শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

নৌ দুর্নীতির তদন্ত প্রতিবেদন কবে

বিদেশে জাহাজে চাকরির নামে মানব পাচার!

আহমদ সেলিম রেজা
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশে জাহাজে চাকরির নামে মানব পাচার!

অবৈধ এনওসি প্রদান, নৌযানের ভুয়া ফিটনেস সনদ, জাল মাস্টারশিপ সনদ, মাস্টার-ড্রাইশিপ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসসহ বিধিবহির্ভূতভাবে নৌযানের সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশন দেওয়ার অভিযোগের তদন্ত আটকে যাচ্ছে বার বার। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনও এখন পর্যন্ত তৈরি হয়নি। তারই নির্দেশে গত ১৬ অক্টোবর নৌ অধিদফতরের দুর্নীতি ও অনিয়ম তদন্তে অতিরিক্ত সচিবের (প্রশাসন) নেতৃত্বে এক সদস্যের এ কমিশন গঠন করে মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া বিদেশে জাহাজে চাকরির নামে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি)’ দিয়ে একটি গোষ্ঠী মানব পাচারে সক্রিয়— পুলিশের এমন অভিযোগ নিয়েও নীরব নৌ মন্ত্রণালয়। পুলিশের বিশেষ শাখার (ইমিগ্রেশন) অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি পাঁচ মাসেও। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে সংসদীয় কমিটিতেও। কিন্তু সুরাহা হয়নি। তবে কোন অদৃশ্য সুতার টানে আটকে যাচ্ছে সব কিছু— তাও জানা যায়নি। এসব তদন্ত প্রতিবেদন জমা হবে কবে সে প্রশ্নেরও উত্তর দিতে পারেননি সংশ্লিষ্টরা।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দাখিলকৃত অভিযোগের সূত্র ধরে মন্ত্রণালয়, সংসদীয় কমিটি ও নৌ অধিদফতরের বিভিন্নজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় চাঞ্চল্যকর আরও সব তথ্য। মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্রের দাবি, এনওসি দেওয়ার চেয়ারটি লোভনীয়। এ চেয়ার দখলের প্রতিযোগিতায় এ অভিযোগ উঠছে। এই পদে যিনি দায়িত্বে আছেন, তিনি একই সঙ্গে পালন করেন আটটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। নৌ অধিদফতরে চলমান গ্লোবাল মেরিন ডিস্ট্রেস্ড অ্যান্ড সেফটি সিস্টেম (জিএমডিএসএস) প্রকল্পের পরিচালক পদ সামলানোর পাশাপাশি তাকে অভ্যন্তরীণ জাহাজের ড্রাইভারশিপ সনদ, সমুদ্রগামী জাহাজের নাবিক পরীক্ষা ও এনওসি প্রদান, সব ধরনের অভ্যন্তরীণ নৌযান সার্ভেসহ রেজিস্ট্রেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয়। মূল পদের নাম ‘ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড শিপ সার্ভেয়ার অ্যান্ড এক্সামিনার’। অনেকে এই চেয়ারে আসতে চান বলে এত বিতর্ক। পুলিশের বিশেষ শাখা (ইমিগ্রেশন) সূত্রে জানা যায় ঠিক এর বিপরীত চিত্র। সরকারের স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র ও নৌ মন্ত্রণালয়ের যৌথসভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বিদেশে জাহাজে চাকরির নামে ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি)’ প্রদান বন্ধ রয়েছে। কিন্তু সরকারের এই সিদ্ধান্ত না মেনে নৌ অধিদফতরের অব্যাহতভাবে এনওসি দেওয়ার ঘটনা ঘটছে। গত জুনে বিষয়টি হাতেনাতে ধরা পড়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। নৌ অধিদফতরের এনওসিসহ পুলিশের বিশেষ শাখার (ইমিগ্রেশন) হাতে ধরা পড়ার পর তাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। মাত্র ২০ কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়ার সময় বেঁধে দিয়ে গত ১৪ জুন গঠিত কমিটি এখন পর্যন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। তবে জাল এনওসি প্রদানের দায়ে অভিযুক্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে তদন্ত কর্মকর্তা বদল হয়েছে দুই-তিনবার। এরপর এনওসি প্রদানকারী কর্মকর্তার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাক্ষরটি আসল কি-না তা যাচাই-বাছাই করতে পাঠানো হয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) হ্যান্ডরাইটিং এক্সপার্টের কাছে। এরপর সব ঝুলে যায়। নৌ অধিদফতরের এসব নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে ব্যবস্থা  নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বরাবর আবেদন করা হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক নিরূপম দেবনাথ স্বাক্ষরিত পত্রে এ বিষয়ে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নৌ মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বলা হয়। গত ১৬ অক্টোবর অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে এক সদস্যের এ তদন্ত কমিশন গঠন করে মন্ত্রণালয়। এ বিষয়ে নৌ মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির কাছেও দাখিল হয়েছে এমন অভিযোগ। কিন্তু কোনো তদন্ত কমিটি নৌ অধিদফতর থেকে কতটি এনওসি ইস্যু করা হয়েছিল, সর্বশেষ কবে ইস্যু করা হয়েছে- এ তথ্যই উদ্ধার করতে পারেনি। এনওসি ইস্যু করা হলেও তার রেকর্ডপত্র সংরক্ষিত হয় না। জানা যায়, অবৈধ এনওসি প্রদান ছাড়াও নৌ অধিদফতরের একটি জালিয়াত চক্র দীর্ঘদিন ধরে নানা ধরনের অপকর্মে লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ফিটবিহীন নৌযানসহ অদক্ষ চালক সনদ পাচ্ছে নগদের বিনিময়ে। সূত্রমতে, চলমান গ্লোবাল মেরিন ডিস্ট্রেস্ড অ্যান্ড সেফটি সিস্টেম (জিএমডিএসএস) প্রকল্পের জনৈক অস্থায়ী কর্মচারী ও নৌ অধিদফতরে কর্মরত স্থায়ী কর্মচারীদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এই চক্র। প্রকল্প পরিচালক যেহেতু একই সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড শিপ সার্ভেয়ার অ্যান্ড এক্সামিনার সেহেতু নৌ অধিদফতরের ‘চার্টার অব ডিউটিজ’ লঙ্ঘন করে ড্রাইভারশিপ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি এবং লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণের দায়িত্বও তার। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ জাহাজের ড্রাইভারশিপ ও সমুদ্রগামী জাহাজের নাবিক পরীক্ষা এবং এনওসিসহ সব ধরনের অভ্যন্তরীণ নৌযান সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশন প্রদানের দায়িত্বও একই ব্যক্তির ওপর ন্যস্ত। তাই এই চক্রের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির তালিকা দীর্ঘ। অবৈধ এনওসি, অভ্যন্তরীণ নৌযানের ভুয়া ফিটনেস সনদ প্রদান, জাল ড্রাইভারশিপ ও মাস্টারশিপ সনদ প্রদান, প্রশ্নপত্র ফাঁস করে মাস্টার-ড্রাইশিপ পরীক্ষায় পাসের ব্যবস্থা করা, বিধিবহির্ভূতভাবে শত শত নৌযানের সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশন দেওয়া, জাহাজের বে-ক্রসিংয়ের অনুমোদনসহ অবৈধ অর্থ নিয়ে অধিদফতরের চার্টার বিরোধী সব ধরনের কাজের সঙ্গে এ চক্র জড়িত। নারায়ণগঞ্জ নৌ অধিদফতরের একটি সূত্র জানায়, এ চক্রের এক সদস্য প্রকল্পে নিয়োগ পেলেও গত প্রায় চার বছর ধরে নৌযান সার্ভে ও রেজিস্ট্রেশনসহ অধিদফতরের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড এখন তাকে ছাড়া কল্পনাও করা যায় না। নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ে প্রতি মাসে গড়ে ১৫০টি নৌযান সার্ভে ও ১০টি নতুন নৌযান রেজিস্ট্রেশন হয়। কিন্তু সেই অফিসের সার্ভেয়ার মাসে একদিন অফিস করেন। তার পক্ষে সার্ভেয়ারের অফিস ব্যবহার করেন প্রকল্প পরিচালকের কর্মচারী। প্রকাশ্যে বিভিন্নজনের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। এ ছাড়া সেখানে যেসব নৌযান রেজিস্ট্রেশন ও সার্ভে হয়, সেগুলোর জন্য সরকারি ফির বাইরে নির্ধারিত হারে সার্ভিস চার্জ বা উপরি দিয়ে আসতে হয় ঢাকায় প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত কর্মচারীর কাছে। এ চক্রের হুকুম ছাড়া নারায়ণগঞ্জ অফিসের স্থায়ী কর্মচারী হয়েও কেরানিদের কোনো কাজ করার ক্ষমতা নেই বলেও অভিযোগ রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার
স্ট্রাইকার হয়ে ম্যাচ জেতালেন বার্সার ডিফেন্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি
স্তন ক্যান্সার স্ক্রিনিংয়ে নীতিমালা প্রণয়ন সময়ের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম