শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শনিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যুক্তরাজ্যে ক্লিনিকে বিতর্কিত ‌‘কুমারীত্ব পরীক্ষার’ ব্যবসা চলছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাজ্যে ক্লিনিকে বিতর্কিত ‌‘কুমারীত্ব পরীক্ষার’ ব্যবসা চলছে

ব্রিটিশ চিকিৎসাকেন্দ্রে নারীদের বিতর্কিত ‌‘কুমারীত্ব পরীক্ষা’ করা হচ্ছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও জাতিসংঘ নারীর শরীরের ভেতর এ ধরনের পরীক্ষা চালানোকে মানবাধিকার লংঘন বলে মনে করছে এবং এই পরীক্ষা ব্যবস্থা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে।

সমালোচকরা বলছেন, এই পরীক্ষা পদ্ধতি অবৈজ্ঞানিক এবং একজন মেয়ে কুমারী কি না, এই পরীক্ষা তা নিশ্চিত করতে পারে না। এই পরীক্ষা নির্যাতনের একটা হাতিয়ার হিসেবেও ব্যবহার করা হতে পারে।

এতে যোনিপথ পরীক্ষা করে দেখা হয়, নারীর হাইমেন বা যোনিমুখের সূক্ষ্ম পর্দা অক্ষত আছে কি না।

বিবিসির ১০০ নারী ও নিউজবিট বিভাগের সাংবাদিকরা তাদের অনুসন্ধানে জেনেছেন, ব্রিটেনে বেশ কিছু বেসরকারি ক্লিনিক এই ব্যবসায় জড়িত। তারা ‘কুমারীত্ব পুনরুদ্ধার’ করার বিজ্ঞাপন দেয় এবং যোগাযোগ করায় তারা জানায়, তথাকথিত কুমারীত্ব পরীক্ষা করার জন্য খরচ পড়বে ১৫০ থেকে ৩০০ পাউন্ডের মধ্যে।

বিবিসি এ ধরনের ২১টি ক্লিনিক চিহ্ণিত করে। এর মধ্যে ১৬টি ক্লিনিকের সাথে বিবিসির সাংবাদিকরা যোগাযোগ করতে সক্ষম হন, যাদের মধ্যে সাতটি ক্লিনিক নিশ্চিত করে যে তারা ‘কুমারীত্ব পরীক্ষা’ করে থাকে। বাকিগুলো কী করে, তা তারা পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা করেনি।

তবে প্রত্যেকটি চিকিৎসা কেন্দ্র বলেছে, তারা ছিঁড়ে যাওয়া হাইমেন ঠিক করে দেবার জন্য অস্ত্রোপচার করবে, যার জন্য খরচ লাগবে ১,৫০০ থেকে ৩,০০০ পাউন্ডের মধ্যে। ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এনএইচএস ইংল্যান্ডের তথ্য বলছে, গত পাঁচ বছরে হাইমেন-মেরামতের জন্য অস্ত্রোপচার হয়েছে ৬৯টি।

নিউজবিট একজন নারীর সাথে কথা বলেছে, যিনি তার সমস্যা নিয়ে কর্ম নির্ভানা নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার শরণাপন্ন হয়েছিলেন। এই সংস্থা তথাকথিত পারিবারিক সম্মান রক্ষার কারণে এবং জোরপূর্বক বিয়ে দেবার জন্য নির্যাতনের শিকার নারীদের সাহায্য করে থাকে।

"আমার বাবা-মায়ের সাথে আমার সম্পর্কটা ছিল খুবই মানসিকভাবে নির্যাতনের একটা সম্পর্ক। তারা চেয়েছেন আমি তাদের ঠিক করে দেয়া ছেলেকে বিয়ে করব," তিনি বলেন।

'পালানোই আমার একমাত্র উপায়'

"একদিন আমাদের সম্প্রদায়ের একজন বয়স্ক বক্তি আমাকে বন্ধুদের সাথে দেখতে পান এবং আমার মাকে গিয়ে বলেন যে এদের মধ্যে একটি ছেলে আমার বয়ফ্রেন্ড। আমাদের পরিচিত মহলে এ নিয়ে নানা কানাঘুষা এবং গুজব চলতে থাকে।"

তার বাবামা হুমকি দেন তার কুমারীত্ব পরীক্ষা করানো হবে।"আমার বাবা-মা এবং তারা যে ছেলেটির সাথে আমার বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন, সেই ছেলের পরিবার বলে বিয়ের আগে আমাকে কুমারীত্ব পরীক্ষা করাতে হবে।"

"আমি ভয় পেয়েছিলাম। আমি তখন বুঝতে পারিনি- সেটার মানে কী। ওরা কী করতে চাইছেন। আমার মনে হল পালানোই আমার একমাত্র উপায়- আমি সেটাই করলাম।"
 
কর্ম নির্ভানা সংঠনের পক্ষে সাহায্য লাইন পরিচালনা করেন প্রিয়া মানোতা।

"এ নিয়ে উদ্বিগ্ন মেয়েরা আমাদের ফোন করেছেন। কারোর ক্ষেত্রে তাদের কোন পুরুষ-বন্ধুর সাথে সম্পর্ক আছে, যেকথা পরিবার জেনে ফেলেছে, অথবা কারো ক্ষেত্রে যৌন সম্পর্কের দিক দিয়ে সে আর কুমারী নেই। পরিবার হয়ত কুমারীত্ব পরীক্ষা করানোর জন্য চাপ দিচ্ছে এবং কী ফল আসতে পারে সেটা নিয়ে তার চিন্তিত।

"কারো যদি প্রেম থাকে, বা কেউ নিজের পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করতে চায় অথবা কারো হয়ত কোন ছেলের সাথে যৌন সম্পর্ক আছে, সেসব ক্ষেত্রে পারিবারিক সম্মান রক্ষার জন্য বা জোর করে বিয়ে দেবার ব্যাপারে এই পরীক্ষা একটা নির্যাতনের হাতিয়ার। আমাদের সংস্থার কাজের সূত্রে আমরা জানি অনেক ঘটনার কীভাবে চরম দুঃখজনক পরিণতি হয়েছে- যেখানে মেয়েদের হত্যা করা হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে পরিবার মেয়েদের ত্যাজ্য করে দিয়েছে।"

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) বলছে, বিশ্বে অন্তত বিশটি দেশে মেয়েদের কুমারীত্ব পরীক্ষার চল রয়েছে। হু বলছে, কোন মেয়ে যৌন সম্পর্ক করেছে কি না তা এই পরীক্ষা দিয়ে প্রমাণ করা যায় এমন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই। এর কারণ হাইমেন নামের এই সূক্ষ্ম ঝিল্লির মত পর্দা নানা কারণে ছিঁড়ে যেতে পারে। ট্যাম্পন ব্যবহারে ছিঁড়তে পারে আবার খেলাধুলা করতে গিয়ে ছিঁড়তে পারে।

গত বছর আমেরিকার র‍্যাপ সঙ্গীত শিল্পী স্বীকার করেছিলেন তিনি তার মেয়েকে প্রতি বছর কুমারীত্ব পরীক্ষা করান দেখতে যে তার হাইমেন অটুট আছে কি না। তার ওই স্বীকারোক্তিতে তুমুল বিতর্ক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।

টু্‌ইজারস (চিমটা) আর ভুয়া রক্ত

বিবিসির অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে এসেছে যে হাইমেন মেরামতের সামগ্রী অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে ৫০ পাউন্ড মূল্যে। দাবি করা হচ্ছে এতে ছেঁড়া হাইমেন ঠিক করা যাবে এবং কুমারীত্ব ফেরানো যাবে।

এধরনের একটি কিট জার্মানিতে বিক্রি করা হয়েছে ১০৪ পাউন্ডে। এর মধ্যে রয়েছে যোনিপথ আঁটোসাঁটো করার উপযোগী ৬০ মিলিলিটার পরিমাণ জেল, প্লাস্টিকের সন্না, রক্ত ভরা একটি ক্যাপসুল এবং তিনটি স্যাশে যার মধ্যে দেখে মনে হচ্ছে ভুয়া রক্ত ভরা আছে। কিন্তু এসব সামগ্রী কীভাবে ব্যবহার করতে হবে কিটে সে বিষয়ে কোন নির্দেশাবলী দেয়া নেই।

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আশফাক খান নিয়মিতভাবে কুমারীত্ব পরীক্ষার এবং ছেঁড়া হাইমেন মেরামত করার অনুরোধ পান রোগীদের কাছ থেকে।

"এটা যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ কেন করা হয়নি সেটা আমার বোধগম্য নয়। এটা অবৈধ ঘোষণা করা উচিত," তিনি বলছেন।

"প্রথমত কোন মেয়ের হাইমেনের অংশবিশেষ যদি না থাকে বা সেটা যদি অক্ষত না থাকে তার মানে সেই মেয়ের কুমারীত্ব নষ্ট হয়ে গেছে এটা পুরো ভুল। এই পর্দা অনেক কারণে ছিঁড়ে যেতে পারে। এখন আমি যদি বলি 'হ্যাঁ এটা ছিঁড়ে গেছে, আমি মেরামত করে দিয়েছি' এবং এই মর্মে আমি একটা সার্টিফিকেট দিই, তার অর্থ হবে আমি ভুয়া সার্টিফিকেট দিচ্ছি।"

'মানুষকে শেখাতে হবে'

ড. খান মনে করেন এই প্রথার বিরুদ্ধে আরও বেশি সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। "মেয়েদের খতনার (ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন) বিরুদ্ধে যেভাবে জোরেসোরে কথা বলা হয়েছে ঠিক একইভাবে। মেয়েদের খতনার সমস্যা বিশ্ব নেতারা যেভাবে তুলে ধরেছেন, সেই ভাবে," নিউজবিটকে বলেন ড. খান।

"আমার মতে এটা আরেকটা অপরাধ। এবং আমরা এখন একটা অপরাধের সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত করছি যেটা নৈতিকভাবে ভুল।"

এবছরের গোড়ার দিকে মিডল ইস্টার্ন উইমেন অ্যান্ড সোসাইটি অর্গানাইজেশন "কুমারীত্ব পরীক্ষা" বন্ধের দাবিতে প্রচার শুরু করে এবং এ বিষয়ে মানুষকে আরও শেখানো ও সচেতন করার আহ্বান জানায়।

সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা হালালেহ তাহেরি বলেন: "আমরা চাই ছেঁড়া হাইমেন মেরামতের পদ্ধতি নিিষদ্ধ করা হোক্, কিন্তু যথাযথ শিক্ষা বা সচেতনতা ছাড়া এই প্রথা নিষিদ্ধ করতে গেলে তাতে ভালর চেয়ে ক্ষতিই হবে বেশি। এই বিষয়টা নিয়ে যে ব্যবসা করা হচ্ছে, তার কারণই হল কুমারীত্ব নিয়ে সনাতন মানসিকতা।

"আমরা যদি আমাদের সম্প্রদায়ের মানুষদের শেখাতে পারি, এবং তাদের বদ্ধমূল বিশ্বাসে পরিবর্তন আনতে পারি, তাহলে অস্ত্রোপচার করে হাইমেন পুর্নস্থাপন বা মেরামত করার আর কোন প্রয়োজন হবে না। এই ব্যবসা সময়ে আপনিই গুটিয়ে যাবে।"

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
বিমানবন্দরে হাম রোগী, যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
বিকেলে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতে কাবু হবে দেশবাসী, আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
শীতে কাবু হবে দেশবাসী, আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা