শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪২, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

দৈনন্দিন জীবনে মানুষ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক সহযোগিতা ছাড়া তারা চলতে পারে না। বিশেষত তাদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আদান-প্রদানের প্রয়োজন হয়। যেমন থালা, বাটি, বটি, কাঁচির মতো প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ইত্যাদি। ইসলাম এ জাতীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার দিতে উত্সাহিত করে।

ধার দেওয়ার বিধান

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ধার দেওয়া এবং তা থেকে উপকৃত হওয়া ইসলামী শরিয়তে বৈধ। এতে দান ও সদকার সাওয়াব পাওয়া যায়। সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রদান না করা নিন্দনীয়। পবিত্র কোরআনে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘(দুর্ভোগ তাদের জন্য) যারা গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় ছোট-খাটো সাহায্যদানে বিরত থাকে।’ (সুরা মাউন, আয়াত : ৭)

উল্লিখিত আয়াতের ব্য্যাখা আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, ‘এসব লোক ঠিকভাবে তাদের প্রভুর ইবাদত করে না এবং তার সৃষ্টির প্রতিও উত্তম আচরণ করে না। তারা মানুষকে এমন জিনিসও দেয় তা যার দ্বারা মানুষের উপকার ও সাহায্য করা যায়, অথচ মূল জিনিস ঠিক থাকে এবং তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এসব লোকের নিন্দা করার কারণ হলো, যারা এমন সামান্য জিনিস দিতে কুণ্ঠাবোধ করে তারা জাকাতের মতো ইবাদত থেকে আরো বেশি বিরত থাকে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

প্রয়োজনে ধার নিয়েছেন নবীজি (সা.)

নবীজি (সা.) নিজেও নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার নিয়েছেন। আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছি, মদিনায় একবার শত্রুর আক্রমণের ভয় ছড়িয়ে পড়ল। নবী (সা.) তখন আবু তালহা (রা.)-এর কাছ থেকে একটি ঘোড়া ধার নিলেন এবং তাতে আরোহন করলেন। ঘোড়াটির নাম ছিল মানদুব। অতঃপর তিনি ঘোড়ায় চড়ে টহল দিয়ে ফিরে এসে বললেন, কিছুই তো দেখলাম না, তবে এই ঘোড়াটিকে আমি সমুদ্রের তরঙ্গের মতো পেয়েছি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৬২৭)

এছাড়াও হুনাইন যুদ্ধের সময় সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া (রা.) থেকে নবীজি (সা.) ঢাল ধার নিয়েছিলেন। (সুনানু আবি দাউদ, হাদিস : ৩৫৬২)

ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়

সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় ও গৃহস্থালি জিনিস না দিয়ে কাউকে ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামাতের দিন তিন ধরনের লোকের সাথে মহান আল্লাহ কথা বলবেন না—১. যে ব্যক্তি তার কাছে রক্ষিত অতিরিক্ত পানি পথিককে দিতে অস্বীকার করে, ২. যে ব্যক্তি আসরের পর কোনো জিনিসের মূল্য নিয়ে মিথ্যা শপথ করে (কেননা শেষ বিকালে মানুষের তাড়া থাকে এবং মূল্য যাচাইয়ের সুযোগ থাকে না), ৩. যে ব্যক্তি ইমামের কাছে বাইআত গ্রহণ করে। এরপর ইমাম তাকে পার্থিব স্বার্থ দান করলে সে তার আনুগত্য করে, আর স্বার্থ হাসিল না হলে আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করে।’ (সুনানু ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২০৭)

গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য

আইন গবেষক আলেমরা বলেন, গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা এমন দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত এমন জিনিসপত্র উদ্দেশ্য যা দ্বারা উপকৃত হওয়ার পরও তার অস্তিত্ব বহাল থাকে। যেমন কুড়াল, থালা, বাটি, বটি ইত্যাদি। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমান মুসলমানের ভাই। যখন তারা পরস্পরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সালামের মাধ্যমে অভিনন্দন জানায় এবং আরো উত্তম বাক্যের মাধ্যমে সালামের উত্তর দেয়। তারা পরস্পরকে গৃহস্থালি জিনিস দিতে কার্পণ্য করে না। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! মাউন (গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য) কি? তিনি বলেন, পাথর (পাথরের জিনিস), লোহা, পানি ও এই জাতীয় জিনিস।’ (ই’লাউস সুনান, হাদিস : ৫২৩১)

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ‘মাউন’-এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, যা মানুষ পরস্পরকে ধার দেয়। যেমন কুড়াল, পাতিল, বালতি ইত্যাদি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মাউন হলো ঘরের জিনিসপত্র। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

যা যা গৃহস্থালি পণ্যের অন্তর্ভুক্ত

ইসলাম মানুষের জীবনকে সহজ করতে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার যে বিধান দিয়েছে, তা কোনো নির্ধারিত প্রকারে সীমাবদ্ধ নয়, বরং মানুষের উপকার হয় এমন যে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এর অন্তভুক্ত নয়। নিম্নোক্ত হাদিস থেকে যেমনটি বোঝা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, ‘হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, পানি। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার বলে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, লবণ। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার জিজ্ঞাসা করে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস দেওয়া থেকে নিষেধ করা যায় না? তিনি বললেন, তুমি যত ভালো কাজ করবে তোমার ততই মঙ্গল হবে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৪৭৬)

ধার গ্রহণ ও প্রদানের শর্তগুলো

কোনো বস্তু ধার হিসেবে গ্রহণ করা বা প্রদান করার জন্য ফকিহ আলেমরা কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। তা হলো—

১. ধারদাতা যোগ্য হওয়া : এর দ্বারা উদ্দেশ্য ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হওয়া। কেননা ধার দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের দান আছে। তাই কোনো শিশু, পাগল আর নির্বোধের ধার দেওয়া সঠিক হবে না।
২. ধারগ্রহীতা উপযুক্ত হওয়া : ধারগ্রহীতাকেও দান গ্রহণের উপযুক্ত হওয়া আবশ্যক অর্থাত্ শিশু, নির্বোধ ও পাগল না হওয়া। কেননা তারা নিজের ওপর কোনো কর্তৃত্ব রাখে না।
৩. ধারের জিনিস বৈধ হওয়া : ধার হিসেবে প্রদত্ত জিনিসের উপযোগ মুবাহ তথা বৈধ হওয়া। তাই মুসলিম দাসকে কাফেরের কাছে ধার দেয়া বৈধ হবে না। শিকারকৃত পশুকে ইহরাম অবস্থায় থাকা ব্যক্তির কাছে ধার দেওয়া বৈধ হবে না।
৪. ব্যবহারের পর অস্তিত্ব ঠিক থাকা : হিসেবে দেওয়া জিনিস এমন হওয়া আবশ্যক যা ব্যবহারের পরেও তার মূল অস্তিত্ব ঠিক থাকে।
৫. জিনিস ও তার পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া : ধার হিসেবে দেওয়া জিনিসের প্রকৃতি, ধরন ও পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া আবশ্যক। যেন ক্ষতিপূরণের প্রয়োজন হলে উভয়ের মধ্যে বিবাদ না হয়। 
৬. অন্য কাউকে ধার না দেওয়া : ধার করে আনা জিনিস অন্য কাউকে ধার দেওয়া বৈধ নয়। (আল মুলাখখাসুল ফিকহি : ২/৬৩; আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯২৮)

ধারের জিনিস কখন ফিরিয়ে নেওয়া যাবে

ধারদাতা ব্যক্তি ধারের বস্তু যখন ইচ্ছা তখন ফিরিয়ে নেওয়ার অধিকার রাখে। শর্ত হলো, এতে ধারগ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারবে না। যেমন কেউ জিনিসপত্র বহন করার জন্য নৌযান ধার নিল। এখন ধারদাতা সমুদ্র বা নদীতে থাকা অবস্থায় তা ফেরত চাইতে পারবে না। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৪৩)

ধারের জিনিস নষ্ট হলে করণীয়

ইসলামের সাধারণ নির্দেশনা হচ্ছে, ব্যক্তি ধারের জিনিস নিজের জিনিসের চেয়ে বেশি যত্ন নেবে। কেননা এটা তার কাছে আমানতস্বরূপ। আর আমানত নিরাপদ অবস্থায় মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া আবশ্যক। পবিত্র কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যেন তোমরা আমানতগুলোকে সেগুলোর প্রাপকদের কাছে (যথাযথভাবে) পৌঁছে দাও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৮)

ফকিহ আলেমরা বলেন, আমানতের জিনিস যদি পূর্ণ যত্বের সঙ্গে এমন কাজে ব্যবহার করে, সাধারণত এটা ব্যবহৃত হয়। তবে তা নষ্ট হলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না। কেননা মালিকের পক্ষ থেকে এই কাজের অনুমতি ছিল। বিপরীতে যদি ভিন্ন কোনো কাজে ব্যবহার করে বা কোনো ধরনের অবহেলা প্রমাণিত হয়, তবে জরিমানা দিতে হবে। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৩৯)

ইমাম শাফি (রহ.)-এর মতে, ধারের জিনিস নষ্ট হলে তার ক্ষতিপূরণ দেওয়া আবশ্যক। কেননা তা আমানত নয়, জামানত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হাতের ওপর সেই বস্তুর দায়বদ্ধতা আছে যা সে গ্রহণ করেছে; যে পর্যন্ত তা প্রাপকের কাছে ফিরিয়ে না দেওয়া হয়।’ (সহিহ বুখারি)

ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে যদি মূল জিনিসের মিছিল বা অনুরূপ জিনিস সহজলভ্য হয় তবে ব্যক্তি জিনিসই প্রদান করবে। আর তা সহজলভ্য নাহলে মূল্য পরিশোধ করবে। (বুলুগুল মারাম ফি আদিল্লাতিল আহকাম, পৃষ্ঠা ১৯৫)

আল্লাহ সবাইকে আমানত রক্ষার তাওফিক দিন। আমিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক