শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

সুলতান যওক নদভী (১৯৩৭-২০২৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামী পণ্ডিত। তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সভাপতি, জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও মহাপরিচালক এবং বিশ্ব মুসলিম লীগের বাংলাদেশ শাখার প্রধান। তিনি কওমি মাদরাসার প্রথম আলেম হিসেবে কওমি মাদরাসার শিক্ষা সংস্কার আন্দোলনের অগ্রদূত এবং আরবি ভাষায় দক্ষতা ও সাহিত্য অবদানের জন্য পরিচিত ছিলেন।

আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ছিলেন বহুপ্রতিভার অধিকারী একজন আল্লাহভীরু আলেম। যুগশ্রেষ্ঠ মনীষীদের সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছেন ইলম ও আমলে। জ্যোতির্ময় চাহনি, মুগ্ধকর কথা ও নিখুঁত হস্তলিপিতে অনন্য ছিলেন তিনি। কোরআন, তাফসির, হাদিস, ফিকাহ, ভাষা, সাহিত্যসহ জ্ঞানের নানা শাখায় বিচরণ ছিল তাঁর। আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ১৯৩৯ সালে কক্সবাজারের মহেশখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা সুফি আবুল খায়ের, মা রূহ আফজা বেগম। শৈশবেই তাঁর মা ইন্তেকাল করেন। তাঁর শ্রদ্ধেয় নানা সুফি মকবুল আহমদ ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা যফর আহমদ উসমানি (রহ.) ও হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভি (রহ.)-এর খলিফা।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পড়াশোনা সম্পন্ন করেন মহেশখালীতেই। সেখানকার গোরকঘাটা জামিয়া আরাবিয়া ইসলামিয়া  মাদরাসায় পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। এরপর নতুন বাজারের এমদাদিয়া কাসেমুল উলুম মাদরাসায় হেদায়াতুন্নাহু পড়েন। এরপর ঝাপুয়া আশরাফুল উলুম মাদরাসায় কানজুদ দাকায়েক পর্যন্ত তিন বছর পড়েন। এরপর ১৩৭২ হিজরিতে জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ায় ভর্তি হন। সেখানে ছয় বছর লেখাপড়া করে ১৯৫৯ সালে দাওরায়ে হাদিস উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম স্থান অধিকার করেন। সেখানে তাঁর ওস্তাদদের মধ্যে ছিলেন আল্লামা মুফতি আজিজুল হক (রহ.), আল্লামা ইমাম আহমদ (রহ.), আল্লামা হাজি ইউনুস (রহ.), আল্লামা আমির হোসাইন (রহ.), আল্লামা ইসহাক আল-গাজী (রহ.), মুফতি ইবরাহিম (রহ.), আল্লামা আলী আহমদ বোয়ালভি (রহ.) ও শাইখুল হাদিস আল্লামা ইহসানুল হক সন্দ্বিপী (রহ.) প্রমুখ।

আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা শেষে দীর্ঘ ৬০ বছরের বেশি সময় তিনি শিক্ষকতা করেছেন। এ সময় তিনি কোরআন, হাদিস, ফিকাহ, আরবি ভাষা, সাহিত্যসহ ইসলামী শিক্ষার নানা বিষয়ে পাঠদান করেন। চট্টগ্রামের বরশতনগরের রশিদিয়া মাদরাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর তিনি মাওলানা আতহার আলী (রহ.)-এর আহ্বানে কিশোরগঞ্জের জামিয়া ইমদাদিয়ায় শিক্ষকতা করেন। পরে নিজ শ্বশুর মাওলানা আলী আহমদ বোয়ালভী (রহ.)-এর প্রতিষ্ঠিত হুসাইনিয়া মাদরাসা কিছুদিন পরিচালনা করেন। এরপর চট্টগ্রামের জামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরে শিক্ষকতা করেন। অতঃপর ১৩৮১ হিজরি সনে জামিয়া পটিয়া থেকে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর দুই ধাপে ১৭ বছর তিনি পটিয়া মাদরাসায় শিক্ষক ছিলেন। এরপর ১৯৮৫ সালে মুফাক্কিরে ইসলাম আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.)-এর পরামর্শক্রমে আরবি ভাষায় প্রাধান্য ও আধুনিক শিক্ষার সংযোজনে চট্টগ্রামে জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। এর মধ্যে কয়েক মাস তিনি ভারতের দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায় শিক্ষকতা করেন।

আরবি ভাষা ও সাহিত্যে ব্যুৎপত্তি অর্জনের পাশাপাশি গত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসদের কাছ থেকে হাদিসের এজাজত গ্রহণ করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, ১৯৭৭ সালে শাইখুল হাদিস আল্লামা জাকারিয়া কান্ধলভী (রহ.), ১৯৭৮ সালে হাকিমুল ইসলাম কারি মুহাম্মদ তাইয়েব (রহ.), হাফিজুল হাদিস আল্লামা আবদুল্লাহ দরখাস্তি (রহ.) (১৩৯০ হি.), আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) (১৪০১ হি.), খাতুমুল মুহাদ্দিসিন আল্লামা আবদুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ (রহ.) (১৪১৩ হি.), আল্লামা আশেক এলাহি বারনি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা ইউসুফ বিন্নুরি (রহ.) (১৯৫৭), আল্লামা মাহমুদ হাসান গঙ্গুহি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা মনজুর নুমানি (রহ.) (১৪০১ হি.) ও জামিয়া আশরাফিয়া লাহোরের সাবেক শাইখুল হাদিস মাওলানা উবায়দুল্লাহ বিন মুফতি মুহাম্মদ হাসান অমৃতসারি (রহ.) প্রমুখ।

তাঁর উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী (রহ.), অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলীল, মুফতি শামসুদ্দীন জিয়া, মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ, সাবেক এমপি মাওলানা আতাউর রহমান খান (রহ.), মাওলানা ড. জসিমুদ্দীন নদভী (রহ.), মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, অস্ট্রেলিয়ার দাঈ ড. রশিদ রাশেদ, ড. রশিদ জাহেদ, দারুল উলুম করাচির মুহাদ্দিস জাহেদ কাউসার, দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামার শিক্ষক ইকবাল নদভী ও মাসউদ সালাম নদভী প্রমুখ।

১৯৮১ সালে ভারতের নদওয়াতুল উলামায় অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। এ সময় তিনি দীর্ঘ দুই মাস সেখানে অবস্থান করেন এবং মাধ্যমিক স্তরে অনুবাদ বিষয়ে পাঠদান করেন। এই প্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা না করলেও বিশ্বখ্যাত দাঈ আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) তাঁকে সম্মানসূচক নদভী উপাধি দেন এবং নামের শেষে তা ব্যবহারের নির্দেশ দেন।

১৯৮৬ সালে আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সংস্থা (রাবেতাতুল আদব আল-ইসলামী)-এর ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও বাংলাদেশ ব্যুরো চিফ নিযুক্ত হন। ১৯৯০ সালের ১২ আগস্ট মক্কায় মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগ আয়োজিত সম্মেলনে অংশ নেন এবং পবিত্র কাবাঘরে প্রবেশ করে নামাজ পড়ার বিরল সুযোগ লাভ করেন। ১৪২৯ হিজরিতে তাঁকে তৎকালীন সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ পবিত্র কাবাঘরের গিলাফ উপহার দেন।

তিনি  ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, লিবিয়া, তুরস্ক, মিসর, শ্রীলঙ্কা, কুয়েত, আফগানিস্তান, মরক্কো, ওমান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামী শিক্ষাবিষয়ক গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন।

আরবি ও উর্দু ভাষায় লেখা তাঁর অর্ধশতাধিক গ্রন্থ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—নুখবাতুল আহাদিস, শরহু জাদুত তালিবিন, শাজারাত মিনান নুসুস আল-আদাবিয়্যাহ, আত-তালিকাত আল-আসারিয়্যাহ আলাল মাকামাত, রিহলাতি ইলা আরদিল জিহাদ, কুল্লিয়াতে যওক, জামে যওক, আল-খুতাবুল মিনবারিয়্যাহ আল-আাারিয়্যাহ, দাওয়াতুল ইসলাহি ওয়াত তাতবির ফি মিনহাজিত তালিম, সাফহাতুন মিন হায়াতি, ইশরুনা দারসা, আল-কিরাআতুল আরাবিয়্যাহ, আত-তরিক ইলাল ইনশা, কালিমাত আদাবিয়্যাহ ফিকরিয়্যাহ, আল-জানিবুল বালাগি ফি শিরিল মুতানাব্বি, আত-তালিকাত আন-নদবিয়্যাহ আলাল হামাজাত আন-নববিয়্যাহ, আল-মুখতারাত আল-শিরিয়্যাহ, কন্দে খামাহ শরহে উর্দু পন্দে নামাহ।

ইসলামী শিক্ষা, দাওয়াত ও তাবলিগের প্রাণপুরুষ আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী (রহ.) শুক্রবার (২ মে) রাত ১টার দিকে চট্টগ্রামের এভারকেয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। পরদিন শনিবার জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং মাদরাসার কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।

তথ্যসূত্র : মরহুমের আত্মজীবনী গ্রন্থ ‘আমার জীবনকথা’ ও অন্যান্য প্রবন্ধ-নিবন্ধ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
সর্বশেষ খবর
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নেওয়ার সময় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা
চতুর্থ টেস্টের আগে ভারত শিবিরে চোটের হানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা
শাকিব খানের ছবি নিয়ে ফেসবুকে তুমুল আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়িতে সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জুলাই আন্দোলনের শহীদ রাব্বীর পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হলেন সাব্বিরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫
ইন্দোনেশিয়ায় মাঝসমুদ্রে যাত্রীবাহী জাহাজে অগ্নিকাণ্ড, নিহত অন্তত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড
হ্যাটট্রিক হারে বিদায় জিম্বাবুয়ের, ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউজিল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা