শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

গত এক দশকে সম্পদ ব্যবস্থাপনার জগতে বড় ধরনের উত্থান লক্ষ্য করা গেছে। এক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট দেশ সিঙ্গাপুরেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। মনিটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুরের (এমএএস) সিঙ্গাপুর অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সমীক্ষার তথ্যানুযায়ী, সিঙ্গাপুরের ব্যবস্থাপনায় ২০১৩ সালে সম্পদ ছিল ১.৮২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২১ সালে কয়েকগুণ বেড়ে ৫.৪ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে।

বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে সিঙ্গাপুরের। এর মধ্যেই দেশটিতে অতিধনীদের স্থাপিত পারিবারিক অফিসগুলো সিঙ্গাপুরের সম্পদ আরও বৃদ্ধিতে ব্যাপক আশা দেখাচ্ছে।

সরকারি হিসাব অনুসারে, সিঙ্গাপুরে ২০১৮ সালে অতিধনীদের পারিবারিক অফিস ছিল মাত্র ৫০টি। ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০০টিতে। এরপর ২০২১ সালে দেশটিতে অতিধনীদের  মোট পারিবারিক অফিসের সংখ্যা ৭০০টিতে দাঁড়ায়। তবে কিছু ইন্ডাস্ট্রির ধারণা এই সংখ্যা প্রায় ১,৫০০ এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

নগরভিত্তিক এই দেশটির কর্তৃপক্ষ এখন তাদের নিয়ে এতটাই আত্মবিশ্বাসী যে, কর প্রণোদনার যোগ্যতার শর্ত কঠোর করা হলেও এসব বিনিয়োগকারীদের নিয়ে তাদের আর কোনও শঙ্কা নেই বলে তারা মনে করছে।

২০২২ সালের গোড়ার দিকে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ আইন প্রণয়ন করে যে, পারিবারিক অফিসগুলোর ন্যূনতম তহবিলের আকার ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে হবে এবং এটিকে দুই বছরের মধ্যে ২০ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। একই সঙ্গে নিজেদের তহবিলের কমপক্ষে ১০ শতাংশ বা ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ দিয়ে আদেশ জারি করে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ, যা স্থানীয় বাজার অনুযায়ী তুলনামূলক কম বিনিয়োগ।

চীনা পরিবারগুলোর অর্থের স্রোত

পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে ক্রমেই সিঙ্গাপুরের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। চীনা ধনী পরিবারগুলোর প্রবাহের কারণে এই প্রবণতা বেড়েই চলেছে। কেননা, আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুশাসন, আইনের শাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য সুনাম রয়েছে এবং এটি চীনা পরিবারগুলোকে সেখানে অর্থ বিনিয়োগে আকৃষ্ট করছে।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এশিয়ার দিকেও ধাবিত হচ্ছে। ঠিক এই সময়ে অঞ্চলটিতে বিশেষ করে চীনে সম্পদের বড় সঞ্চয় দেখা যাচ্ছে। হুরুন গ্লোবাল রিচ লিস্ট অনুসারে, ২০২০ সালে বিশ্বের নতুন বিলিয়নিয়ারদের ৬০ শতাংশেরও বেশি ছিল চীনের।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেকেই হংকং থেকে অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কেননা, ২০১৯ সালের গণবিক্ষোভ এবং শহরটির উপর চীনের কড়া পদক্ষেপ বিনিয়োগকারীদের আস্থা নাড়িয়ে দেয়। এতে দীর্ঘমেয়াদে বেইজিংয়ের এখতিয়ারের মধ্যে থেকে সেখানকার বিনিয়োগকৃত সম্পদ নিয়ে উদ্বেগ পড়েন তারা।

হুরুন ওয়েলথ রিপোর্টের প্রধান গবেষক রুপার্ট হুগেওয়ার্ফের মতে, শুধুমাত্র ২০২২ সালেই হংকং ৩,০০০ অতি সম্পদশালী ব্যক্তি হারিয়েছে। অন্যদিকে, এই সময়ে সিঙ্গাপুর ভিড়িয়েছে ২,৮০০ ধনী ব্যবসায়ী।

হংকং-এ বিনিয়োগকৃত সম্পদ চীনের আরোপিত বৈদেশিক মুদ্রার মূলধন নিয়ন্ত্রণের অধীন নয় এবং সহজেই সিঙ্গাপুরের মতো অন্যান্য অর্থনৈতিক কেন্দ্রে স্থানান্তরযোগ্য।

 বিশ্বের অন্যান্য অর্থনীতির সাথে হংকংয়ের ২০টির বেশি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ এবং সুরক্ষা চুক্তি রয়েছে,  যা দ্বিমুখী বিনিয়োগ প্রবাহকে আরও সহজ করেছে।

সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য সংযোগ ও সম্পদ উপদেষ্টা দক্ষতা

পারিবারিক অফিস হল সিঙ্গাপুরের মতো দেশে অভিবাসনের একটি পন্থা, যেখানে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি গ্লোবাল ইনভেস্টর প্রোগ্রাম রয়েছে।

তাছাড়া সেখানে শক্তিশালী দ্বিভাষিক শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি রয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ। এই বিষয়টি ধনী চীনাদের তাদের পরিবারকে এখানে স্থানান্তরিত করতে এবং তাদের সন্তানদের জন্য একটি ভাল শিক্ষা এবং উন্নত জীবনযাপনের পরিবেশ হিসেবে আকৃষ্ট করছে।

বর্তমানে যারা সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন শিনের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস জু এবং হাইদিলাও প্রতিষ্ঠাতা ঝাং ইয়ং এবং শু পিং।

একটি অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে, সিঙ্গাপুর অতি-ধনীদের জন্য তাদের উত্তরাধিকার রক্ষায় প্রযুক্তিগত দক্ষতার শক্তিশালী সংমিশ্রণ প্রস্তাব করে। একই সঙ্গে সেখানে তাদের জন্য রয়েছে টেকসই অর্থ, অ্যাকাউন্টিং, আন্তর্জাতিক সালিসি এবং অন্যান্য পেশাদার পরিষেবার নিশ্চিয়তা। আরও রয়েছে শেয়ারভিত্তিক বেসরকারি কোম্পানির গড়ার সুযোগ। এসব ক্ষেত্রে দেশটির আইনকানুন খুবই বিনিয়োগ বান্ধব।

সিঙ্গাপুর ২০২০ সালে একটি নতুন পরিবর্তনশীল ক্যাপিটাল (মূলধন) কোম্পানি ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক চালু করেছে, যা পারিবারিক অফিসগুলোকে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করতে আরও আকর্ষণ করে এবং মনেটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর (এমএএস) থেকে যোগ্য খরচের সহ-তহবিলের সুযোগ দেয়।

মেধা সংকটে ভুগতে পারে সিঙ্গাপুরের পারিবারিক অফিসগুলো

সিঙ্গাপুর দ্রুত বর্ধনশীল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য সংযোগে বিনিয়োগের জন্য একটি গেটওয়েও প্রস্তাব করে, যা চীনের বাইরে তাদের পোর্টফোলিওকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য ধনী বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প। ফলে সময়ের সাথে সেখানে বিনিয়োগ প্রতিযোগিতা আরও বেগবান হচ্ছে।

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে আসিয়ান। ফলে এই অঞ্চলটি ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য এবং তরুণ ও উদ্যমী কর্মীবাহিনীকে ব্যবসা ও স্টার্ট-আপ গড়ে তোলার জন্য প্রলুব্ধ করে।

একই সঙ্গে সবুজ এবং ডিজিটাল অর্থনীতির নতুন বৃদ্ধির সুযোগও দেয় দেশটি। সিঙ্গাপুর পাঁচটি ডিজিটাল অর্থনীতি অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এগুলো হল- নিউজিল্যান্ড, চিলি, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক বন্ধন

চীন-মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে কেন্দ্র করে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বাণিজ্য দ্বন্দ্ব এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের ধাক্কার মধ্যে, সিঙ্গাপুর এবং চীনের মধ্যে সমৃদ্ধ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক চীনা বিনিয়োগকারীদের দৃঢ় আশ্বাস প্রদান করে যে নগরভিত্তিক দেশটিতে তাদের সম্পদ বিনিয়োগের জন্য একটি নিরাপদ স্থান।

সিঙ্গাপুর এবং চীন উভয়ই একে অপরের সাথে নিজেদের সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়। প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং- বেইজিং সফর করেন। এ সময় তিনি চার প্রবীণ চীনা নেতা - প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের চেয়ারম্যান ঝাও লেজি এবং চীনা পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্সের চেয়ারম্যান ওয়াং হুনিংয়ের সাথে বৈঠক করেন, যা চীনে সফরকারী কোনও সরকার প্রধানের জন্য একটি বিরল ঘটনা।

এ সময় উভয় পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে একটি “সর্ব-রাউন্ড উচ্চ-মানের ভবিষ্যত-ভিত্তিক অংশীদারিত্ব”-এ উন্নীত করতে সম্মত হয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও প্রসারিত করার এবং ডিজিটাল ও সবুজ অর্থনীতি, অর্থ ও বিমান চলাচলে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্রগুলো অন্বেষণের প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করা হয় এই সফরে।

এ সময় প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং চীন ও সিঙ্গাপুরের সম্পর্ককে “দূরদর্শী, কৌশলগত এবং অনুকরণীয়” হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, তারা এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সাথে চীনের সম্পর্কের মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে।

দুই দেশের কয়েক দশকের পারস্পরিক সহযোগিতা বিনিয়োগকারীদের আস্থার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। চীনের অভ্যন্তরে সিঙ্গাপুর এমন একটি দেশ হিসেবে স্বীকৃত যেটি ১৯৭০-এর দশকের পরে চীনের সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণে সবচেয়ে প্রথম এবং সম্পূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করেছিল, এবং এটি চীনের আঞ্চলিক উন্নয়নে গভীর সম্পৃক্ততা অব্যাহত রেখেছে।

এদিকে, বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর সময়েও সিঙ্গাপুর ও চীনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের গতি বজায় ছিল। বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালে চীনের সাথে সিঙ্গাপুরের পণ্য বাণিজ্য ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।

সিঙ্গাপুর ২০১৩ সাল থেকে চীনের বৃহত্তম বিদেশী বিনিয়োগকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির বড় তিনটি ব্যাংক- ডিবিএস, ইউওবি এবং ওসিবিসে- চীনের বড় বড় শহরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

পারিবারিক অফিসের জন্য জনপ্রিয় গন্তব্য সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুর এশিয়ায় একটি প্রতিযোগিতামূলক পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে এবং চীনা বিলিয়নিয়াররা সেখানে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
একটি বিখ্যাত আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্রের মর্যাদা, দক্ষ শাসন ও দীর্ঘকাল ধরে রাখা খ্যাতি, শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো, সু-উন্নত অবকাঠামো এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে সরকারের ব্যবসা ও বিনিয়োগ-বান্ধব নীতির কারণে, সিঙ্গাপুর একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এশিয়া ও বিশ্বের অন্যান্য জায়গা থেকে ধনী ব্যবসায়ী, ধনী পরিবার এবং প্রযুক্তি উদ্যোক্তারা সেখানে বিনিয়োগ করছেন। সূত্র: দ্য স্ট্রেইটস টাইমস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৩২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা