শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

গত এক দশকে সম্পদ ব্যবস্থাপনার জগতে বড় ধরনের উত্থান লক্ষ্য করা গেছে। এক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট দেশ সিঙ্গাপুরেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। মনিটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুরের (এমএএস) সিঙ্গাপুর অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সমীক্ষার তথ্যানুযায়ী, সিঙ্গাপুরের ব্যবস্থাপনায় ২০১৩ সালে সম্পদ ছিল ১.৮২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২১ সালে কয়েকগুণ বেড়ে ৫.৪ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে।

বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে সিঙ্গাপুরের। এর মধ্যেই দেশটিতে অতিধনীদের স্থাপিত পারিবারিক অফিসগুলো সিঙ্গাপুরের সম্পদ আরও বৃদ্ধিতে ব্যাপক আশা দেখাচ্ছে।

সরকারি হিসাব অনুসারে, সিঙ্গাপুরে ২০১৮ সালে অতিধনীদের পারিবারিক অফিস ছিল মাত্র ৫০টি। ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০০টিতে। এরপর ২০২১ সালে দেশটিতে অতিধনীদের  মোট পারিবারিক অফিসের সংখ্যা ৭০০টিতে দাঁড়ায়। তবে কিছু ইন্ডাস্ট্রির ধারণা এই সংখ্যা প্রায় ১,৫০০ এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

নগরভিত্তিক এই দেশটির কর্তৃপক্ষ এখন তাদের নিয়ে এতটাই আত্মবিশ্বাসী যে, কর প্রণোদনার যোগ্যতার শর্ত কঠোর করা হলেও এসব বিনিয়োগকারীদের নিয়ে তাদের আর কোনও শঙ্কা নেই বলে তারা মনে করছে।

২০২২ সালের গোড়ার দিকে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ আইন প্রণয়ন করে যে, পারিবারিক অফিসগুলোর ন্যূনতম তহবিলের আকার ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে হবে এবং এটিকে দুই বছরের মধ্যে ২০ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। একই সঙ্গে নিজেদের তহবিলের কমপক্ষে ১০ শতাংশ বা ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ দিয়ে আদেশ জারি করে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ, যা স্থানীয় বাজার অনুযায়ী তুলনামূলক কম বিনিয়োগ।

চীনা পরিবারগুলোর অর্থের স্রোত

পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে ক্রমেই সিঙ্গাপুরের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। চীনা ধনী পরিবারগুলোর প্রবাহের কারণে এই প্রবণতা বেড়েই চলেছে। কেননা, আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুশাসন, আইনের শাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য সুনাম রয়েছে এবং এটি চীনা পরিবারগুলোকে সেখানে অর্থ বিনিয়োগে আকৃষ্ট করছে।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এশিয়ার দিকেও ধাবিত হচ্ছে। ঠিক এই সময়ে অঞ্চলটিতে বিশেষ করে চীনে সম্পদের বড় সঞ্চয় দেখা যাচ্ছে। হুরুন গ্লোবাল রিচ লিস্ট অনুসারে, ২০২০ সালে বিশ্বের নতুন বিলিয়নিয়ারদের ৬০ শতাংশেরও বেশি ছিল চীনের।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেকেই হংকং থেকে অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কেননা, ২০১৯ সালের গণবিক্ষোভ এবং শহরটির উপর চীনের কড়া পদক্ষেপ বিনিয়োগকারীদের আস্থা নাড়িয়ে দেয়। এতে দীর্ঘমেয়াদে বেইজিংয়ের এখতিয়ারের মধ্যে থেকে সেখানকার বিনিয়োগকৃত সম্পদ নিয়ে উদ্বেগ পড়েন তারা।

হুরুন ওয়েলথ রিপোর্টের প্রধান গবেষক রুপার্ট হুগেওয়ার্ফের মতে, শুধুমাত্র ২০২২ সালেই হংকং ৩,০০০ অতি সম্পদশালী ব্যক্তি হারিয়েছে। অন্যদিকে, এই সময়ে সিঙ্গাপুর ভিড়িয়েছে ২,৮০০ ধনী ব্যবসায়ী।

হংকং-এ বিনিয়োগকৃত সম্পদ চীনের আরোপিত বৈদেশিক মুদ্রার মূলধন নিয়ন্ত্রণের অধীন নয় এবং সহজেই সিঙ্গাপুরের মতো অন্যান্য অর্থনৈতিক কেন্দ্রে স্থানান্তরযোগ্য।

 বিশ্বের অন্যান্য অর্থনীতির সাথে হংকংয়ের ২০টির বেশি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ এবং সুরক্ষা চুক্তি রয়েছে,  যা দ্বিমুখী বিনিয়োগ প্রবাহকে আরও সহজ করেছে।

সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য সংযোগ ও সম্পদ উপদেষ্টা দক্ষতা

পারিবারিক অফিস হল সিঙ্গাপুরের মতো দেশে অভিবাসনের একটি পন্থা, যেখানে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি গ্লোবাল ইনভেস্টর প্রোগ্রাম রয়েছে।

তাছাড়া সেখানে শক্তিশালী দ্বিভাষিক শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি রয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ। এই বিষয়টি ধনী চীনাদের তাদের পরিবারকে এখানে স্থানান্তরিত করতে এবং তাদের সন্তানদের জন্য একটি ভাল শিক্ষা এবং উন্নত জীবনযাপনের পরিবেশ হিসেবে আকৃষ্ট করছে।

বর্তমানে যারা সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন শিনের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস জু এবং হাইদিলাও প্রতিষ্ঠাতা ঝাং ইয়ং এবং শু পিং।

একটি অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে, সিঙ্গাপুর অতি-ধনীদের জন্য তাদের উত্তরাধিকার রক্ষায় প্রযুক্তিগত দক্ষতার শক্তিশালী সংমিশ্রণ প্রস্তাব করে। একই সঙ্গে সেখানে তাদের জন্য রয়েছে টেকসই অর্থ, অ্যাকাউন্টিং, আন্তর্জাতিক সালিসি এবং অন্যান্য পেশাদার পরিষেবার নিশ্চিয়তা। আরও রয়েছে শেয়ারভিত্তিক বেসরকারি কোম্পানির গড়ার সুযোগ। এসব ক্ষেত্রে দেশটির আইনকানুন খুবই বিনিয়োগ বান্ধব।

সিঙ্গাপুর ২০২০ সালে একটি নতুন পরিবর্তনশীল ক্যাপিটাল (মূলধন) কোম্পানি ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক চালু করেছে, যা পারিবারিক অফিসগুলোকে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করতে আরও আকর্ষণ করে এবং মনেটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর (এমএএস) থেকে যোগ্য খরচের সহ-তহবিলের সুযোগ দেয়।

মেধা সংকটে ভুগতে পারে সিঙ্গাপুরের পারিবারিক অফিসগুলো

সিঙ্গাপুর দ্রুত বর্ধনশীল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য সংযোগে বিনিয়োগের জন্য একটি গেটওয়েও প্রস্তাব করে, যা চীনের বাইরে তাদের পোর্টফোলিওকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য ধনী বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প। ফলে সময়ের সাথে সেখানে বিনিয়োগ প্রতিযোগিতা আরও বেগবান হচ্ছে।

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে আসিয়ান। ফলে এই অঞ্চলটি ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য এবং তরুণ ও উদ্যমী কর্মীবাহিনীকে ব্যবসা ও স্টার্ট-আপ গড়ে তোলার জন্য প্রলুব্ধ করে।

একই সঙ্গে সবুজ এবং ডিজিটাল অর্থনীতির নতুন বৃদ্ধির সুযোগও দেয় দেশটি। সিঙ্গাপুর পাঁচটি ডিজিটাল অর্থনীতি অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এগুলো হল- নিউজিল্যান্ড, চিলি, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক বন্ধন

চীন-মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে কেন্দ্র করে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বাণিজ্য দ্বন্দ্ব এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের ধাক্কার মধ্যে, সিঙ্গাপুর এবং চীনের মধ্যে সমৃদ্ধ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক চীনা বিনিয়োগকারীদের দৃঢ় আশ্বাস প্রদান করে যে নগরভিত্তিক দেশটিতে তাদের সম্পদ বিনিয়োগের জন্য একটি নিরাপদ স্থান।

সিঙ্গাপুর এবং চীন উভয়ই একে অপরের সাথে নিজেদের সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়। প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং- বেইজিং সফর করেন। এ সময় তিনি চার প্রবীণ চীনা নেতা - প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের চেয়ারম্যান ঝাও লেজি এবং চীনা পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্সের চেয়ারম্যান ওয়াং হুনিংয়ের সাথে বৈঠক করেন, যা চীনে সফরকারী কোনও সরকার প্রধানের জন্য একটি বিরল ঘটনা।

এ সময় উভয় পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে একটি “সর্ব-রাউন্ড উচ্চ-মানের ভবিষ্যত-ভিত্তিক অংশীদারিত্ব”-এ উন্নীত করতে সম্মত হয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও প্রসারিত করার এবং ডিজিটাল ও সবুজ অর্থনীতি, অর্থ ও বিমান চলাচলে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্রগুলো অন্বেষণের প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করা হয় এই সফরে।

এ সময় প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং চীন ও সিঙ্গাপুরের সম্পর্ককে “দূরদর্শী, কৌশলগত এবং অনুকরণীয়” হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, তারা এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সাথে চীনের সম্পর্কের মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে।

দুই দেশের কয়েক দশকের পারস্পরিক সহযোগিতা বিনিয়োগকারীদের আস্থার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। চীনের অভ্যন্তরে সিঙ্গাপুর এমন একটি দেশ হিসেবে স্বীকৃত যেটি ১৯৭০-এর দশকের পরে চীনের সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণে সবচেয়ে প্রথম এবং সম্পূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করেছিল, এবং এটি চীনের আঞ্চলিক উন্নয়নে গভীর সম্পৃক্ততা অব্যাহত রেখেছে।

এদিকে, বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর সময়েও সিঙ্গাপুর ও চীনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের গতি বজায় ছিল। বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালে চীনের সাথে সিঙ্গাপুরের পণ্য বাণিজ্য ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।

সিঙ্গাপুর ২০১৩ সাল থেকে চীনের বৃহত্তম বিদেশী বিনিয়োগকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির বড় তিনটি ব্যাংক- ডিবিএস, ইউওবি এবং ওসিবিসে- চীনের বড় বড় শহরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

পারিবারিক অফিসের জন্য জনপ্রিয় গন্তব্য সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুর এশিয়ায় একটি প্রতিযোগিতামূলক পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে এবং চীনা বিলিয়নিয়াররা সেখানে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
একটি বিখ্যাত আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্রের মর্যাদা, দক্ষ শাসন ও দীর্ঘকাল ধরে রাখা খ্যাতি, শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো, সু-উন্নত অবকাঠামো এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে সরকারের ব্যবসা ও বিনিয়োগ-বান্ধব নীতির কারণে, সিঙ্গাপুর একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এশিয়া ও বিশ্বের অন্যান্য জায়গা থেকে ধনী ব্যবসায়ী, ধনী পরিবার এবং প্রযুক্তি উদ্যোক্তারা সেখানে বিনিয়োগ করছেন। সূত্র: দ্য স্ট্রেইটস টাইমস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
সর্বশেষ খবর
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

এই মাত্র | নগর জীবন

থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে