শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩০, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিষণ্নতা দূর করে কোরআন তিলাওয়াত

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
বিষণ্নতা দূর করে কোরআন তিলাওয়াত

ডিপ্রেশন মানসিক ও শারীরিকভাবে অত্যন্ত ক্লান্তিকর এবং নিঃশেষকারী হতে পারে। আমাদের মধ্যে যারা প্রতিদিন এ ধরনের মানসিক অশান্তির মুখোমুখি হই, তাদের জন্য আশা আছে। ইসলাম মুমিনদের ডিপ্রেশন মোকাবেলা এবং তা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় হাতিয়ার দিয়েছে, যার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হাতিয়ার হলো পবিত্র কোরআন। 

মনস্তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে, আল্লাহর (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) সঙ্গে একটি দৃঢ় এবং স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক মানসিক সুস্থতার দিকে সরাসরি প্রভাব ফেলে। এই সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে আল্লাহর প্রতি অপরিসীম বিশ্বাসের ভিত্তিতে- তাঁর পরিকল্পনা ও ইচ্ছার ওপর। আল্লাহ তাঁর বিশ্বাসীদের কখনো ত্যাগ করেন না এবং যদি বিশ্বাসী আল্লাহর (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) প্রতি পরম বিশ্বাস রাখেন, তবে আল্লাহ তাঁর জন্য যথেষ্ট।

যদি আপনি নিজেকে ডিপ্রেশনে ডুবে যেতে দেখেন, তবে কোরআন বেশি বেশি তিলাওয়াত করুন। অন্যান্য কারণের পাশাপাশি ডিপ্রেশন ও উদ্বেগের প্রধান কারণগুলোর একটি হলো ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তা এবং অজানা বিষয়ে ভয়। জীবনের পরিস্থিতি বা ঘটনাগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ না থাকার অনুভূতি (যা-ই হোক না কেন) অস্থিরতা, নিঃসঙ্গতা ও হতাশা সৃষ্টি করতে পারে। 

কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে এবং আল্লাহর বাণী বোঝার মাধ্যমে মানুষকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয় যে কেবল আল্লাহই (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) সব বিষয়ে নিয়ন্ত্রণকারী এবং তিনি আমাদের প্রত্যেকের জন্য একটি পরিকল্পনা রেখেছেন। আমাদের জীবনে যা কিছু ঘটে, তা যত ছোটই হোক না কেন, তা আল্লাহর বড় এবং নিখুঁত পরিকল্পনার অংশ। শেষ পর্যন্ত কিছুই আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই; সব কিছু আল্লাহর হাতে। তাহলে আমরা কেন হতাশ হবো? যখন আমরা জানি, আল্লাহ আমাদের দেখছেন এবং তিনিই সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।

কোরআনে আল্লাহ বলেন : ‘যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য কোনো না কোনো উপায় বের করে দেবেন এবং তিনি তাকে এমন জায়গা থেকে রিজিক দেবেন, যা সে কল্পনাও করতে পারে না। যে আল্লাহর ওপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ অবশ্যই তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেন; নিশ্চয়ই প্রত্যেক বস্তুতে আল্লাহ একটি নির্ধারিত পরিমাণ স্থির করেছেন।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ২-৩)

কোরআন পাঠ করলে মানুষকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয় যে এই পৃথিবী ক্ষণস্থায়ী। এই দুনিয়া মানুষের জন্য পরীক্ষা এবং বেদনাদায়ক ঘটনাবলির স্থান, যা শেষ হয়ে যাবে এবং একটি নতুন (স্থায়ী) জগৎ উদ্ভূত হবে- জান্নাত ও জাহান্নামের জগৎ। আল্লাহ এই পৃথিবীকে আমাদের পরীক্ষা করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর আল্লাহ তাদের পরীক্ষা করেন যাদের তিনি ভালোবাসেন এবং তিনি তাঁর বিশ্বস্ত বিশ্বাসীদের ধৈর্য ও তাওয়াক্কুল (আল্লাহর পরিকল্পনার ওপর বিশ্বাস) নিয়ে এসব পরীক্ষা মোকাবেলা করার নির্দেশ দেন।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সবচেয়ে বড় পুরস্কার আসে সবচেয়ে বড় পরীক্ষার সঙ্গে। আল্লাহ যখন কোনো সম্প্রদায়কে ভালোবাসেন, তখন তিনি তাদের পরীক্ষা করেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৯৬)

এই জীবনের লক্ষ্যই হলো কষ্ট, ক্ষতি ও হতাশা। কেবল আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশ্বাসই আমাদেরকে এই দুনিয়ার পরীক্ষাগুলো সহ্য করতে এবং জান্নাতে চিরস্থায়ী জীবনের লক্ষ্যে কেন্দ্রীভূত থাকতে সাহায্য করতে পারে। কোরআনের তিলাওয়াতের মাধ্যমে আমাদের অন্তর প্রশান্তি পায় এবং আমরা আল্লাহর (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) অসংখ্য অনুগ্রহের কথা স্মরণ করি। ‘নিঃসন্দেহে, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।’ (সুরা : রাদ, আয়াত : ২৮)

আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতিশ্রুতি দেন এবং সান্ত্বনা দেন যে আমরা এই পৃথিবীতে অসংখ্য কষ্টের সম্মুখীন হবো, কিন্তু প্রতিটি কষ্টের পরই প্রশান্তি আসবে। ‘সুতরাং নিশ্চয়ই, প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে আছে প্রশান্তি; নিশ্চিতভাবেই প্রতিটি কষ্টের সঙ্গে আছে প্রশান্তি।’ (সুরা : ইনশিরাহ, আয়াত : ৫-৬)

পরিশেষে, এই দুনিয়ায় আমাদের ভাসিয়ে রাখতে পারে একমাত্র আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশ্বাস। মূল বিষয় হলো আল্লাহর ক্ষমতার ওপর বিশ্বাস রাখা এবং তাঁর অসীম জ্ঞান ও প্রজ্ঞার ওপর আস্থা রাখা যে তিনি জানেন আমাদের জন্য কী ভালো আর কী নয়। তিনি আমাদের সীমাহীনভাবে ভালোবাসেন এবং তিনি অপেক্ষা করেন যে আমরা তাঁর ওপর নির্ভর করব, যাতে তিনি আমাদের সীমাহীনভাবে দান করতে পারেন-এই পৃথিবীতে এবং পরকালেও।

এই দুনিয়া এবং এর পরীক্ষাগুলো একমাত্র একটি উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করা হয়েছে : আমাদেরকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে আনার জন্য। আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) আমাদের কষ্ট দিয়ে পরীক্ষা করেন, যাতে আমরা তাঁর কাছেই শান্তি পাই। তিনি আমাদেরকে কঠিনতায় ফেলেন, যাতে আমরা তাঁর ওপর নির্ভর করি। তিনি আমাদের পথে বিপর্যয় পাঠান, যাতে আমরা শুধু তাঁর কাছেই সাহায্য চাই। তিনি চান তাঁর বান্দারা তাঁকে স্মরণ করুক, তাঁর কাছে ফিরে আসুক এবং এই দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় হারিয়ে না যাক।

ইবন মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার বান্দা, তোমার বান্দার সন্তান, তোমার দাসীর সন্তান। আমার কপালের ভাগ্যদণ্ড তোমার হাতে, তোমার আদেশ আমার ব্যাপারে কার্যকর এবং তোমার সিদ্ধান্ত আমার ব্যাপারে ন্যায়সংগত। আমি তোমাকে তোমার প্রতিটি সুন্দর নামে ডাকি, যা তুমি নিজেকে দিয়ে বর্ণনা করেছ অথবা তোমার কিতাবে অবতীর্ণ করেছ, অথবা তোমার সৃষ্টির কাউকে শিখিয়েছ, অথবা তুমি যা অদৃশ্যের মধ্যে রেখেছ, কোরআনকে আমার অন্তরের প্রশান্তি, আমার বক্ষের আলো, আমার দুঃখ দূরকারী এবং আমার উদ্বেগ অপসারণকারী করো।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ৩৭০৪)।

এই দোয়া আমাদের হৃদয় ও আত্মার শান্তির জন্য প্রার্থনা করতে একটি চমৎকার উদাহরণ হিসেবে কাজ করে। ইসলামে সব সময় নিরাময়ের আশা আছে। আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) সব কিছু করতে সক্ষম এবং এমন কোনো গভীরতায় আপনি পৌঁছতে পারবেন না, যা তাঁর সাহায্যের বাইরে। ডিপ্রেশনের সমাধান আল্লাহর (সুবহানাহু ওয়া তাআলা) বাণীতে এবং তাঁর অসীম প্রজ্ঞায় নিহিত : তাঁর ওপর বিশ্বাস রাখুন, কারণ তিনি কখনো আপনাকে ত্যাগ করবেন না এবং তিনি সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

২ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩৬ মিনিট আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং
মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক
৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ
নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা
বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ
তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি
তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম