শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২০

এরদোয়ান: রুটি বিক্রেতা থেকে যুদ্ধংদেহী প্রেসিডেন্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এরদোয়ান: রুটি বিক্রেতা থেকে যুদ্ধংদেহী প্রেসিডেন্ট

অত্যন্ত সাধারণ জীবন দিয়ে শুরু হলেও রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বর্তমানে এমন এক প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন যিনি আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের শাসনামলের পর অন্য যে কোন নেতার চেয়ে দেশটিকে সবচেয়ে বেশি বদলে দিয়েছেন।

তবে সাম্প্রতিক কয়েক বছরে দেশটির অর্থনীতির অবনতি হয়েছে।

মুদ্রাস্ফীতির হার প্রায় ১২% এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে তুর্কি মুদ্রা লিরার মূল্য রেকর্ড পরিমাণে হ্রাস পেয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে তুরস্কের এই অর্থনৈতিক দুর্দশা আরো বেশি খারাপ হয়েছে।

ইসলাম নিয়ে ফ্রান্সের সঙ্গে বাকযুদ্ধে জড়িয়ে বর্তমানে তিনি আলোচিত এক রাজনীতিকে পরিণত হয়েছেন।

এরদোয়ান ২০০৩ সালের মার্চ মাসে যখন তুরস্কের নেতা নির্বাচিত হন, সেসময় এক ডলারে পাওয়া যেত ১ দশমিক ৬ লিরা। কিন্তু এখন এক ডলারের মূল্য আট লিরারও বেশি।

তার শাসনামলের শুরুর দিকে দেশে বড় ধরনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটেছিল, হয়েছিল ব্যাপক উন্নয়নও।

সাম্প্রতিক কালে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বহির্বিশ্বে তার শক্তি প্রদর্শনের জন্য খুব বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন যা অনেক দেশকে ক্ষুব্ধ করেছে।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে শুরু করে প্রতিরক্ষা জোট নেটোতে তুরস্কের মিত্র দেশগুলোও তুর্কী প্রেসিডেন্টের এই তৎপরতায় ক্ষুব্ধ।

লিবিয়া ও সিরিয়ার সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়েছে তুরস্কের সামরিক বাহিনী। ককেশাস অঞ্চলে নাগর্নো-কারাবাখকে কেন্দ্র করে আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে যে যুদ্ধ চলছে তাতেও পরোক্ষভাবে জড়িয়ে পড়েছে তুরস্ক।

দুটো দেশের মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হওয়ার আগে তুরস্ক ও আজারবাইজান মিলে চালিয়েছে যৌথ মহড়া। যুদ্ধে আজারবাইজানকে সরাসরি সমর্থন দিয়ে অনেক দেশের সমালোচনার শিকার হয়েছে তুরস্ক।

আজারবাইজানিরা ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক-ভাবে তুরস্কের ঘনিষ্ঠ। এছাড়াও তেলসমৃদ্ধ এই দেশটিকে তেল রপ্তানির জন্য নির্ভর করতে হয় তুরস্কের ওপর। তাদের তেলের পাইপলাইন গেছে তুরস্কের ভেতর দিয়ে। কিন্তু রাশিয়া কয়েক শতাব্দী ধরে এই ককেশাস অঞ্চলে তাদের প্রভাব বিস্তার করে আসছে।

লিবিয়া ও সিরিয়া এবং সবশেষ ককেশাসে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের প্রভাব বিস্তারের আকাঙ্ক্ষা ও সেই লক্ষ্যে সামরিক তৎপরতার কারণে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও তার বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে।

পূর্ব ভূমধ্যসাগরে সম্প্রতি গ্যাসের যে বিশাল ভাণ্ডারের খোঁজ পাওয়া গেছে সেটিও উঠে এসেছে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের ভূ-রাজনৈতিক এজেন্ডায়।

সাইপ্রাসের সমুদ্র উপকূলে গ্যাসের সন্ধানে তুরস্কের তৎপরতায় সাইপ্রাস ও গ্রিসের সরকার ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এই দুটো দেশই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য। এবিষয়ে ইইউও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে সতর্ক করে দিয়েছে।

পশ্চিমা দেশগুলোর চাপ অবজ্ঞা করে এরদোয়ান উত্তর সাইপ্রাসে তুর্কি জাতীয়তাবাদী নেতাদের স্বঘোষিত সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তুরস্কই একমাত্র দেশ যারা এই স্বীকৃতি দিল।

সম্প্রতি ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রঁ ফ্রান্সে ইসলামপন্থীদের দমনে তৎপর হলে এবং ইসলাম ধর্মের সমালোচনা করলে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ফরাসি প্রেসিডেন্টের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার কথা বলেছেন। ফরাসী পণ্য বয়কটেরও ডাক দিয়েছেন তিনি। এতো ফ্রান্স ক্ষুব্ধ হয়েছে।

সমালোচকরা বলছেন, বহু আগে থেকেই প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের বেশ কিছু ইসলামপন্থী এজেন্ডা রয়েছে। মিশরে নিষিদ্ধ-ঘোষিত রাজনৈতিক দল মুসলিম ব্রাদারহুডের সঙ্গে রয়েছে তার আদর্শগত মিল।

এবছরের জুলাই মাসে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ইস্তাম্বুলের ঐতিহাসিক একটি ভবন হাইয়া সোফিয়াকে মসজিদে রূপান্তরিত করেন। এতে বহু খ্রিস্টান ও পশ্চিমা দেশ ক্ষুব্ধ হয়েছে।

দেড় হাজার বছর আগে এই ভবনটি নির্মিত হয়েছিল গির্জা হিসেবে। অটোমান টার্কের আমলে এটিকে মসজিদে পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু পরে কামাল আতাতুর্ক ভবনটিকে যাদুঘরে পরিণত করেন, যা ধর্মনিরপেক্ষ নতুন তুরস্কের প্রতীক হয়ে উঠেছিল।

ইস্তাম্বুল শহরেই এরদোয়ানের উত্থানের শুরু। বর্তমানে এই শহরের জনসংখ্যা দেড় কোটিরও বেশি।

তার প্রেসিডেন্ট হয়ে ওঠার যাত্রার শুরুতে এই শহর ছাড়াও রাজধানী আঙ্কারায় স্থানীয় নির্বাচনে সাফল্য অর্জন করে তারই দল একেপি। এর পর দলটি ধীরে ধীরে তুরস্কের প্রধান রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়।

প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে এরদোয়ান ২০০৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান প্রথম দফায় প্রেসিডেন্ট হন ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে। তিনি তুরস্কের দ্বাদশ প্রেসিডেন্ট।

২০১৮ সালের জুন মাসে প্রথম রাউন্ড নির্বাচনে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী হয়ে এরদোয়ান দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

এর আগের বছর ২০১৭ সালে সংবিধান সংশোধনের ওপর অনুষ্ঠিত বিতর্কিত এক গণভোটেও তিনি জয়ী হন। ফলে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী হয়ে ওঠেন তিনি।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে তার বিরোধীদের ওপর দমন-পীড়নও আরও জোরালো ভাবে শুরু হয়।

তার বিরোধীদের ওপর এই দমন অভিযান শুরু হয়েছিল ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের বিরুদ্ধে পরিচালিত এক অভ্যুত্থান চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর।

সেসময় সামরিক বাহিনীর দিক থেকে তার ক্ষমতা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল। তার জবাবে শুরু হয় - পাইকারি গ্রেফতার ও নাম মাত্র বিচার।

পশ্চিমা দেশগুলোর রাজনীতিকরাসহ মানবাধিকার গ্রুপগুলো প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের এই দমন-পীড়ন অভিযানের তীব্র সমালোচনা করে।

২০১৬ সালের ওই ব্যর্থ অভ্যুত্থানে কমপক্ষে ২৪০ জন নিহত হয়।

সেসময় প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান মারমারিসের একটি অবকাশ কেন্দ্রে ছুটি কাটাচ্ছিলেন এবং বলা হয় যে তিনি অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন।

অভ্যুত্থান ব্যর্থ হওয়ার ১২ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তিনি তার নিয়ন্ত্রণ পুন-প্রতিষ্ঠা করে অভ্যুত্থানের পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তখন জাতীয় টেলিভিশনের পর্দায় হাজির হন এবং ইস্তাম্বুলে তার সমর্থকদের বিশাল সমাবেশে যোগ দান করেন যেখানে তিনি নিজেকে "প্রধান অধিনায়ক" হিসেবে ঘোষণা করেন।

এরদোয়ান জাতীয় পর্যায়ে ক্ষমতায় আসেন ২০০৩ সালে। সরাসরি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ২০১৪ সালের আগস্ট মাসে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগে ১১ বছর তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

তুরস্কে একসময় প্রেসিডেন্টের পদটি আলঙ্কারিক হলেও এখন তিনিই সর্বসময় ক্ষমতার অধিকারী। ফলে তার বিরুদ্ধে সমালোচনা করা এখন কঠিন। কেউ তার বিরোধিতা কিংবা সমালোচনা করলে তাকে পড়তে হচ্ছে রোষানলে।

ভিন্নমতের ওপর এই দমন-পীড়নের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পশ্চিমা দেশগুলো। এর জের ধরে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্ক শীতল হয়ে পড়েছে। পরিণতিতে স্থবির হয়ে গেছে এই জোটে তুরস্কের যোগ দেওয়ার প্রক্রিয়াও।

ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পর ৫০ হাজারেরও বেশি লোক গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন সৈনিক, সাংবাদিক, আইনজীবী, পুলিশ অফিসার, শিক্ষক এবং কুর্দী রাজনীতিক।

কর্তৃপক্ষ দেড় লাখেরও বেশি সরকারি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছে। এছাড়াও তার দল একেপির বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শনেরও অভিযোগ উঠেছে।

ব্যর্থ অভ্যুত্থান চেষ্টার জন্য প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত নেতা ফেতুল্লাহ গুলেনকে দায়ী করেছেন। এরদোয়ানের একসময় ঘনিষ্ঠ মিত্র ছিলেন এই ধর্মীয় নেতা।

সারা বিশ্বেই গুলেনের সমর্থকদের একটি নেটওয়ার্ক সক্রিয়। তার মধ্যে রয়েছে গুলেন স্কুল। এছাড়াও বহু তুর্কির জীবনে তার হিজমেত আন্দোলনেরও বড় ধরনের প্রভাব রয়েছে।

তবে ফেতুল্লাহ গুলেন একেপি সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান পরিকল্পনার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

ক্ষমতার উত্থান
রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের জন্ম ১৯৪৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। একজন উপকূল-রক্ষীর সন্তান তিনি। বেড়ে উঠেছেন তুরস্কের কৃষ্ণ সাগর সমুদ্র উপকূলে।

তার বয়স যখন ১৩, তার পিতা সন্তানদের আরও ভালো লেখাপড়া করানোর স্বপ্ন নিয়ে ইস্তাম্বুলে চলে আসার সিদ্ধান্ত নেন।

কিশোর এরদোয়ান বাড়তি কিছু অর্থ রোজগারের জন্য রাস্তায় লেবুর শরবত এবং রুটি বিক্রি করতেন।

ইসলামিক স্কুলে লেখাপড়া করেছেন তিনি। পরে ইস্তাম্বুলের মারমারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ডিগ্রি অর্জন করেন। একজন পেশাদার ফুটবলারও ছিলেন তিনি।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
৪৩ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘতম সরকারি শাটডাউনের অবসান
৪৩ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে দীর্ঘতম সরকারি শাটডাউনের অবসান
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন