শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪

হাদিসশাস্ত্রে নারীদের অবদান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাদিসশাস্ত্রে নারীদের অবদান

হিজরির প্রথম ও দ্বিতীয় শতাব্দীতে ব্যাপকভাবে হাদিস চর্চা, বর্ণনা ও সংকলন শুরু হয় এবং ধর্মীয় প্রয়োজনে সেগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়। ঘরে-বাইরে ব্যাপক অনুসন্ধান করে হাদিস সংকলন ও বিন্যস্ত করা হয়। পুরুষদের পাশাপাশি নারী সাহাবি ও তাবেঈ এবং অন্য মুসলিম নারীরা নিজ নিজ পরিবারের বড়দের থেকে হাদিস বর্ণনা করে এই আমানত পৌঁছে দিয়েছেন। এর ধারাবাহিকতায় উমর বিন আবদুল আজিজ (রা.) আবু বকর বিন মুহাম্মাদ বিন হাজম (রা.)-কে উমারাহ বিনতে আবদুর রহমান আল আনসারিয়া (রা.)-এর কাছে থাকা ‘হাদিসের সংকলন’ সংগ্রহ করতে জোর তাগিদ দেন। (তাবাকাতে ইবনে সাদ, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৮৭)

উমারাহ বিনতে আবদুর রহমান (রা.) উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) এবং তাঁর বোন উম্মে হিশাম, হাবিবা বিনতে সাহল, উম্মে হাবিবা ও হামনা বিনতে জাহাশ (রা.) প্রমুখ নারী সাহাবি থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর তাঁর থেকে তাঁর পুত্র আবুল রিজাল, তাঁর ভাই মুহাম্মদ বিন আবদুর রহমান, তাঁর নাতি হারিসা বিন আবুল রিজাল, তাঁর উভয় ভাগনে ইয়াহইয়া বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুর রহমান এবং আবু বকর বিন মুহাম্মদ বিন আবদুর রহমান ও তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

ইমাম হাসান বসরি (রহ.)-এর মা খাইরা তাঁর মুনিব ও মালিক উম্মুল মুমিনিন উম্মে সালমা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর দুই পুত্র হাসান বসরি ও সাঈদ বসরি (রহ.) তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১৬)

সাফিয়্যাহ বিনতে উলাইবা আল আনবারী (রহ.) তাঁর পিতামহ হারমালাহ বিন আবদুল্লাহ আল আনবারী (রা.) এবং তাঁর মাতামহী কাইলা বিনতে মাখজুমা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১২, তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩৫, পৃষ্ঠা-২৯০)

হাকিমা বিনতে উমাইমা তাঁর মা উমাইমা বিনতে রাফিকাহ থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর পরিবারের লোকজন হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১১)

আসমা বিনতে ইয়াজিদ তাঁর চাচাতো ভাই আনাস থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৭৯)

হাবিবা বিনতে মায়সারা থেকে তাঁর দাস আতা বিন আবু রাবাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুল কামাল : ৩৫/১৫০)

হাকিমা ইবনে উমাইয়া ইবনে আখনাস উম্মে সালামাহ (রা.) থেকে এবং তাঁর পুত্র ইয়াহইয়া ইবনে আবু সুফিয়ান আল আখনাসি তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১১)

উম্মে রায়েহ রাবাব বিনতে সুলাইয়ি আদ দাব্বিয়্যাহ আল বসরিয়্যাহ তাঁর চাচা সুলাইমান বিন আমের আদ দাব্বিয়্যি (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

আর তাঁর থেকে তাঁর নাতি আবদুল্লাহ ইবনে হাসসান আল আনবারী বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৩১)

রায়েতা বিনতে মুসলিম তাঁর পিতা মুসলিম থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ বিন হারিস আবজা আল মাক্কি হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১৭)

ফাতিমা বিনতে হুসাইন বিন আলী তাঁর পিতা হুসাইন, ভাই আলী বিন হুসাইন (জয়নুল আবিদিন), ফুফু জয়নাব বিনতে আলী (রা.) এবং দাদি ফাতিমাতুজ জুহরা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর কাছ থেকে তাঁর সন্তানদের মধ্যে আবদুল্লাহ, ইব্রাহিম ও উম্মে জাফর বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৮৬)

উম্মে ইয়াহইয়া হামিদা বিনতে উবাইদ বিন রিফাআ আল আনসারিয়্যাহ তাঁর খালা কাবশা বিনতে কাব বিন মালিক থেকে এবং তাঁর স্বামী ইসহাক ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আবু তালহা এবং তাঁর পুত্র ইয়াহইয়া ইবনে ইসহাক তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

আর তাঁর থেকে হাফসা বিনতে শিরিন বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১৭)
কাবশা বিনতে আবু বাকরাহ আস সাকাফিয়াহ আল বসরিয়্যাহ তাঁর পিতা থেকে এবং তাঁর ভাতিজা বাক্কার বিন আবদুল আজিজ ইবনে আবু বাকরাহ তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৪৯)

জাবরা বিনতে মুহাম্মদ বিন সাবিত বিন সিবা তাঁর পিতা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর স্বামী আবদুর রহমান বিন আবু বকর বিন উবাইদুল্লাহ আত তাইমি এবং অন্যরা তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯)

তামান্না বিনতে উমর বিন ইব্রাহিম বিন আল হামিরি আত তাইবি আবু মুজাফফর আলী বিন আহমদ আল কারখি থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর দুই পুত্র আহমদ বিন আবু বকর ও তামিম বিন আহমদ বিন আবু বকর হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাকমিলাতুল ইকমাল, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৫১)

হাবাবা নামক মুহাদ্দিস মালিক বিন দায়গামের খালা। মালিক তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৭২)

জামালের যুদ্ধে উম্মে হাবাবা বিনতে হাইয়ান উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে ছিলেন এবং তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। তাঁর ভাই মুকাতিল ইবনে হাইয়ান তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হাবাবা বসরিয়া তাঁর মা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হুসাইনা বিনতে মারুর বিন সুওয়াইদ তাঁর পিতার কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৭১)

হাকিমা তাঁর স্বামী ইয়ালা ইবনে মাররাহ থেকে এবং তাঁর থেকে উমর ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে ইয়ালা এবং উসমান ইবনে মুগিরা আল-আশা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৯৪)

হাকিমা নামের একজন নারী তাবেঈ আয়েশা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর কন্যা উম্মে আসেম তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হুমায়দা বিনতে আবু কাসির তাঁর মা থেকে এবং আবদুর রহমান বিন ইসহাক আল কুফি তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৩৭)

মুনিয়া বিনতে উবাইদ বিন আবু বারজাহ তাঁর পিতামহী বা মাতামহী থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩৫, পৃষ্ঠা-৩১১)

বাররাহ বিনতে রাফি হলেন উম্মে সালামাহ (রা.)-এর দাসী, তিনি জয়নব বিনতে জাহাশ (রা.) থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর ভাই আবদুল্লাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৫৩)

তাহিয়্যাহ বিনতে সুলাইমান বিন উমর আল ওয়াসিতি তাঁর চাচা মুহাম্মদ বিন উমর আল ওয়াসিতি থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং ইয়াহইয়া বিন আলী আল হাজরামি তাঁর থেকে   হাদিস শুনেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৯৭)

উম্মে জানুব বিনতে নুমাইলা তাঁর মা সুওয়াইদা বিনতে জাবির থেকে এবং তাঁর থেকে মুহাম্মদ বিন বাশারের শিক্ষক আবদুল হামিদ বিন আবদুল ওয়াহিদ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২১৯)

বুরদাহ বিনতে মুসা বিন নাজিহ বাহলিয়া তাঁর মা তুহাইয়াহ বিনতে জাওন থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৩৫)

তুহাইয়াহ বিনতে জাওন তাঁর মা হুনাইদাহ বিনতে ইয়াসির থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

উম্মে মুহাম্মদ আমিনা বিনতে ইনান বিন হাসান তাঁর স্বামী শায়খ আবুল আব্বাস আল কাস্তালানি এবং পুত্র আমিন উদ্দিন আল কাস্তালানিকে হাদিস বর্ণনার অনুমতি দিয়েছিলেন। (আল ইকদুস সামিন ফি তারিখিল বালাদিল আমিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-১৮৪)

উম্মে আবদুর রহমান আল জুরজানি থেকে তাঁর স্বামী শায়খ মুহাম্মাদ বিন আলী আল জুরজানি হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তারিখে জুরজান, পৃষ্ঠা-৪৬৮)

উম্মে উমর বিনতে হাসসান বাগদাদি তাঁর পিতা আবুল গুসান হাসসান বিন জায়েদ এবং তাঁর স্বামী সাঈদ বিন ইয়াহইয়া বিন কাইস থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তারিখে বাগদাদ : ১৪/৪৩৩)

খাদিজা বিনতে কাজী শিহাবুদ্দিন আহমদ আল মাক্কি তাঁর মাতামহী হাসানা বিনতে মুহাম্মদ বিন কামিলের কাছ থেকে হাদিস শ্রবণ করেছেন। (আল ইকদুস সামিন ফি তারিখিল বালাদিল আমিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৫৬)

জয়নব বিনতে আবদুর রহমান আল জুরজানি তাঁর পিতামহ শায়খ মুহাম্মদ বিন মারুফ আল জারজানির সংকলিত হাদিস সমগ্র থেকে হাদিস বর্ণনা করতেন। (তারিখে জুরজান, পৃষ্ঠা-৪৬৩)

উপরিউক্ত উদাহরণ থেকে এটা প্রতীয়মান হয় যে প্রথম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগে কীভাবে মুসলিম নারীরা বংশীয়ভাবে হাদিস ও আছার প্রচার ও প্রসার করেছেন। প্রকৃতপক্ষে এই নারী বর্ণনাকারী ও মুহাদ্দিসরা তাঁদের ঘরকে দারুল হাদিস (হাদিস চর্চার কেন্দ্র) ও দারুল ইলম (শিক্ষালয়) বানিয়েছেন।

লেখক : বিখ্যাত ইতিহাসবিদ, আলেম ও লেখক

‘বানাতে ইসলাম কি দ্বিনি ওয়া ইলমি খিদমাত’ গ্রন্থ থেকে অনূদিত।

বিডি প্রতিদিন/ইই

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন