শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১২, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলেমরা আল্লাহর রাজকীয় মেহমান

মাও. হাফেজ আল আমিন সরকার
অনলাইন ভার্সন
আলেমরা আল্লাহর রাজকীয় মেহমান

জগতের শ্রেষ্ঠসন্তান আলেম সমাজ। সাধারণ মানুষ আলেমদের অনুকরণ-অনুসরণকেই আখেরাতের মুক্তির পাথেয় মনে করে। আলেমদের মর্যাদা সম্পর্কে কোরআন-সুন্নাহয় এত এত গুরুত্ব এসেছে যে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ আলেমদের প্রতি মহব্বত রাখা সৌভাগ্য মনে করতে বাধ্য হয়েছে। আলেমদের মর্যাদা সম্পকে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘শুনে রাখ! যে ব্যক্তি জ্ঞান সংগ্রহে পথ চলে আল্লাহ তাঁর জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন। কোনো জ্ঞানী যখন জমিনে পা রাখে ফেরেশতারা তাঁর সম্মানে নিজেদের পাখা বিছিয়ে দেন। জ্ঞানীর জন্য প্রতিটি প্রাণী এমনকি সাগরের মাছ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও কল্যাণ প্রার্থনা করে। লক্ষ তারার চেয়ে চাঁদের আলো যেমন বেশি উজ্জ্বল, তেমনি ইবাদতে মগ্ন হাজারো ব্যক্তির চেয়ে একজন জ্ঞানী আল্লাহর কাছে অনেক বেশি দামি।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি ও ইবনে মাজাহ) আলেমদের চলার পথে ফেরেশতারা পাখা বিছিয়ে দেন জানতে চাইলে এক আল্লাহর অলি বলেন, খোদাতায়ালার সৃষ্ট রাজ্যে একমাত্র আলেমরাই রাজকীয় মেহমান। সুরা ফাতিরের ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘জেনে রাখ! আমার বান্দাদের মধ্যে কেবল আলেম সমাজই আমাকে ভয় করে।’

সবকিছুরই একটি নির্দিষ্ট সীমানা থাকে। ইসলামেরও একটি সীমানা আছে। কর্মগত, চিন্তাগত সব বিধিবিধানের আছে সুস্পষ্ট চৌহদ্দি, সুনির্দিষ্ট অবকাঠামো। এর ভিতরে যা পড়ে তা ইসলাম, যা পড়ে না তা ইসলাম নয়। তো ইসলামি বিধিবিধানের এই সীমান্ত যাঁরা পাহারা দেন, যাঁরা ইসলামের মৌলিকত্ব টিকিয়ে রাখেন, তাঁরা হলেন আহলে এলেম। তাঁরা হলেন নবীদের ওয়ারিশ। ওহি প্রেরণ করার মাধ্যমে নবী-রসুলগণকে আল্লাহতায়ালা সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা প্রদান করেছেন। নবী-রসুলগণের সেই ওহির এলেমের উত্তরাধিকারী হলেন আলেমগণ। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আলেমগণ নবীগণের উত্তরাধিকারী। নবীগণ দিনার বা দিরহামকে উত্তরাধিকার হিসেবে রেখে যান না। বরং তাঁরা রেখে গিয়েছেন কেবল এলেম। সুতরাং যে ব্যক্তি তা গ্রহণ করেছে, সে বড় কিছু গ্রহণ করেছে।’ (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ৩৬৪১)

আলেমদের মর্যাদা বেশি হওয়ার কারণ হলো, তাঁদের কাছেই মানুষ লাভ করে কোরআন-সুন্নাহর জ্ঞান। চিনতে পারে প্রভুকে। মানুষ খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। শিখতে পারে আল্লাহর বিধিবিধান। জানতে পারে হালাল-হারাম। তাঁদের সংস্পর্শে এসেই অন্ধকার জগতের মানুষ সন্ধান পায় আলোকিত জীবনের। মৃত হৃদয়গুলো হয় পুনরুজ্জীবিত। দুনিয়ার ভোগবিলাসে উন্মত্ত মানুষ আখেরাতমুখী জীবনধারণ করে। তাঁরা পৃথিবীর জন্য রহমত। তাঁরা উম্মতের জন্য বরকত। পরমহিতৈষী ও মঙ্গলকামী। তাঁদের কাছে ইসলাম সবার আগে। আল্লাহতায়ালা আলেমদের বানিয়েছেন নিজ একত্ববাদের অন্যতম সাক্ষী হিসেবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই। ফেরেশতারা এবং ন্যায়নিষ্ঠ আলেমরাও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে তিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৮) কোরআনে আল্লাহ ও তাঁর রসুলের আনুগত্যের সঙ্গেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আলেমদের আনুগত্য করার জন্যও। আল্লাহ বলেন, ‘হে ইমানদাররা! তোমরা আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর, অনুসরণ কর রসুলের এবং তোমাদের মধ্যে যাঁরা কর্তৃত্বসম্পন্ন ন্যায়পরায়ণ শাসক ও আলেম আছে তাঁদের।’ (সুরা নিসা, আয়াত ৫৯) যে কোনো শরয়ি সমস্যা নিরসনে তাঁদের দ্বারস্থ হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহতায়ালা নিজেই। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘অতএব জ্ঞানীদের জিজ্ঞেস কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে।’ (সুরা নাহল আয়াত ৪৩)

একজন আলেম দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ। মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে গেলে মানুষ যেমন দিশাহারা হয়ে যায়, ঠিক তেমনি কোনো আলেম চলে গেলে পুরো দেশ ও সমাজ অচল হয়ে পড়ে। যেহেতু ওলামায়ে কেরাম না থাকলে দীনের চর্চা বন্ধ হয়ে যাবে, পৃথিবীর সব মানুষ মনুষ্যত্ব ভুলে চতুষ্পদ জন্তুতে পরিণত হবে, তাই আলেমকে দেওয়া হয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা। অন্যদিকে জ্ঞানীদের প্রতি অবজ্ঞা বা ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে, তাঁদের নিয়ে উপহাস বা ঠাট্টা করলে বা বিশ্রী ভাষায় গালাগালি করলে এর পরিণতিও ভয়ংকর। যারা জ্ঞানের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছে, তাদের পরিণতি কোনো দিনই ভালো হয়নি। তাদের অপমান-অপদস্থ করার পরিণাম খুবই ভয়াবহ। ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহ.) বলেন, ‘জ্ঞানীর গোশত বিষের মতো। যে শুঁকে সে মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়, আর যে খায় সে মারা যায়।’ যাঁদের আল্লাহ সম্মান দিয়েছেন, তাঁদের অসম্মান করলে আল্লাহ বরদাশত করেন না। এটা আল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধে নামার নামান্তর। এ জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে গজব নাজিল হওয়ার ইতিহাস অনেক আছে। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, নিত্যনতুন রোগব্যাধি, বালামুসিবত, দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষ নাজিল করে আল্লাহ বহু জাতিকে নাস্তানাবুদ করে দিয়েছেন কেবল জ্ঞানের প্রতি শ্রদ্ধা না থাকার কারণে। এ প্রসঙ্গে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি চমৎকার হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার কোনো অলির সঙ্গে দুশমনি রাখবে, আমি তার সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করব।’ (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৫০২)

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, চরপাথালিয়া সালমান ফারসি (রা.) মাদরাসা, গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
সর্বশেষ খবর
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর