শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪২, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার বিধান

দৈনন্দিন জীবনে মানুষ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক সহযোগিতা ছাড়া তারা চলতে পারে না। বিশেষত তাদের মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস আদান-প্রদানের প্রয়োজন হয়। যেমন থালা, বাটি, বটি, কাঁচির মতো প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ইত্যাদি। ইসলাম এ জাতীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার দিতে উত্সাহিত করে।

ধার দেওয়ার বিধান

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস ধার দেওয়া এবং তা থেকে উপকৃত হওয়া ইসলামী শরিয়তে বৈধ। এতে দান ও সদকার সাওয়াব পাওয়া যায়। সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস প্রদান না করা নিন্দনীয়। পবিত্র কোরআনে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘(দুর্ভোগ তাদের জন্য) যারা গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় ছোট-খাটো সাহায্যদানে বিরত থাকে।’ (সুরা মাউন, আয়াত : ৭)

উল্লিখিত আয়াতের ব্য্যাখা আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, ‘এসব লোক ঠিকভাবে তাদের প্রভুর ইবাদত করে না এবং তার সৃষ্টির প্রতিও উত্তম আচরণ করে না। তারা মানুষকে এমন জিনিসও দেয় তা যার দ্বারা মানুষের উপকার ও সাহায্য করা যায়, অথচ মূল জিনিস ঠিক থাকে এবং তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এসব লোকের নিন্দা করার কারণ হলো, যারা এমন সামান্য জিনিস দিতে কুণ্ঠাবোধ করে তারা জাকাতের মতো ইবাদত থেকে আরো বেশি বিরত থাকে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

প্রয়োজনে ধার নিয়েছেন নবীজি (সা.)

নবীজি (সা.) নিজেও নিত্যপ্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস ধার নিয়েছেন। আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছি, মদিনায় একবার শত্রুর আক্রমণের ভয় ছড়িয়ে পড়ল। নবী (সা.) তখন আবু তালহা (রা.)-এর কাছ থেকে একটি ঘোড়া ধার নিলেন এবং তাতে আরোহন করলেন। ঘোড়াটির নাম ছিল মানদুব। অতঃপর তিনি ঘোড়ায় চড়ে টহল দিয়ে ফিরে এসে বললেন, কিছুই তো দেখলাম না, তবে এই ঘোড়াটিকে আমি সমুদ্রের তরঙ্গের মতো পেয়েছি।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৬২৭)

এছাড়াও হুনাইন যুদ্ধের সময় সাফওয়ান ইবনে উমাইয়া (রা.) থেকে নবীজি (সা.) ঢাল ধার নিয়েছিলেন। (সুনানু আবি দাউদ, হাদিস : ৩৫৬২)

ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়

সুযোগ থাকার পরও নিত্যপ্রয়োজনীয় ও গৃহস্থালি জিনিস না দিয়ে কাউকে ফিরিয়ে দেওয়া নিন্দনীয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কিয়ামাতের দিন তিন ধরনের লোকের সাথে মহান আল্লাহ কথা বলবেন না—১. যে ব্যক্তি তার কাছে রক্ষিত অতিরিক্ত পানি পথিককে দিতে অস্বীকার করে, ২. যে ব্যক্তি আসরের পর কোনো জিনিসের মূল্য নিয়ে মিথ্যা শপথ করে (কেননা শেষ বিকালে মানুষের তাড়া থাকে এবং মূল্য যাচাইয়ের সুযোগ থাকে না), ৩. যে ব্যক্তি ইমামের কাছে বাইআত গ্রহণ করে। এরপর ইমাম তাকে পার্থিব স্বার্থ দান করলে সে তার আনুগত্য করে, আর স্বার্থ হাসিল না হলে আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করে।’ (সুনানু ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২০৭)

গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য

আইন গবেষক আলেমরা বলেন, গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা এমন দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত এমন জিনিসপত্র উদ্দেশ্য যা দ্বারা উপকৃত হওয়ার পরও তার অস্তিত্ব বহাল থাকে। যেমন কুড়াল, থালা, বাটি, বটি ইত্যাদি। আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মুসলমান মুসলমানের ভাই। যখন তারা পরস্পরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সালামের মাধ্যমে অভিনন্দন জানায় এবং আরো উত্তম বাক্যের মাধ্যমে সালামের উত্তর দেয়। তারা পরস্পরকে গৃহস্থালি জিনিস দিতে কার্পণ্য করে না। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! মাউন (গৃহস্থালি জিনিস দ্বারা উদ্দেশ্য) কি? তিনি বলেন, পাথর (পাথরের জিনিস), লোহা, পানি ও এই জাতীয় জিনিস।’ (ই’লাউস সুনান, হাদিস : ৫২৩১)

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-কে ‘মাউন’-এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, যা মানুষ পরস্পরকে ধার দেয়। যেমন কুড়াল, পাতিল, বালতি ইত্যাদি। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, মাউন হলো ঘরের জিনিসপত্র। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১১/৬০৬)

যা যা গৃহস্থালি পণ্যের অন্তর্ভুক্ত

ইসলাম মানুষের জীবনকে সহজ করতে এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য গৃহস্থালি জিনিস ধার দেওয়ার যে বিধান দিয়েছে, তা কোনো নির্ধারিত প্রকারে সীমাবদ্ধ নয়, বরং মানুষের উপকার হয় এমন যে কোনো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এর অন্তভুক্ত নয়। নিম্নোক্ত হাদিস থেকে যেমনটি বোঝা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, ‘হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, পানি। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার বলে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস থেকে বাধা দেওয়া হালাল নয়? তিনি বললেন, লবণ। তিনি (প্রশ্নকারী) আবার জিজ্ঞাসা করে, হে আল্লাহর নবী! কোন জিনিস দেওয়া থেকে নিষেধ করা যায় না? তিনি বললেন, তুমি যত ভালো কাজ করবে তোমার ততই মঙ্গল হবে। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩৪৭৬)

ধার গ্রহণ ও প্রদানের শর্তগুলো

কোনো বস্তু ধার হিসেবে গ্রহণ করা বা প্রদান করার জন্য ফকিহ আলেমরা কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। তা হলো—

১. ধারদাতা যোগ্য হওয়া : এর দ্বারা উদ্দেশ্য ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হওয়া। কেননা ধার দেওয়ার মধ্যে এক ধরনের দান আছে। তাই কোনো শিশু, পাগল আর নির্বোধের ধার দেওয়া সঠিক হবে না।
২. ধারগ্রহীতা উপযুক্ত হওয়া : ধারগ্রহীতাকেও দান গ্রহণের উপযুক্ত হওয়া আবশ্যক অর্থাত্ শিশু, নির্বোধ ও পাগল না হওয়া। কেননা তারা নিজের ওপর কোনো কর্তৃত্ব রাখে না।
৩. ধারের জিনিস বৈধ হওয়া : ধার হিসেবে প্রদত্ত জিনিসের উপযোগ মুবাহ তথা বৈধ হওয়া। তাই মুসলিম দাসকে কাফেরের কাছে ধার দেয়া বৈধ হবে না। শিকারকৃত পশুকে ইহরাম অবস্থায় থাকা ব্যক্তির কাছে ধার দেওয়া বৈধ হবে না।
৪. ব্যবহারের পর অস্তিত্ব ঠিক থাকা : হিসেবে দেওয়া জিনিস এমন হওয়া আবশ্যক যা ব্যবহারের পরেও তার মূল অস্তিত্ব ঠিক থাকে।
৫. জিনিস ও তার পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া : ধার হিসেবে দেওয়া জিনিসের প্রকৃতি, ধরন ও পরিমাণ স্পষ্ট হওয়া আবশ্যক। যেন ক্ষতিপূরণের প্রয়োজন হলে উভয়ের মধ্যে বিবাদ না হয়। 
৬. অন্য কাউকে ধার না দেওয়া : ধার করে আনা জিনিস অন্য কাউকে ধার দেওয়া বৈধ নয়। (আল মুলাখখাসুল ফিকহি : ২/৬৩; আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯২৮)

ধারের জিনিস কখন ফিরিয়ে নেওয়া যাবে

ধারদাতা ব্যক্তি ধারের বস্তু যখন ইচ্ছা তখন ফিরিয়ে নেওয়ার অধিকার রাখে। শর্ত হলো, এতে ধারগ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারবে না। যেমন কেউ জিনিসপত্র বহন করার জন্য নৌযান ধার নিল। এখন ধারদাতা সমুদ্র বা নদীতে থাকা অবস্থায় তা ফেরত চাইতে পারবে না। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৪৩)

ধারের জিনিস নষ্ট হলে করণীয়

ইসলামের সাধারণ নির্দেশনা হচ্ছে, ব্যক্তি ধারের জিনিস নিজের জিনিসের চেয়ে বেশি যত্ন নেবে। কেননা এটা তার কাছে আমানতস্বরূপ। আর আমানত নিরাপদ অবস্থায় মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া আবশ্যক। পবিত্র কোরআনের নির্দেশ হলো, ‘আল্লাহ তোমাদের নির্দেশ দিচ্ছেন যেন তোমরা আমানতগুলোকে সেগুলোর প্রাপকদের কাছে (যথাযথভাবে) পৌঁছে দাও।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৫৮)

ফকিহ আলেমরা বলেন, আমানতের জিনিস যদি পূর্ণ যত্বের সঙ্গে এমন কাজে ব্যবহার করে, সাধারণত এটা ব্যবহৃত হয়। তবে তা নষ্ট হলে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না। কেননা মালিকের পক্ষ থেকে এই কাজের অনুমতি ছিল। বিপরীতে যদি ভিন্ন কোনো কাজে ব্যবহার করে বা কোনো ধরনের অবহেলা প্রমাণিত হয়, তবে জরিমানা দিতে হবে। (আল ফিকহুল ইসলামী ওয়া আদিল্লাতুহু, পৃষ্ঠা ৩৯৩৯)

ইমাম শাফি (রহ.)-এর মতে, ধারের জিনিস নষ্ট হলে তার ক্ষতিপূরণ দেওয়া আবশ্যক। কেননা তা আমানত নয়, জামানত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হাতের ওপর সেই বস্তুর দায়বদ্ধতা আছে যা সে গ্রহণ করেছে; যে পর্যন্ত তা প্রাপকের কাছে ফিরিয়ে না দেওয়া হয়।’ (সহিহ বুখারি)

ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষেত্রে যদি মূল জিনিসের মিছিল বা অনুরূপ জিনিস সহজলভ্য হয় তবে ব্যক্তি জিনিসই প্রদান করবে। আর তা সহজলভ্য নাহলে মূল্য পরিশোধ করবে। (বুলুগুল মারাম ফি আদিল্লাতিল আহকাম, পৃষ্ঠা ১৯৫)

আল্লাহ সবাইকে আমানত রক্ষার তাওফিক দিন। আমিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
হজযাত্রীদের জন্য সৌদি আরবের নতুন স্বাস্থ্য নির্দেশিকা
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
নবুয়তের আগে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র জীবন
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
সর্বশেষ খবর
যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ
যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস
জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা
সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র
ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন