শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, সোমবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফগানিস্তান থেকে পলায়ন, অতীতের যেসব ইতিহাস মনে করিয়ে দিল আমেরিকা

গত ১৫ আগস্ট রাজধানী কাবুল দখলের মাধ্যমে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ২০ বছর পর দেশটিতে আমেরিকার দখলদারির অবসান হয়। ক্ষমতায় ফেরে বিদ্রোহী গোষ্ঠী তালেবান।

গত ১৫ আগস্ট কাবুল দখলের আগেই আফগানিস্তান ছেড়ে যেতে থাকে পশ্চিমা বাহিনী। রাতের অন্ধকারে বিমান নিয়ে উড়াল দেয় মার্কিন বাহিনী। একের পর এক প্রদেশ দখল করে নিতে থাকে তালেবান যোদ্ধারা। অবস্থা বেগতিক দেখে হেলিকপ্টারে দেশ থেকে পালিয়ে যায় প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনিও। শেষ পর্যন্ত চুক্তি অনুযায়ী ৩১ আগস্টের মধ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তান থেকে সকল সৈন্য প্রত্যাহারের বিষয়টি বাস্তবায়ন করে আমেরিকা। এভাবেই পরাজয় ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের।

তবে মার্কিনিদের এই পরাজয় অতীতের কিছু ইতিহাস স্বরণ করিয়ে দিল বিশ্ববাসীকে।

১৭৭৬ সালের আগস্ট মাসে, ব্রুকলিনের যুদ্ধে প্রবলভাবে পরাজিত হয়েছিলেন আমেরিকার দেশব্রতীদের সর্বাধিনায়ক তথা পরবর্তীকালে স্বাধীন আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন। তার ৯,০০০ যোদ্ধা সম্বলিত বাহিনীকে ইস্ট নদীর তীরে আটকে রেখেছিল ব্রিটিশ শক্তি। সুপরিকল্পিত পশ্চাদপসরণ ছাড়া সেদিন ওয়াশিংটন বাহিনীর আর রক্ষা পাওয়ার পথ ছিল না। প্রবল বৃষ্টিতে কিছুই ভাল করে দেখা যাচ্ছিল না। আর, সেই সুযোগেই অন্ধকার থাকতে যত বেশি সম্ভব নৌকা জড়ো করে ফেলার নির্দেশ দেন ওয়াশিংটন। পর দিন সকালে বিস্মিত ব্রিটিশরা দেখেছিলেন, যে ভুঁইফোঁড় সেনাকে তারা খতম করার কথা ভাবছিলেন, তারা বেমালুম গায়েব হয়ে গিয়েছে! সে যুদ্ধে বেঁচে যান ওয়াশিংটন, প্রস্তুতি নেন আরও একটা লড়াইয়ের এবং শেষ পর্যন্ত তার নতুন দেশকে ব্রিটিশদের হাত থেকে স্বাধীন করেন।

গত মাসে এমনই এক পশ্চাদপসরণের সিদ্ধান্ত নেন ওয়াশিংটনের ৪৬তম উত্তরসূরি, আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার সুদূর আফগানিস্তান থেকে, যেখানে তাদের দীর্ঘতম যুদ্ধ লড়েছেন আমেরিকানরা। হেরেছেনও বটে। স্বভাবতই সমর-ইতিহাসবিদ এবং ভূ-রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের প্রশ্ন জাগবে, এই পরাজয় কি সাময়িক, না কি তা আমেরিকান ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দিতে পারে। যুদ্ধের ফলাফল ইতিহাসের গতিপ্রকৃতির ওপর যতটা নাটকীয় প্রভাব ফেলে, তেমন আর কিছুই ফেলে না। ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্কের হিসাব-নিকাশ, সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন এবং মহাদেশের ভবিষ্যৎ বুঝতে অতীতের যুদ্ধগুলো নিয়ে পড়াশোনা করেন এখনকার গবেষকেরা। যেমন অনেকেই প্রাচীন গ্রিসে শক্তিশালী আথেন্স ও দুর্দান্ত স্পার্টানদের মধ্যে সংঘটিত ‘পেলোপনেশিয়ান ওয়ার্স’ (৪৩১-৪০৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) নামক যুদ্ধটি খুব মন দিয়ে পড়েন। সিরাকুসে আথেন্সের ব্যর্থ আক্রমণ পাল্টে দিয়েছিল এই দীর্ঘ লড়াইয়ের অভিমুখ। তা আথেন্সের ক্ষমতার ওপর এক চিরস্থায়ী আঘাত করেছিল, এবং ক্রমশ শেষ করে দিয়েছিল সেই অতি-সমৃদ্ধ প্রাচীন সভ্যতাকে।

ইতিহাসের আর এক বাঁক বদল ঘটে ১৯৪২-এর ফেব্রুয়ারিতে, সিঙ্গাপুরের পতনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ ভারতীয় বাহিনীর প্রচুর সৈন্যকে জাপানি আক্রমণের মুখে ফেলে চলে যান ব্রিটিশরা। ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এই ঘটনাকে ‘জঘন্যতম বিপর্যয়’ বলে উল্লেখ করেছিলেন উইনস্টন চার্চিল। আসলে এই ঘটনার তাৎপর্য আরও বেশি। কারণ, এর ফলে এশিয়ায় ব্রিটিশদের সম্মান একেবারে ধুলোয় মিশে গিয়েছিল। যে ৮০,০০০ সৈন্যের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাদের সিঙ্গাপুরে ফেলে চলে গিয়েছিলেন ঔপনিবেশিক শাসকরা, তাদের মধ্যে ৪০,০০০ সৈন্য পরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি-তে যোগ দেন এবং ইম্ফলের যুদ্ধে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধেই লড়াই করেন। আইএনএ  এবং জাপানি বাহিনী পরাজিত হলেও তাদের নিজেদের খেলাও যে শেষ, সেটা বুঝতে পারেন ব্রিটিশরা। তারা বুঝে নেন, তাদের যুদ্ধ লড়ার জন্য আর ভারতীয় সেনাদের ওপর ভরসা করা যাবে না কখনও। বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই ভারত ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন ব্রিটিশরা। দাঁড়ি পড়ে যায় প্রায় দুই শতকের ঔপনিবেশিক শাসনে।

ফিরে দেখলে মনে হয়, যুদ্ধে পশ্চাদপসরণ ততটা বড় কথা নয়, আসল হল তার সঙ্গে জড়িত সম্মানের প্রশ্নটি। চার্চিল যথার্থই বলেছিলেন: “পরাজয় এক জিনিস, অসম্মান আর এক।” ১৯৪২-এর ২০ জুন তোবরুকের যুদ্ধে ব্রিটিশদের লজ্জাজনক আত্মসমর্পণের পরে এ কথা বলেন তিনি।

হামিদ কারজাই বিমানবন্দর থেকে আমেরিকান বাহিনীর নিষ্ক্রমণ দেখে ‘অসম্মান’ কথাটাই বারবার মনে পড়ছে। ছবিটা এ রকম— বেপরোয়া জনতা ভিড় করে পালানোর চেষ্টা করছে, আর কাবুলের আর্গ প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেসে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে তালেবান যোদ্ধারা। 

“এই সপ্তাহে কাবুলের ভয়ানক ছবিগুলো বিদেশের মাটিতে আমেরিকার মানমর্যাদার প্রবল ক্ষতি করেছে। ইতিমধ্যেই সেসব ছবি ব্যবহার করে তাইওয়ানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গ্লোবাল টাইমস। তারা বলেছে, চীন যদি কখনও তাদের আক্রমণ করে, তাহলে আমেরিকান সাহায্যের ওপর ভরসা না করাই ভাল।”— ফরেন অ্যাফেয়ার্স পত্রিকায় কথাগুলো লিখেছেন আমেরিকার প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা রবার্ট সি ও’ব্রায়েন এবং জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের প্রাক্তন অধিকর্তা জন র‌্যাটক্লিফ।

তারা লিখছেন, “আমরা মনে করি, বন্ধু রাষ্ট্রগুলোকে সাহায্য করা ও কূটনৈতিক অবস্থান গুছিয়ে নেওয়ার জন্য যথাশিগগিরই পদক্ষেপ করা আমেরিকার পক্ষে অত্যন্ত জরুরি, বিশেষত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে।”

কিন্তু ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। এশিয়াজুড়ে রাষ্ট্রনেতারা গভীর চিন্তায়। ভিয়েতনাম ইতিমধ্যেই চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার আভাস দিয়েছে এবং বুঝিয়ে দিয়েছে, কোনও বিশ্বশক্তির পক্ষ তারা নেবে না। আফগানিস্তান থেকে বাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সিঙ্গাপুর। আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের সফরকালে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং বলেছেন, “আশা করি আফগানিস্তান আবার আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের ঘাঁটি হয়ে উঠবে না।”

আফগানিস্তান থেকে তড়িঘড়ি সেনা প্রত্যাহার করে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছেন জো বাইডেন। এই ঘটনাক্রম বলছে, বিশ্বশান্তি নিশ্চিত করতে তার ওপর ভরসা করা মুশকিল। সম্প্রতি তিনি টুইট করলেন— সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত “শুধু আফগানিস্তানের ব্যাপার নয়”, আসলে এটা “সেনা পাঠিয়ে অন্য দেশ পুনর্গঠনের জামানার অবসান।” এ কথা শুনে নড়েচড়ে বসেছেন বহু রাষ্ট্রনেতা। এর অর্থ কী? আমেরিকা কি তার নীতির প্রসার বা মিত্র দেশগুলোর প্রতি দায়বদ্ধতা পালনের জন্য আর সেনাবাহিনীকে কাজে লাগাবে না? আমেরিকার ভূ-রাজনৈতিক পাটিগণিতের প্রধানতম প্রশ্ন এখন এটাই এবং আমেরিকা পিছু হটলে নিশ্চিতভাবেই পা বাড়াবে চীন। 

বলতেই হয়, দেশের উদ্দেশে ভাষণে ভূ-রাজনীতি বিষয়ে বাইডেনের বিচক্ষণতার অভাব প্রকাশ পেয়েছে। তার বক্তব্য: “যারা আফগানিস্তানে যুদ্ধের তৃতীয় দশক শুরু করার কথা বলছেন, তাদের কাছে জানতে চাইব, আসল জাতীয় স্বার্থ কোনটি?”

তার কথায় এমন এক অনভিজ্ঞতার ছাপ স্পষ্ট, যা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের পক্ষে বেশ বেমানান। আসলে, সেনা প্রত্যাহার মুখ্য প্রশ্ন নয়। যে ভঙ্গিতে তা করা হয়েছে, এবং তার সমর্থনে যা বলা হচ্ছে, সমস্যা সেখানে। এই উদ্ভ্রান্তের মতো প্রস্থানের দায় পুরোপুরি বাইডেন প্রশাসনের ওপরেই বর্তায়। অনেকে সে কথা বলছেনও। আর, এই বিপর্যয়ের জন্য পূর্বসূরিকে দোষারোপ করার চেষ্টা বাইডেনেরই সম্মান নষ্ট করছে। যখন কোনও রাষ্ট্রনায়ক এবং তার দেশ দুনিয়ার চোখে খাটো হয়ে যান, তখন শেষ অবধি সেই দেশের আন্তর্জাতিক ক্ষমতাও খর্ব হয়।

যদিও ওই ভাষণে একটা কথা ঠিক বলেছেন বাইডেন— “আরও বেশি দিন পড়ে থাকার কোনও অর্থ ছিল না।” কেননা, দীর্ঘতম এই যুদ্ধে বহু আগেই হেরে গিয়েছিল আমেরিকা, চলছিল কেবল রক্তক্ষরণ। এটাও ঠিক বলেছেন: “কুড়ি বছরের যুদ্ধ, বিবাদ, বেদনা ও বলিদানের পরে এখন ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর সময়, অতীতের দিকে নয়...।”

কিন্তু কেমন সেই ভবিষ্যৎ? আফগানিস্তানে তার সেনার পরাজয়ের জন্য বাইডেনকে দোষ দেওয়া যায় না ঠিকই, কিন্তু তাকেও ক্ষমতা, যুদ্ধ ও পরাজয়ের চরিত্রটা বুঝতে হবে। আর্নেস্ট হেমিংওয়ের একটা মন্তব্য বোধ হয় এখানে প্রাসঙ্গিক— “যুদ্ধে নেমে পড়লে একটাই কাজ থাকে। সেটা জেতা। কেননা, পরাজয় যে অশুভ বহন করে আনে, কোনও যুদ্ধও তা আনতে পারে না।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য