শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

স্যামসাং, বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি পূর্ব এশিয়ার দেশ ‘দক্ষিণ কোরিয়ার’ সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। দেশের বাইরে প্রতিষ্ঠানটি কেবল ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় রয়েছে নানাবিধ ব্যবসা। দেশটিতে স্যামসাংয়ের রয়েছে হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসা।

সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি আবারও খবরের শিরোনাম হয়েছে বিশ্বজুড়ে। এর কারণ, প্রযুক্তি জায়ান্ট স্যামসাং ইলেকট্রনিকস-এর ভাইস চেয়ারম্যান ও উত্তরাধিকারী জে ওয়াই লি ওরফে লি জে ইয়ংকে অপরাধ ক্ষমা করে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল। শুক্রবার এই ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি। 

এ বিষয়ে দেশটির বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, করোনাপরবর্তী ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট’ মোকাবিলায় ওয়াই লি’র সহায়তার প্রয়োজন বলেই তাকে এ বিশেষ ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে।

যদিও এ ক্ষমা ঘোষণা মোটা দাগে প্রতীকী। কারণ ২০১৭ সালে ঘুষ ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে লি ১৮ মাস জেল খাটার পর অনেক আগেই প্যারোলে মুক্তি পান।

তবে বর্তমান ক্ষমার অর্থ হলো লি এখন আগের চেয়ে আরও স্বাধীনভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করতে পারবেন। আর এই ক্ষমার মাধ্যমে তার জন্য স্যামসাংয়ের ব্যবসায় নতুন মোড় আনার পথ সুগম হলো।

কী অপরাধ ছিল লি’র?

স্যামসাং যুবরাজ লি’র অপরাধ তিনি ২০১৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হাইকে ঘুষ দিয়েছিলেন। ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশটির ক্ষমতায় ছিলেন পার্ক। এর জন্য দু’বার জেলে জেতে হয় লিকে।

তার ঘুষের অপরাধে দেশজুড়ে প্রতিবাদ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা তার নাম দিয়েছিলেন ‘ক্রাউন প্রিন্স অব স্যামসাং’। স্যামসাংয়ে তার নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর জন্য একটি একীভূতকরণ (মার্জ) প্রক্রিয়ার দরকার ছিল। কিন্তু কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারেরা সে প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন।

তখন একীভূতকরণের পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য প্রেসিডেন্ট পার্ক ও তার সহযোগীকে ৮০ লাখ ডলার ঘুষ দেন লি। এ দুর্নীতির খবর প্রকাশ্যে এলে কয়েক লাখ দক্ষিণ কোরিয়ান প্রতিবাদ শুরু করেন।

বিক্ষোভকারীরা ২০১৬/২০১৭ সালের শীতকালে প্রতি সপ্তাহান্তে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানাতেন। তাদের দাবি ছিল, পার্ক সরকারের পদত্যাগ এবং রাজনীতি ও ব্যবসায়র মধ্যকার এ ধরনের সম্পর্কের সমাপ্তি। অবশেষে ২০১৭ সালে অভিশংসিত হন পার্ক। তাকে ২৫ বছরের জন্য কারাগারে যেতে হয়।

তার এক বছর পর ২০১৮ সালে স্যামসাংয়ের তহবিল তছরুপসহ অন্যান্য অপরাধে কারাভোগের আদেশ হয় লি’র। প্রেসিডেন্ট পার্কের এক বন্ধুর মেয়েকে কোম্পানির তহবিল থেকে আট লাখ ডলার দিয়ে একটি ঘোড়া কিনে দিয়েছিলেন লি।

কেন তাকে ক্ষমা করল সরকার?

পার্কের ক্ষমতাচ্যুতির পরে নতুন প্রেসিডেন্ট হন মুন জে-ইন। তিনি চেয়েছিলেন সব সংকটের শেষ দেখতে। কিন্তু ব্যর্থ হন মুন। পরে নিজে ক্ষমতা ছাড়ার আগে পার্ককে ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি।

পার্ক ক্ষমা পাওয়ার আট মাস পরে নতুন প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ক্ষমা পেলেন জে ওয়াই লি। আর দেশটিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা মানুষগুলোর জন্য এ ঘোষণা তীব্র চপেটাঘাত হিসেবেই পরিণত হলো।

এক সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ কোরিয়ার বিচারমন্ত্রী হান দোং হুন বলেছেন, “জাতীয় অর্থনৈতিক সংকট দ্রুত মোকাবিলা করার নিমিত্তে, আমরা যথেষ্ট বিবেচনার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত বিনিয়োগ ও চাকরি সৃষ্টিকারী অর্থনৈতিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার জন্য নির্বাচন করেছি।”

দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট একজন ব্যবসায়পন্থী মানুষ। স্যামসাং বসের সঙ্গে প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা আরও পেয়েছেন লোটে গ্রুপের চেয়ারম্যান শিন দোং বিন। ঘুষ দেওয়ার অপরাধে তাকেও আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ক্ষমা পাওয়ার পর তিনি দেশের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বৈশ্বিক এ সংকট কাটাতে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান অবদান রাখবে।

‘অক্টোপাসের জাল’

জনপ্রিয় বিশ্বাস, দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যবসায়ী নেতারা আইনের ঊর্ধ্বে। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। লি’র এ ক্ষমা ঘোষণায় তা যেন আবার প্রমাণিত হলো।

দেশটিতে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থনীতির একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে। এখানকার শীর্ষ ১০ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান দেশটির জিডিপি’র ৮০ শতাংশ। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ‘চেইবল’ নামে পরিচিত। এই ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যগুলো বিভিন্ন পরিবার নিয়ন্ত্রণ করে। এরকম কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলো এলজি, হুন্দাই, লোটে, এসকে ইত্যাদি।

তবে দেশটিতে সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হলো স্যামসাং। বাইরের দেশে ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় স্যামসাংয়ের হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসায় রয়েছে।

আর স্যামসাংয়ের মতো দেশটির এ চেইবলগুলো নিজেদের সর্বগ্রাসী ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য ‘অক্টোপাস’ ফার্ম নামেও পরিচিত। দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের ভেতরে প্রচুর প্রভাব খাটাতে পারে প্রতিষ্ঠানগুলো।

কোরিয়ান যুদ্ধের পর এসব কোম্পানিগুলোকে সস্তা বিদ্যুৎ, কর অবকাশের মতো বাড়তি সুবিধা দিয়েছিল সরকার। ফলে বর্তমানে এ মনোপলি পর্যায়ে পৌঁছেছে দক্ষিণ কোরিয়া।

১৯৯০’র দশকে জে ওয়াই লি’র বাবা, স্যামসাংয়ের তৎকালীন চেয়ারম্যান লি কুন-হিও ঘুষ ও জালিয়াতির জন্য অভিযুক্ত হন। কিন্তু তাকে কখনও জেলে যেতে হয়নি।

অপরাধের পরও প্রভূত ক্ষমতা

২০১৭ সালে ওয়াই লি’র পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হলে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ ভেবেছিল এবার বুঝি অবস্থার পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।

কিন্তু আদালতে লি’র মামলা বছরের পর বছর চলতে লাগল। আপিল আদালত তাকে মুক্তি দিলেন, উচ্চ আদালত আবার বিচারের আদেশ দিলেন। সে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়ে আবার জেলে গেলেন লি।

কিন্তু দ্বিতীয় পর্যায়ে কারাভোগ শুরুর কয়েকমাস পর প্রেসিডেন্ট মুনের সরকার জাতীয় স্বার্থে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেন।

এরপর থেকেই জনসমক্ষে দেখা যেতে শুরু করে লিকে। গত মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক বাণিজ্য সফরে দক্ষিণ কোরিয়া সফর করার সময় তার সঙ্গেও দেখা করেন লি।

ইউরোপে ব্যবসায়িক সফরেও গিয়েছিলেন লি। গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসকে ১৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে চিপ কারখানা বানানোর স্থান হিসেবে নির্বাচন করেছে স্যামসাং।

কোম্পানির বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো লি-ই নেন বলে জানা গেছে। ক্ষমা ঘোষণার পর এখন তার ওপর আর কোনো ‘নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা’ রইলো না। অর্থাৎ পুরোদমে স্যামসাংকে পরিচালনা করতে পারবেন তিনি। এজন্য ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই এসব বড় বিনিয়োগ বিষয়ে ঘোষণা দেবে স্যামসাং।

এছাড়া স্যামসাংয়ের শীর্ষ কয়েকজন নির্বাহী এ বছরের শুরুতে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সামনে নতুন প্রতিষ্ঠানকে একীভূত করবে কোম্পানিটি। সূত্র: বিবিসি, ও রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে