শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা

প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় স্কুলে ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা

৭ অক্টোবর হামলার পর থেকে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৯ হাজার ২৫৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৯০ হাজার ৫৮৯ জন।

 

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার দেইর আল বালাহ শহরের একটি স্কুলে নির্বিচার বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ওই হামলায় কমপক্ষে ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী দাবি করেছে, তারা হামাসের একটি কমান্ড সেন্টারে হামলা চালিয়েছে।

দেইর আল বালাহর স্কুলে হামলার ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারি মিডিয়া অফিস। ওই এলাকায় বহু বাস্তুচ্যুত পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। হামলায় আরও শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে বলেও জানানো হয়। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, খাদিজা স্কুল কমাউন্ডের ভিতরে হামাসের একটি কমান্ড এবং কন্ট্রোল সেন্টারে হামলা চালানো হয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওই স্কুলটি ব্যবহার করে ইসরায়েলি সেনাদের বিরুদ্ধে হামলা চালানো হয়েছে। তবে ইসরায়েলি সেনারা সেখানে হামলা চালানোর আগে বেসামরিক নাগরিকদের সতর্ক করেছে বলেও দাবি করা হয়। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। সে সময় ১ হাজার ১৩৯ জনকে জিম্মি হিসেবে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পরই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। প্রায় নয় মাস ধরে গাজায় তান্ডব চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেখানে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৩৯ হাজার ২৫৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৯০ হাজার ৫৮৯ জন। এদিকে গাজায় শিশুদের ইচ্ছাকৃতভাবেই গুলি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এমন ৪৫ জন মার্কিন চিকিৎসক এবং নার্সদের একটি গ্রুপ। তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে এ বিষয়ে একটি খোলা চিঠি দিয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে এ চিঠি প্রকাশ করা হয়। চিকিৎসাকর্মীদের ওই চিঠিতে অবরুদ্ধ উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলকে সমর্থন অব্যাহত রাখার বিষয়টি বিবেচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমন মুহূর্তেই মার্কিন সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিদের কাছে এ ধরনের চিঠি এলো। ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, সম্ভবত এ সংঘাতে মৃতের সংখ্যা ইতোমধ্যে ৯২ হাজারের বেশি হয়েছে। এ সংখ্যা হতবাক করার মতোই কারণ এটা গাজার মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪ দশমিক ২ শতাংশ। চিঠিতে স্বাক্ষরকারী প্রত্যেক চিকিৎসাকর্মী জানিয়েছেন, তারা ফিলিস্তিনের যেসব শিশুর চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ হামলার লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। তারা লিখেছেন, আমাদের প্রত্যেকেই প্রতিদিন এমন সব শিশুকে চিকিৎসা দিয়েছি যাদের মাথা এবং বুকে গুলি করা হয়েছে। অল্পসংখ্যক মানুষ বাদে গাজার প্রায় প্রত্যেকেই অসুস্থ, আহত বা দুই ধরনের সমস্যার সঙ্গেই লড়াই করে যাচ্ছে। গতকাল সকালের দিকে ফিলিস্তিনি সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরের কাছে সকালের দিক থেকে হামলায় কমপক্ষে ১৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। তাদের লাশ নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে।

এদিকে ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার খান ইউনিস অঞ্চলের দক্ষিণাংশের এলাকাগুলো থেকে ফিলিস্তিনিদের সাময়িকভাবে সরে আল মাওয়াসি মানবিক এলাকায় যেতে বলেছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। গতকাল এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনী বলেছে, বেসামরিক ফিলিস্তিনিরা সরে গেলে সেখানে ‘জোরালো অভিযান’ চালাতে পারবে তারা। ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে নজিরবিহীন হামলা চালানোর পর গাজা ভূখন্ডে ভয়াবহ আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। তার পর থেকে নয় মাসের বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজায় ৩৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর বড় একটি অংশ নারী ও শিশু। রয়টার্স জানিয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী হামাসের যোদ্ধাদের নির্মূল করার লক্ষ্য নিয়ে অবিরাম হামলা চালিয়ে গেলেও তা যে সহজ হচ্ছে না তা বিভিন্ন লক্ষণে স্পষ্ট হচ্ছে। হামাসের যোদ্ধারা অব্যাহতভাবে প্রতিরোধ চালিয়ে যাচ্ছে। হামাস যোদ্ধাদের ছোট ছোট ইউনিটগুলো অনবরত মর্টারের গোলা নিক্ষেপ করে ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর আঘাত হানছে। শুক্রবার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এসব ইউনিটকে দমন করতে তাদের সেনারা খান ইউনিসে ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করছে এবং টানেল ও অন্য অবকাঠামো ধ্বংস করেছে। ইসরায়েলের হিসাব অনুযায়ী, গাজা যুদ্ধের শুরুতে হামাস ও তাদের মিত্র ইসলামিক জিহাদের ২৫ হাজারের বেশি যোদ্ধা ছিল, এদের মধ্যে প্রায় ১৪ হাজার ইতোমধ্যে নিহত অথবা বন্দি হিসেবে আটক হয়েছে। দেশটির সামরিক বাহিনী গতকাল জানায়, বেসামরিক নাগরিকদের বিপদ কমাতে তাদের খান ইউনিসের কিছু নির্দিষ্ট এলাকা থেকে সরে যেতে বলেছে তারা আর এ নির্দেশ বিভিন্ন   মাধ্যমে ওই এলাকাগুলোর বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানো হয়েছে।-এএফপি ও আল জাজিরা

এই বিভাগের আরও খবর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দরাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
মেক্সিকোয় জেন-জি ধাঁচের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে
মেক্সিকোয় জেন-জি ধাঁচের বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
পশ্চিম তীরের ইব্রাহিমি মসজিদে মুসল্লিদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল
পশ্চিম তীরের ইব্রাহিমি মসজিদে মুসল্লিদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল
বিহার বিধানসভা কোটিপতিদের দখলে
বিহার বিধানসভা কোটিপতিদের দখলে
মুসলিম বিধায়ক কমে অর্ধেক
মুসলিম বিধায়ক কমে অর্ধেক
হুতি হামলা বন্ধে নিরাপত্তা পরিষদের আহ্বান
হুতি হামলা বন্ধে নিরাপত্তা পরিষদের আহ্বান
নাগরিকদের জাপান ভ্রমণে সতর্ক করল চীন
নাগরিকদের জাপান ভ্রমণে সতর্ক করল চীন
জলবায়ু সম্মেলন কপ৩০
জলবায়ু সম্মেলন কপ৩০
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

এই মাত্র | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে