল।

ভিডিওতে কী রয়েছে?

প্রথম ভিডিওতে দুইজন আর্মেনিয়ান নাগরিককে বন্দী করার চিত্র দেখা যায়। ওই ভিডিওতে আজারবাইজানের বাচনভঙ্গিতে রুশ ভাষায় আদেশ দিতে শোনা যায় এক ব্যক্তিকে। তিনি বন্দীদের অস্ত্র জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিচ্ছিলেন।

প্রথম ভিডিওর পরপরই দ্বিতীয় ভিডিওটি প্রকাশ করা হয়, যেখানে ঐ দুই বন্দীকে হত্যার দৃশ্য দেখা যায়। দুইজন বন্দীর হাত পিছমোড়া করে বাঁধা ছিল এবং তাদের শরীর আর্মেনিয়া ও অস্বীকৃত অঞ্চল নাগোর্নো-কারাবাখের পতাকায় আবৃত ছিল।

তারা ছোট একটি দেয়ালের ওপর বসে ছিল। ঐ পর্যায়ে আজারবাইজানি ভাষায় কেউ একজন নির্দেশ দেয়: "তাদের মাথায় তাক করো।"

এরপর একাধিক গুলির শব্দ শোনা যায় এবং দুই বন্দীকে মাটিতে পড়ে যেতে দেখা যায়।

ভিডিওকে 'ভুয়া' দাবি আজারবাইজানের

বিবিসি নিশ্চিত করেছে যে দুই ভিডিওতেই নির্দেশ প্রদানকারী ব্যক্তি আঞ্চলিক বাচনভঙ্গিতে কথা বলা আজারবাইজানি নাগরিক। আর প্রথম ভিডিওতে দেখতে পাওয়া বন্দীদেরই দ্বিতীয় ভিডিওতে হত্যা করা হয়।

আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ভিডিওগুলোকে ভুয়া হিসেবে দাবি করেছে এবং এই ধরনের ভিডিও প্রকাশ করে উস্কানি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে।

ভিডিও ক্লিপগুলো অবশ্য প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়।

তর পরদিনই আজারবাইজানের প্রসিকিউটর জেনারেল ঘোষণা দেন যে ঐ ভিডিওগুলো যে ভুয়া, তা তদন্তের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছেন তারা।

ভিডিওগুলো কী আসলেই ভুয়া?

প্রকাশিত হওয়া দু'টি ভিডিও যাচাই করে বিবিসি নিশ্চিত হতে পেরেছে যে সেগুলো হাদরুত অঞ্চলে নেয়া হয়েছে, দক্ষিণ নাগোর্নো-কারাবাখের ফুজুলি অঞ্চলের কাছের যেই শহরে তুমুল যুদ্ধ হয়েছে।

৯ থেকে ১৫ অক্টোবরের মধ্যে কোনো সময় ভিডিওগুলো রেকর্ড করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আজারবাইজান ৯ অক্টোবর হাদরুত শহরের দখল নেয়ার দাবি করলেও তার তিনদিন পরও শহরটির দখলকে কেন্দ্র করে তীব্র যুদ্ধ হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে।

বেলিংকাট ওপেন সোর্স তদন্তকারীরা প্রথমবার ওই ভিডিওগুলোর সত্যতা নিয়ে বিশ্লেষণ প্রকাশ করে।

তাদের বিশ্লেষণ অনুযায়ী: "ভিডিওতে আটক হওয়া দুই ব্যক্তি আর্মেনিয়ান যোদ্ধা যারা ৯ থেকে ১৫ই অক্টোবরের মধ্যে আজারবাইজানের সেনাদের, সম্ভবত স্পেশাল ফোর্স, হাতে আটক হওয়ার অল্প সময় পর মারা গেছে।"

আজারবাইজানের অনলাইন কমেন্টেটররা ঐ ভিডিও ক্লিপের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন করলেও বিবিসি যেসব সেনা বিশেষজ্ঞদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তারা মনে করেন যে ভিডিওটি আসল।

সাবেক ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা বিবিসিকে নিশ্চিত করেন যে: "এগুলো আসল বুলেট এবং এটি আসল হত্যাকাণ্ড। এটিকে সাজানো মনে করার কোনো কারণ আমি দেখি না।"

তিনি বলেন যে একটি গুলির ক্ষত থেকে মাথার মগজ সদৃশ বস্তু বের হয়ে আসতেও দেখা গেছে।

আর্মেনিয়ার বক্তব্য কী?

আর্মেনিয়ার মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা আরমান তাতোইয়ান আনুষ্ঠানিকভাবে বন্দীদের হত্যা করার ঘটনাকে 'অনস্বীকার্য যুদ্ধাপরাধ' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, "এই ভিডিওগুলিতে দেখা যায় যে আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর সদস্যরা বন্দীদের অপমান করে এবং চূড়ান্ত অপমানের মধ্য দিয়ে তাদের হত্যা করে।"

তিনি জানান ইউরোপিয়ান আদালতে আর্মেনিয়ার প্রতিনিধি এরই মধ্যে ঐ ভিডিওগুলোর কপি চেয়েছেন। মি. তাতোইয়ান জানিয়েছেন যে তিনি ঐ ভিডিওগুলোর কপি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনার, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পক্ষকে পাঠাবেন।

হাদরুত অঞ্চলের ওই ভিডিওটি প্রকাশিত হওয়ার পর যুদ্ধরত দুই পক্ষই বিবৃতি দিয়ে অনেক যুদ্ধবন্দীর নাম প্রকাশ করেছে।

আজারবাইজান দুইজন বন্দীর চিকিৎসা সেবা পাওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে আর্মেনিয়ানরা কারাবাখের একটি হাসপাতালে এক আজারবাইজানি বন্দীর চিকিৎসা পাওয়ার ছবি প্রকাশ করেছে।

যুদ্ধাপরাধ কী?

যুদ্ধাপরাধ হলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত যুদ্ধের আইনের বিরোধী কার্যক্রম, বিশেষ করে জেনেভা কনভেনশনে উল্লিখিত বিষয়গুলো মেনে চলতে বাধ্য এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করা দেশগুলো।

ওই কনভেনশনে স্বাক্ষর করা দেশগুলোর - জাতিসংঘের সব সদস্য দেশ, আজারবাইজান ও আর্মেনিয়াও - তাদের সুস্থ ও অসুস্থ সব যুদ্ধবন্দীদের যে কোনো ধরণের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করতে হবে। এই বন্দীদের নির্যাতন করা, আহত করা বা হত্যা করা যুদ্ধাপরাধের শামিল। বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার বিষয়টিও রয়েছে জেনেভা কনভেনশনে।

২৭ সেপ্টেম্বরে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দুই পক্ষই অপর পক্ষের শহরে ও গ্রামে বোমাবর্ষণ করেছে। এর ফলে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক মারা গেছে, যা যুদ্ধাপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক