শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

মানুষ কখনো অন্যায়ের মাধ্যমে অন্যায়কে প্রতিহতের চেষ্টা করে। সুবিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অবিচার করা শুরু করে। এটা হয় এমন কিছু সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা, যারা কোনো কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রে পরিণত হয় বা সাধারণ আইনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাদের মনে জমা ক্ষোভ, অবিশ্বাস বা নৈতিক ন্যায়নিষ্ঠতার অভাবে তারা ইনসাফ কায়েমের নামে নিজেদের আক্রোশ মেটানোয় প্রবৃত্ত হয়।

এভাবে আদর্শিক অভ্যুদয়ের দারপ্রান্তে এসে একটি সমাজে শুরু হয় ‘মব জাস্টিস’ বা ‘উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার’ সংস্কৃতি। ছড়িয়ে পড়ে নৈরাজ্যবাদ।
মব জাস্টিস আইনগতভাবে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, কারণ এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর এবং সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা। এর ফলে অনেক সময় নিরীহ মানুষও অন্যায়ের শিকার হয়ে পড়ে।

মব জাস্টিস কী?

এটি একটি অবজ্ঞাসূচক শব্দ। মব (Mob)  অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতা। জাস্টিস  (Justice)  অর্থ বিচার বা ন্যায়বিচার। ‘মব জাস্টিস’ অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার বিচার।


একে উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার, মব রুল বা মবোক্রেসি বা ওখলোক্রেসি বলেও প্রকাশ করা হয়।
‘মব জাস্টিস’  (Mob Justice) বলতে আইন জনতার নিজের হাতে তুলে নেওয়াকে বোঝানো হয়। সাধারণত কোনো অপরাধ বা অপরাধীকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় বিচার না করে, উত্তেজিত জনতা নিজেরাই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এ ধরনের ঘটনা সাধারণত আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা, বা অপরাধের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানানো থেকে ঘটে।

মব জাস্টিসের উৎস মূল

মব জাস্টিস (Mob Justice)  সাধারণত কয়েকটি ধাপে সংঘটিত হয়।


এ ধরনের ঘটনাগুলো হঠাৎ উত্তেজনার পরিবেশে ঘটে, এবং নিম্নলিখিত ধাপগুলো এর প্রক্রিয়াকে ব্যাখ্যা করে—
১. ঘটনার সূত্রপাত : কোনো অপরাধ বা অন্যায় ঘটলে (যেমন—চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ বা হত্যার অভিযোগ) স্থানীয় জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

২. গুজব ও ভুল তথ্যের প্রচার : এ সময় সোস্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে নানা ধরনের গুজব, ভুল তথ্য বা বিষয়টিকে খুব বাড়িয়ে প্রচার করা হতে থাকে। অনেক সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জনসাধারণকে উসকে দেওয়া হয়।

৩. উত্তেজনা বৃদ্ধি : যখন মানুষ মনে করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথেষ্ট দ্রুত বা কার্যকরভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তখন গুজব, ভুল তথ্যের প্রচার বা কোনো অসাধু মহলের উসকানিতে লোকজনের মধ্যে দ্রুত উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

৪. অভিযুক্তের ধরপাকড় ও নৃশংসতা : উত্তেজিত জনতা যেকোনো উপায়ে অভিযুক্তদের পাকড়াও করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে তাদের হস্তান্তর না করে নিজেরাই শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এটি হতে পারে মারধর, নির্যাতন বা আরো গুরুতর সহিংসতার মাধ্যমে।  এমনকি হত্যার ঘটনাও ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনের সহিংসতা প্রমাণবিহীন বা বিচার ছাড়াই ঘটতে পারে।

৫. পরিণতি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর

হস্তক্ষেপ : যখন পরিস্থিতি খুবই গুরুতর হয়ে ওঠে, তখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ঘটনাস্থলে এসে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করে। কিন্তু ততক্ষণে সহিংসতা ঘটে যায়। প্রায়ই অপরাধীরা পালিয়ে যায় এবং অনেক সময় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বা দেরি হয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর যথাযথ হস্তক্ষেপ না থাকায় এটি বারবার ঘটতে থাকে।

মব জাস্টিসের পরিণতি

মব জাস্টিসের  (Mob Justice)  পরিণতি সাধারণত অনেক গুরুতর ও ধ্বংসাত্মক হয়, যা ব্যক্তি, সমাজ এবং আইনি ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো নিরীহ ব্যক্তির মৃত্যুও ঘটে। সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়। বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। অপরাধের সংস্কৃতি বৃদ্ধি পায়।

এসব পরিণতির কারণে মব জাস্টিসকে দমন করতে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।

মব জাস্টিসের প্রতিকার

পৃথিবীতে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করাই ইসলামের মূল আবেদন। মানুষের ব্যক্তিজীবন থেকে পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবন সর্বত্র যেন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়, সে জন্য ইসলামে রয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘অবশ্যই আল্লাহ ইনসাফ, ন্যায়বিচার ও সদাচারের আদেশ করেছেন।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০)

একই নির্দেশনা দিয়ে অন্য আয়াতে বলেছেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেছেন যে আমানতসমূহ প্রাপকদের নিকট পৌঁছে দেবে এবং যখন মানুষের মধ্যে বিচার মীমাংসা করবে তখন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার করবে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

ইসলামের এই সুমহান আবেদনের কাঙ্ক্ষিত সমাজ গঠনে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো মব জাস্টিস প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে—

১. পরকালমুখী মানসিকতা গঠন : ইসলামী জীবনব্যবস্থায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠার অন্যতম অনুঘটক হলো মানুষের অন্তরে রোপিত পারলৌকিক জীবনবোধ ও ঐশ্বরিক চেতনা, যা মানুষকে প্রকাশ্য এবং গোপন সব রকম অন্যায় ও অবিচার থেকে বিরত রাখে এ কারণে যে আল্লাহ কিয়ামতের দিন বিচারের আদালত স্থাপন করবেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘কিয়ামতের দিন আমি ইনসাফ ও ন্যায়বিচারের আদালত স্থাপন করব। কারো প্রতি সামান্য পরিমাণ অবিচার করা হবে না। এমনকি মানুষের সরিষার দানা পরিমাণ ক্ষুদ্র কর্ম ও আচরণও আমি সেদিন উপস্থিত করব। হিসাব গ্রহণের জন্য আমিই যথেষ্ট।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৭)

২. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর আইন

প্রয়োগ : দক্ষ, স্বচ্ছ ও নৈতিকতা সম্পন্ন বিচার বিভাগ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী গঠন করে দ্রুততর সময়ে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া; যাতে মানুষ আইনের প্রতি আস্থা না হারায় এবং নিজেদের হাতে আইন তুলে নিতে উৎসাহিত না হয়।

৩. সচেতনতা বৃদ্ধি ও নৈতিক মানসিকতা

গঠন : জনসাধারণের মধ্যে আইনি সচেতনতা বৃদ্ধি,  নৈতিক ও মূল্যবোধসম্মত শিক্ষা দিয়ে বোঝানো উচিত যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অনৈতিক এবং এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করতে প্রবৃত্তির অনুসরণ কোরো না।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৫)

৪. গুজব প্রতিরোধ : মব জাস্টিসের অনেক ঘটনাই গুজবের ভিত্তিতে ঘটে। এটি অনেক বড় পাপ। হাদিসের ভাষায়, ‘যা কিছু কানে আসে কোনো রূপ যাচাই-বাছাই ছাড়া তা বলে বেড়ানো মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট।’ তাই গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

৫. বিচারব্যবস্থায় মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা : মামলা নিষ্পত্তির সময় কমানো, তদন্তের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে বিচারব্যবস্থায় আস্থা ফিরিয়ে আনা।

৬. অপরাধের মূল কারণ সমাধান : মব জাস্টিস অনেক সময় সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্যের কারণে ঘটে। তাই সমাজে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং সুশিক্ষার ব্যবস্থা করা দরকার, যাতে অপরাধপ্রবণতা কমে।

৭. স্থানীয় নেতৃত্ব, প্রযুক্তি ও মিডিয়ার ভূমিকা : সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি, ধর্মীয় নেতা এবং সমাজসেবীরা সমাজে শান্তি ও ন্যায়বিচার বজায় রাখতে উৎসাহিত করতে পারেন। মিডিয়া এবং সামাজিক মাধ্যমে সঠিক খবর ও তথ্য প্রদান করে জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করতে পারে।

এই পদক্ষেপগুলো কার্যকরভাবে গ্রহণ করা হলে মব জাস্টিসের মতো অপরাধগুলো ধীরে ধীরে সমাজ থেকে দূর করা সম্ভব।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে
চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন
শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’
‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল
গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর
ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের
দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির মৌন মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে