শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪

হাদিসশাস্ত্রে নারীদের অবদান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাদিসশাস্ত্রে নারীদের অবদান

হিজরির প্রথম ও দ্বিতীয় শতাব্দীতে ব্যাপকভাবে হাদিস চর্চা, বর্ণনা ও সংকলন শুরু হয় এবং ধর্মীয় প্রয়োজনে সেগুলোর প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া হয়। ঘরে-বাইরে ব্যাপক অনুসন্ধান করে হাদিস সংকলন ও বিন্যস্ত করা হয়। পুরুষদের পাশাপাশি নারী সাহাবি ও তাবেঈ এবং অন্য মুসলিম নারীরা নিজ নিজ পরিবারের বড়দের থেকে হাদিস বর্ণনা করে এই আমানত পৌঁছে দিয়েছেন। এর ধারাবাহিকতায় উমর বিন আবদুল আজিজ (রা.) আবু বকর বিন মুহাম্মাদ বিন হাজম (রা.)-কে উমারাহ বিনতে আবদুর রহমান আল আনসারিয়া (রা.)-এর কাছে থাকা ‘হাদিসের সংকলন’ সংগ্রহ করতে জোর তাগিদ দেন। (তাবাকাতে ইবনে সাদ, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-৩৮৭)

উমারাহ বিনতে আবদুর রহমান (রা.) উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) এবং তাঁর বোন উম্মে হিশাম, হাবিবা বিনতে সাহল, উম্মে হাবিবা ও হামনা বিনতে জাহাশ (রা.) প্রমুখ নারী সাহাবি থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। আর তাঁর থেকে তাঁর পুত্র আবুল রিজাল, তাঁর ভাই মুহাম্মদ বিন আবদুর রহমান, তাঁর নাতি হারিসা বিন আবুল রিজাল, তাঁর উভয় ভাগনে ইয়াহইয়া বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুর রহমান এবং আবু বকর বিন মুহাম্মদ বিন আবদুর রহমান ও তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ ইবনে আবদুল্লাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

ইমাম হাসান বসরি (রহ.)-এর মা খাইরা তাঁর মুনিব ও মালিক উম্মুল মুমিনিন উম্মে সালমা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর দুই পুত্র হাসান বসরি ও সাঈদ বসরি (রহ.) তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১৬)

সাফিয়্যাহ বিনতে উলাইবা আল আনবারী (রহ.) তাঁর পিতামহ হারমালাহ বিন আবদুল্লাহ আল আনবারী (রা.) এবং তাঁর মাতামহী কাইলা বিনতে মাখজুমা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১২, তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩৫, পৃষ্ঠা-২৯০)

হাকিমা বিনতে উমাইমা তাঁর মা উমাইমা বিনতে রাফিকাহ থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর পরিবারের লোকজন হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১১)

আসমা বিনতে ইয়াজিদ তাঁর চাচাতো ভাই আনাস থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩৭৯)

হাবিবা বিনতে মায়সারা থেকে তাঁর দাস আতা বিন আবু রাবাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুল কামাল : ৩৫/১৫০)

হাকিমা ইবনে উমাইয়া ইবনে আখনাস উম্মে সালামাহ (রা.) থেকে এবং তাঁর পুত্র ইয়াহইয়া ইবনে আবু সুফিয়ান আল আখনাসি তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১২, পৃষ্ঠা-৪১১)

উম্মে রায়েহ রাবাব বিনতে সুলাইয়ি আদ দাব্বিয়্যাহ আল বসরিয়্যাহ তাঁর চাচা সুলাইমান বিন আমের আদ দাব্বিয়্যি (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

আর তাঁর থেকে তাঁর নাতি আবদুল্লাহ ইবনে হাসসান আল আনবারী বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৩১)

রায়েতা বিনতে মুসলিম তাঁর পিতা মুসলিম থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ বিন হারিস আবজা আল মাক্কি হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১৭)

ফাতিমা বিনতে হুসাইন বিন আলী তাঁর পিতা হুসাইন, ভাই আলী বিন হুসাইন (জয়নুল আবিদিন), ফুফু জয়নাব বিনতে আলী (রা.) এবং দাদি ফাতিমাতুজ জুহরা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর কাছ থেকে তাঁর সন্তানদের মধ্যে আবদুল্লাহ, ইব্রাহিম ও উম্মে জাফর বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৮৬)

উম্মে ইয়াহইয়া হামিদা বিনতে উবাইদ বিন রিফাআ আল আনসারিয়্যাহ তাঁর খালা কাবশা বিনতে কাব বিন মালিক থেকে এবং তাঁর স্বামী ইসহাক ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আবু তালহা এবং তাঁর পুত্র ইয়াহইয়া ইবনে ইসহাক তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

আর তাঁর থেকে হাফসা বিনতে শিরিন বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪১৭)
কাবশা বিনতে আবু বাকরাহ আস সাকাফিয়াহ আল বসরিয়্যাহ তাঁর পিতা থেকে এবং তাঁর ভাতিজা বাক্কার বিন আবদুল আজিজ ইবনে আবু বাকরাহ তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৪৯)

জাবরা বিনতে মুহাম্মদ বিন সাবিত বিন সিবা তাঁর পিতা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর স্বামী আবদুর রহমান বিন আবু বকর বিন উবাইদুল্লাহ আত তাইমি এবং অন্যরা তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯)

তামান্না বিনতে উমর বিন ইব্রাহিম বিন আল হামিরি আত তাইবি আবু মুজাফফর আলী বিন আহমদ আল কারখি থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর দুই পুত্র আহমদ বিন আবু বকর ও তামিম বিন আহমদ বিন আবু বকর হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাকমিলাতুল ইকমাল, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১৫১)

হাবাবা নামক মুহাদ্দিস মালিক বিন দায়গামের খালা। মালিক তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৭২)

জামালের যুদ্ধে উম্মে হাবাবা বিনতে হাইয়ান উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে ছিলেন এবং তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। তাঁর ভাই মুকাতিল ইবনে হাইয়ান তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হাবাবা বসরিয়া তাঁর মা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হুসাইনা বিনতে মারুর বিন সুওয়াইদ তাঁর পিতার কাছ থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৭১)

হাকিমা তাঁর স্বামী ইয়ালা ইবনে মাররাহ থেকে এবং তাঁর থেকে উমর ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে ইয়ালা এবং উসমান ইবনে মুগিরা আল-আশা থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৪৯৪)

হাকিমা নামের একজন নারী তাবেঈ আয়েশা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং তাঁর কন্যা উম্মে আসেম তাঁর থেকে বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

হুমায়দা বিনতে আবু কাসির তাঁর মা থেকে এবং আবদুর রহমান বিন ইসহাক আল কুফি তাঁর থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৩৭)

মুনিয়া বিনতে উবাইদ বিন আবু বারজাহ তাঁর পিতামহী বা মাতামহী থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩৫, পৃষ্ঠা-৩১১)

বাররাহ বিনতে রাফি হলেন উম্মে সালামাহ (রা.)-এর দাসী, তিনি জয়নব বিনতে জাহাশ (রা.) থেকে এবং তাঁর থেকে তাঁর ভাই আবদুল্লাহ হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৫৩)

তাহিয়্যাহ বিনতে সুলাইমান বিন উমর আল ওয়াসিতি তাঁর চাচা মুহাম্মদ বিন উমর আল ওয়াসিতি থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন এবং ইয়াহইয়া বিন আলী আল হাজরামি তাঁর থেকে   হাদিস শুনেছেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৪৯৭)

উম্মে জানুব বিনতে নুমাইলা তাঁর মা সুওয়াইদা বিনতে জাবির থেকে এবং তাঁর থেকে মুহাম্মদ বিন বাশারের শিক্ষক আবদুল হামিদ বিন আবদুল ওয়াহিদ হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তাহজিবুল কামাল, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২১৯)

বুরদাহ বিনতে মুসা বিন নাজিহ বাহলিয়া তাঁর মা তুহাইয়াহ বিনতে জাওন থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন।

(আল ইকমাল লি ইবনে মাকুলা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২৩৫)

তুহাইয়াহ বিনতে জাওন তাঁর মা হুনাইদাহ বিনতে ইয়াসির থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (প্রাগুক্ত)

উম্মে মুহাম্মদ আমিনা বিনতে ইনান বিন হাসান তাঁর স্বামী শায়খ আবুল আব্বাস আল কাস্তালানি এবং পুত্র আমিন উদ্দিন আল কাস্তালানিকে হাদিস বর্ণনার অনুমতি দিয়েছিলেন। (আল ইকদুস সামিন ফি তারিখিল বালাদিল আমিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-১৮৪)

উম্মে আবদুর রহমান আল জুরজানি থেকে তাঁর স্বামী শায়খ মুহাম্মাদ বিন আলী আল জুরজানি হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তারিখে জুরজান, পৃষ্ঠা-৪৬৮)

উম্মে উমর বিনতে হাসসান বাগদাদি তাঁর পিতা আবুল গুসান হাসসান বিন জায়েদ এবং তাঁর স্বামী সাঈদ বিন ইয়াহইয়া বিন কাইস থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন। (তারিখে বাগদাদ : ১৪/৪৩৩)

খাদিজা বিনতে কাজী শিহাবুদ্দিন আহমদ আল মাক্কি তাঁর মাতামহী হাসানা বিনতে মুহাম্মদ বিন কামিলের কাছ থেকে হাদিস শ্রবণ করেছেন। (আল ইকদুস সামিন ফি তারিখিল বালাদিল আমিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৫৬)

জয়নব বিনতে আবদুর রহমান আল জুরজানি তাঁর পিতামহ শায়খ মুহাম্মদ বিন মারুফ আল জারজানির সংকলিত হাদিস সমগ্র থেকে হাদিস বর্ণনা করতেন। (তারিখে জুরজান, পৃষ্ঠা-৪৬৩)

উপরিউক্ত উদাহরণ থেকে এটা প্রতীয়মান হয় যে প্রথম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগে কীভাবে মুসলিম নারীরা বংশীয়ভাবে হাদিস ও আছার প্রচার ও প্রসার করেছেন। প্রকৃতপক্ষে এই নারী বর্ণনাকারী ও মুহাদ্দিসরা তাঁদের ঘরকে দারুল হাদিস (হাদিস চর্চার কেন্দ্র) ও দারুল ইলম (শিক্ষালয়) বানিয়েছেন।

লেখক : বিখ্যাত ইতিহাসবিদ, আলেম ও লেখক

‘বানাতে ইসলাম কি দ্বিনি ওয়া ইলমি খিদমাত’ গ্রন্থ থেকে অনূদিত।

বিডি প্রতিদিন/ইই

এই বিভাগের আরও খবর
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি
জুভেন্টাসকে উড়িয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার
জাতীয় দলে বিজয়কে নেওয়াই ছিল ভুল: নান্নু-বাশার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন