শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ইসলামের চার খলিফার ব্যবসায়ী জীবন

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের চার খলিফার ব্যবসায়ী জীবন
ইসলাম যেভাবে ইবাদত ও ফরজ বিধিবিধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে, তেমনি হালাল পেশা ও জীবিকা অর্জনকেও গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘অতঃপর নামাজ (পড়া) শেষ হলে জমিনে ছড়িয়ে পড় এবং (তারপর) আল্লাহর অনুগ্রহ (রিজিক) অন্বেষণ করো।’ (সুরা আল জুমআ, আয়াত : ১০)
 
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইবাদতের পর হালাল রিজিক উপার্জন করা (সবচেয়ে বড়) ফরজ।’ (আস সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১১৬৯৫)
উপরিউক্ত বর্ণনা থেকে জীবিকা নির্বাহের গুরুত্ব স্পষ্ট। ইসলামের প্রথম যুগের মুসলমান সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন এবং মদিনার সাহাবি বেশির ভাগ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। 
 
এর দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে দ্বিন শুধু ইবাদত করার নামই নয়, বরং দ্বিন হলো ইবাদত ও লেনদেনের সামষ্টিক নাম। যদি কোন ব্যক্তি বিশুদ্ধ নিয়তে ও সঠিক নিয়মে ব্যবসা ইত্যাদি করে তাহলে আল্লাহ তাকে সওয়াব দান করেন। তাই ইসলামে অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করাও দ্বীনের ওপর আমল করার নামান্তর। সুতরাং নিম্নে ইসলামের চার খলিফার অর্থনৈতিক জীবনব্যবস্থা কেমন ছিল—তা তুলে ধরা হলো :
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.)
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) কাপড়ের ব্যবসা করতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, তিনি ছিলেন কুরাইশদের সর্বশ্রেষ্ঠ বণিক। তিনি সুনৈতিকতা ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী একজন সুপরিচিত ও প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী ছিলেন। (আল ইসাবাহ ফি তাময়িজিস সাহাবা, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ১৪৭)
উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের এক বছর আগে আবু বকর সিদ্দিক (রা.) ব্যবসায়িক সফরে বসরা (ইরাক) গিয়েছিলেন এবং এই সফরে তাঁর সাথে ছিলেন নুয়াইমান (রা.) এবং সুয়ায়বিত বিন হারমালা (রা.)-ও সঙ্গে ছিলেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৭১৯)
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) যখন খলিফা হলেন,  তখন তার পরের দিনই তিনি সকালে বাজারে যাচ্ছিলেন এবং তাঁর কাঁধে কাপড়ের গাট্টি ছিল, যার মাধ্যমে তিনি ব্যবসা করতেন। পথিমধ্যে ওমর (রা.) এবং আবু উবাইদাহ ইবনে জাররাহ (রা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাত্ হয়, তখন তারা উভয়ে আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-কে জিজ্ঞেস করেন,  হে আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর খলিফা! গন্তব্য কোথায়? তিনি জবাবে বলেন, বাজার। তখন উভয়েই বলেন, আপনি কিভাবে ব্যবসা করবেন? অথচ আপনি মুসলমানদের গভর্নর ও খলিফা। (অর্থাত্ আপনাকে মুসলমানদের বিষয় দেখাশোনা করার এবং তাদের সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, আপনি এই খলিফার দায়িত্বের সাথে সাথে ব্যবসা কিভাবে করবেন?) তখন আবু বকর সিদ্দিক (রা.) বলেন, তাহলে আমার পরিবার চলবে কেমন করে? ওমর (রা.) ও আবু উবাইদাহ ইবনে জাররাহ (রা.) বলেন, আপনি আমাদের সঙ্গে চলুন, যাতে আমরা আপনার জন্য বায়তুল মাল (রাষ্ট্রীয় কোষাগার) থেকে কিছু (বেতন) নির্ধারণ করে দিতে পারি। আবু বকর (রা.) তাদের সঙ্গে গেলেন এবং সাহাবায়ে কেরাম তাঁর জন্য প্রতিদিন অর্ধেক ভেড়া ও বাত্সরিক ২০০০ দিনার বেতন নির্ধারণ করা হলো। এছাড়াও শীতের ও গ্রীষ্মের দুটি কাপড় পরিধানের জন্য নির্ধারণ করা হয়।
 
আবু বকর সিদ্দিক (রা.) খলিফা হওয়ার আগে তাঁর পরিবারের জন্য যত খরচ করতেন তা-ই নির্ধারণ করা হলো। পরবর্তীতে এ বেতন বাড়িয়ে দৈনিক একটি ভেড়া ও বাত্সরিক ৬০০০ দিনার করা হয়। (সিরাজুল মুলুক, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা- ১২৯)
 
ওমর ফারুক (রা.) 
 
উবাইদুল্লাহ ইবনে উমায়ের (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু মুসা আশআরি (রা.) ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর কাছে প্রবেশের অনুমতি চাইলে তাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি; সম্ভবত তিনি কোনো কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তাই আবু মুসা (রা.) ফিরে আসেন। পরে ওমর (রা.) পেরেশান হয়ে বলেন, আমি কি আবদুল্লাহ ইবনে কায়স (আবু মুসা রা.-এর নাম)-এর আওয়াজ শুনতে পাইনি? তাঁকে আসতে বলো। কেউ বলল, তিনি তো ফিরে চলে গেছেন। ওমর (রা.) তাঁকে ডেকে পাঠালেন। তিনি (উপস্থিত হয়ে) বলেন, আমাদের এরূপই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। (অর্থাত্ প্রবেশের অনুমতি না থাকলে ফিরে যাও) ওমর (রা.) বলেন, তোমাকে এর ওপর সাক্ষী পেশ করতে হবে। আবু মুসা (রা.) ফিরে গিয়ে আনসারদের এক মজলিসে পৌঁছে তাদের এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলেন। তাঁরা বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ আবু সাঈদ খুদরি (রা.) সাক্ষ্য দেবেন। তিনি আবু সাঈদ খুদরি (রা.)-কে নিয়ে গেলেন। ওমর (রা.) (তার কাছ হতে সে হাদিসটি শুনে) বলেন, (কী আশ্চর্য) আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ কি আমার কাছ থেকে গোপন রয়ে গেল? (আসল ব্যাপার হলো) বাজারের ক্রয়-বিক্রয় অর্থাত্ ব্যবসার জন্য বের হওয়া আমাকে বেখবর রেখেছে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৬২)
 
ওমর (রা.) জাহেলি যুগে বিভিন্ন শিল্পে পারদর্শিতা অর্জনের পর তিনি জীবিকার দিকে মনোনিবেশ করেন। সমগ্র আরবে জীবিকা নির্বাহের অধিকাংশ মাধ্যম ছিল ব্যবসা, তাই তিনিও ব্যবসা শুরু করেন এবং এতে তিনি এত বেশি মুনাফা অর্জন করেন যে তিনি মক্কার ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য হতে থাকেন। এমনকি তিনি খলিফা হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যবসা চালিয়ে যান এবং খলিফা হওয়ার পরও তিনি ব্যবসা চালিয়ে যান। (তারিখে দামেস্ক, খণ্ড ৪৪, পৃষ্ঠা ৩৪৫)
 
গ্রীষ্মকালে তিনি বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সিরিয়া দেশে যেতেন এবং শীতকালে তিনি ইয়েমেন দেশে যেতেন। সম্ভবত তাঁর ব্যবসা-বাণিজ্যের সফরের কারণে তিনি আত্মনিয়ন্ত্রণ, বীরত্ব ও সাহসিকা, অভিজ্ঞতা, ব্যবসায়িক চতুরতা, নৃতাত্ত্বিক চিন্তাধারা এবং প্রজ্ঞার মতো দুর্দান্ত গুণাবলী অর্জন করেছিলেন। (হায়াতুস সাহাবা, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০৬)
 
উসমান বিন আফফান (রা.)
 
উসমান (রা.) যে ব্যবসা করতেন তা জগদ্বিখ্যাত ছিল। তিনি কাপড়ের ব্যবসা করতেন এবং খেজুরের ব্যবসাও করতেন। উসমান (রা.) জাহিলিয়াত ও ইসলামী উভয় যুগেই একজন সফল ও প্রসিদ্ধ বণিক ছিলেন এবং তিনি তাঁর টাকা-পয়সা ও মাল মুদারাবাতের সুরতে ব্যবসায় লাগাতেন, অর্থাত্ টাকা-পয়সা বা মাল তিনি সরবরাহ করতেন এবং ব্যবসা অন্য ব্যক্তি দ্বারা করাতেন। (আল মাআরিফ, পৃষ্ঠা ৫৭৫)
 
আলী বিন আবি তালিব (রা.)
 
আলী (রা.) একটি নির্দিষ্ট মেয়াদে অর্থ প্রদানের প্রতিশ্রুতিতে উটের বিনিময়ে তাঁর উট বিক্রি করেছিলেন। তাঁর উটকে উসাইফির বলে ডাকা হতো। (আল মুসান্নাফ লি-সুনআনি, হাদিস- ১৪১৪২)
 
আলী (রা.) বলেছেন, (বদর যুদ্ধের) গনিমতের মাল থেকে আমার অংশের একটি উটনী ছিল এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর খুমুস (পঞ্চমাংশ) হতে একটি উটনী আমাকে দান করেন। যখন আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা (রা.) এর সঙ্গে বাসর রাত যাপনের ইচ্ছা করলাম, সে সময় আমি কায়নুকা গোত্রের একজন স্বর্ণকারের সাথে এই চুক্তি করেছিলাম যে সে আমার সঙ্গে (জঙ্গলে) যাবে এবং ইজখির ঘাস (Fresh Lemongrass) বহন করে আনবে এবং তা স্বর্ণকারদের কাছে বিক্রি করে তার মূল্য দ্বারা আমার বিবাহের ওয়ালিমার ব্যবস্থা করব। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২০৮৯)
 
 
 
 
বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ
এই বিভাগের আরও খবর
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
সর্বশেষ খবর
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন
রেকর্ড ট্রান্সফার ফিতে টটেনহ্যাম ছেড়ে মেসিদের লিগে সন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ নারী আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্কুলে আগুন, আতঙ্কে নামতে গিয়ে আহত ৩০

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ
শেরপুরে দেড় কোটি টাকার চোরাই মালামাল জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস
এই সফলতা ৩৬ দিনের নয়, ১৭ বছরের আন্দোলনের ফসল : মির্জা আব্বাস

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে
সাপ উদ্ধারের ঝুঁকি পূর্ণ পথের বাঁকে বাঁকে

২৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি
জুলাই আন্দোলনে নিখোঁজ মুন্নার পরিবারের পাশে বিএনপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ-গণজমায়েত নিষিদ্ধ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গাইবান্ধায় বিএনপির বিজয় র‌্যালি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ডাকাতির অভিযোগে পাঁচজন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে ডাকাতির অভিযোগে পাঁচজন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় এসওএস শিশু পল্লীতে ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
খুলনায় এসওএস শিশু পল্লীতে ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় স্বার্থে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : তারেক রহমান
জাতীয় স্বার্থে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুব শিগগিরই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে: মির্জা ফখরুল
খুব শিগগিরই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে যৌতুকবিরোধী সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা
মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে যৌতুকবিরোধী সেমিনার ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ
অন্তর্বর্তী সরকারকে তারেক রহমানের ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মপ্রকাশ করল নতুন রাজনৈতিক দল ইউএলপি
আত্মপ্রকাশ করল নতুন রাজনৈতিক দল ইউএলপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএসসিসির বাজেট সফলভাবে বাস্তবায়নে সহায়তা চাইলেন প্রশাসক
ডিএসসিসির বাজেট সফলভাবে বাস্তবায়নে সহায়তা চাইলেন প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্টারনেট সেন্সরশিপ নিয়ে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা
ইন্টারনেট সেন্সরশিপ নিয়ে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে এক্সের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে লটারির মাধ্যমে এসপি-ওসিদের বদলি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে লটারির মাধ্যমে এসপি-ওসিদের বদলি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোয় পুতিন-উইটকফ বৈঠক
মস্কোয় পুতিন-উইটকফ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডাচ রাষ্ট্রদূতের বিদায়ী সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ইয়াশ-নীহার 'উইশ কার্ড'
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ইয়াশ-নীহার 'উইশ কার্ড'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-লাওস সমঝোতা স্মারক সই
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-লাওস সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মুহুরী নদীর বাঁধ মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তে দুদক
ফেনীতে মুহুরী নদীর বাঁধ মেরামতে দুর্নীতির অভিযোগ, তদন্তে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করবে : সালাহউদ্দিন
নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র সংস্কার করবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?
মেঘভাঙা বৃষ্টি কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম
গায়িকা কনার শিক্ষক অভিনেতা মোশাররফ করিম

শোবিজ

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে
ভুল অব্যাহত রাখলে দেশ ‘ওয়ান-ইলেভেনের’ দিকে যাবে

নগর জীবন

নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা
জয়ে শুরু করতে চান আফঈদারা

মাঠে ময়দানে

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন
৫ আগস্ট হয়ে উঠুক গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন
রবীন্দ্রশ্রদ্ধার্পণে তাদের নিবেদন

শোবিজ

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’
‘বিশ্বাস করেছি আমি পারব’

মাঠে ময়দানে

প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল
প্রীতি ম্যাচে জোড়া গোল

মাঠে ময়দানে

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার

সম্পাদকীয়

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম