শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
ব্যক্তির অন্ধ অনুসরণ হিদায়াতের পথে প্রতিবন্ধক

মানুষের কল্যাণের জন্য আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। তাঁদের আহ্বান ছিল মানুষকে তাওহিদের পথে ডাক দেওয়া, আল্লাহর বিধান অনুযায়ী জীবন গড়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা। কিন্তু প্রত্যেক যুগে কিছু দুর্ভাগা এমন ছিল, যারা নানা কারণে হিদায়াতের নিয়ামত ভোগ করতে পারেনি। শয়তানের ধোঁকা, নফসের দুর্বলতা এবং পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন বাধা-প্রতিবন্ধকতা তাদের হিদায়াত থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে।

নিম্নে হিদায়াত লাভের কয়েকটি  প্রতিবন্ধক সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
 

ব্যক্তি পূজা ও বাপ-দাদার অন্ধ অনুসরণ

হিদায়েতের পথে প্রতিবন্ধকতার মৌলিক একটি  কারণ হলো দ্বিনি বিষয়ে পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুসরণ। এ কারণেই আবু তালিবসহ বহু কুরাইশ নেতা হিদায়াত থেকে দূরে থেকেছে। আবু তালিব সম্পর্কে বর্ণিত হয়েছে, ‘ইমাম জুহরি (রহ.) কর্তৃক সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি স্বীয় পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, যখন আবু তালিবের মৃত্যু নিকটবর্তী হলো, রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর কাছে আসলেন। তিনি সেখানে আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ ইবনে মুগিরাকে পেলেন।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হে চাচা! আপনি বলুন—লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এ কালেমা দ্বারা আমি আপনার জন্য কিয়ামতে আল্লাহর কাছে প্রমাণ পেশ করতে পারব। আবু জাহল ও আব্দুল্লাহ ইবনু আবু উমাইয়াহ বলল, তুমি কি আব্দুল মুত্তালিবের ধর্ম ত্যাগ করবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বারবার তাঁর কাছে এ কালিমা পেশ করতেই থাকলেন। আর তারা তাদের কথা পুনরাবৃত্তি করেই চলল।

অবশেষে আবু তালিব তাঁদের সঙ্গে সর্বশেষ এ কথা বললেন, আমি আব্দুল মুত্তালিবের মিল্লাতের ওপর আছি এবং তিনি কালিমা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করতে অস্বীকৃতি জানালেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহর কসম! আমাকে নিষেধ না করা পর্যন্ত আপনার জন্য ক্ষমা চাইতেই থাকব। তারপর আল্লাহ অবতীর্ণ করলেন, ‘নবী ও মুমিনদের জন্য এটা শোভনীয় নয় যে, তারা মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করবে।’
(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৩)

আর আল্লাহ আবু তালিব সম্পর্কে আয়াত অবতীর্ণ করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে সম্বোধন করে তিনি বলেন, ‘তুমি যাকে ভালোবাস তাকেই সৎপথে আনতে পারবে না।তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকে হিদায়াত দান করেন।’
[সুরা : কাছাছ, আয়াত : ৫৬], (বুখারি, হাদিস : ৪৭৭২)

বর্তমানেও অনেকে বাপ-দাদা ও পূর্বপুরুষের দোহাই দিয়ে হক গ্রহণ থেকে বিরত থাকছে। তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, আর যখন তাদের বলা হয়, আল্লাহ যা নাজিল করেছেন সেদিকে এবং রাসুলের দিকে তোমরা আসো। তখন তারা বলে আমাদের জন্য তাই-ই যথেষ্ট, যার ওপরে আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের পেয়েছি। যদিও তাদের বাপ-দাদারা কিছু জানত না এবং তারা সুপথপ্রাপ্ত ছিল না।’(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১০৪)

 
কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে অজ্ঞতা

কোরআন ও হাদিসের ব্যাপারে জ্ঞানের স্বল্পতা হিদায়াত লাভের অন্যতম প্রধান অন্তরায়। কারণ যারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, আল্লাহর বিধান ও নবীজির সুন্নাহ সম্পর্কে জানে না, তারা সহজেই দ্বিনের পথ ভুল যায়। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘বলো যারা জানে আর যারা জানে না উভয়ে কি সমান?’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ৯)

হাদিস শরিফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস (রা.) থেকে  বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের অন্তর থেকে ইলম উঠিয়ে নেন না, বরং আলেমদের উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে ইলমকে উঠিয়ে নেবেন। এমনকি যখন কোনো আলেম অবশিষ্ট থাকবে না তখন লোকেরা মূর্খদেরই নেতা বানিয়ে নেবে। তারা তাদের (দ্বিনের বিষয়ে) জিজ্ঞেস করবে। অতঃপর তারা অজ্ঞতা সত্ত্বেও ফতোয়া প্রদান করবে। ফলে তারা নিজেরাও পথভ্রষ্ট হবে এবং অন্যকেও পথভ্রষ্ট করবে। (বুখারি, হাদিস : ১০০)

তাই দ্বিনি বিষয়ের জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত জরুরি, অন্যথায় হাদিসের ভাষায় পথভ্রষ্টতা অনিবার্য।

দম্ভ-অহংকার হিদায়াত লাভের অন্তরায়

এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এ পৃথিবীতে যারা অন্যায়ভাবে দম্ভ করে আমি তাদেরকে আমার আয়াতসমূহ থেকে ফিরিয়ে রাখব। তারা আমার সব নিদর্শন দেখলেও তাতে বিশ্বাস স্থাপন করবে না। তারা হিদায়াতের পথ দেখলেও সে পথে যাবে না। কিন্তু যদি ভ্রষ্টতার পথ দেখে তাহলে তারা সেটাই গ্রহণ করবে। এটা এ কারণে যে তারা আমাদের আয়াতসমূহে মিথ্যারোপ করে এবং তারা এ থেকে উদাসীন।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৪৬)

নবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের আগেকার উম্মতদের রোগ তোমাদের মধ্যেও সংক্রমিত হয়েছে। তাহলো পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ ও ঘৃণা। আর এটা মুণ্ডনকারী। আমি বলছি না যে চুল মুণ্ডন করে দেয়; বরং এটা দ্বিনকে মুণ্ডন করে দেয়। সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার জীবন! তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করবে না। আর তোমরা পরস্পরকে ভালো না বাসলে ঈমানদার হতে পারবে না। আমি কি তোমাদের বলব না যে পারস্পরিক ভালোবাসা কোন কাজের মাধ্যমে মজবুত হয়? তোমরা পরস্পর সালামের বিস্তার ঘটাও।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫১০)

নেতৃত্ব ও পদমর্যাদার লোভ

নেতৃত্ব বা পদমর্যাদার লোভ হিদায়াত লাভের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে হিরাকলের অবস্থা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। রাসুল (সা.)-এর দূত দাহিয়াতুল কালবি (রা.) হিরাকলের কাছে গেলে তিনি পত্র পাঠ ও আবু সুফিয়ান (রা.)-এর কাছে রাসুলের অবস্থা জানার পর বলেন, ‘তুমি যা বলেছ তা যদি সত্য হয়, তবে শিগগিরই তিনি আমার এ দুই পায়ের নিচের জায়গার অধিকারী হবেন। আমি নিশ্চিত জানতাম, তাঁর আবির্ভাব হবে। কিন্তু তিনি যে তোমাদের মধ্য থেকে  হবেন, এ কথা ভাবতে পারিনি। যদি জানতাম, আমি তাঁর কাছে পৌঁছতে পারব, তাহলে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য আমি যেকোনো কষ্ট সহ্য করতাম। আর আমি যদি তাঁর  কাছে থাকতাম তবে অবশ্যই তাঁর পা দুই খানা ধৌত করে দিতাম। ...অতঃপর তিনি সম্মুখে এসে বললেন, হে রোমের অধিবাসী! তোমরা কি মঙ্গল, হিদায়াত এবং তোমাদের রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব চাও? তাহলে এই নবীর কাছে বায়াত গ্রহণ করো। এ কথা শুনে তারা বন্য গাধার মতো দ্রুত নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে দরজার দিকে ছুটল। কিন্তু তারা তা বন্ধ দেখতে পেল। হিরাক্লিয়াস যখন তাদের অনীহা লক্ষ করলেন এবং তাদের ঈমান থেকে নিরাশ হয়ে গেলেন। তখন বললেন, ওদের আমার কাছে ফিরিয়ে আনো। তিনি বললেন, আমি অব্যবহিত পূর্বে যে কথা বলেছি, তা দ্বারা তোমাদের দ্বিনের ওপরে তোমাদের দৃঢ়তার পরীক্ষা করছিলাম। এখন তা দেখে নিলাম। এ কথা শুনে তারা তাঁকে সিজদা করল এবং তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট হলো। এটাই ছিল হিরাক্লিয়াসের সর্বশেষ অবস্থা।’ (বুখারি, হাদিস : ৭)

প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ

যুগে যুগে প্রবৃত্তির অনুসরণ ও সম্পদের লোভ বহু মানুষকে হিদায়াতের পথ থেকে বিরত রেখেছে। তৎকালীন বিখ্যাত কবি আশা বিন কায়েস ইবনে সালাবার ক্ষেত্রে যেমনটি ঘটেছিল। তিনি ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশ্যে রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য ইয়েমেন থেকে রওনা হন। তিনি মক্কা অথবা মক্কার নিকটবর্তী পৌঁছার পর আবু জাহল এসে বলল, হে আবু বাসির, ওই মুহাম্মাদ তো ব্যভিচার নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, আমার তো ব্যভিচারের আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। সে বলল, হে আবু বাসির, তিনি তো মদ্যপান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। আশা বললেন, আল্লাহর কসম, মদের প্রতি তো আমার চরম দুর্বলতা রয়েছে। ঠিক আছে আমি তাহলে এবারকার মতো ফিরে যাব এবং এই এক বছর তৃপ্তি সহকারে মদ পান করে নেব। তারপর মুহাম্মাদের কাছে ফিরে এসে ইসলাম গ্রহণ করব। এ যাত্রা তিনি ফিরে যান। ওই বছরেই তাঁর মৃত্যু হয়। আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ফিরে আসার সুযোগ তাঁর হয়ে ওঠেনি। (আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া : ৩/১০২)

মূলত প্রবৃত্তি পূজা এভাবে মানুষকে হিদায়াত থেকে ফিরিয়ে রাখে। আর এরূপ মানুষের পরিণতি হবে ভয়াবহ। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি কি দেখেছ তাকে যে তার খেয়ালখুশিকে তার উপাস্য বানিয়েছে? আর আল্লাহ তাকে জেনেশুনেই পথভ্রষ্ট করেছেন। তার কানে ও অন্তরে মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তার চোখের ওপর আবরণ টেনে দিয়েছেন। অতএব, আল্লাহর পরে কে তাকে সুপথ প্রদর্শন করবে? এর পরও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না?’(সুরা : জাছিয়া, আয়াত : ২৩)

হিদায়াতের উপযুক্ত না হওয়া

হিদায়াত অত্যন্ত মূল্যবান। বিশেষভাবে কাফির, মুনাফিক ও জালিমরা এ নিয়ামত ভোগ করতে পারে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘বস্তুত আল্লাহ অবিশ্বাসী সম্প্রদায়কে সুপথ প্রদর্শন করেন না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৬৪)

এ প্রসঙ্গে হাদিস শরিফে এসেছে, জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, এক বেদুইন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে ইসলামের বায়াত করল। তারপর সে জ্বরে আক্রান্ত হলো। তখন সে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তা অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এলো। তিনি আবার অস্বীকৃতি জানালেন। সে আবার তাঁর কাছে এসে বলল, আমার বায়াত ফিরিয়ে দিন। তিনি আবারও অস্বীকার করলেন। তখন সে বেরিয়ে গেল। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মদিনা হাপরের মতো, সে তার আবর্জনাকে দূর করে দেয় এবং ভালোটাকে ধরে রাখে। (বুখারি, হাদিস : ৭২০৯)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৫ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা