শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৯, শনিবার, ০৪ জুন, ২০২২

ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

নারীর ক্ষমতায়নে হঠাৎ ধস নেমেছে ভারতে। দেশটিতে বর্তমানে কর্মস্থলে নারী অংশগ্রহণ কমেছে আশঙ্কাজনক হারে। এরই মধ্যে দেশটিতে ৯০ শতাংশ নারী কর্মশক্তির বাইরে চলে গেছে। এতে ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটির অর্থনীতি।

বিশ্বের উদীয়মান বাজার অর্থনীতির দেশ ভারত। দেশটির উচ্চাভিলাষ রয়েছে চীনকেও ছাড়িয়ে অর্থনীতির আরও শিখরে পৌঁছে যাওয়ার। তবুও কর্মস্থলে নারীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় ব্যাপক অর্থনৈতিক ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটি।

মার্কিন গণমাধ্যম ‘ব্লুমবার্গের’ একটি প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে সঞ্চরী ভুনিয়া নামে এক নারীর জীবনের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে,যা অসংখ্য নারীর জীবনের উত্থাল-পাতাল হয়ে যাওয়াকেই প্রতিনিধিত্ব করে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, সঞ্চরী ভুনিয়াকে বিয়ে করে ঘর-সংসারের চাপ দেয় তার পরিবার। কিন্তু, সঞ্চরী শুধু গৃহবধু হতে চাননি, চেয়েছিলেন আর্থ-সামাজিক স্বাধীনতা। তাই একদিন কাউকে না জানিয়ে ট্রেনে উঠে পূর্ব ভারতের নিজ গ্রাম ছেড়ে শত শত মাইল দূরে দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরু শহরে পাড়ি জমান। ২০১৯ সালে সেখানে একটি পোশাক কারখানায় মেলে কাজ। বেতন ছিল মাসে ৯ হাজার রুপির কিছু বেশি।

উপার্জন বেশি না হলেও তাতে খুশি ছিলেন সঞ্চরী। কারণ, এতে তিনি প্রথম স্বাধীন জীবনের স্বাদ উপভোগ করতে পারছিলেন। 

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদকদের তিনি বলেন, “বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিলাম। এখানে আসার সেটাই ছিল একমাত্র রাস্তা।”

সঞ্চরী অবশ্য জানতেন না আর সবকিছুর মতো তার জীবনকেও উলটপালট করে দিতে চলেছে কোভিড-১৯ নামের মহামারী। এই ভাইরাস যখন ভারতে হানা দেয় তখন আর্থিক এই স্বনির্ভরতা হারান সঞ্চরী।

২০২০ সালের ওই সময়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা হয়। সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সাথে সঞ্চারী যেখানে কাজ করতেন সেই কারখানাও বন্ধ রাখা হয়। সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে বেকার হয়ে পড়েন ১০ কোটির বেশি ভারতীয়। জীবিকার উৎস হারিয়ে নিরুপায় সঞ্চরী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। এরপর মহামারী পরিস্থিতির উন্নতি হলেও আজও কোনও স্থায়ী চাকরি পাচ্ছেন না তিনি।

গল্পটি পুরো পৃথিবীতে কমবেশি বহু নারীর। তাই মহামারীর প্রকোপ থেকে যখন বিশ্ব বেড়িয়ে আসতে শুরু করে তখনই অর্থনীতিবিদেরা উদ্বেগজনক একটি তথ্যের দিকে ইঙ্গিত করে সতর্ক করেন। তথ্যটি হল—চাকরি হারানো নারীদের পুনঃকর্মস্থান নিশ্চিত না করতে পারলে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে লাখ লাখ কোটি ডলারের সমান প্রবৃদ্ধি হারিয়ে যাবে। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এই ক্ষতির ভাগও সেখানে বেশি।

তাই অর্থনীতিবিদদের দেওয়া আভাস ছিল ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশঙ্কাজনক। আর তা বাস্তবেও রূপ নিয়েছে। সেখানে কর্মস্থলে নারীর যোগদান অত্যন্ত কমে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইয়েমেনের কাতারে নেমে এসেছে। 

বিশ্বব্যাংকের তথ্যউপাত্ত অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ভারতে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ২৬ শতাংশ থেকে কমে ১৯ শতাংশ হয়েছে। করোনা সংক্রমণ যখন আরও বাড়ছিল তখন এই খারাপ পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়ে উঠতে থাকে। মুম্বাই-ভিত্তিক অর্থনীতিবিদদের হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালে নারী কর্মসংস্থান মাত্র ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

মহামারীর আগেই গতি হারাতে শুরু করেছিল ভারতের অর্থনীতি, তার ওপর এটি ছিল এক চরম দুঃসংবাদ। রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্যও যা উদ্বেগের।

গ্রামীণ জনপথে এই ব্যর্থতা আরও বেশি চোখে পড়ে। অথচ মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বা ১৩০ কোটি ভারতীয়র বসবাস কিন্তু গ্রামেই। সেখানে রক্ষণশীল চিন্তাচেতনার আধিপত্য, সামাজিক বিধিনিষেধের বেড়াজালে সেখানে নারী কর্মসংস্থান আগে থেকেই কম ছিল। ভারতীয় অর্থনীতি কয়েক দশকে ব্যাপক সম্প্রসারিত হলেও শহরাঞ্চলে কাজে যেতে এখনও নারীদের বাধার মুখে পড়তে হয়। সেখানে গিয়ে কাজ পাওয়াও তাদের জন্য কষ্টকর।

অথচ নারী ও পুরুষের মাঝে কর্মসংস্থানের অসমতা কমিয়ে আনা গেলে– যা সুবিশাল ৫৮ শতাংশ– ভারতের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২০৫০ সাল নাগাদ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বাড়বে। মার্কিন ডলারে যার পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ কোটি বলে ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে।

এই বৈষম্য কমাতে চেষ্টা না করলে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগী উৎপাদক হয়ে ওঠার লক্ষ্যচ্যুত হবে ভারত। কারণ দেশটিতে মোট জনসংখ্যার ৪৮ শতাংশ নারী হলেও, জিডিপিতে তাদের অবদান মাত্র ১৭ শতাংশ। সে তুলনায় চীনে এ অবদান ৪০ শতাংশ।

ভারতে নারীর এ পিছিয়ে থাকা বৈশ্বিক প্রবণতার একটি চরম দৃশ্যপট। পুরো বিশ্বে মহামারীকালে পুরুষের চেয়ে চাকরি বেশি হারিয়েছেন নারীরা। সেখান থেকে পুনরুদ্ধার হচ্ছে খুব ধীর গতিতে।

ব্লমবার্গ ইকোনমিকসের বিশ্লেষণ মতে, লিঙ্গ বৈষম্য কমানোর পাশাপাশি নারী কর্মসংস্থান বাড়াতে ভূমিকা রাখে এমন নীতি সহায়তা যেমন–শিক্ষার সুযোগ উন্নতকরণ, শিশু সেবা এবং উপযোগী কর্মপরিবেশ তৈরি করা গেলে– ২০৫০ সাল নাগাদ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতিতে ২০ লাখ কোটি ডলার যোগ হবে।

আবার সেই সঞ্চরী ভুনিয়ার কাহিনিতে ফিরে আসা যাক। ২৩ বছরের ওই তরুণী মহামারীর চরম পরিণতির শিকার হন। কাজ হারানোর পর তার কাছে বেঙ্গালুরু শহরে ছিল না খাবার কেনার টাকা। এরপর উড়িষ্যার প্রত্যন্ত পত্রপলী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। তিনি আর শহরে ফেরার সুযোগ পাবেন না বলেই জানান। বর্তমানে তার কোনও স্থায়ী উপার্জন নেই। তাছাড়া পরিবারও উদ্বিগ্ন, তারা একা একা মেয়েকে অত দূরের শহরে আর পাঠাতে রাজি নয়।

“আমি আবার পালালে, মা আমাকে অভিশাপ দেবেন। হাতে কোনও অর্থও নেই- ব্যাংকের হিসাব শূন্য; গ্রামে করার মতো কোনও কাজও নেই,” বলেন তিনি।

পুরো ভারতে একই গল্প অগণিত নারীর। মহামারী চলাকালে বেঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক রোসা আব্রাহাম কর্মসংস্থান বাজারের ২০ হাজার কর্মীর ভাগ্যবদলের ট্র্যাকরেকর্ড অনুসরণ করেছেন। এতে দেখা গেছে, প্রথম লকডাউনের পর পর নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি চাকরি হারাচ্ছিলেন। মহামারীর বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর তাদের কাজে ফেরার সুযোগ বা সম্ভাবনাও পুরুষের চেয়ে বেশ কম।

লকডাউনের কালে নারীর কাঁধে গৃহস্থালি কাজের ভার বাড়ে অনেকগুণ। স্কুল বন্ধ থাকায় এবং শিশু সেবার বিকল্প সুবিধা যেমন ডেকেয়ার সেন্টার না থাকায়- তাদেরকে সন্তান প্রতিপালনে আরও বেশি সময় দিতে হয়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে বিয়ের ঘটনা। চিরকাল এসব সমস্যা ভারতে নারী স্বাধীনতাকে খর্ব করলেও, মহামারী তাতে নতুন মাত্রা যোগ করে। সামাজিক এসব ঘটনা একসাথে মেলালেই নারীর এত পিছিয়ে পড়ার বিষয়টি বোঝা যায়।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “লকডাউনের সময় অর্থনৈতিক দুর্দশা সকলের হয়েছে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের অন্য কাজে যাওয়ার সুযোগ ছিল। নারীদের সামনে সে উপায়ও ছিল না। তাই তারা পুরুষের মতো শ্রমবাজারে টিকেও থাকতে পারেনি।”

রোসা জানান, এসময়ে অফিস ঘরে ভালো বেতনের চাকরি করার সুযোগ মিলিয়ে যায়, তার জায়গা করে নেয় নিরুপায় হয়ে করার মতো কর্মসংস্থান। নারীর জন্য যা ছিল মূলত বিনা পয়সায় পারিবারিক কৃষিখেত-খামারে সাহায্য করা, না হয় গৃহস্থালি কাজ।

যদিও মহামারীর আগেই পরিবারের সদস্যদের জন্য পুরুষের চেয়ে ১০ গুণ বেশি সেবামূলক কাজ করতেন ভারতীয় নারীরা, যা বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় তিনগুণ বেশি।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “কোথায় তারা কাজ করবেন সে সিদ্ধান্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীর হাতে থাকে না, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।”

আর্থ-সামাজিক অবস্থার সংস্কৃতিও নারী কর্মী কমে যাওয়ার পেছনে দায়ী। যেমন যেসব ভারতীয় পরিবার সম্পন্ন, তাদের অনেকেই বাড়ির মেয়েদের বাইরে কাজ করা পছন্দ করে না। এতে নিজেদের সামাজিক মর্যাদাহানি হয় বলে মনে করে তারা। অন্যদিকে, সমাজের দরিদ্রতম অংশে নারীদের এখনও সম্ভাব্য উপার্জনকারী হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু, আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে যোগদানের সুযোগ তাদেরও কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের করতে হয় বিনা-বেতনের না হয় ন্যূনতম মজুরির কাজ। তাই সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের শ্রমকে গণনাও করা হয় না।

অনেক গ্রামে পুরুষতান্ত্রিক মূল্যবোধ আজও কঠোরভাবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। কন্যা শিশু কাঙ্ক্ষিত নয়। গর্ভে থাকা অবস্থায় লিঙ্গ শনাক্ত করে কন্যাশিশু গর্ভপাতের মাধ্যমে নষ্ট করে ফেলার চর্চা আজও প্রচলিত।লিঙ্গ-সমতার জন্য কাজ করা মুম্বাই-ভিত্তিক একটি সংস্থা আকশারা সেন্টারের জেষ্ঠ প্রকল্প পরিচালক আখিনা হাসরাজ বলেন, “স্ত্রীদের উপার্জন করাকে অনেক স্বামী তাদের পুরুষত্বের প্রতি অপমানজনক বলে মনে করেন।”

“তারা চান নারী নির্ভরশীল থাকুক। মানুষ মনে করে নারী শিক্ষিত হলে, কাজ করবে এবং আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। তখন তারা পরিবারের কথা শুনবে না বা সম্মানও করবে না।”

বিয়ে ভারতীয় সমাজে এক সংবেদনশীল অধ্যায়। আজও বেশিরভাগ নারীর বিয়ে পারিবারিকভাবে নির্ধারিত হয়। ২০২০ সালে লকডাউন ঘোষণার পর ভারতের শীর্ষ ম্যারেজ সাইটগুলোতে নতুন রেজিস্ট্রেশনের হিড়িক পড়ে যায়। খোদ সরকারি তথ্যই বলছে, এসময়ে অনেক রাজ্যে বাল্যবিবাহ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল।

উত্তর ভারতের অনুপশহরে অবস্থিত পরদাদা পরদাদী এডুকেশননাল সোসাইটি নামক এক গার্লস স্কুলের শিক্ষক মধু শর্মা জানান, আগে তিনি বছরে তিনটি বাল্যবিবাহ ঠেকাতেন। মহামারীর সময় স্কুল বন্ধ থাকার সময় এ সংখ্যা তিন থেকে চারগুণ বেড়ে যায়।

তিনি বলেন, “কোভিডের আগে সব সময় শিক্ষার্থীদের সাথে সব সময় শিক্ষকদের যোগাযোগ ছিল। লকডাউনের সময় তাদের সবার খোঁজখবর রাখাটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে।”

মহামারীকালে বিয়ে বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ ছিল আর্থিক দিক। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও জনসমাগম নিষিদ্ধ থাকায় অনেক অভিভাবক প্রায় নীরবে ঘরোয়াভাবে দিয়ে দিয়েছে বাল্যবিবাহ। চরম অভাব থেকেও অন্নের মুখ কমাতে অনেক পরিবার তাদের মেয়েদের বিয়ে দিয়েছে। সূত্র: ব্লুমবার্গ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ
গাজার জন্য ৯০০ টন খাদ্য নিয়ে যাচ্ছে তুরস্কের জাহাজ
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা