শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১১, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

রিপাবলিকানরাও হতবাক

অভিজ্ঞতা নয়-অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
অভিজ্ঞতা নয়-অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনে

নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দিচ্ছেন এমন সব লোকজনকে-যাদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্ক উঠেছে খোদ রিপাবলিকান পার্টিতেও। অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকার জন্যে কংগ্রেসের উদ্যোগে তদন্ত হওয়া ব্যক্তিকে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে হাসি-ঠাট্টাকারিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রীর মনোনয়ন দিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠিয়েছেন ট্রাম্প। প্রকাশ্যে বলাবলি হচ্ছে যে, যোগ্যতা-অভিজ্ঞতা নয় অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্পের মন্ত্রিসভা অথবা হোয়াইট হাউজের গুরুত্বপূর্ণ পদে। এসব মনোনয়নের অনুমোদন নিতে হবে ইউএস সিনেট থেকে। সিনেটরদের অনেকে এ নিয়ে হতবাক।

উল্লেখ্য, বিদ্যমান বিধি অনুযায়ী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অভিজ্ঞতাসম্পন্নদেরকে মনোনয়ন দেয়ার পর সিনেটের মুখোমুখী হতে হয় সে সব ব্যক্তিকে। সিনেট অনুমোদন দিলেই তা চূড়ান্ত হয়ে থাকে। এবারের নির্বাচনে সিনেটেও ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কিছুটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অভিজ্ঞতা যাচাই না করেই কেবল অনুগতদের নিয়োগ দিয়ে অনেককেই হতবাক করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এমন সিদ্ধান্তের কারণে ট্রাম্পের বেশ কিছু মিত্র হতবাক, তুলছেন পক্ষপাতিত্বের প্রশ্ন। তবে তার এই বাছাই প্রক্রিয়া স্পষ্ট করে দিয়েছে, তিনি আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে তার নিজের মত করে নতুন ভাবে সাজানোর ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। বিশেষ করে বাইডেন-কমলা প্রশাসন কর্তৃক তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনায় যারা তাকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়েছেন তারাও ট্রাম্প প্রশাসনে ঠাঁই পাওয়ায় সামনের চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের গতি-প্রকৃতি নিয়ে অনেকে অস্থিরতায় নিপতিত হয়েছেন। ‘তাহলে কী ট্রাম্প নিজকে প্রতিহিংসাপরায়ন শাসক’ হিসেবে পরিগণিত করতে চান’-এমন গুঞ্জন সর্বমহলে।
 
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে ৪২ বছর বয়সী কংগ্রেস সদস্য ম্যাট গেটজকে বেছে নিয়ে অনেককেই অবাক করেছেন ট্রাম্প। কারণ, গেটজের কখনও বিচার বিভাগে কাজ করা বা কৌঁসুলি হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই। তাছাড়া, তার বিরুদ্ধে যৌনকর্মী পাচারের অভিযোগে বিচার বিভাগ তদন্ত করেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ আনা হয়নি। গেটজ যৌন অসদাচরণ, অবৈধ মাদক ব্যবহার সহ বেশ কয়েকটি অভিযোগের জন্য হাউস এথিক্স কমিটির তদন্তের মুখোমুখিও হয়েছিলেন।

হাওয়াইয়ের সাবেক ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসওম্যান এবং পরে ট্রাম্পের সমর্থক হওয়া তুলসী গ্যাবার্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরবর্তী প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন ট্রাম্প। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান তুলসী গ্যাবার্ড একজন ইউএস আর্মি রিজার্ভ কর্মকর্তা। তার গোয়েন্দা বিষয়ক গভীর অভিজ্ঞতা না থাকলেও তিনি মস্কোর প্রতি তার সহানুভূতিশীল দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত। ইউক্রেন যুদ্ধে তিনি রাশিয়ার পক্ষ সমর্থনেরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেন, “আমি জানি তুলসী সেই নির্ভীক মনোভাব নিয়ে আসবেন, আমাদের সাংবিধানিক অধিকারের রক্ষক হবেন এবং শক্তির মাধ্যমে শান্তি নিশ্চিত করবেন।” তবে ট্রাম্পের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে তুলসীকে বেছে নেওয়াও হতবাক করেছে মিত্রদের। কারণ, সরাসরি গোয়েন্দা কাজে গ্যাবার্ডের অভিজ্ঞতা খুব কমই। তাকে এ পদের জন্য বেছে নেওয়া হবে এমনটি কেউ ভাবেনি। জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হিসেবে গ্যাবার্ডকে ১৮টি গুপ্তচর সংস্থা দেখভালের নেতৃত্ব দিতে হবে। তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত হাওয়াই ন্যাশনাল গার্ডের মেজর হিসাবে ইরাকে মোতায়েন ছিলেন। এখন তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীর রিজার্ভে লেফটেন্যান্ট কর্নেল।

মঙ্গলবার ট্রাম্প তার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ফক্স নিউজের ভাষ্যকার ও অভিজ্ঞ পিট হেগসেথকে বেছে নেন। নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যে জেনারেলরা প্রগতিশীল নীতি অনুসরণ করে সামরিক বাহিনীর পদগুলোতে বৈচিত্রের প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন মার্কিন বাহিনীকে তাদের থেকে মুক্ত করবেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীলরাও সামরিক বাহিনীর এ ‘বৈচিত্রের’ বিরোধিতা করেছেন। রক্ষণশীল হেগসেথও সেই ধারার মানুষ আর তিনি পরবর্তী মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হলে তা ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষেত্রে সঠিক নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে এমনটি হলে হেগসেথের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর প্রধান জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান, বিমান বাহিনীর জেনারেল চার্লস কিউ. ব্রাউনের দ্বন্দ্ব বাধতে পারে। এজন্যে ট্রাম্পের টিম পেন্টাগণের পদস্থ কর্মকর্তাগণের একটি তালিকা করছেন যারা ২০ জানুয়ারির পর বরখাস্ত হবেন বলে শুক্রবার প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদে প্রকাশ। এ ধরনের আরো অনেক আমলাকে বরখাস্তের আশংকা করা হচ্ছে। বিশেষ করে যারা ডেমোক্র্যাট-সমর্থক।

অপরদিকে, ট্রাম্প ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন। সামগ্রিকভাবে তার এই বাছাই এবং নিয়োগে মার্কিন সরকার যেভাবে তার পররাষ্ট্র নীতি পরিচালনা করে এবং আগামী চার বছরে বিশ্বে আমেরিকা যে ভূমিকা পালন করবে তাতে আমূল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি বিচার বিভাগকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার বন্ধ করতে চান। ট্রাম্পের দাবি, প্রেসিডেন্ট পদে তার প্রার্থিতা ব্যাহত করতে তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ফৌজদারি মামলা আনা হয়েছিল। যদিও বিচার বিভাগ বলছে, তারা রাজনৈতিক পক্ষপাতহীনভাবে কাজ করে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প অব্যর্থভাবে তার অনুগতদের বেছে নিয়েছেন, যারা ট্রাম্পের সবচেয়ে বিতর্কিত নির্দেশের বিরুদ্ধে যাবে এমন আশংকা নেই।

২০১৭ সালে ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন সেই তুলনায় তার এবারের প্রশাসন আরও অস্থির ও বিপজ্জনক এক বিশ্বের মুখোমুখি হবে। তাদেরকে ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যের চলমান যুদ্ধের এবং যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু রাশিয়া ও ইরানের আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠা চীনের মোকাবেলা করতে হবে। ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ তার রাজনৈতিক শত্রুদের ওপর চড়াও হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নির্বাচনি প্রচারের সময়। ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জেনারেল গেটজও এ থেকে পিছু হটবেন বলে মনে হয় না। গেটজের মনোনয়ন ঘোষণার পর ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ একজন বলেন, “ট্রাম্প যা বলবেন গেটজ ঠিক তাই করবেন।”

দাতা, পরামর্শক এবং তহবিল সংগ্রহকারীসহ ট্রাম্প জগতের ঘনিষ্ঠ অর্ধ ডজন সূত্র ব্যক্তিগতভাবে বলেছে, তারা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে গেটজকে বেছে নেওয়ার কারণে হতবাক হয়েছেন, কারণ এ পদে তার যোগ্যতা খুবই সামান্য এবং তার বিরুদ্ধে অতীতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত ছিল।
মেইনের মধ্যপন্থী রিপাবলিকান সিনেটর সুসান কলিন্স গেটজকে ট্রাম্পের বেছে নেওয়া সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, “আমি হতবাক হয়েছি যে, তাকে মনোনীত করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “অবশ্যই প্রেসিডেন্ট যাকে ইচ্ছা তাকে মনোনয়ন দেওয়ার অধিকার রাখেন। তবে আমি মনে করি এটি একটি উদাহরণ যে, কেন আমাদের সংবিধানে পরামর্শ এবং সম্মতির বিধান থাকা এতটা গুরুত্বপূর্ণ।”

আর্মড সার্ভিসেস কমিটিতে থাকা ইলিনয়ের এক ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর বলেন, “প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসাবে ট্রাম্পের বেছে নেওয়া হেগসেথেরও তেমন অর্থবহ কোনও যোগ্যতা নেই। প্রতিরক্ষামন্ত্রী খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ। সেই পদে পিট হেগসেথের মতো বিপজ্জনকভাবে অযোগ্য একজনকে বসানো এমন একটি ব্যাপার যা আমাদের সবার কাছেই ভয়ের।”

ট্রাম্প প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে হেগসেথের মনোনয়ন ঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিরোধীদলের কিছু সদস্য তার এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তবে ট্রাম্প নিজের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে হেগসেথের প্রশংসা করেছেন। হেগসেথ যুক্তরাষ্ট্রে আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের সাবেক কর্মকর্তা। তার ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, তিনি আফগানিস্তান, ইরাক এবং কিউবার গুয়ানতানামো বে-তে দায়িত্বপালন করেছেন।

অপরদিকে, ‘টিকাবিরোধী’ কেনেডি জুনিয়রকেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভার দিচ্ছেন ট্রাম্প। নির্বাচনের আগে শেষ দুই মাসে তিনি ‘মেইক আমেরিকা হেলদি এগেইন' নামে ট্রাম্পের একটি প্রচার উদ্যোগে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, কেনেডি জুনিয়র কোভিডের সময় টিকাবিরোধী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। কেনেডি জুনিয়রের এই মনোনয়ন সিনেটে অনুমোদন পেলে তিনি খাদ্য নিরাপত্তা থেকে শুরু করে চিকিৎসা গবেষণা এবং কল্যাণ কর্মসূচির মতো দায়িত্ব পাবেন। 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম