শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা

৭ অক্টোবর হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৯ হাজার ২৫৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজার ৫৮৯ জন।

 

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার দেইর আল বালাহ শহরের একটি স্কুলে নির্বিচার বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ওই হামলায় কমপক্ষে ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, তারা হামাসের একটি কমান্ড সেন্টারে হামলা চালিয়েছে।

দেইর আল বালাহর স্কুলে হামলার ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারি মিডিয়া অফিস। ওই এলাকায় বহু বাস্তুচ্যুত পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। হামলায় আরও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে বলেও জানানো হয়। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, খাদিজা স্কুল কমাউন্ডের ভিতরে হামাসের একটি কমান্ড এবং কন্ট্রোল সেন্টারে হামলা চালানো হয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওই স্কুলটি ব্যবহার করে ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো হয়েছে। তবে ইসরায়েলি সেনারা সেখানে হামলা চালানোর আগে বেসামরিক নাগরিকদের সতর্ক করেছে বলেও দাবি করা হয়। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় ১ হাজার ১৩৯ জনকে জিম্মি হিসেবে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পরই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। প্রায় নয় মাস ধরে গাজায় তান্ডব চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৯ হাজার ২৫৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৯০ হাজার ৫৮৯ জন। এদিকে গাজায় শিশুদের ইচ্ছাকৃতভাবেই গুলি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন ৪৫ জন মার্কিন চিকিৎসক এবং নার্সদের একটি গ্রুপ। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে এ বিষয়ে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে এ চিঠি প্রকাশ করা হয়। চিকিৎসাকর্মীদের ওই চিঠিতে অবরুদ্ধ উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলকে সমর্থন অব্যাহত রাখার বিষয়টি বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমন মুহূর্তেই মার্কিন সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিদের কাছে এ ধরনের চিঠি এলো। ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, সম্ভবত এ সংঘাতে মৃতের সংখ্যা ইতোমধ্যে ৯২ হাজারের বেশি হয়েছে। এ সংখ্যা হতবাক করার মতোই কারণ এটা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪ দশমিক ২ শতাংশ। চিঠিতে স্বাক্ষরকারী প্রত্যেক চিকিৎসাকর্মী জানিয়েছেন, তারা ফিলিস্তিনের যেসব শিশুর চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। তারা লিখেছেন, আমাদের প্রত্যেকেই প্রতিদিন এমন সব শিশুকে চিকিৎসা দিয়েছি যাদের মাথা এবং বুকে গুলি করা হয়েছে। অল্পসংখ্যক মানুষ বাদে গাজার প্রায় প্রত্যেকেই অসুস্থ, আহত বা দুই ধরনের সমস্যার সঙ্গেই লড়াই করে যাচ্ছে। গতকাল সকালের দিকে ফিলিস্তিনি সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরের কাছে সকালের দিক থেকে হামলায় কমপক্ষে ১৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তাদের লাশ নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।

এদিকে ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার খান ইউনিস অঞ্চলের দক্ষিণাংশের এলাকাগুলো থেকে ফিলিস্তিনিদের সাময়িকভাবে সরে আল মাওয়াসি মানবিক এলাকায় যেতে বলেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। গতকাল এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনী বলেছে, বেসামরিক ফিলিস্তিনিরা সরে গেলে সেখানে ‘জোরালো অভিযান’ চালাতে পারবে তারা। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর গাজা ভূখন্ডে ভয়াবহ আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। তার পর থেকে নয় মাসের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজায় ৩৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর বড় একটি অংশ নারী ও শিশু। রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী হামাসের যোদ্ধাদের নির্মূল করার লক্ষ্য নিয়ে অবিরাম হামলা চালিয়ে গেলেও তা যে সহজ হচ্ছে না তা বিভিন্ন লক্ষণে স্পষ্ট হচ্ছে। হামাসের যোদ্ধারা অব্যাহতভাবে প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে। হামাস যোদ্ধাদের ছোট ছোট ইউনিটগুলো অনবরত মর্টারের গোলা নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর আঘাত হানছে। শুক্রবার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এসব ইউনিটকে দমন করতে তাদের সেনারা খান ইউনিসে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করছে এবং টানেল ও অন্য অবকাঠামো ধ্বংস করেছে। ইসরায়েলের হিসাব অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধের শুরুতে হামাস ও তাদের মিত্র ইসলামিক জিহাদের ২৫ হাজারের বেশি যোদ্ধা ছিল, এদের মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার ইতোমধ্যে নিহত অথবা বন্দি হিসেবে আটক হয়েছে। দেশটির সামরিক বাহিনী গতকাল জানায়, বেসামরিক নাগরিকদের বিপদ কমাতে তাদের খান ইউনিসের কিছু নির্দিষ্ট এলাকা থেকে সরে যেতে বলেছে তারা আর এ নির্দেশ বিভিন্ন   মাধ্যমে ওই এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানো হয়েছে।-এএফপি ও আল জাজিরা

এই বিভাগের আরও খবর
শেষবেলায় মুসলিম বিদ্বেষ দূর করতে বিশেষ প্ল্যান ঘোষণা বাইডেনের
শেষবেলায় মুসলিম বিদ্বেষ দূর করতে বিশেষ প্ল্যান ঘোষণা বাইডেনের
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ স্থাপনায় রাশিয়ার বড় হামলা
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ স্থাপনায় রাশিয়ার বড় হামলা
রাখাইনে আটক জান্তা জেনারেলের শাস্তি হবে : আরাকান আর্মি
রাখাইনে আটক জান্তা জেনারেলের শাস্তি হবে : আরাকান আর্মি
যুক্তরাষ্ট্রের এক মামলাতেই টালমাটাল ভারতের আদানি গ্রুপ
যুক্তরাষ্ট্রের এক মামলাতেই টালমাটাল ভারতের আদানি গ্রুপ
গাঁজা বৈধ করা ইতিহাসের সেরা ভুলগুলোর একটি : এলটন জন
গাঁজা বৈধ করা ইতিহাসের সেরা ভুলগুলোর একটি : এলটন জন
হৃদযন্ত্রের মধ্যেই লুকিয়ে ছোট্ট নিজস্ব ‘ব্রেন’
হৃদযন্ত্রের মধ্যেই লুকিয়ে ছোট্ট নিজস্ব ‘ব্রেন’
শেষ রক্ষা হচ্ছে না দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
শেষ রক্ষা হচ্ছে না দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
সুদিনের আশায় সিরিয়ার তরুণ প্রজন্ম
সুদিনের আশায় সিরিয়ার তরুণ প্রজন্ম
রাশিয়ার সম্পদ থেকে ইউক্রেনকে ২০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের
রাশিয়ার সম্পদ থেকে ইউক্রেনকে ২০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা যুক্তরাষ্ট্রের
সিরিয়া নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিঙ্কেন
সিরিয়া নিয়ে আলোচনা করতে জর্ডানে ব্লিঙ্কেন
আইএসের দায় স্বীকার
আইএসের দায় স্বীকার
গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হামলায় নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলের বর্বর হামলায় নিহত ৩৫
সর্বশেষ খবর
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

এই মাত্র | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন
গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি
উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬
জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী
মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ
ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির
আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম
সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা
তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন
সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার
ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী
দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ
বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২৩ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন