শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন স্যামসাং ‘যুবরাজ’কে ক্ষমা করলো দক্ষিণ কোরিয়া?

স্যামসাং, বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। এটি পূর্ব এশিয়ার দেশ ‘দক্ষিণ কোরিয়ার’ সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। দেশের বাইরে প্রতিষ্ঠানটি কেবল ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় রয়েছে নানাবিধ ব্যবসা। দেশটিতে স্যামসাংয়ের রয়েছে হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসা।

সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি আবারও খবরের শিরোনাম হয়েছে বিশ্বজুড়ে। এর কারণ, প্রযুক্তি জায়ান্ট স্যামসাং ইলেকট্রনিকস-এর ভাইস চেয়ারম্যান ও উত্তরাধিকারী জে ওয়াই লি ওরফে লি জে ইয়ংকে অপরাধ ক্ষমা করে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক-ইয়োল। শুক্রবার এই ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি। 

এ বিষয়ে দেশটির বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, করোনাপরবর্তী ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট’ মোকাবিলায় ওয়াই লি’র সহায়তার প্রয়োজন বলেই তাকে এ বিশেষ ক্ষমা প্রদর্শন করা হয়েছে।

যদিও এ ক্ষমা ঘোষণা মোটা দাগে প্রতীকী। কারণ ২০১৭ সালে ঘুষ ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে লি ১৮ মাস জেল খাটার পর অনেক আগেই প্যারোলে মুক্তি পান।

তবে বর্তমান ক্ষমার অর্থ হলো লি এখন আগের চেয়ে আরও স্বাধীনভাবে ব্যবসায়িক কার্যক্রমগুলো পরিচালনা করতে পারবেন। আর এই ক্ষমার মাধ্যমে তার জন্য স্যামসাংয়ের ব্যবসায় নতুন মোড় আনার পথ সুগম হলো।

কী অপরাধ ছিল লি’র?

স্যামসাং যুবরাজ লি’র অপরাধ তিনি ২০১৭ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন-হাইকে ঘুষ দিয়েছিলেন। ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশটির ক্ষমতায় ছিলেন পার্ক। এর জন্য দু’বার জেলে জেতে হয় লিকে।

তার ঘুষের অপরাধে দেশজুড়ে প্রতিবাদ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা তার নাম দিয়েছিলেন ‘ক্রাউন প্রিন্স অব স্যামসাং’। স্যামসাংয়ে তার নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর জন্য একটি একীভূতকরণ (মার্জ) প্রক্রিয়ার দরকার ছিল। কিন্তু কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারেরা সে প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে ছিলেন।

তখন একীভূতকরণের পক্ষে সমর্থন আদায়ের জন্য প্রেসিডেন্ট পার্ক ও তার সহযোগীকে ৮০ লাখ ডলার ঘুষ দেন লি। এ দুর্নীতির খবর প্রকাশ্যে এলে কয়েক লাখ দক্ষিণ কোরিয়ান প্রতিবাদ শুরু করেন।

বিক্ষোভকারীরা ২০১৬/২০১৭ সালের শীতকালে প্রতি সপ্তাহান্তে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ জানাতেন। তাদের দাবি ছিল, পার্ক সরকারের পদত্যাগ এবং রাজনীতি ও ব্যবসায়র মধ্যকার এ ধরনের সম্পর্কের সমাপ্তি। অবশেষে ২০১৭ সালে অভিশংসিত হন পার্ক। তাকে ২৫ বছরের জন্য কারাগারে যেতে হয়।

তার এক বছর পর ২০১৮ সালে স্যামসাংয়ের তহবিল তছরুপসহ অন্যান্য অপরাধে কারাভোগের আদেশ হয় লি’র। প্রেসিডেন্ট পার্কের এক বন্ধুর মেয়েকে কোম্পানির তহবিল থেকে আট লাখ ডলার দিয়ে একটি ঘোড়া কিনে দিয়েছিলেন লি।

কেন তাকে ক্ষমা করল সরকার?

পার্কের ক্ষমতাচ্যুতির পরে নতুন প্রেসিডেন্ট হন মুন জে-ইন। তিনি চেয়েছিলেন সব সংকটের শেষ দেখতে। কিন্তু ব্যর্থ হন মুন। পরে নিজে ক্ষমতা ছাড়ার আগে পার্ককে ক্ষমা ঘোষণা করেন তিনি।

পার্ক ক্ষমা পাওয়ার আট মাস পরে নতুন প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে ক্ষমা পেলেন জে ওয়াই লি। আর দেশটিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা মানুষগুলোর জন্য এ ঘোষণা তীব্র চপেটাঘাত হিসেবেই পরিণত হলো।

এক সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ কোরিয়ার বিচারমন্ত্রী হান দোং হুন বলেছেন, “জাতীয় অর্থনৈতিক সংকট দ্রুত মোকাবিলা করার নিমিত্তে, আমরা যথেষ্ট বিবেচনার মাধ্যমে প্রযুক্তিগত বিনিয়োগ ও চাকরি সৃষ্টিকারী অর্থনৈতিক নেতাদের মুক্তি দেওয়ার জন্য নির্বাচন করেছি।”

দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট একজন ব্যবসায়পন্থী মানুষ। স্যামসাং বসের সঙ্গে প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমা আরও পেয়েছেন লোটে গ্রুপের চেয়ারম্যান শিন দোং বিন। ঘুষ দেওয়ার অপরাধে তাকেও আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ক্ষমা পাওয়ার পর তিনি দেশের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, বৈশ্বিক এ সংকট কাটাতে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান অবদান রাখবে।

‘অক্টোপাসের জাল’

জনপ্রিয় বিশ্বাস, দক্ষিণ কোরিয়ায় ব্যবসায়ী নেতারা আইনের ঊর্ধ্বে। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে। লি’র এ ক্ষমা ঘোষণায় তা যেন আবার প্রমাণিত হলো।

দেশটিতে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থনীতির একটি বড় অংশজুড়ে রয়েছে। এখানকার শীর্ষ ১০ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান দেশটির জিডিপি’র ৮০ শতাংশ। এই প্রতিষ্ঠানগুলো ‘চেইবল’ নামে পরিচিত। এই ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যগুলো বিভিন্ন পরিবার নিয়ন্ত্রণ করে। এরকম কয়েকটি প্রতিষ্ঠান হলো এলজি, হুন্দাই, লোটে, এসকে ইত্যাদি।

তবে দেশটিতে সবচেয়ে বৃহৎ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হলো স্যামসাং। বাইরের দেশে ফোন আর ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রি করলেও দক্ষিণ কোরিয়ায় স্যামসাংয়ের হাসপাতাল, হোটেল, ইন্স্যুরেন্স, বিলবোর্ড, শিপইয়ার্ড ও থিম পার্ক ইত্যাদির ব্যবসায় রয়েছে।

আর স্যামসাংয়ের মতো দেশটির এ চেইবলগুলো নিজেদের সর্বগ্রাসী ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য ‘অক্টোপাস’ ফার্ম নামেও পরিচিত। দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারের ভেতরে প্রচুর প্রভাব খাটাতে পারে প্রতিষ্ঠানগুলো।

কোরিয়ান যুদ্ধের পর এসব কোম্পানিগুলোকে সস্তা বিদ্যুৎ, কর অবকাশের মতো বাড়তি সুবিধা দিয়েছিল সরকার। ফলে বর্তমানে এ মনোপলি পর্যায়ে পৌঁছেছে দক্ষিণ কোরিয়া।

১৯৯০’র দশকে জে ওয়াই লি’র বাবা, স্যামসাংয়ের তৎকালীন চেয়ারম্যান লি কুন-হিও ঘুষ ও জালিয়াতির জন্য অভিযুক্ত হন। কিন্তু তাকে কখনও জেলে যেতে হয়নি।

অপরাধের পরও প্রভূত ক্ষমতা

২০১৭ সালে ওয়াই লি’র পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হলে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ ভেবেছিল এবার বুঝি অবস্থার পরিবর্তন হতে যাচ্ছে।

কিন্তু আদালতে লি’র মামলা বছরের পর বছর চলতে লাগল। আপিল আদালত তাকে মুক্তি দিলেন, উচ্চ আদালত আবার বিচারের আদেশ দিলেন। সে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হয়ে আবার জেলে গেলেন লি।

কিন্তু দ্বিতীয় পর্যায়ে কারাভোগ শুরুর কয়েকমাস পর প্রেসিডেন্ট মুনের সরকার জাতীয় স্বার্থে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেন।

এরপর থেকেই জনসমক্ষে দেখা যেতে শুরু করে লিকে। গত মে মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক বাণিজ্য সফরে দক্ষিণ কোরিয়া সফর করার সময় তার সঙ্গেও দেখা করেন লি।

ইউরোপে ব্যবসায়িক সফরেও গিয়েছিলেন লি। গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসকে ১৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে চিপ কারখানা বানানোর স্থান হিসেবে নির্বাচন করেছে স্যামসাং।

কোম্পানির বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো লি-ই নেন বলে জানা গেছে। ক্ষমা ঘোষণার পর এখন তার ওপর আর কোনো ‘নিয়োগ নিষেধাজ্ঞা’ রইলো না। অর্থাৎ পুরোদমে স্যামসাংকে পরিচালনা করতে পারবেন তিনি। এজন্য ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই এসব বড় বিনিয়োগ বিষয়ে ঘোষণা দেবে স্যামসাং।

এছাড়া স্যামসাংয়ের শীর্ষ কয়েকজন নির্বাহী এ বছরের শুরুতে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সামনে নতুন প্রতিষ্ঠানকে একীভূত করবে কোম্পানিটি। সূত্র: বিবিসি, ও রয়টার্স

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা