শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪২, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

দৈনন্দিন জীবনে মানুষ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক সহযোগিতা ছাড়া তারা চলতে পারে না। বিশেষত তাদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আদান-প্রদানের প্রয়োজন হয়। যেমন থালা, বাটি, বটি, কাঁচির মতো প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ইত্যাদি। ইসলাম এ জাতীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার দিতে উত্সাহিত করে।

ধার দেওয়ার বিধান

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ধার দেওয়া এবং তা থেকে উপকৃত হওয়া ইসলামী শরিয়তে বৈধ। এতে দান ও সদকার সাওয়াব পাওয়া যায়। সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রদান না করা নিন্দনীয়। পবিত্র কোরআনে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘(দুর্ভোগ তাদের জন্য) যারা গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় ছোট-খাটো সাহায্যদানে বিরত থাকে।’ (সুরা মাউন, আয়াত : ৭)

উল্লিখিত আয়াতের ব্য্যাখা আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, ‘এসব লোক ঠিকভাবে তাদের প্রভুর ইবাদত করে না এবং তার সৃষ্টির প্রতিও উত্তম আচরণ করে না। তারা মানুষকে এমন জিনিসও দেয় তা যার দ্বারা মানুষের উপকার ও সাহায্য করা যায়, অথচ মূল জিনিস ঠিক থাকে এবং তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এসব লোকের নিন্দা করার কারণ হলো, যারা এমন সামান্য জিনিস দিতে কুণ্ঠাবোধ করে তারা জাকাতের মতো ইবাদত থেকে আরো বেশি বিরত থাকে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

প্রয়োজনে ধার নিয়েছেন নবীজি (সা.)

নবীজি (সা.) নিজেও নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার নিয়েছেন। আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছি, মদিনায় একবার শত্রুর আক্রমণের ভয় ছড়িয়ে পড়ল। নবী (সা.) তখন আবু তালহা (রা.)-এর কাছ থেকে একটি ঘোড়া ধার নিলেন এবং তাতে আরোহন করলেন। ঘোড়াটির নাম ছিল মানদুব। অতঃপর তিনি ঘোড়ায় চড়ে টহল দিয়ে ফিরে এসে বললেন, কিছুই তো দেখলাম না, তবে এই ঘোড়াটিকে আমি সমুদ্রের তরঙ্গের মতো পেয়েছি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৬২৭)

এছাড়াও হুনাইন যুদ্ধের সময় সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া (রা.) থেকে নবীজি (সা.) ঢাল ধার নিয়েছিলেন। (সুনানু আবি দাউদ, হাদিস : ৩৫৬২)

ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়

সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় ও গৃহস্থালি জিনিস না দিয়ে কাউকে ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামাতের দিন তিন ধরনের লোকের সাথে মহান আল্লাহ কথা বলবেন না—১. যে ব্যক্তি তার কাছে রক্ষিত অতিরিক্ত পানি পথিককে দিতে অস্বীকার করে, ২. যে ব্যক্তি আসরের পর কোনো জিনিসের মূল্য নিয়ে মিথ্যা শপথ করে (কেননা শেষ বিকালে মানুষের তাড়া থাকে এবং মূল্য যাচাইয়ের সুযোগ থাকে না), ৩. যে ব্যক্তি ইমামের কাছে বাইআত গ্রহণ করে। এরপর ইমাম তাকে পার্থিব স্বার্থ দান করলে সে তার আনুগত্য করে, আর স্বার্থ হাসিল না হলে আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করে।’ (সুনানু ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২০৭)

গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য

আইন গবেষক আলেমরা বলেন, গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা এমন দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত এমন জিনিসপত্র উদ্দেশ্য যা দ্বারা উপকৃত হওয়ার পরও তার অস্তিত্ব বহাল থাকে। যেমন কুড়াল, থালা, বাটি, বটি ইত্যাদি। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমান মুসলমানের ভাই। যখন তারা পরস্পরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সালামের মাধ্যমে অভিনন্দন জানায় এবং আরো উত্তম বাক্যের মাধ্যমে সালামের উত্তর দেয়। তারা পরস্পরকে গৃহস্থালি জিনিস দিতে কার্পণ্য করে না। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! মাউন (গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য) কি? তিনি বলেন, পাথর (পাথরের জিনিস), লোহা, পানি ও এই জাতীয় জিনিস।’ (ই’লাউস সুনান, হাদিস : ৫২৩১)

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ‘মাউন’-এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, যা মানুষ পরস্পরকে ধার দেয়। যেমন কুড়াল, পাতিল, বালতি ইত্যাদি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মাউন হলো ঘরের জিনিসপত্র। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

যা যা গৃহস্থালি পণ্যের অন্তর্ভুক্ত

ইসলাম মানুষের জীবনকে সহজ করতে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার যে বিধান দিয়েছে, তা কোনো নির্ধারিত প্রকারে সীমাবদ্ধ নয়, বরং মানুষের উপকার হয় এমন যে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এর অন্তভুক্ত নয়। নিম্নোক্ত হাদিস থেকে যেমনটি বোঝা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, ‘হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, পানি। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার বলে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, লবণ। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার জিজ্ঞাসা করে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস দেওয়া থেকে নিষেধ করা যায় না? তিনি বললেন, তুমি যত ভালো কাজ করবে তোমার ততই মঙ্গল হবে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৪৭৬)

ধার গ্রহণ ও প্রদানের শর্তগুলো

কোনো বস্তু ধার হিসেবে গ্রহণ করা বা প্রদান করার জন্য ফকিহ আলেমরা কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। তা হলো—

১. ধারদাতা যোগ্য হওয়া : এর দ্বারা উদ্দেশ্য ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হওয়া। কেননা ধার দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের দান আছে। তাই কোনো শিশু, পাগল আর নির্বোধের ধার দেওয়া সঠিক হবে না।
২. ধারগ্রহীতা উপযুক্ত হওয়া : ধারগ্রহীতাকেও দান গ্রহণের উপযুক্ত হওয়া আবশ্যক অর্থাত্ শিশু, নির্বোধ ও পাগল না হওয়া। কেননা তারা নিজের ওপর কোনো কর্তৃত্ব রাখে না।
৩. ধারের জিনিস বৈধ হওয়া : ধার হিসেবে প্রদত্ত জিনিসের উপযোগ মুবাহ তথা বৈধ হওয়া। তাই মুসলিম দাসকে কাফেরের কাছে ধার দেয়া বৈধ হবে না। শিকারকৃত পশুকে ইহরাম অবস্থায় থাকা ব্যক্তির কাছে ধার দেওয়া বৈধ হবে না।
৪. ব্যবহারের পর অস্তিত্ব ঠিক থাকা : হিসেবে দেওয়া জিনিস এমন হওয়া আবশ্যক যা ব্যবহারের পরেও তার মূল অস্তিত্ব ঠিক থাকে।
৫. জিনিস ও তার পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া : ধার হিসেবে দেওয়া জিনিসের প্রকৃতি, ধরন ও পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া আবশ্যক। যেন ক্ষতিপূরণের প্রয়োজন হলে উভয়ের মধ্যে বিবাদ না হয়। 
৬. অন্য কাউকে ধার না দেওয়া : ধার করে আনা জিনিস অন্য কাউকে ধার দেওয়া বৈধ নয়। (আল মুলাখখাসুল ফিকহি : ২/৬৩; আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯২৮)

ধারের জিনিস কখন ফিরিয়ে নেওয়া যাবে

ধারদাতা ব্যক্তি ধারের বস্তু যখন ইচ্ছা তখন ফিরিয়ে নেওয়ার অধিকার রাখে। শর্ত হলো, এতে ধারগ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারবে না। যেমন কেউ জিনিসপত্র বহন করার জন্য নৌযান ধার নিল। এখন ধারদাতা সমুদ্র বা নদীতে থাকা অবস্থায় তা ফেরত চাইতে পারবে না। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৪৩)

ধারের জিনিস নষ্ট হলে করণীয়

ইসলামের সাধারণ নির্দেশনা হচ্ছে, ব্যক্তি ধারের জিনিস নিজের জিনিসের চেয়ে বেশি যত্ন নেবে। কেননা এটা তার কাছে আমানতস্বরূপ। আর আমানত নিরাপদ অবস্থায় মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া আবশ্যক। পবিত্র কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যেন তোমরা আমানতগুলোকে সেগুলোর প্রাপকদের কাছে (যথাযথভাবে) পৌঁছে দাও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৮)

ফকিহ আলেমরা বলেন, আমানতের জিনিস যদি পূর্ণ যত্বের সঙ্গে এমন কাজে ব্যবহার করে, সাধারণত এটা ব্যবহৃত হয়। তবে তা নষ্ট হলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না। কেননা মালিকের পক্ষ থেকে এই কাজের অনুমতি ছিল। বিপরীতে যদি ভিন্ন কোনো কাজে ব্যবহার করে বা কোনো ধরনের অবহেলা প্রমাণিত হয়, তবে জরিমানা দিতে হবে। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৩৯)

ইমাম শাফি (রহ.)-এর মতে, ধারের জিনিস নষ্ট হলে তার ক্ষতিপূরণ দেওয়া আবশ্যক। কেননা তা আমানত নয়, জামানত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হাতের ওপর সেই বস্তুর দায়বদ্ধতা আছে যা সে গ্রহণ করেছে; যে পর্যন্ত তা প্রাপকের কাছে ফিরিয়ে না দেওয়া হয়।’ (সহিহ বুখারি)

ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে যদি মূল জিনিসের মিছিল বা অনুরূপ জিনিস সহজলভ্য হয় তবে ব্যক্তি জিনিসই প্রদান করবে। আর তা সহজলভ্য নাহলে মূল্য পরিশোধ করবে। (বুলুগুল মারাম ফি আদিল্লাতিল আহকাম, পৃষ্ঠা ১৯৫)

আল্লাহ সবাইকে আমানত রক্ষার তাওফিক দিন। আমিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?
লালকেল্লা বিস্ফোরণের নেপথ্যে পুলওয়ামার চিকিৎসক উমর নবি?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন