শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

নতুন সাজে পর্যটনকেন্দ্রগুলো

ঈদে ভ্রমণ পিয়াসুদের জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন সাজে পর্যটনকেন্দ্রগুলো

ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের বরণে পুরো প্রস্তুতি নিয়েছে দেশের প্রধান প্রধান পর্যটন কেন্দ্রগুলো। সাজিয়ে-গুছিয়ে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাবলয়ে আনা হয়েছে এগুলো। এই সঙ্গে ভ্রমণপিয়াসুদের চাহিদা পূরণ করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

আমাদের বান্দরবান প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এবার পার্বত্য জেলা বান্দরবানে প্রায় ১০ লাখ পর্যটক আগমনের আশা করছেন পর্যটনসংশ্লিষ্টরা। পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে নতুন সাজে সেজেছে পাহাড়কন্যা বান্দরবান। এখানে ভ্রমণপিয়াসুদের জন্য রয়েছে প্রাকৃতিক ঝরনা, পাহাড়ের ওপর লেক, দিগন্তছোঁয়া পাহাড়, ১১ আদিবাসীর বৈচিত্র্যময় কৃষ্টি-সংস্কৃতি। পাহাড়-খরস্রোতা নদী আর দিগন্তবিস্তৃত সবুজ বনানী মিলিয়ে যে কোনো মানুষকে কাছে টানতে সক্ষম এসব জায়গা। এখানকার

উল্লেখযোগ্য পর্যটন কেন্দ্র মেঘালয়ে রয়েছে দুটি ঝুলন্ত সেতু, যা দেশের অন্য কোথাও নেই। আরও রয়েছে মিনি সাফারি পার্ক, শিশু পার্ক, প্রাকৃতিক লেক, চিড়িয়াখানা, চা বাগান। শহর থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে নীলাচল পর্যটন স্পট, যেখানে পাহাড় আর আকাশের মিতালি গড়ে উঠেছে। জেলায় আরও রয়েছে দেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ বিজয় (স্থানীয় ভাষায় তাজিংডং), দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ক্যাওক্রাডংসহ অসংখ্য পাহাড়। রয়েছে বাংলার দার্জিলিং খ্যাত চিম্বুক পাহাড়, যেখানে অনায়াসে মেঘের ছোঁয়া পাওয়া যায়। এটি একটি স্বাস্থ্যকর স্থানও। এ ছাড়া রুমা উপজেলায় রয়েছে রিজুক ঝরনা। শহরের অদূরে রয়েছে শৈলপ্রপাতে বয়ে চলা স্বচ্ছ পানির অবিরাম ধারা। হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন শহর বান্দরবান। এবারের ঈদে এখানে আমরা ১০ লাখ পর্যটকের প্রত্যাশা করছি। এজন্য হোটেল-মোটেলগুলোয় দেওয়া হচ্ছে বিশেষ ছাড়।’ বাস মালিক কমিটির নেতা ইসলাম কোম্পানি জানান, ঈদের আগে-পরে ১০ দিনের বাসের সব টিকিট বুকিং হয়ে গেছে। জেলা প্রশাসক দীলিপ কুমার বণিক জানান, ‘পর্যটকদের স্বাগত জানাতে আমরা প্রস্তুত। পর্যটন এলাকাকে ঘিরে নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা।’

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি জানিয়েছেন, খাগড়াছড়ির পর্যটন স্পটগুলোকে নানাভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। দিকনির্দেশনাসংবলিত সাইনবোর্ড টানানো এবং সড়ক সংস্কার ও নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পবিত্র ঈদুল আজহার দীর্ঘ ছুটি কাটাতে পর্যটকরা এরই মধ্যে এখানকার হোটেল-মোটেলগুলো আগাম বুকিং দিয়ে রেখেছেন। শহরের কোনো হোটেলই এখন আর বুকিং নিচ্ছে না। পাহাড়, ঝরনা, ছড়া, ঝিরি, নদীবেষ্টিত খাগড়াছড়ি জেলা। এখানে জনসংখ্যা প্রায় ৬ লাখ; যার মধ্যে আছেন চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাসহ বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মানুষ। মং সার্কেলের অধীন এখানে রয়েছে মং চিফ। রয়েছে রাজবাড়ি। এখানে চেঙ্গী নদী বয়ে চলেছে পাহাড়ি পথে। এ ছাড়া আলুটিলা পর্যটন স্পট, হর্টিকালচার পার্ক, রিচাং ঝরনা, সিরামুন হাতিমুড়া পাহাড়, দেবতা পুকুর, আলুটিলার গুহা পর্যটকদের কাছে সব সময়ই আকর্ষণীয়।

পর্যটকদের বরণ করতে খাগড়াছড়ি দিয়ে যাওয়া রাঙামাটির সাজেককে নতুন রূপে সজ্জিত করা হয়েছে। হোটেল-মোটেলগুলো রঙিন করে সাজানো হয়েছে।

রাঙামাটি প্রতিনিধি জানান, ঈদ উৎসবে পর্যটক বরণে পুরো প্রস্তুত পর্যটননগরী রাঙামাটি। আবাসিক হোটেল-মোটেল, সরকারি-বেসরকারি রেস্ট হাউসগুলোও সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। এরই মধ্যে অবশ্য অগ্রিম বুকিং হয়ে গেছে সব হোটেল-মোটেল, রেস্ট হাউস। সরকারি পর্যটন মোটেলেরও ঈদের পরদিন থেকে পক্ষকালব্যাপী কক্ষ বুকিং হয়ে গেছে। পর্যটন সংস্থা ও আবাসিক হোটেল-মোটেল কর্তৃপক্ষ অতিথিদের স্বাগত জানাতে বর্ণিল সাজে সাজিয়েছে নিজেদের ভবন, অবকাঠামো ও স্থাপনাগুলো।

সংশ্লিষ্টরা জানান, পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ রাঙামাটির বৈচিত্র্যময়তা। একদিকে বর্ষার আমেজ, অন্যদিকে ঈদ উৎসব। সব মিলে রাঙামাটিতে কমপক্ষে অর্ধলাখ পর্যটক আনন্দ-ভ্রমণে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ঈদের পরদিন থেকে রাঙামাটিতে আসা শুরু হবে পর্যটকদের। ট্যুরিস্ট পুলিশ ব্যবস্থাপক মো. ফরহাদ জানান, রাঙামাটিতে দূরদূরান্ত থেকে আগত পর্যটকদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে যথেষ্ট নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ঝুলন্ত ব্রিজে সব সময় পুলিশের টহল থাকবে।

প্রসঙ্গত, রাঙামাটি জেলা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান। যেমন রাঙামাটি পর্যটন কমপ্লেক্সের আকর্ষণীয় ঝুলন্ত ব্রিজ, সুখী নীলগঞ্জ মিনি চিড়িয়াখানা, ডিসি বাংলো, ক্ষুুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের সংরক্ষিত জাদুঘর, কাপ্তাই হ্রদ ও শুভলং ঝরনা উল্লেখযোগ্য।

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, ঈদুল আজহার লম্বা ছুটিতে আগত পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে সবরকম প্রস্তুতি নিয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি খ্যাত কুয়াকাটা। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, হোটেল-মোটেল ও রেস্তোরাঁগুলো সংস্কার করে নানান সাজে সাজানো হয়েছে। দোকানিরা হরেক মালের পসরা সাজিয়ে পর্যটকের অপেক্ষায় রয়েছেন। ঈদের পর কুয়াকাটায় লক্ষাধিক পর্যটকের সমাগমে মিলনমেলায় পরিণত হবে দীর্ঘ ১৭ কিলোমিটার সৈকত। ভ্রমণপিপাসুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে পৌর প্রশাসন ও কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ।

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থান নারিকেল বীথি, ফয়েজ মিয়ার বাগান, জাতীয় উদ্যান (ইকো পার্ক), শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, সীমা বৌদ্ধ বিহার। ভ্রমণের জন্য রয়েছে সুন্দরবনের পূর্বাঞ্চল খ্যাত ফাতরার বন, গঙ্গামতি, লাল কাঁকড়ার চর, কাউয়ার চর, লেম্বুর চর, শুঁটকিপল্লী। রয়েছে সৈকতের জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্ব ও পশ্চিমে মনোমুগ্ধকর সমুদ্রের বুকে দীর্ঘ ১৭ কিলোমিটার বেলাভূমি। যে বেলাভূমির যে কোনো স্পটে দাঁড়িয়েই দেখা যায় সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য। একদিকে সাগর আর অন্যদিকে রয়েছে প্রকৃতিঘেরা একাধিক লেক সংরক্ষিত বনায়ন।

কুয়াকাটা পর্যটন হলিডে হোমসের ম্যানেজার মোতাহারুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের পর দুই দিন আমাদের শতভাগ রুম বুকিং হয়ে গেছে। পরের তিন-চার দিনের জন্য কুয়াকাটার হোটেলগুলোর অধিকাংশ রুম আগাম বুকিং হয়ে আছে। পর্যটকরা যেভাবে যোগাযোগ করছেন তাতে মনে হচ্ছে, আগাম রুম বুকিং দিয়ে যারা ঘুরতে না আসবেন, শেষ পর্যন্ত থাকার স্থান নিয়ে তারা বিপাকে পড়তে পারেন।’

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর ফসিউর রহমান জানান, ১৩ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পর্যটন এলাকা জুড়ে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুলিশের টহলরত একটি ভ্রাম্যমাণ দল পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সর্বক্ষণ নিয়োজিত থাকবে। সঙ্গে গোয়েন্দা সদস্যদের দলও মাঠে থাকবে। পর্যটকদের সতর্কভাবে সাগরে গোসল করার জন্য জিরো পয়েন্টে মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার চালানো হবে। এ ছাড়া সাগরে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্পিডবোট ও ওয়াটারবাস রাখা হবে।

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি জানিয়েছেন, বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় পর্যটনবহুল প্রাকৃতিক লীলাভূমি মৌলভীবাজার জেলায় অবসর সময়কে আনন্দময় করে তোলার জন্য রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান। এখানে বিভিন্ন উপজেলায় টিলাঘেরা সবুজ চা বাগান, খাসিয়াপল্লী, এশিয়ার বৃহত্তম হাকালুকি হাওর, দেশের সর্ববৃহৎ জলপ্রপাত মাধবকুণ্ড, কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, ছায়ানিবিড় পরিবেশে অবস্থিত নয়নাভিরাম মাধবপুর লেক, ঝরনাধারা হামহাম জলপ্রপাত, মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জি, শিল্পকলাসমৃদ্ধ মণিপুরিসহ ক্ষুদ্র ক্ষুুদ্র জাতিসত্তা, শ্রীমঙ্গলের নীলকণ্ঠের সাত রঙের চা, আন্তর্জাতিক মানের হোটেল গ্র্যান্ড সুলতান, চা গবেষণা কেন্দ্র, কুলাউড়ার ঐতিহ্যবাহী নবাববাড়ী, মুরইছড়া ইকো পার্ক, গগন টিলা, দোলনচাপা ইকো পার্ক, মৌলভীবাজার সদরের বর্ষীজোড়া ইকো পার্ক, মুন ব্যারাজসহ জেলার বিভিন্ন চা বাগানের জীবনধারা, সংস্কৃতিসহ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই জনপদ যে কোনো পর্যটকের মন ও দৃষ্টি কেড়ে নেবে। এসব স্পট সাজিয়ে তোলা হয়েছে নানান সাজে। মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহজালাল বলেন, পর্যটন স্পটে যাতে কোনো পর্যটক হয়রানির শিকার না হন, সেজন্য স্পটগুলোয় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে