শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১১, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

রিপাবলিকানরাও হতবাক

অভিজ্ঞতা নয়-অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
অভিজ্ঞতা নয়-অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্প প্রশাসনে

নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দিচ্ছেন এমন সব লোকজনকে-যাদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্ক উঠেছে খোদ রিপাবলিকান পার্টিতেও। অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকার জন্যে কংগ্রেসের উদ্যোগে তদন্ত হওয়া ব্যক্তিকে অ্যাটর্নি জেনারেল এবং করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে হাসি-ঠাট্টাকারিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রীর মনোনয়ন দিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠিয়েছেন ট্রাম্প। প্রকাশ্যে বলাবলি হচ্ছে যে, যোগ্যতা-অভিজ্ঞতা নয় অনুগতরাই ঠাঁই পাচ্ছেন ট্রাম্পের মন্ত্রিসভা অথবা হোয়াইট হাউজের গুরুত্বপূর্ণ পদে। এসব মনোনয়নের অনুমোদন নিতে হবে ইউএস সিনেট থেকে। সিনেটরদের অনেকে এ নিয়ে হতবাক।

উল্লেখ্য, বিদ্যমান বিধি অনুযায়ী নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সংশ্লিষ্ট সেক্টরে অভিজ্ঞতাসম্পন্নদেরকে মনোনয়ন দেয়ার পর সিনেটের মুখোমুখী হতে হয় সে সব ব্যক্তিকে। সিনেট অনুমোদন দিলেই তা চূড়ান্ত হয়ে থাকে। এবারের নির্বাচনে সিনেটেও ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করায় নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কিছুটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অভিজ্ঞতা যাচাই না করেই কেবল অনুগতদের নিয়োগ দিয়ে অনেককেই হতবাক করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এমন সিদ্ধান্তের কারণে ট্রাম্পের বেশ কিছু মিত্র হতবাক, তুলছেন পক্ষপাতিত্বের প্রশ্ন। তবে তার এই বাছাই প্রক্রিয়া স্পষ্ট করে দিয়েছে, তিনি আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলোকে তার নিজের মত করে নতুন ভাবে সাজানোর ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। বিশেষ করে বাইডেন-কমলা প্রশাসন কর্তৃক তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা পরিচালনায় যারা তাকে সর্বাত্মক সহায়তা দিয়েছেন তারাও ট্রাম্প প্রশাসনে ঠাঁই পাওয়ায় সামনের চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের গতি-প্রকৃতি নিয়ে অনেকে অস্থিরতায় নিপতিত হয়েছেন। ‘তাহলে কী ট্রাম্প নিজকে প্রতিহিংসাপরায়ন শাসক’ হিসেবে পরিগণিত করতে চান’-এমন গুঞ্জন সর্বমহলে।
 
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে ৪২ বছর বয়সী কংগ্রেস সদস্য ম্যাট গেটজকে বেছে নিয়ে অনেককেই অবাক করেছেন ট্রাম্প। কারণ, গেটজের কখনও বিচার বিভাগে কাজ করা বা কৌঁসুলি হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা নেই। তাছাড়া, তার বিরুদ্ধে যৌনকর্মী পাচারের অভিযোগে বিচার বিভাগ তদন্ত করেছিল। তবে শেষ পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ আনা হয়নি। গেটজ যৌন অসদাচরণ, অবৈধ মাদক ব্যবহার সহ বেশ কয়েকটি অভিযোগের জন্য হাউস এথিক্স কমিটির তদন্তের মুখোমুখিও হয়েছিলেন।

হাওয়াইয়ের সাবেক ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসওম্যান এবং পরে ট্রাম্পের সমর্থক হওয়া তুলসী গ্যাবার্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরবর্তী প্রধান হিসেবে বেছে নিয়েছেন ট্রাম্প। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান তুলসী গ্যাবার্ড একজন ইউএস আর্মি রিজার্ভ কর্মকর্তা। তার গোয়েন্দা বিষয়ক গভীর অভিজ্ঞতা না থাকলেও তিনি মস্কোর প্রতি তার সহানুভূতিশীল দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত। ইউক্রেন যুদ্ধে তিনি রাশিয়ার পক্ষ সমর্থনেরই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেন, “আমি জানি তুলসী সেই নির্ভীক মনোভাব নিয়ে আসবেন, আমাদের সাংবিধানিক অধিকারের রক্ষক হবেন এবং শক্তির মাধ্যমে শান্তি নিশ্চিত করবেন।” তবে ট্রাম্পের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে তুলসীকে বেছে নেওয়াও হতবাক করেছে মিত্রদের। কারণ, সরাসরি গোয়েন্দা কাজে গ্যাবার্ডের অভিজ্ঞতা খুব কমই। তাকে এ পদের জন্য বেছে নেওয়া হবে এমনটি কেউ ভাবেনি। জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হিসেবে গ্যাবার্ডকে ১৮টি গুপ্তচর সংস্থা দেখভালের নেতৃত্ব দিতে হবে। তিনি ২০০৪ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত হাওয়াই ন্যাশনাল গার্ডের মেজর হিসাবে ইরাকে মোতায়েন ছিলেন। এখন তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীর রিজার্ভে লেফটেন্যান্ট কর্নেল।

মঙ্গলবার ট্রাম্প তার প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে ফক্স নিউজের ভাষ্যকার ও অভিজ্ঞ পিট হেগসেথকে বেছে নেন। নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, যে জেনারেলরা প্রগতিশীল নীতি অনুসরণ করে সামরিক বাহিনীর পদগুলোতে বৈচিত্রের প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন মার্কিন বাহিনীকে তাদের থেকে মুক্ত করবেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীলরাও সামরিক বাহিনীর এ ‘বৈচিত্রের’ বিরোধিতা করেছেন। রক্ষণশীল হেগসেথও সেই ধারার মানুষ আর তিনি পরবর্তী মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হলে তা ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি পূরণের ক্ষেত্রে সঠিক নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে এমনটি হলে হেগসেথের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর প্রধান জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান, বিমান বাহিনীর জেনারেল চার্লস কিউ. ব্রাউনের দ্বন্দ্ব বাধতে পারে। এজন্যে ট্রাম্পের টিম পেন্টাগণের পদস্থ কর্মকর্তাগণের একটি তালিকা করছেন যারা ২০ জানুয়ারির পর বরখাস্ত হবেন বলে শুক্রবার প্রাপ্ত সর্বশেষ সংবাদে প্রকাশ। এ ধরনের আরো অনেক আমলাকে বরখাস্তের আশংকা করা হচ্ছে। বিশেষ করে যারা ডেমোক্র্যাট-সমর্থক।

অপরদিকে, ট্রাম্প ফ্লোরিডার সিনেটর মার্কো রুবিওকে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন। সামগ্রিকভাবে তার এই বাছাই এবং নিয়োগে মার্কিন সরকার যেভাবে তার পররাষ্ট্র নীতি পরিচালনা করে এবং আগামী চার বছরে বিশ্বে আমেরিকা যে ভূমিকা পালন করবে তাতে আমূল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে। ট্রাম্প বলেছেন, তিনি বিচার বিভাগকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার বন্ধ করতে চান। ট্রাম্পের দাবি, প্রেসিডেন্ট পদে তার প্রার্থিতা ব্যাহত করতে তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ফৌজদারি মামলা আনা হয়েছিল। যদিও বিচার বিভাগ বলছে, তারা রাজনৈতিক পক্ষপাতহীনভাবে কাজ করে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প অব্যর্থভাবে তার অনুগতদের বেছে নিয়েছেন, যারা ট্রাম্পের সবচেয়ে বিতর্কিত নির্দেশের বিরুদ্ধে যাবে এমন আশংকা নেই।

২০১৭ সালে ট্রাম্প যখন প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন সেই তুলনায় তার এবারের প্রশাসন আরও অস্থির ও বিপজ্জনক এক বিশ্বের মুখোমুখি হবে। তাদেরকে ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যের চলমান যুদ্ধের এবং যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু রাশিয়া ও ইরানের আরও ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠা চীনের মোকাবেলা করতে হবে। ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ তার রাজনৈতিক শত্রুদের ওপর চড়াও হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নির্বাচনি প্রচারের সময়। ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জেনারেল গেটজও এ থেকে পিছু হটবেন বলে মনে হয় না। গেটজের মনোনয়ন ঘোষণার পর ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ একজন বলেন, “ট্রাম্প যা বলবেন গেটজ ঠিক তাই করবেন।”

দাতা, পরামর্শক এবং তহবিল সংগ্রহকারীসহ ট্রাম্প জগতের ঘনিষ্ঠ অর্ধ ডজন সূত্র ব্যক্তিগতভাবে বলেছে, তারা অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে গেটজকে বেছে নেওয়ার কারণে হতবাক হয়েছেন, কারণ এ পদে তার যোগ্যতা খুবই সামান্য এবং তার বিরুদ্ধে অতীতে বিচার বিভাগীয় তদন্ত ছিল।
মেইনের মধ্যপন্থী রিপাবলিকান সিনেটর সুসান কলিন্স গেটজকে ট্রাম্পের বেছে নেওয়া সম্পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, “আমি হতবাক হয়েছি যে, তাকে মনোনীত করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “অবশ্যই প্রেসিডেন্ট যাকে ইচ্ছা তাকে মনোনয়ন দেওয়ার অধিকার রাখেন। তবে আমি মনে করি এটি একটি উদাহরণ যে, কেন আমাদের সংবিধানে পরামর্শ এবং সম্মতির বিধান থাকা এতটা গুরুত্বপূর্ণ।”

আর্মড সার্ভিসেস কমিটিতে থাকা ইলিনয়ের এক ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর বলেন, “প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসাবে ট্রাম্পের বেছে নেওয়া হেগসেথেরও তেমন অর্থবহ কোনও যোগ্যতা নেই। প্রতিরক্ষামন্ত্রী খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ। সেই পদে পিট হেগসেথের মতো বিপজ্জনকভাবে অযোগ্য একজনকে বসানো এমন একটি ব্যাপার যা আমাদের সবার কাছেই ভয়ের।”

ট্রাম্প প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে হেগসেথের মনোনয়ন ঘোষণার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিরোধীদলের কিছু সদস্য তার এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। তবে ট্রাম্প নিজের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে হেগসেথের প্রশংসা করেছেন। হেগসেথ যুক্তরাষ্ট্রে আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের সাবেক কর্মকর্তা। তার ওয়েবসাইটের তথ্য অনুসারে, তিনি আফগানিস্তান, ইরাক এবং কিউবার গুয়ানতানামো বে-তে দায়িত্বপালন করেছেন।

অপরদিকে, ‘টিকাবিরোধী’ কেনেডি জুনিয়রকেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভার দিচ্ছেন ট্রাম্প। নির্বাচনের আগে শেষ দুই মাসে তিনি ‘মেইক আমেরিকা হেলদি এগেইন' নামে ট্রাম্পের একটি প্রচার উদ্যোগে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, কেনেডি জুনিয়র কোভিডের সময় টিকাবিরোধী হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। কেনেডি জুনিয়রের এই মনোনয়ন সিনেটে অনুমোদন পেলে তিনি খাদ্য নিরাপত্তা থেকে শুরু করে চিকিৎসা গবেষণা এবং কল্যাণ কর্মসূচির মতো দায়িত্ব পাবেন। 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম