শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মানুষের কল্যাণের জন্য আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁদের আহ্বান ছিল মানুষকে তাওহিদের পথে ডাক দেওয়া, আল্লাহর বিধান অনুযায়ী জীবন গড়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা। কিন্তু প্রত্যেক যুগে কিছু দুর্ভাগা এমন ছিল, যারা নানা কারণে হিদায়াতের নিয়ামত ভোগ করতে পারেনি। শয়তানের ধোঁকা, নফসের দুর্বলতা এবং পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বাধা-প্রতিবন্ধকতা তাদের হিদায়াত থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে।

নিম্নে হিদায়াত লাভের কয়েকটি  প্রতিবন্ধক সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
 

ব্যক্তি পূজা ও বাপ-দাদার অন্ধ অনুসরণ

হিদায়েতের পথে প্রতিবন্ধকতার মৌলিক একটি  কারণ হলো দ্বিনি বিষয়ে পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুসরণ। এ কারণেই আবু তালিবসহ বহু কুরাইশ নেতা হিদায়াত থেকে দূরে থেকেছে। আবু তালিব সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে, ‘ইমাম জুহরি (রহ.) কর্তৃক সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি স্বীয় পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, যখন আবু তালিবের মৃত্যু নিকটবর্তী হলো, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর কাছে আসলেন। তিনি সেখানে আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ ইবনে মুগিরাকে পেলেন।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হে চাচা! আপনি বলুন—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এ কালেমা দ্বারা আমি আপনার জন্য কিয়ামতে আল্লাহর কাছে প্রমাণ পেশ করতে পারব। আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ বলল, তুমি কি আব্দুল মুত্তালিবের ধর্ম ত্যাগ করবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বারবার তাঁর কাছে এ কালিমা পেশ করতেই থাকলেন। আর তারা তাদের কথা পুনরাবৃত্তি করেই চলল।

অবশেষে আবু তালিব তাঁদের সঙ্গে সর্বশেষ এ কথা বললেন, আমি আব্দুল মুত্তালিবের মিল্লাতের ওপর আছি এবং তিনি কালিমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করতে অস্বীকৃতি জানালেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহর কসম! আমাকে নিষেধ না করা পর্যন্ত আপনার জন্য ক্ষমা চাইতেই থাকব। তারপর আল্লাহ অবতীর্ণ করলেন, ‘নবী ও মুমিনদের জন্য এটা শোভনীয় নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে।’
(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৩)

আর আল্লাহ আবু তালিব সম্পর্কে আয়াত অবতীর্ণ করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘তুমি যাকে ভালোবাস তাকেই সৎপথে আনতে পারবে না।তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হিদায়াত দান করেন।’
[সুরা : কাছাছ, আয়াত : ৫৬], (বুখারি, হাদিস : ৪৭৭২)

বর্তমানেও অনেকে বাপ-দাদা ও পূর্বপুরুষের দোহাই দিয়ে হক গ্রহণ থেকে বিরত থাকছে। তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, আর যখন তাদের বলা হয়, আল্লাহ যা নাজিল করেছেন সেদিকে এবং রাসুলের দিকে তোমরা আসো। তখন তারা বলে আমাদের জন্য তাই-ই যথেষ্ট, যার ওপরে আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি। যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছু জানত না এবং তারা সুপথপ্রাপ্ত ছিল না।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১০৪)

 
কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে অজ্ঞতা

কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে জ্ঞানের স্বল্পতা হিদায়াত লাভের অন্যতম প্রধান অন্তরায়। কারণ যারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, আল্লাহর বিধান ও নবীজির সুন্নাহ সম্পর্কে জানে না, তারা সহজেই দ্বিনের পথ ভুল যায়। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘বলো যারা জানে আর যারা জানে না উভয়ে কি সমান?’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ৯)

হাদিস শরিফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে  বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অন্তর থেকে ইলম উঠিয়ে নেন না, বরং আলেমদের উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে ইলমকে উঠিয়ে নেবেন। এমনকি যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট থাকবে না তখন লোকেরা মূর্খদেরই নেতা বানিয়ে নেবে। তারা তাদের (দ্বিনের বিষয়ে) জিজ্ঞেস করবে। অতঃপর তারা অজ্ঞতা সত্ত্বেও ফতোয়া প্রদান করবে। ফলে তারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট হবে এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে। (বুখারি, হাদিস : ১০০)

তাই দ্বিনি বিষয়ের জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি, অন্যথায় হাদিসের ভাষায় পথভ্রষ্টতা অনিবার্য।

দম্ভ-অহংকার হিদায়াত লাভের অন্তরায়

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ পৃথিবীতে যারা অন্যায়ভাবে দম্ভ করে আমি তাদেরকে আমার আয়াতসমূহ থেকে ফিরিয়ে রাখব। তারা আমার সব নিদর্শন দেখলেও তাতে বিশ্বাস স্থাপন করবে না। তারা হিদায়াতের পথ দেখলেও সে পথে যাবে না। কিন্তু যদি ভ্রষ্টতার পথ দেখে তাহলে তারা সেটাই গ্রহণ করবে। এটা এ কারণে যে তারা আমাদের আয়াতসমূহে মিথ্যারোপ করে এবং তারা এ থেকে উদাসীন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৪৬)

নবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের আগেকার উম্মতদের রোগ তোমাদের মধ্যেও সংক্রমিত হয়েছে। তাহলো পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ ও ঘৃণা। আর এটা মুণ্ডনকারী। আমি বলছি না যে চুল মুণ্ডন করে দেয়; বরং এটা দ্বিনকে মুণ্ডন করে দেয়। সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার জীবন! তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করবে না। আর তোমরা পরস্পরকে ভালো না বাসলে ঈমানদার হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের বলব না যে পারস্পরিক ভালোবাসা কোন কাজের মাধ্যমে মজবুত হয়? তোমরা পরস্পর সালামের বিস্তার ঘটাও।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫১০)

নেতৃত্ব ও পদমর্যাদার লোভ

নেতৃত্ব বা পদমর্যাদার লোভ হিদায়াত লাভের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে হিরাকলের অবস্থা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাসুল (সা.)-এর দূত দাহিয়াতুল কালবি (রা.) হিরাকলের কাছে গেলে তিনি পত্র পাঠ ও আবু সুফিয়ান (রা.)-এর কাছে রাসুলের অবস্থা জানার পর বলেন, ‘তুমি যা বলেছ তা যদি সত্য হয়, তবে শিগগিরই তিনি আমার এ দুই পায়ের নিচের জায়গার অধিকারী হবেন। আমি নিশ্চিত জানতাম, তাঁর আবির্ভাব হবে। কিন্তু তিনি যে তোমাদের মধ্য থেকে  হবেন, এ কথা ভাবতে পারিনি। যদি জানতাম, আমি তাঁর কাছে পৌঁছতে পারব, তাহলে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য আমি যেকোনো কষ্ট সহ্য করতাম। আর আমি যদি তাঁর  কাছে থাকতাম তবে অবশ্যই তাঁর পা দুই খানা ধৌত করে দিতাম। ...অতঃপর তিনি সম্মুখে এসে বললেন, হে রোমের অধিবাসী! তোমরা কি মঙ্গল, হিদায়াত এবং তোমাদের রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব চাও? তাহলে এই নবীর কাছে বায়াত গ্রহণ করো। এ কথা শুনে তারা বন্য গাধার মতো দ্রুত নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে দরজার দিকে ছুটল। কিন্তু তারা তা বন্ধ দেখতে পেল। হিরাক্লিয়াস যখন তাদের অনীহা লক্ষ করলেন এবং তাদের ঈমান থেকে নিরাশ হয়ে গেলেন। তখন বললেন, ওদের আমার কাছে ফিরিয়ে আনো। তিনি বললেন, আমি অব্যবহিত পূর্বে যে কথা বলেছি, তা দ্বারা তোমাদের দ্বিনের ওপরে তোমাদের দৃঢ়তার পরীক্ষা করছিলাম। এখন তা দেখে নিলাম। এ কথা শুনে তারা তাঁকে সিজদা করল এবং তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হলো। এটাই ছিল হিরাক্লিয়াসের সর্বশেষ অবস্থা।’ (বুখারি, হাদিস : ৭)

প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ

যুগে যুগে প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ বহু মানুষকে হিদায়াতের পথ থেকে বিরত রেখেছে। তৎকালীন বিখ্যাত কবি আশা বিন কায়েস ইবনে সালাবার ক্ষেত্রে যেমনটি ঘটেছিল। তিনি ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশ্যে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য ইয়েমেন থেকে রওনা হন। তিনি মক্কা অথবা মক্কার নিকটবর্তী পৌঁছার পর আবু জাহল এসে বলল, হে আবু বাসির, ওই মুহাম্মাদ তো ব্যভিচার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, আমার তো ব্যভিচারের আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। সে বলল, হে আবু বাসির, তিনি তো মদ্যপান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, মদের প্রতি তো আমার চরম দুর্বলতা রয়েছে। ঠিক আছে আমি তাহলে এবারকার মতো ফিরে যাব এবং এই এক বছর তৃপ্তি সহকারে মদ পান করে নেব। তারপর মুহাম্মাদের কাছে ফিরে এসে ইসলাম গ্রহণ করব। এ যাত্রা তিনি ফিরে যান। ওই বছরেই তাঁর মৃত্যু হয়। আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ফিরে আসার সুযোগ তাঁর হয়ে ওঠেনি। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৩/১০২)

মূলত প্রবৃত্তি পূজা এভাবে মানুষকে হিদায়াত থেকে ফিরিয়ে রাখে। আর এরূপ মানুষের পরিণতি হবে ভয়াবহ। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি কি দেখেছ তাকে যে তার খেয়ালখুশিকে তার উপাস্য বানিয়েছে? আর আল্লাহ তাকে জেনেশুনেই পথভ্রষ্ট করেছেন। তার কানে ও অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তার চোখের ওপর আবরণ টেনে দিয়েছেন। অতএব, আল্লাহর পরে কে তাকে সুপথ প্রদর্শন করবে? এর পরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?’(সুরা : জাছিয়া, আয়াত : ২৩)

হিদায়াতের উপযুক্ত না হওয়া

হিদায়াত অত্যন্ত মূল্যবান। বিশেষভাবে কাফির, মুনাফিক ও জালিমরা এ নিয়ামত ভোগ করতে পারে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বস্তুত আল্লাহ অবিশ্বাসী সম্প্রদায়কে সুপথ প্রদর্শন করেন না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৬৪)

এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে এসেছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, এক বেদুইন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ইসলামের বায়াত করল। তারপর সে জ্বরে আক্রান্ত হলো। তখন সে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এলো। তিনি আবার অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এসে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। তিনি আবারও অস্বীকার করলেন। তখন সে বেরিয়ে গেল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মদিনা হাপরের মতো, সে তার আবর্জনাকে দূর করে দেয় এবং ভালোটাকে ধরে রাখে। (বুখারি, হাদিস : ৭২০৯)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

এই মাত্র | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৩৪ মিনিট আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং
মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক
৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ
নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা
বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ
তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি
তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি
বিএনপির আগামী দিনের নীতি জনগণের জীবনমান উন্নয়নের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম