শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সুইডিশ বিশেষজ্ঞদের দৃষ্টিতে

তালেবানদের সফলতার পাঁচ কারণ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালেবানদের সফলতার পাঁচ কারণ

তালেবানরা আফগানিস্তানের বিস্তীর্ণ এলাকা ইতিমধ্যে দখল করে নিয়েছে। সুইডেনের আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্লেষক অ্যান্ডার্স ফেঞ্জ তালেবানদের এত দ্রুত অগ্রসর হতে পারার জন্য যে কারণগুলোকে চিহ্নিত করেছেন তাদের মধ্যে- দুর্বল আফগান সেনাবাহিনী, তালেবানের প্রতি পাকিস্তানের গোপন সমর্থন, আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে নতুন কৌশল, পুরনো যুদ্ধবাজদের বিশৃঙ্খলা এবং যুদ্ধক্লান্ত জনগোষ্ঠী মুখ্য।

আফগান সেনাবাহিনীর সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজারেরও বেশি। অন্যদিকে জাতিসংঘের ধারণা অনুযায়ী তালেবানদের সৈন্য সংখ্যা প্রায় ৫৫ হাজার থেকে ৮৫ হাজারের মধ্যে। যুক্তরাষ্ট্র যখন আফগানিস্তান ত্যাগ করে তখন আফগান সেনাবাহিনী হঠাৎ করেই বড় ধরনের সমস্যায় পড়ে।

সুইডিশ ডিফেন্স রিসার্চ এজেন্সির (এফওআই) আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হেলেন ল্যাকেনবাউয়ার বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আফগান সেনাবাহিনীর কার্যকরী কোনো বিমানবাহিনী নাই। 

আফগানিস্তানের নিজস্ব যে বিমানবাহিনী রয়েছে তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বারা গঠিত এবং অর্থায়নে কাজ করত। কিন্তু যখন তারা যখন আফগানিস্তান ত্যাগ করে, তখন বিমানবাহিনীর রক্ষণাবেক্ষণ এবং অর্থায়ন স্থগিত হয়ে যায়। এছাড়াও তালেবানরা আফগান বিমানবাহিনীর পাইলটদের বিশেষভাবে টার্গেট করে হামলা এবং হত্যা করেছে। 

সুইডেনের আফগান বিশেষজ্ঞ অ্যান্ডার্স ফেঞ্জ বলেন, আফগান সরকারের মতো সেদেশের নিরাপত্তা বাহিনীও দুর্নীতি, অদক্ষতা এবং গুরুতর আমলাতন্ত্রের ডামাডোলে ভুগছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আফগানিস্তানে একটি কার্যকরী রাষ্ট্র ও সামরিক বাহিনী তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র এবং আফগানিস্তান সরকার প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ইরান এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে তালেবানদের সমর্থন ও সহযোগিতা করার অভিযোগ এনেছে, যদিও তারা সবাই এটা অস্বীকার করে আসছে। তালেবানদের অগ্রযাত্রায় পাকিস্তানের সমর্থন ছিল গুরুত্বপূর্ণ। 

অ্যান্ডার্স ফেঞ্জের বলেন, পাকিস্তানের ভূমিকা ছিল দ্বিমুখী। শুরু থেকেই বলে আসছে যে, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আছে, কিন্তু একই সঙ্গে তালেবান নেতৃত্বকেও সুরক্ষা দিয়েছে এবং তাদের পাকিস্তানে থাকার অনুমতি দিয়েছে। পাকিস্তান তালেবানদের সামরিক সরঞ্জাম দিয়েও সাহায্য করছে বলে মন্তব্য করেন ফেঞ্জ।

উত্তর আফগানিস্তান ঐতিহাসিকভাবেই তালেবানদের জন্য একটি দুর্বল পয়েন্ট। এখানে ১৯৯০-এর দশকে ’উত্তর-জোট’ নামে প্রতিরোধ আন্দোলন এবং তালেবানদের বিরুদ্ধে স্থানীয়ভাবে একটি শক্তিশালী জনসমর্থন ছিল। উত্তর আফগানিস্তানে তাজিক এবং উজবেকরা বৃহত্তম জাতিগত গোষ্ঠী হলেও তালেবান সংগঠিত হয়েছে আফগানিস্তানের বৃহত্তম জাতিগত গোষ্ঠী পশতুন নিয়ে। মার্কিন প্রত্যাহারের সময়ে তালেবানরা উত্তরে তাদের কৌশল পরিবর্তন করার জন্য প্রচুর সময় পেয়েছে।

অ্যান্ডার্স ফেঞ্জ বলেন, তালেবানরা উত্তরাঞ্চলের জনপ্রিয় গণআন্দোলন বন্ধে তাদেরকে ছোট ছোট জাতিগত গোষ্ঠীতে বিভক্ত করে আন্দোলন করতে উৎসাহিত করেছে এবং পরবর্তীতে যারা তাদের দ্রুত অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। এছাড়াও ১৯৯০-এর দশকে তারা উত্তরের এলাকাগুলো জয় করে সেখানে পশতুন গভর্নরদের ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু এবার তারা পশতুনদের না বসিয়ে অন্যান্য সংখ্যালঘু, যেমন উজবেক, তাজিক এবং হাজারাদের ক্ষমতায় আনার জন্য কাজ করেছে বলে জানান অ্যান্ডার্স ফেঞ্জ।

অতীতে তালেবানদের সঙ্গে লড়াই করা মিলিশিয়া এবং আফগান যুদ্ধবাজরা আগের তুলনায় কম সংগঠিত এবং সজ্জিত। সুইডিশ ডিফেন্স রিসার্চ এজেন্সির (এফওআই) আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষজ্ঞ হেলেন লেকেনবাউয়ার বলেন, প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি তালেবান বাহিনীর পাশাপাশি উত্তর-জোট গঠনকারী যুদ্ধবাজদেরও বিরোধিতা করেছেন যা যুদ্ধবাজদের মধ্যে পারস্পরিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে। তালেবানদের ঠেকাতে আশরাফ গনি তাদের একত্রিত করার জন্য যা করতে পারতেন, তা করেননি।

তালেবানরা অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে তাদের প্রতিরোধ শক্তিগুলোকে দমিয়েছে এই প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে যে, তাদের সৈন্যরা প্রতিপক্ষের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বড়। স্বভাবতই তালেবানদের প্রতিহত করার সময় আফগান জনগণের শক্তি এবং ইচ্ছা কম দেখা গেছে। হেলেন ল্যাকেনবাউয়ার বলেন, ১৯৭৯ সাল থেকে সোভিয়েত ইউনিয়ন দ্বারা আক্রান্ত যুদ্ধের নিপীড়িত মানুষ আফগানরা। আফগানরা যুদ্ধবিগ্রহ এলাকায় বেঁচে থাকার জন্য তাদের সুযোগ-সুবিধাগুলো অনুকূল রাখার চেষ্টা করে। কৌশল হিসেবে তারা উভয় পক্ষকে সমর্থন করারও চেষ্টা করে। দু’টি সন্তান থাকলে একটিকে সরকারি সেনাবাহিনীতে এবং অপরটিকে তালেবানদের কাছে পাঠায়। অনেক দরিদ্র মানুষের পালানোর কোনো জায়গা নাই এবং স্বভাবতই তালেবানদের শর্তাবলী গ্রহণ করা ছাড়া তাদের কোনো বিকল্প পথও থাকে না, বলে মন্তব্য করেন হেলেন।

তালেবান আন্দোলনের মতাদর্শ প্রাচীন সাংস্কৃতিক কোড 'পশতুনওয়ালির' সঙ্গে ইসলামের একটি মৌলবাদী ব্যাখ্যার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে 'তালেবান' নামকরণ করা হয়। তালেবান আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৯৪ সালে জন্মগ্রহণ করলেও এর ভিত্তি অনেক আগেই পাকিস্তানি শরণার্থী শিবিরে স্থাপন হয়েছিল যখন ১৯৭৯ সালে অনেক আফগান সোভিয়েত আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে পাকিস্তানে পালিয়ে এসেছিল। ১৯৮৯ সালে আফগানিস্তানে সোভিয়েত ইউনিয়নের পরাজয় ও প্রত্যাহারের পর যুদ্ধবাজ আফগানরা নিজেদের মধ্যে অর্ন্তকলহে জড়িয়ে পড়ে যাতে ঘি ঢালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৯৬ সালে তালেবান গোষ্ঠী কাবুল দখলের মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর
ভারতে নয়াদিল্লির রাস্তায় থাকার অধিকার পেল ১০ লাখ বেওয়ারিশ কুকুর
এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের
এবার আসবাবপত্র আমদানিতে তদন্ত শুরু, শুল্ক বাড়ানোর হুমকি ট্রাম্পের
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার
সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল
সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া
সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া
সর্বশেষ খবর
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত
যুক্তরাষ্ট্রে ডাক পরিষেবা সাময়িক বন্ধ করছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় বিষধর সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারে সম্মত জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর নিয়ে সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর নিয়ে সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের চারজন নিহতের ঘটনায় মামলা
একই পরিবারের চারজন নিহতের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম