শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে বাইডেনের জন্য বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাইওয়ান সংকট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে বাইডেনের জন্য বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে তাইওয়ান সংকট

ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর জো বাইডেনের গুরুতর মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, কারণ এখন তাকে বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের সঙ্গে সম্পর্ক সামাল দিতে হচ্ছে। বিশ্লেষকরা হুঁশিয়ার করছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সামনে এখন অনেক ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।

চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক মূলত দাঁড়িয়ে আছে তাইওয়ানের ব্যাপারে ওয়াশিংটনের এক ইচ্ছাকৃত অস্পষ্ট অবস্থানের ওপর। বেইজিং দাবি করে, তাইওয়ান তাদের দেশের অংশ। তাইওয়ান বলে, তারা স্বাধীন। আর যুক্তরাষ্ট্র বলে, তাইওয়ান কোনও স্বাধীন দেশ নয়, কিন্তু আবার একই সঙ্গে তারা তাইওয়ানকে মিত্র বলে গণ্য করে।

তাইওয়ান নিয়ে এই যে একটা ধোঁয়াটে অবস্থান, সেটা সবাই মেনে চলে এবং কেউ নিজের দাবি প্রতিষ্ঠার জন্য একটা আক্রমণাত্মক অবস্থান নেয় না। কারণ সেখানে ভঙ্গুর একটি স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এটাকেই মন্দের ভালো বলে মনে করে সবাই।

কিন্তু তাইওয়ান নিয়ে এই যে একটা পরস্পর-বিরোধী অস্পষ্ট অবস্থান, সেটার ওপর হঠাৎ যেন খুব কড়া আলো ফেলেছে মার্কিন কংগ্রেসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির ওই দ্বীপে এক সফর। চীন আর যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে সেটি তৈরি করেছে বড় ধরনের টানাপোড়েন।

গত ২৫ বছরের মধ্যে ন্যান্সি পেলোসি হচ্ছেন তাইওয়ান সফরে যাওয়া সবচেয়ে উচ্চপদস্থ মার্কিন রাজনীতিক। চীন-মার্কিন সম্পর্ক এমনিতেই ভালো যাচ্ছে না। কিন্তু প্রেসিডেন্ট বাইডেন যখন সেটিকে ঠিক করার চেষ্টা চালাচ্ছেন, তখন ন্যান্সি পেলোসির এই সফর যেন তাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক টেনে আরও নিচে নামালো।

যুক্তরাষ্ট্র এখন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ সামাল দিতে ব্যস্ত। এরকম একটা সংকটের মধ্যে ন্যান্সি পেলোসির এই সফর যেন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও একটি সংঘাতে জড়িয়ে ফেলার ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে।

তাইওয়ান ইস্যুতে যেন মনে হচ্ছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ পরস্পর-বিরোধী অবস্থানে আছে। মনে হচ্ছিল- তাইওয়ান যেন ওয়াশিংটনের ক্ষমতার লড়াইয়ের একটি ক্ষেত্র।

ন্যান্সি পেলোসি একজন ডেমোক্র্যাট এবং বহুদিন ধরেই তার চীন বিরোধী কট্টর অবস্থান সবারই জানা। তিনি যখন তাইওয়ান সফরে গেলেন, রিপাবলিকান পার্টির আইন-প্রণেতাদের একটা বড় দল তাকে রীতিমত সোৎসাহে সমর্থন দিল। তাইওয়ান এখন চীনের দিক থেকে যেভাবে আরও বেশি করে হুমকির মুখে আছে, তখন এই রিপাবলিকানরা স্বশাসিত দ্বীপটির সঙ্গে সংহতি জানাতে সেখানে কংগ্রেস সদস্যদের সফরকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।

তবে প্রেসিডেন্ট বাইডেন অবশ্য ন্যান্সি পেলোসিকে থামানোর চেষ্টা করেননি, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেস হচ্ছে নির্বাহী বিভাগ থেকে স্বাধীন।

কিন্তু তিনি গোপনে ন্যান্সি পেলোসির কাছে তার উপদেষ্টাদের পাঠিয়েছিলেন এই সফরের ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করে দিতে, বিশেষ করে চীনের জন্য রাজনৈতিকভাবে খুবই স্পর্শকাতর এক সময়ে।

নভেম্বরে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-কে এক গুরুত্বপূর্ণ পার্টি কংগ্রেসের মুখোমুখি হতে হবে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং যখন আভ্যন্তরীণভাবে চাপের মুখে আছেন, তখন বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে তিনি নিজেকে মোটেই দুর্বল বলে দেখাতে চাইবেন না- এভাবেই ন্যান্সি পেলোসিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের উপদেষ্টারা।

কিন্তু এসব পরামর্শ অগ্রাহ্য করে এরপরেও যখন ন্যান্সি পেলোসি তাইওয়ান যেতে চাইলেন, তখন বাইডেন প্রশাসনকে বাধ্য হয়ে তার এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করতে হলো। তবে একই সঙ্গে তারা এই সফরের গুরুত্বকে খাটো করে দেখাতে চাইছিল। তারা বলার চেষ্টা করছিল, যুক্তরাষ্ট্র যে ‘ওয়ান চায়না’ পলিসি, অর্থাৎ চীন একটাই বলে যে নীতি অনুসরণ করে, সেটিতে কোনও পরিবর্তন আসেনি।

তবে বাইডেন প্রশাসন স্বীকার করছিল, ন্যান্সি পেলোসি এরকম সফরে গেলে চীন খুব বাজে প্রতিক্রিয়া দেখাবে এবং এর বিরুদ্ধে কয়েক মাস ধরে না হলেও অন্তত কয়েক সপ্তাহ ধরে পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।

চীন এখন তাইওয়ানকে রীতিমত ঘিরে ফেলে সেখানে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে, গোলা ছুঁড়ছে, মিসাইল নিক্ষেপ করছে। তবে ওয়াশিংটন এখনও বিশ্বাস করে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এমনভাবেই সব পদক্ষেপ নিচ্ছেন, যাতে করে একটা যুদ্ধ লেগে না যায়। কারণ কোনও পক্ষই আসলে যুদ্ধ চায় না।

কিন্তু তারপরও বলতে হয় চীন-মার্কিন তিক্ত সম্পর্ক এখন এক নাটকীয় মোড় নিয়েছে।

“এরকম একটা ঘটনা যাতে একটা পূর্ণাঙ্গ সংকটে রূপ না নেয়, সেজন্য যে ধরনের রাজনৈতিক পরিসর থাকা দরকার, যেরকম সম্পর্ক থাকা দরকার, যে ধরনের ব্যবস্থা থাকা দরকার, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কিন্তু তা এখন নেই”, বলছেন সাবেক কূটনীতিক ড্যানি রাসেল। তিনি এশিয়া সোসাইটি পলিসি ইনস্টিটিউটের একজন বিশ্লেষক।

তিনি বলেন, “পেলোসির এই সফরের পর চীনে কট্টরপন্থী লাইনের চিন্তা-ভাবনা আরও দৃঢ় হবে, এর পাশাপাশি ধৈর্য এবং সতর্কতার কথা যারা বলেন, তাদের অবস্থান সংকুচিত হবে।”

বিশ্বে এখন আরও যেসব সংকট মোকাবেলায় বড় দুই পরাশক্তির মনোযোগ দেওয়া দরকার, সেই চেষ্টায় আগে থেকেই ঘাটতি দেখা যাচ্ছিল, এখন সেটা যেন আরও বেশি ভেস্তে যাবে।

যুক্তরাষ্ট্রের অগ্রাধিকার তালিকায় সবচেয়ে উপরের দিকে আছে রাশিয়ার প্রতি চীনের যে কূটনৈতিক সমর্থন, সেটা কীভাবে থামানো যায়। এরপর চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ তো আছেই। এরপর জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলা এবং উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র নিয়েও চীনের সহযোগিতা আশা করে যুক্তরাষ্ট্র।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন এক সময় দায়িত্ব নিয়েছিলেন, যখন চীনে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং আরও কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠছিলেন, বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে আরও বেশি করে নিজেদের অবস্থান শক্ত করার নীতি নিয়েছেন। এর পাল্টা যে নীতি যুক্তরাষ্ট্র অনুসরণ করছে, তা হলো বেইজিংকে এক কৌশলগত প্রতিদ্বন্দ্বী বলে গণ্য করা। চীনকে এখন বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের সামনে সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদী একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে দেখা হয়।

চীন অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের এই নীতিকে ভালোভাবে নেয়নি। অন্যদিকে বাইডেন প্রশাসনও চীনের সাথে সম্ভাব্য সহযোগিতার পরিকল্পনা নিয়ে খুব বেশিদূর আগায়নি।

হোয়াইট হাউস এখন বলছে, দুই দেশের মধ্যে যেসব বিষয়ে মতভেদ আছে, সেগুলো মেটাতে তারা কিছু “সুরক্ষা বেষ্টনি” তৈরি করাকেই লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছে। দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে সরাসরি কথাবার্তার মাধ্যমেই এগুলো করা হবে।

কিন্তু তাইওয়ানের ইস্যুটি এখন একটা “বিশ্বাসযোগ্যতার প্রশ্ন” সামনে নিয়ে এসেছে, বলছেন জার্মান মার্শাল ফান্ডের একজন বিশেষজ্ঞ বনি গ্লেসার। “আমার মনে হয় না প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এখন আর জো বাইডেনের কথায় আস্থা রাখতে পারবেন।”

এই আলোকে দেখতে গেলে, ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর পুরো সমস্যার একটা ক্ষুদ্র অংশ মাত্র। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র ধারাবাহিকভাবে আরও অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে, যেগুলোকে তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের চেষ্টা বলে সন্দেহ করে চীন। প্রেসিডেন্ট বাইডেন তো এমন কথাও বলেছিলেন যে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষায় মার্কিন নীতি অনুযায়ী যতটা করা দরকার, তার অঙ্গীকার হবে তার চেয়েও বেশি।

বনি গ্লেসার বলছেন, তাইওয়ানের ব্যাপারে এখন যে একটা “কৌশলগত অস্পষ্টতা” আছে, তার পরিবর্তে এখন আসলে সবার উচিত যার যার ‘রেড লাইন’ বা চরম সীমা কোথায়, সেটা পরিষ্কার করে বলে দেওয়া। আর এরজন্য দরকার একটা অকপট আলোচনা।

নভেম্বরে জি-টুয়েন্টি জোটের শীর্ষ সম্মেলনে দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে একটা মুখোমুখি বৈঠকের আয়োজন করার যে চেষ্টা এখন চলছে, তাতে যদি ফল পাওয়া যায়, তাহলে হয়তো সেটা সম্ভব হতে পারে। এতে করে চীন-মার্কিন সম্পর্ক হয়তো বড়জোর কিছুটা স্থিতিশীল হবে, তবে সংকট মোকাবেলার বাইরে বাড়তি কিছু এই বৈঠকে ঘটবে, তেমন সম্ভাবনা খুব কম। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
কাস্পিয়ান সাগরে ইরান-রাশিয়ার যৌথ মহড়া
কাস্পিয়ান সাগরে ইরান-রাশিয়ার যৌথ মহড়া
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছে ৫ লক্ষাধিক অভিবাসী, শ্রম বাজার-অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়ছে
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ছে ৫ লক্ষাধিক অভিবাসী, শ্রম বাজার-অর্থনীতিতে শঙ্কা বাড়ছে
৮২ ফুট গভীর খাদে পড়ে গেল বাস, নিহত ১৩
৮২ ফুট গভীর খাদে পড়ে গেল বাস, নিহত ১৩
ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান অবশেষে উড়তে যাচ্ছে
ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান অবশেষে উড়তে যাচ্ছে
রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন
এবার রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেন
নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাকিস্তানে ১৩ ‘জঙ্গি’ নিহত
নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে পাকিস্তানে ১৩ ‘জঙ্গি’ নিহত
সর্বশেষ খবর
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা
৪ বিভাগে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার
পশ্চিমবঙ্গে ভাষা আন্দোলনের ডাক মমতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
বাউবির এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন
এক দশকেরও বেশি সময় পর ইংল্যান্ডে মার্কিন পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন
পরকীয়া সন্দেহে স্বামীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে খুন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
ব্রিতে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল
জামালপুরে শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম চলবে: জাগপা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু
কক্সবাজারে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ রিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান
পিআর পদ্ধতির নির্বাচন ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ
সাগরিকার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান
অবশেষে উড়তে যাচ্ছে ভারতে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বরফকলে গ্যাস লিকেজে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন
গাইবান্ধায় রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন মহিলা দলের কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান
আরও দুই মোসাদ সদস্যকে গ্রেফতার করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপড় শুকাতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
কাপড় শুকাতে গিয়ে ছাদ থেকে পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ
ঝুলে গেছে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ

মাঠে ময়দানে

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন