শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৪

মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রাষ্ট্র গঠন

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রাষ্ট্র গঠন

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনায় উপস্থিত হয়ে একটি আদর্শ সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। দূরদর্শী রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে তিনি রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছেন। হিজরতের পর তিনি ৪৭ ধারা সংবলিত ‘মদিনার সনদ’ (Charter of Madina) তৈরি করেন। এর মধ্যে দিয়েই কার্যকরভাবে প্রথম ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এই সংবিধান জনসাধারণের সুরক্ষা, ধর্মীয় স্বাধীনতা, নারীদের সুরক্ষা, মদিনার অভ্যন্তরে শান্তিপূর্ণ গোত্রীয় সম্পর্ক, সংঘাতের সময় জনগণের উপযোগী করব্যবস্থা, বহিরাগত রাজনৈতিক জোটগুলোর স্থিতিস্থাপক, ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিতের ব্যবস্থা, বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বিচারব্যবস্থা এবং নিয়ন্ত্রিত রক্তপণ ব্যবস্থার প্রবর্তন করেছিল।
 

নববী রাষ্ট্রের মূলনীতি

মহানবী (সা.) প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রের মূলনীতি ছিল—জাতীয়তা, ধর্ম, বর্ণ ও বংশ নির্বিশেষে মানবসভ্যতার কল্যাণে কাজ করা এবং ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে প্রত্যেকের অধিকার ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা করা। এক কথায় ‘The strong and the weak, the big and the small are equal in the eye of law.’ এই ছিল মহানবী (সা.)-এর শাসননীতি। তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রে প্রত্যেকের বাক ও বিবেকের স্বাধীনতা উন্মুক্ত ছিল।

পরধর্মে তিনি যেমন ছিলেন সহিষ্ণু, তেমনি পররাষ্ট্রের প্রতি তাঁর বাণী ছিল শান্তি ও ভ্রাতৃত্বের।
রাসুল (সা.)-এর রাষ্ট্রব্যবস্থায় কিছু মৌলিক নীতি ছিল, যা শুধু ধর্মীয় নয়, বরং আজকের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাবশালী। যেমন—

১. ন্যায় ও সমতা

২. শুরাভিত্তিক জনসাধারণের অংশগ্রহণ

৩. মানবিক মূল্যবোধ

৪. সামাজিক নিরাপত্তা


সমাজব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন

মহানবী (সা.) ছিলেন একজন মহান সমাজসংস্কারক। ঐতিহাসিক রেমন্ড লার্জ বলেন, The founder of islam is in fact the promoter to the first social and international revolution of which history gives mention.

অর্থাৎ প্রকৃতপক্ষে সামাজিক ও আন্তর্জাতিক বিপ্লবের সূচনাকারী হিসেবে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তকের নাম ইতিহাসে প্রথম উল্লেখ করা হয়েছে।

নিম্নে ইউরোপীয়দের লেখনীতে নবীজির সংস্কারের সামান্য নমুনা পেশ করা হলো—

১. তাওহিদের আদর্শে সমাজের পত্তন : ধর্মীয় ক্ষেত্রে নানা অনাচার, পৌত্তলিকতা ও কুসংস্কারের মূলোৎপাটন করে সব ক্ষমতা ও সার্বভৌমত্বের উৎস একমাত্র আল্লাহকেই মেনে নিয়ে সমাজের সব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার ব্যবস্থা করেন।

২. সামাজিক পরিবর্তন : এ সম্পর্কে  জন এস্পোসিতো মুহাম্মদ (সা.)-কে এমন এক সংস্কারক হিসেবে দেখেন, যিনি কন্যাশিশু হত্যা, দরিদ্রদের শোষণ, সুদ, হত্যা, মিথ্যা চুক্তি, পরকীয়া, ব্যভিচার ও চুরির মতো পৌত্তলিক আরবের প্রচলিত প্রথাগুলোর কঠোর নিন্দা করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকে ব্যক্তিগতভাবে গোত্রীয় রীতিনীতিভিত্তিক আইনের প্রতি দায়বদ্ধ নয়, বরং এক ঐশ্বরিক আইনের প্রতি দায়বদ্ধ।’

(John L. Esposito, ‘Islam : The Straight Path’)

৩. দাসত্ব প্রথার সংস্কার : লুইস বলেছেন যে ইসলাম প্রাচীন দাসত্বের ক্ষেত্রে দুটি বড় পরিবর্তন এনেছিল, যা সুদূরপ্রসারী প্রভাব তৈরি করেছিল। এর মধ্যে একটি হলো স্বাধীনতার সম্ভাব্যতা; অন্যটি কঠোরভাবে নির্দেশিত পরিস্থিতি ছাড়া মুক্ত ব্যক্তিদের দাসত্বের ওপর নিষেধাজ্ঞা।

এটি সে সময়ে দাসত্ব সম্পর্কিত সবচেয়ে প্রগতিশীল আইন ছিল। (BERNARDLEWIS, Race and Slavery in the Middle East )

৪. নারী অধিকার : মজিদ খাদদুরি লিখেছেন, আরবে প্রাক-ইসলামী আইনি মর্যাদা অনুযায়ী, নারীদের কোনো অধিকার ছিল না, যেখানে শরিয়া (ইসলামী আইন) নারীদের বেশ কয়েকটি অধিকার প্রদান করেছিল। জন এস্পোসিতো বলেছেন, বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ এবং উত্তরাধিকার ইসলামী সংস্কারগুলো দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। কারেন আর্মস্ট্রংয়ের মতে, পশ্চিমে এবং অন্য অনেক সংস্কৃতিতেই বহু শতাব্দী পরও নারীদের উত্তরাধিকার ও বিবাহবিচ্ছেদের অধিকার দেওয়া হয়নি। (Majid  Khadduri, ‘Marriage in Islamic Law : The Modernist Viewpoints’)

৪. সম্পদ ও উত্তরাধিকার :  অ্যানিমারি শিমেল লিখেছেন, ‘নারীদের প্রাক-ইসলামী অবস্থানের তুলনায় ইসলামী আইনের মধ্য দিয়ে এক ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে; আইনি বিধান অনুযায়ী, নারী পারিবারিকভাবে প্রাপ্ত সম্পদ কিংবা নিজের উপার্জিত সম্পদ উভয়ই নিজস্ব ইচ্ছা অনুযায়ী পরিচালনার অধিকার রাখেন।’ (Annemarie Schimmel, The Metropolitan Museum of Art Bulletin)

৫. সমাজতাত্ত্বিক পরিবর্তন : সমাজবিজ্ঞানী রবার্ট এন. বেল্লা যুক্তি দেন যে সপ্তম শতাব্দীতে ইসলাম তার সূচনাকালে তখনকার সময় ও স্থান উভয়ের বিবেচনায় ‘উল্লেখযোগ্যভাবে আধুনিক ... কারণ তা সম্প্রদায়ের সর্বস্তরের জনগণের প্রতিশ্রুতি, সম্পৃক্ততা ও অংশীদারি প্রত্যাশা করেছিল।’ তাঁর মতে, এর কারণ ইসলাম সব মুসলমানের সমতার ওপর জোর দিয়েছে। নেতৃত্বের অবস্থানগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।

৬. নৈতিক পরিবর্তন :  কেলসির মতে, প্রাক-ইসলামী আরবের নিম্নোক্ত প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলোর বিরুদ্ধে পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ পরিচালিত হয়েছিল—

ক. আরবদের বিভিন্ন গোত্রীয় বিভাজন

খ.জশ-খ্যাতির অন্ধত্ব

গ. পূর্বপুরুষের ভ্রান্ত ঐতিহ্যের অনুবর্তী হওয়ার রীতি।

মুহম্মদ (সা.)-এর প্রচারের ফলেই ধর্মের নিষেধাজ্ঞা এবং আল্লাহ ও শেষ বিচারের ভয়ের ভিত্তিতে নৈতিক মূল্যবোধের আমূল পরিবর্তন ঘটেছিল এবং আরবদের প্রাক-ইসলামীয় গোত্রীয় রীতিনীতিগুলো সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়েছিল। (Lawrence Calsy, Encyclopedia of ethics )

৭. অর্থনৈতিক পরিবর্তন : মাইকেল বোনার কোরআনে দারিদ্র্য ও অর্থনীতি সম্পর্কে লিখেছেন, “ইসলামী তত্ত্বে ‘দারিদ্র্যের অর্থনীতি’কে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে এবং ১৩ ও ১৪ শতাব্দী পর্যন্ত এর অনুশীলন অব্যাহত ছিল। এর মূল উদ্দেশ্য—অংশত দানের মধ্য দিয়ে সম্পদ প্রচার ও পবিত্র করার একটি ধারণা, যা দাতব্য, উদারতা ও দারিদ্র্যের ধারণার একটি স্বতন্ত্র ইসলামিক পদ্ধতিকে উপস্থাপন করে।” 

কোরআনে রিবা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সুদ গ্রহণকে বোঝানো হয়। সেই সঙ্গে জাকাত ও ভিক্ষা দেওয়ার কথা বলেছে। সদকা গ্রহণকারীদের মধ্যে অনাথ, পিতা-মাতা,  আত্মীয়-স্বজন, দরিদ্র ও মুসাফিরদের উল্লেখ সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয়।

প্রাক-ইসলামীয় আরব সমাজের বিপরীতে, কোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী পণ্য বিনিময় ও বিধি-নিষেধ সংক্রান্ত অর্থনৈতিক প্রবাহ ব্যবস্থাটি ছিল সবার জন্য প্রযোজ্য।

যেহেতু দরিদ্ররা এই অর্থনৈতিক মহাবিশ্বের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল, তাই দারিদ্র্য সম্পর্কে কোরআনের শিক্ষা আরব, নিকট-পূর্ব এবং এর বাইরেও ব্যাপক পরিবর্তনে প্রভাব রেখেছিল। (Michael Bonner, ‘Poverty and Economics in the Quran’)

৮. নাগরিক পরিবর্তন : মরু অঞ্চলে কূপ নির্মাণ ও ক্রয়ের আকারে ইসলামে সমাজকল্যাণ শুরু হয়েছিল। কূপ ছাড়াও মুসলিমরা বহু ট্যাংক ও খাল নির্মাণ করেছিল। কিছু খাল ভিক্ষু ও অভাবীদের ব্যবহারের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল (যেমন—তালহা কর্তৃক কিনে নেওয়া একটি ঝরনা) এবং বেশির ভাগ খাল জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত ছিল।

দুর্ভিক্ষের সময় উমর (রা.) মিসরে একটি খাল নির্মাণ করে নীল নদকে লোহিত সাগরের সঙ্গে সংযুক্ত করে দেন।  আবদুস সালাম নাদিব লিখেছেন, এর মধ্য দিয়ে আরব সর্বকালের দুর্ভিক্ষ থেকে মুক্তি পেয়েছিল।

(Nadvi (2000), pg. 405-6)

৯. রাজনৈতিক পরিবর্তন : নবীজির পরে মাত্র এক দশকের মধ্যেই মুসলিমরা পারস্য বিজয়ের সময় মেসোপটেমিয়া ও পারস্য এবং প্রথম বাইজেন্টাইন-আরব যুদ্ধের সময় রোমান সিরিয়া ও রোমান মিসর দখল করে নেয়। এই বিজয়গুলো তেমন কোনো ক্ষতির কারণ হয়নি, বরং এর মাধ্যমে মানুষ শান্তি ও সমৃদ্ধির ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে।

বার্নার্ড লুইস লিখেছেন, এমনকি সিরিয়া ও মিসরের খ্রিস্টানদের মধ্যে কেউ কেউ বাইজেন্টাইনদের চেয়ে ইসলামের শাসনকে অগ্রাধিকার দিতেন।

(John L.  ‘Islam : The Straight Path’)

১০. সামাজিক নিরাপত্তা : উইলিয়াম মন্টগোমেরি ওয়াট বলছেন, মুহাম্মদ (সা.) একজন সামাজিক ও নৈতিক সংস্কারক ছিলেন। তিনি দৃঢ়ভাবে দাবি করেন যে ‘মুহাম্মদ সামাজিক সুরক্ষার একটি নতুন ব্যবস্থা এবং একটি নতুন পারিবারিক কাঠামো তৈরি করেছিলেন, যা পূর্ববর্তী অবস্থার তুলনায় বিরাট উন্নয়ন ছিল।’ (W. Montgomery Watt, ‘Muhammad : Prophet and Statesman’)

এভাবে রাসুল (সা.) বিশ্বসভ্যতায় একটি জান্নাতি সমাজব্যবস্থার গোড়াপত্তন করেন। রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তাঁর এই প্রতিভার কথা উল্লেখ করে জর্জ বার্নার্ড শ যথার্থই বলেছেন, ‘If all the world was united one leader, then Muhammad (sm) would have been the best fitted man to lead the peoples of various creeds, dogmas and ideas to peace and happiness.’

(The Genuine Islam Vol. 1, pg. 8)

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

২ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি
নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন
কুঠিবাড়িতে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী: দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড়, বর্ণিল আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে উত্তাল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে উত্তাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিরপুরে সচিবের বাড়িতে মা-মেয়ে খুন
মিরপুরে সচিবের বাড়িতে মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ
কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ

নগর জীবন

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়

সম্পাদকীয়

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত
৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত

শনিবারের সকাল

বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল

সম্পাদকীয়

অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা
অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

গোলাপি চিংড়ির খোঁজে
গোলাপি চিংড়ির খোঁজে

শনিবারের সকাল