শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

বরকত লাভের উপায়

তালহা হাসান
অনলাইন ভার্সন
বরকত লাভের উপায়

বরকত বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ কল্যাণ, সাফল্য, অবিচলতা ও প্রবৃদ্ধি। পরিভাষায় বরকত বলতে আল্লাহর বিশেষ কল্যাণ লাভ করা। অর্থাৎ অল্প হোক বা বেশি হোক কোনো বিষয়ে বিশেষ কল্যাণ লাভ করা যা সবার জন্য ইহকাল ও পরকালে উপকার বয়ে আনে। (মুখতারুস সিহাহ, পৃষ্ঠা : ৪৯)

পবিত্র কোরআনের অসংখ্য স্থানে বরকত অর্থে বিভিন্ন শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। বস্তু, স্থান, সময়সহ নানা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার দেখা যায়। বরকত শব্দ থেকে উদ্ভূত তাবারাকা শব্দটি আল্লাহর অপরিসীম ক্ষমতা বর্ণনার ক্ষেত্রে বর্ণিত হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী গ্রন্থ তাঁর বান্দার ওপর অবতীর্ণ করেছেন, যেন তা বিশ্ববাসীর জন্য সতর্ককারী হয়।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ১)

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় তিনি, যিনি নভোমণ্ডলে তারকাপুঞ্জ সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে প্রদীপ ও দীপ্তিমান চাঁদ রেখেছেন।’ (সুরা ফুরকান, আয়াত : ৬৭)

আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘বরকতময় সেই সত্তা, যার হাতে রয়েছে সর্বময় ক্ষমতা, যিনি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা মুলক, আয়াত : ১)
বরকতপূর্ণ স্থান : অনেক সম্মানিত বস্তু ও স্থানকে বরকতপূর্ণ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তা হলো—

এক. মক্কা নগরী : মক্কা নগরীকে বরকতপূর্ণ স্থান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই মানবজাতির জন্য নির্মিত প্রথম গৃহ বাক্কায় অবস্থিত, তা বরকতময় ও বিশ্ববাসীর জন্য দিশারি।’ (সুরা আলে-ইমরান, আয়াত : ৯৬)

তিন. শাম অঞ্চল : কোরআনে শাম অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ স্থান বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যে সমপ্রদায়কে দুর্বল মনে করা হতো (বনি ইসরাঈল জাতি) তাদের আমি পূর্ব ও পশ্চিমের (অর্থাৎ শাম ও মিসরীয় অঞ্চল) উত্তরাধিকারী করি, যেখানে আমি বরকত প্রদান করেছি ...।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৩৭)

চার. বাইতুল মোকাদ্দাস : বাইতুল মোকাদ্দাস অঞ্চল একটি বরকতপূর্ণ এলাকা। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সুলায়মানের জন্য বায়ুকে নিয়ন্ত্রিত করেছিলাম, তা তার আদেশে ওই অঞ্চলে প্রবাহিত হতো, যা আমি বরকতপূর্ণ করেছি, সব বিষয়ে আমি সম্যক অবগত।’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ৮১)

পাঁচ. মসজিদুল আকসার চারপাশ : পবিত্র মসজিদুল আকসার চারপাশ একটি বরকতপূর্ণ অঞ্চল। ইরশাদ হয়েছে, ‘পবিত্র সেই সত্তা, যিনি তাঁর বান্দাকে এক রাতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করিয়েছেন, যার চারপাশ আমি বরকতপূর্ণ করেছি, যেন আমি তাকে আমার নিদর্শন দেখাতে পারি...।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ১)

ছয়. মিসরের সাইনা অঞ্চল : কোরআনে মিসরের সাইনা অঞ্চলকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘মুসা (আ.) আগুনের কাছে পৌঁছলে বরকতপূর্ণ অঞ্চলের উপত্যকার দক্ষিণ পাশ থেকে ডেকে বলা হলো, হে মুসা, আমিই আল্লাহ, যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক।’ (সুরা কাসাস, আয়াত : ৩০)

পবিত্র কোরআন, বৃষ্টির পানি ও জাইতুনগাছকে বরকতপূর্ণ বস্তু হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া লাইলাতুল কদরকে বরকতপূর্ণ রাত বলা হয়েছে।

এক. কোরআন : পবিত্র কোরআনকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘এই কিতাব আমি অবতীর্ণ করেছি তা বরকতপূর্ণ, সুতরাং এর অনুসরণ কোরো এবং সতর্ক হও, যেন তোমাদের ওপর অনুগ্রহ করা হয়।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ১৫৫)

দুই. বৃষ্টির পানি : পবিত্র কোরআনে বৃষ্টির পানিকে বরকতপূর্ণ বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আকাশ থেকে বরকতপূর্ণ বৃষ্টি বর্ষণ করি এবং তা দিয়ে বাগান ও পরিপক্ব শস্য উৎপন্ন করি।’ (সুরা কাফ, আয়াত : ৯)

তিন. জাইতুনগাছ : জাইতুনগাছ একটি বরকতপূর্ণ গাছ। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ আকাশমণ্ডলী ও ভূমণ্ডলের নুর বা জ্যোতির মতো, তার নুরের উপমা হলো, একটি দীপাধার, যার মধ্যে একটি প্রদীপ আছে, প্রদীপটি একটি কাচের আবরণের মধ্যে স্থাপিত, কাচের আবরণটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ, তা বরকতপূর্ণ জাইতুনগাছের তেল দিয়ে জ্বালানো হয়, যা প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের নয়, আগুন তা স্পর্শ না করলেও এর তেল উজ্জ্বল আলো দান করে ...।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৩৫)

চার. কদরের রাত : লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত একটি বরকতপূর্ণ রাত। এ রাতে পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি তা (কোরআন) কদরের রাতে অবতীর্ণ করেছি।’ (সুরা কদর, আয়াত : ১)

জীবনে বরকত লাভের কয়েকটি আমল : কোরআন ও হাদিসে বরকত লাভের কয়েকটি আমল বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে কয়েকটি উল্লেখ করা হলো—

এক. আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস : আল্লাহর ওপর আস্থা ও বিশ্বাসের মাধ্যমে জীবনে সব বরকত লাভ করা যায়। কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেসব জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনলে এবং তাকওয়া অবলম্বন করলে আমি তাদের জন্য আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অনেক বরকত উন্মুক্ত করতাম, তবে তারা তা প্রত্যাখ্যান করেছিল, তাই আমি তাদের কৃতকর্মের জন্য তাদের শাস্তি দিয়েছি।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ৯৬)

দুই. কোরআন তিলাওয়াত : কোরআন একটি বরকতপূর্ণ গ্রন্থ। তাই তা পাঠ করলে বরকত লাভ করা যায়। ইরশাদ হয়েছে, আমি এই বরকতপূর্ণ কিতাব অবতীর্ণ করেছি, তা আগের কিতাবের সত্যায়নকারী এবং আপনি তা দিয়ে মক্কা ও এর চারপাশের এলাকার মানুষকে সতর্ক করবেন ...।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ৯২)

তাই হাদিসে কোরআন পাঠ করা ও না করাকে জীবন ও মৃত্যুর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। আবু মুসা আশয়ারি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় এবং যে ঘরে আল্লাহর জিকির করা হয় না উভয়ের উদাহরণ হলো, জীবিত ও মৃতের মতো।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)

তিন. সামাজিক সম্পর্ক বৃদ্ধি : এর মধ্যে অন্যতম হলো আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি চায় তার জীবিকা প্রশস্ত হোক এবং আয়ু বৃদ্ধি পাক, সে যেন আত্মীয়তার বন্ধন অক্ষুণ্ন রাখে।’ (বুখারি, হাদিস : ৫৯৮৬)

চার. তা ছাড়া বেচাকেনায় সহজতা অবলম্বন করাও বরকত লাভের অন্যতম উপায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ক্রেতা-বিক্রেতা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের পণ্যের (নেওয়া ও না নেওয়ার) এখতিয়ার রয়েছে। যদি তারা সত্য বলে ও পণ্যের দোষত্রুটি স্পষ্ট করে, তবে তাদের বেচাকেনায় বরকত দান করা হয়। আর যদি তারা মিথ্যা বলে এবং দোষত্রুটি গোপন করে, তাদের বেচাকেনার বরকত কেড়ে নেওয়া হয়।’ (বুখারি, হাদিস : ২১১০)

পাঁচ. সময়ের সদ্ব্যবহার করা : সময়ের সদ্ব্যবহার করে কাজ করলে তাতে বরকত হয়। সুস্থ জীবনের জন্য রাতের বিশ্রাম করা এবং ভোর থেকে কাজ করা উচিত। কারণ এ সময় মানুষের দেহ-মন সতেজ থাকে এবং কাজে গতি আসে। তাই রাসুল (সা.) সকালের কাজের জন্য বরকতের দোয়া করেছেন। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ, আপনি আমার উম্মতকে ভোরের বরকত দান করুন।’

ছয়. বরকতের জন্য দোয়া করা : জীবনে বরকত লাভের বড় উপায় হলো দোয়া করা। কারণ নবী, রাসুলসহ সবাই বরকতের জন্য দোয়া করেছেন। নুহ (আ.) জাহাজে আরোহণের পর বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণের জন্য দোয়া করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং আপনি বলুন, হে আমার রব, আমাকে বরকতপূর্ণ স্থানে অবতরণ করাবেন এবং আপনি শ্রেষ্ঠ অবতরণকারী।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ২৯)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন