শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

ভালো রকম ফাটল ধরেছে ভারত ও কানাডার সম্পর্কে। কানাডা যেভাবে একজন ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করার পর ভারতও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে কানাডার এক কূটনীতিককে পাঁচদিনের মধ্যে দেশে চলে যেতে বলেছ, তার থেকেই সম্পর্কের অবনতি স্পষ্ট। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই বিরোধ খুব তাড়াতাড়ি মিটবে না। কারণ, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে দুই দেশের রাজনীতিও।

ভারত ও কানাডার সম্পর্কের মধ্যে সবকিছু যে মসৃণভাবে চলছে না, তা কিছুদিন ধরে টের পাওয়া যাচ্ছিল। বিশেষ করে জি২০-র পর তা আরো স্পষ্ট হয়ে যায়। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়নি। কেবল ১০ মিনিটের আলোচনা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেও রীতিমতো কড়া বাক্যবিনিময় হয়েছে। এরপর ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে দিয়েছে কানাডা। তারপর এসেছে কূটনীতিককে অভিযুক্ত করে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত। ফলে সবদিক থেকে সমস্যা বেড়েছে।

কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে?

ভারত ও কানাডার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে খুবই ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যে জায়গায় এখন এই সম্পর্ক পৌঁছে গেল, তার প্রভাব দুই দেশের বাণিজ্যতে পড়তে পারে।

সাবেক আইপিএস অফিসার ও সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “কানাডা যেভাবে ভারতীয় কূটনীতিককে বের করে দিলো, তাতে বোঝা যাচ্ছে, দুই দেশের সম্পর্ক এখন কতটা খারাপ।”

তার মতে, “আমাদের কড়া নীতি নিয়ে চলতে হবে। তাতে যদি দুই দেশের বাণিজ্য-সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায় তো হবে। আমাদের কিছু করার নেই। একটা কথা বুঝতে হবে, কানাডা যা করেছে, তা করে ভালো সম্পর্ক রাখা যায় না।”

প্রবীণ সাংবাদিক ও কূটনীতি বিশেষজ্ঞ প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “সব দেশই এখন ভারতের বাজারকে ধরতে চাইছে। কারণ, ভারত অর্থনীতির দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তারপরেও ট্রুডো ভারতের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে রেখেছেন। এখন এটাই কাম্য যে, দুই দেশ সমস্যা কাটিয়ে আবার বন্ধুত্বের পথে চলুক।”

উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, “আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। ভারতের সঙ্গে কানাডার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, সেখানে কূটনৈতিক সম্পর্কের এই জটিলতা অবাক করার মতো।”

২০২২ সালে ভারত ও কানাডার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। ভারত ছয় দশমিক চার বিলিয়ন ডলারের জিনিস পাঠিয়েছে, আর কানাডার জিনিস ভারতে এসেছে চার দশমিক এক বিলিয়ান ডলারের।

এছাড়া কানাডার পেনশন ফান্ড এবং অন্টারিও টিচার্স পেনশন প্ল্যান ভারতের বাজারে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে।

ভারতে কানাডার ছয়শটি কোম্পানি আছে। তাছাড়া কানাডার এক হাজার কোম্পানি ভারতের বাজারে বাণিজ্য করে। ফলে এই সংঘাতের প্রভাব বাণিজ্যে পড়লে দুই দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

রাজনীতির জন্য?

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুজনকেই কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। মোদীকে প্রথমে আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ। আর ট্রুডোকে ২০২৫ সালে। এই যে কূটনৈতিক লড়াই, তার পিছনে কি রাজনীতিও রয়েছে?

শান্তনু মুখোপাধ্যায় সোজাসাপটা বলেছেন, “রাজনীতি তো আছেই। নাহলে এটা কেন হবে? ট্রুডোর মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পরিপক্কতা দেখতে পাচ্ছি না। খুবই অপেশাদারের মতো কাজ করেছেন ট্রুডো। এর মদ্যে নিশ্চয়ই ওদের অভ্যন্তরীণ বিষয় আছে। সেখানকার রাজনীতি আছে। কিন্তু সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসাবে আমি বলতে পারি, তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে খেলছেন। নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য এটা করছেন।”

প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “শেষ যে সমীক্ষার ফলাফল এসেছে, তাতে দেখা গেছে, ট্রুডো প্রধান বিরোধী রক্ষণশীল দলের থেকে অনেকটা পিছিয়ে। তাদের জনপ্রিয়তা ৪০ এর ঘরে, ট্রুডোর ২০-র ঘরে। ট্রুডোকে ২০২৫ সালে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। সেজন্য সম্ভবত তিনি এমন কোনো পদক্ষেপ নিতে চান না, যাতে তার মূল ভোটে কোনো প্রভাব পড়ে।”

প্রণয় মনে করেন, “শিখদের প্রতি ট্রুডোর দুর্বলতার কারণ, তারা তার ভোটব্যাঙ্কের বড় অংশ। এর আগেও তিনি বৈশাখী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। সেখানে একবারের জন্যও ভারতীয় বিমান কনিষ্ক ধ্বংস নিয়ে একটা কথাও বলেননি। অথচ এই দুর্ঘটনায়য় কানাডার মানুষই মারা গিয়েছিলেন। এর জন্য কানাডায় ট্রুডো সমালোচিত হয়েছিলেন।”

কুগেলম্যান বলেছেন, “কিছুটা রাজনীতি থাকতেই পারে। তবে শুধু রাজনীতির জন্য ট্রুডো এই জায়গায় যাবেন বলে মনে হয় না।”

দ্য ক্যারাভ্য়ান পত্রিকার সম্পাদক হরতোষ বাল বলেছেন, “খালিস্তানের বিষয়টি মোদী ও বিজেপি-কে ঘরোয়া রাজনীতিতে সাহায্য করে। কারণ, তারা দেশের নিরাপত্তার সামনে বিপদ নিয়ে প্রচার করে।”

তার দাবি, “গত কয়েক দশক ধরে খালিস্তানি আন্দোলন দেখা যাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও বারবার এ নিয়ে হইচই হয়।”

প্রণয় বলেছেন, ট্রুডো আগেও এরকম কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে চীনে গিয়ে সেখানে মানবাধিকার নিয়ে প্রবল সমালোচনা করে দুই দেশের সম্পর্ক জটিল করে দিয়েছিলেন। এরপর জার্মানিরও সমালোচনা করে জটিলতা বাড়িয়েছেন।

সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন

কানাডা বলছে, এটা তাদের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। ট্রুডো বলেছেন, “ভারতের প্রধান গোয়েন্দা ও সুরক্ষা অফিসারদের নিয়ে আমরা রীতিমতো চিন্তিত। আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে স্পষ্টভাবে এই চিন্তার কথা জানিয়েছি। কানাডার মাটিতে, কানাডার কোনো নাগরিককে হত্যার সঙ্গে যদি কোনো বিদেশি শক্তি জড়িত থাকে, তাহলে তা সার্বভৌমত্ব লংঘন করার ঘটনা। এটা মানা যায় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্য়ায়ের বক্তব্য, “তারা উন্নত দেশ। প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে। তারা খোঁজ নিক। হঠাৎ বলা যে ভারত মেরেছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। তোমাদের এত ভালো নিরাপত্তা ও তদন্তের ব্যবস্থা আছে। তারপরেও তো কনিষ্ক বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে তোমরা ব্যর্থ হলে, আরো নানা বিষয়ে ব্যর্থ হলে, আর এক্ষেত্রে কোনো প্রমাণ না দিয়ে বলে দেওয়া হলো, ভারত দায়ী। সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি এটা মেনে নিতে পারি না।”

র-এর নাম টেনে আনার প্রসঙ্গে তার মত হলো, “বোঝা যাচ্ছে, সম্পর্ক কত খারাপ হয়ে গেছে। ওরা কতটা ডেসপ্যারেট। তোমার দেশে একজন মারা গেল। ভারত তো কানাডা থেকে কতদূরে। আমাদের উপর দায় চাপিয়ে দিলে। এর পাল্টা পদক্ষেপ ভারতও নেবে, এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দেশও যথেষ্ট শক্তিশালী।”

প্রণয়ের বক্তব্য, “ভারত অনেক দিন থেকে কানাডায় খালিস্তানি তৎপরতার কথা বলছে। কানাডা তা নিয়ে কিছু করেনি। ওরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলছে। ইউরোপের অনেক দেশ আগে এই কথা বলত। এখন ফ্রান্স-সহ অনেকে তাদের মত বদলাচ্ছে। তারা এখন অনেক কড়া আইন এনেছে।”

প্রণয় জানিয়েছেন, “অনেক দেশ আইন করে বলেছে, সন্ত্রাসবাদকে গ্লোরিফাই করা হলে, সেটাও আপরাধ। কিন্তু কানাডা এই বিষয়ে উদাসীন। কিছুদিন আগে খালিস্তানপন্থিরা কানাডায় একটা ট্যাবলো বের করে। সেখানে ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকারীদের গ্লোরিফাই করা হয়েছিল।”

প্রণয় বলেছেন, “যখন গোয়েন্দাদের দূতাবাসে পোস্টিং করা হয়, তখন অন্য দেশ সেটা জানে। আমরাও জানি, অন্য দেশের দূতাবাসে তাদের কোন গোয়েন্দা অফিসার আছে। কিন্তু সচরাচর তা জনসমক্ষে আনা হয় না।”

কানাডায় ভারতীয়দের উপর প্রভাব?

কানাডার মোট জনসংখ্যা হলো তিন কোটি ৮২ লাখ। তার মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা পাঁচ শতাংশের সামান্য বেশি। ১৮ লাখের মতো ভারতীয় সেখানে আছেন। তার মধ্যে শিখদের সংখ্যা আট লাখের মতো। ভারতের পরেই কানাডাতে সবচেয়ে বেশি শিখ বসবাস করেন।

প্রণয় শর্মার মতে, “এই ধরনের উত্তেজনা বাড়লে, কোথাও না কোথাও তো তা মানুষের মধ্য়ে গিয়ে পড়ে।  তারা ভারতে আসেন। এখানে তাদের আত্মীয়রা আছেন। কিন্তু সম্পর্ক খারাপ হলে তার প্রভাব তাদের উপর পড়বে।”

শান্তনু বলেছেন, “দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হলে মানুষ চিন্তিত হবেন। তাদের শারীরিকভাবে হেনস্থা হতে হবে না। কিন্তু কানাডায় ভারতীয় মূলের মানুষ উদ্বিগ্ন হবেনই। এটা স্বাভাবিক।”

সাংবাদিক শরদ গুপ্তার মেয়ে কানাডায় থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, “মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে সাধারণত মানুষদের মধ্যে এই ঘটনার প্রভাব বিশেষ পড়ে না। যে যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।”

এরপর কী হবে?

কুগেলম্যান বলেছেন, “ট্রুডো হয়ত ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। কিন্তু তিনি খুব গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এখন এটা কূটনীতিকদের কাছে চ্যালেঞ্জ, তারা কত তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারবেন। তবে খুব তাড়াতাড়ি কিছু হবে বলে মনে হয় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “কানাডা কড়া সিদ্ধান্ত নিলে ভারতকে কড়া ব্যবস্থা নিতেই হবে। তাতে কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে হবে। কিছু করার নেই। বাণিজ্য খারাপ হলেও কিছু করার নেই।”

প্রণয় শর্মা মনে করেন, “কানাডা নিশ্চয়ই পরিপক্কতা দেখাবে। বৃহত্তর স্বার্থে ব্যবস্থা নেবে। ট্রুডো নিজের দেশের মানুষকে দেখানোর জন্য এভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর রেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পড়েছে। তিক্ততা বেড়েছে। আবার স্বাভাবিক জায়গায় ফেরার জন্য দুই দেশের সরকারের চেষ্টা করা উচিত।” সূত্র: ডয়েচে ভেলে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
সর্বশেষ খবর
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা