শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৪

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রাষ্ট্র গঠন

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রাষ্ট্র গঠন

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় উপস্থিত হয়ে একটি আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। দূরদর্শী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে তিনি রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছেন। হিজরতের পর তিনি ৪৭ ধারা সংবলিত ‘মদিনার সনদ’ (Charter of Madina) তৈরি করেন। এর মধ্যে দিয়েই কার্যকরভাবে প্রথম ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এই সংবিধান জনসাধারণের সুরক্ষা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, নারীদের সুরক্ষা, মদিনার অভ্যন্তরে শান্তিপূর্ণ গোত্রীয় সম্পর্ক, সংঘাতের সময় জনগণের উপযোগী করব্যবস্থা, বহিরাগত রাজনৈতিক জোটগুলোর স্থিতিস্থাপক, ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিতের ব্যবস্থা, বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বিচারব্যবস্থা এবং নিয়ন্ত্রিত রক্তপণ ব্যবস্থার প্রবর্তন করেছিল।
 

নববী রাষ্ট্রের মূলনীতি

মহানবী (সা.) প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রের মূলনীতি ছিল—জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ ও বংশ নির্বিশেষে মানবসভ্যতার কল্যাণে কাজ করা এবং ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে প্রত্যেকের অধিকার ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা। এক কথায় ‘The strong and the weak, the big and the small are equal in the eye of law.’ এই ছিল মহানবী (সা.)-এর শাসননীতি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রে প্রত্যেকের বাক ও বিবেকের স্বাধীনতা উন্মুক্ত ছিল।

পরধর্মে তিনি যেমন ছিলেন সহিষ্ণু, তেমনি পররাষ্ট্রের প্রতি তাঁর বাণী ছিল শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের।
রাসুল (সা.)-এর রাষ্ট্রব্যবস্থায় কিছু মৌলিক নীতি ছিল, যা শুধু ধর্মীয় নয়, বরং আজকের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাবশালী। যেমন—

১. ন্যায় ও সমতা

২. শুরাভিত্তিক জনসাধারণের অংশগ্রহণ

৩. মানবিক মূল্যবোধ

৪. সামাজিক নিরাপত্তা


সমাজব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন

মহানবী (সা.) ছিলেন একজন মহান সমাজসংস্কারক। ঐতিহাসিক রেমন্ড লার্জ বলেন, The founder of islam is in fact the promoter to the first social and international revolution of which history gives mention.

অর্থাৎ প্রকৃতপক্ষে সামাজিক ও আন্তর্জাতিক বিপ্লবের সূচনাকারী হিসেবে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তকের নাম ইতিহাসে প্রথম উল্লেখ করা হয়েছে।

নিম্নে ইউরোপীয়দের লেখনীতে নবীজির সংস্কারের সামান্য নমুনা পেশ করা হলো—

১. তাওহিদের আদর্শে সমাজের পত্তন : ধর্মীয় ক্ষেত্রে নানা অনাচার, পৌত্তলিকতা ও কুসংস্কারের মূলোৎপাটন করে সব ক্ষমতা ও সার্বভৌমত্বের উৎস একমাত্র আল্লাহকেই মেনে নিয়ে সমাজের সব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার ব্যবস্থা করেন।

২. সামাজিক পরিবর্তন : এ সম্পর্কে  জন এস্পোসিতো মুহাম্মদ (সা.)-কে এমন এক সংস্কারক হিসেবে দেখেন, যিনি কন্যাশিশু হত্যা, দরিদ্রদের শোষণ, সুদ, হত্যা, মিথ্যা চুক্তি, পরকীয়া, ব্যভিচার ও চুরির মতো পৌত্তলিক আরবের প্রচলিত প্রথাগুলোর কঠোর নিন্দা করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকে ব্যক্তিগতভাবে গোত্রীয় রীতিনীতিভিত্তিক আইনের প্রতি দায়বদ্ধ নয়, বরং এক ঐশ্বরিক আইনের প্রতি দায়বদ্ধ।’

(John L. Esposito, ‘Islam : The Straight Path’)

৩. দাসত্ব প্রথার সংস্কার : লুইস বলেছেন যে ইসলাম প্রাচীন দাসত্বের ক্ষেত্রে দুটি বড় পরিবর্তন এনেছিল, যা সুদূরপ্রসারী প্রভাব তৈরি করেছিল। এর মধ্যে একটি হলো স্বাধীনতার সম্ভাব্যতা; অন্যটি কঠোরভাবে নির্দেশিত পরিস্থিতি ছাড়া মুক্ত ব্যক্তিদের দাসত্বের ওপর নিষেধাজ্ঞা।

এটি সে সময়ে দাসত্ব সম্পর্কিত সবচেয়ে প্রগতিশীল আইন ছিল। (BERNARDLEWIS, Race and Slavery in the Middle East )

৪. নারী অধিকার : মজিদ খাদদুরি লিখেছেন, আরবে প্রাক-ইসলামী আইনি মর্যাদা অনুযায়ী, নারীদের কোনো অধিকার ছিল না, যেখানে শরিয়া (ইসলামী আইন) নারীদের বেশ কয়েকটি অধিকার প্রদান করেছিল। জন এস্পোসিতো বলেছেন, বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ এবং উত্তরাধিকার ইসলামী সংস্কারগুলো দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। কারেন আর্মস্ট্রংয়ের মতে, পশ্চিমে এবং অন্য অনেক সংস্কৃতিতেই বহু শতাব্দী পরও নারীদের উত্তরাধিকার ও বিবাহবিচ্ছেদের অধিকার দেওয়া হয়নি। (Majid  Khadduri, ‘Marriage in Islamic Law : The Modernist Viewpoints’)

৪. সম্পদ ও উত্তরাধিকার :  অ্যানিমারি শিমেল লিখেছেন, ‘নারীদের প্রাক-ইসলামী অবস্থানের তুলনায় ইসলামী আইনের মধ্য দিয়ে এক ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে; আইনি বিধান অনুযায়ী, নারী পারিবারিকভাবে প্রাপ্ত সম্পদ কিংবা নিজের উপার্জিত সম্পদ উভয়ই নিজস্ব ইচ্ছা অনুযায়ী পরিচালনার অধিকার রাখেন।’ (Annemarie Schimmel, The Metropolitan Museum of Art Bulletin)

৫. সমাজতাত্ত্বিক পরিবর্তন : সমাজবিজ্ঞানী রবার্ট এন. বেল্লা যুক্তি দেন যে সপ্তম শতাব্দীতে ইসলাম তার সূচনাকালে তখনকার সময় ও স্থান উভয়ের বিবেচনায় ‘উল্লেখযোগ্যভাবে আধুনিক ... কারণ তা সম্প্রদায়ের সর্বস্তরের জনগণের প্রতিশ্রুতি, সম্পৃক্ততা ও অংশীদারি প্রত্যাশা করেছিল।’ তাঁর মতে, এর কারণ ইসলাম সব মুসলমানের সমতার ওপর জোর দিয়েছে। নেতৃত্বের অবস্থানগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।

৬. নৈতিক পরিবর্তন :  কেলসির মতে, প্রাক-ইসলামী আরবের নিম্নোক্ত প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর বিরুদ্ধে পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ পরিচালিত হয়েছিল—

ক. আরবদের বিভিন্ন গোত্রীয় বিভাজন

খ.জশ-খ্যাতির অন্ধত্ব

গ. পূর্বপুরুষের ভ্রান্ত ঐতিহ্যের অনুবর্তী হওয়ার রীতি।

মুহম্মদ (সা.)-এর প্রচারের ফলেই ধর্মের নিষেধাজ্ঞা এবং আল্লাহ ও শেষ বিচারের ভয়ের ভিত্তিতে নৈতিক মূল্যবোধের আমূল পরিবর্তন ঘটেছিল এবং আরবদের প্রাক-ইসলামীয় গোত্রীয় রীতিনীতিগুলো সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়েছিল। (Lawrence Calsy, Encyclopedia of ethics )

৭. অর্থনৈতিক পরিবর্তন : মাইকেল বোনার কোরআনে দারিদ্র্য ও অর্থনীতি সম্পর্কে লিখেছেন, “ইসলামী তত্ত্বে ‘দারিদ্র্যের অর্থনীতি’কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং ১৩ ও ১৪ শতাব্দী পর্যন্ত এর অনুশীলন অব্যাহত ছিল। এর মূল উদ্দেশ্য—অংশত দানের মধ্য দিয়ে সম্পদ প্রচার ও পবিত্র করার একটি ধারণা, যা দাতব্য, উদারতা ও দারিদ্র্যের ধারণার একটি স্বতন্ত্র ইসলামিক পদ্ধতিকে উপস্থাপন করে।” 

কোরআনে রিবা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সুদ গ্রহণকে বোঝানো হয়। সেই সঙ্গে জাকাত ও ভিক্ষা দেওয়ার কথা বলেছে। সদকা গ্রহণকারীদের মধ্যে অনাথ, পিতা-মাতা,  আত্মীয়-স্বজন, দরিদ্র ও মুসাফিরদের উল্লেখ সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয়।

প্রাক-ইসলামীয় আরব সমাজের বিপরীতে, কোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী পণ্য বিনিময় ও বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত অর্থনৈতিক প্রবাহ ব্যবস্থাটি ছিল সবার জন্য প্রযোজ্য।

যেহেতু দরিদ্ররা এই অর্থনৈতিক মহাবিশ্বের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল, তাই দারিদ্র্য সম্পর্কে কোরআনের শিক্ষা আরব, নিকট-পূর্ব এবং এর বাইরেও ব্যাপক পরিবর্তনে প্রভাব রেখেছিল। (Michael Bonner, ‘Poverty and Economics in the Quran’)

৮. নাগরিক পরিবর্তন : মরু অঞ্চলে কূপ নির্মাণ ও ক্রয়ের আকারে ইসলামে সমাজকল্যাণ শুরু হয়েছিল। কূপ ছাড়াও মুসলিমরা বহু ট্যাংক ও খাল নির্মাণ করেছিল। কিছু খাল ভিক্ষু ও অভাবীদের ব্যবহারের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল (যেমন—তালহা কর্তৃক কিনে নেওয়া একটি ঝরনা) এবং বেশির ভাগ খাল জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত ছিল।

দুর্ভিক্ষের সময় উমর (রা.) মিসরে একটি খাল নির্মাণ করে নীল নদকে লোহিত সাগরের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেন।  আবদুস সালাম নাদিব লিখেছেন, এর মধ্য দিয়ে আরব সর্বকালের দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি পেয়েছিল।

(Nadvi (2000), pg. 405-6)

৯. রাজনৈতিক পরিবর্তন : নবীজির পরে মাত্র এক দশকের মধ্যেই মুসলিমরা পারস্য বিজয়ের সময় মেসোপটেমিয়া ও পারস্য এবং প্রথম বাইজেন্টাইন-আরব যুদ্ধের সময় রোমান সিরিয়া ও রোমান মিসর দখল করে নেয়। এই বিজয়গুলো তেমন কোনো ক্ষতির কারণ হয়নি, বরং এর মাধ্যমে মানুষ শান্তি ও সমৃদ্ধির ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে।

বার্নার্ড লুইস লিখেছেন, এমনকি সিরিয়া ও মিসরের খ্রিস্টানদের মধ্যে কেউ কেউ বাইজেন্টাইনদের চেয়ে ইসলামের শাসনকে অগ্রাধিকার দিতেন।

(John L.  ‘Islam : The Straight Path’)

১০. সামাজিক নিরাপত্তা : উইলিয়াম মন্টগোমেরি ওয়াট বলছেন, মুহাম্মদ (সা.) একজন সামাজিক ও নৈতিক সংস্কারক ছিলেন। তিনি দৃঢ়ভাবে দাবি করেন যে ‘মুহাম্মদ সামাজিক সুরক্ষার একটি নতুন ব্যবস্থা এবং একটি নতুন পারিবারিক কাঠামো তৈরি করেছিলেন, যা পূর্ববর্তী অবস্থার তুলনায় বিরাট উন্নয়ন ছিল।’ (W. Montgomery Watt, ‘Muhammad : Prophet and Statesman’)

এভাবে রাসুল (সা.) বিশ্বসভ্যতায় একটি জান্নাতি সমাজব্যবস্থার গোড়াপত্তন করেন। রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তাঁর এই প্রতিভার কথা উল্লেখ করে জর্জ বার্নার্ড শ যথার্থই বলেছেন, ‘If all the world was united one leader, then Muhammad (sm) would have been the best fitted man to lead the peoples of various creeds, dogmas and ideas to peace and happiness.’

(The Genuine Islam Vol. 1, pg. 8)

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন