শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

মুফতি সাইফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা কেবল আত্মিক ও নৈতিক উন্নতির দিশা দেয় না, বরং রাষ্ট্র, সমাজ, রাজনীতি ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা প্রদান করে। আত্মরক্ষা ও উম্মাহর স্বাধীনতা রক্ষার্থে সামরিক শক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। ইসলাম কখনো আক্রমণাত্মক আগ্রাসনের পক্ষে নয়, তবে ইসলাম আত্মরক্ষার জন্য শক্তিশালী সামরিক কাঠামো গড়ে তোলা অপরিহার্য বলে মনে করে।

পবিত্র কোরআনে সামরিক শক্তির নির্দেশনা

সুরা আনফালের ৬০ নং আয়াতে সরাসরি সামরিক প্রস্তুতির আদেশ দিয়ে বলা হয়েছে : ‘তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যথাসাধ্য শক্তি ও যুদ্ধঘোড়া প্রস্তুত রাখো, যার দ্বারা আল্লাহর ও তোমাদের শত্রুদের ভয়ভীতি দেখাতে পারো।’ তাফসিরে ইবন কাসিরে এ আয়াত ব্যাখ্যায় লেখা হয়েছে, ‘শক্তি বলতে এমন সব উপাদান বোঝানো হয়েছে, যা দ্বারা আল্লাহর ও মুসলমানদের শত্রুদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গঠন করা যায়।’ (তাফসির ইবন কাসির, আনফাল : ৬০)

এই আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম কুরতুবি বলেন, ‘এই আয়াতে স্পষ্টভাবে প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির নির্দেশ রয়েছে এবং যুদ্ধশিল্প ও সমর কৌশল শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে।’

হাদিসের আলোকে সামরিক প্রস্তুতি

রাসুল (সা.) নিজ হাতে একাধিক যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন এবং সাহাবিদের সর্বোচ্চ সামরিক প্রস্তুতির নির্দেশ দিয়েছেন। ধন-সম্পদ ব্যয় করে শক্তি অর্জনের উৎসাহ দিয়ে তিনি বলেছেন : ‘জেনে রাখো, শক্তি হলো তীর নিক্ষেপ; জেনে রাখো, শক্তি হলো তীর নিক্ষেপ; জেনে রাখো, শক্তি হলো তীর নিক্ষেপ।’
(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১৯১৭)

এই হাদিস থেকে স্পষ্ট হয় যে রাসুল (সা.) যেকোনো সময় শত্রুর মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। যুদ্ধবিদ্যা রপ্ত করার ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘যে তীর-ধনুক চালানো শিখে তা ভুলে যায়, সে আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৯১৯)

এই হাদিস সামরিক কলাকৌশলের গুরুত্ব এবং তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তা স্পষ্ট করে।

সামরিক শক্তির ব্যাপারে সাহাবায়ে কিরামের দৃষ্টিভঙ্গি

খালিদ ইবন ওয়ালিদ (রা.), যাকে ‘সাইফুল্লাহ’ বা আল্লাহর তরবারি বলা হতো।

তিনি যুদ্ধ প্রস্তুতিকে কেবল সামরিক কার্যকলাপ হিসেবে নয়, বরং ঈমানী কর্তব্য হিসেবেও দেখতেন। তিনি বলতেন, ‘আমি এমন রাতে ঘুমাই না, যখন আমার তরবারি আমার বালিশের নিচে না থাকে।’ (হুসায়ন হায়কাল রচিত হায়াতে খালিদ ইবন ওয়ালিদ)

অর্ধ পৃথিবীর শাসনকারী দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলতেন, ‘তোমরা তোমাদের সন্তানদের সাঁতার, তীরন্দাজি ও ঘোড়ায় চড়ার শিক্ষা দাও।’ (ইবনুল কাইয়্যিম জাযিয়্যাহ রচিত তুহফাতুল মাউদুল বি আহকামিল মাওলুদ, পৃষ্ঠা-২২)

উমর (রা.)-এর কথাটি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার ভবিষ্যৎ গঠনে প্রাথমিক পর্যায়ে সামরিক প্রস্তুতির প্রতি দিকনির্দেশ করে।

ইতিহাস বলে খিলাফতের সোনালি যুগে মুসলিম সেনাবাহিনী ছিল সময়ের সবচেয়ে প্রশিক্ষিত ও শৃঙ্খলিত বাহিনী।

খলিফা হারুনুর রশীদ তাঁর সেনাবাহিনীকে এতটাই আধুনিক করেছিলেন যে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যও তার ভয়ে তটস্থ থাকত। সমকালীন আলেমদের ভাষ্য : বিগত শতাব্দীর বিশ্বনন্দিত মুসলিম স্কলার শায়খ আবুল হাসান আলী নদভী (রহ.) বলেন, ‘উম্মাহর দুর্বলতা কেবল আধ্যাত্মিক বা নৈতিক নয়, সামরিক ও কৌশলগত প্রস্তুতির ঘাটতিই তার পতনের মূল কারণ।’ (নাজরাতুন ফি তারিখিল ইসলাম)

মিসরের আল আযহার থেকে শিক্ষা নিয়ে বের হয়ে সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজের কণ্ঠ হয়ে ওঠা ব্যক্তিত্ব ড. ইউসুফ আল-কারাযাভী (রহ.) বলেন, ‘প্রতিরক্ষা খাতে দুর্বলতা মানেই পুরো মুসলিম বিশ্বকে শত্রুদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া।’ (আল-ইসলাম ওয়া আত-তাহাদ্দিয়াত আল-মুআসিরাহ, পৃষ্ঠা-১২৯)

আজকের বিশ্বে সামরিক শক্তি কেবল অস্ত্রভিত্তিক নয়, বরং প্রযুক্তি, সাইবার নিরাপত্তা, গোয়েন্দা শক্তি ও মনস্তাত্ত্বিক প্রস্তুতির পাশাপাশি অর্থনৈতিক সক্ষমতাও এর অন্তর্ভুক্ত। ইসলামী রাষ্ট্রগুলোর উচিত আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর সামরিক প্রস্তুতি নেওয়া। প্রতিরক্ষা খাতে গবেষণা ও উদ্ভাবনে বিনিয়োগ করা। যৌথ মুসলিম প্রতিরক্ষা জোট গঠন করা। নিজ নিজ দেশের অর্থনৈতিক ভিত দৃঢ়করণে মনোযোগী হওয়া।

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের ২০২৪ সালের তথ্য মতে সামরিক শক্তিতে শীর্ষ পাঁচ মুসলিম দেশ

তুরস্ক : বৈশ্বিক সামরিক র‌্যাংকে অষ্টম, বার্ষিক সামরিক বাজেট ২৬ বিলিয়ন ডলার, সেনাবাহিনীর আকার আট লাখের বেশি, তাদের নিজস্ব ড্রোন প্রযুক্তিসহ ন্যাটোর সদস্য পদ রয়েছে।

পাকিস্তান : বৈশ্বিক সামরিক র‌্যাংকে নবম, বার্ষিক সামরিক বাজেট ১০.৪ বিলিয়ন ডলার, সেনাবাহিনীর আকার ১০ লাখের বেশি, পারমাণবিক শক্তিধর হওয়ার পাশাপাশি তাদের নিজস্ব ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি রয়েছে।

ইরান : বৈশ্বিক সামরিক র‌্যাংকে ১৪তম, বার্ষিক সামরিক বাজেট ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি, সেনাবাহিনীর আকার ১০ লাখের বেশি, তাদের অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র ও আঞ্চলিক মিলিশিয়া সমর্থন রয়েছে।

মিশর : বৈশ্বিক সামরিক র‌্যাংকে ১৫তম, বার্ষিক সামরিক বাজেট ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি, সেনাবাহিনীর আকার ৯ লাখের বেশি, তাদের সুয়েজ ক্যানালের কৌশলগত শক্তি রয়েছে।

সৌদি আরব : বৈশ্বিক সামরিক র‌্যাংকে ২২তম, বার্ষিক সামরিক বাজেট ৬৯ বিলিয়ন ডলার, সেনাবাহিনীর আকার দুই লাখের বেশি, তাদের বিশাল সামরিক বাজেটের পাশাপাশি আমেরিকান অস্ত্রের সংগ্রহশালা থাকলেও নিজেদের আধুনিক বাহিনী হিসেবে এখনো প্রস্তুত করতে পারেনি।

কোরআন-হাদিস, সাহাবায়ে কিরাম ও ইসলামী ইতিহাসের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে শক্তিশালী সেনাবাহিনী গঠন করা শুধু সাময়িক প্রয়োজন নয়, বরং এটি একটি কোরআন নির্দেশিত চিরন্তন কর্তব্যও বটে। তাই মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর উচিত সামরিক শক্তি অর্জনের মাধ্যমে কোরআনের এই নির্দেশ বাস্তবায়ন করা এবং বিশ্বে শান্তি ও ন্যায়ভিত্তিক ভারসাম্য রক্ষাকরণে আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

লেখক : প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও মুহাদ্দিস

এই বিভাগের আরও খবর
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
সর্বশেষ খবর
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে
গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে গাজীপুরে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
মাদ্রাসা শিক্ষককে কুপিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত
উল্লাপাড়ায় আদর্শ গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ১০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
ডেঙ্গু ও করোনার চিকিৎসায় নতুন নির্দেশনা জারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ
শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে