শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১২, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলেমরা আল্লাহর রাজকীয় মেহমান

মাও. হাফেজ আল আমিন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আলেমরা আল্লাহর রাজকীয় মেহমান

জগতের শ্রেষ্ঠসন্তান আলেম সমাজ। সাধারণ মানুষ আলেমদের অনুকরণ-অনুসরণকেই আখেরাতের মুক্তির পাথেয় মনে করে। আলেমদের মর্যাদা সম্পর্কে কোরআন-সুন্নাহয় এত এত গুরুত্ব এসেছে যে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ আলেমদের প্রতি মহব্বত রাখা সৌভাগ্য মনে করতে বাধ্য হয়েছে। আলেমদের মর্যাদা সম্পকে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘শুনে রাখ! যে ব্যক্তি জ্ঞান সংগ্রহে পথ চলে আল্লাহ তাঁর জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন। কোনো জ্ঞানী যখন জমিনে পা রাখে ফেরেশতারা তাঁর সম্মানে নিজেদের পাখা বিছিয়ে দেন। জ্ঞানীর জন্য প্রতিটি প্রাণী এমনকি সাগরের মাছ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও কল্যাণ প্রার্থনা করে। লক্ষ তারার চেয়ে চাঁদের আলো যেমন বেশি উজ্জ্বল, তেমনি ইবাদতে মগ্ন হাজারো ব্যক্তির চেয়ে একজন জ্ঞানী আল্লাহর কাছে অনেক বেশি দামি।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ) আলেমদের চলার পথে ফেরেশতারা পাখা বিছিয়ে দেন জানতে চাইলে এক আল্লাহর অলি বলেন, খোদাতায়ালার সৃষ্ট রাজ্যে একমাত্র আলেমরাই রাজকীয় মেহমান। সুরা ফাতিরের ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘জেনে রাখ! আমার বান্দাদের মধ্যে কেবল আলেম সমাজই আমাকে ভয় করে।’

সবকিছুরই একটি নির্দিষ্ট সীমানা থাকে। ইসলামেরও একটি সীমানা আছে। কর্মগত, চিন্তাগত সব বিধিবিধানের আছে সুস্পষ্ট চৌহদ্দি, সুনির্দিষ্ট অবকাঠামো। এর ভিতরে যা পড়ে তা ইসলাম, যা পড়ে না তা ইসলাম নয়। তো ইসলামি বিধিবিধানের এই সীমান্ত যাঁরা পাহারা দেন, যাঁরা ইসলামের মৌলিকত্ব টিকিয়ে রাখেন, তাঁরা হলেন আহলে এলেম। তাঁরা হলেন নবীদের ওয়ারিশ। ওহি প্রেরণ করার মাধ্যমে নবী-রসুলগণকে আল্লাহতায়ালা সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করেছেন। নবী-রসুলগণের সেই ওহির এলেমের উত্তরাধিকারী হলেন আলেমগণ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আলেমগণ নবীগণের উত্তরাধিকারী। নবীগণ দিনার বা দিরহামকে উত্তরাধিকার হিসেবে রেখে যান না। বরং তাঁরা রেখে গিয়েছেন কেবল এলেম। সুতরাং যে ব্যক্তি তা গ্রহণ করেছে, সে বড় কিছু গ্রহণ করেছে।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ৩৬৪১)

আলেমদের মর্যাদা বেশি হওয়ার কারণ হলো, তাঁদের কাছেই মানুষ লাভ করে কোরআন-সুন্নাহর জ্ঞান। চিনতে পারে প্রভুকে। মানুষ খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। শিখতে পারে আল্লাহর বিধিবিধান। জানতে পারে হালাল-হারাম। তাঁদের সংস্পর্শে এসেই অন্ধকার জগতের মানুষ সন্ধান পায় আলোকিত জীবনের। মৃত হৃদয়গুলো হয় পুনরুজ্জীবিত। দুনিয়ার ভোগবিলাসে উন্মত্ত মানুষ আখেরাতমুখী জীবনধারণ করে। তাঁরা পৃথিবীর জন্য রহমত। তাঁরা উম্মতের জন্য বরকত। পরমহিতৈষী ও মঙ্গলকামী। তাঁদের কাছে ইসলাম সবার আগে। আল্লাহতায়ালা আলেমদের বানিয়েছেন নিজ একত্ববাদের অন্যতম সাক্ষী হিসেবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই। ফেরেশতারা এবং ন্যায়নিষ্ঠ আলেমরাও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৮) কোরআনে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের আনুগত্যের সঙ্গেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আলেমদের আনুগত্য করার জন্যও। আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদাররা! তোমরা আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, অনুসরণ কর রসুলের এবং তোমাদের মধ্যে যাঁরা কর্তৃত্বসম্পন্ন ন্যায়পরায়ণ শাসক ও আলেম আছে তাঁদের।’ (সুরা নিসা, আয়াত ৫৯) যে কোনো শরয়ি সমস্যা নিরসনে তাঁদের দ্বারস্থ হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহতায়ালা নিজেই। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘অতএব জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে।’ (সুরা নাহল আয়াত ৪৩)

একজন আলেম দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ। মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে গেলে মানুষ যেমন দিশাহারা হয়ে যায়, ঠিক তেমনি কোনো আলেম চলে গেলে পুরো দেশ ও সমাজ অচল হয়ে পড়ে। যেহেতু ওলামায়ে কেরাম না থাকলে দীনের চর্চা বন্ধ হয়ে যাবে, পৃথিবীর সব মানুষ মনুষ্যত্ব ভুলে চতুষ্পদ জন্তুতে পরিণত হবে, তাই আলেমকে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা। অন্যদিকে জ্ঞানীদের প্রতি অবজ্ঞা বা ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে, তাঁদের নিয়ে উপহাস বা ঠাট্টা করলে বা বিশ্রী ভাষায় গালাগালি করলে এর পরিণতিও ভয়ংকর। যারা জ্ঞানের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে, তাদের পরিণতি কোনো দিনই ভালো হয়নি। তাদের অপমান-অপদস্থ করার পরিণাম খুবই ভয়াবহ। ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহ.) বলেন, ‘জ্ঞানীর গোশত বিষের মতো। যে শুঁকে সে মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়, আর যে খায় সে মারা যায়।’ যাঁদের আল্লাহ সম্মান দিয়েছেন, তাঁদের অসম্মান করলে আল্লাহ বরদাশত করেন না। এটা আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধে নামার নামান্তর। এ জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে গজব নাজিল হওয়ার ইতিহাস অনেক আছে। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, নিত্যনতুন রোগব্যাধি, বালামুসিবত, দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষ নাজিল করে আল্লাহ বহু জাতিকে নাস্তানাবুদ করে দিয়েছেন কেবল জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকার কারণে। এ প্রসঙ্গে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি চমৎকার হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার কোনো অলির সঙ্গে দুশমনি রাখবে, আমি তার সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করব।’ (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৫০২)

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, চরপাথালিয়া সালমান ফারসি (রা.) মাদরাসা, গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা
রাজশাহীতে খেলার মাঠে ককটেল হামলা

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধোনির বিদায় চাইলেন গিলক্রিস্ট!
ধোনির বিদায় চাইলেন গিলক্রিস্ট!

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫
নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক