শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪২, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

দৈনন্দিন জীবনে মানুষ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক সহযোগিতা ছাড়া তারা চলতে পারে না। বিশেষত তাদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আদান-প্রদানের প্রয়োজন হয়। যেমন থালা, বাটি, বটি, কাঁচির মতো প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ইত্যাদি। ইসলাম এ জাতীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার দিতে উত্সাহিত করে।

ধার দেওয়ার বিধান

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ধার দেওয়া এবং তা থেকে উপকৃত হওয়া ইসলামী শরিয়তে বৈধ। এতে দান ও সদকার সাওয়াব পাওয়া যায়। সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রদান না করা নিন্দনীয়। পবিত্র কোরআনে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘(দুর্ভোগ তাদের জন্য) যারা গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় ছোট-খাটো সাহায্যদানে বিরত থাকে।’ (সুরা মাউন, আয়াত : ৭)

উল্লিখিত আয়াতের ব্য্যাখা আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, ‘এসব লোক ঠিকভাবে তাদের প্রভুর ইবাদত করে না এবং তার সৃষ্টির প্রতিও উত্তম আচরণ করে না। তারা মানুষকে এমন জিনিসও দেয় তা যার দ্বারা মানুষের উপকার ও সাহায্য করা যায়, অথচ মূল জিনিস ঠিক থাকে এবং তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এসব লোকের নিন্দা করার কারণ হলো, যারা এমন সামান্য জিনিস দিতে কুণ্ঠাবোধ করে তারা জাকাতের মতো ইবাদত থেকে আরো বেশি বিরত থাকে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

প্রয়োজনে ধার নিয়েছেন নবীজি (সা.)

নবীজি (সা.) নিজেও নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার নিয়েছেন। আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছি, মদিনায় একবার শত্রুর আক্রমণের ভয় ছড়িয়ে পড়ল। নবী (সা.) তখন আবু তালহা (রা.)-এর কাছ থেকে একটি ঘোড়া ধার নিলেন এবং তাতে আরোহন করলেন। ঘোড়াটির নাম ছিল মানদুব। অতঃপর তিনি ঘোড়ায় চড়ে টহল দিয়ে ফিরে এসে বললেন, কিছুই তো দেখলাম না, তবে এই ঘোড়াটিকে আমি সমুদ্রের তরঙ্গের মতো পেয়েছি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৬২৭)

এছাড়াও হুনাইন যুদ্ধের সময় সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া (রা.) থেকে নবীজি (সা.) ঢাল ধার নিয়েছিলেন। (সুনানু আবি দাউদ, হাদিস : ৩৫৬২)

ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়

সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় ও গৃহস্থালি জিনিস না দিয়ে কাউকে ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামাতের দিন তিন ধরনের লোকের সাথে মহান আল্লাহ কথা বলবেন না—১. যে ব্যক্তি তার কাছে রক্ষিত অতিরিক্ত পানি পথিককে দিতে অস্বীকার করে, ২. যে ব্যক্তি আসরের পর কোনো জিনিসের মূল্য নিয়ে মিথ্যা শপথ করে (কেননা শেষ বিকালে মানুষের তাড়া থাকে এবং মূল্য যাচাইয়ের সুযোগ থাকে না), ৩. যে ব্যক্তি ইমামের কাছে বাইআত গ্রহণ করে। এরপর ইমাম তাকে পার্থিব স্বার্থ দান করলে সে তার আনুগত্য করে, আর স্বার্থ হাসিল না হলে আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করে।’ (সুনানু ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২০৭)

গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য

আইন গবেষক আলেমরা বলেন, গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা এমন দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত এমন জিনিসপত্র উদ্দেশ্য যা দ্বারা উপকৃত হওয়ার পরও তার অস্তিত্ব বহাল থাকে। যেমন কুড়াল, থালা, বাটি, বটি ইত্যাদি। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমান মুসলমানের ভাই। যখন তারা পরস্পরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সালামের মাধ্যমে অভিনন্দন জানায় এবং আরো উত্তম বাক্যের মাধ্যমে সালামের উত্তর দেয়। তারা পরস্পরকে গৃহস্থালি জিনিস দিতে কার্পণ্য করে না। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! মাউন (গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য) কি? তিনি বলেন, পাথর (পাথরের জিনিস), লোহা, পানি ও এই জাতীয় জিনিস।’ (ই’লাউস সুনান, হাদিস : ৫২৩১)

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ‘মাউন’-এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, যা মানুষ পরস্পরকে ধার দেয়। যেমন কুড়াল, পাতিল, বালতি ইত্যাদি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মাউন হলো ঘরের জিনিসপত্র। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

যা যা গৃহস্থালি পণ্যের অন্তর্ভুক্ত

ইসলাম মানুষের জীবনকে সহজ করতে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার যে বিধান দিয়েছে, তা কোনো নির্ধারিত প্রকারে সীমাবদ্ধ নয়, বরং মানুষের উপকার হয় এমন যে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এর অন্তভুক্ত নয়। নিম্নোক্ত হাদিস থেকে যেমনটি বোঝা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, ‘হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, পানি। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার বলে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, লবণ। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার জিজ্ঞাসা করে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস দেওয়া থেকে নিষেধ করা যায় না? তিনি বললেন, তুমি যত ভালো কাজ করবে তোমার ততই মঙ্গল হবে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৪৭৬)

ধার গ্রহণ ও প্রদানের শর্তগুলো

কোনো বস্তু ধার হিসেবে গ্রহণ করা বা প্রদান করার জন্য ফকিহ আলেমরা কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। তা হলো—

১. ধারদাতা যোগ্য হওয়া : এর দ্বারা উদ্দেশ্য ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হওয়া। কেননা ধার দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের দান আছে। তাই কোনো শিশু, পাগল আর নির্বোধের ধার দেওয়া সঠিক হবে না।
২. ধারগ্রহীতা উপযুক্ত হওয়া : ধারগ্রহীতাকেও দান গ্রহণের উপযুক্ত হওয়া আবশ্যক অর্থাত্ শিশু, নির্বোধ ও পাগল না হওয়া। কেননা তারা নিজের ওপর কোনো কর্তৃত্ব রাখে না।
৩. ধারের জিনিস বৈধ হওয়া : ধার হিসেবে প্রদত্ত জিনিসের উপযোগ মুবাহ তথা বৈধ হওয়া। তাই মুসলিম দাসকে কাফেরের কাছে ধার দেয়া বৈধ হবে না। শিকারকৃত পশুকে ইহরাম অবস্থায় থাকা ব্যক্তির কাছে ধার দেওয়া বৈধ হবে না।
৪. ব্যবহারের পর অস্তিত্ব ঠিক থাকা : হিসেবে দেওয়া জিনিস এমন হওয়া আবশ্যক যা ব্যবহারের পরেও তার মূল অস্তিত্ব ঠিক থাকে।
৫. জিনিস ও তার পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া : ধার হিসেবে দেওয়া জিনিসের প্রকৃতি, ধরন ও পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া আবশ্যক। যেন ক্ষতিপূরণের প্রয়োজন হলে উভয়ের মধ্যে বিবাদ না হয়। 
৬. অন্য কাউকে ধার না দেওয়া : ধার করে আনা জিনিস অন্য কাউকে ধার দেওয়া বৈধ নয়। (আল মুলাখখাসুল ফিকহি : ২/৬৩; আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯২৮)

ধারের জিনিস কখন ফিরিয়ে নেওয়া যাবে

ধারদাতা ব্যক্তি ধারের বস্তু যখন ইচ্ছা তখন ফিরিয়ে নেওয়ার অধিকার রাখে। শর্ত হলো, এতে ধারগ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারবে না। যেমন কেউ জিনিসপত্র বহন করার জন্য নৌযান ধার নিল। এখন ধারদাতা সমুদ্র বা নদীতে থাকা অবস্থায় তা ফেরত চাইতে পারবে না। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৪৩)

ধারের জিনিস নষ্ট হলে করণীয়

ইসলামের সাধারণ নির্দেশনা হচ্ছে, ব্যক্তি ধারের জিনিস নিজের জিনিসের চেয়ে বেশি যত্ন নেবে। কেননা এটা তার কাছে আমানতস্বরূপ। আর আমানত নিরাপদ অবস্থায় মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া আবশ্যক। পবিত্র কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যেন তোমরা আমানতগুলোকে সেগুলোর প্রাপকদের কাছে (যথাযথভাবে) পৌঁছে দাও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৮)

ফকিহ আলেমরা বলেন, আমানতের জিনিস যদি পূর্ণ যত্বের সঙ্গে এমন কাজে ব্যবহার করে, সাধারণত এটা ব্যবহৃত হয়। তবে তা নষ্ট হলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না। কেননা মালিকের পক্ষ থেকে এই কাজের অনুমতি ছিল। বিপরীতে যদি ভিন্ন কোনো কাজে ব্যবহার করে বা কোনো ধরনের অবহেলা প্রমাণিত হয়, তবে জরিমানা দিতে হবে। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৩৯)

ইমাম শাফি (রহ.)-এর মতে, ধারের জিনিস নষ্ট হলে তার ক্ষতিপূরণ দেওয়া আবশ্যক। কেননা তা আমানত নয়, জামানত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হাতের ওপর সেই বস্তুর দায়বদ্ধতা আছে যা সে গ্রহণ করেছে; যে পর্যন্ত তা প্রাপকের কাছে ফিরিয়ে না দেওয়া হয়।’ (সহিহ বুখারি)

ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে যদি মূল জিনিসের মিছিল বা অনুরূপ জিনিস সহজলভ্য হয় তবে ব্যক্তি জিনিসই প্রদান করবে। আর তা সহজলভ্য নাহলে মূল্য পরিশোধ করবে। (বুলুগুল মারাম ফি আদিল্লাতিল আহকাম, পৃষ্ঠা ১৯৫)

আল্লাহ সবাইকে আমানত রক্ষার তাওফিক দিন। আমিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রবাসী নিহত

নগর জীবন

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা