শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

সম্প্রতি বাংলাদেশের একজন বুদ্ধিজীবী কবি শরিয়ত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। এক অনুষ্ঠানে তাঁকে বলতে শোনা গেছে, শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে। শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে। তাঁর এমন বিতর্কিত মন্তব্যে প্রাজ্ঞ আলেমদের হতবাক করেছে, ব্যথিত করেছে।

ইসলামের প্রায়োগিক দিকগুলো ও বিধি-বিধানকে শরিয়ত বলা হয়। শরিয়তের প্রধান উৎস কোরআন ও সুন্নাহ। কোরআন ও সুন্নাহই শরিয়তের প্রধান ভিত্তি। কোরআন ও শরিয়তকে মুখোমুখি দাঁড় করানো নিতান্তই বোকামি ও নির্বুদ্ধিতা।


কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া বলেন, “শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক বিষয় আছে—অভিযোগটি ডাহা মিথ্যা। যারা শরিয়তকে কোরআনবিরোধী বলেছে, তাদের সমস্যা সম্ভবত দুটি। প্রথমত তারা হয়তো শরিয়তের উৎস সম্পর্কে অজ্ঞতা বা শরিয়াফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অজ্ঞতাবশত এসব বলছে। কেননা শরিয়তের প্রধান উৎসই হলো কোরআন ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ।

তাই এগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো কিছু শরিয়ত হতে পারে না। নতুবা আল্লাহর কোরআনকে নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে সেটার সঙ্গে শরিয়তের বিরোধিতার ভিত্তিহীন চিন্তা পোষণ করে। এটি মূলত ইচ্ছা করে ভুল ধরার মানসিকতা নিয়ে কথা বলা। বিতর্কিত মন্তব্যকারী ভ্রান্ত মতবাদ ‘লালনবাদে’ বিশ্বাসী বলে জানা যায়। ফলে তাঁর এমন মন্তব্যের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।”

আর তরুণ আলেম, গবেষক ও সংগঠক মুফতি রেজাউল করীম আবরারও এমন বক্তব্য প্রদানকারীর উদ্দেশ্য নিয়ে সংশয় পোষণ করেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও সুন্নাহ দিয়েই তো শরিয়ত। শরিয়তের কোনো বিধানই কোরআন-সুন্নাহর বাইরে নয়। যিনি মনে করছেন শরিয়ার অনেক বিধান কোরআনবিরোধী, উনি না বোঝেন কোরআন, না বোঝেন শরিয়ত। এটা হয়তো তাঁর অজ্ঞতা, নয়তো তাঁর উদ্দেশ্য ভালো নয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানে যাঁরা মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী, তাঁরা কোরআনের ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে নিজের যুক্তি ও ব্যাখ্যাকে প্রাধান্য দেন। তাঁর ব্যাখ্যা ও যুক্তির সঙ্গে শরিয়ার বিধান না মিললে মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী হয়ে গেছে! মূলত এই শ্রেণির মানুষ কোরআনের ব্যাখ্যায় সালাফের চিরায়ত রীতি ও পদ্ধতি ত্যাগ করেছে এবং নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে। এর মাধ্যমে তারা হেদায়েতের পরিবর্তে বিভ্রান্তির পথ বেছে নিয়েছে। তারা শুধু নিজেরাই বিভ্রান্ত হয়নি, বরং তা সমাজেও ছড়িয়ে দিচ্ছে।’

অধ্যাপক যাকারিয়া চমৎকারভাবে কোরআন ও শরিয়াহর সম্পর্ক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও শরিয়তের মধ্যে সম্পর্কে হচ্ছে খাঁটি ২৪ ক্যারেট গোল্ডের বার এবং তা থেকে গ্রহণ করা অলংকারের মতো। স্বর্ণ না থাকলে যেমন অলংকারের মূল্য নেই, তেমনি অলংকার না বানালে শুধু ক্যারেট গোল্ডের বারও ব্যবহার করা যায় না। তাই ইসলামের সৌন্দর্য হচ্ছে তার শরিয়ত। কোরআন দিয়েই শরিয়তের পত্তন হয়েছে।’ আল্লাহ বলেন, ‘তারপর আপনাকে আমরা শরিয়তের ওপর রেখেছি, সুতরাং আপনি শরিয়তের অনুসরণ করুন।’

(সুরা : জাসিয়া, আয়াত : ১৮)

আল্লাহ মানবজাতিকে দ্বিন ও শরিয়ত দান করেছেন ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির জন্য। শরিয়তই মানুষের সব অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। কেননা শরিয়তের প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে পাঁচটি বিষয়কে উল্লেখ করা হয়। তা হলো, দ্বিনের সুরক্ষা, জীবনের সুরক্ষা, জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের সুরক্ষা, সম্ভ্রম ও বংশধারার সুরক্ষা এবং সম্পদের সুরক্ষা। এর মাধ্যমে মূলত ইসলাম মানবজীবনে সব মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়াকে প্রশ্ন করেছিলাম, ‘শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে’ এমন কথা বলার সুযোগ আছে কি? তিনি বলেন, ‘মানুষের অধিকার কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হচ্ছে সেটাই মূল কথা। সাধারণত অধিকার বলতে বোঝায় প্রত্যেক মানুষ জন্মসূত্রে যেসব মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। যদি মানুষের অধিকার দ্বারা এগুলোই উদ্দেশ্য হয়, তবে ইসলামী শরিয়া মানুষকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে না, বরং তা মানুষের অধিকার রক্ষা করে।’

কোরআন ও শরিয়তকে যারা মুখোমুখি দাঁড় করায় এবং বলে, শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে তাদের ব্যাপারে শরিয়তের বিধান কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে ড. মুহাম্মাদ আবু বকর যাকারিয়া বলেন, প্রতিটি আইনের ব্যাখ্যা তার নিজস্ব ধারার লোকেরাই প্রদান করে থাকে। তাই শরিয়াহ আইনের উৎসর ব্যাখ্যা কেবল শরিয়াহ আইনে অভিজ্ঞ লোকেরাই প্রদান করার যোগ্যতা রাখেন। অন্য কেউ সেটা করলে অবশ্যই অনধিকার কাজ বিবেচিত হবে। আজ পর্যন্ত কোনো মুসলিম শরিয়ত বিশেষজ্ঞ শরিয়তকে কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেননি। যিনি শরিয়তের সঙ্গে কোরআনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের কথা বলেছেন তাঁর ব্যাপারে ইসলাম বলে—এটিরও দ্বিন রক্ষার নীতি অনুসারে বিচার হবে। সেটা অনুসারে প্রথমেই তাঁর ব্যাপারে দুটি শর্ত পূরণ করতে হবে, তাঁকে প্রথমে এ ব্যাপারে ইসলামী বিধান জানাতে হবে। তারপর তাঁর সন্দেহের ব্যাপারে আলোচনা করে যোগ্য শরিয়ত স্কলারদের মাধ্যমে সমাধান করার সুযোগ দেওয়া হবে। যখন জানা যাবে যে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে বিশাল জনগোষ্ঠীর মানুষের বিশ্বাসে আঘাত হানতে চলেছেন, তখন তাঁকে শাসকের পক্ষ থেকে তাঁর ঈমানের ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে। আর সেটার বিচারকার্য কোর্টের নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হবে।

একই প্রশ্নের উত্তরে মুফতি রেজাউল করীম আবরার বলেন, ‘ইসলাম ১৪০০ বছরে কখনো এত অসহায় হয়নি যে কোরআন বা শরিয়াহসংক্রান্ত কোনো বিষয়ের ব্যাখ্যা একজন লালনবাদী কবির কাছ থেকে নিতে হবে। বিশেষত যাঁর চিন্তা-ভাবনার কোনো নৈতিক ভিত্তি নেই এবং নিজেও পারস্পরিক বিরোধী কথা বলে বেড়ান।’ তবে তিনি বিতর্কিত মন্তব্যকারীর ভুল ভাঙানোর প্রস্তাব দিয়ে বলেন, ‘যদি তিনি জানতে আগ্রহী হন, আমরা তাঁকে জানাতে প্রস্তুত। আর যদি শরিয়ার কোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে তিনি আমাদের সঙ্গে ডিবেটও করতে চান, তাঁর ভুল ভেঙে দেওয়ার জন্য আমরা ডিবেট করতেও প্রস্তুত আছি।’

উভয় আলেম ধর্মপ্রাণ মানুষের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা জনসাধারণকে বলব, কোরআন ও শরিয়তের ব্যাপারে হক্কানি আলেমদের কথা ও ব্যাখ্যা অনুসরণ করতে হবে। যারা সালাফে পথ ও পদ্ধতি ত্যাগ করে ভিন্ন পথে চলে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে আটকে গেছে তাদের পরিহার করতে হবে। নতুবা দ্বিনদারির ক্ষেত্রে আমাদের সীমাহীন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
হজ কার্যক্রমে অংশ নিতে প্রথম পর্যায়ে অনুমতি পেল ১৫৫ এজেন্সি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি সরকার
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
সর্বশেষ খবর
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা

টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে এনসিপির বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

খবর

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারী শাসনে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ছাত্রশিবির
স্বৈরাচারী শাসনে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ছাত্রশিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সতর্কতা জারি
ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সতর্কতা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে যাওয়ার সময় আটক
ভারতে যাওয়ার সময় আটক

দেশগ্রাম

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

সুস্মিতার বায়না
সুস্মিতার বায়না

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

অনুপের রেখায় রিয়া
অনুপের রেখায় রিয়া

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা