শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

গত ১৫ আগস্ট রাজধানী কাবুল দখলের মাধ্যমে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশটিতে আমেরিকার দখলদারির অবসান হয়। ক্ষমতায় ফেরে বিদ্রোহী গোষ্ঠী তালেবান।

গত ১৫ আগস্ট কাবুল দখলের আগেই আফগানিস্তান ছেড়ে যেতে থাকে পশ্চিমা বাহিনী। রাতের অন্ধকারে বিমান নিয়ে উড়াল দেয় মার্কিন বাহিনী। একের পর এক প্রদেশ দখল করে নিতে থাকে তালেবান যোদ্ধারা। অবস্থা বেগতিক দেখে হেলিকপ্টারে দেশ থেকে পালিয়ে যায় প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনিও। শেষ পর্যন্ত চুক্তি অনুযায়ী ৩১ আগস্টের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তান থেকে সকল সৈন্য প্রত্যাহারের বিষয়টি বাস্তবায়ন করে আমেরিকা। এভাবেই পরাজয় ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

তবে মার্কিনিদের এই পরাজয় অতীতের কিছু ইতিহাস স্বরণ করিয়ে দিল বিশ্ববাসীকে।

১৭৭৬ সালের আগস্ট মাসে, ব্রুকলিনের যুদ্ধে প্রবলভাবে পরাজিত হয়েছিলেন আমেরিকার দেশব্রতীদের সর্বাধিনায়ক তথা পরবর্তীকালে স্বাধীন আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন। তার ৯,০০০ যোদ্ধা সম্বলিত বাহিনীকে ইস্ট নদীর তীরে আটকে রেখেছিল ব্রিটিশ শক্তি। সুপরিকল্পিত পশ্চাদপসরণ ছাড়া সেদিন ওয়াশিংটন বাহিনীর আর রক্ষা পাওয়ার পথ ছিল না। প্রবল বৃষ্টিতে কিছুই ভাল করে দেখা যাচ্ছিল না। আর, সেই সুযোগেই অন্ধকার থাকতে যত বেশি সম্ভব নৌকা জড়ো করে ফেলার নির্দেশ দেন ওয়াশিংটন। পর দিন সকালে বিস্মিত ব্রিটিশরা দেখেছিলেন, যে ভুঁইফোঁড় সেনাকে তারা খতম করার কথা ভাবছিলেন, তারা বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছে! সে যুদ্ধে বেঁচে যান ওয়াশিংটন, প্রস্তুতি নেন আরও একটা লড়াইয়ের এবং শেষ পর্যন্ত তার নতুন দেশকে ব্রিটিশদের হাত থেকে স্বাধীন করেন।

গত মাসে এমনই এক পশ্চাদপসরণের সিদ্ধান্ত নেন ওয়াশিংটনের ৪৬তম উত্তরসূরি, আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার সুদূর আফগানিস্তান থেকে, যেখানে তাদের দীর্ঘতম যুদ্ধ লড়েছেন আমেরিকানরা। হেরেছেনও বটে। স্বভাবতই সমর-ইতিহাসবিদ এবং ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের প্রশ্ন জাগবে, এই পরাজয় কি সাময়িক, না কি তা আমেরিকান ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দিতে পারে। যুদ্ধের ফলাফল ইতিহাসের গতিপ্রকৃতির ওপর যতটা নাটকীয় প্রভাব ফেলে, তেমন আর কিছুই ফেলে না। ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্কের হিসাব-নিকাশ, সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন এবং মহাদেশের ভবিষ্যৎ বুঝতে অতীতের যুদ্ধগুলো নিয়ে পড়াশোনা করেন এখনকার গবেষকেরা। যেমন অনেকেই প্রাচীন গ্রিসে শক্তিশালী আথেন্স ও দুর্দান্ত স্পার্টানদের মধ্যে সংঘটিত ‘পেলোপনেশিয়ান ওয়ার্স’ (৪৩১-৪০৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) নামক যুদ্ধটি খুব মন দিয়ে পড়েন। সিরাকুসে আথেন্সের ব্যর্থ আক্রমণ পাল্টে দিয়েছিল এই দীর্ঘ লড়াইয়ের অভিমুখ। তা আথেন্সের ক্ষমতার ওপর এক চিরস্থায়ী আঘাত করেছিল, এবং ক্রমশ শেষ করে দিয়েছিল সেই অতি-সমৃদ্ধ প্রাচীন সভ্যতাকে।

ইতিহাসের আর এক বাঁক বদল ঘটে ১৯৪২-এর ফেব্রুয়ারিতে, সিঙ্গাপুরের পতনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনীর প্রচুর সৈন্যকে জাপানি আক্রমণের মুখে ফেলে চলে যান ব্রিটিশরা। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এই ঘটনাকে ‘জঘন্যতম বিপর্যয়’ বলে উল্লেখ করেছিলেন উইনস্টন চার্চিল। আসলে এই ঘটনার তাৎপর্য আরও বেশি। কারণ, এর ফলে এশিয়ায় ব্রিটিশদের সম্মান একেবারে ধুলোয় মিশে গিয়েছিল। যে ৮০,০০০ সৈন্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাদের সিঙ্গাপুরে ফেলে চলে গিয়েছিলেন ঔপনিবেশিক শাসকরা, তাদের মধ্যে ৪০,০০০ সৈন্য পরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি-তে যোগ দেন এবং ইম্ফলের যুদ্ধে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধেই লড়াই করেন। আইএনএ  এবং জাপানি বাহিনী পরাজিত হলেও তাদের নিজেদের খেলাও যে শেষ, সেটা বুঝতে পারেন ব্রিটিশরা। তারা বুঝে নেন, তাদের যুদ্ধ লড়ার জন্য আর ভারতীয় সেনাদের ওপর ভরসা করা যাবে না কখনও। বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন ব্রিটিশরা। দাঁড়ি পড়ে যায় প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক শাসনে।

ফিরে দেখলে মনে হয়, যুদ্ধে পশ্চাদপসরণ ততটা বড় কথা নয়, আসল হল তার সঙ্গে জড়িত সম্মানের প্রশ্নটি। চার্চিল যথার্থই বলেছিলেন: “পরাজয় এক জিনিস, অসম্মান আর এক।” ১৯৪২-এর ২০ জুন তোবরুকের যুদ্ধে ব্রিটিশদের লজ্জাজনক আত্মসমর্পণের পরে এ কথা বলেন তিনি।

হামিদ কারজাই বিমানবন্দর থেকে আমেরিকান বাহিনীর নিষ্ক্রমণ দেখে ‘অসম্মান’ কথাটাই বারবার মনে পড়ছে। ছবিটা এ রকম— বেপরোয়া জনতা ভিড় করে পালানোর চেষ্টা করছে, আর কাবুলের আর্গ প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেসে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে তালেবান যোদ্ধারা। 

“এই সপ্তাহে কাবুলের ভয়ানক ছবিগুলো বিদেশের মাটিতে আমেরিকার মানমর্যাদার প্রবল ক্ষতি করেছে। ইতিমধ্যেই সেসব ছবি ব্যবহার করে তাইওয়ানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গ্লোবাল টাইমস। তারা বলেছে, চীন যদি কখনও তাদের আক্রমণ করে, তাহলে আমেরিকান সাহায্যের ওপর ভরসা না করাই ভাল।”— ফরেন অ্যাফেয়ার্স পত্রিকায় কথাগুলো লিখেছেন আমেরিকার প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট সি ও’ব্রায়েন এবং জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের প্রাক্তন অধিকর্তা জন র‌্যাটক্লিফ।

তারা লিখছেন, “আমরা মনে করি, বন্ধু রাষ্ট্রগুলোকে সাহায্য করা ও কূটনৈতিক অবস্থান গুছিয়ে নেওয়ার জন্য যথাশিগগিরই পদক্ষেপ করা আমেরিকার পক্ষে অত্যন্ত জরুরি, বিশেষত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে।”

কিন্তু ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। এশিয়াজুড়ে রাষ্ট্রনেতারা গভীর চিন্তায়। ভিয়েতনাম ইতিমধ্যেই চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার আভাস দিয়েছে এবং বুঝিয়ে দিয়েছে, কোনও বিশ্বশক্তির পক্ষ তারা নেবে না। আফগানিস্তান থেকে বাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সফরকালে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং বলেছেন, “আশা করি আফগানিস্তান আবার আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ঘাঁটি হয়ে উঠবে না।”

আফগানিস্তান থেকে তড়িঘড়ি সেনা প্রত্যাহার করে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছেন জো বাইডেন। এই ঘটনাক্রম বলছে, বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করতে তার ওপর ভরসা করা মুশকিল। সম্প্রতি তিনি টুইট করলেন— সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত “শুধু আফগানিস্তানের ব্যাপার নয়”, আসলে এটা “সেনা পাঠিয়ে অন্য দেশ পুনর্গঠনের জামানার অবসান।” এ কথা শুনে নড়েচড়ে বসেছেন বহু রাষ্ট্রনেতা। এর অর্থ কী? আমেরিকা কি তার নীতির প্রসার বা মিত্র দেশগুলোর প্রতি দায়বদ্ধতা পালনের জন্য আর সেনাবাহিনীকে কাজে লাগাবে না? আমেরিকার ভূ-রাজনৈতিক পাটিগণিতের প্রধানতম প্রশ্ন এখন এটাই এবং আমেরিকা পিছু হটলে নিশ্চিতভাবেই পা বাড়াবে চীন। 

বলতেই হয়, দেশের উদ্দেশে ভাষণে ভূ-রাজনীতি বিষয়ে বাইডেনের বিচক্ষণতার অভাব প্রকাশ পেয়েছে। তার বক্তব্য: “যারা আফগানিস্তানে যুদ্ধের তৃতীয় দশক শুরু করার কথা বলছেন, তাদের কাছে জানতে চাইব, আসল জাতীয় স্বার্থ কোনটি?”

তার কথায় এমন এক অনভিজ্ঞতার ছাপ স্পষ্ট, যা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের পক্ষে বেশ বেমানান। আসলে, সেনা প্রত্যাহার মুখ্য প্রশ্ন নয়। যে ভঙ্গিতে তা করা হয়েছে, এবং তার সমর্থনে যা বলা হচ্ছে, সমস্যা সেখানে। এই উদ্ভ্রান্তের মতো প্রস্থানের দায় পুরোপুরি বাইডেন প্রশাসনের ওপরেই বর্তায়। অনেকে সে কথা বলছেনও। আর, এই বিপর্যয়ের জন্য পূর্বসূরিকে দোষারোপ করার চেষ্টা বাইডেনেরই সম্মান নষ্ট করছে। যখন কোনও রাষ্ট্রনায়ক এবং তার দেশ দুনিয়ার চোখে খাটো হয়ে যান, তখন শেষ অবধি সেই দেশের আন্তর্জাতিক ক্ষমতাও খর্ব হয়।

যদিও ওই ভাষণে একটা কথা ঠিক বলেছেন বাইডেন— “আরও বেশি দিন পড়ে থাকার কোনও অর্থ ছিল না।” কেননা, দীর্ঘতম এই যুদ্ধে বহু আগেই হেরে গিয়েছিল আমেরিকা, চলছিল কেবল রক্তক্ষরণ। এটাও ঠিক বলেছেন: “কুড়ি বছরের যুদ্ধ, বিবাদ, বেদনা ও বলিদানের পরে এখন ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর সময়, অতীতের দিকে নয়...।”

কিন্তু কেমন সেই ভবিষ্যৎ? আফগানিস্তানে তার সেনার পরাজয়ের জন্য বাইডেনকে দোষ দেওয়া যায় না ঠিকই, কিন্তু তাকেও ক্ষমতা, যুদ্ধ ও পরাজয়ের চরিত্রটা বুঝতে হবে। আর্নেস্ট হেমিংওয়ের একটা মন্তব্য বোধ হয় এখানে প্রাসঙ্গিক— “যুদ্ধে নেমে পড়লে একটাই কাজ থাকে। সেটা জেতা। কেননা, পরাজয় যে অশুভ বহন করে আনে, কোনও যুদ্ধও তা আনতে পারে না।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম