শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০১, বুধবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৩

রুহানি নামাজের খোঁজে

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
রুহানি নামাজের খোঁজে

কেয়ামতের আলোচনা প্রসঙ্গে এক হাদিসে হুজুরপাক (সা.) বলেছেন, ‘শেষ জামানায় মসজিদের চাকচিক্য বাড়বে কিন্তু মুসল্লিদের কলবের নূর হারিয়ে যাবে।’ (বুখারি, কিতাবুস সালাত) আরেক হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘শেষ জামানায় এমন মানুষ দেখবে যাদের বাহ্যিক পোশাক ও ইবাদতের ধরন দেখে তোমরা নিজেদের তুচ্ছ মনে করবে। তোমাদের তেলাওয়াতের চেয়ে তাদের তেলাওয়াত অনেক বেশি মধুর ও হৃদয়গ্রাহী হবে। কিন্তু তাদের তেলাওয়াত কণ্ঠনালি ভেদ করে কলবে পৌঁছবে না। তাদের নামাজ এমন সৌন্দর্যে ভরপুর থাকবে যে, তাদের তুলনায় তোমাদের নামাজ মনে হবে নগণ্য ইবাদত। আফসোস! তাদের নামাজ মাথার ওপরেও উঠবে না।’ (মুসলিম, কিতাবুজ জাকাত)

রসুলের (সা.) এসব ভবিষ্যদ্বাণী জ্বলজ্যান্ত সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে আমাদের বাস্তব জীবনে। প্রসঙ্গত বলছি, প্রায়ই একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হই। কেন আমাদের এত অধপতন হলো? একটা সময় ছিল আমাদের প্লেটে খাবার ছিল না, গায়ে বাহারি পোশাক ছিল না, ঘরে দামি আসবাব ছিল না; কিন্তু হৃদয়ভরা ইমান ছিল, তাওয়াক্কুল ছিল, ডাক্তারের কাছে কম যেতে হতো, ভাইয়ে ভাইয়ে মিল ছিল, পরিবারে শান্তি ছিল। এখন আমাদের পয়সা হয়েছে, অভাব দূর হয়েছে, খাবার ও পোশাকের ছড়াছড়ি, কিন্তু মনের সে শান্তি নেই কেন?

উন্নতি হয়েছে আমাদের ধর্মীয় অবকাঠামোতেও। আগে ১০ গ্রামে মসজিদ ছিল একটা। এখন প্রায় বাড়িপ্রতিই মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে। কার মসজিদ কত দামি টাইলসে হবে সে প্রতিযোগিতা করে হচ্ছে। নামাজির সংখ্যাও মাশাল্লাহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাড়ছে পর্দানশীল নারী-পুরুষের পরিমাণও। কিন্তু কোথায় যেন একটা গন্ডগোল বেধে গেছে। ফলে বাইরের সবকিছু ঠিক আছে কিন্তু রুহানিয়াতটা নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকটা হাইব্রিড ফসলের মতো। খাচ্ছি কিন্তু স্বাদ-পুষ্টি কিছুই পাচ্ছি না। উল্টো দিন দিন দুরারোগ্য ব্যাধির দিকেই এগিয়ে চলছি।

সে দিন এক মহব্বতের লোক এসে বলল, একটা কাজের জন্য একজন কর্মকর্তা তার কাছে ঘুষ চেয়ে বসলেন। জোহরের নামাজের ওয়াক্ত হলে ওই ঘুষখোরকে দেখা গেল অফিসের মসজিদের প্রথম কাতারে। আরেকজন বলেছিল হুজুর! আমার থেকে জোরজবরদস্তি করে যে নেতা জমি কেড়ে নিয়েছে, পনেরো দিন পরই ওমরা করতে গিয়ে দেখি সে আমার আগে আগে তাওয়াফ করছে। সামনের কাতারে দাঁড়ানোর জন্য এক ধরনের ব্যস্ততা দেখাচ্ছে। সময় পেলেই কোরআনুল কারিম তেলাওয়াতে বসে পড়ছে। আরও কত কী!

এসব কথা শুনলে মনটা হু হু করে ওঠে। কোনোভাবেই হিসাব মিলাতে পারি না। একদিকে কোরআন বলছে, ‘অবশ্যই নামাজ অশ্লীল কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখে।’ আরেক দিকে সমাজে দেখছি উল্টো চিত্র। এর ব্যাখ্যা কী? দীর্ঘদিন বিষয়টি আমাকে অনেক ভাবিয়েছে। জবাব পেয়েছি এক আল্লাহর সুফির কাছে। নিভৃতচারী শব্দটি এতদিন সাহিত্যে পড়েছি। সুফিকে দেখে মনে হলো সত্যিকারের নিভৃতচারী একেই বলে। কথা বলেন খুব অল্প। তবে যা বলেন অন্তর ঠান্ডা করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

সেদিন খুব বৃষ্টি ছিল। ফকিরের হালকায় জিকির চলছে। একমনে বসে জিকির করছি। একটু পরপর দরুদ পড়ছি। এশার নামাজের আগে আগে ঘড়ি ধরে পাঁচ মিনিট নসিহত করলেন সুফি। মনে হলো পাঁচ শ বইয়ের এলম ট্রান্সফার করে দিয়েছেন আমাদের ভিতর। তিনি বললেন, ‘বাবারা! খোদাকে ডাকতে হলে আগে খোদাকে চিনতে হবে। খোদাকে না চিনে যতই ডাক মনে শান্তি পাবে না। এক সময় রাগে ক্ষোভে মনে হবে সব মিথ্যা। হয়তো মুখে মিথ্যা বলবে না কিন্তু তোমার কাজকর্মে প্রমাণ হবে তুমি আল্লাহকে বিশ্বাস কর না। একজন বেইমান-কাফের যা করে তুমিও তাই করবে। সে ঘুষ খায়, তুমি ঘুষ খাবে, সে জুলুম করে, তুমিও জলুম করবে। সে মদ খায়, জেনা করে, পর্দা করে না, এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করে, তুমিও তাই করতে থাকবে। যদিও তুমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়, বছরে বছরে হজে যাও, কিন্তু ভিতরে ভিতরে তুমি একজন পাক্কা কাফের।’

একটু থেমে সুফি বললেন, ‘পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘হে বিশ্বাসীরা! নেশাগ্রস্ত অবস্থায় তোমরা সালাতের কাছেও যেও না। যতক্ষণ তোমরা যা বলছ তা বুঝতে না পার ততক্ষণ সালাত থেকে দূরে থাক।’ (সুরা নিসা, আয়াত ৪৩) দেখ পবিত্র কোরআনের প্রতিটি আয়াতের অন্তত সাতটি করে অর্থ থাকে। এক ধরনের অর্থ মাদরাসায় পড়ায়। আরেক ধরনের অর্থ পড়ায় আমাদের মতো ফকিরের খানকায়। মাদরাসার অর্থ অনুযায়ী আয়াতের অর্থ হলো, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামাজ পড়া হারাম। আর ফকিরি অর্থ হলো, দুনিয়ার মোহ, টাকার নেশা, সম্পদের মহব্বত অন্তরে থাকা অবস্থায় হাকিকি সালাতের কাছে যেতেই পারবে না। শত চেষ্টা করলেও পারবে না। কেননা, কলবে যদি খোদার নূর না থাকে, তাহলে তুমি সালাতের মর্মার্থই বুঝবে না। জাহেরি সালাতে দাঁড়িয়েও তুমি দুনিয়ার চিন্তায় ডুবে থাকবে। চার রাকাত নামাজে চার দোকানের হিসাব মেলাবে। সত্যি করে বল তো, তোমরা যখন নামাজে দাঁড়াও তখন কি সাহাবিদের হাল তৈরি হয়? তোমাদের মাথায় কি পাখি এসে বসে? নাকি তীরের আঘাতের তীব্র যন্ত্রণা ভুলে যাও? কিংবা নামাজে দাঁড়ালে দুনিয়ার সব দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনা চলে যায়। এগুলো কিছুই হয় না। তোমরা বরং কখন নামাজ শেষ করে টাকার ধান্দায় ছুটবে সে জন্য অস্থির হয়ে থাক। তাই বাহ্যিক নেশার পাশাপাশি অন্তরের এই নেশা থেকে মুক্ত হওয়া জরুরি। এ কারণেই আল্লাহ নামাজে দাঁড়ানোর আগে নেশা থেকে মুক্ত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি

পীর সাহেব, আউলিয়ানগর


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা
কুড়িগ্রামে ২৫০ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড
জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাংগীর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন
তুরস্কে রেকর্ড গড়ে গ্যালাতাসারাইয়ে নাইজেরিয়ান গোলমেশিন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল
জাতীয় কাবাডিতে পদ্মা অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন বগুড়ার দল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন
মামার বাড়ি থেকে ফেরার পথে নিখোঁজ ২ বোন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'
'বাগেরহাটের ২০ লাখ মানুষ নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করা হবে'

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া
পিরোজপুরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে দোয়া

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু
মার্কিন শুল্কহার কমিয়ে আনা রপ্তানি খাতের জন্য সন্তোষজনক : আমীর খসরু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন
শাবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি
‘ষড়যন্ত্রমূলক’ বৈঠকের তদন্ত চলছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল
অ্যাটলাস ধূমকেতুর গতি ঘিরে বিজ্ঞানীদের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
মেহেরপুরে ফেনসিডিলসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে নারী-শিশুসহ ৯ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে