শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কারণ ও প্রতিকার

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির কারণ ও প্রতিকার

খুলাফায়ে রাশিদিনের শেষ সময় থেকে মুসলিম বিশ্বে বিভিন্ন শ্রেণির বিভ্রান্ত দলের উদ্ভব হয়। তাদের বিভ্রান্তিকর কর্মকাণ্ডের ফলে ঈমানহারা হয়েছে বহু মানুষ। রাসুলুল্লাহ (সা.) ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টির ব্যাপারে বলেন, ‘পরবর্তী প্রত্যেক প্রজন্ম থেকে এই জ্ঞান এমন ন্যায়নিষ্ঠ ব্যক্তিরা বহন করবে, যারা তাকে রক্ষা করবে প্রান্তিক চিন্তাধারীদের বিকৃতি থেকে, পথভ্রষ্টদের জালিয়াতি ও মূর্খদের ব্যাখ্যা থেকে।’ (মুসনাদে আহমদ)

বিভ্রান্তির চার কারণ-

উল্লিখিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) তিনটি কারণ চিহ্নিত করেছেন, যার মাধ্যমে ধর্মীয় বিষয়ে বিভ্রান্তি ও বিকৃতি তৈরি হয়।

১. প্রান্তিকতা : ধর্মীয় বিষয়ে প্রান্তিকতা হলো কোনো বিষয়ে অতি শিথিলতা বা অতি কঠোরতা। ইসলাম বিশ্বাস, ইবাদত, মতাদর্শসহ সব বিষয়ে সব ধরনের প্রান্তিকতা পরিহারের নির্দেশ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘বলুন! হে কিতাবিরা! তোমরা তোমাদের দ্বিনের ব্যাপারে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি কোরো না এবং যে সম্প্রদায় এর আগে পথভ্রষ্ট হয়েছে, বহুজনকে পথভ্রষ্ট করেছে এবং সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়েছে তাদের খেয়ালখুশির অনুসরণ কোরো না।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৭৭)।

২. জালিয়াতি : বিভ্রান্ত দলগুলো ইসলামের নামে এমন বহু কিছুর প্রচলন ঘটাতে চেয়েছে, যার কোনো স্থান ইসলামে নেই, যা পুরোপুরি ভিত্তিহীন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি আমার নামে মনগড়া কথা রচনা করল যা আমি বলিনি, সে যেন তার বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধারণ করল।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩৪)।

৩. মূর্খদের ব্যাখ্যা : ধর্মীয় বিষয়ে জ্ঞান না থাকার পরও সামাজিক অবস্থান, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও জাগতিক বিষয়ে পাণ্ডিত্ব থাকার কারণে কেউ কেউ ইসলামের বিধি-বিধানের ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করে। আর তা করতে গিয়ে তারা ভুল ও বিচ্যুতির শিকার হয়। পবিত্র কোরআনে এসব ব্যক্তির ব্যাপারে বলা হয়েছে, ‘অথচ এই বিষয়ে তাদের কোনো জ্ঞান নেই। তারা তো কেবল অনুমানেরই অনুসরণ করে। কিন্তু সত্যের মোকাবেলায় অনুমানের কোনোই মূল্য নেই।’ (সুরা : নাজম, আয়াত : ২৮)।

৪. বিদআত : দ্বিনের ব্যাপারে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপর মাধ্যম হলো বিদআত। মানুষ বিদআতকে ভালো মনে করলেও তার পরিণতি সব সময় মন্দ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘বিষয়গুলোর মধ্যে নব-উদ্ভাবিত বিষয়গুলোই নিকৃষ্ট। প্রত্যেক নব-উদ্ভাবিত বিষয় বিদআত আর প্রত্যেক বিদআত বিভ্রান্তি, প্রত্যেক বিভ্রান্তি পথভ্রষ্টতা-যা জাহান্নামের কারণ।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ১৫৭৮)।

বিভ্রান্তি থেকে বাঁচার উপায়

উল্লিখিত বিভ্রান্তির চারটি কারণ পরিহারে ইসলামের নির্দেশনা হলো-

১. মধ্যপন্থা অবলম্বন করা :  রাসুল (সা.) বলেন,  তোমরা আমলে মধ্যপন্থা অবলম্বন কোরো, বাড়াবাড়ি কোরো না। সকাল-সন্ধ্যায় (ইবাদতের জন্য) বের হয়ে পড়ো এবং রাতের কিছু অংশেও। তোমরা অবশ্যই পরিমিতি রক্ষা করো। তাহলে গন্তব্যে পৌঁছতে পারবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪৬৩)।

২. দ্বিনচর্চায় সনদকে গুরুত্ব দেওয়া : দ্বিনচর্চায় সনদের গুরুত্ব দিলে বিভ্রান্ত মানুষের জালিয়াতি থেকে আত্মরক্ষা করা সহজ হবে। আবদুল্লাহ ইবনে মোবারক (রহ.) বলেছেন, ‘সনদ গ্রহণ (পরম্পরা রক্ষা) দ্বিনের অংশ। যদি সনদ না থাকত তবে যার যা ইচ্ছা সে তাই বলত।’ (ভূমিকা, সহিহ মুসলিম)।

৩. গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি থেকে জ্ঞানার্জন : মুহাম্মদ ইবনে সিরিন (রহ.) বলেন, ‘নিশ্চয়ই এ জ্ঞান দ্বিনের অংশ। সুতরাং কার কাছ থেকে তোমরা তোমাদের দ্বিন গ্রহণ করছ তা লক্ষ্য রাখো।’ (আল কামিল : ১/২৫৪)।

৪. কোরআন-সুন্নাহর অনুসরণ : ইসলাম বিদআতের পরিবর্তে কোরআন-সুন্নাহ অনুসরণের নির্দেশনা দিয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল তোমাদের কাছে যা নিয়ে এসেছে তা অনুসরণ করো এবং যা থেকে নিষেধ করেছেন তা থেকে বিরত থাকো। আল্লাহকে ভয় করো, নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তিদানে কঠোর।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৭)। 

আল্লাহ সবাইকে বিভ্রান্তির হাত থেকে রক্ষা করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

২ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩৬ মিনিট আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং
মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক
৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ
নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা
বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ
তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি
তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম