শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে বাইডেনের জন্য বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাইওয়ান সংকট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে বাইডেনের জন্য বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাইওয়ান সংকট

ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর জো বাইডেনের গুরুতর মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ এখন তাকে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে সম্পর্ক সামাল দিতে হচ্ছে। বিশ্লেষকরা হুঁশিয়ার করছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সামনে এখন অনেক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মূলত দাঁড়িয়ে আছে তাইওয়ানের ব্যাপারে ওয়াশিংটনের এক ইচ্ছাকৃত অস্পষ্ট অবস্থানের ওপর। বেইজিং দাবি করে, তাইওয়ান তাদের দেশের অংশ। তাইওয়ান বলে, তারা স্বাধীন। আর যুক্তরাষ্ট্র বলে, তাইওয়ান কোনও স্বাধীন দেশ নয়, কিন্তু আবার একই সঙ্গে তারা তাইওয়ানকে মিত্র বলে গণ্য করে।

তাইওয়ান নিয়ে এই যে একটা ধোঁয়াটে অবস্থান, সেটা সবাই মেনে চলে এবং কেউ নিজের দাবি প্রতিষ্ঠার জন্য একটা আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয় না। কারণ সেখানে ভঙ্গুর একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এটাকেই মন্দের ভালো বলে মনে করে সবাই।

কিন্তু তাইওয়ান নিয়ে এই যে একটা পরস্পর-বিরোধী অস্পষ্ট অবস্থান, সেটার ওপর হঠাৎ যেন খুব কড়া আলো ফেলেছে মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির ওই দ্বীপে এক সফর। চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে সেটি তৈরি করেছে বড় ধরনের টানাপোড়েন।

গত ২৫ বছরের মধ্যে ন্যান্সি পেলোসি হচ্ছেন তাইওয়ান সফরে যাওয়া সবচেয়ে উচ্চপদস্থ মার্কিন রাজনীতিক। চীন-মার্কিন সম্পর্ক এমনিতেই ভালো যাচ্ছে না। কিন্তু প্রেসিডেন্ট বাইডেন যখন সেটিকে ঠিক করার চেষ্টা চালাচ্ছেন, তখন ন্যান্সি পেলোসির এই সফর যেন তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক টেনে আরও নিচে নামালো।

যুক্তরাষ্ট্র এখন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ সামাল দিতে ব্যস্ত। এরকম একটা সংকটের মধ্যে ন্যান্সি পেলোসির এই সফর যেন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও একটি সংঘাতে জড়িয়ে ফেলার ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।

তাইওয়ান ইস্যুতে যেন মনে হচ্ছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ পরস্পর-বিরোধী অবস্থানে আছে। মনে হচ্ছিল- তাইওয়ান যেন ওয়াশিংটনের ক্ষমতার লড়াইয়ের একটি ক্ষেত্র।

ন্যান্সি পেলোসি একজন ডেমোক্র্যাট এবং বহুদিন ধরেই তার চীন বিরোধী কট্টর অবস্থান সবারই জানা। তিনি যখন তাইওয়ান সফরে গেলেন, রিপাবলিকান পার্টির আইন-প্রণেতাদের একটা বড় দল তাকে রীতিমত সোৎসাহে সমর্থন দিল। তাইওয়ান এখন চীনের দিক থেকে যেভাবে আরও বেশি করে হুমকির মুখে আছে, তখন এই রিপাবলিকানরা স্বশাসিত দ্বীপটির সঙ্গে সংহতি জানাতে সেখানে কংগ্রেস সদস্যদের সফরকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।

তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য ন্যান্সি পেলোসিকে থামানোর চেষ্টা করেননি, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেস হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ থেকে স্বাধীন।

কিন্তু তিনি গোপনে ন্যান্সি পেলোসির কাছে তার উপদেষ্টাদের পাঠিয়েছিলেন এই সফরের ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করে দিতে, বিশেষ করে চীনের জন্য রাজনৈতিকভাবে খুবই স্পর্শকাতর এক সময়ে।

নভেম্বরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে এক গুরুত্বপূর্ণ পার্টি কংগ্রেসের মুখোমুখি হতে হবে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যখন আভ্যন্তরীণভাবে চাপের মুখে আছেন, তখন বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে তিনি নিজেকে মোটেই দুর্বল বলে দেখাতে চাইবেন না- এভাবেই ন্যান্সি পেলোসিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের উপদেষ্টারা।

কিন্তু এসব পরামর্শ অগ্রাহ্য করে এরপরেও যখন ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান যেতে চাইলেন, তখন বাইডেন প্রশাসনকে বাধ্য হয়ে তার এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করতে হলো। তবে একই সঙ্গে তারা এই সফরের গুরুত্বকে খাটো করে দেখাতে চাইছিল। তারা বলার চেষ্টা করছিল, যুক্তরাষ্ট্র যে ‘ওয়ান চায়না’ পলিসি, অর্থাৎ চীন একটাই বলে যে নীতি অনুসরণ করে, সেটিতে কোনও পরিবর্তন আসেনি।

তবে বাইডেন প্রশাসন স্বীকার করছিল, ন্যান্সি পেলোসি এরকম সফরে গেলে চীন খুব বাজে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং এর বিরুদ্ধে কয়েক মাস ধরে না হলেও অন্তত কয়েক সপ্তাহ ধরে পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।

চীন এখন তাইওয়ানকে রীতিমত ঘিরে ফেলে সেখানে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে, গোলা ছুঁড়ছে, মিসাইল নিক্ষেপ করছে। তবে ওয়াশিংটন এখনও বিশ্বাস করে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এমনভাবেই সব পদক্ষেপ নিচ্ছেন, যাতে করে একটা যুদ্ধ লেগে না যায়। কারণ কোনও পক্ষই আসলে যুদ্ধ চায় না।

কিন্তু তারপরও বলতে হয় চীন-মার্কিন তিক্ত সম্পর্ক এখন এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে।

“এরকম একটা ঘটনা যাতে একটা পূর্ণাঙ্গ সংকটে রূপ না নেয়, সেজন্য যে ধরনের রাজনৈতিক পরিসর থাকা দরকার, যেরকম সম্পর্ক থাকা দরকার, যে ধরনের ব্যবস্থা থাকা দরকার, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কিন্তু তা এখন নেই”, বলছেন সাবেক কূটনীতিক ড্যানি রাসেল। তিনি এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের একজন বিশ্লেষক।

তিনি বলেন, “পেলোসির এই সফরের পর চীনে কট্টরপন্থী লাইনের চিন্তা-ভাবনা আরও দৃঢ় হবে, এর পাশাপাশি ধৈর্য এবং সতর্কতার কথা যারা বলেন, তাদের অবস্থান সংকুচিত হবে।”

বিশ্বে এখন আরও যেসব সংকট মোকাবেলায় বড় দুই পরাশক্তির মনোযোগ দেওয়া দরকার, সেই চেষ্টায় আগে থেকেই ঘাটতি দেখা যাচ্ছিল, এখন সেটা যেন আরও বেশি ভেস্তে যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার তালিকায় সবচেয়ে উপরের দিকে আছে রাশিয়ার প্রতি চীনের যে কূটনৈতিক সমর্থন, সেটা কীভাবে থামানো যায়। এরপর চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ তো আছেই। এরপর জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলা এবং উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র নিয়েও চীনের সহযোগিতা আশা করে যুক্তরাষ্ট্র।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন এক সময় দায়িত্ব নিয়েছিলেন, যখন চীনে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আরও কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠছিলেন, বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে আরও বেশি করে নিজেদের অবস্থান শক্ত করার নীতি নিয়েছেন। এর পাল্টা যে নীতি যুক্তরাষ্ট্র অনুসরণ করছে, তা হলো বেইজিংকে এক কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী বলে গণ্য করা। চীনকে এখন বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদী একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে দেখা হয়।

চীন অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতিকে ভালোভাবে নেয়নি। অন্যদিকে বাইডেন প্রশাসনও চীনের সাথে সম্ভাব্য সহযোগিতার পরিকল্পনা নিয়ে খুব বেশিদূর আগায়নি।

হোয়াইট হাউস এখন বলছে, দুই দেশের মধ্যে যেসব বিষয়ে মতভেদ আছে, সেগুলো মেটাতে তারা কিছু “সুরক্ষা বেষ্টনি” তৈরি করাকেই লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছে। দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে সরাসরি কথাবার্তার মাধ্যমেই এগুলো করা হবে।

কিন্তু তাইওয়ানের ইস্যুটি এখন একটা “বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্ন” সামনে নিয়ে এসেছে, বলছেন জার্মান মার্শাল ফান্ডের একজন বিশেষজ্ঞ বনি গ্লেসার। “আমার মনে হয় না প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এখন আর জো বাইডেনের কথায় আস্থা রাখতে পারবেন।”

এই আলোকে দেখতে গেলে, ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর পুরো সমস্যার একটা ক্ষুদ্র অংশ মাত্র। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ধারাবাহিকভাবে আরও অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোকে তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের চেষ্টা বলে সন্দেহ করে চীন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন তো এমন কথাও বলেছিলেন যে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষায় মার্কিন নীতি অনুযায়ী যতটা করা দরকার, তার অঙ্গীকার হবে তার চেয়েও বেশি।

বনি গ্লেসার বলছেন, তাইওয়ানের ব্যাপারে এখন যে একটা “কৌশলগত অস্পষ্টতা” আছে, তার পরিবর্তে এখন আসলে সবার উচিত যার যার ‘রেড লাইন’ বা চরম সীমা কোথায়, সেটা পরিষ্কার করে বলে দেওয়া। আর এরজন্য দরকার একটা অকপট আলোচনা।

নভেম্বরে জি-টুয়েন্টি জোটের শীর্ষ সম্মেলনে দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে একটা মুখোমুখি বৈঠকের আয়োজন করার যে চেষ্টা এখন চলছে, তাতে যদি ফল পাওয়া যায়, তাহলে হয়তো সেটা সম্ভব হতে পারে। এতে করে চীন-মার্কিন সম্পর্ক হয়তো বড়জোর কিছুটা স্থিতিশীল হবে, তবে সংকট মোকাবেলার বাইরে বাড়তি কিছু এই বৈঠকে ঘটবে, তেমন সম্ভাবনা খুব কম। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা
সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান
সীমান্তের অতিরিক্ত সৈন্য প্রত্যাহার করছে ভারত-পাকিস্তান
ফের ইইউ’র নিষেধাজ্ঞার কবলে রাশিয়া
ফের ইইউ’র নিষেধাজ্ঞার কবলে রাশিয়া
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
ভারতের আলোচিত ইউটিউবার জ্যোতিকে নিয়ে যা জানা গেলো
ভারতের আলোচিত ইউটিউবার জ্যোতিকে নিয়ে যা জানা গেলো
বিদ্যুতের পর এবার স্পেনে মোবাইল নেটওয়ার্ক বিপর্যয়
বিদ্যুতের পর এবার স্পেনে মোবাইল নেটওয়ার্ক বিপর্যয়
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় খাদ্যের অভাবে ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর আশঙ্কা: জাতিসংঘ
গাজায় ৪৮ ঘণ্টায় খাদ্যের অভাবে ১৪ হাজার শিশুর মৃত্যুর আশঙ্কা: জাতিসংঘ
সর্বশেষ খবর
কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়
কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিনিয়োগহীনতায় বেকারের হটস্পটে বাংলাদেশ
বিনিয়োগহীনতায় বেকারের হটস্পটে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১
শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১
খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২
গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার
মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক
বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন