শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

ভালো রকম ফাটল ধরেছে ভারত ও কানাডার সম্পর্কে। কানাডা যেভাবে একজন ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করার পর ভারতও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে কানাডার এক কূটনীতিককে পাঁচদিনের মধ্যে দেশে চলে যেতে বলেছ, তার থেকেই সম্পর্কের অবনতি স্পষ্ট। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই বিরোধ খুব তাড়াতাড়ি মিটবে না। কারণ, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে দুই দেশের রাজনীতিও।

ভারত ও কানাডার সম্পর্কের মধ্যে সবকিছু যে মসৃণভাবে চলছে না, তা কিছুদিন ধরে টের পাওয়া যাচ্ছিল। বিশেষ করে জি২০-র পর তা আরো স্পষ্ট হয়ে যায়। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়নি। কেবল ১০ মিনিটের আলোচনা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেও রীতিমতো কড়া বাক্যবিনিময় হয়েছে। এরপর ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে দিয়েছে কানাডা। তারপর এসেছে কূটনীতিককে অভিযুক্ত করে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত। ফলে সবদিক থেকে সমস্যা বেড়েছে।

কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে?

ভারত ও কানাডার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে খুবই ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যে জায়গায় এখন এই সম্পর্ক পৌঁছে গেল, তার প্রভাব দুই দেশের বাণিজ্যতে পড়তে পারে।

সাবেক আইপিএস অফিসার ও সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “কানাডা যেভাবে ভারতীয় কূটনীতিককে বের করে দিলো, তাতে বোঝা যাচ্ছে, দুই দেশের সম্পর্ক এখন কতটা খারাপ।”

তার মতে, “আমাদের কড়া নীতি নিয়ে চলতে হবে। তাতে যদি দুই দেশের বাণিজ্য-সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায় তো হবে। আমাদের কিছু করার নেই। একটা কথা বুঝতে হবে, কানাডা যা করেছে, তা করে ভালো সম্পর্ক রাখা যায় না।”

প্রবীণ সাংবাদিক ও কূটনীতি বিশেষজ্ঞ প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “সব দেশই এখন ভারতের বাজারকে ধরতে চাইছে। কারণ, ভারত অর্থনীতির দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তারপরেও ট্রুডো ভারতের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে রেখেছেন। এখন এটাই কাম্য যে, দুই দেশ সমস্যা কাটিয়ে আবার বন্ধুত্বের পথে চলুক।”

উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, “আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। ভারতের সঙ্গে কানাডার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, সেখানে কূটনৈতিক সম্পর্কের এই জটিলতা অবাক করার মতো।”

২০২২ সালে ভারত ও কানাডার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। ভারত ছয় দশমিক চার বিলিয়ন ডলারের জিনিস পাঠিয়েছে, আর কানাডার জিনিস ভারতে এসেছে চার দশমিক এক বিলিয়ান ডলারের।

এছাড়া কানাডার পেনশন ফান্ড এবং অন্টারিও টিচার্স পেনশন প্ল্যান ভারতের বাজারে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে।

ভারতে কানাডার ছয়শটি কোম্পানি আছে। তাছাড়া কানাডার এক হাজার কোম্পানি ভারতের বাজারে বাণিজ্য করে। ফলে এই সংঘাতের প্রভাব বাণিজ্যে পড়লে দুই দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

রাজনীতির জন্য?

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুজনকেই কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। মোদীকে প্রথমে আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ। আর ট্রুডোকে ২০২৫ সালে। এই যে কূটনৈতিক লড়াই, তার পিছনে কি রাজনীতিও রয়েছে?

শান্তনু মুখোপাধ্যায় সোজাসাপটা বলেছেন, “রাজনীতি তো আছেই। নাহলে এটা কেন হবে? ট্রুডোর মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পরিপক্কতা দেখতে পাচ্ছি না। খুবই অপেশাদারের মতো কাজ করেছেন ট্রুডো। এর মদ্যে নিশ্চয়ই ওদের অভ্যন্তরীণ বিষয় আছে। সেখানকার রাজনীতি আছে। কিন্তু সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসাবে আমি বলতে পারি, তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে খেলছেন। নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য এটা করছেন।”

প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “শেষ যে সমীক্ষার ফলাফল এসেছে, তাতে দেখা গেছে, ট্রুডো প্রধান বিরোধী রক্ষণশীল দলের থেকে অনেকটা পিছিয়ে। তাদের জনপ্রিয়তা ৪০ এর ঘরে, ট্রুডোর ২০-র ঘরে। ট্রুডোকে ২০২৫ সালে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। সেজন্য সম্ভবত তিনি এমন কোনো পদক্ষেপ নিতে চান না, যাতে তার মূল ভোটে কোনো প্রভাব পড়ে।”

প্রণয় মনে করেন, “শিখদের প্রতি ট্রুডোর দুর্বলতার কারণ, তারা তার ভোটব্যাঙ্কের বড় অংশ। এর আগেও তিনি বৈশাখী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। সেখানে একবারের জন্যও ভারতীয় বিমান কনিষ্ক ধ্বংস নিয়ে একটা কথাও বলেননি। অথচ এই দুর্ঘটনায়য় কানাডার মানুষই মারা গিয়েছিলেন। এর জন্য কানাডায় ট্রুডো সমালোচিত হয়েছিলেন।”

কুগেলম্যান বলেছেন, “কিছুটা রাজনীতি থাকতেই পারে। তবে শুধু রাজনীতির জন্য ট্রুডো এই জায়গায় যাবেন বলে মনে হয় না।”

দ্য ক্যারাভ্য়ান পত্রিকার সম্পাদক হরতোষ বাল বলেছেন, “খালিস্তানের বিষয়টি মোদী ও বিজেপি-কে ঘরোয়া রাজনীতিতে সাহায্য করে। কারণ, তারা দেশের নিরাপত্তার সামনে বিপদ নিয়ে প্রচার করে।”

তার দাবি, “গত কয়েক দশক ধরে খালিস্তানি আন্দোলন দেখা যাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও বারবার এ নিয়ে হইচই হয়।”

প্রণয় বলেছেন, ট্রুডো আগেও এরকম কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে চীনে গিয়ে সেখানে মানবাধিকার নিয়ে প্রবল সমালোচনা করে দুই দেশের সম্পর্ক জটিল করে দিয়েছিলেন। এরপর জার্মানিরও সমালোচনা করে জটিলতা বাড়িয়েছেন।

সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন

কানাডা বলছে, এটা তাদের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। ট্রুডো বলেছেন, “ভারতের প্রধান গোয়েন্দা ও সুরক্ষা অফিসারদের নিয়ে আমরা রীতিমতো চিন্তিত। আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে স্পষ্টভাবে এই চিন্তার কথা জানিয়েছি। কানাডার মাটিতে, কানাডার কোনো নাগরিককে হত্যার সঙ্গে যদি কোনো বিদেশি শক্তি জড়িত থাকে, তাহলে তা সার্বভৌমত্ব লংঘন করার ঘটনা। এটা মানা যায় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্য়ায়ের বক্তব্য, “তারা উন্নত দেশ। প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে। তারা খোঁজ নিক। হঠাৎ বলা যে ভারত মেরেছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। তোমাদের এত ভালো নিরাপত্তা ও তদন্তের ব্যবস্থা আছে। তারপরেও তো কনিষ্ক বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে তোমরা ব্যর্থ হলে, আরো নানা বিষয়ে ব্যর্থ হলে, আর এক্ষেত্রে কোনো প্রমাণ না দিয়ে বলে দেওয়া হলো, ভারত দায়ী। সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি এটা মেনে নিতে পারি না।”

র-এর নাম টেনে আনার প্রসঙ্গে তার মত হলো, “বোঝা যাচ্ছে, সম্পর্ক কত খারাপ হয়ে গেছে। ওরা কতটা ডেসপ্যারেট। তোমার দেশে একজন মারা গেল। ভারত তো কানাডা থেকে কতদূরে। আমাদের উপর দায় চাপিয়ে দিলে। এর পাল্টা পদক্ষেপ ভারতও নেবে, এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দেশও যথেষ্ট শক্তিশালী।”

প্রণয়ের বক্তব্য, “ভারত অনেক দিন থেকে কানাডায় খালিস্তানি তৎপরতার কথা বলছে। কানাডা তা নিয়ে কিছু করেনি। ওরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলছে। ইউরোপের অনেক দেশ আগে এই কথা বলত। এখন ফ্রান্স-সহ অনেকে তাদের মত বদলাচ্ছে। তারা এখন অনেক কড়া আইন এনেছে।”

প্রণয় জানিয়েছেন, “অনেক দেশ আইন করে বলেছে, সন্ত্রাসবাদকে গ্লোরিফাই করা হলে, সেটাও আপরাধ। কিন্তু কানাডা এই বিষয়ে উদাসীন। কিছুদিন আগে খালিস্তানপন্থিরা কানাডায় একটা ট্যাবলো বের করে। সেখানে ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকারীদের গ্লোরিফাই করা হয়েছিল।”

প্রণয় বলেছেন, “যখন গোয়েন্দাদের দূতাবাসে পোস্টিং করা হয়, তখন অন্য দেশ সেটা জানে। আমরাও জানি, অন্য দেশের দূতাবাসে তাদের কোন গোয়েন্দা অফিসার আছে। কিন্তু সচরাচর তা জনসমক্ষে আনা হয় না।”

কানাডায় ভারতীয়দের উপর প্রভাব?

কানাডার মোট জনসংখ্যা হলো তিন কোটি ৮২ লাখ। তার মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা পাঁচ শতাংশের সামান্য বেশি। ১৮ লাখের মতো ভারতীয় সেখানে আছেন। তার মধ্যে শিখদের সংখ্যা আট লাখের মতো। ভারতের পরেই কানাডাতে সবচেয়ে বেশি শিখ বসবাস করেন।

প্রণয় শর্মার মতে, “এই ধরনের উত্তেজনা বাড়লে, কোথাও না কোথাও তো তা মানুষের মধ্য়ে গিয়ে পড়ে।  তারা ভারতে আসেন। এখানে তাদের আত্মীয়রা আছেন। কিন্তু সম্পর্ক খারাপ হলে তার প্রভাব তাদের উপর পড়বে।”

শান্তনু বলেছেন, “দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হলে মানুষ চিন্তিত হবেন। তাদের শারীরিকভাবে হেনস্থা হতে হবে না। কিন্তু কানাডায় ভারতীয় মূলের মানুষ উদ্বিগ্ন হবেনই। এটা স্বাভাবিক।”

সাংবাদিক শরদ গুপ্তার মেয়ে কানাডায় থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, “মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে সাধারণত মানুষদের মধ্যে এই ঘটনার প্রভাব বিশেষ পড়ে না। যে যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।”

এরপর কী হবে?

কুগেলম্যান বলেছেন, “ট্রুডো হয়ত ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। কিন্তু তিনি খুব গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এখন এটা কূটনীতিকদের কাছে চ্যালেঞ্জ, তারা কত তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারবেন। তবে খুব তাড়াতাড়ি কিছু হবে বলে মনে হয় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “কানাডা কড়া সিদ্ধান্ত নিলে ভারতকে কড়া ব্যবস্থা নিতেই হবে। তাতে কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে হবে। কিছু করার নেই। বাণিজ্য খারাপ হলেও কিছু করার নেই।”

প্রণয় শর্মা মনে করেন, “কানাডা নিশ্চয়ই পরিপক্কতা দেখাবে। বৃহত্তর স্বার্থে ব্যবস্থা নেবে। ট্রুডো নিজের দেশের মানুষকে দেখানোর জন্য এভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর রেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পড়েছে। তিক্ততা বেড়েছে। আবার স্বাভাবিক জায়গায় ফেরার জন্য দুই দেশের সরকারের চেষ্টা করা উচিত।” সূত্র: ডয়েচে ভেলে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
সর্বশেষ খবর
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা