শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১৬:২৭, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের মন্তব্যের পর ‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’খ্যাত বারঘৌতির মুক্তির আশা

পশ্চিম তীরের রামাল্লা শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত কোবার গ্রাম এই মুহূর্তে উদযাপনের পরিকল্পনা নিয়ে ব্যস্ত। দীর্ঘদিন ধরে বন্দি মারওয়ান বারঘৌতির মুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী গ্রামবাসী, তিনি ফিরলে কীভাবে উদযাপন করা হবে- সেই চিন্তায় বিভোর। ফিলিস্তিনিদের ঐক্যবদ্ধ করায় তার ভূমিকার জন্য পরিচিত মি. বারঘৌতি। তাকে ফিলিস্তিনি 'নেলসন ম্যান্ডেলা'ও বলা হয়।

জুমার নামাজের পর গ্রামের মসজিদের বাইরে কথা বলতে গিয়ে তার খুড়তুতো ভাই মোহাম্মদ আল - বারঘৌতি আমাকে জানালেন, তিনি '৮০ শতাংশ নিশ্চিত' যে মারওয়ান বারঘৌতিকে শিগগিরই মুক্তি দেওয়া হবে। আমাদের আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা যুবকরাও এই বিষয়ে একমত।

গাজা শান্তি নিয়ে চলমান শান্তি প্রচেষ্টা এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বিবৃতির দ্বৈত প্রভাবেই এই আশাব্যঞ্জক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে মনে করেন বারঘৌতির পরিবার এবং কোবার গ্রামের বাসিন্দারা।

গত সপ্তাহে টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, ইসরায়েলকে তিনি মারওয়ান বারঘৌতিকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে বলতে পারেন, যাতে তিনি (বারঘৌতি) গাজায় প্রশাসনিক নেতৃত্ব দিতে পারেন।

এই প্রসঙ্গে মনে রাখা দরকার, ইসরায়লি জিম্মিদের মক্তির বদলে (ইসরায়েলের কাছে) হামাস যে ২০জন বন্দির মুক্তি দাবি করেছে, সেই তালিকায় মারওয়ান বারঘৌতিও রয়েছেন। যদিও ইসরায়েলের এতে সম্মতি ছিল না।

প্রথমবার ১৯৭৮ সালে কারাগারে বন্দি হওয়ার আগে পর্যন্ত এই দোতলা বাড়িতেই থাকতেন মারওয়ান বারঘৌতি। ঘরে টানানো রয়েছে তার বড় রঙিন একটা ছবি। কারাগারে নিয়ে যাওয়ার আগের মুহূর্তে তোলা এই ছবি তার অনুভূতি এবং যে পরিস্থিতিতে তাকে সেখানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল, তা ফুটিয়ে তোলে।

ছবিতে দেখা যায়, হাতকড়া পড়া অবস্থায় হাত তুলে রেখেছেন বারঘৌতি। তার চোখে মুখে দৃঢ় সঙ্কল্পের ছাপ স্পষ্ট। ঘরে বসে কথা বলার মাঝে চা খাচ্ছিলেন আর সিগারেটে টান দিচ্ছিলেন তার ভাই মোকবেল বারঘৌতি। তিনি মনে করেন ফিলিস্তিনি এবং ইসরায়েলিদের যদি কেউ একসঙ্গে আনার কাজ করতে পারেন, সেটা তার ভাই মারওয়ান বারঘৌতি।

‘ওর মতো করে কেউ ফিলিস্তিনিদের ঐক্যবদ্ধ করতে পারবে না,’ বলেছেন মোকবেল বারঘৌতি। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তার নিজেরও সক্রিয় যোগ রয়েছে। গ্রামে রাজনৈতিকভাবেও সক্রিয় মারওয়ান বারঘৌতির ভাই মোকবেল। পাশাপাশি, কারাবন্দিদের জন্য তৈরি কমিটির সদস্যও তিনি।

জনমত জরিপ বলছে, ৬৬ বছর বয়সী মারওয়ান বারঘৌতি সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিলিস্তিনি রাজনীতিবিদ। যে সময় রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সূচনা হয়েছিল, তখন তার বয়স মাত্র ১৫ বছর।

ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বাধীন ফাতাহ আন্দোলনের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন মারওয়ান বারঘৌতি। পরবর্তীকালে তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে 'ফিলিস্তিনিদের স্বার্থ এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের' জন্য নিজের সমর্থনকে অব্যাহত রেখেছিলেন।

ইসরায়েলের 'অপারেশন ডিফেন্স শিল্ড' চলাকালীন তাকে ২০০২ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তার বিরুদ্ধে আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড তৈরির অভিযোগ তুলেছিল ইসরায়েল, যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বারঘৌতি।

প্রসঙ্গত, ২০০৭ সাল থেকে ফাতাহ আন্দোলনের সঙ্গে কিন্তু আল-আকসা ব্রিগেডের কোনো যোগ নেই। দ্বিতীয় ইন্তিফাদার সময়, আল-আকসা ব্রিগেড ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এবং ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে অভিযান শুরু করে।

মারওয়ান বারঘৌতির বিরুদ্ধে ইসরাইলের অভ্যন্তরে বেসামরিক লোকজনকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর অভিযোগও তোলা হয়েছে। এর জন্য তাকে ৪০ বছরের কারাদণ্ড এবং পাঁচটা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

বিচার চলাকালীন, এই ফিলিস্তিনি নেতা ইসরায়েলি আদালতের কর্তৃত্ব অস্বীকার করার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে তোলা সমস্ত অভিযোগও অস্বীকার করেছিলেন। আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড বেশ কয়েকটা প্রাণঘাতী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ।

মারওয়ান বারঘৌতির স্ত্রী ফাদওয়া বারঘৌতি একজন ফিলিস্তিনি আইনজীবী। বিবিসির সঙ্গে গত বছর কথোপকথনের সময় তিনি বলেছিলেন, ওর (মারওয়ান বারঘৌতির) বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো এই কারণে আনা হয়নি যে, ও এই কাজগুলোর সঙ্গে যুক্ত, বরং এই জন্য তোলা হয়েছিল কারণ ও একজন ফিলিস্তিনি নেতা।

ফাদওয়া বারঘৌতি বলেছেন, জিজ্ঞাসাবাদের সময় মারওয়ান বারঘৌতি তার বিরুদ্ধে "আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং আল-আকসা শহীদ ব্রিগেড প্রতিষ্ঠার অভিযোগও খারিজ করেছেন।"

রাজনীতিবিদরা মনে করেন, যদি শান্তি চুক্তি পৌঁছানো সম্ভব হয়, তাহলে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব গ্রহণ এবং ভবিষ্যতের রাষ্ট্রের জন্য প্রস্তুত হওয়ার ক্ষেত্রে একটা "বিকল্প" হতে পারেন মারওয়ান বারঘৌতি।

দোষী সাব্যস্ত হওয়ার ঘটনা তাকে বহুল পরিচিতি দেয়। রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আব্বাসের সম্ভাব্য উত্তরসূরি হিসাবে তাকেই দেখা হয়। মারওয়ান বারঘৌতি বরাবরই জানিয়ে এসেছেন তিনি ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি স্থাপনের পক্ষে এবং একইসঙ্গে ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমানার উপর ভিত্তি করে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সমর্থনও করেন তিনি।

ইসরায়েলিদের অনেকেই তার মুক্তির বিপক্ষে। তাদের অভিযোগ, পাঁচজনকে হত্যার সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন এবং তার হাতে রক্ত লেগে আছে। আবার অনেকে এ-ও মনে করেন যে, তার মুক্তি ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ঐকমত্য তৈরি করা, প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলিকে একত্রিত করা এবং শান্তি আনার সর্বোত্তম সম্ভাবনা তৈরি করার একটা উপায় হতে পারে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশায় পরিবার
‘ফিলিস্তিনি ম্যান্ডেলা’ বারঘৌতির মুক্তির আশায় পরিবার
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে প্রথম সমকামী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন রব জেটেন
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে নিহত ১২, আহত অনেকে
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের কাছে দুঃখপ্রকাশ কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
এক রাতে ইউক্রেনের ৯৮ ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি রাশিয়ার
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন
বগুড়ায় পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭০৯ মামলা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১
কবরের মাটি নেওয়ার প্রতিবাদ করায় প্রতিপক্ষের হামলা, নিহত ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন মানবে না জনগণ : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন মানবে না জনগণ : মামুনুল হক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি
বৈরি আবহাওয়ায় আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ
গাজীপুরে নদীপথে ব্যারিস্টার ইশরাক সিদ্দিকীর শোভাযাত্রা ও গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা