শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

সম্প্রতি বাংলাদেশের একজন বুদ্ধিজীবী কবি শরিয়ত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। এক অনুষ্ঠানে তাঁকে বলতে শোনা গেছে, শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে। শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে। তাঁর এমন বিতর্কিত মন্তব্যে প্রাজ্ঞ আলেমদের হতবাক করেছে, ব্যথিত করেছে।

ইসলামের প্রায়োগিক দিকগুলো ও বিধি-বিধানকে শরিয়ত বলা হয়। শরিয়তের প্রধান উৎস কোরআন ও সুন্নাহ। কোরআন ও সুন্নাহই শরিয়তের প্রধান ভিত্তি। কোরআন ও শরিয়তকে মুখোমুখি দাঁড় করানো নিতান্তই বোকামি ও নির্বুদ্ধিতা।


কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া বলেন, “শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক বিষয় আছে—অভিযোগটি ডাহা মিথ্যা। যারা শরিয়তকে কোরআনবিরোধী বলেছে, তাদের সমস্যা সম্ভবত দুটি। প্রথমত তারা হয়তো শরিয়তের উৎস সম্পর্কে অজ্ঞতা বা শরিয়াফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অজ্ঞতাবশত এসব বলছে। কেননা শরিয়তের প্রধান উৎসই হলো কোরআন ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ।

তাই এগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো কিছু শরিয়ত হতে পারে না। নতুবা আল্লাহর কোরআনকে নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে সেটার সঙ্গে শরিয়তের বিরোধিতার ভিত্তিহীন চিন্তা পোষণ করে। এটি মূলত ইচ্ছা করে ভুল ধরার মানসিকতা নিয়ে কথা বলা। বিতর্কিত মন্তব্যকারী ভ্রান্ত মতবাদ ‘লালনবাদে’ বিশ্বাসী বলে জানা যায়। ফলে তাঁর এমন মন্তব্যের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।”

আর তরুণ আলেম, গবেষক ও সংগঠক মুফতি রেজাউল করীম আবরারও এমন বক্তব্য প্রদানকারীর উদ্দেশ্য নিয়ে সংশয় পোষণ করেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও সুন্নাহ দিয়েই তো শরিয়ত। শরিয়তের কোনো বিধানই কোরআন-সুন্নাহর বাইরে নয়। যিনি মনে করছেন শরিয়ার অনেক বিধান কোরআনবিরোধী, উনি না বোঝেন কোরআন, না বোঝেন শরিয়ত। এটা হয়তো তাঁর অজ্ঞতা, নয়তো তাঁর উদ্দেশ্য ভালো নয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানে যাঁরা মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী, তাঁরা কোরআনের ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে নিজের যুক্তি ও ব্যাখ্যাকে প্রাধান্য দেন। তাঁর ব্যাখ্যা ও যুক্তির সঙ্গে শরিয়ার বিধান না মিললে মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী হয়ে গেছে! মূলত এই শ্রেণির মানুষ কোরআনের ব্যাখ্যায় সালাফের চিরায়ত রীতি ও পদ্ধতি ত্যাগ করেছে এবং নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে। এর মাধ্যমে তারা হেদায়েতের পরিবর্তে বিভ্রান্তির পথ বেছে নিয়েছে। তারা শুধু নিজেরাই বিভ্রান্ত হয়নি, বরং তা সমাজেও ছড়িয়ে দিচ্ছে।’

অধ্যাপক যাকারিয়া চমৎকারভাবে কোরআন ও শরিয়াহর সম্পর্ক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও শরিয়তের মধ্যে সম্পর্কে হচ্ছে খাঁটি ২৪ ক্যারেট গোল্ডের বার এবং তা থেকে গ্রহণ করা অলংকারের মতো। স্বর্ণ না থাকলে যেমন অলংকারের মূল্য নেই, তেমনি অলংকার না বানালে শুধু ক্যারেট গোল্ডের বারও ব্যবহার করা যায় না। তাই ইসলামের সৌন্দর্য হচ্ছে তার শরিয়ত। কোরআন দিয়েই শরিয়তের পত্তন হয়েছে।’ আল্লাহ বলেন, ‘তারপর আপনাকে আমরা শরিয়তের ওপর রেখেছি, সুতরাং আপনি শরিয়তের অনুসরণ করুন।’

(সুরা : জাসিয়া, আয়াত : ১৮)

আল্লাহ মানবজাতিকে দ্বিন ও শরিয়ত দান করেছেন ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির জন্য। শরিয়তই মানুষের সব অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। কেননা শরিয়তের প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে পাঁচটি বিষয়কে উল্লেখ করা হয়। তা হলো, দ্বিনের সুরক্ষা, জীবনের সুরক্ষা, জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের সুরক্ষা, সম্ভ্রম ও বংশধারার সুরক্ষা এবং সম্পদের সুরক্ষা। এর মাধ্যমে মূলত ইসলাম মানবজীবনে সব মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়াকে প্রশ্ন করেছিলাম, ‘শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে’ এমন কথা বলার সুযোগ আছে কি? তিনি বলেন, ‘মানুষের অধিকার কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হচ্ছে সেটাই মূল কথা। সাধারণত অধিকার বলতে বোঝায় প্রত্যেক মানুষ জন্মসূত্রে যেসব মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। যদি মানুষের অধিকার দ্বারা এগুলোই উদ্দেশ্য হয়, তবে ইসলামী শরিয়া মানুষকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে না, বরং তা মানুষের অধিকার রক্ষা করে।’

কোরআন ও শরিয়তকে যারা মুখোমুখি দাঁড় করায় এবং বলে, শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে তাদের ব্যাপারে শরিয়তের বিধান কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে ড. মুহাম্মাদ আবু বকর যাকারিয়া বলেন, প্রতিটি আইনের ব্যাখ্যা তার নিজস্ব ধারার লোকেরাই প্রদান করে থাকে। তাই শরিয়াহ আইনের উৎসর ব্যাখ্যা কেবল শরিয়াহ আইনে অভিজ্ঞ লোকেরাই প্রদান করার যোগ্যতা রাখেন। অন্য কেউ সেটা করলে অবশ্যই অনধিকার কাজ বিবেচিত হবে। আজ পর্যন্ত কোনো মুসলিম শরিয়ত বিশেষজ্ঞ শরিয়তকে কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেননি। যিনি শরিয়তের সঙ্গে কোরআনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের কথা বলেছেন তাঁর ব্যাপারে ইসলাম বলে—এটিরও দ্বিন রক্ষার নীতি অনুসারে বিচার হবে। সেটা অনুসারে প্রথমেই তাঁর ব্যাপারে দুটি শর্ত পূরণ করতে হবে, তাঁকে প্রথমে এ ব্যাপারে ইসলামী বিধান জানাতে হবে। তারপর তাঁর সন্দেহের ব্যাপারে আলোচনা করে যোগ্য শরিয়ত স্কলারদের মাধ্যমে সমাধান করার সুযোগ দেওয়া হবে। যখন জানা যাবে যে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে বিশাল জনগোষ্ঠীর মানুষের বিশ্বাসে আঘাত হানতে চলেছেন, তখন তাঁকে শাসকের পক্ষ থেকে তাঁর ঈমানের ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে। আর সেটার বিচারকার্য কোর্টের নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হবে।

একই প্রশ্নের উত্তরে মুফতি রেজাউল করীম আবরার বলেন, ‘ইসলাম ১৪০০ বছরে কখনো এত অসহায় হয়নি যে কোরআন বা শরিয়াহসংক্রান্ত কোনো বিষয়ের ব্যাখ্যা একজন লালনবাদী কবির কাছ থেকে নিতে হবে। বিশেষত যাঁর চিন্তা-ভাবনার কোনো নৈতিক ভিত্তি নেই এবং নিজেও পারস্পরিক বিরোধী কথা বলে বেড়ান।’ তবে তিনি বিতর্কিত মন্তব্যকারীর ভুল ভাঙানোর প্রস্তাব দিয়ে বলেন, ‘যদি তিনি জানতে আগ্রহী হন, আমরা তাঁকে জানাতে প্রস্তুত। আর যদি শরিয়ার কোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে তিনি আমাদের সঙ্গে ডিবেটও করতে চান, তাঁর ভুল ভেঙে দেওয়ার জন্য আমরা ডিবেট করতেও প্রস্তুত আছি।’

উভয় আলেম ধর্মপ্রাণ মানুষের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা জনসাধারণকে বলব, কোরআন ও শরিয়তের ব্যাপারে হক্কানি আলেমদের কথা ও ব্যাখ্যা অনুসরণ করতে হবে। যারা সালাফে পথ ও পদ্ধতি ত্যাগ করে ভিন্ন পথে চলে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে আটকে গেছে তাদের পরিহার করতে হবে। নতুবা দ্বিনদারির ক্ষেত্রে আমাদের সীমাহীন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন