শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন চীনা বিলিয়নিয়ারদের চুম্বকের মতো টানছে সিঙ্গাপুর?

গত এক দশকে সম্পদ ব্যবস্থাপনার জগতে বড় ধরনের উত্থান লক্ষ্য করা গেছে। এক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার ছোট্ট দেশ সিঙ্গাপুরেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। মনিটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুরের (এমএএস) সিঙ্গাপুর অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট সমীক্ষার তথ্যানুযায়ী, সিঙ্গাপুরের ব্যবস্থাপনায় ২০১৩ সালে সম্পদ ছিল ১.৮২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২১ সালে কয়েকগুণ বেড়ে ৫.৪ ট্রিলিয়ন ডলার হয়েছে।

বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে সিঙ্গাপুরের। এর মধ্যেই দেশটিতে অতিধনীদের স্থাপিত পারিবারিক অফিসগুলো সিঙ্গাপুরের সম্পদ আরও বৃদ্ধিতে ব্যাপক আশা দেখাচ্ছে।

সরকারি হিসাব অনুসারে, সিঙ্গাপুরে ২০১৮ সালে অতিধনীদের পারিবারিক অফিস ছিল মাত্র ৫০টি। ২০২০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪০০টিতে। এরপর ২০২১ সালে দেশটিতে অতিধনীদের  মোট পারিবারিক অফিসের সংখ্যা ৭০০টিতে দাঁড়ায়। তবে কিছু ইন্ডাস্ট্রির ধারণা এই সংখ্যা প্রায় ১,৫০০ এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।

নগরভিত্তিক এই দেশটির কর্তৃপক্ষ এখন তাদের নিয়ে এতটাই আত্মবিশ্বাসী যে, কর প্রণোদনার যোগ্যতার শর্ত কঠোর করা হলেও এসব বিনিয়োগকারীদের নিয়ে তাদের আর কোনও শঙ্কা নেই বলে তারা মনে করছে।

২০২২ সালের গোড়ার দিকে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ আইন প্রণয়ন করে যে, পারিবারিক অফিসগুলোর ন্যূনতম তহবিলের আকার ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার হতে হবে এবং এটিকে দুই বছরের মধ্যে ২০ মিলিয়ন ডলারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। একই সঙ্গে নিজেদের তহবিলের কমপক্ষে ১০ শতাংশ বা ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের সুযোগ দিয়ে আদেশ জারি করে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষ, যা স্থানীয় বাজার অনুযায়ী তুলনামূলক কম বিনিয়োগ।

চীনা পরিবারগুলোর অর্থের স্রোত

পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে ক্রমেই সিঙ্গাপুরের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। চীনা ধনী পরিবারগুলোর প্রবাহের কারণে এই প্রবণতা বেড়েই চলেছে। কেননা, আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুশাসন, আইনের শাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য সুনাম রয়েছে এবং এটি চীনা পরিবারগুলোকে সেখানে অর্থ বিনিয়োগে আকৃষ্ট করছে।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এশিয়ার দিকেও ধাবিত হচ্ছে। ঠিক এই সময়ে অঞ্চলটিতে বিশেষ করে চীনে সম্পদের বড় সঞ্চয় দেখা যাচ্ছে। হুরুন গ্লোবাল রিচ লিস্ট অনুসারে, ২০২০ সালে বিশ্বের নতুন বিলিয়নিয়ারদের ৬০ শতাংশেরও বেশি ছিল চীনের।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেকেই হংকং থেকে অর্থ স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কেননা, ২০১৯ সালের গণবিক্ষোভ এবং শহরটির উপর চীনের কড়া পদক্ষেপ বিনিয়োগকারীদের আস্থা নাড়িয়ে দেয়। এতে দীর্ঘমেয়াদে বেইজিংয়ের এখতিয়ারের মধ্যে থেকে সেখানকার বিনিয়োগকৃত সম্পদ নিয়ে উদ্বেগ পড়েন তারা।

হুরুন ওয়েলথ রিপোর্টের প্রধান গবেষক রুপার্ট হুগেওয়ার্ফের মতে, শুধুমাত্র ২০২২ সালেই হংকং ৩,০০০ অতি সম্পদশালী ব্যক্তি হারিয়েছে। অন্যদিকে, এই সময়ে সিঙ্গাপুর ভিড়িয়েছে ২,৮০০ ধনী ব্যবসায়ী।

হংকং-এ বিনিয়োগকৃত সম্পদ চীনের আরোপিত বৈদেশিক মুদ্রার মূলধন নিয়ন্ত্রণের অধীন নয় এবং সহজেই সিঙ্গাপুরের মতো অন্যান্য অর্থনৈতিক কেন্দ্রে স্থানান্তরযোগ্য।

 বিশ্বের অন্যান্য অর্থনীতির সাথে হংকংয়ের ২০টির বেশি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ এবং সুরক্ষা চুক্তি রয়েছে,  যা দ্বিমুখী বিনিয়োগ প্রবাহকে আরও সহজ করেছে।

সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য সংযোগ ও সম্পদ উপদেষ্টা দক্ষতা

পারিবারিক অফিস হল সিঙ্গাপুরের মতো দেশে অভিবাসনের একটি পন্থা, যেখানে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি গ্লোবাল ইনভেস্টর প্রোগ্রাম রয়েছে।

তাছাড়া সেখানে শক্তিশালী দ্বিভাষিক শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি রয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার সুযোগ। এই বিষয়টি ধনী চীনাদের তাদের পরিবারকে এখানে স্থানান্তরিত করতে এবং তাদের সন্তানদের জন্য একটি ভাল শিক্ষা এবং উন্নত জীবনযাপনের পরিবেশ হিসেবে আকৃষ্ট করছে।

বর্তমানে যারা সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন শিনের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস জু এবং হাইদিলাও প্রতিষ্ঠাতা ঝাং ইয়ং এবং শু পিং।

একটি অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে, সিঙ্গাপুর অতি-ধনীদের জন্য তাদের উত্তরাধিকার রক্ষায় প্রযুক্তিগত দক্ষতার শক্তিশালী সংমিশ্রণ প্রস্তাব করে। একই সঙ্গে সেখানে তাদের জন্য রয়েছে টেকসই অর্থ, অ্যাকাউন্টিং, আন্তর্জাতিক সালিসি এবং অন্যান্য পেশাদার পরিষেবার নিশ্চিয়তা। আরও রয়েছে শেয়ারভিত্তিক বেসরকারি কোম্পানির গড়ার সুযোগ। এসব ক্ষেত্রে দেশটির আইনকানুন খুবই বিনিয়োগ বান্ধব।

সিঙ্গাপুর ২০২০ সালে একটি নতুন পরিবর্তনশীল ক্যাপিটাল (মূলধন) কোম্পানি ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ফ্রেমওয়ার্ক চালু করেছে, যা পারিবারিক অফিসগুলোকে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করতে আরও আকর্ষণ করে এবং মনেটরি অথরিটি অব সিঙ্গাপুর (এমএএস) থেকে যোগ্য খরচের সহ-তহবিলের সুযোগ দেয়।

মেধা সংকটে ভুগতে পারে সিঙ্গাপুরের পারিবারিক অফিসগুলো

সিঙ্গাপুর দ্রুত বর্ধনশীল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য সংযোগে বিনিয়োগের জন্য একটি গেটওয়েও প্রস্তাব করে, যা চীনের বাইরে তাদের পোর্টফোলিওকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য ধনী বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প। ফলে সময়ের সাথে সেখানে বিনিয়োগ প্রতিযোগিতা আরও বেগবান হচ্ছে।

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে আসিয়ান। ফলে এই অঞ্চলটি ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য এবং তরুণ ও উদ্যমী কর্মীবাহিনীকে ব্যবসা ও স্টার্ট-আপ গড়ে তোলার জন্য প্রলুব্ধ করে।

একই সঙ্গে সবুজ এবং ডিজিটাল অর্থনীতির নতুন বৃদ্ধির সুযোগও দেয় দেশটি। সিঙ্গাপুর পাঁচটি ডিজিটাল অর্থনীতি অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এগুলো হল- নিউজিল্যান্ড, চিলি, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক বন্ধন

চীন-মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে কেন্দ্র করে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা, বাণিজ্য দ্বন্দ্ব এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের ধাক্কার মধ্যে, সিঙ্গাপুর এবং চীনের মধ্যে সমৃদ্ধ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক চীনা বিনিয়োগকারীদের দৃঢ় আশ্বাস প্রদান করে যে নগরভিত্তিক দেশটিতে তাদের সম্পদ বিনিয়োগের জন্য একটি নিরাপদ স্থান।

সিঙ্গাপুর এবং চীন উভয়ই একে অপরের সাথে নিজেদের সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়। প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুং- বেইজিং সফর করেন। এ সময় তিনি চার প্রবীণ চীনা নেতা - প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের চেয়ারম্যান ঝাও লেজি এবং চীনা পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্সের চেয়ারম্যান ওয়াং হুনিংয়ের সাথে বৈঠক করেন, যা চীনে সফরকারী কোনও সরকার প্রধানের জন্য একটি বিরল ঘটনা।

এ সময় উভয় পক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে একটি “সর্ব-রাউন্ড উচ্চ-মানের ভবিষ্যত-ভিত্তিক অংশীদারিত্ব”-এ উন্নীত করতে সম্মত হয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও প্রসারিত করার এবং ডিজিটাল ও সবুজ অর্থনীতি, অর্থ ও বিমান চলাচলে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্রগুলো অন্বেষণের প্রতিশ্রুতিও ব্যক্ত করা হয় এই সফরে।

এ সময় প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং চীন ও সিঙ্গাপুরের সম্পর্ককে “দূরদর্শী, কৌশলগত এবং অনুকরণীয়” হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেছেন, তারা এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের সাথে চীনের সম্পর্কের মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে।

দুই দেশের কয়েক দশকের পারস্পরিক সহযোগিতা বিনিয়োগকারীদের আস্থার মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। চীনের অভ্যন্তরে সিঙ্গাপুর এমন একটি দেশ হিসেবে স্বীকৃত যেটি ১৯৭০-এর দশকের পরে চীনের সংস্কার এবং উন্মুক্তকরণে সবচেয়ে প্রথম এবং সম্পূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করেছিল, এবং এটি চীনের আঞ্চলিক উন্নয়নে গভীর সম্পৃক্ততা অব্যাহত রেখেছে।

এদিকে, বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারীর সময়েও সিঙ্গাপুর ও চীনের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের গতি বজায় ছিল। বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২২ সালে চীনের সাথে সিঙ্গাপুরের পণ্য বাণিজ্য ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।

সিঙ্গাপুর ২০১৩ সাল থেকে চীনের বৃহত্তম বিদেশী বিনিয়োগকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। দেশটির বড় তিনটি ব্যাংক- ডিবিএস, ইউওবি এবং ওসিবিসে- চীনের বড় বড় শহরে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

পারিবারিক অফিসের জন্য জনপ্রিয় গন্তব্য সিঙ্গাপুর

সিঙ্গাপুর এশিয়ায় একটি প্রতিযোগিতামূলক পারিবারিক অফিস হাব হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে এবং চীনা বিলিয়নিয়াররা সেখানে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
একটি বিখ্যাত আন্তর্জাতিক আর্থিক কেন্দ্রের মর্যাদা, দক্ষ শাসন ও দীর্ঘকাল ধরে রাখা খ্যাতি, শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক কাঠামো, সু-উন্নত অবকাঠামো এবং গুরুত্বপূর্ণভাবে সরকারের ব্যবসা ও বিনিয়োগ-বান্ধব নীতির কারণে, সিঙ্গাপুর একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এশিয়া ও বিশ্বের অন্যান্য জায়গা থেকে ধনী ব্যবসায়ী, ধনী পরিবার এবং প্রযুক্তি উদ্যোক্তারা সেখানে বিনিয়োগ করছেন। সূত্র: দ্য স্ট্রেইটস টাইমস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা