শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মানুষের কল্যাণের জন্য আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁদের আহ্বান ছিল মানুষকে তাওহিদের পথে ডাক দেওয়া, আল্লাহর বিধান অনুযায়ী জীবন গড়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা। কিন্তু প্রত্যেক যুগে কিছু দুর্ভাগা এমন ছিল, যারা নানা কারণে হিদায়াতের নিয়ামত ভোগ করতে পারেনি। শয়তানের ধোঁকা, নফসের দুর্বলতা এবং পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বাধা-প্রতিবন্ধকতা তাদের হিদায়াত থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে।

নিম্নে হিদায়াত লাভের কয়েকটি  প্রতিবন্ধক সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
 

ব্যক্তি পূজা ও বাপ-দাদার অন্ধ অনুসরণ

হিদায়েতের পথে প্রতিবন্ধকতার মৌলিক একটি  কারণ হলো দ্বিনি বিষয়ে পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুসরণ। এ কারণেই আবু তালিবসহ বহু কুরাইশ নেতা হিদায়াত থেকে দূরে থেকেছে। আবু তালিব সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে, ‘ইমাম জুহরি (রহ.) কর্তৃক সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি স্বীয় পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, যখন আবু তালিবের মৃত্যু নিকটবর্তী হলো, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর কাছে আসলেন। তিনি সেখানে আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ ইবনে মুগিরাকে পেলেন।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হে চাচা! আপনি বলুন—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এ কালেমা দ্বারা আমি আপনার জন্য কিয়ামতে আল্লাহর কাছে প্রমাণ পেশ করতে পারব। আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ বলল, তুমি কি আব্দুল মুত্তালিবের ধর্ম ত্যাগ করবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বারবার তাঁর কাছে এ কালিমা পেশ করতেই থাকলেন। আর তারা তাদের কথা পুনরাবৃত্তি করেই চলল।

অবশেষে আবু তালিব তাঁদের সঙ্গে সর্বশেষ এ কথা বললেন, আমি আব্দুল মুত্তালিবের মিল্লাতের ওপর আছি এবং তিনি কালিমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করতে অস্বীকৃতি জানালেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহর কসম! আমাকে নিষেধ না করা পর্যন্ত আপনার জন্য ক্ষমা চাইতেই থাকব। তারপর আল্লাহ অবতীর্ণ করলেন, ‘নবী ও মুমিনদের জন্য এটা শোভনীয় নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে।’
(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৩)

আর আল্লাহ আবু তালিব সম্পর্কে আয়াত অবতীর্ণ করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘তুমি যাকে ভালোবাস তাকেই সৎপথে আনতে পারবে না।তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হিদায়াত দান করেন।’
[সুরা : কাছাছ, আয়াত : ৫৬], (বুখারি, হাদিস : ৪৭৭২)

বর্তমানেও অনেকে বাপ-দাদা ও পূর্বপুরুষের দোহাই দিয়ে হক গ্রহণ থেকে বিরত থাকছে। তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, আর যখন তাদের বলা হয়, আল্লাহ যা নাজিল করেছেন সেদিকে এবং রাসুলের দিকে তোমরা আসো। তখন তারা বলে আমাদের জন্য তাই-ই যথেষ্ট, যার ওপরে আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি। যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছু জানত না এবং তারা সুপথপ্রাপ্ত ছিল না।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১০৪)

 
কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে অজ্ঞতা

কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে জ্ঞানের স্বল্পতা হিদায়াত লাভের অন্যতম প্রধান অন্তরায়। কারণ যারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, আল্লাহর বিধান ও নবীজির সুন্নাহ সম্পর্কে জানে না, তারা সহজেই দ্বিনের পথ ভুল যায়। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘বলো যারা জানে আর যারা জানে না উভয়ে কি সমান?’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ৯)

হাদিস শরিফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে  বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অন্তর থেকে ইলম উঠিয়ে নেন না, বরং আলেমদের উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে ইলমকে উঠিয়ে নেবেন। এমনকি যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট থাকবে না তখন লোকেরা মূর্খদেরই নেতা বানিয়ে নেবে। তারা তাদের (দ্বিনের বিষয়ে) জিজ্ঞেস করবে। অতঃপর তারা অজ্ঞতা সত্ত্বেও ফতোয়া প্রদান করবে। ফলে তারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট হবে এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে। (বুখারি, হাদিস : ১০০)

তাই দ্বিনি বিষয়ের জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি, অন্যথায় হাদিসের ভাষায় পথভ্রষ্টতা অনিবার্য।

দম্ভ-অহংকার হিদায়াত লাভের অন্তরায়

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ পৃথিবীতে যারা অন্যায়ভাবে দম্ভ করে আমি তাদেরকে আমার আয়াতসমূহ থেকে ফিরিয়ে রাখব। তারা আমার সব নিদর্শন দেখলেও তাতে বিশ্বাস স্থাপন করবে না। তারা হিদায়াতের পথ দেখলেও সে পথে যাবে না। কিন্তু যদি ভ্রষ্টতার পথ দেখে তাহলে তারা সেটাই গ্রহণ করবে। এটা এ কারণে যে তারা আমাদের আয়াতসমূহে মিথ্যারোপ করে এবং তারা এ থেকে উদাসীন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৪৬)

নবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের আগেকার উম্মতদের রোগ তোমাদের মধ্যেও সংক্রমিত হয়েছে। তাহলো পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ ও ঘৃণা। আর এটা মুণ্ডনকারী। আমি বলছি না যে চুল মুণ্ডন করে দেয়; বরং এটা দ্বিনকে মুণ্ডন করে দেয়। সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার জীবন! তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করবে না। আর তোমরা পরস্পরকে ভালো না বাসলে ঈমানদার হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের বলব না যে পারস্পরিক ভালোবাসা কোন কাজের মাধ্যমে মজবুত হয়? তোমরা পরস্পর সালামের বিস্তার ঘটাও।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫১০)

নেতৃত্ব ও পদমর্যাদার লোভ

নেতৃত্ব বা পদমর্যাদার লোভ হিদায়াত লাভের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে হিরাকলের অবস্থা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাসুল (সা.)-এর দূত দাহিয়াতুল কালবি (রা.) হিরাকলের কাছে গেলে তিনি পত্র পাঠ ও আবু সুফিয়ান (রা.)-এর কাছে রাসুলের অবস্থা জানার পর বলেন, ‘তুমি যা বলেছ তা যদি সত্য হয়, তবে শিগগিরই তিনি আমার এ দুই পায়ের নিচের জায়গার অধিকারী হবেন। আমি নিশ্চিত জানতাম, তাঁর আবির্ভাব হবে। কিন্তু তিনি যে তোমাদের মধ্য থেকে  হবেন, এ কথা ভাবতে পারিনি। যদি জানতাম, আমি তাঁর কাছে পৌঁছতে পারব, তাহলে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য আমি যেকোনো কষ্ট সহ্য করতাম। আর আমি যদি তাঁর  কাছে থাকতাম তবে অবশ্যই তাঁর পা দুই খানা ধৌত করে দিতাম। ...অতঃপর তিনি সম্মুখে এসে বললেন, হে রোমের অধিবাসী! তোমরা কি মঙ্গল, হিদায়াত এবং তোমাদের রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব চাও? তাহলে এই নবীর কাছে বায়াত গ্রহণ করো। এ কথা শুনে তারা বন্য গাধার মতো দ্রুত নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে দরজার দিকে ছুটল। কিন্তু তারা তা বন্ধ দেখতে পেল। হিরাক্লিয়াস যখন তাদের অনীহা লক্ষ করলেন এবং তাদের ঈমান থেকে নিরাশ হয়ে গেলেন। তখন বললেন, ওদের আমার কাছে ফিরিয়ে আনো। তিনি বললেন, আমি অব্যবহিত পূর্বে যে কথা বলেছি, তা দ্বারা তোমাদের দ্বিনের ওপরে তোমাদের দৃঢ়তার পরীক্ষা করছিলাম। এখন তা দেখে নিলাম। এ কথা শুনে তারা তাঁকে সিজদা করল এবং তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হলো। এটাই ছিল হিরাক্লিয়াসের সর্বশেষ অবস্থা।’ (বুখারি, হাদিস : ৭)

প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ

যুগে যুগে প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ বহু মানুষকে হিদায়াতের পথ থেকে বিরত রেখেছে। তৎকালীন বিখ্যাত কবি আশা বিন কায়েস ইবনে সালাবার ক্ষেত্রে যেমনটি ঘটেছিল। তিনি ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশ্যে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য ইয়েমেন থেকে রওনা হন। তিনি মক্কা অথবা মক্কার নিকটবর্তী পৌঁছার পর আবু জাহল এসে বলল, হে আবু বাসির, ওই মুহাম্মাদ তো ব্যভিচার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, আমার তো ব্যভিচারের আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। সে বলল, হে আবু বাসির, তিনি তো মদ্যপান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, মদের প্রতি তো আমার চরম দুর্বলতা রয়েছে। ঠিক আছে আমি তাহলে এবারকার মতো ফিরে যাব এবং এই এক বছর তৃপ্তি সহকারে মদ পান করে নেব। তারপর মুহাম্মাদের কাছে ফিরে এসে ইসলাম গ্রহণ করব। এ যাত্রা তিনি ফিরে যান। ওই বছরেই তাঁর মৃত্যু হয়। আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ফিরে আসার সুযোগ তাঁর হয়ে ওঠেনি। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৩/১০২)

মূলত প্রবৃত্তি পূজা এভাবে মানুষকে হিদায়াত থেকে ফিরিয়ে রাখে। আর এরূপ মানুষের পরিণতি হবে ভয়াবহ। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি কি দেখেছ তাকে যে তার খেয়ালখুশিকে তার উপাস্য বানিয়েছে? আর আল্লাহ তাকে জেনেশুনেই পথভ্রষ্ট করেছেন। তার কানে ও অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তার চোখের ওপর আবরণ টেনে দিয়েছেন। অতএব, আল্লাহর পরে কে তাকে সুপথ প্রদর্শন করবে? এর পরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?’(সুরা : জাছিয়া, আয়াত : ২৩)

হিদায়াতের উপযুক্ত না হওয়া

হিদায়াত অত্যন্ত মূল্যবান। বিশেষভাবে কাফির, মুনাফিক ও জালিমরা এ নিয়ামত ভোগ করতে পারে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বস্তুত আল্লাহ অবিশ্বাসী সম্প্রদায়কে সুপথ প্রদর্শন করেন না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৬৪)

এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে এসেছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, এক বেদুইন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ইসলামের বায়াত করল। তারপর সে জ্বরে আক্রান্ত হলো। তখন সে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এলো। তিনি আবার অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এসে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। তিনি আবারও অস্বীকার করলেন। তখন সে বেরিয়ে গেল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মদিনা হাপরের মতো, সে তার আবর্জনাকে দূর করে দেয় এবং ভালোটাকে ধরে রাখে। (বুখারি, হাদিস : ৭২০৯)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের
হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেফারের নতুন গান ‘তীর’
জেফারের নতুন গান ‘তীর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা
গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক
মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’
‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
নোবিপ্রবিতে গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
রাজধানীতে বিএনপির পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
সীমান্তে ছবি তুলতে যাওয়া মামা-ভাগিনাকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন
শাহবাজ শরিফের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে বন্ধ করল মোদি প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টের জন্য ইংল্যান্ডের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী
রাজনীতিকে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত করাই হবে প্রধান লক্ষ্য : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে
ক্ষমতায় গেলে নারীদের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ন্তীর পাঠশালা
জয়ন্তীর পাঠশালা

শনিবারের সকাল

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ
সীমান্তে প্রতি রাতেই গুলি কাশ্মীরে মাদরাসা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা