শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
শরিয়ত মানুষের অধিকার রক্ষা করে

সম্প্রতি বাংলাদেশের একজন বুদ্ধিজীবী কবি শরিয়ত নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। এক অনুষ্ঠানে তাঁকে বলতে শোনা গেছে, শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে। শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে। তাঁর এমন বিতর্কিত মন্তব্যে প্রাজ্ঞ আলেমদের হতবাক করেছে, ব্যথিত করেছে।

ইসলামের প্রায়োগিক দিকগুলো ও বিধি-বিধানকে শরিয়ত বলা হয়। শরিয়তের প্রধান উৎস কোরআন ও সুন্নাহ। কোরআন ও সুন্নাহই শরিয়তের প্রধান ভিত্তি। কোরআন ও শরিয়তকে মুখোমুখি দাঁড় করানো নিতান্তই বোকামি ও নির্বুদ্ধিতা।


কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া বলেন, “শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক বিষয় আছে—অভিযোগটি ডাহা মিথ্যা। যারা শরিয়তকে কোরআনবিরোধী বলেছে, তাদের সমস্যা সম্ভবত দুটি। প্রথমত তারা হয়তো শরিয়তের উৎস সম্পর্কে অজ্ঞতা বা শরিয়াফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অজ্ঞতাবশত এসব বলছে। কেননা শরিয়তের প্রধান উৎসই হলো কোরআন ও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ।

তাই এগুলোর সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো কিছু শরিয়ত হতে পারে না। নতুবা আল্লাহর কোরআনকে নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে সেটার সঙ্গে শরিয়তের বিরোধিতার ভিত্তিহীন চিন্তা পোষণ করে। এটি মূলত ইচ্ছা করে ভুল ধরার মানসিকতা নিয়ে কথা বলা। বিতর্কিত মন্তব্যকারী ভ্রান্ত মতবাদ ‘লালনবাদে’ বিশ্বাসী বলে জানা যায়। ফলে তাঁর এমন মন্তব্যের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে।”

আর তরুণ আলেম, গবেষক ও সংগঠক মুফতি রেজাউল করীম আবরারও এমন বক্তব্য প্রদানকারীর উদ্দেশ্য নিয়ে সংশয় পোষণ করেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও সুন্নাহ দিয়েই তো শরিয়ত। শরিয়তের কোনো বিধানই কোরআন-সুন্নাহর বাইরে নয়। যিনি মনে করছেন শরিয়ার অনেক বিধান কোরআনবিরোধী, উনি না বোঝেন কোরআন, না বোঝেন শরিয়ত। এটা হয়তো তাঁর অজ্ঞতা, নয়তো তাঁর উদ্দেশ্য ভালো নয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানে যাঁরা মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী, তাঁরা কোরআনের ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে নিজের যুক্তি ও ব্যাখ্যাকে প্রাধান্য দেন। তাঁর ব্যাখ্যা ও যুক্তির সঙ্গে শরিয়ার বিধান না মিললে মনে করেন শরিয়াহ কোরআনবিরোধী হয়ে গেছে! মূলত এই শ্রেণির মানুষ কোরআনের ব্যাখ্যায় সালাফের চিরায়ত রীতি ও পদ্ধতি ত্যাগ করেছে এবং নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেছে। এর মাধ্যমে তারা হেদায়েতের পরিবর্তে বিভ্রান্তির পথ বেছে নিয়েছে। তারা শুধু নিজেরাই বিভ্রান্ত হয়নি, বরং তা সমাজেও ছড়িয়ে দিচ্ছে।’

অধ্যাপক যাকারিয়া চমৎকারভাবে কোরআন ও শরিয়াহর সম্পর্ক তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘কোরআন ও শরিয়তের মধ্যে সম্পর্কে হচ্ছে খাঁটি ২৪ ক্যারেট গোল্ডের বার এবং তা থেকে গ্রহণ করা অলংকারের মতো। স্বর্ণ না থাকলে যেমন অলংকারের মূল্য নেই, তেমনি অলংকার না বানালে শুধু ক্যারেট গোল্ডের বারও ব্যবহার করা যায় না। তাই ইসলামের সৌন্দর্য হচ্ছে তার শরিয়ত। কোরআন দিয়েই শরিয়তের পত্তন হয়েছে।’ আল্লাহ বলেন, ‘তারপর আপনাকে আমরা শরিয়তের ওপর রেখেছি, সুতরাং আপনি শরিয়তের অনুসরণ করুন।’

(সুরা : জাসিয়া, আয়াত : ১৮)

আল্লাহ মানবজাতিকে দ্বিন ও শরিয়ত দান করেছেন ইহকালীন ও পরকালীন মুক্তির জন্য। শরিয়তই মানুষের সব অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। কেননা শরিয়তের প্রধান উদ্দেশ্য হিসেবে পাঁচটি বিষয়কে উল্লেখ করা হয়। তা হলো, দ্বিনের সুরক্ষা, জীবনের সুরক্ষা, জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেকের সুরক্ষা, সম্ভ্রম ও বংশধারার সুরক্ষা এবং সম্পদের সুরক্ষা। এর মাধ্যমে মূলত ইসলাম মানবজীবনে সব মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে। ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়াকে প্রশ্ন করেছিলাম, ‘শরিয়াহ মানুষের অধিকার হরণ করে’ এমন কথা বলার সুযোগ আছে কি? তিনি বলেন, ‘মানুষের অধিকার কথাটি দ্বারা কী বোঝানো হচ্ছে সেটাই মূল কথা। সাধারণত অধিকার বলতে বোঝায় প্রত্যেক মানুষ জন্মসূত্রে যেসব মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে। যদি মানুষের অধিকার দ্বারা এগুলোই উদ্দেশ্য হয়, তবে ইসলামী শরিয়া মানুষকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে না, বরং তা মানুষের অধিকার রক্ষা করে।’

কোরআন ও শরিয়তকে যারা মুখোমুখি দাঁড় করায় এবং বলে, শরিয়তে কোরআনবিরোধী অনেক কিছু আছে তাদের ব্যাপারে শরিয়তের বিধান কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে ড. মুহাম্মাদ আবু বকর যাকারিয়া বলেন, প্রতিটি আইনের ব্যাখ্যা তার নিজস্ব ধারার লোকেরাই প্রদান করে থাকে। তাই শরিয়াহ আইনের উৎসর ব্যাখ্যা কেবল শরিয়াহ আইনে অভিজ্ঞ লোকেরাই প্রদান করার যোগ্যতা রাখেন। অন্য কেউ সেটা করলে অবশ্যই অনধিকার কাজ বিবেচিত হবে। আজ পর্যন্ত কোনো মুসলিম শরিয়ত বিশেষজ্ঞ শরিয়তকে কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেননি। যিনি শরিয়তের সঙ্গে কোরআনের সাংঘর্ষিক অবস্থানের কথা বলেছেন তাঁর ব্যাপারে ইসলাম বলে—এটিরও দ্বিন রক্ষার নীতি অনুসারে বিচার হবে। সেটা অনুসারে প্রথমেই তাঁর ব্যাপারে দুটি শর্ত পূরণ করতে হবে, তাঁকে প্রথমে এ ব্যাপারে ইসলামী বিধান জানাতে হবে। তারপর তাঁর সন্দেহের ব্যাপারে আলোচনা করে যোগ্য শরিয়ত স্কলারদের মাধ্যমে সমাধান করার সুযোগ দেওয়া হবে। যখন জানা যাবে যে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে বিশাল জনগোষ্ঠীর মানুষের বিশ্বাসে আঘাত হানতে চলেছেন, তখন তাঁকে শাসকের পক্ষ থেকে তাঁর ঈমানের ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে। আর সেটার বিচারকার্য কোর্টের নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হবে।

একই প্রশ্নের উত্তরে মুফতি রেজাউল করীম আবরার বলেন, ‘ইসলাম ১৪০০ বছরে কখনো এত অসহায় হয়নি যে কোরআন বা শরিয়াহসংক্রান্ত কোনো বিষয়ের ব্যাখ্যা একজন লালনবাদী কবির কাছ থেকে নিতে হবে। বিশেষত যাঁর চিন্তা-ভাবনার কোনো নৈতিক ভিত্তি নেই এবং নিজেও পারস্পরিক বিরোধী কথা বলে বেড়ান।’ তবে তিনি বিতর্কিত মন্তব্যকারীর ভুল ভাঙানোর প্রস্তাব দিয়ে বলেন, ‘যদি তিনি জানতে আগ্রহী হন, আমরা তাঁকে জানাতে প্রস্তুত। আর যদি শরিয়ার কোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে তিনি আমাদের সঙ্গে ডিবেটও করতে চান, তাঁর ভুল ভেঙে দেওয়ার জন্য আমরা ডিবেট করতেও প্রস্তুত আছি।’

উভয় আলেম ধর্মপ্রাণ মানুষের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, ‘আমরা জনসাধারণকে বলব, কোরআন ও শরিয়তের ব্যাপারে হক্কানি আলেমদের কথা ও ব্যাখ্যা অনুসরণ করতে হবে। যারা সালাফে পথ ও পদ্ধতি ত্যাগ করে ভিন্ন পথে চলে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে আটকে গেছে তাদের পরিহার করতে হবে। নতুবা দ্বিনদারির ক্ষেত্রে আমাদের সীমাহীন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
সর্বশেষ খবর
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে
ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা বহাল তবিয়তে

নগর জীবন

তিন দশক ধরে অসিদের দখলে
তিন দশক ধরে অসিদের দখলে

মাঠে ময়দানে