শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

ভালো রকম ফাটল ধরেছে ভারত ও কানাডার সম্পর্কে। কানাডা যেভাবে একজন ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করার পর ভারতও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে কানাডার এক কূটনীতিককে পাঁচদিনের মধ্যে দেশে চলে যেতে বলেছ, তার থেকেই সম্পর্কের অবনতি স্পষ্ট। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই বিরোধ খুব তাড়াতাড়ি মিটবে না। কারণ, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে দুই দেশের রাজনীতিও।

ভারত ও কানাডার সম্পর্কের মধ্যে সবকিছু যে মসৃণভাবে চলছে না, তা কিছুদিন ধরে টের পাওয়া যাচ্ছিল। বিশেষ করে জি২০-র পর তা আরো স্পষ্ট হয়ে যায়। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়নি। কেবল ১০ মিনিটের আলোচনা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেও রীতিমতো কড়া বাক্যবিনিময় হয়েছে। এরপর ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে দিয়েছে কানাডা। তারপর এসেছে কূটনীতিককে অভিযুক্ত করে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত। ফলে সবদিক থেকে সমস্যা বেড়েছে।

কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে?

ভারত ও কানাডার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে খুবই ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যে জায়গায় এখন এই সম্পর্ক পৌঁছে গেল, তার প্রভাব দুই দেশের বাণিজ্যতে পড়তে পারে।

সাবেক আইপিএস অফিসার ও সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “কানাডা যেভাবে ভারতীয় কূটনীতিককে বের করে দিলো, তাতে বোঝা যাচ্ছে, দুই দেশের সম্পর্ক এখন কতটা খারাপ।”

তার মতে, “আমাদের কড়া নীতি নিয়ে চলতে হবে। তাতে যদি দুই দেশের বাণিজ্য-সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায় তো হবে। আমাদের কিছু করার নেই। একটা কথা বুঝতে হবে, কানাডা যা করেছে, তা করে ভালো সম্পর্ক রাখা যায় না।”

প্রবীণ সাংবাদিক ও কূটনীতি বিশেষজ্ঞ প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “সব দেশই এখন ভারতের বাজারকে ধরতে চাইছে। কারণ, ভারত অর্থনীতির দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তারপরেও ট্রুডো ভারতের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে রেখেছেন। এখন এটাই কাম্য যে, দুই দেশ সমস্যা কাটিয়ে আবার বন্ধুত্বের পথে চলুক।”

উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, “আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। ভারতের সঙ্গে কানাডার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, সেখানে কূটনৈতিক সম্পর্কের এই জটিলতা অবাক করার মতো।”

২০২২ সালে ভারত ও কানাডার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। ভারত ছয় দশমিক চার বিলিয়ন ডলারের জিনিস পাঠিয়েছে, আর কানাডার জিনিস ভারতে এসেছে চার দশমিক এক বিলিয়ান ডলারের।

এছাড়া কানাডার পেনশন ফান্ড এবং অন্টারিও টিচার্স পেনশন প্ল্যান ভারতের বাজারে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে।

ভারতে কানাডার ছয়শটি কোম্পানি আছে। তাছাড়া কানাডার এক হাজার কোম্পানি ভারতের বাজারে বাণিজ্য করে। ফলে এই সংঘাতের প্রভাব বাণিজ্যে পড়লে দুই দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

রাজনীতির জন্য?

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুজনকেই কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। মোদীকে প্রথমে আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ। আর ট্রুডোকে ২০২৫ সালে। এই যে কূটনৈতিক লড়াই, তার পিছনে কি রাজনীতিও রয়েছে?

শান্তনু মুখোপাধ্যায় সোজাসাপটা বলেছেন, “রাজনীতি তো আছেই। নাহলে এটা কেন হবে? ট্রুডোর মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পরিপক্কতা দেখতে পাচ্ছি না। খুবই অপেশাদারের মতো কাজ করেছেন ট্রুডো। এর মদ্যে নিশ্চয়ই ওদের অভ্যন্তরীণ বিষয় আছে। সেখানকার রাজনীতি আছে। কিন্তু সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসাবে আমি বলতে পারি, তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে খেলছেন। নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য এটা করছেন।”

প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “শেষ যে সমীক্ষার ফলাফল এসেছে, তাতে দেখা গেছে, ট্রুডো প্রধান বিরোধী রক্ষণশীল দলের থেকে অনেকটা পিছিয়ে। তাদের জনপ্রিয়তা ৪০ এর ঘরে, ট্রুডোর ২০-র ঘরে। ট্রুডোকে ২০২৫ সালে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। সেজন্য সম্ভবত তিনি এমন কোনো পদক্ষেপ নিতে চান না, যাতে তার মূল ভোটে কোনো প্রভাব পড়ে।”

প্রণয় মনে করেন, “শিখদের প্রতি ট্রুডোর দুর্বলতার কারণ, তারা তার ভোটব্যাঙ্কের বড় অংশ। এর আগেও তিনি বৈশাখী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। সেখানে একবারের জন্যও ভারতীয় বিমান কনিষ্ক ধ্বংস নিয়ে একটা কথাও বলেননি। অথচ এই দুর্ঘটনায়য় কানাডার মানুষই মারা গিয়েছিলেন। এর জন্য কানাডায় ট্রুডো সমালোচিত হয়েছিলেন।”

কুগেলম্যান বলেছেন, “কিছুটা রাজনীতি থাকতেই পারে। তবে শুধু রাজনীতির জন্য ট্রুডো এই জায়গায় যাবেন বলে মনে হয় না।”

দ্য ক্যারাভ্য়ান পত্রিকার সম্পাদক হরতোষ বাল বলেছেন, “খালিস্তানের বিষয়টি মোদী ও বিজেপি-কে ঘরোয়া রাজনীতিতে সাহায্য করে। কারণ, তারা দেশের নিরাপত্তার সামনে বিপদ নিয়ে প্রচার করে।”

তার দাবি, “গত কয়েক দশক ধরে খালিস্তানি আন্দোলন দেখা যাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও বারবার এ নিয়ে হইচই হয়।”

প্রণয় বলেছেন, ট্রুডো আগেও এরকম কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে চীনে গিয়ে সেখানে মানবাধিকার নিয়ে প্রবল সমালোচনা করে দুই দেশের সম্পর্ক জটিল করে দিয়েছিলেন। এরপর জার্মানিরও সমালোচনা করে জটিলতা বাড়িয়েছেন।

সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন

কানাডা বলছে, এটা তাদের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। ট্রুডো বলেছেন, “ভারতের প্রধান গোয়েন্দা ও সুরক্ষা অফিসারদের নিয়ে আমরা রীতিমতো চিন্তিত। আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে স্পষ্টভাবে এই চিন্তার কথা জানিয়েছি। কানাডার মাটিতে, কানাডার কোনো নাগরিককে হত্যার সঙ্গে যদি কোনো বিদেশি শক্তি জড়িত থাকে, তাহলে তা সার্বভৌমত্ব লংঘন করার ঘটনা। এটা মানা যায় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্য়ায়ের বক্তব্য, “তারা উন্নত দেশ। প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে। তারা খোঁজ নিক। হঠাৎ বলা যে ভারত মেরেছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। তোমাদের এত ভালো নিরাপত্তা ও তদন্তের ব্যবস্থা আছে। তারপরেও তো কনিষ্ক বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে তোমরা ব্যর্থ হলে, আরো নানা বিষয়ে ব্যর্থ হলে, আর এক্ষেত্রে কোনো প্রমাণ না দিয়ে বলে দেওয়া হলো, ভারত দায়ী। সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি এটা মেনে নিতে পারি না।”

র-এর নাম টেনে আনার প্রসঙ্গে তার মত হলো, “বোঝা যাচ্ছে, সম্পর্ক কত খারাপ হয়ে গেছে। ওরা কতটা ডেসপ্যারেট। তোমার দেশে একজন মারা গেল। ভারত তো কানাডা থেকে কতদূরে। আমাদের উপর দায় চাপিয়ে দিলে। এর পাল্টা পদক্ষেপ ভারতও নেবে, এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দেশও যথেষ্ট শক্তিশালী।”

প্রণয়ের বক্তব্য, “ভারত অনেক দিন থেকে কানাডায় খালিস্তানি তৎপরতার কথা বলছে। কানাডা তা নিয়ে কিছু করেনি। ওরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলছে। ইউরোপের অনেক দেশ আগে এই কথা বলত। এখন ফ্রান্স-সহ অনেকে তাদের মত বদলাচ্ছে। তারা এখন অনেক কড়া আইন এনেছে।”

প্রণয় জানিয়েছেন, “অনেক দেশ আইন করে বলেছে, সন্ত্রাসবাদকে গ্লোরিফাই করা হলে, সেটাও আপরাধ। কিন্তু কানাডা এই বিষয়ে উদাসীন। কিছুদিন আগে খালিস্তানপন্থিরা কানাডায় একটা ট্যাবলো বের করে। সেখানে ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকারীদের গ্লোরিফাই করা হয়েছিল।”

প্রণয় বলেছেন, “যখন গোয়েন্দাদের দূতাবাসে পোস্টিং করা হয়, তখন অন্য দেশ সেটা জানে। আমরাও জানি, অন্য দেশের দূতাবাসে তাদের কোন গোয়েন্দা অফিসার আছে। কিন্তু সচরাচর তা জনসমক্ষে আনা হয় না।”

কানাডায় ভারতীয়দের উপর প্রভাব?

কানাডার মোট জনসংখ্যা হলো তিন কোটি ৮২ লাখ। তার মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা পাঁচ শতাংশের সামান্য বেশি। ১৮ লাখের মতো ভারতীয় সেখানে আছেন। তার মধ্যে শিখদের সংখ্যা আট লাখের মতো। ভারতের পরেই কানাডাতে সবচেয়ে বেশি শিখ বসবাস করেন।

প্রণয় শর্মার মতে, “এই ধরনের উত্তেজনা বাড়লে, কোথাও না কোথাও তো তা মানুষের মধ্য়ে গিয়ে পড়ে।  তারা ভারতে আসেন। এখানে তাদের আত্মীয়রা আছেন। কিন্তু সম্পর্ক খারাপ হলে তার প্রভাব তাদের উপর পড়বে।”

শান্তনু বলেছেন, “দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হলে মানুষ চিন্তিত হবেন। তাদের শারীরিকভাবে হেনস্থা হতে হবে না। কিন্তু কানাডায় ভারতীয় মূলের মানুষ উদ্বিগ্ন হবেনই। এটা স্বাভাবিক।”

সাংবাদিক শরদ গুপ্তার মেয়ে কানাডায় থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, “মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে সাধারণত মানুষদের মধ্যে এই ঘটনার প্রভাব বিশেষ পড়ে না। যে যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।”

এরপর কী হবে?

কুগেলম্যান বলেছেন, “ট্রুডো হয়ত ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। কিন্তু তিনি খুব গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এখন এটা কূটনীতিকদের কাছে চ্যালেঞ্জ, তারা কত তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারবেন। তবে খুব তাড়াতাড়ি কিছু হবে বলে মনে হয় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “কানাডা কড়া সিদ্ধান্ত নিলে ভারতকে কড়া ব্যবস্থা নিতেই হবে। তাতে কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে হবে। কিছু করার নেই। বাণিজ্য খারাপ হলেও কিছু করার নেই।”

প্রণয় শর্মা মনে করেন, “কানাডা নিশ্চয়ই পরিপক্কতা দেখাবে। বৃহত্তর স্বার্থে ব্যবস্থা নেবে। ট্রুডো নিজের দেশের মানুষকে দেখানোর জন্য এভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর রেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পড়েছে। তিক্ততা বেড়েছে। আবার স্বাভাবিক জায়গায় ফেরার জন্য দুই দেশের সরকারের চেষ্টা করা উচিত।” সূত্র: ডয়েচে ভেলে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে