শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৯, শনিবার, ০৪ জুন, ২০২২

ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

নারীর ক্ষমতায়নে হঠাৎ ধস নেমেছে ভারতে। দেশটিতে বর্তমানে কর্মস্থলে নারী অংশগ্রহণ কমেছে আশঙ্কাজনক হারে। এরই মধ্যে দেশটিতে ৯০ শতাংশ নারী কর্মশক্তির বাইরে চলে গেছে। এতে ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটির অর্থনীতি।

বিশ্বের উদীয়মান বাজার অর্থনীতির দেশ ভারত। দেশটির উচ্চাভিলাষ রয়েছে চীনকেও ছাড়িয়ে অর্থনীতির আরও শিখরে পৌঁছে যাওয়ার। তবুও কর্মস্থলে নারীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় ব্যাপক অর্থনৈতিক ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটি।

মার্কিন গণমাধ্যম ‘ব্লুমবার্গের’ একটি প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে সঞ্চরী ভুনিয়া নামে এক নারীর জীবনের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে,যা অসংখ্য নারীর জীবনের উত্থাল-পাতাল হয়ে যাওয়াকেই প্রতিনিধিত্ব করে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, সঞ্চরী ভুনিয়াকে বিয়ে করে ঘর-সংসারের চাপ দেয় তার পরিবার। কিন্তু, সঞ্চরী শুধু গৃহবধু হতে চাননি, চেয়েছিলেন আর্থ-সামাজিক স্বাধীনতা। তাই একদিন কাউকে না জানিয়ে ট্রেনে উঠে পূর্ব ভারতের নিজ গ্রাম ছেড়ে শত শত মাইল দূরে দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরু শহরে পাড়ি জমান। ২০১৯ সালে সেখানে একটি পোশাক কারখানায় মেলে কাজ। বেতন ছিল মাসে ৯ হাজার রুপির কিছু বেশি।

উপার্জন বেশি না হলেও তাতে খুশি ছিলেন সঞ্চরী। কারণ, এতে তিনি প্রথম স্বাধীন জীবনের স্বাদ উপভোগ করতে পারছিলেন। 

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদকদের তিনি বলেন, “বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিলাম। এখানে আসার সেটাই ছিল একমাত্র রাস্তা।”

সঞ্চরী অবশ্য জানতেন না আর সবকিছুর মতো তার জীবনকেও উলটপালট করে দিতে চলেছে কোভিড-১৯ নামের মহামারী। এই ভাইরাস যখন ভারতে হানা দেয় তখন আর্থিক এই স্বনির্ভরতা হারান সঞ্চরী।

২০২০ সালের ওই সময়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা হয়। সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সাথে সঞ্চারী যেখানে কাজ করতেন সেই কারখানাও বন্ধ রাখা হয়। সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে বেকার হয়ে পড়েন ১০ কোটির বেশি ভারতীয়। জীবিকার উৎস হারিয়ে নিরুপায় সঞ্চরী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। এরপর মহামারী পরিস্থিতির উন্নতি হলেও আজও কোনও স্থায়ী চাকরি পাচ্ছেন না তিনি।

গল্পটি পুরো পৃথিবীতে কমবেশি বহু নারীর। তাই মহামারীর প্রকোপ থেকে যখন বিশ্ব বেড়িয়ে আসতে শুরু করে তখনই অর্থনীতিবিদেরা উদ্বেগজনক একটি তথ্যের দিকে ইঙ্গিত করে সতর্ক করেন। তথ্যটি হল—চাকরি হারানো নারীদের পুনঃকর্মস্থান নিশ্চিত না করতে পারলে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে লাখ লাখ কোটি ডলারের সমান প্রবৃদ্ধি হারিয়ে যাবে। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এই ক্ষতির ভাগও সেখানে বেশি।

তাই অর্থনীতিবিদদের দেওয়া আভাস ছিল ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশঙ্কাজনক। আর তা বাস্তবেও রূপ নিয়েছে। সেখানে কর্মস্থলে নারীর যোগদান অত্যন্ত কমে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইয়েমেনের কাতারে নেমে এসেছে। 

বিশ্বব্যাংকের তথ্যউপাত্ত অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ভারতে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ২৬ শতাংশ থেকে কমে ১৯ শতাংশ হয়েছে। করোনা সংক্রমণ যখন আরও বাড়ছিল তখন এই খারাপ পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়ে উঠতে থাকে। মুম্বাই-ভিত্তিক অর্থনীতিবিদদের হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালে নারী কর্মসংস্থান মাত্র ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

মহামারীর আগেই গতি হারাতে শুরু করেছিল ভারতের অর্থনীতি, তার ওপর এটি ছিল এক চরম দুঃসংবাদ। রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্যও যা উদ্বেগের।

গ্রামীণ জনপথে এই ব্যর্থতা আরও বেশি চোখে পড়ে। অথচ মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বা ১৩০ কোটি ভারতীয়র বসবাস কিন্তু গ্রামেই। সেখানে রক্ষণশীল চিন্তাচেতনার আধিপত্য, সামাজিক বিধিনিষেধের বেড়াজালে সেখানে নারী কর্মসংস্থান আগে থেকেই কম ছিল। ভারতীয় অর্থনীতি কয়েক দশকে ব্যাপক সম্প্রসারিত হলেও শহরাঞ্চলে কাজে যেতে এখনও নারীদের বাধার মুখে পড়তে হয়। সেখানে গিয়ে কাজ পাওয়াও তাদের জন্য কষ্টকর।

অথচ নারী ও পুরুষের মাঝে কর্মসংস্থানের অসমতা কমিয়ে আনা গেলে– যা সুবিশাল ৫৮ শতাংশ– ভারতের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২০৫০ সাল নাগাদ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বাড়বে। মার্কিন ডলারে যার পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ কোটি বলে ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে।

এই বৈষম্য কমাতে চেষ্টা না করলে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগী উৎপাদক হয়ে ওঠার লক্ষ্যচ্যুত হবে ভারত। কারণ দেশটিতে মোট জনসংখ্যার ৪৮ শতাংশ নারী হলেও, জিডিপিতে তাদের অবদান মাত্র ১৭ শতাংশ। সে তুলনায় চীনে এ অবদান ৪০ শতাংশ।

ভারতে নারীর এ পিছিয়ে থাকা বৈশ্বিক প্রবণতার একটি চরম দৃশ্যপট। পুরো বিশ্বে মহামারীকালে পুরুষের চেয়ে চাকরি বেশি হারিয়েছেন নারীরা। সেখান থেকে পুনরুদ্ধার হচ্ছে খুব ধীর গতিতে।

ব্লমবার্গ ইকোনমিকসের বিশ্লেষণ মতে, লিঙ্গ বৈষম্য কমানোর পাশাপাশি নারী কর্মসংস্থান বাড়াতে ভূমিকা রাখে এমন নীতি সহায়তা যেমন–শিক্ষার সুযোগ উন্নতকরণ, শিশু সেবা এবং উপযোগী কর্মপরিবেশ তৈরি করা গেলে– ২০৫০ সাল নাগাদ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতিতে ২০ লাখ কোটি ডলার যোগ হবে।

আবার সেই সঞ্চরী ভুনিয়ার কাহিনিতে ফিরে আসা যাক। ২৩ বছরের ওই তরুণী মহামারীর চরম পরিণতির শিকার হন। কাজ হারানোর পর তার কাছে বেঙ্গালুরু শহরে ছিল না খাবার কেনার টাকা। এরপর উড়িষ্যার প্রত্যন্ত পত্রপলী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। তিনি আর শহরে ফেরার সুযোগ পাবেন না বলেই জানান। বর্তমানে তার কোনও স্থায়ী উপার্জন নেই। তাছাড়া পরিবারও উদ্বিগ্ন, তারা একা একা মেয়েকে অত দূরের শহরে আর পাঠাতে রাজি নয়।

“আমি আবার পালালে, মা আমাকে অভিশাপ দেবেন। হাতে কোনও অর্থও নেই- ব্যাংকের হিসাব শূন্য; গ্রামে করার মতো কোনও কাজও নেই,” বলেন তিনি।

পুরো ভারতে একই গল্প অগণিত নারীর। মহামারী চলাকালে বেঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক রোসা আব্রাহাম কর্মসংস্থান বাজারের ২০ হাজার কর্মীর ভাগ্যবদলের ট্র্যাকরেকর্ড অনুসরণ করেছেন। এতে দেখা গেছে, প্রথম লকডাউনের পর পর নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি চাকরি হারাচ্ছিলেন। মহামারীর বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর তাদের কাজে ফেরার সুযোগ বা সম্ভাবনাও পুরুষের চেয়ে বেশ কম।

লকডাউনের কালে নারীর কাঁধে গৃহস্থালি কাজের ভার বাড়ে অনেকগুণ। স্কুল বন্ধ থাকায় এবং শিশু সেবার বিকল্প সুবিধা যেমন ডেকেয়ার সেন্টার না থাকায়- তাদেরকে সন্তান প্রতিপালনে আরও বেশি সময় দিতে হয়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে বিয়ের ঘটনা। চিরকাল এসব সমস্যা ভারতে নারী স্বাধীনতাকে খর্ব করলেও, মহামারী তাতে নতুন মাত্রা যোগ করে। সামাজিক এসব ঘটনা একসাথে মেলালেই নারীর এত পিছিয়ে পড়ার বিষয়টি বোঝা যায়।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “লকডাউনের সময় অর্থনৈতিক দুর্দশা সকলের হয়েছে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের অন্য কাজে যাওয়ার সুযোগ ছিল। নারীদের সামনে সে উপায়ও ছিল না। তাই তারা পুরুষের মতো শ্রমবাজারে টিকেও থাকতে পারেনি।”

রোসা জানান, এসময়ে অফিস ঘরে ভালো বেতনের চাকরি করার সুযোগ মিলিয়ে যায়, তার জায়গা করে নেয় নিরুপায় হয়ে করার মতো কর্মসংস্থান। নারীর জন্য যা ছিল মূলত বিনা পয়সায় পারিবারিক কৃষিখেত-খামারে সাহায্য করা, না হয় গৃহস্থালি কাজ।

যদিও মহামারীর আগেই পরিবারের সদস্যদের জন্য পুরুষের চেয়ে ১০ গুণ বেশি সেবামূলক কাজ করতেন ভারতীয় নারীরা, যা বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় তিনগুণ বেশি।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “কোথায় তারা কাজ করবেন সে সিদ্ধান্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীর হাতে থাকে না, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।”

আর্থ-সামাজিক অবস্থার সংস্কৃতিও নারী কর্মী কমে যাওয়ার পেছনে দায়ী। যেমন যেসব ভারতীয় পরিবার সম্পন্ন, তাদের অনেকেই বাড়ির মেয়েদের বাইরে কাজ করা পছন্দ করে না। এতে নিজেদের সামাজিক মর্যাদাহানি হয় বলে মনে করে তারা। অন্যদিকে, সমাজের দরিদ্রতম অংশে নারীদের এখনও সম্ভাব্য উপার্জনকারী হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু, আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে যোগদানের সুযোগ তাদেরও কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের করতে হয় বিনা-বেতনের না হয় ন্যূনতম মজুরির কাজ। তাই সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের শ্রমকে গণনাও করা হয় না।

অনেক গ্রামে পুরুষতান্ত্রিক মূল্যবোধ আজও কঠোরভাবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। কন্যা শিশু কাঙ্ক্ষিত নয়। গর্ভে থাকা অবস্থায় লিঙ্গ শনাক্ত করে কন্যাশিশু গর্ভপাতের মাধ্যমে নষ্ট করে ফেলার চর্চা আজও প্রচলিত।লিঙ্গ-সমতার জন্য কাজ করা মুম্বাই-ভিত্তিক একটি সংস্থা আকশারা সেন্টারের জেষ্ঠ প্রকল্প পরিচালক আখিনা হাসরাজ বলেন, “স্ত্রীদের উপার্জন করাকে অনেক স্বামী তাদের পুরুষত্বের প্রতি অপমানজনক বলে মনে করেন।”

“তারা চান নারী নির্ভরশীল থাকুক। মানুষ মনে করে নারী শিক্ষিত হলে, কাজ করবে এবং আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। তখন তারা পরিবারের কথা শুনবে না বা সম্মানও করবে না।”

বিয়ে ভারতীয় সমাজে এক সংবেদনশীল অধ্যায়। আজও বেশিরভাগ নারীর বিয়ে পারিবারিকভাবে নির্ধারিত হয়। ২০২০ সালে লকডাউন ঘোষণার পর ভারতের শীর্ষ ম্যারেজ সাইটগুলোতে নতুন রেজিস্ট্রেশনের হিড়িক পড়ে যায়। খোদ সরকারি তথ্যই বলছে, এসময়ে অনেক রাজ্যে বাল্যবিবাহ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল।

উত্তর ভারতের অনুপশহরে অবস্থিত পরদাদা পরদাদী এডুকেশননাল সোসাইটি নামক এক গার্লস স্কুলের শিক্ষক মধু শর্মা জানান, আগে তিনি বছরে তিনটি বাল্যবিবাহ ঠেকাতেন। মহামারীর সময় স্কুল বন্ধ থাকার সময় এ সংখ্যা তিন থেকে চারগুণ বেড়ে যায়।

তিনি বলেন, “কোভিডের আগে সব সময় শিক্ষার্থীদের সাথে সব সময় শিক্ষকদের যোগাযোগ ছিল। লকডাউনের সময় তাদের সবার খোঁজখবর রাখাটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে।”

মহামারীকালে বিয়ে বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ ছিল আর্থিক দিক। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও জনসমাগম নিষিদ্ধ থাকায় অনেক অভিভাবক প্রায় নীরবে ঘরোয়াভাবে দিয়ে দিয়েছে বাল্যবিবাহ। চরম অভাব থেকেও অন্নের মুখ কমাতে অনেক পরিবার তাদের মেয়েদের বিয়ে দিয়েছে। সূত্র: ব্লুমবার্গ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম