শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আল্লামা সুলতান যওক নদভী (রহ.)-এর সংক্ষিপ্ত জীবনালেখ্য

সুলতান যওক নদভী (১৯৩৭-২০২৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশি ইসলামী পণ্ডিত। তিনি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা এবং প্রতিষ্ঠাকালীন মহাসচিব, আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সভাপতি, জামেয়া দারুল মাআরিফ আল ইসলামিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও মহাপরিচালক এবং বিশ্ব মুসলিম লীগের বাংলাদেশ শাখার প্রধান। তিনি কওমি মাদরাসার প্রথম আলেম হিসেবে কওমি মাদরাসার শিক্ষা সংস্কার আন্দোলনের অগ্রদূত এবং আরবি ভাষায় দক্ষতা ও সাহিত্য অবদানের জন্য পরিচিত ছিলেন।

আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ছিলেন বহুপ্রতিভার অধিকারী একজন আল্লাহভীরু আলেম। যুগশ্রেষ্ঠ মনীষীদের সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছেন ইলম ও আমলে। জ্যোতির্ময় চাহনি, মুগ্ধকর কথা ও নিখুঁত হস্তলিপিতে অনন্য ছিলেন তিনি। কোরআন, তাফসির, হাদিস, ফিকাহ, ভাষা, সাহিত্যসহ জ্ঞানের নানা শাখায় বিচরণ ছিল তাঁর। আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী ১৯৩৯ সালে কক্সবাজারের মহেশখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা সুফি আবুল খায়ের, মা রূহ আফজা বেগম। শৈশবেই তাঁর মা ইন্তেকাল করেন। তাঁর শ্রদ্ধেয় নানা সুফি মকবুল আহমদ ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা যফর আহমদ উসমানি (রহ.) ও হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভি (রহ.)-এর খলিফা।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পড়াশোনা সম্পন্ন করেন মহেশখালীতেই। সেখানকার গোরকঘাটা জামিয়া আরাবিয়া ইসলামিয়া  মাদরাসায় পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। এরপর নতুন বাজারের এমদাদিয়া কাসেমুল উলুম মাদরাসায় হেদায়াতুন্নাহু পড়েন। এরপর ঝাপুয়া আশরাফুল উলুম মাদরাসায় কানজুদ দাকায়েক পর্যন্ত তিন বছর পড়েন। এরপর ১৩৭২ হিজরিতে জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ায় ভর্তি হন। সেখানে ছয় বছর লেখাপড়া করে ১৯৫৯ সালে দাওরায়ে হাদিস উত্তীর্ণ হন এবং প্রথম স্থান অধিকার করেন। সেখানে তাঁর ওস্তাদদের মধ্যে ছিলেন আল্লামা মুফতি আজিজুল হক (রহ.), আল্লামা ইমাম আহমদ (রহ.), আল্লামা হাজি ইউনুস (রহ.), আল্লামা আমির হোসাইন (রহ.), আল্লামা ইসহাক আল-গাজী (রহ.), মুফতি ইবরাহিম (রহ.), আল্লামা আলী আহমদ বোয়ালভি (রহ.) ও শাইখুল হাদিস আল্লামা ইহসানুল হক সন্দ্বিপী (রহ.) প্রমুখ।

আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা শেষে দীর্ঘ ৬০ বছরের বেশি সময় তিনি শিক্ষকতা করেছেন। এ সময় তিনি কোরআন, হাদিস, ফিকাহ, আরবি ভাষা, সাহিত্যসহ ইসলামী শিক্ষার নানা বিষয়ে পাঠদান করেন। চট্টগ্রামের বরশতনগরের রশিদিয়া মাদরাসায় শিক্ষকতার মাধ্যমে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর তিনি মাওলানা আতহার আলী (রহ.)-এর আহ্বানে কিশোরগঞ্জের জামিয়া ইমদাদিয়ায় শিক্ষকতা করেন। পরে নিজ শ্বশুর মাওলানা আলী আহমদ বোয়ালভী (রহ.)-এর প্রতিষ্ঠিত হুসাইনিয়া মাদরাসা কিছুদিন পরিচালনা করেন। এরপর চট্টগ্রামের জামিয়া আজিজুল উলুম বাবুনগরে শিক্ষকতা করেন। অতঃপর ১৩৮১ হিজরি সনে জামিয়া পটিয়া থেকে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর দুই ধাপে ১৭ বছর তিনি পটিয়া মাদরাসায় শিক্ষক ছিলেন। এরপর ১৯৮৫ সালে মুফাক্কিরে ইসলাম আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.)-এর পরামর্শক্রমে আরবি ভাষায় প্রাধান্য ও আধুনিক শিক্ষার সংযোজনে চট্টগ্রামে জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। এর মধ্যে কয়েক মাস তিনি ভারতের দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামায় শিক্ষকতা করেন।

আরবি ভাষা ও সাহিত্যে ব্যুৎপত্তি অর্জনের পাশাপাশি গত শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিসদের কাছ থেকে হাদিসের এজাজত গ্রহণ করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, ১৯৭৭ সালে শাইখুল হাদিস আল্লামা জাকারিয়া কান্ধলভী (রহ.), ১৯৭৮ সালে হাকিমুল ইসলাম কারি মুহাম্মদ তাইয়েব (রহ.), হাফিজুল হাদিস আল্লামা আবদুল্লাহ দরখাস্তি (রহ.) (১৩৯০ হি.), আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) (১৪০১ হি.), খাতুমুল মুহাদ্দিসিন আল্লামা আবদুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ (রহ.) (১৪১৩ হি.), আল্লামা আশেক এলাহি বারনি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা ইউসুফ বিন্নুরি (রহ.) (১৯৫৭), আল্লামা মাহমুদ হাসান গঙ্গুহি (রহ.) (১৪১৮ হি.), আল্লামা মনজুর নুমানি (রহ.) (১৪০১ হি.) ও জামিয়া আশরাফিয়া লাহোরের সাবেক শাইখুল হাদিস মাওলানা উবায়দুল্লাহ বিন মুফতি মুহাম্মদ হাসান অমৃতসারি (রহ.) প্রমুখ।

তাঁর উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী (রহ.), অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আল্লামা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলীল, মুফতি শামসুদ্দীন জিয়া, মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ, সাবেক এমপি মাওলানা আতাউর রহমান খান (রহ.), মাওলানা ড. জসিমুদ্দীন নদভী (রহ.), মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, অস্ট্রেলিয়ার দাঈ ড. রশিদ রাশেদ, ড. রশিদ জাহেদ, দারুল উলুম করাচির মুহাদ্দিস জাহেদ কাউসার, দারুল উলুম নদওয়াতুল উলামার শিক্ষক ইকবাল নদভী ও মাসউদ সালাম নদভী প্রমুখ।

১৯৮১ সালে ভারতের নদওয়াতুল উলামায় অনুষ্ঠিত একটি আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। এ সময় তিনি দীর্ঘ দুই মাস সেখানে অবস্থান করেন এবং মাধ্যমিক স্তরে অনুবাদ বিষয়ে পাঠদান করেন। এই প্রতিষ্ঠানে আনুষ্ঠানিক পড়াশোনা না করলেও বিশ্বখ্যাত দাঈ আল্লামা আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) তাঁকে সম্মানসূচক নদভী উপাধি দেন এবং নামের শেষে তা ব্যবহারের নির্দেশ দেন।

১৯৮৬ সালে আন্তর্জাতিক ইসলামী সাহিত্য সংস্থা (রাবেতাতুল আদব আল-ইসলামী)-এর ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও বাংলাদেশ ব্যুরো চিফ নিযুক্ত হন। ১৯৯০ সালের ১২ আগস্ট মক্কায় মুসলিম ওয়ার্ল্ড লিগ আয়োজিত সম্মেলনে অংশ নেন এবং পবিত্র কাবাঘরে প্রবেশ করে নামাজ পড়ার বিরল সুযোগ লাভ করেন। ১৪২৯ হিজরিতে তাঁকে তৎকালীন সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ পবিত্র কাবাঘরের গিলাফ উপহার দেন।

তিনি  ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, লিবিয়া, তুরস্ক, মিসর, শ্রীলঙ্কা, কুয়েত, আফগানিস্তান, মরক্কো, ওমান, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, বেলজিয়াম, ইংল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ইসলামী শিক্ষাবিষয়ক গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন।

আরবি ও উর্দু ভাষায় লেখা তাঁর অর্ধশতাধিক গ্রন্থ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—নুখবাতুল আহাদিস, শরহু জাদুত তালিবিন, শাজারাত মিনান নুসুস আল-আদাবিয়্যাহ, আত-তালিকাত আল-আসারিয়্যাহ আলাল মাকামাত, রিহলাতি ইলা আরদিল জিহাদ, কুল্লিয়াতে যওক, জামে যওক, আল-খুতাবুল মিনবারিয়্যাহ আল-আাারিয়্যাহ, দাওয়াতুল ইসলাহি ওয়াত তাতবির ফি মিনহাজিত তালিম, সাফহাতুন মিন হায়াতি, ইশরুনা দারসা, আল-কিরাআতুল আরাবিয়্যাহ, আত-তরিক ইলাল ইনশা, কালিমাত আদাবিয়্যাহ ফিকরিয়্যাহ, আল-জানিবুল বালাগি ফি শিরিল মুতানাব্বি, আত-তালিকাত আন-নদবিয়্যাহ আলাল হামাজাত আন-নববিয়্যাহ, আল-মুখতারাত আল-শিরিয়্যাহ, কন্দে খামাহ শরহে উর্দু পন্দে নামাহ।

ইসলামী শিক্ষা, দাওয়াত ও তাবলিগের প্রাণপুরুষ আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভী (রহ.) শুক্রবার (২ মে) রাত ১টার দিকে চট্টগ্রামের এভারকেয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন। পরদিন শনিবার জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়া প্রাঙ্গণে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং মাদরাসার কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।

তথ্যসূত্র : মরহুমের আত্মজীবনী গ্রন্থ ‘আমার জীবনকথা’ ও অন্যান্য প্রবন্ধ-নিবন্ধ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মক্কা-মদিনায় বাঙালি শাসকের মাদরাসা প্রতিষ্ঠা
মক্কা-মদিনায় বাঙালি শাসকের মাদরাসা প্রতিষ্ঠা
জ্ঞানের সন্ধানে মুসা (আ.)-এর ঐতিহাসিক সফর
জ্ঞানের সন্ধানে মুসা (আ.)-এর ঐতিহাসিক সফর
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২২০৩ হজযাত্রী
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
সর্বশেষ খবর
লিটনকে অধিনায়ক করে আমিরাত ও পাকিস্তান সফরের দল ঘোষণা
লিটনকে অধিনায়ক করে আমিরাত ও পাকিস্তান সফরের দল ঘোষণা

৩৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
সীমান্তে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

'আগে হাসিনার বিচার ও সংস্কার হবে, তারপর নির্বাচন'
'আগে হাসিনার বিচার ও সংস্কার হবে, তারপর নির্বাচন'

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়
নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি
ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র
ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১
আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা
কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি
নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ