শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৫, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকতে চাইছে না কাতার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকতে চাইছে না কাতার?

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের বিষয়টি পুনর্মূল্যায়ন করে দেখছে কাতার। এ কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ মুহম্মদ বিন আবদুর রহমান আল থানি।

ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির চেষ্টার ক্ষেত্রে মিশর এবং যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি কাতারেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

তবে শেখ মুহম্মদ বিন আবদুর রহমান আল থানি জানিয়েছেন, যারা রাজনৈতিক মুনাফা কামানোর চেষ্টা করছে তাদের শোষণ, নির্যাতন এবং অবমূল্যায়নের শিকার হয়েছে দোহা।

তিনি আরও বলেন, এই মুহূর্তে শান্তি আলোচনার বিষয়টি 'সংবেদনশীল পর্যায়' রয়েছে। যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার চেষ্টা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়েছে।

হামাস-সহ বাকি পক্ষের সঙ্গে কাতারের যে সম্পর্ক রয়েছে তা যুদ্ধবিরতি এবং শান্তি আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভের দিক থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।

এর আগে মধ্যস্থতাকারীরা ছয় সপ্তাহের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছিল। ওই সময়ে হামাসকে ৪০ জন নারী, শিশু এবং বয়স্ক বা অসুস্থ জিম্মিদের মুক্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল যা তারা সপ্তাহান্তে প্রকাশ্যে প্রত্যাখ্যান করে।

কাতার এখন খোলাখুলিভাবে শান্তি আলোচনা সফল হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে এবং মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তার ভূমিকাও পুনর্বিবেচনা করছে।

কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মুহম্মদ বলেন, রাজনীতিবিদদের মুনাফা করার জন্য তাদের এই প্রচেষ্টা (যুদ্ধবিরতি বিষয়ক আলোচনা) ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

বুধবার দোহায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমরা দেখেছি সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থের জন্য এই মধ্যস্থতাকে অপব্যবহার করা হয়েছে।”

“এর অর্থ হলো কাতার এই (মধ্যস্থতাকারী) ভূমিকার ব্যাপক মূল্যায়নের আহ্বান জানিয়েছে। আমরা এমন একটা পর্যায়ে রয়েছি যেখানে মধ্যস্থতার বিষয়টিকে মূল্যায়ন করে দেখছি এবং সেখানে (মধ্যস্থতায়) দলগুলি কীভাবে কী করবে তাও পর্যালোচনা করে দেখছি।”

তিনি কোনো ব্যক্তির পরিচয় প্রকাশ না করলেও মার্কিন কংগ্রেসের ভেতরে কিছু সমালোচক কাতারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন। তাদের দাবি, হামাসের উপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করছে না কাতার।

যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত সাম্প্রতিক প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হামাসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেছে ‘যুদ্ধবিরতির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তারা (হামাস)।’

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের সংঘাতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গাজায় চলমান ভয়াবহ যুদ্ধ বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘর্ষের রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করছে কাতার।

এই সংঘাত বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করার পাশাপাশি বৃহত্তর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে তাদের দায়িত্ব গ্রহণ এবং যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী।

এদিকে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, লেবাননের ভূখণ্ড থেকে উত্তর ইসরায়েলের একটি গ্রামের দিকে আসা ‘অ্যান্টি ট্যাংক’ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের আঘাতে তাদের ১৪ জন সেনা আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ছয়জনের আঘাত গুরুতর।

ইরান সমর্থিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হেজবুল্লাহ জানিয়েছে, আরব আল-আরামশে এলাকায় একটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে গুলি চালানো হয়েছিল। তার কারণ যে প্রতিশোধ, সে কথা জানিয়েছে তারা।

সাম্প্রতিককালে ইসরায়েলি হামলায় হেজবুল্লাহ কমান্ডার ও অন্যান্য যোদ্ধারা আহত হয়। তার প্রতিশোধ নিতেই পাল্টা আক্রমণ চালিয়েছিল ওই গোষ্ঠী।

হামাসের মতোই ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য দেশে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ হওয়া হেজবুল্লাহ গোষ্ঠী গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময় করে আসছে।

হামাস বন্দুকধারীরা ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে একটি নজিরবিহীন হামলা চালায়। ওই ঘটনায় ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল (যাদের মধ্যে ছিলেন মূলত বেসামরিক নাগরিক) এবং ২৫৩ জনকে জিম্মি করা হয়। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই সংঘর্ষের সূত্রপাত।

হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের (হামাসকে) ধ্বংস করতে এবং জিম্মিদের মুক্তির উদ্দেশ্যে চালানো ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে গাজায় ৩৩ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

এদিকে, নভেম্বরে এক সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতির সময় ২৪০ ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তির বদলে ১০৫ জন জিম্মিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন নারী ও শিশু।

ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মতে, গাজায় ১৩৩ জন জিম্মিকে আটক করে রাখা হয়েছে, যাদের মধ্যে চারজনকে যুদ্ধের আগেই বন্দি করা হয়েছিল। তবে জিম্মিদের মধ্যে ৩০ জনের ইতোমধ্যে মৃত্যু হয়েছে।

হামাস এক বিবৃতিতে শনিবার জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে জিম্মি বিনিময় চুক্তির বিষয়টিকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে তবে সর্বশেষ যে প্রস্তাব তাদের দেওয়া হয়েছে সেটি তারা মানতে পারবে না।

গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাদের বাসস্থানে ফিরিয়ে আনার জন্য স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবিতে তারা অনড় রয়েছে বলেও জানিয়েছে হামাস।

ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিচালক ইসরায়েলি আলোচনাকারী দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার অভিযোগ হামাসের অবস্থান এটা নিশ্চিত করে যে তাদের (হামাসের) নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার গাজায় মানবিক চুক্তি এবং জিম্মিদের প্রত্যাবর্তন চান না। ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার যে আবহাওয়া সৃষ্টি হয়েছে তা বজায় রেখে লাভবান হতে চান তিনি। ওই অঞ্চলে সামগ্রিকভাবে সংঘাতও বাড়াতে চান তিনি।”

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি
টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের আরও ১১৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উন্নয়নের নামে প্রতারণা করে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচারী সরকার : রিজভী
উন্নয়নের নামে প্রতারণা করে ক্ষমতায় ছিল স্বৈরাচারী সরকার : রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়
১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি
মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত
সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে
মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’
‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন