শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৩৬, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

হাজার বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী দামেস্কের উমাইয়া মসজিদ। এটি মুসলিম বিশ্বের বৃহদায়তনের প্রাচীনতম মসজিদগুলোর একটি। উমাইয়া খলিফা আল ওয়ালিদ এই মসজিদের নির্মাণকাজ শুরু করেন এবং ৭১৫ খ্রিস্টাব্দে তা সম্পন্ন হয়। খ্রিস্টান ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের কাছে এই মসজিদের বিশেষ গুরুত্ব ও মর্যাদা রয়েছে।

হাদিসের বর্ণনা অনুসারে এই মসজিদে কিয়ামতের আগে ঈসা (আ.) আগমন করবেন এবং পৃথিবী থেকে জুলুমের অবসান ঘটাবেন। এ ছাড়া এই মসজিদের সঙ্গে কারবালার ময়দানে শহীদ হুসাইন বিন আলী (রা.) এবং কারবালার ময়দানে বন্দি যোদ্ধাদের নানা স্মৃতি সংরক্ষিত আছে। মসজিদের পাশেই একটি বাগানে শায়িত আছেন ক্রুসেড বিজয়ী মুসলিম শাসক সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবি (রহ.)। তিনি খ্রিস্টানদের কাছ থেকে বায়তুল মুকাদ্দাস উদ্ধার করেন।

ধর্মীয় তীর্থ হিসেবে এই স্থানের ইতিহাস আরো প্রাচীন। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুসারে, লৌহ যুগে অ্যারামিয়ানরা এখানে দেবতা হাদাদের মন্দির নির্মাণ করে। ৬৪ খ্রিস্টাব্দে রোমান শাসকরা সেই মন্দির ভেঙে নির্মাণ করেন দেবতা জুপিটারের মন্দির। খ্রিস্টান বাইজেন্টাইনরা দামেস্ক জয় করার পর জুপিটারের মন্দির ভেঙে নির্মাণ করেন জন দ্য ব্যাপ্টিস্টের গির্জা ও ক্যাথেড্রাল।

কোনো ঐতিহাসিকের মতে, জন হলেন কোরআনে বর্ণিত নবী ইয়াহইয়া (আ.)।
৬৩৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি খালিদ বিন ওয়ালিদ দামেস্ক জয় করার পর ক্যাথেড্রালের ছোট একটি অংশে মুসলমানদের নামাজ পড়ার স্থান হিসেবে নির্ধারণ করা হয়। উমাইয়া খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর খলিফা আল ওয়ালিদ ক্যাথেড্রালের বেশির ভাগ অংশ নিয়ে একটি বৃহৎ আয়তনের মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। বিনিময়ে তিনি শহরের অন্য গির্জাগুলো খ্রিস্টানদের জন্য উন্মুক্ত করে দেন। ক্যাথেড্রালের পূর্ব অংশে খ্রিস্টানদের প্রার্থনার সুযোগ রাখা হয়।

প্রায় ৯ বছর কাজ করার পর ৭১৫ খ্রিস্টাব্দে খলিফা সুলাইমান ইবনে আবদুল মালিকের যুগে মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ঐতিহাসিক ইবনুল ফকিহের বর্ণনা অনুসারে, উমাইয়া মসজিদের নির্মাণকাজে ৬ থেকে ১০ লাখ স্বর্ণ মুদ্রা ব্যয় করা হয়। এতে পারস্য, ভারত, গ্রিক ও মরক্কোর প্রায় ১২ হাজার শ্রমিক কাজ করে। খলিফা ওয়ালিদ মোজাইকের কাজের জন্য ২০০ সুদক্ষ বাইজেন্টাইন শ্রমিক নিযুক্ত করেন। মসজিদের মার্বেল পাথর এবং ৪৩ হাজার বর্গফুটের সোনালি মোজাইক বিস্ময়কর সৌন্দর্যের জন্ম দিয়েছিল।

পরবর্তী যুগের সব মুসলিম শাসকই উমাইয়া মসজিদের উন্নয়ন ও সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। যেমন—আব্বাসীয় আমলে ‘কুব্বাতুল খাজানা’ (ধনভাণ্ডারের গম্বুজ) এবং ‘মিনারেত অব দ্য ব্রাইড’ নির্মাণ করেন। সেলজুক আমলে মসজিদে অগ্নিকাণ্ড ঘটলে রাজা তুতুশ এটির পুনর্নির্মাণ করেন।

মামলুক সুলতান কাইতবাই নিজের নামানুসারে উমাইয়া মসজিদে কাতিবাই মিনার স্থাপন করেন। এ ছাড়া মামলুক সুলতানরা মসজিদের বিভিন্ন অংশ মার্বেল পাথর দ্বারা সুশোভিত করেন। উসমানীয় সুলতান প্রথম সেলিম উমাইয়া মসজিদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ ওয়াকফ করেন। সেই ওয়াকফ সম্পদ পরিচালনার জন্য ৫৯৬ জন কর্মী নিযুক্ত করা হয়। সিরিয়ার সাবেক স্বৈরশাসক হাফেজ আল-আসাদ দীর্ঘ সংস্কারকাজের মাধ্যমে উমাইয়া মসজিদের উমাইয়াশৈলী ফিরিয়ে আনেন।

উমাইয়া মসজিদের আয়তন দৈর্ঘে ৩১৮ ফুট এবং প্রস্থে ৫১২ ফুট। মসজিদ কমপ্লেক্সের উত্তরাংশজুড়ে আছে বিশাল আঙিনা এবং দক্ষিণাংশকে বলা হয় হারাম বা পবিত্র সীমানা। পুরো মসজিদ কমপ্লেক্স পাথরের সীমানাপ্রাচীর দ্বারা সংরক্ষিত। সীমানাপ্রাচীরে একাধিক তোরণ আছে। দেয়ালের প্রতিটি দুই কলামের মধ্যে আছে একটি জোড় স্তম্ভ। মসজিদের প্রধান নামাজ কক্ষে আছে তিনটি তোরণ। মূল প্রার্থনা কক্ষের ওপর মসজিদের সর্ববৃহৎ গম্বুজ ‘কুব্বাতু নিসর’ (ঈগল গম্বুজ) স্থাপিত। আগে এটি কাঠের তৈরি ছিল। ১৮৯৩ সালে এক অগ্নিকাণ্ডে তা ধ্বংস হয়ে গেলে পাথরের গম্বুজ নির্মাণ করা হয়।

ঐতিহাসিক উমাইয়া মসজিদে মোট তিনটি মিনার রয়েছে। তা ভিন্ন ভিন্ন তিন সময়ে নির্মাণ করা হয়েছে। নিম্নে মিনারগুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি দেওয়া হলো—

১. মানারাতে আরুস : যাকে ইংরেজিতে মিনারেত অব দ্য ব্রাই বলা হয়। এটিই মসজিদের প্রথম মিনার এবং তা উত্তর দিকের দেয়ালে অবস্থিত।

২. মিনারাতে ঈসা : এই মিনারটি মসজিদের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এর উচ্চতা ২৫৩ ফুট। মিনারটি আব্বাসীয় আমলে নির্মিত। তবে বর্তমান কাঠামোটি ১২৪৭ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করা হয়।

৩. মিনারাতে গারবিয়্যা : এটি পশ্চিম মিনার বা কাতিবাই মিনার নামেও পরিচিত। মামলুক সুলতান কাইতবাই ১৪৮৮ খ্রিস্টাব্দে মিনারটি নির্মাণ করেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
মানব হত্যার ভয়াবহতা ইসলামি দৃষ্টিকোণ
কল্যাণকর সাত অভ্যাস
কল্যাণকর সাত অভ্যাস
ইসলামে প্রশ্নের গুরুত্ব ও উপকারিতা
ইসলামে প্রশ্নের গুরুত্ব ও উপকারিতা
মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য
মৃত্যুই জীবনের অনিবার্য সত্য
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত
মুসলমানের জরুরি কাজ
মুসলমানের জরুরি কাজ
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব
মুমিনজীবনে ইনসাফের গুরুত্ব
প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
প্রতিবন্ধীদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
আল্লাহর স্মরণে সজীব হোক জীবন
আল্লাহর স্মরণে সজীব হোক জীবন
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
সর্বশেষ খবর
মিঠুন পুত্রকে কেন সেট থেকে ছুড়ে ফেলতে চেয়েছিলেন সালমান?
মিঠুন পুত্রকে কেন সেট থেকে ছুড়ে ফেলতে চেয়েছিলেন সালমান?

১ মিনিট আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউতে অংশ নিতে ‘বানৌজা সমুদ্র জয়’ জাহাজের চট্টগ্রাম ত্যাগ
আন্তর্জাতিক ফ্লিট রিভিউতে অংশ নিতে ‘বানৌজা সমুদ্র জয়’ জাহাজের চট্টগ্রাম ত্যাগ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে মাঠে নামল রাজশাহী, বিদেশিদের ম্যাচ বয়কট
দেশি ক্রিকেটারদের নিয়ে মাঠে নামল রাজশাহী, বিদেশিদের ম্যাচ বয়কট

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীসহ সাবেক ধর্মমন্ত্রী ফরিদুলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক ধর্মমন্ত্রী ফরিদুলের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজার বাসিন্দাদের জর্ডান ও মিশরে স্থানান্তরের প্রস্তাব ট্রাম্পের, যা বলছে হামাস
গাজার বাসিন্দাদের জর্ডান ও মিশরে স্থানান্তরের প্রস্তাব ট্রাম্পের, যা বলছে হামাস

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা জমা দিতে এসে সর্বস্ব খোয়ালেন ভিক্ষুক
ব্যাংকে টাকা জমা দিতে এসে সর্বস্ব খোয়ালেন ভিক্ষুক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া ওপেনের শিরোপা ধরে রাখলেন সিনার
অস্ট্রেলিয়া ওপেনের শিরোপা ধরে রাখলেন সিনার

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর
রাজশাহীকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল রংপুর

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি
তিন দাবিতে নগর ভবনের শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং
রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র : প্রেস উইং

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে ষষ্ঠ দিনের মতো উত্তাল রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি
আমরা রাজনৈতিক সহাবস্থান চাই : জবি শিবির সভাপতি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সিগঞ্জে আদালত কর্মচারীদের ৩ দিনের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ শুরু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই
ঝিনাইদহের প্রবীণ রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ জোয়ার্দার আর নেই

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় নানা আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!
শুধু কাগজে-কলমেই সিলেট!

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক
মাসে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতে অন্যের সাজা খাটছেন দিনমজুর যুবক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বিভিন্ন আয়োজনে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'
সবুজ দর্শন চর্চায় চবিতে আত্মপ্রকাশ করলো 'আওয়ার গ্রিন ক্যাম্পাস'

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন
ক্লিন এনার্জি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সনাকের মানববন্ধন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়কদের উপর হামলা, ৩৩ জনকে আসামি করে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে অপহরণ চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু
পোষ মেনেছে বিলুপ্তপ্রায় বন্যপ্রাণী সজারু

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল
নির্বাচিত সরকার যত দ্রুত আসবে দেশের মঙ্গল তত দ্রুত হবে: আলাল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়
‘ফাহমিদা নবীর ডায়েরি’ আসছে এবারের বইমেলায়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
বগুড়ায় থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’
‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
পুতুলের কানাডার নাগরিকত্বের প্রমাণ পেয়েছে দুদক

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প
আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

১০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১৮ ঘন্টা আগে | পরবাস

সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?
সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য
করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’
‘উপদেষ্টা পরিষদে পরিবর্তন আসবে এমন খবর আপাতত নেই’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ভারতের বিকল্প হতে পারে চীন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য ভারতের বিকল্প হতে পারে চীন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করতে গেলে অক্টোবরের মধ্যে সব কাজ শেষ করতে হবে: সিইসি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে

শোবিজ

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসকবিহীন ২১ দিন
প্রশাসকবিহীন ২১ দিন

নগর জীবন

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী

শোবিজ

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম