শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, রবিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যে আত্মাহুতিতে চীনের ‘অলৌকিক অর্থনৈতিক’ উত্থান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে আত্মাহুতিতে চীনের ‘অলৌকিক অর্থনৈতিক’ উত্থান

চীনে ব্যাপক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে গত ৪০ বছরে। চীন পরিচিত হয়ে উঠেছে বিশ্বের মেগা কারখানা হিসেবে। চীনের এই অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা যাকে ‘অলৌকিক অর্থনীতি’ বলা হয়ে থাকে, তার মূল চালিকাশক্তি বিশাল এক অভিবাসীকর্মী বাহিনী। এই শক্তি দেশটির গ্রামাঞ্চল থেকে শহরে কাজ করতে যাওয়া লাখো লাখো জনবল।

কিন্তু এর জন্য চীনের গ্রামীণ জনপদগুলোকে কী মূল্য দিতে হয়েছে? চীনের বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সেই সেই গ্রামীণ জীবনের আত্মাহুতির কাহিনি ফুটিয়ে তুলেছেন এক চীনা লেখিকা তার নিজের গ্রামের আয়নায়।

শাংহাই পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত পরিবর্তনশীল শহরগুলোর একটি। কিন্তু যারা এই শহরের আকাশচুম্বী অট্টালিকাগুলো তৈরি করছেন, যাদের শ্রমে তৈরি নানাধরনের পণ্যসামগ্রী এই শহরেরই বন্দর থেকে পাড়ি জমাচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্তে, তারা চীনের গ্রাম ছেড়ে শহরে কাজ করতে যাওয়া মানুষের ঢল।

চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন যেভাবে ঘটেছে তা দ্রুততা এবং বিশালতার দিক দিয়ে এতটাই যুগান্তকারী যে, প্রায়শই একে ব্যাখ্যা করা হয় একটা অলৌকিক ঘটনা বা ‘মিরাকল্’ হিসেবে।

বহু বছরের অর্থনৈতিক স্থবিরতা আর দারিদ্রের মধ্যে দিয়ে সময় পার করার পর একদলীয় কম্যুনিস্ট এই রাষ্ট্রটি ১৯৭০এর শেষ দিক থেকে অর্থনীতি উন্মুক্ত করতে ও সংস্কারের পথে হাঁটতে শুরু করে।

চীনের প্রাচীন হুকো পদ্ধতি

এর আগে পর্যন্ত চীনের মানুষ ছিল হুকো পদ্ধতিতে বন্দি। এই হুকো-র আওতায় মানুষের স্বাধীনভাবে এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় যাওয়ার অধিকার ছিল না।

চীনা লেখিকা লিয়াং হং বিবিসিকে বলছিলেন এই হুকো হল মানুষকে এলাকা ভিত্তিতে নথিভুক্ত করার বহু প্রাচীন একটা পদ্ধতি। এতে পরিবারগুলোকে এলাকা ভিত্তিতে নথিবদ্ধ করা হয় এবং পরিবারের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা নিয়ন্ত্রিত হয় এই ব্যবস্থার অধীনে।

‘১৯৫০ থেকে ৭০এর দশকের শেষ পর্যন্ত চীনের ভেতরে মানুষের চলাচলের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ ছিল। এলাকা থেকে বেরনোর জন্য প্রত্যেককে অনুমতি নিতে হতো। নিজের শহর বা গ্রাম থেকে অন্য এলাকায় যেতে হলে ভ্রমণের জন্য বিশেষ অনুমতিপত্র লাগত,’ বলছেন লিয়াং হং।

কিন্তু ৮০র দশক থেকে এই বিধিনিষেধ উঠে যেতে শুরু করে। ফলে দেশের ভেতরে যেখানে ভাল কাজের সুযোগ সুবিধা আছে সেখানে মানুষের স্বাধীনভাবে যাবার পথ খুলে যায়।

আর এ কারণেই চীনের ভেতরেই হঠাৎ করে শহরমুখী অভিবাসনের একটা ঢল নামে বলে বলছেন বেইজিংএ রেনমিন বিশ্ববিদ্যালয়ে চীনা সাহিত্যের অধ্যাপক মিজ লিয়াং।

তিনি বড় হয়েছেন চীনের হুবেই প্রদেশে লিয়াং নামে এক গ্রামে। ওই গ্রামে ছিল তাদের বড় পরিবার। তারা ছিলেন ছয় ভাইবোন।

লিয়াং বলছিলেন, শহরে অভিবাসী কর্মীদের কাজ করার অনুমতি যখন ছিল না, তখন গ্রামে তার মত পরিবারের বাপমায়েরা গোটা পরিবারের ভরনপোষণ করতে হিমশিম খেতেন।

‘এরপর হঠাৎই অর্থনীতিতে একটা জোয়ার এল, বিশেষ করে উপকূলবর্তী এলাকায়। গ্রামের মানুষদের জন্য এসব শহরের কারখানাগুলোয় গিয়ে কাজ করার বিরাট একটা সুযোগ তৈরি হল। তাদের জন্য ভাল আয়-রোজগারের পথ খুলে গেল। তারা গ্রামে উপার্জনের অর্থ পাঠাতে শুরু করল, তাদের পুরো পরিবারের জীবনের মান উন্নত হতে শুরু করল।’

ভাসমান কর্মশক্তি

লিয়াং হং যে উপকূল এলাকার কথা বলছেন, সেটি দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশে এবং পরিচিত পার্ল নদীর বদ্বীপ এলাকা নামে। এটি পৃথিবীর অন্যতম সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ একটি শহর এলাকা, যে এলাকা কারখানায় ঠাসা। সেখানকার অসংখ্য কারখানায় তৈরি পোশাকআশাক ও অন্যান্য পণ্য সামগ্রী সেখান থেকে চালান যায় সারা বিশ্বের নানা দেশে। কিন্তু সেখানকার বাসিন্দা লক্ষ লক্ষ মানুষ এসেছেন বিভিন্ন গ্রাম থেকে, যাদের বসতি হুকো ব্যবস্থায় নথিভুক্ত তাদের গ্রামে।

এরাই চীনের ভাসমান কর্মশক্তি - অভ্যন্তরীণ অভিবাসী। ধারণা করা হয় চীনে ২৫ কোটির বেশি মানুষ কাজের জন্য নানা শহরে গিয়ে বসতি গাড়েন। এরা দেশটির মোট কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৩০ শতাংশ।

লেখিকা মিজ হং বলছেন এই অভিবাসী জনগোষ্ঠীর শহরে কাজ করার সুযোগ তৈরি হওয়ায় গ্রামীণ অর্থনীতিতেও প্রবৃদ্ধির ছোঁয়া লেগেছে, কিন্তু গ্রামীণ জীবনে এর ফলে ঘটে গেছে ব্যাপক ওলটপালট।

মানসিক একাকীত্বে তরুণ সমাজ

লিয়াং হং বলছেন, গ্রাম থেকে বিশাল সংখ্যক মানুষ কাজের সন্ধানে শহরে গেছেন, কিন্তু রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার কারণে পরিবার ও সন্তানদের তারা গ্রামেই রেখে আসতে বাধ্য হয়েছেন। পরিবারগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

‘সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়েছে তাদের শিক্ষার কারণে। যারা গ্রামের বাসিন্দা, শহরের হুকো ব্যবস্থায় তাদের নাম নথিভুক্ত নেই, কারণ তারা শহরের স্থায়ী বাসিন্দা নন। ফলে যে শহরে বাবার কর্মস্থল, সেখানে তাদের ছেলেমেয়েদের সরকারি স্কুলে ভর্তি হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা পড়ে থাকছে গ্রামে- বড় হচ্ছে দাদী, নানীর কাছে। তারাও সাধ্যমত তাদের মানুষ করার চেষ্টা করছেন,’ বলছেন মিজ লিয়াং।

পড়াশোনার ফাঁকে লিয়াং হং হুবেই প্রদেশে নিয়মিত তার পূর্বপুরুষের গ্রামে যেতেন। তিনি দেখতেন বৃদ্ধ দাদা, নানারা তখনও খেতখামারে কৃষিকাজ করছেন, পাশাপাশি একাধিক শিশুর লালনপালনের গুরুদায়িত্বও পালন করছেন তারা।

‘বুড়ো বয়সে কঠিন জীবন টানছেন তারা, যে জীবন এমনকি একটা তরুণ দম্পতির জন্যও কঠিন।’

লিয়াং বলছেন, দাদা বা নানারা তাদের দেখাশোনা করলেও, বাবামা সাথে না থাকার ফলে এসব ছেলেমেয়ের জন্য নানাধরনের সামাজিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। তিনি বলছেন, সবচেয়ে বড় সমস্যা হল গ্রামভিত্তিক এই সংসারগুলোয় পারিবারিক বন্ধন তৈরি হচ্ছে না।

‘এসব ছেলেমেয়ে লেখাপড়া শেষ করে হয়ত বাবার পদাঙ্কই অনুসরণ করবে- নিজেও শহরে কাজের খোঁজে ছুটবে। কিন্তু বেড়ে ওঠার বছরগুলোতে তারা একা। বাপমায়ের সাথে তাদের কোন বন্ধন নেই- বরং তৈরি হচ্ছে একটা বিশাল মানসিক দূরত্ব। পরিবারের স্বাভাবিক কাঠামো ভেঙে যাচ্ছে। একটা গোটা প্রজন্ম একাকীত্বের শিকার।

‘আমি অবশ্য এটা বলছি না যে গ্রাম এলাকার সব তরুণই মানসিকভাবে একাকী, তাদের সবারই আবেগ অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যাচ্ছে, তারা গভীর নিঃসঙ্গতায় ভুগছে। কিন্তু আমি বলছি এদের সংখ্যাও কিন্তু নেহাত কম নয়,’ বলেছেন লিয়াং হং।

চীনের বিভিন্ন গ্রামে এধরনের লাখো লাখো তরুণতরুণী বাবামার সান্নিধ্য না পেয়ে বড় হচ্ছে। তাদের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে একটা গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।

লিয়াং হং বলছেন, এটা বিশাল একটা সমস্যা। "সন্তানদের জীবন সম্পর্কে শিক্ষা দেবার এই গুরুত্বপূর্ণ সময়টাতে বাবামা তাদের পাশে থাকতে পারছেন না। কারণ সরকারি ব্যবস্থার বাইরে এসব বাবামায়ের শহরে সন্তানকে কাছে রেখে বড় করার আর্থিক সামর্থ্য নেই।"

‘এক গ্রামে গোটা চীন’

চীনের গ্রামীণ জীবন কীভাবে বদলে যাচ্ছে তার একটা খতিয়ান রাখতে শুরু করেছিলেন লিয়াং হং। ২০১০ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তার বই ‘চায়না ইন ওয়ান ভিলেজ’- এক গ্রামে গোটা চীন।

গ্রামে তারা বাবার প্রতিবেশি ও যেসব পরিবারের সান্নিধ্যে তিনি বড় হয়ে উঠেছিলেন তাদের কাহিনী, তাদের অভিজ্ঞতা যা তিনি সংগ্রহ করেছিলেন, সেসবই তার এই বইয়ের উপজীব্য। চীনে বইটি বেস্ট সেলার হয়েছে, কারণ চীনের অসংখ্য মানুষ বইয়ের পাতায় নিজেদের জীবনের প্রতিফলন দেখেছেন।

‘সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, এই বইয়ে যিনি গল্প বলছেন - অর্থাৎ আমি- কোন কল্পিত চরিত্র নই- আসল রক্তমাংসের মানুষ। ওই গ্রামের সাথে জড়িয়ে আছে আমার আবেগ। তাই ওই গ্রামের স্মৃতি আমার বইয়ের পাতায় পাতায় - সেখানে আমি বড় হয়েছি, খুব কাছ থেকে গ্রামটাকে দেখেছি। গ্রামের পরিবর্তন আমি নিজের চোখে দেখেছি।’

শুধু সামাজিক আর অর্থনৈতিক পরিবর্তনই নয় এমনকি উন্নয়নের ফলে যেসব ভৌগলিক পরিবর্তন ঘটেছে তাও উঠে এসেছে লিয়াং হংএর বইয়ে।

তিনি বলেছেন ছোটবেলায় যে নদী ছিল তার জীবনের সঙ্গী- তার কিশোরী বয়সে যে নদীর পাড়ে গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় সারা গাঁয়ের মানুষ জড়ো হতেন, আনন্দ করতেন, নদীতে নেমে তারা সাঁতার কাটতেন, নব্বইয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে সে নদী এখন চরম দূষণের শিকার।

‘দুর্গন্ধের কারণে সেখানে আজ যাওয়া যায় না। নদীর রং বদলে গেছে। নির্মাণ কাজের জন্য নদী থেকে বালু তোলা শুরু হয়েছে। গোটা নদী এলাকা আজ ধ্বংসের শিকার।’

লিয়াং হং বলেন তিনি পাঠকদের সরাসরি তার গ্রামে নিয়ে যেতে চান, গ্রামের মানুষের অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে দেখাতে চান চীনের এই বিশাল অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য গ্রামগুলোকে কী মাশুল দিতে হয়েছে।

তিনি বলছেন, তিনি প্রাচীনপন্থী নন। পুরনোকে আঁকড়ে ধরে থাকার আবেগের বিষয় এটা নয়। ‘গ্রাম যদি টিকে থাকার উপযুক্ত না হয়, সে কারণে যদি গ্রামীণ জনপদের মৃত্যু ঘটে, আমি সেটা মেনে নেব। কিন্তু মানুষের আরও সৃজনশীল হওয়া প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। ভাবা উচিত গ্রামীণ অর্থনীতিকে কীভাবে আরও চাঙ্গা করা যায়, --কীভাবে গ্রামগুলোতে বা তার ধারেকাছে আরও কর্মসংস্থান করা যায়,’ বলছেন লিয়াং হং।

তিনি বলছেন, সব কারখানা যদি দেশের দক্ষিণে উপকূলের শহরগুলোতে গড়ে তোলা হয়, তাহলে মানুষকে কাজের সন্ধানে শতশত মাইল পাড়ি জমাতে হবে।

তার মতে, গ্রামের আশপাশের শহরগুলোতে কাজের সুযোগ তৈরি হলে মানুষ ঘনঘন গ্রামে ফেরত যেতে পারবে - সন্তানদেরও অনেক বেশি সান্নিধ্য দিতে পারবে। গ্রামের অর্থনীতি একদিকে সমৃদ্ধ হবে, অন্যদিকে, গ্রামের জীবনের সঙ্গে তাদের একটা যোগসূত্রও তৈরি হবে। এতে গ্রামও বাঁচবে, পরিবারও বাঁচবে।

লিয়াং হং তার গ্রামের বদলে যাওয়া জীবন নিয়ে আরও দুটি বই লিখেছেন। তিনি এখন অনেক বেশি সময় কাটান নিজের গ্রামে। চীনে উন্নয়ন ও নগরায়নের প্রভাব নিয়ে তিনি তার গবেষণার কাজ চালিয়ে যেতে চান। চীনা সমাজে বিশাল এই পরিবর্তনের প্রতিফলন তিনি ধরতে চান একটি গ্রামের আয়নায়।

হুবেই প্রদেশের লিয়াং গ্রামের চরিত্রগুলো এরপর কী করবে, তার মধ্যে দিয়ে চীনের সমাজ জীবনের ভবিষ্যত যাত্রাপথের ঠিকানা পাঠককে জানানো তার দায়িত্ব বলে মনে করেন লেখিকা লিয়াং হং।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
সর্বশেষ খবর
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা
‘৮ ঘণ্টার বেশি কাজ নয়’— সিদ্ধান্তে অটল দীপিকা

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩
অস্ট্রেলিয়ায় ছোট বিমান বিধ্বস্তে নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও লেকর্নুকে নিয়োগ দিলেন মাক্রোঁ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ
জার্মান ঝড়ে উড়ে গেল লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের
আজারবাইজানকে উড়িয়ে দিয়ে বিশ্বকাপে এক পা ফ্রান্সের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ
মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান: কুতুবদিয়ায় ১১ ফিশিং বোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত
জাপানে সুনামির ১৪ বছর পর দেহাবশেষের পরিচয় শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো
দেশবাসীর মুক্তির জন্য ট্রাম্পই একমাত্র ভরসা: নোবেল জয়ী মাচাদো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম