শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৪, বুধবার, ১১ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

লিবিয়ায় রাশিয়ার গোপন তৎপরতা ফাঁস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
লিবিয়ায় রাশিয়ার গোপন তৎপরতা ফাঁস

রাশিয়ার একটি গোপন প্রাইভেট বাহিনী লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে কত ধরণের তৎপরতা চালাচ্ছে তা বিবিসির এক নতুন অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে।

এই প্রাইভেট বাহিনীর সঙ্গে অনেক যুদ্ধাপরাধ এবং রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্কও ফাঁস হয়েছে বিবিসির এই অনুসন্ধানে।

রাশিয়ার ভাড়াটে সেনাদের এই গোষ্ঠীটির নাম ওয়াগনার গ্রুপ। তাদের একজন যোদ্ধা একটি স্যামসাং ট্যাবলেট ফেলে রেখে গিয়েছিল। এই ট্যাবলেট থেকে পাওয়া তথ্যে লিবিয়ায় গ্রুপটির অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং তাদের যোদ্ধাদের চিহ্ণিত করা যায় এমন সাংকেতিক নামও ফাঁস হয়ে গেছে।

এই গ্রুপটি যেসব অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম সংগ্রহের চেষ্টা করছিল তার একটি শপিং লিস্ট বা ক্রয় তালিকাও বিবিসির হাতে এসেছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এসব সরঞ্জাম একমাত্র রাশিয়ার সামরিক বাহিনীই সরবরাহ করতে পারে। তবে রাশিয়া ওয়াগনার গ্রুপের সঙ্গে তাদের কোন সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছে।

ওয়াগনার গ্রুপকে প্রথম চিহ্ণিত করা হয়েছিল ২০১৪ সালে ইউক্রেনে। সেখানে তারা পূর্ব ইউক্রেনে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থন দিচ্ছিল। তবে এর বাইরে সিরিয়া, মোজাম্বিক, সুদান এবং সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকেও তারা বিভিন্ন তৎপরতায় জড়িত ছিল।

দু‌'হাজার উনিশ সালের এপ্রিলে ওয়াগনার গ্রুপের যোদ্ধাদের লিবিয়ায় দেখা যায়। সেখানে তারা লিবিয়ার বিদ্রোহী জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয়।

জেনারেল হাফতারের বাহিনী তখন রাজধানী ত্রিপলিতে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের বিরুদ্ধে হামলা চালাচ্ছিল। ২০২০ সালের অক্টোবরে এক যুদ্ধবিরতির মধ্য দিয়ে এই সংঘাতের অবসান হয়।

ওয়াগনার গ্রুপ খুবই কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে তাদের তৎপরতা চালায়। তবে বিবিসি এই গ্রুপের দুজন সাবেক যোদ্ধার সঙ্গে কথা বলতে পেরেছে। কোন ধরণের লোকজন এই গ্রুপে যোগ দেয় এবং সেখানে যে কোন নিয়ম-নীতির বালাই নেই- সেটা তারা বিবিসিকে জানিয়েছেন।

একজন সাবেক যোদ্ধা স্বীকার করেছেন যে, এই গ্রুপটি বন্দীদের হত্যা করে, এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। তার ভাষায়, "একটা বাড়তি মুখের খাবার কে যোগাতে চায়?"

এই অনুসন্ধানের ভিত্তিতে বিবিসির আরবী এবং রাশিয়ান ভাষা বিভাগ যৌথভাবে যে টিভি ডকুমেন্টারিটি তৈরি করেছে, সেটির নাম, "হাফতার'স রাশিয়ান মার্সেনারিজ: ইনসাইড ওয়াগনার গ্রুপ।"

তাদের অনুসন্ধানে গ্রুপটির সন্দেহজনক যুদ্ধাপরাধ এবং ইচ্ছেকৃতভাবে বেসামরিক মানুষ হত্যার প্রমাণও ফাঁস হয়েছে।

লিবিয়ার এক গ্রামের একজন মানুষ জানিয়েছেন, তার আত্মীয়দের যখন হত্যা করা হচ্ছিল, তখন কীভাবে তিনি মৃতের ভান করে পড়েছিলেন। তার দেয়া সাক্ষ্যের ভিত্তিতে বিবিসির টিম একজন সন্দেহভাজন খুনিকে চিহ্ণিত করতে পেরেছে।

লিবিয়ার একজন সরকারি সৈন্য আরেকটি সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধের ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, তার এক সহযোদ্ধা এবং বন্ধু ওয়াগনার গ্রুপের যোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পন করেছিল। কিন্তু তার পেটে দু'বার গুলি করা হয়। এই সৈনিকটি তার ঐ বন্ধুকে আর দেখেন নি। একই সময়ে নিয়ে যাওয়া আরও তিন সৈনিকের কোন খোঁজও পাওয়া যায়নি।

স্যামসাং কম্পিউটার ট্যাবলেট থেকে ফাঁস হওয়া তথ্যে আরও দেখা যাচ্ছে, এই ভাড়াটে সেনারা লিবিয়ায় বেসামরিক এলাকায় মাইন বা বোমা পোঁতা এবং হত্যার জন্য ফাঁদ পাতার মতো তৎপরতায়ও জড়িত।

কোন চিহ্ণ না রেখে স্থল মাইন পোঁতা আন্তর্জাতিক আইনে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে বিবেচিত।

স্যামসাং ট্যাবলেট থেকে যা ফাঁস হলো

২০২০ সালের বসন্তকালে ওয়াগনার গ্রুপের যোদ্ধারা দক্ষিণ ত্রিপলির এলাকা থেকে পিছু হটে। তখন একজন অচেনা ওয়াগনার যোদ্ধা এই স্যামসাং ট্যাবলেটটি সেখানে ফেলে গিয়েছিল।

এই ট্যাবলেটে রুশ ভাষায় যুদ্ধক্ষেত্রের কিছু ম্যাপ ছিল। এ থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, ওয়াগনার গ্রুপ লিবিয়ার সংঘাতে ভালোভাবেই জড়িত ছিল। তারা সেখানে কী ধরণের তৎপরতা চালাতো সেটারও অনেক ধারণা পাওয়া যায় এসব ম্যাপ থেকে।

স্যামসাং ট্যাবলেটটিতে অনেক ড্রোন ফুটেজও পাওয়া গেছে। পাওয়া গেছে অনেক ওয়াগনার যোদ্ধার সাংকেতিক নাম। বিবিসি অন্তত একজন যোদ্ধাকে এই সাংকেতিক নামের ভিত্তিতে চিহ্ণিত করতে পেরেছে। এই ট্যাবলেটটি এখন একটি নিরাপদ স্থানে আছে।

'শপিং লিস্ট'

দু'হাজার বিশ সালের ১৯শে জানুয়ারির দশ পৃষ্ঠার একটি ডকুমেন্ট ও বিবিসির হাতে এসেছে। এটি আসলে সামরিক অস্ত্রশস্ত্র এবং সরঞ্জামের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা। লিবিয়ার একটি গোয়েন্দা সূত্র বিবিসিকে এই তালিকাটি দিয়েছে। এটি সম্ভবত ওয়াগনার গ্রুপের কোন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

এই গ্রুপটির অপারেশনে কারা তহবিল যোগাচ্ছে, কারা তাদের সমর্থন দিচ্ছে- দলিলটিতে তার অনেক ইঙ্গিত পাওয়া যায়। 'সামরিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য' কী কী সরঞ্জাম দরকার, তার তালিকা আছে এতে। এসবের মধ্য ট্যাংক, শত শত কালাশনিকভ রাইফেল এবং অত্যাধুনিক রেডার সিস্টেমের কথা উল্লেখ আছে।

একজন সামরিক বিশ্লেষক বিবিসিকে জানিয়েছেন, এর মধ্যে কিছু সরঞ্জাম কেবলমাত্র রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর কাছ থেকে পাওয়া সম্ভব। আরেকজন বিশেষজ্ঞ, যিনি ওয়াগনার গ্রুপের কাজকর্ম সম্পর্কে খোঁজখবর রাখেন, তিনি বলছেন, এই তালিকা দেখে মনে হয়, এর সঙ্গে দিমিত্রি উতকিনের সম্পর্ক আছে।

দিমিত্রি উতকিন একজন সাবেক রুশ গোয়েন্দা কর্মকর্তা। তিনিই ওয়াগনার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা বলে মনে করা হয়। রুশ ইন্টেলিজেন্সে কাজ করার সময় তার যে 'কল সাইন' বা ছদ্মনাম ছিল, সেই নামেই ওয়াগনার গ্রুপের নামকরণ করা হয়েছে।

বিবিসি দিমিত্রি উতকিনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু তার দিক থেকে কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।

এই তালিকা বিশ্লেষণ করে বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, এতে 'ইভরো পোলিস' এবং 'জেনারেল ডিরেক্টর' শব্দের ব্যবহার দেখে বোঝা যায়, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ বিশাল ধনী এক ব্যবসায়ী ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের সম্পর্ক আছে ওয়াগনার গ্রুপের সঙ্গে।

যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় ২০১৮ সালে 'ইভরো পোলিসের' বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তারা বলেছিল, এই রুশ কোম্পানিটিকে সিরিয়ার কিছু তেলক্ষেত্র পাহারা দেয়ার জন্য ভাড়া করা হয়েছিল। এসব তেলক্ষেত্রের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ছিল মি. প্রিগোঝিনের হাতে।

কিছু পশ্চিমা সাংবাদিকও তাদের অনুসন্ধানে ওয়াগনার গ্রুপের সঙ্গে মি. প্রিগোঝিনের সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন। তবে তিনি সবসময় ইভরো পোলিস এবং ওয়াগনারের সঙ্গে তার কোন সম্পর্ক থাকার কথা অস্বীকার করেন।

তার একজন মুখপাত্র বিবিসিকে জানিয়েছেন, ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের সঙ্গে ইভরো পোলিস এবং ওয়াগনারের কোন সম্পর্ক নেই। মিস্টার প্রিগোঝিন মন্তব্য করেছেন যে, তিনি লিবিয়ায় রাশিয়ানরা কোন মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, এমন কোন কথা শোনেননি। "আমি নিশ্চিত, এটা ডাহা মিথ্যে অভিযোগ।"

রাশিয়ার পররাষ্ট্র দফতর বিবিসিকে বলেছে, তারা "লিবিয়ায় সংকটের একটা রাজনৈতিক সমাধান এবং সেখানে যুদ্ধবিরতির জন্য তাদের সাধ্যমত চেষ্টা চালাচ্ছে।"

রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, লিবিয়ায় ওয়াগনারের তৎপরতা সম্পর্কে যেসব কথা বলা হচ্ছে, তা আসলে 'বানানো তথ্য' দিয়ে তৈরি করা, এবং এর আসল উদ্দেশ্য লিবিয়ায় রাশিয়ার নীতিকে বানচাল করা।

ওয়াগনার কী? সাবেক যোদ্ধারা যা বললো:

আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়াগনার বলে কিছুর অস্তিত্ব নেই। কিন্তু কমপক্ষে ১০ হাজার লোক অন্তত একবার হলেও ওয়াগনারের জন্য কাজ করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। ২০১৪ সালে উত্তর ইউক্রেনে রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাশাপাশি প্রথম তাদের লড়াই করতে দেখা যায়, সেই প্রথম এই গ্রুপের কথা জানা গিয়েছিল।

ধারণা করা হয়, লিবিয়ায় ২০১৯ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জেনারেল খালিফা হাফতারের পক্ষে ওয়াগনারের প্রায় ১,০০০ যোদ্ধা লড়াই করেছে।

রাশিয়ায় বিবিসি ওয়াগনারের এক সাবেক যোদ্ধাকে জিজ্ঞেস করেছিল কীভাবে এই গ্রুপটি তাদের কাজকর্ম চালায়। তিনি জবাবে বলেছিলেন, "এটি এমন একটি সাংগঠনিক কাঠামো, যার কাজ হলো রাশিয়ার সীমান্তের বাইরে রাশিয়ার স্বার্থ বজায় রাখার লক্ষ্যে কাজ করা।"

তিনি আরও জানিয়েছেন, যারা ওয়াগনারে যোদ্ধা হিসেবে কাজ করে তারা হয় যুদ্ধ করা পেশাদার সৈনিক, অথবা কাজ খুঁজছে এমন লোক, অথবা এমন কিছু 'রোমান্টিক' মানুষ, যারা দেশের সেবা করতে চায়।

ওয়াগনারের আরেকজন সাবেক যোদ্ধা বিবিসিকে জানিয়েছেন, সেখানে কাজ করার কোন সুস্পষ্ট 'আচরণবিধি' নেই। যদি কোন ধরা পড়া বন্দী সেরকম কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে না পারে, অথবা 'দাস' হিসেবে কাজ করতে না পারে, তখন তার পরিণতি কী হবে, সেটা 'বলার অপেক্ষা রাখে না।"

আন্দ্রে চুপ্রিগিন একজন বিশেষজ্ঞ, কাজ করেন রাশিয়া ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিলের সঙ্গে। তিনি বলছেন, এই গ্রুপের ব্যাপারে রাশিয়ার সরকারের অবস্থানটা হচ্ছে- "তাদেরকে এই কাজে যুক্ত হতে দেয়া যাক, এবং দেখা যাক এর ফল কী দাঁড়ায়। যদি এটা ভালোভাবে কাজ করে, তাহলে আমরা এটাকে আমাদের সুবিধার জন্য কাজে লাগাতে পারবো। আর যদি এটার ফল খারাপ হয়, তাহলে এটার সঙ্গে তো আমাদের কোন সম্পর্ক নেই।"

লিবিয়া: এক দশকের অস্থিরতা

২০১১ সালে গাদ্দাফির পতন: লিবিয়ায় কর্ণেল মুয়াম্মার গাদ্দাফির চার দশকেরও বেশি দীর্ঘ শাসনের অবসান ঘটেছিল আরব বসন্তের গণঅভ্যুত্থানে। তিনি পালাতে চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু ধরা পড়ে যান এবং তাকে হত্যা করা হয়।

দেশটি ভাগ হয়ে যায়: ২০১৪ সালের পর লিবিয়ার পূর্বে এবং পশ্চিমে দুটি প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর উত্থান ঘটে।

২০১৯ সালের এপ্রিলে ত্রিপলির দিকে অভিযান: জেনারেল হাফতার, যিনি লিবিয়ার পূর্ব অংশের বাহিনীর নেতা, তিনি তার বাহিনী নিয়ে ত্রিপলির দিকে অগ্রসর হন। ত্রিপলি ছিল জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের নিয়ন্ত্রণে। এই সংঘাতে দুই পক্ষই বিভিন্ন আঞ্চলিক শক্তির কাছ থেকে সামরিক ও কূটনৈতিক সমর্থন পায়, যদিও লিবিয়ার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা ছিল।

২০২০ সালের অক্টোবরে যুদ্ধবিরতি: এরপর ২০২১ সালের শুরুতে একটি নতুন জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠিত হয় এবং শপথ নেয়। ডিসেম্বরে তাদের একটি নির্বাচন করার কথা। বিদেশি বাহিনী এবং ভাড়াটে সেনাদের লিবিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা, কিন্তু হাজার হাজার সেনা এখনো লিবিয়ায় রয়ে গেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

২১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসচাপায় নিহত ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার
প্রোটিয়া টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন মহারাজ-মিলার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা
ট্র্যাফোর্ডের পাশে দাঁড়ালেন কোচ গার্দিওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫
ক্যামেরুন সীমান্তের কাছে নাইজেরিয়ার বিমান হামলা, নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’
ভুয়া তথ্যে রোহিঙ্গারা হয়ে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা