শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

জ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিভূ ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.)

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
জ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিভূ ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.)

ইবরাহিম ইবনে ইয়াজিদ আন নাখয়ি (রহ.) ফিকহশাস্ত্রের প্রসিদ্ধ ইমাম ও নির্ভরযোগ হাদিস বর্ণনাকারী। তিনি ছিলেন সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর জ্ঞান ও প্রজ্ঞার উত্তরসূরি।

তিনি তা অর্জন করেন মামা আসওয়াদ ইবনে ইয়াজিদ (রহ.)-এর কাছ থেকে। যিনি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)-এর ছাত্র ছিলেন। এছাড়া ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) আলকামা, মাসরুক, আবদুর রহমান ইবনে আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রহ.)-এর কাছ থেকে জ্ঞানার্জন করেন।

তিনি ছিলেন চিন্তা, গবেষণা ও মাসআলা উদ্ভাবনে সূক্ষ্ম জ্ঞান ও দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী। তাঁর ব্যাপারে এটাও বলা যায় যে তিনি ইরাকে ধর্মীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানে মানবীয় জ্ঞান-বুদ্ধির প্রয়োগের মাধ্যমে মাসআলা উদ্ভাবনের সূচনা করেছিলেন। এ ক্ষেত্রে তাঁর উত্তরসূরি ছিলেন হাম্মাদ ইবনে আবি সুলাইমান (রহ.)। আর তাঁর উত্তরসূরি ছিলেন ইমাম আবু হানিফা (রহ.)। পাশাপাশি তিনি একজন উঁচু স্তরের বুজুর্গ ছিলেন। অধিক ইবাদত, আত্মিক পরিশুদ্ধি ও আল্লাহভীতির জন্য মানুষ তাঁকে বিশেষ সমীহ ও সম্মান করত।

ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ৪৭ হিজরিতে ইরাকের কুফা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বংশপরম্পরা নিম্নরূপ- ইবরাহিম ইবনে ইয়াজিদ ইবনে আসওয়াদ ইবনে আমর বিন রাবিআ। তাঁর উপনাম আবু ইমরান বা আবু আম্মার। কুফায় বসবাস করায় তাঁকে কুফি এবং নাখা গোত্রের সদস্য হওয়ায় তাঁকে নাখয়ি বলা হয়। নাখা ইয়েমেনের একটি বড় গোত্র। অনেকেই মনে করেন, ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ছিলেন মহানবী (সা.)-এর দোয়ার ফসল।

তিনি নাখা গোত্রের জন্য দোয়া করেন। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘আমি মহানবী (সা.)-কে এই নাখা গোত্রের লোকদের জন্য দোয়া করতে অথবা প্রশংসা করতে শুনেছি। এমনকি তা শুনে আমার ভেতর আকাঙ্ক্ষা হয় আমি যদি তাদের একজন হতাম।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৩৮২৬)।

নাখা গোত্রে এই দোয়ার প্রতিফলন নানাভাবে প্রকাশিত হয়েছে। আল্লাহ তাদের ভেতর বহু বড় আলেম সৃষ্টি করেন। যেমন- ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.)-এর পিতা ইয়াজিব ইবনে আসওয়াদ, তাঁই দুই মামা আসওয়াদ ও আবদুর রহমান এবং তাঁর চাচা আলকামা (রহ.)। 

ইমাম শাফেয়ি (রহ.) বলেন, ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ফিকহের জন্য বিখ্যাত পরিবারে জন্ম নেন। তিনি তাদের কাছ থেকে ফিকহ শেখেন। অতঃপর আমাদের সঙ্গে বসে হাদিস অর্জন করেন এবং তা তাঁর ফকিহ পরিবারের কাছে পৌঁছে দেন। শৈশবে পিতার সঙ্গে হজের সফরে আসেন তিনি। এ সময় তিনি উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং তাঁর বরকতময় সান্নিধ্য লাভ করেন।

ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ছিলেন প্রচণ্ড মেধাবী ও ধীশক্তির অধিকারী একজন আলেম। তিনি একই সঙ্গে একজন কোরআনের হাফেজ, প্রসিদ্ধ কারি, মুহাদ্দিস ও ফকিহ ছিলেন। তবে ফিকহশাস্ত্রে তাঁর অবদান সবচেয়ে বেশি। যেসব মহান মনীষীর হাতে ফিকহশাস্ত্রের ভিত রচিত হয়েছিল তিনি তাদের অন্যতম। তরুণ বয়সেই তিনি পাঠদান শুরু করেন।

ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ছিলেন একজন আল্লাহভীরু ও অধিক ইবাদতকারী বুজুর্গ। তিনি এক দিন রোজা রাখতেন এবং এক দিন রোজা ছেড়ে দিতেন। সময় পেলেই তিনি নামাজ পড়তেন। তিনি অনুভব করতেন নামাজের সময় সত্যিই তিনি আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। ফলে নামাজের পর তাঁর চোখে-মুখে আল্লাহর ভয় ফুটে উঠত। আমাশ (রহ.) বলেন, আমি কখনো কখনো ইবরাহিম (রহ.)-কে নামাজ পড়তে দেখতাম। তিনি আমাদের কাছে ফিরে এসে এমনভাবে কান্না করতেন যেন তিনি অসুস্থ।

ইবরাহিম ইবনে নাখয়ি (রহ.) খুব কম কথা বলতেন। আশআস ইবনে সাওয়ার (রহ.) বলেন, আমি ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.)-এর কাছে আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত বসেছিলাম। তিনি কোনো কথা বলেননি। তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা না হলে তিনি কথা বলতেন না। আল্লাহ তাঁকে উত্তম চরিত্র দান করেন। তিনি কারো সঙ্গে বিবাদ করতেন না, বিতর্ক করতেন না। ইবরাহিম নাখয়ি (রহ.) ও তাঁর স্ত্রী প্রত্যেক বৃহস্পতিবার কান্না করতেন। তারা বলতেন, আজ আমাদের আমল আল্লাহর দরবারে পেশ করা হবে।

মহান এই মনীষী ৯৬ হিজরিতে কুফায় ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৯ বছর। আল্লাহ তাঁর কবরকে শীতল করুন। আমিন।

সূত্র : সিয়ারু আলামিন নুবালা : ৪/৫২১; আল আনসাব : ১৩/৬৩।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৩৮ মিনিট আগে | পর্যটন

জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান
জনকণ্ঠ পত্রিকাটি যৌথ প্রযোজনায় ডাকাতি হয়ে গেছে : জাহেদ উর রহমান

৪৫ মিনিট আগে | টক শো

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র
নগরীর ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করতে হবে: চসিক মেয়র

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান
এশিয়া কাপের প্রাথমিক দলে সৌম্য-শান্ত-সোহান

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...
চুরি করে ক্লান্ত হয়ে গৃহস্তের বাড়িতেই ঘুমিয়ে পড়ল চোর, তারপর...

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার
মাদক-অস্ত্র শনাক্তে কক্সবাজার রেল স্টেশনে বসলো স্ক্যানার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং
মুশফিকুল ফজল আনসারীর কথায় বিটিভিতে থিম সং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক
৩ মাসের সাজা থেকে বাঁচতে তিন বছর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ
নাগেশ্বরীতে মাদকবিরোধী সমাবেশে শহীদদের স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিমতীরে দুই ফিলিস্তিনি যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা
বরগুনায় ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জেলা ট্রাস্কফোর্স কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ
তরুণদের মাঝে নারিকেল চারা বিতরণ ও ধান আবাদে প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি
তিন ক্লাবের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন অ্যান্টনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
হাসিনা ও তার দোসরদের অবৈধ সম্পদের হিসাব নিতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম