শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টাহামলার সম্ভাবনা কতটা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টাহামলার সম্ভাবনা কতটা?

সিরিয়ার দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ জন নিহত হওয়ার পর ইরানের জন্য একটি কঠিন সময় যাচ্ছে। একদিকে এই হামলার জবাব দিতে চাইছে দেশটি। অন্যদিকে ইরান এমন কোনো কাজ করতে চায় না যার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইসরায়েলি ও মার্কিন কর্মকর্তারা মনে করেন, ইরান পাল্টা আঘাত করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, ইরান ড্রোন ও ক্রুস ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করছে। তবে কখন ও কোন জায়গায় এই আঘাত করা হবে সেটি নিশ্চিত নন সেই কর্মকর্তারা। এই হামলা এখন থেকে শুরু করে রমজান মাসের শেষ সপ্তাহে যেকোনো সময় হতে পারে বলে ধারণা করছেন কর্মকর্তারা। ড্রোন ও মিসাইল হামলা ইরাক ও সিরিয়ার মাটি থেকে নাকি ইরানের ভেতর থেকে পরিচালনা করা হবে সেটিও এখনো নিশ্চিত হতে পারেনি মার্কিন গোয়েন্দারা। এদিকে ইসরায়েলও বলেছে, ইরান যদি পাল্টা আঘাত করে তাহলে তারা আবারও হামলা চালাবে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি যুদ্ধের সংকেত বেজে উঠতে পারে।

ইরানের শক্তি আছে?
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কোনো কড়া সামরিক জবাব দিতে গেলে সেটি যুদ্ধকে ইরানের দোরগোড়ায় টেনে আনবে। কারণ ইরানের বিষয়ে ইসরায়েলও ছেড়ে কথা বলবে না। অন্যদিকে ইসরায়েলি হামলার যথাযথ জবাব দিতে না পারলে ইরানের সামরিক সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন উঠবে। ফলে ভবিষ্যতে ইসরায়েল ইরানকে আরো দুর্বল ভাববে এবং তাদের ওপর চেপে বসবে। ইরানকে প্রমাণ করতে হবে, তারা দুর্বল নয়। যেকোনো হামলার জবাব দেওয়ার ক্ষমতা তাদের রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের সূত্রপাত না করে ইরান কিভাবে ইসরায়েলকে জবাব দিতে পারে সেটি নিয়ে একধরনের দোদ্যুল্যমানতা তৈরি হয়েছে।

প্রশ্ন হচ্ছে ইসরায়েলকে পাল্টা আঘাত করার মতো সামরিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সামর্থ্য ইরানের রয়েছে কি না?
মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশ্লেষক ও লেখক আলী সাদরাজদেহ বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে জড়ানোর মতো সামর্থ্য ইরানের নেই। ‘কিন্তু দেশের ভেতরে জনগণকে দেখানোর জন্য হলেও ইরানকে একটি জবাব দিতে হবে। এ ছাড়া নিজেদের মিত্রদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা টিকিয়ে রাখার জন্যও ইরানকে একটি পদক্ষেপ নিতে হবে।’ এ ছাড়া ইসরায়েলের কাছে ইরান যতই অপদস্থ হোক না কেন, এর কড়া জবাব দেওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এর পরিবর্তে ইরানকে ‘কৌশলগত কারণে ধৈর্য’ ধরতে হবে। কারণ ইরানের এখন অগ্রাধিকার হচ্ছে পারমাণবিক বোমা তৈরি করা। কিছু ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে ১০০ জন ইসরায়েলিকে হত্যা করার চেয়ে পারমাণবিক বোমা তৈরির পথে এগিয়ে যাওয়া যুক্তিযুক্ত। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে শুধু ইসরায়েল নয়, যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ঠেকাতেও সক্ষম হবে ইরান।

হিজবুল্লাহর অবস্থান কী?
এদিকে গাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকে সিরিয়া, ইরাক, লেবানন ও ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত বিভিন্ন গোষ্ঠী ইসরায়েলি স্বার্থে আঘাত হানছে। কিন্তু তাদের সে তৎপরতাও সীমিত আকারে। এসব গোষ্ঠী ইসরায়েলের সঙ্গে পুরোপুরি যুদ্ধে লিপ্ত হতে চায় না। সাদরাজদেহ বলেন, ‘ইরান সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর কাছে ইসরায়েলের দূতাবাসে হামলার বিষয়টি চিন্তা করাটা বেশ কঠিন।’

হিজবুল্লাহ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে সংগঠিত সশস্ত্র গ্রুপ। রাষ্ট্রীয় বাহিনী না হয়েও তাদের ২০ থেকে ৫০ হাজারের মতো যোদ্ধা রয়েছে, যাদের অধিকাংশই বেশ প্রশিক্ষিত। সিরিয়া যুদ্ধে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে যুদ্ধের ময়দানে লড়াই করার অভিজ্ঞতাও তাদের তৈরি হয়েছে। ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহর প্রায় এক লাখ ৩০ হাজার রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে বলেও ধারণা করা হয়। তার পরও বিশ্লেষকরা মনে করেন, ইরানের পক্ষ নিয়ে হিজবুল্লাহ এখন ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়াবে না।

লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক অধ্যাপক ফাওয়াজ গের্গস বলেন, ‘হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ফাঁদে পা দিতে চায় না। কারণ তারা ভালো করেই জানে, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা এই যুদ্ধকে বিস্তৃত করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছে। কারণ নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে এই যুদ্ধ কত দিন চলবে তার ওপর।’

প্রতীকী জবাব দেওয়া
পর্যবেক্ষক সাদরেজাদেহ মনে করেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে না গিয়ে ইরান একটি প্রতীকী জবাব দেওয়ার উপায় খুঁজছে। কয়েক বছর আগে ইরানের শীর্ষ কমান্ডার কাশেম সোলাইমানিকে ইরাকে হত্যা করার পর ইরানের পক্ষ থেকে থেকে ‘কড়া প্রতিশোধের’ হুমকি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে সেটি ঘটেনি। সোলাইমানিকে হত্যার জবাবে ইরান ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইরাকে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে। কিন্তু সেই হামলায় কোনো মার্কিন সেনা হতাহত হননি। বরং হামলার আগে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীকে ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল।

ভার্জিনিয়া টেক স্কুল অব পাবলিক এন্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের ইউসুফ আজিজি বলেন, ইরানের ভেতরে পর্দার অন্তরালে দুটি শক্তির মধ্যে মতভেদ চলছে। একটি পক্ষ চাইছে ইরান পারমাণবিক শক্তি অর্জন করার মাধ্যমে ইসরায়েলি অগ্রাসন রুখে দাঁড়াক। আরেকটি অংশ চায় ইসরায়েলে সরাসরি হামলার মাধ্যমে এর জবাব দেওয়া হোক। এ ক্ষেত্রে ধৈর্য ধারণ করে পারমাণবিক লক্ষ্য অর্জন করার বিষয়টি হয়তো অগ্রাধিকার পাবে।

পাল্টা জবাব দিতেই হবে?
মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধরনের কোনো যুদ্ধ শুরু হোক সেটি ইরান চায় না। তেহরানের হাতে দুটি বিকল্প আছে। একটি হচ্ছে মার্কিন সেনা ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনার ওপর হামলার জন্য ইরান সমর্থিত গ্রুপগুলোকে মদদ দিতে পারে। দ্বিতীয়টি হচ্ছে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি জোরদার করে এগিয়ে নেওয়া।

যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্ররা তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির রাশ টেনে ধরতে চাইছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন কর্মকর্তারা ইরানের গতিবিধি খুবই সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছেন। ইরান সমর্থিত বিভিন্ন গোষ্ঠী ইরাক ও সিরিয়াতে অবস্থিত মার্কিন সেনাদের ওপর হামলান সম্ভাবনা আছে কি না, সেদিকে সতর্ক নজর রাখছে ওয়াশিংটন। তবে সিরিয়া ও ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের ওপর ইরান সমর্থিত গ্রুপগুলোর হামলার বিষয়ে মার্কিন গোয়েন্দাদের দিক থেকে এখনো পর্যন্ত তথ্য পাওয়া যায়নি।

ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জামশিদি শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, নেতানিয়াহু যে ফাঁদ তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নেতারা যাতে নিজেদের সেখানে টেনে না আনে। ‘আপনারা দূরে থাকুন যাতে আঘাত না লাগে।’ তিনি দাবি করেন, তাঁর এই বার্তার পর যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে বলেছ, তারা যাতে মার্কিন স্থাপনার ওপর আঘাত না করে।

সিবিএস নিউজ নিশ্চিত হয়েছে, ইরানের কাছ থেকে যুক্তরাষ্ট্র লিখিত বার্তা পেয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন মুখপাত্র সিবিএস নিউজকে জানিয়েছেন, ইরানের চিঠির জবাবে যুক্তরাষ্ট্রও পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে চিঠির উত্তর দিয়েছে। স্টেট ডিপার্টমেন্ট লিখেছে, ইসরায়েলের হামলার বিষয়টিকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে মার্কিন স্বার্থে যাতে কোনো আঘাত না করা হয়।

ইরান একদিকে চাইছে, এমন একটি জবাব দিতে, যাতে ভবিষ্যতে ইসরায়েল এ ধরনের হামলা করতে সাহস না পায়। অন্যদিকে ইরান এটাও চায় না যে তাদের জবাবের মধ্য দিয়ে যাতে আবার মধ্যপ্রাচ্যে বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের সূত্রপাত হয়ে যায়। এ বিষয়টি নিয়ে একধরনের দোলাচলে রয়েছে ইরান।

অধ্যাপক ফাওয়াজ গের্গস বলেন, এই উত্তেজনা তৈরির মাধ্যমে ইসরায়েল দেখাতে চেয়েছে, ইরান আসলে ‘একটি কাগুজে বাঘ’। 

অন্যদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এ ক্ষেত্রে ইরান যদি কোনো জবাব না দেয় তাহলে এটা এমন একটা বার্তা দেবে—ইরান শুধু একটি কাগুজে বাঘ, জবাব দেওয়ার কোনো ক্ষমতা তাদের নেই।’

ইরানের সামনে পথ কী?
সে ক্ষেত্রে ইরান হয়তো বিদেশে অবস্থিত ইসরায়েলি দূতাবাস এবং বিভিন্ন ইহুদি স্থাপনার ওপর হামলা চালাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণা সংস্থা কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ এলিয়ট আব্রামস রয়টার্সকে বলেন, ইরান ইসরায়েলের সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধে লিপ্ত হতে চায় না বলে তাঁর বিশ্বাস। তবে ইসরায়েলের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জায়গায় তারা হামলা চালাতে পারে।

ইরান আরেকটি উপায়ে জবাব দিতে পারে। সেটি হচ্ছে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি তরান্বিত করা। ইউরেনিয়াম আরো সমৃদ্ধ করে সেটিকে পারমাণবিক বোমা তৈরির উপযোগী করে তোলা। অথবা প্রকৃত পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির নকশা পুনরায় শুরু করা।

কিন্তু এসব পদক্ষেপ ইরানের জন্য উল্টো ফল বয়ে আনতে পারে বলে পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করেন। ইরান এসব কাজ করতে গেলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।

ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংকট্যাংক সিএসআইএসের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষজ্ঞ জন অল্টারম্যান মনে করেন, ইসরায়েলের দূতাবাসে হামলার মতো পদক্ষেপ ইরান নেবে না। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘ইসরায়েলকে শিক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে ইরান ততটা আগ্রহী নয়। বরং ইরান তাদের মিত্রদের দেখাতে চায় যে তারা দুর্বল নয়।’ ইরান এখন কোন পথে হাঁটবে?-এ বিষয়টি নির্ভর করছে দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির সিদ্ধান্তের ওপর।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় অব্যাহত হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তন
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে, আর যুক্তরাজ্য কমাচ্ছে ভিসা ফি
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
সর্বশেষ খবর
রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, ফ্যাসিস্টদের পুনরাবৃত্তি হতে দেব না
রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, ফ্যাসিস্টদের পুনরাবৃত্তি হতে দেব না

৫২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের
ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চমক রেখেই ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ স্কোয়াড ঘোষণা
চমক রেখেই ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ স্কোয়াড ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঠাকুরগাঁওয়ে কুরিয়ারে কয়েলের বক্সে ২০ হাজার ইয়াবা জব্দ
ঠাকুরগাঁওয়ে কুরিয়ারে কয়েলের বক্সে ২০ হাজার ইয়াবা জব্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইয়ার
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইয়ার

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ
ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যান্সার ও কিডনি সেন্টার স্থাপনে সহায়তা দিল প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন
ক্যান্সার ও কিডনি সেন্টার স্থাপনে সহায়তা দিল প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন

৩৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিগ ব্যাশে অশ্বিন
প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিগ ব্যাশে অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
এআইইউবি চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএসইউ ও মেটাহিড লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
আইএসইউ ও মেটাহিড লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া থেকে মাত্র ২ জয় দূরে পাকিস্তান’
‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া থেকে মাত্র ২ জয় দূরে পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনেট কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনেট কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময়
সোনারগাঁয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’
নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে  নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
রাজারহাটে নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’
ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক মন্ত্রী কামরুল আবারও ৫ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা
গণতন্ত্রের নতুন যুগ শুরু হবে ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সোলায়মান সেলিমকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার
পটুয়াখালীর সাবেক মেয়র ম‌হিউদ্দিন গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি
সড়কে নিবন্ধনহীন আড়াই লাখ গাড়ির কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া
ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প
গাজা ইস্যুতে আরব নেতাদের সাথে বৈঠক করবেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা