শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৯, শনিবার, ০৪ জুন, ২০২২

ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভারতে কর্মশক্তির বাইরে ৯০ শতাংশ নারী, ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে অর্থনীতি!

নারীর ক্ষমতায়নে হঠাৎ ধস নেমেছে ভারতে। দেশটিতে বর্তমানে কর্মস্থলে নারী অংশগ্রহণ কমেছে আশঙ্কাজনক হারে। এরই মধ্যে দেশটিতে ৯০ শতাংশ নারী কর্মশক্তির বাইরে চলে গেছে। এতে ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতির ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটির অর্থনীতি।

বিশ্বের উদীয়মান বাজার অর্থনীতির দেশ ভারত। দেশটির উচ্চাভিলাষ রয়েছে চীনকেও ছাড়িয়ে অর্থনীতির আরও শিখরে পৌঁছে যাওয়ার। তবুও কর্মস্থলে নারীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় ব্যাপক অর্থনৈতিক ঝুঁকিতে পড়েছে দেশটি।

মার্কিন গণমাধ্যম ‘ব্লুমবার্গের’ একটি প্রতিবেদনে এমনই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে সঞ্চরী ভুনিয়া নামে এক নারীর জীবনের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে,যা অসংখ্য নারীর জীবনের উত্থাল-পাতাল হয়ে যাওয়াকেই প্রতিনিধিত্ব করে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, সঞ্চরী ভুনিয়াকে বিয়ে করে ঘর-সংসারের চাপ দেয় তার পরিবার। কিন্তু, সঞ্চরী শুধু গৃহবধু হতে চাননি, চেয়েছিলেন আর্থ-সামাজিক স্বাধীনতা। তাই একদিন কাউকে না জানিয়ে ট্রেনে উঠে পূর্ব ভারতের নিজ গ্রাম ছেড়ে শত শত মাইল দূরে দক্ষিণ ভারতের বেঙ্গালুরু শহরে পাড়ি জমান। ২০১৯ সালে সেখানে একটি পোশাক কারখানায় মেলে কাজ। বেতন ছিল মাসে ৯ হাজার রুপির কিছু বেশি।

উপার্জন বেশি না হলেও তাতে খুশি ছিলেন সঞ্চরী। কারণ, এতে তিনি প্রথম স্বাধীন জীবনের স্বাদ উপভোগ করতে পারছিলেন। 

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদকদের তিনি বলেন, “বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিলাম। এখানে আসার সেটাই ছিল একমাত্র রাস্তা।”

সঞ্চরী অবশ্য জানতেন না আর সবকিছুর মতো তার জীবনকেও উলটপালট করে দিতে চলেছে কোভিড-১৯ নামের মহামারী। এই ভাইরাস যখন ভারতে হানা দেয় তখন আর্থিক এই স্বনির্ভরতা হারান সঞ্চরী।

২০২০ সালের ওই সময়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় দেশটির সরকার, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা হয়। সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে সাথে সঞ্চারী যেখানে কাজ করতেন সেই কারখানাও বন্ধ রাখা হয়। সপ্তাহখানেকের ব্যবধানে বেকার হয়ে পড়েন ১০ কোটির বেশি ভারতীয়। জীবিকার উৎস হারিয়ে নিরুপায় সঞ্চরী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। এরপর মহামারী পরিস্থিতির উন্নতি হলেও আজও কোনও স্থায়ী চাকরি পাচ্ছেন না তিনি।

গল্পটি পুরো পৃথিবীতে কমবেশি বহু নারীর। তাই মহামারীর প্রকোপ থেকে যখন বিশ্ব বেড়িয়ে আসতে শুরু করে তখনই অর্থনীতিবিদেরা উদ্বেগজনক একটি তথ্যের দিকে ইঙ্গিত করে সতর্ক করেন। তথ্যটি হল—চাকরি হারানো নারীদের পুনঃকর্মস্থান নিশ্চিত না করতে পারলে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে লাখ লাখ কোটি ডলারের সমান প্রবৃদ্ধি হারিয়ে যাবে। ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ হওয়ায় এই ক্ষতির ভাগও সেখানে বেশি।

তাই অর্থনীতিবিদদের দেওয়া আভাস ছিল ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশঙ্কাজনক। আর তা বাস্তবেও রূপ নিয়েছে। সেখানে কর্মস্থলে নারীর যোগদান অত্যন্ত কমে যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইয়েমেনের কাতারে নেমে এসেছে। 

বিশ্বব্যাংকের তথ্যউপাত্ত অনুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ভারতে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা ২৬ শতাংশ থেকে কমে ১৯ শতাংশ হয়েছে। করোনা সংক্রমণ যখন আরও বাড়ছিল তখন এই খারাপ পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়ে উঠতে থাকে। মুম্বাই-ভিত্তিক অর্থনীতিবিদদের হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালে নারী কর্মসংস্থান মাত্র ৯ শতাংশে নেমে এসেছে।

মহামারীর আগেই গতি হারাতে শুরু করেছিল ভারতের অর্থনীতি, তার ওপর এটি ছিল এক চরম দুঃসংবাদ। রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্যও যা উদ্বেগের।

গ্রামীণ জনপথে এই ব্যর্থতা আরও বেশি চোখে পড়ে। অথচ মোট জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ বা ১৩০ কোটি ভারতীয়র বসবাস কিন্তু গ্রামেই। সেখানে রক্ষণশীল চিন্তাচেতনার আধিপত্য, সামাজিক বিধিনিষেধের বেড়াজালে সেখানে নারী কর্মসংস্থান আগে থেকেই কম ছিল। ভারতীয় অর্থনীতি কয়েক দশকে ব্যাপক সম্প্রসারিত হলেও শহরাঞ্চলে কাজে যেতে এখনও নারীদের বাধার মুখে পড়তে হয়। সেখানে গিয়ে কাজ পাওয়াও তাদের জন্য কষ্টকর।

অথচ নারী ও পুরুষের মাঝে কর্মসংস্থানের অসমতা কমিয়ে আনা গেলে– যা সুবিশাল ৫৮ শতাংশ– ভারতের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২০৫০ সাল নাগাদ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বাড়বে। মার্কিন ডলারে যার পরিমাণ প্রায় ৬ লাখ কোটি বলে ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে উঠে এসেছে।

এই বৈষম্য কমাতে চেষ্টা না করলে বিশ্ববাজারে প্রতিযোগী উৎপাদক হয়ে ওঠার লক্ষ্যচ্যুত হবে ভারত। কারণ দেশটিতে মোট জনসংখ্যার ৪৮ শতাংশ নারী হলেও, জিডিপিতে তাদের অবদান মাত্র ১৭ শতাংশ। সে তুলনায় চীনে এ অবদান ৪০ শতাংশ।

ভারতে নারীর এ পিছিয়ে থাকা বৈশ্বিক প্রবণতার একটি চরম দৃশ্যপট। পুরো বিশ্বে মহামারীকালে পুরুষের চেয়ে চাকরি বেশি হারিয়েছেন নারীরা। সেখান থেকে পুনরুদ্ধার হচ্ছে খুব ধীর গতিতে।

ব্লমবার্গ ইকোনমিকসের বিশ্লেষণ মতে, লিঙ্গ বৈষম্য কমানোর পাশাপাশি নারী কর্মসংস্থান বাড়াতে ভূমিকা রাখে এমন নীতি সহায়তা যেমন–শিক্ষার সুযোগ উন্নতকরণ, শিশু সেবা এবং উপযোগী কর্মপরিবেশ তৈরি করা গেলে– ২০৫০ সাল নাগাদ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতিতে ২০ লাখ কোটি ডলার যোগ হবে।

আবার সেই সঞ্চরী ভুনিয়ার কাহিনিতে ফিরে আসা যাক। ২৩ বছরের ওই তরুণী মহামারীর চরম পরিণতির শিকার হন। কাজ হারানোর পর তার কাছে বেঙ্গালুরু শহরে ছিল না খাবার কেনার টাকা। এরপর উড়িষ্যার প্রত্যন্ত পত্রপলী গ্রামে ফিরতে বাধ্য হন। তিনি আর শহরে ফেরার সুযোগ পাবেন না বলেই জানান। বর্তমানে তার কোনও স্থায়ী উপার্জন নেই। তাছাড়া পরিবারও উদ্বিগ্ন, তারা একা একা মেয়েকে অত দূরের শহরে আর পাঠাতে রাজি নয়।

“আমি আবার পালালে, মা আমাকে অভিশাপ দেবেন। হাতে কোনও অর্থও নেই- ব্যাংকের হিসাব শূন্য; গ্রামে করার মতো কোনও কাজও নেই,” বলেন তিনি।

পুরো ভারতে একই গল্প অগণিত নারীর। মহামারী চলাকালে বেঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক রোসা আব্রাহাম কর্মসংস্থান বাজারের ২০ হাজার কর্মীর ভাগ্যবদলের ট্র্যাকরেকর্ড অনুসরণ করেছেন। এতে দেখা গেছে, প্রথম লকডাউনের পর পর নারীরা পুরুষের চেয়ে বেশি চাকরি হারাচ্ছিলেন। মহামারীর বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার পর তাদের কাজে ফেরার সুযোগ বা সম্ভাবনাও পুরুষের চেয়ে বেশ কম।

লকডাউনের কালে নারীর কাঁধে গৃহস্থালি কাজের ভার বাড়ে অনেকগুণ। স্কুল বন্ধ থাকায় এবং শিশু সেবার বিকল্প সুবিধা যেমন ডেকেয়ার সেন্টার না থাকায়- তাদেরকে সন্তান প্রতিপালনে আরও বেশি সময় দিতে হয়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে বিয়ের ঘটনা। চিরকাল এসব সমস্যা ভারতে নারী স্বাধীনতাকে খর্ব করলেও, মহামারী তাতে নতুন মাত্রা যোগ করে। সামাজিক এসব ঘটনা একসাথে মেলালেই নারীর এত পিছিয়ে পড়ার বিষয়টি বোঝা যায়।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “লকডাউনের সময় অর্থনৈতিক দুর্দশা সকলের হয়েছে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের অন্য কাজে যাওয়ার সুযোগ ছিল। নারীদের সামনে সে উপায়ও ছিল না। তাই তারা পুরুষের মতো শ্রমবাজারে টিকেও থাকতে পারেনি।”

রোসা জানান, এসময়ে অফিস ঘরে ভালো বেতনের চাকরি করার সুযোগ মিলিয়ে যায়, তার জায়গা করে নেয় নিরুপায় হয়ে করার মতো কর্মসংস্থান। নারীর জন্য যা ছিল মূলত বিনা পয়সায় পারিবারিক কৃষিখেত-খামারে সাহায্য করা, না হয় গৃহস্থালি কাজ।

যদিও মহামারীর আগেই পরিবারের সদস্যদের জন্য পুরুষের চেয়ে ১০ গুণ বেশি সেবামূলক কাজ করতেন ভারতীয় নারীরা, যা বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় তিনগুণ বেশি।

রোসা আব্রাহাম বলেন, “কোথায় তারা কাজ করবেন সে সিদ্ধান্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নারীর হাতে থাকে না, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।”

আর্থ-সামাজিক অবস্থার সংস্কৃতিও নারী কর্মী কমে যাওয়ার পেছনে দায়ী। যেমন যেসব ভারতীয় পরিবার সম্পন্ন, তাদের অনেকেই বাড়ির মেয়েদের বাইরে কাজ করা পছন্দ করে না। এতে নিজেদের সামাজিক মর্যাদাহানি হয় বলে মনে করে তারা। অন্যদিকে, সমাজের দরিদ্রতম অংশে নারীদের এখনও সম্ভাব্য উপার্জনকারী হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু, আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে যোগদানের সুযোগ তাদেরও কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাদের করতে হয় বিনা-বেতনের না হয় ন্যূনতম মজুরির কাজ। তাই সরকারি পরিসংখ্যানে তাদের শ্রমকে গণনাও করা হয় না।

অনেক গ্রামে পুরুষতান্ত্রিক মূল্যবোধ আজও কঠোরভাবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। কন্যা শিশু কাঙ্ক্ষিত নয়। গর্ভে থাকা অবস্থায় লিঙ্গ শনাক্ত করে কন্যাশিশু গর্ভপাতের মাধ্যমে নষ্ট করে ফেলার চর্চা আজও প্রচলিত।লিঙ্গ-সমতার জন্য কাজ করা মুম্বাই-ভিত্তিক একটি সংস্থা আকশারা সেন্টারের জেষ্ঠ প্রকল্প পরিচালক আখিনা হাসরাজ বলেন, “স্ত্রীদের উপার্জন করাকে অনেক স্বামী তাদের পুরুষত্বের প্রতি অপমানজনক বলে মনে করেন।”

“তারা চান নারী নির্ভরশীল থাকুক। মানুষ মনে করে নারী শিক্ষিত হলে, কাজ করবে এবং আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। তখন তারা পরিবারের কথা শুনবে না বা সম্মানও করবে না।”

বিয়ে ভারতীয় সমাজে এক সংবেদনশীল অধ্যায়। আজও বেশিরভাগ নারীর বিয়ে পারিবারিকভাবে নির্ধারিত হয়। ২০২০ সালে লকডাউন ঘোষণার পর ভারতের শীর্ষ ম্যারেজ সাইটগুলোতে নতুন রেজিস্ট্রেশনের হিড়িক পড়ে যায়। খোদ সরকারি তথ্যই বলছে, এসময়ে অনেক রাজ্যে বাল্যবিবাহ ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল।

উত্তর ভারতের অনুপশহরে অবস্থিত পরদাদা পরদাদী এডুকেশননাল সোসাইটি নামক এক গার্লস স্কুলের শিক্ষক মধু শর্মা জানান, আগে তিনি বছরে তিনটি বাল্যবিবাহ ঠেকাতেন। মহামারীর সময় স্কুল বন্ধ থাকার সময় এ সংখ্যা তিন থেকে চারগুণ বেড়ে যায়।

তিনি বলেন, “কোভিডের আগে সব সময় শিক্ষার্থীদের সাথে সব সময় শিক্ষকদের যোগাযোগ ছিল। লকডাউনের সময় তাদের সবার খোঁজখবর রাখাটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে।”

মহামারীকালে বিয়ে বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ ছিল আর্থিক দিক। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও জনসমাগম নিষিদ্ধ থাকায় অনেক অভিভাবক প্রায় নীরবে ঘরোয়াভাবে দিয়ে দিয়েছে বাল্যবিবাহ। চরম অভাব থেকেও অন্নের মুখ কমাতে অনেক পরিবার তাদের মেয়েদের বিয়ে দিয়েছে। সূত্র: ব্লুমবার্গ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ
মুমিনুল-মুশফিকের ব্যাটে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৫ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন