শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মব জাস্টিস, উৎস ও প্রতিকার

মানুষ কখনো অন্যায়ের মাধ্যমে অন্যায়কে প্রতিহতের চেষ্টা করে। সুবিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অবিচার করা শুরু করে। এটা হয় এমন কিছু সংখ্যাগরিষ্ঠের দ্বারা, যারা কোনো কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রে পরিণত হয় বা সাধারণ আইনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাদের মনে জমা ক্ষোভ, অবিশ্বাস বা নৈতিক ন্যায়নিষ্ঠতার অভাবে তারা ইনসাফ কায়েমের নামে নিজেদের আক্রোশ মেটানোয় প্রবৃত্ত হয়।

এভাবে আদর্শিক অভ্যুদয়ের দারপ্রান্তে এসে একটি সমাজে শুরু হয় ‘মব জাস্টিস’ বা ‘উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার’ সংস্কৃতি। ছড়িয়ে পড়ে নৈরাজ্যবাদ।
মব জাস্টিস আইনগতভাবে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়, কারণ এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর এবং সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে বড় বাধা। এর ফলে অনেক সময় নিরীহ মানুষও অন্যায়ের শিকার হয়ে পড়ে।

মব জাস্টিস কী?

এটি একটি অবজ্ঞাসূচক শব্দ। মব (Mob)  অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতা। জাস্টিস  (Justice)  অর্থ বিচার বা ন্যায়বিচার। ‘মব জাস্টিস’ অর্থ উত্তাল জনতা বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার বিচার।


একে উচ্ছৃঙ্খল গণবিচার, মব রুল বা মবোক্রেসি বা ওখলোক্রেসি বলেও প্রকাশ করা হয়।
‘মব জাস্টিস’  (Mob Justice) বলতে আইন জনতার নিজের হাতে তুলে নেওয়াকে বোঝানো হয়। সাধারণত কোনো অপরাধ বা অপরাধীকে আইনানুগ প্রক্রিয়ায় বিচার না করে, উত্তেজিত জনতা নিজেরাই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এ ধরনের ঘটনা সাধারণত আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা, বা অপরাধের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়া জানানো থেকে ঘটে।

মব জাস্টিসের উৎস মূল

মব জাস্টিস (Mob Justice)  সাধারণত কয়েকটি ধাপে সংঘটিত হয়।


এ ধরনের ঘটনাগুলো হঠাৎ উত্তেজনার পরিবেশে ঘটে, এবং নিম্নলিখিত ধাপগুলো এর প্রক্রিয়াকে ব্যাখ্যা করে—
১. ঘটনার সূত্রপাত : কোনো অপরাধ বা অন্যায় ঘটলে (যেমন—চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ বা হত্যার অভিযোগ) স্থানীয় জনগণের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

২. গুজব ও ভুল তথ্যের প্রচার : এ সময় সোস্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে নানা ধরনের গুজব, ভুল তথ্য বা বিষয়টিকে খুব বাড়িয়ে প্রচার করা হতে থাকে। অনেক সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জনসাধারণকে উসকে দেওয়া হয়।

৩. উত্তেজনা বৃদ্ধি : যখন মানুষ মনে করে যে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথেষ্ট দ্রুত বা কার্যকরভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তখন গুজব, ভুল তথ্যের প্রচার বা কোনো অসাধু মহলের উসকানিতে লোকজনের মধ্যে দ্রুত উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

৪. অভিযুক্তের ধরপাকড় ও নৃশংসতা : উত্তেজিত জনতা যেকোনো উপায়ে অভিযুক্তদের পাকড়াও করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর কাছে তাদের হস্তান্তর না করে নিজেরাই শাস্তি দেওয়ার চেষ্টা করে। এটি হতে পারে মারধর, নির্যাতন বা আরো গুরুতর সহিংসতার মাধ্যমে।  এমনকি হত্যার ঘটনাও ঘটে। অনেক ক্ষেত্রে এ ধরনের সহিংসতা প্রমাণবিহীন বা বিচার ছাড়াই ঘটতে পারে।

৫. পরিণতি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর

হস্তক্ষেপ : যখন পরিস্থিতি খুবই গুরুতর হয়ে ওঠে, তখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ঘটনাস্থলে এসে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করে। কিন্তু ততক্ষণে সহিংসতা ঘটে যায়। প্রায়ই অপরাধীরা পালিয়ে যায় এবং অনেক সময় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না বা দেরি হয়। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর যথাযথ হস্তক্ষেপ না থাকায় এটি বারবার ঘটতে থাকে।

মব জাস্টিসের পরিণতি

মব জাস্টিসের  (Mob Justice)  পরিণতি সাধারণত অনেক গুরুতর ও ধ্বংসাত্মক হয়, যা ব্যক্তি, সমাজ এবং আইনি ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কখনো কখনো নিরীহ ব্যক্তির মৃত্যুও ঘটে। সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়। বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়। অপরাধের সংস্কৃতি বৃদ্ধি পায়।

এসব পরিণতির কারণে মব জাস্টিসকে দমন করতে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।

মব জাস্টিসের প্রতিকার

পৃথিবীতে শান্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা করাই ইসলামের মূল আবেদন। মানুষের ব্যক্তিজীবন থেকে পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন ও রাষ্ট্রীয় জীবন সর্বত্র যেন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়, সে জন্য ইসলামে রয়েছে সুস্পষ্ট নির্দেশনা। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘অবশ্যই আল্লাহ ইনসাফ, ন্যায়বিচার ও সদাচারের আদেশ করেছেন।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০)

একই নির্দেশনা দিয়ে অন্য আয়াতে বলেছেন, ‘অবশ্যই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেছেন যে আমানতসমূহ প্রাপকদের নিকট পৌঁছে দেবে এবং যখন মানুষের মধ্যে বিচার মীমাংসা করবে তখন ইনসাফ ও ন্যায়বিচার করবে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)

ইসলামের এই সুমহান আবেদনের কাঙ্ক্ষিত সমাজ গঠনে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো মব জাস্টিস প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে—

১. পরকালমুখী মানসিকতা গঠন : ইসলামী জীবনব্যবস্থায় ইনসাফ প্রতিষ্ঠার অন্যতম অনুঘটক হলো মানুষের অন্তরে রোপিত পারলৌকিক জীবনবোধ ও ঐশ্বরিক চেতনা, যা মানুষকে প্রকাশ্য এবং গোপন সব রকম অন্যায় ও অবিচার থেকে বিরত রাখে এ কারণে যে আল্লাহ কিয়ামতের দিন বিচারের আদালত স্থাপন করবেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘কিয়ামতের দিন আমি ইনসাফ ও ন্যায়বিচারের আদালত স্থাপন করব। কারো প্রতি সামান্য পরিমাণ অবিচার করা হবে না। এমনকি মানুষের সরিষার দানা পরিমাণ ক্ষুদ্র কর্ম ও আচরণও আমি সেদিন উপস্থিত করব। হিসাব গ্রহণের জন্য আমিই যথেষ্ট।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৭)

২. আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর আইন

প্রয়োগ : দক্ষ, স্বচ্ছ ও নৈতিকতা সম্পন্ন বিচার বিভাগ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী গঠন করে দ্রুততর সময়ে সাম্য ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া; যাতে মানুষ আইনের প্রতি আস্থা না হারায় এবং নিজেদের হাতে আইন তুলে নিতে উৎসাহিত না হয়।

৩. সচেতনতা বৃদ্ধি ও নৈতিক মানসিকতা

গঠন : জনসাধারণের মধ্যে আইনি সচেতনতা বৃদ্ধি,  নৈতিক ও মূল্যবোধসম্মত শিক্ষা দিয়ে বোঝানো উচিত যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অনৈতিক এবং এটি সমাজের জন্য ক্ষতিকর। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করতে প্রবৃত্তির অনুসরণ কোরো না।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৩৫)

৪. গুজব প্রতিরোধ : মব জাস্টিসের অনেক ঘটনাই গুজবের ভিত্তিতে ঘটে। এটি অনেক বড় পাপ। হাদিসের ভাষায়, ‘যা কিছু কানে আসে কোনো রূপ যাচাই-বাছাই ছাড়া তা বলে বেড়ানো মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য যথেষ্ট।’ তাই গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।

৫. বিচারব্যবস্থায় মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা : মামলা নিষ্পত্তির সময় কমানো, তদন্তের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে বিচারব্যবস্থায় আস্থা ফিরিয়ে আনা।

৬. অপরাধের মূল কারণ সমাধান : মব জাস্টিস অনেক সময় সামাজিক ও অর্থনৈতিক অসাম্যের কারণে ঘটে। তাই সমাজে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং সুশিক্ষার ব্যবস্থা করা দরকার, যাতে অপরাধপ্রবণতা কমে।

৭. স্থানীয় নেতৃত্ব, প্রযুক্তি ও মিডিয়ার ভূমিকা : সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি, ধর্মীয় নেতা এবং সমাজসেবীরা সমাজে শান্তি ও ন্যায়বিচার বজায় রাখতে উৎসাহিত করতে পারেন। মিডিয়া এবং সামাজিক মাধ্যমে সঠিক খবর ও তথ্য প্রদান করে জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে রক্ষা করতে পারে।

এই পদক্ষেপগুলো কার্যকরভাবে গ্রহণ করা হলে মব জাস্টিসের মতো অপরাধগুলো ধীরে ধীরে সমাজ থেকে দূর করা সম্ভব।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

এই মাত্র | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

২৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৫৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম