শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হবে কানাডা-ভারত কূটনৈতিক বিরোধের ফল?

ভালো রকম ফাটল ধরেছে ভারত ও কানাডার সম্পর্কে। কানাডা যেভাবে একজন ভারতীয় কূটনীতিককে বহিষ্কার করার পর ভারতও পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে কানাডার এক কূটনীতিককে পাঁচদিনের মধ্যে দেশে চলে যেতে বলেছ, তার থেকেই সম্পর্কের অবনতি স্পষ্ট। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই বিরোধ খুব তাড়াতাড়ি মিটবে না। কারণ, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে দুই দেশের রাজনীতিও।

ভারত ও কানাডার সম্পর্কের মধ্যে সবকিছু যে মসৃণভাবে চলছে না, তা কিছুদিন ধরে টের পাওয়া যাচ্ছিল। বিশেষ করে জি২০-র পর তা আরো স্পষ্ট হয়ে যায়। সেখানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়নি। কেবল ১০ মিনিটের আলোচনা করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেও রীতিমতো কড়া বাক্যবিনিময় হয়েছে। এরপর ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে দিয়েছে কানাডা। তারপর এসেছে কূটনীতিককে অভিযুক্ত করে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত। ফলে সবদিক থেকে সমস্যা বেড়েছে।

কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে?

ভারত ও কানাডার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে খুবই ভালো বাণিজ্যিক সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, যে জায়গায় এখন এই সম্পর্ক পৌঁছে গেল, তার প্রভাব দুই দেশের বাণিজ্যতে পড়তে পারে।

সাবেক আইপিএস অফিসার ও সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেছেন, “কানাডা যেভাবে ভারতীয় কূটনীতিককে বের করে দিলো, তাতে বোঝা যাচ্ছে, দুই দেশের সম্পর্ক এখন কতটা খারাপ।”

তার মতে, “আমাদের কড়া নীতি নিয়ে চলতে হবে। তাতে যদি দুই দেশের বাণিজ্য-সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায় তো হবে। আমাদের কিছু করার নেই। একটা কথা বুঝতে হবে, কানাডা যা করেছে, তা করে ভালো সম্পর্ক রাখা যায় না।”

প্রবীণ সাংবাদিক ও কূটনীতি বিশেষজ্ঞ প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “সব দেশই এখন ভারতের বাজারকে ধরতে চাইছে। কারণ, ভারত অর্থনীতির দ্রুত বৃদ্ধি হচ্ছে। তারপরেও ট্রুডো ভারতের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড চুক্তি নিয়ে আলোচনা স্থগিত করে রেখেছেন। এখন এটাই কাম্য যে, দুই দেশ সমস্যা কাটিয়ে আবার বন্ধুত্বের পথে চলুক।”

উইলসন সেন্টারের সাউথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন, “আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। ভারতের সঙ্গে কানাডার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল, সেখানে কূটনৈতিক সম্পর্কের এই জটিলতা অবাক করার মতো।”

২০২২ সালে ভারত ও কানাডার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১০ দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। ভারত ছয় দশমিক চার বিলিয়ন ডলারের জিনিস পাঠিয়েছে, আর কানাডার জিনিস ভারতে এসেছে চার দশমিক এক বিলিয়ান ডলারের।

এছাড়া কানাডার পেনশন ফান্ড এবং অন্টারিও টিচার্স পেনশন প্ল্যান ভারতের বাজারে প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করেছে।

ভারতে কানাডার ছয়শটি কোম্পানি আছে। তাছাড়া কানাডার এক হাজার কোম্পানি ভারতের বাজারে বাণিজ্য করে। ফলে এই সংঘাতের প্রভাব বাণিজ্যে পড়লে দুই দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

রাজনীতির জন্য?

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দুজনকেই কিছুদিনের মধ্যে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। মোদীকে প্রথমে আগামী বছরের এপ্রিল-মে নাগাদ। আর ট্রুডোকে ২০২৫ সালে। এই যে কূটনৈতিক লড়াই, তার পিছনে কি রাজনীতিও রয়েছে?

শান্তনু মুখোপাধ্যায় সোজাসাপটা বলেছেন, “রাজনীতি তো আছেই। নাহলে এটা কেন হবে? ট্রুডোর মধ্যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক পরিপক্কতা দেখতে পাচ্ছি না। খুবই অপেশাদারের মতো কাজ করেছেন ট্রুডো। এর মদ্যে নিশ্চয়ই ওদের অভ্যন্তরীণ বিষয় আছে। সেখানকার রাজনীতি আছে। কিন্তু সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসাবে আমি বলতে পারি, তিনি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে খেলছেন। নিজের রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য এটা করছেন।”

প্রণয় শর্মা জানিয়েছেন, “শেষ যে সমীক্ষার ফলাফল এসেছে, তাতে দেখা গেছে, ট্রুডো প্রধান বিরোধী রক্ষণশীল দলের থেকে অনেকটা পিছিয়ে। তাদের জনপ্রিয়তা ৪০ এর ঘরে, ট্রুডোর ২০-র ঘরে। ট্রুডোকে ২০২৫ সালে নির্বাচনের মুখোমুখি হতে হবে। সেজন্য সম্ভবত তিনি এমন কোনো পদক্ষেপ নিতে চান না, যাতে তার মূল ভোটে কোনো প্রভাব পড়ে।”

প্রণয় মনে করেন, “শিখদের প্রতি ট্রুডোর দুর্বলতার কারণ, তারা তার ভোটব্যাঙ্কের বড় অংশ। এর আগেও তিনি বৈশাখী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। সেখানে একবারের জন্যও ভারতীয় বিমান কনিষ্ক ধ্বংস নিয়ে একটা কথাও বলেননি। অথচ এই দুর্ঘটনায়য় কানাডার মানুষই মারা গিয়েছিলেন। এর জন্য কানাডায় ট্রুডো সমালোচিত হয়েছিলেন।”

কুগেলম্যান বলেছেন, “কিছুটা রাজনীতি থাকতেই পারে। তবে শুধু রাজনীতির জন্য ট্রুডো এই জায়গায় যাবেন বলে মনে হয় না।”

দ্য ক্যারাভ্য়ান পত্রিকার সম্পাদক হরতোষ বাল বলেছেন, “খালিস্তানের বিষয়টি মোদী ও বিজেপি-কে ঘরোয়া রাজনীতিতে সাহায্য করে। কারণ, তারা দেশের নিরাপত্তার সামনে বিপদ নিয়ে প্রচার করে।”

তার দাবি, “গত কয়েক দশক ধরে খালিস্তানি আন্দোলন দেখা যাচ্ছে না। তা সত্ত্বেও বারবার এ নিয়ে হইচই হয়।”

প্রণয় বলেছেন, ট্রুডো আগেও এরকম কাজ করেছেন। ২০১৬ সালে চীনে গিয়ে সেখানে মানবাধিকার নিয়ে প্রবল সমালোচনা করে দুই দেশের সম্পর্ক জটিল করে দিয়েছিলেন। এরপর জার্মানিরও সমালোচনা করে জটিলতা বাড়িয়েছেন।

সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন

কানাডা বলছে, এটা তাদের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন। ট্রুডো বলেছেন, “ভারতের প্রধান গোয়েন্দা ও সুরক্ষা অফিসারদের নিয়ে আমরা রীতিমতো চিন্তিত। আমি প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছে স্পষ্টভাবে এই চিন্তার কথা জানিয়েছি। কানাডার মাটিতে, কানাডার কোনো নাগরিককে হত্যার সঙ্গে যদি কোনো বিদেশি শক্তি জড়িত থাকে, তাহলে তা সার্বভৌমত্ব লংঘন করার ঘটনা। এটা মানা যায় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্য়ায়ের বক্তব্য, “তারা উন্নত দেশ। প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে। তারা খোঁজ নিক। হঠাৎ বলা যে ভারত মেরেছে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। তোমাদের এত ভালো নিরাপত্তা ও তদন্তের ব্যবস্থা আছে। তারপরেও তো কনিষ্ক বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে তোমরা ব্যর্থ হলে, আরো নানা বিষয়ে ব্যর্থ হলে, আর এক্ষেত্রে কোনো প্রমাণ না দিয়ে বলে দেওয়া হলো, ভারত দায়ী। সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ হিসেবে আমি এটা মেনে নিতে পারি না।”

র-এর নাম টেনে আনার প্রসঙ্গে তার মত হলো, “বোঝা যাচ্ছে, সম্পর্ক কত খারাপ হয়ে গেছে। ওরা কতটা ডেসপ্যারেট। তোমার দেশে একজন মারা গেল। ভারত তো কানাডা থেকে কতদূরে। আমাদের উপর দায় চাপিয়ে দিলে। এর পাল্টা পদক্ষেপ ভারতও নেবে, এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দেশও যথেষ্ট শক্তিশালী।”

প্রণয়ের বক্তব্য, “ভারত অনেক দিন থেকে কানাডায় খালিস্তানি তৎপরতার কথা বলছে। কানাডা তা নিয়ে কিছু করেনি। ওরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলছে। ইউরোপের অনেক দেশ আগে এই কথা বলত। এখন ফ্রান্স-সহ অনেকে তাদের মত বদলাচ্ছে। তারা এখন অনেক কড়া আইন এনেছে।”

প্রণয় জানিয়েছেন, “অনেক দেশ আইন করে বলেছে, সন্ত্রাসবাদকে গ্লোরিফাই করা হলে, সেটাও আপরাধ। কিন্তু কানাডা এই বিষয়ে উদাসীন। কিছুদিন আগে খালিস্তানপন্থিরা কানাডায় একটা ট্যাবলো বের করে। সেখানে ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকারীদের গ্লোরিফাই করা হয়েছিল।”

প্রণয় বলেছেন, “যখন গোয়েন্দাদের দূতাবাসে পোস্টিং করা হয়, তখন অন্য দেশ সেটা জানে। আমরাও জানি, অন্য দেশের দূতাবাসে তাদের কোন গোয়েন্দা অফিসার আছে। কিন্তু সচরাচর তা জনসমক্ষে আনা হয় না।”

কানাডায় ভারতীয়দের উপর প্রভাব?

কানাডার মোট জনসংখ্যা হলো তিন কোটি ৮২ লাখ। তার মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা পাঁচ শতাংশের সামান্য বেশি। ১৮ লাখের মতো ভারতীয় সেখানে আছেন। তার মধ্যে শিখদের সংখ্যা আট লাখের মতো। ভারতের পরেই কানাডাতে সবচেয়ে বেশি শিখ বসবাস করেন।

প্রণয় শর্মার মতে, “এই ধরনের উত্তেজনা বাড়লে, কোথাও না কোথাও তো তা মানুষের মধ্য়ে গিয়ে পড়ে।  তারা ভারতে আসেন। এখানে তাদের আত্মীয়রা আছেন। কিন্তু সম্পর্ক খারাপ হলে তার প্রভাব তাদের উপর পড়বে।”

শান্তনু বলেছেন, “দুই দেশের সম্পর্ক খারাপ হলে মানুষ চিন্তিত হবেন। তাদের শারীরিকভাবে হেনস্থা হতে হবে না। কিন্তু কানাডায় ভারতীয় মূলের মানুষ উদ্বিগ্ন হবেনই। এটা স্বাভাবিক।”

সাংবাদিক শরদ গুপ্তার মেয়ে কানাডায় থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, “মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। সেখানে সাধারণত মানুষদের মধ্যে এই ঘটনার প্রভাব বিশেষ পড়ে না। যে যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।”

এরপর কী হবে?

কুগেলম্যান বলেছেন, “ট্রুডো হয়ত ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চেয়েছেন। কিন্তু তিনি খুব গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এখন এটা কূটনীতিকদের কাছে চ্যালেঞ্জ, তারা কত তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পারবেন। তবে খুব তাড়াতাড়ি কিছু হবে বলে মনে হয় না।”

শান্তনু মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “কানাডা কড়া সিদ্ধান্ত নিলে ভারতকে কড়া ব্যবস্থা নিতেই হবে। তাতে কূটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হলে হবে। কিছু করার নেই। বাণিজ্য খারাপ হলেও কিছু করার নেই।”

প্রণয় শর্মা মনে করেন, “কানাডা নিশ্চয়ই পরিপক্কতা দেখাবে। বৃহত্তর স্বার্থে ব্যবস্থা নেবে। ট্রুডো নিজের দেশের মানুষকে দেখানোর জন্য এভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর রেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পড়েছে। তিক্ততা বেড়েছে। আবার স্বাভাবিক জায়গায় ফেরার জন্য দুই দেশের সরকারের চেষ্টা করা উচিত।” সূত্র: ডয়েচে ভেলে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ