শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

গত ১৫ আগস্ট রাজধানী কাবুল দখলের মাধ্যমে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশটিতে আমেরিকার দখলদারির অবসান হয়। ক্ষমতায় ফেরে বিদ্রোহী গোষ্ঠী তালেবান।

গত ১৫ আগস্ট কাবুল দখলের আগেই আফগানিস্তান ছেড়ে যেতে থাকে পশ্চিমা বাহিনী। রাতের অন্ধকারে বিমান নিয়ে উড়াল দেয় মার্কিন বাহিনী। একের পর এক প্রদেশ দখল করে নিতে থাকে তালেবান যোদ্ধারা। অবস্থা বেগতিক দেখে হেলিকপ্টারে দেশ থেকে পালিয়ে যায় প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনিও। শেষ পর্যন্ত চুক্তি অনুযায়ী ৩১ আগস্টের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তান থেকে সকল সৈন্য প্রত্যাহারের বিষয়টি বাস্তবায়ন করে আমেরিকা। এভাবেই পরাজয় ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

তবে মার্কিনিদের এই পরাজয় অতীতের কিছু ইতিহাস স্বরণ করিয়ে দিল বিশ্ববাসীকে।

১৭৭৬ সালের আগস্ট মাসে, ব্রুকলিনের যুদ্ধে প্রবলভাবে পরাজিত হয়েছিলেন আমেরিকার দেশব্রতীদের সর্বাধিনায়ক তথা পরবর্তীকালে স্বাধীন আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন। তার ৯,০০০ যোদ্ধা সম্বলিত বাহিনীকে ইস্ট নদীর তীরে আটকে রেখেছিল ব্রিটিশ শক্তি। সুপরিকল্পিত পশ্চাদপসরণ ছাড়া সেদিন ওয়াশিংটন বাহিনীর আর রক্ষা পাওয়ার পথ ছিল না। প্রবল বৃষ্টিতে কিছুই ভাল করে দেখা যাচ্ছিল না। আর, সেই সুযোগেই অন্ধকার থাকতে যত বেশি সম্ভব নৌকা জড়ো করে ফেলার নির্দেশ দেন ওয়াশিংটন। পর দিন সকালে বিস্মিত ব্রিটিশরা দেখেছিলেন, যে ভুঁইফোঁড় সেনাকে তারা খতম করার কথা ভাবছিলেন, তারা বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছে! সে যুদ্ধে বেঁচে যান ওয়াশিংটন, প্রস্তুতি নেন আরও একটা লড়াইয়ের এবং শেষ পর্যন্ত তার নতুন দেশকে ব্রিটিশদের হাত থেকে স্বাধীন করেন।

গত মাসে এমনই এক পশ্চাদপসরণের সিদ্ধান্ত নেন ওয়াশিংটনের ৪৬তম উত্তরসূরি, আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার সুদূর আফগানিস্তান থেকে, যেখানে তাদের দীর্ঘতম যুদ্ধ লড়েছেন আমেরিকানরা। হেরেছেনও বটে। স্বভাবতই সমর-ইতিহাসবিদ এবং ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের প্রশ্ন জাগবে, এই পরাজয় কি সাময়িক, না কি তা আমেরিকান ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দিতে পারে। যুদ্ধের ফলাফল ইতিহাসের গতিপ্রকৃতির ওপর যতটা নাটকীয় প্রভাব ফেলে, তেমন আর কিছুই ফেলে না। ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্কের হিসাব-নিকাশ, সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন এবং মহাদেশের ভবিষ্যৎ বুঝতে অতীতের যুদ্ধগুলো নিয়ে পড়াশোনা করেন এখনকার গবেষকেরা। যেমন অনেকেই প্রাচীন গ্রিসে শক্তিশালী আথেন্স ও দুর্দান্ত স্পার্টানদের মধ্যে সংঘটিত ‘পেলোপনেশিয়ান ওয়ার্স’ (৪৩১-৪০৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) নামক যুদ্ধটি খুব মন দিয়ে পড়েন। সিরাকুসে আথেন্সের ব্যর্থ আক্রমণ পাল্টে দিয়েছিল এই দীর্ঘ লড়াইয়ের অভিমুখ। তা আথেন্সের ক্ষমতার ওপর এক চিরস্থায়ী আঘাত করেছিল, এবং ক্রমশ শেষ করে দিয়েছিল সেই অতি-সমৃদ্ধ প্রাচীন সভ্যতাকে।

ইতিহাসের আর এক বাঁক বদল ঘটে ১৯৪২-এর ফেব্রুয়ারিতে, সিঙ্গাপুরের পতনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনীর প্রচুর সৈন্যকে জাপানি আক্রমণের মুখে ফেলে চলে যান ব্রিটিশরা। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এই ঘটনাকে ‘জঘন্যতম বিপর্যয়’ বলে উল্লেখ করেছিলেন উইনস্টন চার্চিল। আসলে এই ঘটনার তাৎপর্য আরও বেশি। কারণ, এর ফলে এশিয়ায় ব্রিটিশদের সম্মান একেবারে ধুলোয় মিশে গিয়েছিল। যে ৮০,০০০ সৈন্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাদের সিঙ্গাপুরে ফেলে চলে গিয়েছিলেন ঔপনিবেশিক শাসকরা, তাদের মধ্যে ৪০,০০০ সৈন্য পরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি-তে যোগ দেন এবং ইম্ফলের যুদ্ধে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধেই লড়াই করেন। আইএনএ  এবং জাপানি বাহিনী পরাজিত হলেও তাদের নিজেদের খেলাও যে শেষ, সেটা বুঝতে পারেন ব্রিটিশরা। তারা বুঝে নেন, তাদের যুদ্ধ লড়ার জন্য আর ভারতীয় সেনাদের ওপর ভরসা করা যাবে না কখনও। বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন ব্রিটিশরা। দাঁড়ি পড়ে যায় প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক শাসনে।

ফিরে দেখলে মনে হয়, যুদ্ধে পশ্চাদপসরণ ততটা বড় কথা নয়, আসল হল তার সঙ্গে জড়িত সম্মানের প্রশ্নটি। চার্চিল যথার্থই বলেছিলেন: “পরাজয় এক জিনিস, অসম্মান আর এক।” ১৯৪২-এর ২০ জুন তোবরুকের যুদ্ধে ব্রিটিশদের লজ্জাজনক আত্মসমর্পণের পরে এ কথা বলেন তিনি।

হামিদ কারজাই বিমানবন্দর থেকে আমেরিকান বাহিনীর নিষ্ক্রমণ দেখে ‘অসম্মান’ কথাটাই বারবার মনে পড়ছে। ছবিটা এ রকম— বেপরোয়া জনতা ভিড় করে পালানোর চেষ্টা করছে, আর কাবুলের আর্গ প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেসে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে তালেবান যোদ্ধারা। 

“এই সপ্তাহে কাবুলের ভয়ানক ছবিগুলো বিদেশের মাটিতে আমেরিকার মানমর্যাদার প্রবল ক্ষতি করেছে। ইতিমধ্যেই সেসব ছবি ব্যবহার করে তাইওয়ানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গ্লোবাল টাইমস। তারা বলেছে, চীন যদি কখনও তাদের আক্রমণ করে, তাহলে আমেরিকান সাহায্যের ওপর ভরসা না করাই ভাল।”— ফরেন অ্যাফেয়ার্স পত্রিকায় কথাগুলো লিখেছেন আমেরিকার প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট সি ও’ব্রায়েন এবং জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের প্রাক্তন অধিকর্তা জন র‌্যাটক্লিফ।

তারা লিখছেন, “আমরা মনে করি, বন্ধু রাষ্ট্রগুলোকে সাহায্য করা ও কূটনৈতিক অবস্থান গুছিয়ে নেওয়ার জন্য যথাশিগগিরই পদক্ষেপ করা আমেরিকার পক্ষে অত্যন্ত জরুরি, বিশেষত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে।”

কিন্তু ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। এশিয়াজুড়ে রাষ্ট্রনেতারা গভীর চিন্তায়। ভিয়েতনাম ইতিমধ্যেই চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার আভাস দিয়েছে এবং বুঝিয়ে দিয়েছে, কোনও বিশ্বশক্তির পক্ষ তারা নেবে না। আফগানিস্তান থেকে বাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সফরকালে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং বলেছেন, “আশা করি আফগানিস্তান আবার আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ঘাঁটি হয়ে উঠবে না।”

আফগানিস্তান থেকে তড়িঘড়ি সেনা প্রত্যাহার করে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছেন জো বাইডেন। এই ঘটনাক্রম বলছে, বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করতে তার ওপর ভরসা করা মুশকিল। সম্প্রতি তিনি টুইট করলেন— সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত “শুধু আফগানিস্তানের ব্যাপার নয়”, আসলে এটা “সেনা পাঠিয়ে অন্য দেশ পুনর্গঠনের জামানার অবসান।” এ কথা শুনে নড়েচড়ে বসেছেন বহু রাষ্ট্রনেতা। এর অর্থ কী? আমেরিকা কি তার নীতির প্রসার বা মিত্র দেশগুলোর প্রতি দায়বদ্ধতা পালনের জন্য আর সেনাবাহিনীকে কাজে লাগাবে না? আমেরিকার ভূ-রাজনৈতিক পাটিগণিতের প্রধানতম প্রশ্ন এখন এটাই এবং আমেরিকা পিছু হটলে নিশ্চিতভাবেই পা বাড়াবে চীন। 

বলতেই হয়, দেশের উদ্দেশে ভাষণে ভূ-রাজনীতি বিষয়ে বাইডেনের বিচক্ষণতার অভাব প্রকাশ পেয়েছে। তার বক্তব্য: “যারা আফগানিস্তানে যুদ্ধের তৃতীয় দশক শুরু করার কথা বলছেন, তাদের কাছে জানতে চাইব, আসল জাতীয় স্বার্থ কোনটি?”

তার কথায় এমন এক অনভিজ্ঞতার ছাপ স্পষ্ট, যা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের পক্ষে বেশ বেমানান। আসলে, সেনা প্রত্যাহার মুখ্য প্রশ্ন নয়। যে ভঙ্গিতে তা করা হয়েছে, এবং তার সমর্থনে যা বলা হচ্ছে, সমস্যা সেখানে। এই উদ্ভ্রান্তের মতো প্রস্থানের দায় পুরোপুরি বাইডেন প্রশাসনের ওপরেই বর্তায়। অনেকে সে কথা বলছেনও। আর, এই বিপর্যয়ের জন্য পূর্বসূরিকে দোষারোপ করার চেষ্টা বাইডেনেরই সম্মান নষ্ট করছে। যখন কোনও রাষ্ট্রনায়ক এবং তার দেশ দুনিয়ার চোখে খাটো হয়ে যান, তখন শেষ অবধি সেই দেশের আন্তর্জাতিক ক্ষমতাও খর্ব হয়।

যদিও ওই ভাষণে একটা কথা ঠিক বলেছেন বাইডেন— “আরও বেশি দিন পড়ে থাকার কোনও অর্থ ছিল না।” কেননা, দীর্ঘতম এই যুদ্ধে বহু আগেই হেরে গিয়েছিল আমেরিকা, চলছিল কেবল রক্তক্ষরণ। এটাও ঠিক বলেছেন: “কুড়ি বছরের যুদ্ধ, বিবাদ, বেদনা ও বলিদানের পরে এখন ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর সময়, অতীতের দিকে নয়...।”

কিন্তু কেমন সেই ভবিষ্যৎ? আফগানিস্তানে তার সেনার পরাজয়ের জন্য বাইডেনকে দোষ দেওয়া যায় না ঠিকই, কিন্তু তাকেও ক্ষমতা, যুদ্ধ ও পরাজয়ের চরিত্রটা বুঝতে হবে। আর্নেস্ট হেমিংওয়ের একটা মন্তব্য বোধ হয় এখানে প্রাসঙ্গিক— “যুদ্ধে নেমে পড়লে একটাই কাজ থাকে। সেটা জেতা। কেননা, পরাজয় যে অশুভ বহন করে আনে, কোনও যুদ্ধও তা আনতে পারে না।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা