শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

স্যামসাং, বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি পূর্ব এশিয়ার দেশ ‘দক্ষিণ কোরিয়ার’ সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। দেশের বাইরে প্রতিষ্ঠানটি কেবল ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় রয়েছে নানাবিধ ব্যবসা। দেশটিতে স্যামসাংয়ের রয়েছে হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসা।

সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি আবারও খবরের শিরোনাম হয়েছে বিশ্বজুড়ে। এর কারণ, প্রযুক্তি জায়ান্ট স্যামসাং ইলেকট্রনিকস-এর ভাইস চেয়ারম্যান ও উত্তরাধিকারী জে ওয়াই লি ওরফে লি জে ইয়ংকে অপরাধ ক্ষমা করে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল। শুক্রবার এই ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি। 

এ বিষয়ে দেশটির বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, করোনাপরবর্তী ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট’ মোকাবিলায় ওয়াই লি’র সহায়তার প্রয়োজন বলেই তাকে এ বিশেষ ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে।

যদিও এ ক্ষমা ঘোষণা মোটা দাগে প্রতীকী। কারণ ২০১৭ সালে ঘুষ ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে লি ১৮ মাস জেল খাটার পর অনেক আগেই প্যারোলে মুক্তি পান।

তবে বর্তমান ক্ষমার অর্থ হলো লি এখন আগের চেয়ে আরও স্বাধীনভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করতে পারবেন। আর এই ক্ষমার মাধ্যমে তার জন্য স্যামসাংয়ের ব্যবসায় নতুন মোড় আনার পথ সুগম হলো।

কী অপরাধ ছিল লি’র?

স্যামসাং যুবরাজ লি’র অপরাধ তিনি ২০১৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হাইকে ঘুষ দিয়েছিলেন। ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশটির ক্ষমতায় ছিলেন পার্ক। এর জন্য দু’বার জেলে জেতে হয় লিকে।

তার ঘুষের অপরাধে দেশজুড়ে প্রতিবাদ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা তার নাম দিয়েছিলেন ‘ক্রাউন প্রিন্স অব স্যামসাং’। স্যামসাংয়ে তার নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর জন্য একটি একীভূতকরণ (মার্জ) প্রক্রিয়ার দরকার ছিল। কিন্তু কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারেরা সে প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন।

তখন একীভূতকরণের পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য প্রেসিডেন্ট পার্ক ও তার সহযোগীকে ৮০ লাখ ডলার ঘুষ দেন লি। এ দুর্নীতির খবর প্রকাশ্যে এলে কয়েক লাখ দক্ষিণ কোরিয়ান প্রতিবাদ শুরু করেন।

বিক্ষোভকারীরা ২০১৬/২০১৭ সালের শীতকালে প্রতি সপ্তাহান্তে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানাতেন। তাদের দাবি ছিল, পার্ক সরকারের পদত্যাগ এবং রাজনীতি ও ব্যবসায়র মধ্যকার এ ধরনের সম্পর্কের সমাপ্তি। অবশেষে ২০১৭ সালে অভিশংসিত হন পার্ক। তাকে ২৫ বছরের জন্য কারাগারে যেতে হয়।

তার এক বছর পর ২০১৮ সালে স্যামসাংয়ের তহবিল তছরুপসহ অন্যান্য অপরাধে কারাভোগের আদেশ হয় লি’র। প্রেসিডেন্ট পার্কের এক বন্ধুর মেয়েকে কোম্পানির তহবিল থেকে আট লাখ ডলার দিয়ে একটি ঘোড়া কিনে দিয়েছিলেন লি।

কেন তাকে ক্ষমা করল সরকার?

পার্কের ক্ষমতাচ্যুতির পরে নতুন প্রেসিডেন্ট হন মুন জে-ইন। তিনি চেয়েছিলেন সব সংকটের শেষ দেখতে। কিন্তু ব্যর্থ হন মুন। পরে নিজে ক্ষমতা ছাড়ার আগে পার্ককে ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি।

পার্ক ক্ষমা পাওয়ার আট মাস পরে নতুন প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ক্ষমা পেলেন জে ওয়াই লি। আর দেশটিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা মানুষগুলোর জন্য এ ঘোষণা তীব্র চপেটাঘাত হিসেবেই পরিণত হলো।

এক সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ কোরিয়ার বিচারমন্ত্রী হান দোং হুন বলেছেন, “জাতীয় অর্থনৈতিক সংকট দ্রুত মোকাবিলা করার নিমিত্তে, আমরা যথেষ্ট বিবেচনার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত বিনিয়োগ ও চাকরি সৃষ্টিকারী অর্থনৈতিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার জন্য নির্বাচন করেছি।”

দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট একজন ব্যবসায়পন্থী মানুষ। স্যামসাং বসের সঙ্গে প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা আরও পেয়েছেন লোটে গ্রুপের চেয়ারম্যান শিন দোং বিন। ঘুষ দেওয়ার অপরাধে তাকেও আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ক্ষমা পাওয়ার পর তিনি দেশের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বৈশ্বিক এ সংকট কাটাতে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান অবদান রাখবে।

‘অক্টোপাসের জাল’

জনপ্রিয় বিশ্বাস, দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যবসায়ী নেতারা আইনের ঊর্ধ্বে। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। লি’র এ ক্ষমা ঘোষণায় তা যেন আবার প্রমাণিত হলো।

দেশটিতে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থনীতির একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে। এখানকার শীর্ষ ১০ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান দেশটির জিডিপি’র ৮০ শতাংশ। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ‘চেইবল’ নামে পরিচিত। এই ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যগুলো বিভিন্ন পরিবার নিয়ন্ত্রণ করে। এরকম কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলো এলজি, হুন্দাই, লোটে, এসকে ইত্যাদি।

তবে দেশটিতে সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হলো স্যামসাং। বাইরের দেশে ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় স্যামসাংয়ের হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসায় রয়েছে।

আর স্যামসাংয়ের মতো দেশটির এ চেইবলগুলো নিজেদের সর্বগ্রাসী ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য ‘অক্টোপাস’ ফার্ম নামেও পরিচিত। দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের ভেতরে প্রচুর প্রভাব খাটাতে পারে প্রতিষ্ঠানগুলো।

কোরিয়ান যুদ্ধের পর এসব কোম্পানিগুলোকে সস্তা বিদ্যুৎ, কর অবকাশের মতো বাড়তি সুবিধা দিয়েছিল সরকার। ফলে বর্তমানে এ মনোপলি পর্যায়ে পৌঁছেছে দক্ষিণ কোরিয়া।

১৯৯০’র দশকে জে ওয়াই লি’র বাবা, স্যামসাংয়ের তৎকালীন চেয়ারম্যান লি কুন-হিও ঘুষ ও জালিয়াতির জন্য অভিযুক্ত হন। কিন্তু তাকে কখনও জেলে যেতে হয়নি।

অপরাধের পরও প্রভূত ক্ষমতা

২০১৭ সালে ওয়াই লি’র পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হলে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ ভেবেছিল এবার বুঝি অবস্থার পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।

কিন্তু আদালতে লি’র মামলা বছরের পর বছর চলতে লাগল। আপিল আদালত তাকে মুক্তি দিলেন, উচ্চ আদালত আবার বিচারের আদেশ দিলেন। সে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়ে আবার জেলে গেলেন লি।

কিন্তু দ্বিতীয় পর্যায়ে কারাভোগ শুরুর কয়েকমাস পর প্রেসিডেন্ট মুনের সরকার জাতীয় স্বার্থে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেন।

এরপর থেকেই জনসমক্ষে দেখা যেতে শুরু করে লিকে। গত মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক বাণিজ্য সফরে দক্ষিণ কোরিয়া সফর করার সময় তার সঙ্গেও দেখা করেন লি।

ইউরোপে ব্যবসায়িক সফরেও গিয়েছিলেন লি। গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসকে ১৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে চিপ কারখানা বানানোর স্থান হিসেবে নির্বাচন করেছে স্যামসাং।

কোম্পানির বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো লি-ই নেন বলে জানা গেছে। ক্ষমা ঘোষণার পর এখন তার ওপর আর কোনো ‘নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা’ রইলো না। অর্থাৎ পুরোদমে স্যামসাংকে পরিচালনা করতে পারবেন তিনি। এজন্য ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই এসব বড় বিনিয়োগ বিষয়ে ঘোষণা দেবে স্যামসাং।

এছাড়া স্যামসাংয়ের শীর্ষ কয়েকজন নির্বাহী এ বছরের শুরুতে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সামনে নতুন প্রতিষ্ঠানকে একীভূত করবে কোম্পানিটি। সূত্র: বিবিসি, ও রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা